নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন, "ধর্মান্ধতা পরিহার করে ধর্মিষ্ঠ হই" "বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম" [আল-কোরআন-৯৬. সূরা আল-আলাক] ০১. পাঠ কর (এবং ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন- ০২. সৃষ্টি করেছেন মানুষকে ‘আলাক’ হতে। ০৩. পাঠ কর, আর (ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালক মহামহিমান্বিত। ০৪. যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন- ০৫, শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।] পবিত্র কোরআনের ৯৬ নম্বর সূরা 'আলাক'-এর প্রথম এই পাঁচটি আয়াত অত্যন্ত মূল্যবান এবং যা মহান আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে ফেরেশতা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে সর্বশেষ নবী রাসূলুল্লাহ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর উপর নাযিলকৃত সর্বপ্রথম ওহি অর্থাৎ ঐশীবাণী। মহামহিমান্বিত প্রতিপালকের নামে শিক্ষা লাভের জন্য পাঠ করা ( Study ) অর্থাৎ আল্লাহর রাস্তায় থেকে জ্ঞানার্জন করা এবং জ্ঞানের প্রচার ও প্রসারে কলমের ব্যবহার অর্থাৎ 'লিখন' যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখে তা সর্বজনবিদিত। মহান স্রষ্টা আল্লাহতায়ালা তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকে খাঁটি মানুষ রূপে গড়ে তোলার জন্য যে সর্বপ্রথমে এই ধরণের চমৎকার ও কার্যকর ঐশীবাণী প্রদান করে অনুপ্রাণিত করবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে পার্থিব জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেও আল-কোরআন ও বিজ্ঞানের বিষয়ে জ্ঞান চর্চার তাগিদে সময় বের করে নিতে হয়েছে। যে জ্ঞানের কোন সীমা পরিসীমা নেই, যে জ্ঞানের কথা লিখতে বসলে মহাসাগরের এমনকি আকাশ ও পাতালের সকল জলরাশিকে কালি বানালেও তা ফুরিয়ে যাবে- তার জন্য এই সময়টুকু অতি নগন্য। তথাপি আমার এই ছোট্ট প্রয়াসের জন্য দয়াময় আল্লাহতায়ালা যে আমাকে সুযোগ ও তৌফিক দিয়েছেন সেজন্য আমি অবনত মস্তকে সর্বশক্তিমান স্রষ্টার কাছে প্রতি মূহুর্তে শুকরিয়া আদায় করছি। সত্যের স্বরূপ উদঘাটনে যতটুকু সফলতা অর্জন করতে পেরেছি তার সবটুকুই আল-কোরআনের ঐশীবাণীসমূহের মর্ম সঠিকভাবে অনুধাবনের ফলেই সম্ভব হয়েছে। আর ব্যর্থতার জন্য একজন অতি সাধারন মানুষ হিসেবে আমার অযোগ্যতা ও অজ্ঞতাই সম্পূর্ণরূপে দায়ী। হে বিশ্ববিধাতা করুণাময় মহান আল্লাহ , সর্বপ্রকার অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তির জন্য সর্বদা অবনত মস্তকে ক্ষমাভিক্ষা চাই। আর সরল ও সত্যের পথ যতটুকু অর্জন করতে পেরেছি তার উছিলায় একজন হতভাগা পাপী বান্দা হিসেবে তোমার জ্যোতির্ময় আরশের ছায়াতলে চিরকালের জন্য একটুখানি ঠাঁই চাই। আশাকরি ছোটখাট ভুলত্রুটি ক্ষমা-সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। চিন্তাশীল সুধীজনদের সুচিন্তিত পরামর্শ ও সমালোচনা সাদরে গ্রহণ করা হবে।
"ব্ল্যাকহোল" সম্পর্কে নিখুঁত তথ্যগুলো আল-কোরআনে কিভাবে এলো?- তা সত্যিই ভাবায়
মহাজগতের অসীম বিস্তৃতিতে আবিষ্কৃত এক বিষ্ময়কর নাম "ব্ল্যাকহোল"। বাংলায় বলা হয় "কৃষ্ঞগহ্বর"। যে নামেই ডাকা হোক না কেন- বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যের মধ্য দিয়েই এটির আসল পরিচয় ফুটে ওঠে। আল-কোরআনে সরাসরি এটির নাম উল্লেখ করা হয়নি বটে। কিন্তু স্বয়ং স্রষ্টা মহান আল্লাহ তাঁর কিতাবে এমন একটি বিশেষ সৃষ্টি সম্পর্কে শপৎ করেছেন এবং এমন কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কথা ব্যক্ত করেছেন যার সাথে "ব্ল্যাকহোল" বা "কৃষ্ঞগহ্বর"-এর বৈশিষ্ট্যের মিল দেখলে সত্যিই বিস্মিত হতে হয়। সর্বাধুনিক বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি “হাবল টেলিস্কোপ”- এর সহায়তায় মহাকাশের যে সমস্ত চমকপ্রদ তথ্য উদঘাটিত হচ্ছে সেগুলোর সাথে প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বে নাযিলকৃত আল-কোরআনে প্রদত্ত বিজ্ঞান বিষয়ক ঐশী তথ্যগুলোর যে অদ্ভুত মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা প্রতিটি চিন্তাশীল মানুষকে ভাবিত ও অভিভূত না করে পারে না। “পবিত্র কোরআনে” মহান আল্লাহ্ প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্য ও ইংগিতের সাথে এগুলোর সমন্বয় সৃষ্টির সাথে সাথে আমার নিজস্ব কিছু বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা-ভাবনার বহিঃপ্রকাশই এই আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। প্রকৃত খবর মহাজ্ঞানী মহান আল্লাহতায়ালাই ভাল জানেন।
বর্তমানে মহাকাশে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ পর্যন্ত আবিষকৃত বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক তথ্যাদির আলোকে এ বিষয়ে অতি সংক্ষেপে ধারণা দেয়া হলো-
Black holes can be divided into several size categories:
Supermassive black hole-
Intermediate-mass black holes
Stellar-mass black holes
Micro black holes
*দৈনিক ইনকিলাব- ৬ মে ১৯৯৮ইং-(পৃথিবী পাশে বিরাট ব্ল্যাকহোল-এর সন্ধান লাভ) - রয়টারস- গত ১৪ মে নাসা জানায়, হাবল মহাশুন্য টেলিস্কোপ বিশাল সেন্টারাস তারকাপুঞ্জের মাঝখানে একটি ব্ল্যাকহোল-এর ছবি তুলেছে। পৃথিবী থেকে এক কোটি আলোকবর্ষ দূরে ব্ল্যাকহোল - এ এক অভূতপূর্ব ছবিতে তারকা জন্মের এক ভয়ঙ্কর অগ্নিঝড় প্রত্যক্ষ করা গেছে।
*দৈনিক ইনকিলাব- ২০ জুন ১৯৯৮ইং-(৩৭০০ আলোকবর্ষ বিস্তৃত ধূলি চাকতি আবিষকৃত) - রয়টারস - সুদূর তারকাপুঞ্জের মাঝখানে এক ব্ল্যাকহোলকে ঘিরে মহাশুন্যে বিরাট আকৃতির চক্রাকার টুপির মত একটি ধূলি চাকতি দৃষ্টিগোচর হচ্ছে। গত ১৮ জুন হাবল মহাশুন্য টেলিস্কোপ থেকে এই ছবিটি প্রেরণ করা হয়। ধূলির এই চাকতি ব্যাসার্ধে প্রায় ৩৭০০ আলোকবর্ষ বিস্তৃত। এটি অতি প্রাচীনকালের তারকাপুঞ্জের সংঘর্ষজনিত ফলশ্রুতি হতে পারে। মহাশুন্য বিজ্ঞান টেলিস্কোপ ইনস্টিটিউট হাবল ছবি বিশ্লেষণ করে।তাদের মতে, এই চাকতিটি গঠিত হবার পর কয়েক কোটি বছরে এই ব্ল্যাকহোল তাকে গ্রাস করে। এই ব্ল্যাকহোল ৩০০ সূর্যের সমাহার। এটি তারকাপুঞ্জ এনজিসি ৭০৫২-এর মাঝখানে। এটি পৃথিবী থেকে ১৯ কোটি ১০ লাখ আলোকবর্ষ দূরে।
এ পর্যন্ত মহাকাশ বিজ্ঞানের গবেষণায় যে তথ্য বেরিয়ে এসেছে সংক্ষেপে তা হলো- যে সব তারকার ভর সৌর-ভরের ৮ গুণের কম থাকে, অন্তিমদশায় সেইসব সংকোচনশীল তারকার কেন্দ্রের ভর চন্দ্রশেখরের সীমা অর্থাৎ ১.৪ গুন সৌর-ভরের নিচে থাকে এবং সেগুলো 'শ্বেতবামন' হিসেবে স্থতি লাভ করে। যে সব তারকার ভর সৌর-ভরের ৮ গুণের বেশী থাকে, অন্তিমদশায় সেগুলো সুপারনোভা হিসেবে বিস্ফোরিত হতে পারে। যেসব সুপারনোভার সংকোচনশীল কেন্দ্রের ভর চন্দ্রশেখরের সীমার উপরে কিন্তু ১.৪ থেকে ৩ গুণ সৌর-ভরের মধ্যে থাকে সেগুলো 'নিউট্রন' তারায় পরিণত হতে পারে। কিন্তু এগুলোর ভর যদি ৩ গুণ সৌর-ভর অপেক্ষা বেশী হয় তবে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেনা এবং সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্তপ্রায় 'ব্ল্যাকেহালে' পরিণত হয়।
