নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কংক্রিটের জঞ্জালে একজন সাধারণ মানুষ।

অগ্নিপাখি

প্রতিদিন হাজারো মানুষ হারিয়ে যায়, আমি সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষদেরই একজন। ভালবাসি বই পড়তে, বই সংগ্রহ করতে, স্ট্যাম্প জমাতে, ভাল চলচ্চিত্র দেখতে, মাঝে মাঝে লেখালেখি করতে, ভালবাসি কবিতা আর ভালবাসি একা একা পুরনো ঢাকায় ঘুরে বেড়াতে। হুমায়ুন আহমেদ আমার প্রিয় লেখক। এছাড়া অন্যান্য লেখকদের বইও ভালো লাগে। অন্যান্য লেখকদের মধ্যেঃ আহমদ ছফা, রশিদ করিম, মুনতাসির মামুন, মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, আনিসুল হক, নিমাই ভট্টাচার্য, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, জাহানারা ইমাম, সৈয়দ মুজতবা আলী, শহীদ জহির রায়হান, সত্যজিৎ রায়, তারাশঙ্কর, বিভূতিভূষণ, সুনীল, সমরেশ , খূশবন্ত সিং, এলান পো, এরিখ মারিয়া রেমার্ক, মার্ক টোয়েন, ম্যাক্সিম গোর্কি, ভিক্টর হুগো, ফ্রাঞ্জ কাফকা, পাওলো কোয়েলহো, হারুকি মুরাকামির লেখাও অনেক বেশী ভালো লাগে। মন খারাপ থাকলে কবিতায় ডুবে যাই। আবুল হাসান, শহীদ কাদরি এবং জীবনানন্দ আমার খুব প্রিয় কবি। মুক্তিযুদ্ধ আমার অন্যতম পছন্দের একটা বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা যে কোন বই পেলে কিনে পড়ি। ঘৃণা করি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের। এইতো এই আমি।

অগ্নিপাখি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগ ঃ বক্তৃতা অনুশীলনরত “হিটলার” এর কিছু দুর্লভ ছবি

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩১





“এডলফ হিটলার” দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধান এবং সমালোচিত জার্মান ফুয়েরার যিনি তার নাৎসি বাহিনীর কাছে ছিলেন প্রবল জনপ্রিয় ও প্রতাপশালী ব্যাক্তিত্ব। তার আক্রমণের মাধ্যমে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবার পড়ে তার স্বপ্নের “থার্ড রাইখ” প্রতিষ্ঠার দিকে প্রবল প্রতাপে এগিয়ে যান। কিন্তু যুদ্ধের একদম শেষ লগ্নে পরাজয়ের গ্লানি থেকে রক্ষা পেতে ১৯৪৫ এর ৩০ শে এপ্রিল নিজ বাঙ্কারে প্রেমিকা “ইভা ব্রাউন” এর সাথে আত্মহত্যা করেন। ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ এ তার আত্মহত্যার পূর্ব পর্যন্ত এই উগ্র জাতীয়তাবাদী কঠোর হাতে শাসন করেছেন জার্মানি। সমালোচনার শেষ নেই হিটলারকে নিয়ে। কিন্তু তার একটা গুন যা তার সমালোচকরাও স্বীকার করতে বাধ্য হন তা হলো তার অসাধারণ বাগ্মিতা। তার এই অসাধারণ বাগ্মিতার গুনেই তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পড়ে নাৎসি পার্টির দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হন।







নাৎসি জার্মানির “মিনিস্টার অফ প্রোপাগান্ডা” ডক্টর জোসেফ গোয়েবলস “হিটলার” এর বাগ্মিতা নিয়ে লেখা তার একটি প্রবন্ধে বলেছেন ঃ



“His ability to reach the masses is unique and remarkable, fitting no organizational scheme or dogma. It would be ridiculous to think he attended some sort of speaker school; he is a rhetorical genius who developed his own abilities with no help from anyone else. One cannot imagine that the Führer ever spoke differently than he does today, or that he will ever speak differently. He speaks his heart, and therefore reaches the hearts of those who hear him. He has the amazing gift of sensing what is in the air. He has the ability to express things so clearly, logically and directly that listeners are convinced that that is what they have always thought themselves. That is the true secret of the effectiveness of Adolf Hitler’s speeches. The Führer is neither a speaker from reason nor from the heart. He uses both, depending on the needs of the moment. The essential characteristics of his speeches to the people are: clear organization, irrefutable logical reasoning, simplicity and clarity of expression, razor-sharp dialectic, a developed and sure instinct for the masses and their feelings, an electrifying emotional appeal that is used sparingly, and the ability to reach out to the souls of the people in a way that never goes unanswered.”

[Dr. Joseph Goebbels, “The Fuhrer as a Speaker”- 1936]







হিটলার এর বক্তৃতা অনুশীলনরত এই ছবিগুলো তার ব্যাক্তিগত আলোকচিত্রি “হাইনরিখ হফম্যান” (১৮৮৫-১৯৫৭) এর তোলা। হিটলার এই ছবিগুলো দেখবার পড়ে নষ্ট করে দিতে বলেছিলেন। কিন্তু হফম্যান এগুলো গোপনে সংগ্রহে রেখে দেয় এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পড়ে ছবিগুলো উদ্ধার করা হয়। চলুন তাহলে দেখে আসি “হিটলার” এর বক্তৃতা অনুশীলনরত দুর্লভ কিছু ছবি:































মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩১

মুহামমদল হািবব বলেছেন: সত্যি দুর্লভ। ধন্যবাদ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৪০

কাব্যপ্রেমী রিফাত বলেছেন: দারুন

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

অগ্নিপাখি বলেছেন: ছবিগুলো আসলেই দারুন!
ভালো থাকবেন।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৪৬

পিন্টু রহমান (গল্পকার) বলেছেন: দুর্লভই বটে

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: আসলেই দুর্লভ।
ভালো থাকবেন।

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৪২

ডি মুন বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে গেলাম :)

আপনার প্রতি শুভেচ্ছা রইলো।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার প্রতিও শুভেচ্ছা।
ভালো থাকবেন।

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এর আগে কখনো দেখিনি।
ধন্যবাদ, অগ্নিপাখি।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১৩

সোহানী বলেছেন: অসাধারন........

