নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষে আমাদেরকে অশান্তিতে রাখে না। মানুষ আমাদেরকে যন্ত্রণা দেয় না। আমাদের বরং নিজের দিকে তাকানো উচিৎ , নিজের গভীরে, হৃদয়ে, নিজের সত্ত্বার গভীরে। আমরা যে ঘটনাতে ত্যক্ত-বিরক্ত, সেই ঘটনাতেই দিব্যি আরেকজন হাসিমুখে কাটাচ্ছে জীবন। কষ্ট-যন্ত্রণা ঘটনার মাঝে নয়

অনুতপ্ত হৃদয়

স্মৃতি নিয়ে চলেছে দিগন্ত ছাড়িয়ে, মহাকালে রেখে দেওয়া সেই মুহূর্তগুলোর কাছে। বিনি সুতার বাঁধনে, ডানা মেলা রোদ্দুরে ফলসার ঝোপ ছাড়িয়ে নাও ভাঙা চরে, নীলাকাশ ছাড়িয়ে কাশবনের হাওয়ায় অথবা বকুলের মালায়, সেসব দিনের কথা, সেসব কথা মনে পড়ে………https://www.facebook.com/profile.php?id=100008069776412

অনুতপ্ত হৃদয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘ভিতরের পর্দাই বড় পর্দা, বাইরের পর্দার প্রয়োজন কী"???

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০



বোন নারী লাস্যময়ী,নারী হাস্যময়ী,নারী রহস্যময়ী। নারী মা,স্ত্রী,কন্যা,বোন,। তবে এসব পরিচয় ছাড়াও বর্তমান জগতে নারীর আর একটি পরিচয় গড়ে উঠেছে,তা হল নারী ‘পণ্য’।নারী পণ্য এটা আমি বলি নি জগতের মানুষ বলেছে।

বোন পর্দা করতে আল্লাহ্‌ নিজেই বলেছে, আপনি মুসলিম হলে এটি অব্যশই মানবেন। পর্দার বিধানটি ইসলামের একটি অকাট্য বিধান। কুরআন মজীদের অনেকগুলো আয়াতে এই বিধানদেওয়া হয়েছে। সুতরাং কোনো ঈমানদারের নর/নারীর পক্ষে এই বিধানকে হালকা মনে করার কিচ্ছু নেই এটি একটি ফরজ বিধান।
আল্লাহ্‌ বলেছেন,
হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে, কন্যাগণকে ও মুমিনদের নারীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদের উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা আহযাব : ৫৯)

বোন! আমরা ভুল পথে চলেছি। ঐ পোশাকে কি নারীর বিন্দুমাত্র মর্যাদা আছে? সেখানে তো নারী নিছক ভোগের বস্ত্ত। বিভিন্ন উপায়ে নারীকে প্রলুব্ধ করা হয়েছে পুরুষের আনন্দের চিতায় আত্মাহুতি দেওয়ার জন্য। একি আধুনিক! নারীর পরম মোক্ষলাভ!

প্রিয় বোন! তুমি যদি হও স্বচ্ছ দৃষ্টির অধিকারী, তোমার বুকে যদি থাকে মিথ্যাকে প্রত্যাখ্যান করার শক্তি তাহলে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান কর ঐসব প্রতারণার প্রলোভন এবং ফিরে এসো সেই পথে, যার শেষে আছে চির শান্তির আশ্রয়।
তোমার উপর বর্ষিত হোক রাববুল আলামীনের অপার করুণা।

পোশাকের মানদন্ডে বিচার করলেও বোঝা যায় শয়তানের প্রতিভূ। আর এ কারণেই পোশাক আদর্শের অনুসারীদের পোশাক দিন দিন সংক্ষিপ্ত হচ্ছে। প্রথমে পোশাক ছিল হাটুর নীচ পর্যন্ত, এরপর তা উঠে এল হাটুর উপরে। এরপর এল প্যান্ট-ফতুয়া, এল নেটের জামা, এল টাইটস-সর্টস। যেন হাদীসে বর্ণিত ‘পোশাক পরিহিতা নগ্ন নারী’র দৃষ্টান্ত একের পর প্রকাশিত হতে লাগল, যাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, তারা বেহেশতের ঘ্রাণটুকুও পাবে। বেদনার বিষয় এই যে, এই সব দৃষ্টান্ত আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের মুসলিম-সমাজে। পোশাক আমাদের তাহলে কোন দিকে নিয়ে চলেছে বলতে পারবে কি বোন?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.