*(কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশুমহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা) এবং (কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস) - থেকে সংগৃহিত তথ্য অনুসারে:- সূর্যের চেয়ে প্রায় দ্বিগুন বেশি ভরসম্পন্ন কোন তারকা কোনও কোনও ক্ষেত্রে বিস্ফোরিত হয়ে যথেষ্ট পরিমাণ পদার্থ নিক্ষেপ করার ফলে নিজের ভর এর চেয়ে নিচে নামিয়ে আনতে পারে। কিন্তু সব সময় এরকম ঘটে না। কোনও কোনও তারকা অতি ক্ষুদ্র হয়ে যায়। ফলে তাদের মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রগুলো আলোককে বাঁকিয়ে সেই তারকাতেই আবার ফিরিয়ে আনে, কোনও আলোক বা কোনও কিছুই সেখান থেকে পালাতে পারে না। এই তারকাগুলো কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়। কৃষ্ণগহ্বর থেকে কণিকা উৎসর্জন হলে এর ভর ও আকার স্থির হারে হ্রাস পায়। ফলে আরও অধিক সংখ্যক কণিকার ছিদ্রপথে নির্গমন সহজ হয় এবং ক্রমবর্ধমান হারে চলতে থাকে, যতক্ষণ না কৃষ্ণগহ্বরটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়। শেষ পর্যন্ত মহাবিশ্বের সমস্ত কৃষ্ণগহ্বরই এভাবে উবে যায়। এই মহাবিশ্বে হয়ত বেশ কিছু সংখ্যক অধিকতর ক্ষুদ্র কৃষ্ণগহ্বর ছড়িয়ে আছে যেগুলো তারকা চুপসে গিয়ে সৃষ্টি হয়নি। এগুলো সৃষ্টি হয়েছে উত্তপ্ত ঘন মাধ্যমের অত্যন্ত উচ্চ চাপগ্রস্ত অঞ্চল চুপসে যাওয়াতে। কোয়ান্টাম ক্রিয়া সাপেক্ষে এই “আদিম কৃষ্ণগহ্বর” গুলোর যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। কোন তারকা কৃষ্ণগহ্বরের খুব কাছাকাছি এলে তার নিকটতর ও দূরতর অংশে মহাকর্ষীয় আকর্ষণের পার্থক্যের জন্য তারকাটি ছিন্ন হয়ে যায়। এর অবশিষ্টাংশ এবং অন্যান্য তারকা থেকে যে সমস্ত বায়বীয় পদার্থ নির্গত হয় সবই গিয়ে পড়ে ঐ কৃষ্ণগহ্বরে। কৃষ্ণগহ্বর থেকে যা বেরিয়ে আসে সেটি কিন্তু সেখানে যা পড়ে তার থেকে পৃথক। শুধুমাত্র শক্তিটা একরূপ থাকে। কৃষ্ণগহ্বর থেকে কণিকা এবং বিকিরণ নির্গত হলে এর ভর হ্রাস পায়। ফলে এটি আরও ক্ষুদ্রতর হয় এবং কণিকাগুলো দ্রুততর গতিতে বাহিরে প্রেরিত হয়। শেষ পর্যন্ত এর ভর শুন্যে পরিণত হয়ে কৃষ্ণগহ্বরটি সম্পূর্ণ মিলিয়ে যায়। যে বস্তুগুলো কৃষ্ণগহ্বরের ভিতরে পড়ে সেগুলো তাদের নিজস্ব ক্ষুদ্র একটি শিশু-মহাবিশ্বে চলে যায়।
আল-কোরআন-
সূরা ওয়াকিয়া -(56.Al-Waqia // The Event)-সূরা নং-৫৬, আয়াত নং-৭৫ ও ৭৬
(৫৬:৭৫)-ফালা - উক্বছিমু বিমাওয়া- ক্বি‘ইন নুজূম।
{মাওয়াকিউন -অর্থ- পতিত হওয়ার স্থান -‘কোরআনের অভিধান’-মুনির উদ্দীন আহমদ-৩৪০পৃষ্ঠা}
(৫৬:৭৫) অর্থ:- আমি শপথ করছি নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানের।
(56 : 75)=Then I swear by the place where the stars are fallen down.
(৫৬:৭৬)- অ ইন্নাহূ লাক্বাছামুল লাও তা’লামূনা ‘আজীম।
(৫৬:৭৬)- অবশ্যই এটা এক মহাশপথ, যদি তোমরা জানতে।
(56 : 76)= And if you know that is mighty oath.
সূরা তাকভীর-(81.At-Takwir // The Overthrowing)-সূরা নং-৮১, আয়াত নং-১৫ ও ১৬
(৮১:১৫)- ফালা - উক্বছিমু বিল খুন্নাছিল
{খান্নাছুন -অর্থ- যেসব তারকা গোপন হয়ে যায়-‘কোরআনের অভিধান’-মুনির উদ্দীন আহমদ-১৮৪পৃষ্ঠা}
(৮১:১৫) অর্থ- আমি শপথ করি - গোপন হয়ে যাওয়া তারকা বা নক্ষত্রের,
(81 : 15)=Then I swear by the hiding stars;
(৮১:১৬)- জাওয়া- রিল কুন্নাছ।
(৮১:১৬) অর্থ-যা অদৃশ্য হয়ে প্রত্যাগমণ করে।
(81 : 16)=Which become invisible and then coming back.
আলোচনা-
আমরা বিজ্ঞানের সহায়তায় অবগত হয়েছি যে, কোন তারকা কৃষ্ণগহ্বরের খুব কাছাকাছি এলে তার নিকটতর ও দূরতর অংশে মহাকর্ষীয় আকর্ষণের পার্থক্যের জন্য তারকাটি ছিন্ন হয়ে যায়। এর অবশিষ্টাংশ এবং অন্যান্য তারকা থেকে যে সমস্ত বায়বীয় পদার্থ নির্গত হয় সবই গিয়ে পড়ে ঐ কৃষ্ণগহ্বরে। সুতরাং আল-কোরআনের (৫৬:৭৫) নং আয়াতে নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান বলতে যে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর -কেই বোঝান হয়েছে তা সহজেই বুঝে নেয়া যায়। এরপর আবর (৫৬:৭৬) নং আয়াতে যেহেতু কৃষ্ণগহ্বরের বৈশিষ্ট্যধারী স্থান অর্থাৎ নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানকে নিয়ে মহাশপথ করা হয়েছে। সুতরাং ‘আদিম কৃষ্ণগহবরগুলো’ অল্লাহতায়ালার আদেশে অনেক আগেই সৃষ্টি হয়ে গেছে। (৮১:১৫) নং আয়াতে প্রদত্ত বক্তব্যে (খান্নাছুন -অর্থ- যেসব তারকা গোপন হয়ে যায়) সম্ভবত দুটি বিষয়ের প্রতি ইংগিত দেয়া হয়েছে:- প্রথমত কোন নক্ষত্র যখন (নব) কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয় তখন তা থেকে বিপরীত কনিকা উৎসর্জনের ফলে এর ভর হ্রাস পায় এবং অত্যন্ত সংকুচিত হয়ে ক্ষুদ্রতর অবস্থায় বিরাজ করে অর্থাৎ আমাদের দৃষ্টির আড়ালে চলে যায় বা গোপন হয়ে যায়। দ্বিতীয়ত কোন নক্ষত্র কৃষ্ণগহ্বরের আওতায় এলে তা ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় এবং এর সমূদয় পদার্থ সহ নক্ষত্রটি কৃষ্ণগহ্বরে পতিত হয়। ফলে এটিও দৃষ্টির আড়ালে চলে যায় অর্থাৎ গোপন হয়ে যায়। (৮১:১৬) নং আয়াতে সম্ভবত এই ইংগিত দেয়া হয়েছে যে, যেহেতু কৃষ্ণগহ্বর থেকে কণিকা নির্গমনের ফলে অবশেষে এর ভর শুন্য হয়ে যায় অর্থাৎ এটি সম্পূর্ণরূপে মিলিয়ে যায় বা এর অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়। সুতরাং যে নক্ষত্রটি (সূর্যের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি ভরসম্পন্ন) কৃষ্ণগহবরে রূপান্তরিত হয় এবং যে নক্ষত্রটি কৃষ্ণগহবরে পতিত হয়ে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, এরা উভয়েই অবশেষে অদৃশ্য শক্তিরূপে এই মহাবিশ্বের কোন অজ্ঞাত অঞ্চলে (তথাকথিত শিশু-মহাবিশ্বে) প্রত্যাগমণ করে ( to return back)|
যে বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে মহাকাশে ব্ল্যাকহোলের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা যায়, তা হলো এটির প্রচন্ডতম ধ্বংসাত্মক আকর্ষণ ক্ষমতা। কারণ এগুলো এতই সংকুচিত হয়ে ক্ষুদ্রতর অবস্থায় থাকে যে এদের অবস্থান নির্ণয় করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এদের প্রচন্ডতম আকর্ষণ ক্ষমতার আওতায় আসা ধ্বংসপ্রাপ্ত নক্ষত্রগুলোর ছিন্ন ভিন্ন দশা ও পতন প্রবাহ দেখে পতনমুখি স্থানে আকর্ষণকারী কৃষ্ণগহ্বরের উপস্থিতি নির্ণয় করা সহজ হয়। আল-কোরআনে এই তথ্যটিও উল্লেখিত হয়েছে-
আল-কোরআন-
সূরা নাযিয়াত -(79.An-Naziat // Those Who Drag Forth)-সূরা নং-৭৯,আয়াত নং-১, ২ ও ৩
(৭৯:১)- অন্না-যি‘আ-তি গ্বারক্বাওঁ
{এখানে (নাযিআতি) শব্দটি (নাযউ’ন) থেকে উদ্ভুত, অর্থাৎ কোন কিছুকে উৎপাটন করা। (গারক্বান) ও (আগারাকান) এর অর্থ কোন কাজ নির্মমভাবে করা -“পবিত্র কোরআনুল করীম”-(বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর)-মূল:-“তফসীর মাআরেফুল ক্বোরআন” -১৪৩৪ পৃষ্ঠা--।
{নাযউ’ন = (অর্থ) উৎপাটন করা, নামিয়ে আনা, পদচ্যুত করা ইত্যাদি -‘আল-কাওসার’-(আরবী বাংলা অভিধান)-মদীনা পাবলিকেশন্স। }
(৭৯:১) অর্থ- শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে।
(79 : 1)= By those who extract or dismissed or bring down severely/vehemently,
(৭৯:২)- অন্না - শিত্বা-তি নাশতাওঁ ,
{এখানে, নাশতুন = (অর্থ) বন্ধন খোলা বা (মুক্ত করা) - ৩৫৬পৃষ্ঠা এবং নাশিতাতুন = (অর্থ) বাঁধন যারা খুলে দেয় - ৩৪৫পৃষ্ঠা - ‘কোরআনের অভিধান’ - মুনির উদ্দীন আহমদ।}
(৭৯:২) অর্থ:- এবং যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়।
(79 : 2)= And those who loosen the binding and then set free from all ties of the world.