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩২

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

সুফিয়া বলেছেন: সত্যি দুর্লভ ছবি। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। +++++

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্টে সময় দেবার জন্য।
ভালো থাকবেন।

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪

নিজাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: হুম, দূর্লভ কিছু ছবি দেখা হলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ অগ্নিপাখি ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২০

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: লোকটা ইন্টারেষ্টিং !
জার্মানরা ভাগ্যবান নাকি দুর্ভাগ্যবান আমি শিউর না !
আর ছবিগুলো আসলেই দুর্লভ !

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: উগ্র জাতীয়তাবাদীতার লক্ষ্য সাধনে আর প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির অপমানের প্রতিশোধ নিতে এক ভয়ানক রক্তের হোলীখেলা শুরু করেছিলেন এই লোক।

দুর্ভাগ্যবান বৈকি!!

১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২৫

হাতীর ডিম বলেছেন: এইলোক জার্মান নায়ক নাকি ভিলেন বুঝিনা। ছবি গুলো দুর্লভ। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২০

অগ্নিপাখি বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে হিটলার জার্মানদের কাছে ছিলো দেবতাতুল্য । কিন্তু ইতিহাসের খাতায় ভিলেন- কারন ইতিহাস তো বিজয়ীরাই রচনা করে।
আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্টে সময় দেবার জন্য।
ভালো থাকবেন।

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ছবিগুলা আসলেই দূর্লভ। এর মাধ্যমে যা জানলাম তা হল- আমরা যেমন প্রেজেন্টেশনের আগে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেদের মুভমেন্ট দেখে নেই, তেমনি হিটলারও করতেন। সম্ভবত অনেক রাজনীতিবিদরাই সেটা করে থাকে। :P

০৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবার জন্য।
প্র্যাকটিস মেইকস অ্যা ম্যান পারফেক্ট। :)
ভালো থাকবেন।

১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৫

চড়ুই বলেছেন: হিটলার গোঁফ ছাড়া দেখতে এমন ছিল!!!!!! বুঝাই যাই না যে এই লোকটা এত গুলা মানুষের জীবন নিয়েছে। তবে ছবি গুলো

ইন্টারেস্টিং।

০৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৬

অগ্নিপাখি বলেছেন: গোঁফ ছাড়া কোথায় দেখলেন!!!! :||
সবগুলো ছবিতেই তো গোঁফ আছে। :D
ছবিগুলো আসলেই ইন্টারেস্টিং।
ভালো থাকবেন।

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৬

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: দারুণ তো! বক্তৃতা তাহলে হের ফুয়েরার অভিনেতাদের মত প্র্যাকটিস করে নিত! তথ্যটাই আমার কাছে একদম নতুন! মজা পেলাম!

০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ, পোস্টে সময় দেবার জন্য।
ভালো থাকবেন।

১৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

রাজিব বলেছেন: ছবি গুলো আগে দেখেনি। হিটলারকে নিয়ে আমার কৌতূহল দুটো কারণে। তার নেতৃত্বে জার্মানি খুব অল্প সময়ে সব দিকেই ব্যাপক উন্নতি লাভ করে (ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় দিকেই)। কি করে এটা সম্ভব হল।
আর দ্বিতীয়ত ছোট বেলায় দেখেছি অনেকেই হিটলারের ভক্ত ছিলেন। তারা মনে করতেন যে হিটলার যদি ব্রিটিশদের এভাবে দুর্বল না করতো তাহলে ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ সহজে স্বাধীন হতো না।

১৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১২

অগ্নিপাখি বলেছেন: হিটলার এর শাসনামলের প্রথম দিকে জার্মানি বেকারত্ব সমস্যা আর অবকাঠামোগত উন্নয়ন সহ সবদিক দিয়েই এগিয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু তার গোঁয়ার্তুমি আর উগ্র জাতীয়তাবাদই ছিল পতনের কারন।

১৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৩

জসীম অসীম বলেছেন: যখন আমার বয়স ছিলো বিশ-একুশ , তখন আমি হিটলারকে চিরসবুজ বীরের মুকুটই দিয়েছিলাম। তিনি তখন আমার অনেক শ্রদ্ধা অর্জন করে নেন । তার চোখের চাহনি আর চুলের বিন্যাস তখন আমার কাছে ছিল স্মরণযোগ্য । তার মুখমণ্ডলে আমি বীরের ছাপই দেখতাম। কিন্তু পরের খবর কারো অজানা নয়। পড়লাম ইতিহাস প্রায় সবটাই। খুবই মর্মান্তিক। দুর্লভ ছবি দেখলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৭

অগ্নিপাখি বলেছেন: উগ্র জাতীয়তাবাদীতাই ছিলো হিটলার এর পতনের কারন।
ধন্যবাদ আপনাকেও।
ভালো থাকবেন।

২০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০২

অপ্‌সরা বলেছেন: বাপরে!!

এইভাবে সে প্রাকটিস করতও নাকি!!!

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪০

অগ্নিপাখি বলেছেন: প্র্যাকটিস মেইকস অ্যা ম্যান পারফেক্ট। :)

২১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হিটলারের গোফই সবচেয়ে হিট । !:#P

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪২

অগ্নিপাখি বলেছেন: কথা ঠিক। !:#P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.