৭৯:৩)- আছ্ছা-বিহা-তি ছাবহা,
[এখানে, সাবেহুন =(অর্থ) সন্তরণকারী ।
সা-বেহা-তুন =(অর্থ) তারকা -(আল-কাওসার)-মদীনা পাবলিকেশন্স।]
(৭৯:৩) অর্থ- শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের,
(79 : 3)=I swear by the swimming stars,
আলোচনা-
এরপূর্বে (৫৬:৭৫) নং আয়াতে নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান হিসেবে যে স্থানের ইংগিত দেয়া হয়েছিল, এবার (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে এসে সেই স্থানের প্রকৃতি অর্থাৎ তা চিনবার উপায় সম্পর্কে ইংগিত দেয়া হলো। এই আয়াত দুটিতে আল্লাহতায়ালা তাঁর এমন ধরনের বিশেষ সৃষ্টিকে নিয়ে শপথ করেছেন যার সাথে ব্ল্যাকহোলগুলোর প্রচন্ড শক্তি ও ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা দেখেছি যে, ব্ল্যাকহোলগুলোই বিশালকায় কোন নক্ষত্র সহ গ্রহ, উপগ্রহ ইত্যাদি সব কিছুকে তাদের আওতায় পেলে প্রচন্ড আকর্ষণে টেনে নিয়ে গতানুগতিক কক্ষপথের (৭৯:২) বাঁধন থেকে মুক্ত করে দেয় অর্থাৎ নির্দিষ্ট কক্ষপথ থেকে (৭৯:১) পদচ্যুত বা উৎপাটন করে নির্মমভাবে নামিয়ে আনে। এর ফলে অবশেষে সেগুলো সূরা ওয়াকিয়ার (৫৬:৭৫) নং আয়াতে বর্ণিত নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান -এ পতিত হয়। বিজ্ঞানীরা যে স্থানের নাম দিয়েছেন ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে - এখানে আমি (শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে) এবং (যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়) এই বাক্য দুটির মধ্যে 'তাদের' এবং 'যারা' এই শব্দ দুটি দ্বারা কেন ব্ল্যাকহোলকে নির্দেশ করলাম? আমরা জানি যে, প্রায় সকল ভাষায় কোন একটি শব্দের খুব কাছাকাছি বেশ কয়েকটি অর্থ হতে পারে। তবে সেই শব্দটি কোথায় কিভাবে ব্যবহৃত হলো সেটাই বিবেচ্য বিষয়।
এ বিষয়টি বুঝতে হলে ৭৯ নং সূরারই ঠিক তার পরের (৭৯:৩) নং আয়াতের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।
দেখা যাচ্ছে (৭৯:৩) নং আয়াতে (শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের) সন্তরনকারী তারকাসমূহের দিকে মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে। বিজ্ঞানের বর্ননায় আমরা দেখেছি যে, তারকাগুলোই পরবর্তীতে কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়।
সুতরাং এই (৭৯:৩) নং আয়াতটি থেকে নিশ্চয় এখন পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে যে, (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে শপৎ তাদের ও যারা শব্দ দ্বারা আসলে বিশেষ কিছু তারকার দিকেই নির্দেশ করা হয়েছে।
এখানে একটি বিষয়ের প্রতি বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। পূর্বে ভাবা হত যে, ব্ল্যাকহোল থেকে কোন কিছু- এমনকি আলোকও বেরিয়ে আসতে পারে না। আর এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে এগুলোর নাম দেয়া হয় ব্ল্যাকহোল অর্থাৎ অন্ধকার গহ্বর বা কৃষ্ণগহ্বর। কিন্তু পরবর্তীতে বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের আলোকে জানা যায় যে, (কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশু-মহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা)-মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ-১২ অধ্যায় -কৃষ্ণগহ্বরগুলোকে যত কৃষ্ণবর্ণ বলে প্রচার করা হয় আসলে গহ্বরগুলো তত কৃষ্ণ নয়। কারণ কণাবাদী বলবিদ্যার অনিশ্চয়তার নীতি অনুসারে, একটি কণিকা যদি কৃষ্ণগহ্বরে থাকে তাহলে এর দ্রুতি আলোকের দ্রুতির চেয়ে বেশী হওয়া সম্ভব। এর ফলে অনেক বেশী সময় লাগলেও পরিনামে কণিকাটি কৃষ্ণগহ্বর থেকে পলায়ন করতে পারবে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো বিজ্ঞানের দেয়া নাম ‘ব্ল্যাকহোল’ সম্পর্কে ১৪৫০ বছর পূর্বে আল-কোরআনে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করা হলেও এই "ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ”- বৈশিষ্ট্যটির বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। কারণ ব্ল্যাকহোলের স্রষ্টা সর্বজ্ঞ মহান অল্লাহপাক ভালভাবেই জানেন যে, ব্ল্যাকহোলগুলো প্রকৃত অর্থে ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ নয়।
পবিত্র কোরআনে এমন কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই যা ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারণে কিছুদিন পূর্বেও মানুষ যে সমস্ত তথ্য সম্পর্কে বিভ্রান্তিতে ছিল, জ্ঞান সাধনার ফলে তার অনেকটাই আজ সত্যের আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে। এভাবে অল্লাহতায়ালা বার বার প্রমাণ করে দেখান যে, আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক ঐশী তথ্যগুলো যেমন সত্য, ঐশী আইন-কানুনগুলোও তেমনই অকাট্য ও সত্য এবং সর্বকালেই কল্যাণকর। মহান স্রষ্টা চান, বিশ্বাসী মানুষেরা যেন এইসব ঐশী তথ্য সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণাব মধ্য দিয়ে আধুনিক আবিষ্কারগুলোকে যাঁচাই করে নিয়ে প্রকৃত সত্যের সন্ধান লাভ করতে পারে এবং আল্লাহর মহত্ব ও করুণার কথা স্মরণ করার সাথে সাথে একমাত্র তাঁরই কাছে মাথা নত করে।
বাকী অংশ পড়তে চাইলে নিচে ক্লিক করুন-
তারকা থেকে ব্ল্যাকহোলে রূপান্তর- এই তথ্যটি কিরূপে আল-কোরআনে এলো? সত্যিই অবাক লাগে!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আর হাসাবেন না----------------প্লিজ
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
হাবীব রহমান বলেছেন: ভাবার বিষয়, প্রিয়তে রাখলাম পরে দেখব
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ঠিক আছে!!
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
কমান্ডো বলেছেন: হাবীব রহমান বলেছেন: ভাবার বিষয়, প্রিয়তে রাখলাম পরে দেখব
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি কিছু বলেন-----------------ও! পরে বলবেন-----তাহলে ঠিক আছে!
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: ওয়ান ম্যান বাদে দুনিয়াতে আর কোন মানুষ নাই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: কথা শুনে তো তাই মনে হয়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
ফিরোজ খান বলেছেন: চালিয়ে যান, বেশি বেশি পোষ্ট আশা করছি। আল্লাহ আপনাকে তওফিক্ব দিন লেখার, আমাকে পড়ার।
ধন্যবাদ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫
ওয়ান ম্যান বলেছেন: যদি ভিন্ন কোন সৌরজগত থেকেই থাকে, তাহলে সেখানে খেজুর গাছ নাই কেন?
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি কি কনফার্ম?????????????/
৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬
হেমায়াত উল্লাহ বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে আমন্ত্রন
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আমার ব্লগ বলতে কি আপনার নিজের ব্লগের কথা বলছেন ভাই? তাহলে ঠিক আছে---------------সময় করে ঘুরে আসবক্ষণ, ধন্যবাদ
৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ। এবাদর "এ্যাস হোল" নিয়া কিছু লিখেন।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি লেখেন
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯
শোভন এক্স বলেছেন: "আল-কোরআনে সরাসরি এটির নাম উল্লেখ করা হয়নি বটে"????
এখানেইতো সমস্যা ভাই, সরাসরি উল্লেখ থাকার কথা, যেহেতু তার নিজের সৃস্টি। তাইনা? আবছা আবছা কথা থাকবে কেন?
যেমন ধরুন সূরা আল-গাশিয়াহ-আয়াত: ১৮ ও ২০: এ বলা আছে "এবং আকাশের প্রতি লক্ষ করে না যে, তা কিভাবে উচ্চ করা হয়েছে?"
"এবং পৃথিবীর দিকে যে, তা কিভাবে সমতল বিছানো হয়েছে?"
এটা নিয়ে মোল্লারা বলবে "সমতল বিছানো হয়েছে" কথাটার মানে হলো পৃথিবীতে বসে মাটি সমতলই দেখা যায়, সেজন্য। আমরা এখন জানি যে পৃথিবী গোল, সমতল না। এই কথা কুরআনেই সেভাবে বলা থাকার কথা। এখানে কুরআনের কোন কৃতিত্ব আমি দেখিনা।
আবার ধরুন আমরা এখন যদি জানতাম যে পৃথিবী চ্যাপ্টা বা সমতল তাহলে কি হতো? তখন আপনিই পোস্ট দিতেন এই একই আয়াত উল্লেখ করে যে কুরআনেই পরিস্কার বলা আছে পৃথিবী সমতল।
তাহলে "...এবং পৃথিবীর দিকে যে, তা কিভাবে সমতল বিছানো হয়েছে?" আয়াতটা আমরা দুই ভাবে ব্যাক্ষা করতে পারছি। যদি পৃথিবী গোল হয় তাহলে বলা যাবে মাটি থেকে গোলই দেখায়। আর পৃথিবী যদি সমতল হয় তাহলে বলা যাবে "দেখো কি আশ্চর্য! কুরআনে পরিস্কার বলা হয়েছে পৃথিবী সমতল।"
একই আয়াত বিভিন্নভাবে এক্সপ্লেইন করা যায়। কারনটা কি? কারন হলো আয়াত গুলো অস্পস্ট। কেন অস্পস্ট? কারন সেই সময় এইসব বিষয়ে মানুষের কোন স্পস্ট ধারনা ছিলোনা। এজন্যই অস্পস্ট এসব কথার আদৌ কোন মূল্য নেই। তাই "ব্ল্যাকহোল" নিয়েও কোরআনে কিছু বলা নেই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি বড্ড সেকেলে----------------------বিজ্ঞানের তো ,ব, ও জানেন না। আর আল-কোরআন সম্পর্কে জ্ঞানও সেই মূর্খ মোল্লাদেরই মত!
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০২
শোভন এক্স বলেছেন: কারেকশন:
"যদি পৃথিবী গোল হয় তাহলে বলা যাবে মাটি থেকে গোলই দেখায়।" লাইনটা পড়তে হবে "যদি পৃথিবী গোল হয় তাহলে বলা যাবে মাটি থেকে সমতলই দেখায়।"
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, যা বলছেন সবই তো ভুল--------------কারেকশন করলেই কি---না করলেই বা কি????
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: Click This Link
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৫
ওয়ান ম্যান বলেছেন: ব্ল্যাক হোলের খবর পেয়ে বললেন ব্ল্যাক হোল বলে কিছু আছে। আমি খেজুর গাছের কথা না শুনে কনফার্ম হইছি।
খেজুর গাছ ছাড়া সৌরজগত কামনা যারা করে, তারা কাফের।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি কি???????????
১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১১
ঊষালগ্ন হুতাশন বলেছেন: মন খারাপ ছিলো।
কৌতুকের জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: তাই??--কোন জায়গাটা কৌতুক মনে হলো---------খুলে বলুন-----বুঝব---- কত ধানে কত চাল
১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
নিমপাতা১২ বলেছেন: যারা সৃষ্টিকর্তা কে বিশ্বাস করে না, তাড়া শুধু তর্ক ই করে যাবে, এদরে কথা বাদ দেন, সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই-------ঠিক বলেছেন
১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনার প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ।
তবে, এ ধরনের পোষ্ট আমি খুব একটা উপভোগ করি না। দুঃখিত।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার সুঃখ বা দুঃখ ভোগের জন্য তো আমি লিখি নাই
১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
শোভন এক্স বলেছেন: বিজ্ঞান কপচাতে এসেননা ভাই। আপনি একাই বিজ্ঞান পড়েননি। আর আমি একজন ইন্জিনিয়ার। মূর্খ বলতে পারেন, কিছুই জানা হয়নি বিজ্ঞানের সেটাও ঠিক। তবে আপনি জানেন এটা মনে করারও কোন কারন নেই। যারা জানেন তারা ধর্ম নিয়ে কি বলেছেন সেটা নিয়ে বরং কথা বলা যাক।
আপনারাতো আবার জোর করে বলার চেস্টা করেন বিজ্ঞানীরা আস্তিক। সেরকমই এক প্রচেস্টায় মহান বিজ্ঞানী আইনস্টাইন মন্তব্য করেছিলেন:
"I received your letter of June 10th. I have never talked to a Jesuit priest in my life and I am astonished by the audacity to tell such lies about me. From the viewpoint of a Jesuit priest I am, of course, and have always been an atheist.
-- - Albert Einstein, letter to Guy H. Raner Jr, July 2, 1945, responding to a rumor that a Jesuit priest had caused Einstein to convert from atheism; quoted by Michael R. Gilmore in Skeptic, Vol. 5, No. 2
আইনস্টাইনের একটা মন্তব্যের সাথে আমার মত শত ভাগ মিলে যায়। আশা করছি ওনাকেও আবার আপনি যুক্তিহীন নির্বোধ বলবেননা। মন্তব্যটা হলো: "A man's ethical behavior should be based effectually on sympathy, education, and social ties; no religious basis is necessary. Man would indeed be in a poor way if he had to be restrained by fear of punishment and hope of reward after death.”
আর কিছুদিন আগেই Stephen Hawking বলেছেন God did not create Universe
পুরো খবরটা পড়তে নিচের লিঙ্কটা দেখুন
Click This Link
ওনাদেরকে আবার "আপনি বড্ড সেকেলে----------------------বিজ্ঞানের তো ,ব, ও জানেন না। আর আল-কোরআন সম্পর্কে জ্ঞানও সেই মূর্খ মোল্লাদেরই মত!" এই মন্তব্যের মধ্যে ফেলেননা। বোকামী করবেন। ঐ মন্তব্য আমার জন্যই থাক। আপনি স্রেফ একজন স্টুপিড।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৩২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, আপনি যাদের মন্তব্যগুলো আওড়াচ্ছেন তারা নিশ্চয় জ্ঞানী- তবে আমি তাদের নিজস্ব পরিসরের বৈজ্ঞানিক গবেষণার বাহিরের জ্ঞানকে প্রাধান্য দেইনা। সে কারনেই আপনি তাদের যে মন্তব্যগুলো তুলে ধরেছেন- আমার কাছে তার মূল্য খুব একটা নেই বললেই চলে।
বিশেষ করে সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে স্টিপেন হকিং তো নিজেই কোন কুল কিনারা খুঁজে না পেয়ে শেষে আবল তাবল বকছে। তার কাছে সৃষ্টিকর্তা থাকলে কি বা না থাকলেই কি আসে যায়। তার আসল ধান্দা তো এখন ব্যাবসা।
হকিংস্ অংক কশা মানুষ তো, তাই মহাজগতের প্রসারন তথা পরিগঠন (জায়ালা) পর্যন্ত পৌছতে পরেছেন। সৃষ্টির শুরুতে (খালাকা) পৌছতে এবং স্রষ্টাকে চিনতে হলে তাকে তো অংকের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দেখা যাক! সেই সৌভাগ্য তার হয় কিনা????
তবে ভাই, আপনাকে আবারও বলছি- আল-কোরআন সম্পর্কে ভাল করে জেনে তারপর মন্তব্য করাটাই ভাল। স্টুপিডের মত উল্টা-পুল্টা বললে তো মূর্খদের দলেই থাকবেন- তাইনা?
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯
কলম.বিডি বলেছেন: নিমপাতা১২ বলেছেন: যারা সৃষ্টিকর্তা কে বিশ্বাস করে না, তাড়া শুধু তর্ক ই করে যাবে, এদরে কথা বাদ দেন, সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
শিপু ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
+
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫২
শোভন এক্স বলেছেন: ছাগু।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পাগু
১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
কঠিনলজিক বলেছেন: ডারউইন কইলে নিজের পুর্ব পুরুষ রে "বান্দর" বলতে কিছু লোক গর্ববোধ করে ।
হকিংস কইলে নিজের সত্বা (মানুষ) আর সেপ্টি টেন্কের "কিড়া" কে এক শ্রেণী তে মানতে তাদের বাঁধে না।
সমস্যা হলো ক্বোরআনে যখন বলে "আল্লাহ তোমাদের (মানুষ) কে সর্ব শ্রেস্ঠ সৃস্টি বানিয়েছেন " তখন তাদের পুর্ব পুরুষ বান্দর এবং সমগোত্রী "গু কীট" এর মায়ায় অন্তর হু হু করে উঠে এবং সমস্বরে ক্বোরআনের বক্তব্যের বিরোধীতা করে । "নাক কেটে যাত্রা ভংগের উৎকৃস্ট উদাহরণ" আর কি ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: কথায় আছেনা?------ইল্লত যায়না মইলে, আর খাছিলত যায়না ধুইলে
২০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪
লড়াকু বলেছেন: মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ। এবাদর "এ্যাস হোল" নিয়া কিছু লিখেন।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনারা দুইজন তাহলে এবার------"ম্যান-হোল" নিয়া কিছু লিখেন
২১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩
কাঙাল বলেছেন: মারাত্মক লেখা
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী------------------কি কইলেন????????????????
২২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
কাঙাল বলেছেন: কঠিন লজিক
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: কঠিন ম্যজিক
২৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২
কাঙাল বলেছেন: তবে শোভন এক্স এর মন্তব্য পড়ে ভাল লাগল। ইঞ্জিনিয়ার মশায়ের ভাল পড়াশোনা আছে। ছাগুদের পড়াশোনার দরকার নাই। তারা কেবলই কোরআন মুখস্ত করবে আর বেহেশতের প্রথমশ্রেণীর টিকেটের অধিকারী হবে...............
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: এক পাগুর কথা তো আরেক পাগুর ভালা লাগবই
২৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪১
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: মারাত্মক লেখা!! হাসতেই আছি... থামাইতে পারতাছিনা!!
ভাই আপ্নের ইগ-নোবেল কনর্ফাম! ওগো লগে যুগাযোগ করেন তাত্তারি...
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, ওগুলান নো-বল(: আপনাদের জন্য রাইখা দিলাম---------যত্ত পারেন ভোগ করেন
২৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ওয়ান ম্যান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: তাই??--কোন জায়গাটা কৌতুক মনে হলো---------খুলে বলুন-----বুঝব---- কত ধানে কত চাল
কত ধানে কত চাল - এ অংশটুকু বোল্ড করার কারণ কি?
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: বুঝে নিন
২৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১৮
আবু বকর িসিদ্দক বলেছেন: জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারণে কিছুদিন পূর্বেও মানুষ যে সমস্ত তথ্য সম্পর্কে বিভ্রান্তিতে ছিল, জ্ঞান সাধনার ফলে তার অনেকটাই আজ সত্যের আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী ভাই,
২৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২৮
চেনা মুখ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম পরে দেখব
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ঠিক আছে ভাই
২৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১২
শোভন এক্স বলেছেন: "লেখক বলেছেন: ভাই, আপনি যাদের মন্তব্যগুলো আওড়াচ্ছেন তারা নিশ্চয় জ্ঞানী- তবে আমি তাদের প্রাধান্য দেইনা। সে কারনেই আপনি তাদের যে মন্তব্যগুলো তুলে ধরেছেন- আমার কাছে তার মূল্য খুব একটা নেই বললেই চলে।"
"হকিংস্ অংক কশা মানুষ তো, তাই মহাজগতের প্রসারন তথা পরিগঠন (জায়ালা) পর্যন্ত পৌছতে পরেছেন। সৃষ্টির শুরুতে (খালাকা) পৌছতে এবং স্রষ্টাকে চিনতে হলে তাকে তো অংকের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।"
---- হাহাহহাহাহা.... ভাই আপনার মাথা ঠিক আছেতো? কি বলছেন নিজে বুঝতে পারছেনতো? আপনি "ব্ল্যাকহোল" নিয়ে লিখতে বসেছেন আর আইনস্টাইন, হকিং এদের "নিজস্ব পরিসরের বৈজ্ঞানিক গবেষণার বাহিরের জ্ঞানকে" প্রাধান্য দেন না?!!!!!
তাদের মতো বিজ্ঞানীদের গবেষনা, ফর্মূলা, ম্যাথ ইত্যাদি থেকে ব্ল্যাকহোল এর ধারনাটা অন্তত পেতে পেরেছেন আর তাদের জ্ঞানকে আপনি "প্রাধান্য" দেননা?!!!! কি আশ্চর্য! মার কাছে মামা বাড়ীর গল্প শুনানোর মতো ঘটনা। আবিস্কার করলেন তারা আর আপনি এসে কুরআনের আলোকে হারিকেন জ্বালাচ্ছেন? ফাজলামি? তাছাড়া আপনি তাদের মতো মানুষের জ্ঞানকে প্রাধান্য না দেয়ার কে? তাতে কার কি আসে যায়? তেলাপোকা আবার পাখি!
এই সেন্স নিয়ে আপনি চিকিৎসক হইছেন কেমনে বুঝলামনা। নাকি ইউনানি/কবিরাজী চিকিৎসক? তাই হবে, নাহলে আপনার মতো এরকম কথা ক্লাস ফাইভে পড়া পোলাপাইনও বলবেনা। এই বুদ্ধি-সুদ্ধি আর লজিক নিয়ে আপনি তর্ক করতে যেয়েননা কারও সাথে। বিরক্তি উৎপাদন, আর সময় নস্ট করা ছাড়া আর কিছু করতে পারবেননা। মোল্লাদের এইজন্যই এই হাল হইছে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, আল-কুরআনের আলোকে হারিকেন নয়- গোটা মহাজগৎ আলোকিত হচ্ছে-----------আইনস্টাইন, হকিং এদের "নিজস্ব পরিসরের বৈজ্ঞানিক গবেষণার বাহিরের জ্ঞানকে" এত প্রাধান্য দেন বলেই তো আপনার আজ এই দশা---------ওরা যেমনে নাচায় তেমনে নাচেন!!!!! নিজের মত ভাবতে শেখেন----------তাহলে অজ্ঞ কাঠ মোল্লাদের মত চোথা পড়ে আবল তাবল ফতোয়া দেয়া আর আপনার মধ্যে তফাতটা কি?
জ্ঞানগর্ভ গ্রন্থ আল-কোরআন নিছক কোন বিজ্ঞানের বই নয়, বরং একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান স্রষ্টা তাঁর প্রেরতি গ্রন্থ আল-কোরআনে এমন সব অকাট্য বৈজ্ঞানিক তথ্যের অবতারনা করেছেন যেগুলোর মর্ম ধীরে ধীরে উপলব্ধি করা সম্ভব হচ্ছে। এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট। অবিশ্বাসীরা যখন বিজ্ঞানের নামে মিথ্যে মতবাদ ও ত্বত্ত্বের ছলনায় সরল মানুষদেরকে ধোঁকা দিয়ে ঈমান নষ্টের খেলায় মেতে উঠবে, তখন ঈমানদার বান্দারা আল্লাহ প্রদত্ত ঐশী-দিকনির্দেশনা অনুসরণ করে বৈজ্ঞানিক সত্য তথ্যগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করবেন যে, আবিষ্কৃত তথ্যগুলো বুমেরাং হয়ে তাদেরই মনগড়া মতবাদকে মিথ্যা প্রমাণিত করবে। আল্লাহতায়ালা এভাবে সত্যকে প্রকাশিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং ঈমানদার বান্দাদের চেষ্টা ও সাধনাকে বিজয় দান করেন। স্থান, কাল ও পাত্রভেদে কোন মতবাদ বা ত্বত্ত্বকে হয়ত সেই নির্দিষ্ট কাল বা স্থান বা সীমাবদ্ধ কোন মানবগোষ্ঠীর জন্য লাভজনক বা সঠিক বলে মনে হতে পারে। কিন্তু আল-কোরআনের মাপকাটিতে যদি তা সার্বজনীন ও সঠিক হিসেবে বিবেচিত না হয় তবে সাময়িকভাবে যত লাভজনক ও আকর্ষণীয়ই মনে হোক না কেন, তাতে ঈমানদারগণের কিছুই যায় আসে না এবং তা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। সুতরাং রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, শিক্ষানীতি ইত্যাদি সবগুলো ক্ষেত্রেই আধুনিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। সেইসাথে আল-কোরআনকে সত্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরে নিয়ে ঈমান বিনষ্টকারী অকল্যাণকর সকল মতবাদ ও ত্বত্ত্বের খারাপ দিকগুলো সর্বসাধারনের মাঝে তুলে ধরতে হবে। পাশাপাশি ঈমানের ভিতকে শক্ত ও পোক্ত করে এমন বক্তব্যগুলোকে সমুন্নত রাখতে হবে। এর ফলে বিশ্বাসীগণের বিশ্বাস হবে সুদৃঢ়। হয়তো বা কোন অবিশ্বাসীর হৃদয় ঈমানের আলোয় হতে পারে আলোকিত। সবই সর্বদ্রষ্টা আল্লাহতায়ালার ইশারা মাত্র।
২৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৯
হা...হা...হা... বলেছেন: ভাল লাগল। তবে আরো ভাল লাগত ইহুদি নাছারাদের আগে মোসলমানেরা যদি জিনিস গুলো আবিষ্কার করতে পারত। কারণ এই আবিষ্কারগুলোর সূত্র তো কোরআনে ১৪৫০ বছর আগেই দিয়ে গেছে। তবু কেন মোসলমানেরা আবিষ্কার করতে পারে না? ইহুদি নাছারারা আবিষ্কার করার পরে কেন তাদের আবিষ্কারের সাথে কোরআনের কথার সাথে মিল খুঁজে মরতে হয় আমাদের?
+
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৬
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, ঠিকই বলেছেন- তবে আমার মনে হয় কে আবিষ্কার করল সেটা না ভেবে বরং তথ্যগুলো সত্য বলে আবিষ্কৃত হচ্ছে কিনা সেদিকে দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন। আসল খবর আল্লাহতায়ালাই ভাল জানেন। হয়ত এ বিষয়টি সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট।
৩০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৩
বালক বন্ধু বলেছেন: চালিয়ে যান। কোন সমস্যা নেই। সাথে পাবেন।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
৩১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার সুঃখ বা দুঃখ ভোগের জন্য তো আমি লিখি নাই
কী জন্যে লিখেছেন-জানতে বড় ইচ্ছে হচ্ছে।
চারটি অপশন দিই?
আপনি প্রমান করতে চান,
১. আল-কুরআনে সকল বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের ইঙ্গিত রয়েছে।
২. ইসলাম একটি বিজ্ঞানমনস্ক ধর্ম/জীবন-ব্যবস্থা।
৩. আধুনিক কসমোলজি ও কুরআন নিয়ে আপনার ব্যাপক পড়াশুনা আছে।
৪. আল-কুরআন একটি বিজ্ঞানময় গ্রন্থ। এর প্রকৃত আহবান ও শিক্ষা থেকে দূরে সরে এক্যাওয়াতেই মুসলমানেরা বর্তমানে অধঃপতিত।
যাই হোক, ব্লগীয় সংস্কৃতিতে বন্ধুত্বপূর্ণ ইন্টারেকশান সুস্থ আলোচনার জন্য খুবই জরুরী। আপনি যে উদ্দেশ্যে বিজ্ঞান ও ইসলামের সমন্বয় নিয়ে লেখালেখি করেন, তাতে এটি আরো বেশি প্রয়োজনীয়। আর এ কথাটি আপনাকে মনে করিয়ে দিতেই উপরের এত কথা বললাম। বিরক্ত হলেও কিছু করার নেই।
ভাল থাকুন।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, আপনি তো আগেই দুঃখ পেয়ে বসে আছেন। তাই আমি বলেছি- আপনার সুঃখ বা দুঃখ ভোগের জন্য তো আমি লিখি নাই। কিন্তু কেন আপনি দুঃখ পেলেন- তা বুঝি নাই???
আরেকটা কথা- ওসব অপশন টপশন দিয়ে আপনি আমার উদ্দেশ্য সম্পর্কে কিছুই আঁচ করতে পারবেন না। কেননা বিশ্বাস ছাড়া এটা বোঝা সম্ভব নয়।
৩২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৩
শোভন এক্স বলেছেন: "লেখক বলেছেন: আশ্চর্যের বিষয় হলো বিজ্ঞানের দেয়া নাম ‘ব্ল্যাকহোল’ সম্পর্কে ১৪৫০ বছর পূর্বে আল-কোরআনে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করা হলেও এই "ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ”- বৈশিষ্ট্যটির বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। কারণ ব্ল্যাকহোলের স্রষ্টা সর্বজ্ঞ মহান অল্লাহপাক ভালভাবেই জানেন যে, ব্ল্যাকহোলগুলো প্রকৃত অর্থে ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ নয়।"
--- এটা পড়ে হাসলাম । কারন একটা জোক মনে পড়ে গেল। জোকটা হলো, একজন আমেরিকান আর একজন বাংলাদেশী গল্প করছে। তো আমেরিকান লোকটা বলছে "জানেন আমাদের দেশে ১ হাজার ফুট মাটি খুঁড়ে এক টুকরো তামার তার পাওয়া গেছিলো, এতেই প্রমান হয় অতি প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশে টেলিফোন ছিলো।"। তখন বাংলাদেশী লোকটা বললো "আর আমাদের দেশে ৫ হাজার ফুট মাটি খুঁড়েও কিছুই পাওয়া যায়নি, এ থেকেই প্রমান হয় অতি প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশে ওয়্যারলেস টেলিযোগাযোগ ব্যাবস্থা ছিলো।" আপনার লজিক একদম এক ।
আর আপনি যে আয়াতের কথা বলেছেন "আমি শপথ করছি নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানের।", এর মানে এই না যে নক্ষত্রসমূহ পতিত হওয়ার স্থান বলতে ব্ল্যাকহোল বোঝানো হচ্ছে।
প্রথম কারন: এতো কিছু থাকতে ব্ল্যাকহোল কোন শপথ করার বিষয় হলো? কমনসেন্স।
দ্বিতীয় কারন: নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান বলতে ভূমিকেই বোঝানো হয়েছে। কারন আমরা আকাশের যে উল্কাপাত দেখি, সেটাকেই নক্ষত্র পতন হিসেবে জানতো মানুষ। তাদের কাছে মনে হতো আকাশের তারা মাটিতে গিয়ে পড়ছে, কারন উল্কা আর নক্ষত্রের পার্থক্য মানুষ তখন জানতোনা।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: যে বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে মহাকাশে ব্ল্যাকহোলের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা যায়, তা হলো এটির প্রচন্ডতম ধ্বংসাত্মক আকর্ষণ ক্ষমতা। কারণ এগুলো এতই সংকুচিত হয়ে ক্ষুদ্রতর অবস্থায় থাকে যে এদের অবস্থান নির্ণয় করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এদের প্রচন্ডতম আকর্ষণ ক্ষমতার আওতায় আসা ধ্বংসপ্রাপ্ত নক্ষত্রগুলোর ছিন্ন ভিন্ন দশা ও পতন প্রবাহ দেখে পতনমুখি স্থানে আকর্ষণকারী কৃষ্ণগহ্বরের উপস্থিতি নির্ণয় করা সহজ হয়। আল-কোরআনে এই তথ্যটিও উল্লেখিত হয়েছে-
আল-কোরআন-
সূরা নাযিয়াত -(79.An-Naziat // Those Who Drag Forth)-সূরা নং-৭৯,আয়াত নং-১ ও ২
(৭৯:১)- অন্না-যি‘আ-তি গ্বারক্বাওঁ
{এখানে (নাযিআতি) শব্দটি (নাযউ’ন) থেকে উদ্ভুত, অর্থাৎ কোন কিছুকে উৎপাটন করা। (গারক্বান) ও (আগারাকান) এর অর্থ কোন কাজ নির্মমভাবে করা -“পবিত্র কোরআনুল করীম”-(বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর)-মূল:-“তফসীর মাআরেফুল ক্বোরআন” -১৪৩৪ পৃষ্ঠা--।
{নাযউ’ন = (অর্থ) উৎপাটন করা, নামিয়ে আনা, পদচ্যুত করা ইত্যাদি -‘আল-কাওসার’-(আরবী বাংলা অভিধান)-মদীনা পাবলিকেশন্স। }
(৭৯:১) অর্থ- শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে।
(79 : 1)= By those who extract or dismissed or bring down severely/vehemently,
(৭৯:২)- অন্না - শিত্বা-তি নাশতাওঁ ,
{এখানে, নাশতুন = (অর্থ) বন্ধন খোলা বা (মুক্ত করা) - ৩৫৬পৃষ্ঠা এবং নাশিতাতুন = (অর্থ) বাঁধন যারা খুলে দেয় - ৩৪৫পৃষ্ঠা - ‘কোরআনের অভিধান’ - মুনির উদ্দীন আহমদ।}
(৭৯:২) অর্থ:- এবং যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়।
(79 : 2)= And those who loosen the binding and then set free from all ties of the world.
আলোচনা-
এই আয়াত দুটিতে আল্লাহতায়ালা তাঁর এমন ধরনের বিশেষ সৃষ্টিকে নিয়ে শপথ করেছেন যার সাথে ব্ল্যাকহোলগুলোর প্রচন্ড শক্তি ও ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা দেখেছি যে, ব্ল্যাকহোলগুলোই বিশালকায় কোন নক্ষত্র সহ গ্রহ, উপগ্রহ ইত্যাদি সব কিছুকে তাদের আওতায় পেলে প্রচন্ড আকর্ষণে টেনে নিয়ে গতানুগতিক কক্ষপথের (৭৯:২) বাঁধন থেকে মুক্ত করে দেয় অর্থাৎ নির্দিষ্ট কক্ষপথ থেকে (৭৯:১) পদচ্যুত বা উৎপাটন করে নির্মমভাবে নামিয়ে আনে। এর ফলে অবশেষে সেগুলো সূরা ওয়াকিয়ার (৫৬:৭৫) নং আয়াতে বর্ণিত নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান -এ পতিত হয়। বিজ্ঞানীরা যে স্থানের নাম দিয়েছেন ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর।
এখানে একটি বিষয়ের প্রতি বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। পূর্বে ভাবা হত যে, ব্ল্যাকহোল থেকে কোন কিছু- এমনকি আলোকও বেরিয়ে আসতে পারে না। আর এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে এগুলোর নাম দেয়া হয় ব্ল্যাকহোল অর্থাৎ অন্ধকার গহ্বর বা কৃষ্ণগহ্বর। কিন্তু পরবর্তীতে বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের আলোকে জানা যায় যে, (কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশু-মহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা)-মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ-১২ অধ্যায় - কৃষ্ণগহ্বরগুলোকে যত কৃষ্ণবর্ণ বলে প্রচার করা হয় আসলে গহ্বরগুলো তত কৃষ্ণ নয়। কারণ কণাবাদী বলবিদ্যার অনিশ্চয়তার নীতি অনুসারে, একটি কণিকা যদি কৃষ্ণগহ্বরে থাকে তাহলে এর দ্রুতি আলোকের দ্রুতির চেয়ে বেশী হওয়া সম্ভব। এর ফলে অনেক বেশী সময় লাগলেও পরিনামে কণিকাটি কৃষ্ণগহ্বর থেকে পলায়ন করতে পারবে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো বিজ্ঞানের দেয়া নাম ‘ব্ল্যাকহোল’ সম্পর্কে ১৪৫০ বছর পূর্বে আল-কোরআনে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করা হলেও এই "ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ”- বৈশিষ্ট্যটির বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। কারণ ব্ল্যাকহোলের স্রষ্টা সর্বজ্ঞ মহান অল্লাহপাক ভালভাবেই জানেন যে, ব্ল্যাকহোলগুলো প্রকৃত অর্থে ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ নয়।
আরও অনেক বিষয় আছে..............আমার ব্লগে গিয়ে এক এক করে পড়তে থাকুন আর প্রথম পাতায় দিন। আমার কোনই আপত্তি নাই
৩৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৫
জীবন মায়া বলেছেন: হে নাস্তিক পাষন্ডের দল, তোমরা কি জান না যে, এ পর্যন্ত যাহা কিছু বিজ্ঞান আবিষ্কার করিয়াছে এবং ভবিষ্যতেও করিবে, তাহার সমস্তই আকারে ইঙ্গিতে কোরাণে বর্ণিত আছে। শুধু আবিষ্কারের পরমুহুর্তেই আলেমগণ তাহার উৎস কোন না কোন সূরাতে খুঁজিয়া পাইবে।
ডাক্তার সাব, এই অধমের দুইখানা সওয়াল আছে।
১) ব্ল্যাক হোলের কথা তো ১৪০০ বছর পূর্বেই কোরাণে লেখা ছিল। তাইলে ১৪০০ বছরে যত আলেম, হাফেজ, ইসলামী স্কলার জন্মিয়াছেন, তাহারা কেহ ব্ল্যাক হোল আবিষ্কার করিতে বা এ সংক্রান্ত কোন প্রকার তথ্য দিতে পারিলেন না কেন? কেন ইহুদি-নাসারার দল এইসকল তথ্য আবিষ্কার করিবে?
২) এখনও তো দুনিয়ায় অনেক কিছু আবিষ্কারের বাকি আছে। যদি কোরাণ পড়িয়া লিংক সহ বলিয়া দিতেন ভবিষ্যতে আর কি কি আবিষ্কৃত হইবে, তাহলে মরিয়াও শান্তি পাইতাম।
আশা করি পিছলানোর চেষ্টা করিবেন না। আমার কাছে ভালো ব্র্যান্ডের আমদানিকৃত ভস্ম আছে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: জ্ঞানগর্ভ গ্রন্থ আল-কোরআন নিছক কোন বিজ্ঞানের বই নয়, বরং একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান স্রষ্টা তাঁর প্রেরতি গ্রন্থ আল-কোরআনে এমন সব অকাট্য বৈজ্ঞানিক তথ্যের অবতারনা করেছেন যেগুলোর মর্ম ধীরে ধীরে উপলব্ধি করা সম্ভব হচ্ছে। এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট। অবিশ্বাসীরা যখন বিজ্ঞানের নামে মিথ্যে মতবাদ ও ত্বত্ত্বের ছলনায় সরল মানুষদেরকে ধোঁকা দিয়ে ঈমান নষ্টের খেলায় মেতে উঠবে, তখন ঈমানদার বান্দারা আল্লাহ প্রদত্ত ঐশী-দিকনির্দেশনা অনুসরণ করে বৈজ্ঞানিক সত্য তথ্যগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করবেন যে, আবিষ্কৃত তথ্যগুলো বুমেরাং হয়ে তাদেরই মনগড়া মতবাদকে মিথ্যা প্রমাণিত করবে। আল্লাহতায়ালা এভাবে সত্যকে প্রকাশিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং ঈমানদার বান্দাদের চেষ্টা ও সাধনাকে বিজয় দান করেন। স্থান, কাল ও পাত্রভেদে কোন মতবাদ বা ত্বত্ত্বকে হয়ত সেই নির্দিষ্ট কাল বা স্থান বা সীমাবদ্ধ কোন মানবগোষ্ঠীর জন্য লাভজনক বা সঠিক বলে মনে হতে পারে। কিন্তু আল-কোরআনের মাপকাটিতে যদি তা সার্বজনীন ও সঠিক হিসেবে বিবেচিত না হয় তবে সাময়িকভাবে যত লাভজনক ও আকর্ষণীয়ই মনে হোক না কেন, তাতে ঈমানদারগণের কিছুই যায় আসে না এবং তা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। সুতরাং রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, শিক্ষানীতি ইত্যাদি সবগুলো ক্ষেত্রেই আধুনিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। সেইসাথে আল-কোরআনকে সত্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরে নিয়ে ঈমান বিনষ্টকারী অকল্যাণকর সকল মতবাদ ও ত্বত্ত্বের খারাপ দিকগুলো সর্বসাধারনের মাঝে তুলে ধরতে হবে। পাশাপাশি ঈমানের ভিতকে শক্ত ও পোক্ত করে এমন বক্তব্যগুলোকে সমুন্নত রাখতে হবে। এর ফলে বিশ্বাসীগণের বিশ্বাস হবে সুদৃঢ়। হয়তো বা কোন অবিশ্বাসীর হৃদয় ঈমানের আলোয় হতে পারে আলোকিত। সবই সর্বদ্রষ্টা আল্লাহতায়ালার ইশারা মাত্র।
৩৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৯
তালহা ইবনে জাফর বলেছেন: ভাই লেখক, আল্লাহ সুরা বাকারা‘র ৭ নম্বর আয়াত এ উল্লেখ করেছেন, ‘আল্লাহ তাদের অন্তরে,কর্ণে এবং দৃষ্টিতে মোহর অঙ্কিত করে দিয়েছেন। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।‘ সুতরাং ভাই আপনি কেন তাদের সাথে তর্ক করেন? তাদের বেপারে আল্লাহই যথেষ্ট নয় কি?
৩৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৫
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আমি বিশ্বাসী না- এই কথা আপনাকে কে জানালেন??
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: যদি আপনি বিশ্বাসী হওয়ার পরেও আমার লেখাটা আপনাকে দুঃখ দেয়- তবে হয়ত আপনার আর আমার বিশ্বাসের মধ্যে কিছু না কিছু পার্থক্য আছে, তাইনা?
৩৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪২
টেলি সামাদ বলেছেন: শান্ত ভাই আউগায় যান। মোমিন মুসলমান আছে আপনের পিছে
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: তাই নাকি?
৩৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৩
আলম খন্দকার বলেছেন: ভাই আসসালামু আলাইকুম,
ভাই আল্লাহ পাকের কসম, পবিত্র কোরান শরীফের বিষয়ে পরিপূর্ণ ভাবে অবগত না হয়ে তাতে বর্ণিত আয়াতের মনগড়া ব্যখ্যা তৈরী করা আর সেই মনগড়া ব্যখ্যাকে সঠিক ব্যখ্যা হিসেবে প্রচার করা আল্লাহ পাকের পাক কালামের বিকৃতি হিসেবেই আল্লাহ তাআলার কাছে গন্য হয়। একজন ধর্মভীরু মুসলিম হিসেবে আমি চাইনা আরেকজন মুসলিম নিজের সকল নেকীকে পবিত্র কোরান শরইফের ভুল ব্যখ্যা করে গুনাহে পরিণত করুক।
পবিত্র কোরাণ শরীফের ব্যখ্যা আল্লাহ তাআলা রাসুলে পাক হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর মাধ্যমেই দিয়ে গিয়েছেন। আমাদের জন্য সবচাইতে উৎকৃষ্ট কাজ হচ্ছে কোরাণ শরীফ ও রাসুলুল্লাহ সাঃ এর হাদীস অনুযায়ী নিজেদের জীবন পরিচালনা করা।
আল্লাহ তাআলা আপনাকে হেদায়েত করুন।
আমিন।
আসসালামু আলাইকুম।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ওয়ালাইকুমুস সালাম।
তো ভাই, কোন কিতাব পড়েন। আল্লাহর কিতাব? নাকি তবলিগে নেসাব?
৩৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৬
কাঠুরিয়া. বলেছেন: প্রলয়ংকরী বিদ্যা। সাবাস !
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৫
মাহফুজশান্ত বলেছেন: কাঠ কাটার মত
৩৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৮
শয়তান বলেছেন: য়েনথ্রাকস নিয়া কিছু একটা করেন ডাকতার সাব ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৬
মাহফুজশান্ত বলেছেন: কেন খাওয়া বন্দ????
৪০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৩
রাতমজুর বলেছেন:
@ তায়েফ ভাই,
হাসি পাইলো, আসেন বুকে আসেন, আমি হইছিলাম নাস্তিক, কাফির। আপনে কেজিতে আইচেন অবিশ্বাসি হিসাবে, এরপর ডাবল প্রমোশন পাইয়া নাস্তিক-কাফির হইয়া দেখা কইরেন, দুই কাফির ভাই একলগে মুস্তাকিমের চাপ খামু
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: চাপ খাবেন কেন? আপনারা তো অনেক দেখি- যত্ত পারেন আমারে ধইরা চাপেন---পরে দেখা হবে ক্ষণ
৪১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৫
শয়তান বলেছেন: য়েনথ্রাকস নিয়া কিছু একটা করেন ডাকতার সাব ।
৪২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৭
জীবন মায়া বলেছেন: বাই জান, আগেই কইছিলাম :
আমার কাছে ভালো ব্র্যান্ডের আমদানিকৃত ভস্ম আছে।
১ নম্বর প্রশ্নের (হয়তো, যদি, তবে, কিন্তুসহ) লা জবাব উত্তর দিয়েছেন।
আমার ২ নং প্রশ্নের জবাব to the point -এ দেন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি যে শান্তির কথা বলেছেন---------সেই শান্তি পাইতে হলে সরল সোজা পথে হাটেন। শুধু ভাইবেন না - মইরা গেলে সব শেষ
৪৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৯
জীবন মায়া বলেছেন: বাই জান, আগেই কইছিলাম :
আমার কাছে ভালো ব্র্যান্ডের আমদানিকৃত ভস্ম আছে।
১ নম্বর প্রশ্নের (হয়তো, যদি, তবে, কিন্তুসহ) লা জবাব উত্তর দিয়েছেন।
আমার ২ নং প্রশ্নের জবাব to the point -এ দেন
আপনের ব্ল্যাক হোলের কসম লাগে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: জবাব পাইবেন----সময় মত----------এত্ত তাড়াহুড়া কেন?
৪৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১২
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: হকিং মহাশয়;
যানি এই লেখা পড়িবার ক্ষমতা বা সময় আপনার নাই। তবু বলি, আপনি যদি কয়েক দিনের জন্য মক্কায় গিয়া থাকিতে পারেন এবং কুরাণ পাঠ করিতে পারেন তবে সৃষ্টির্তাকে খুজিবার উৎসাহ ফিরিয়া পাইবেন।
(লেখকের কাছে আবেদন, এই লেখাটির ইংরাজী অনুবাদ হকিং এর নিকট পাঠাইয়া দিন।)
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৫
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার খুব কৌতুহল থাকলে- কাজটা আপনিই করেন
৪৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৪
জীবন মায়া বলেছেন: বাই জান, আগেই কইছিলাম :
আমার কাছে ভালো ব্র্যান্ডের আমদানিকৃত ভস্ম আছে।
১ নম্বর প্রশ্নের (হয়তো, যদি, তবে, কিন্তুসহ) লা জবাব উত্তর দিয়েছেন।
আমার ২ নং প্রশ্নের জবাব to the point -এ দেন
আপনের ব্ল্যাক হোলের কসম লাগে, উত্তর দিয়েন।
(আমার আগের কমেন্ট দুইটা মুইছা দেন।)
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনাদের নাস্তিক বিজ্ঞানী ভাইয়েরা আবিষ্কার করার পরও এবং তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবার পরও আপনারা তা বিশ্বাস করতে নারাজ---------আর মুসলমান বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করলে তো--------আর কি বলব। সবই আল্লাহর খেলা----
এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট।
৪৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৯
রাতমজুর বলেছেন: @লিখক বিরাদার, ঐ কমেন্ট তায়েফ ভাইরে বলা, চৌক্ষে চশমা নেন। দুইজন ভদ্রলোকের কথার মইদ্যে ফাও নাক গলানি ঠিক না
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আমার পোষ্টে আমি নাক গলাব--------------ইচ্ছা হলে অহেতুক কমেন্ট মুছে দেব।
৪৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: অনেক রাত হয়েছে---------আজ এখানেই ইতি। আবার দেখা হবে
৪৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩১
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,
বিনোদনের জন্য ধন্যবাদ ভাইজান। অনেকক্ষন ধরিয়া আমার ন্যানোফটোনিক্স বই খানায় ইহুদী নাসারাদের একগাদা সমীকরন ও তত্ত্ব হাতরাইয়াও কোন কুল কিনারা পাইতেছিলাম না । পক্ষান্তরে অধিককাল ইহুদী নাসারাদের বই নাড়াচাড়ার ফলে ঈমানী অবস্থাও সংগিন। এমতাবস্থায় আপনার জ্ঞানবিদারী পোষ্টখানা আমাকে যথেষ্ট আনন্দ দিয়াছে এবং ঈমান পুরোপুরি সচল করিয়াছে। শুধু একখানা কষ্ট এইমূহুর্তে পাইতেছি। তাহা হইল, এতবছর এতগুলো রজনী জাগিয়া নিদারুন কষ্ট করিয়া দূরদেশে পড়িয়া থেকে যে জ্ঞানের সন্ধানে ঘুরিতেছিলাম যদি ইহা না করিয়া ইনকিলাব পড়িয়া মাদ্রাসার পাশেই তালগাছের চাষ করিতাম তবে অনেক আগেই আমার মোক্ষ জ্ঞান লাভ হইত সাথে সাথে আবিষ্কৃত তো বটেই অনাবিষ্কৃত সকল জ্ঞান তালগাছ সহ আমার হইত।
আফসোস ইহুদী নাসারার বই বাছিয়া লইয়া আমি দিব্যজ্ঞান ও তালগাছ দুইই হারাইলাম।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: Click This Link
Click This Link
Click This Link
http://en.wikipedia.org/wiki/Micro_black_hole
৪৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩১
রাতমজুর বলেছেন: হা হা হা, সাধে কি আর গরুরডাক্তার! গরুর লগে থাইকা গরুই হইছেন, মানুষ হন নাই।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: গরু কারে কয় জানেন??--------নিজের দিকে তাকান
৫০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৫২
জীবন মায়া বলেছেন: আইচ্চা ডাক্তার ছাব,
২) নং প্রশ্নের সরাসরি জবাব এখনও পাই নাই।
৩ নং প্রশ্ন: এত বড় বিশ্ব-ব্রহ্মান্ড বানাইতে আল্লাহর নাকি ৬ দিন সময় লাগছে। তা কোরাণের মত একটা গ্রন্থ পাঠাইতে আল্লাহর ২৩ বছর সময় লাগলো কেন?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: এটা বুজলে তো আর প্রশ্ন করতেন না!!!!
৫১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৫২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জন সিমোন আর ল্যাপ্লাস সাহেবের অংক থিকা ব্লাক হোলের উদ্ভব আর আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি দিয়া তার ব্যাখ্যা। মানলাম কোরান শরিফে আছে (কারন এই লাইন গুলা অনেক আগেই পড়ছি) আমার প্রশ্ন হইলো অন্য জায়গায় সেইটা খোদ আইন্সটাইনই খোদার অস্তিত্ব নিয়া হাসাহাসি করে আর ল্যাপ্লাস তো বইলাই দিছে এইসব তত্ব ব্যাখ্যা করার জন্য খোদা নামক হাইপোর দরকার নাই, তাগো যুক্তি দিয়াই আজকা আপনে কোরান শরীফের সত্যতা প্রমান করতাছেন।
আবার হকিং রেডিয়েশন দিয়া যেমনে ব্লাক হোলের মধ্যে নক্ষত্রের পতনের ব্যাখ্যা দিলেন (যদিও একটু ভুল দিছেন আপনে) সেই হকিং সাহেবই কইলো ঈশ্বর হইলো গ্রাভিটি অথবা ঈশ্বর নামক এনটিটির ব্যাখ্যা যে ধর্মে দেয়া আছে সেগুলা ছাড়াই মহাবিশ্ব তৈরী করন সম্ভব (অখন আবার আমারে কইয়েন না এইগুলান প্রমানিত না, তাইলে কমু কিছুই জানেন না, জানতে হইলে সার্নের ওয়েবসাইট ঘুরেন) সেইখানে তার তত্ব দিয়াই আবার কোরানের আয়াত ব্যাখ্যা দিলেন। মানেটা কি? রিভার্স গেম? নাকি কোরানের সত্যতা বেঝার জন্য তাগো কোটেশন দরকার?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে স্টিপেন হকিং তো নিজেই কোন কুল কিনারা খুঁজে না পেয়ে শেষে আবল তাবল বকছে। তার কাছে সৃষ্টিকর্তা থাকলে কি বা না থাকলেই কি আসে যায়। তার আসল ধান্দা তো এখন ব্যাবসা।
হকিংস্ অংক কশা মানুষ তো, তাই মহাজগতের প্রসারন তথা পরিগঠন (জায়ালা) পর্যন্ত পৌছতে পরেছেন। সৃষ্টির শুরুতে (খালাকা) পৌছতে এবং স্রষ্টাকে চিনতে হলে তাকে তো অংকের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দেখা যাক! সেই সৌভাগ্য তার হয় কিনা????
জ্ঞানগর্ভ গ্রন্থ আল-কোরআন নিছক কোন বিজ্ঞানের বই নয়, বরং একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। তাই এতে বৈজ্ঞানীক তথ্যগুলোর বিস্তারিত বিবরণ না দিয়ে ঐশী ইংগিত দেয়া হয়েচে মাত্র। প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান স্রষ্টা তাঁর প্রেরতি গ্রন্থ আল-কোরআনে এমন সব অকাট্য বৈজ্ঞানিক তথ্যের অবতারনা করেছেন যেগুলোর মর্ম ধীরে ধীরে উপলব্ধি করা সম্ভব হচ্ছে। এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট। অবিশ্বাসীরা যখন বিজ্ঞানের নামে মিথ্যে মতবাদ ও ত্বত্ত্বের ছলনায় সরল মানুষদেরকে ধোঁকা দিয়ে ঈমান নষ্টের খেলায় মেতে উঠবে, তখন ঈমানদার বান্দারা আল্লাহ প্রদত্ত ঐশী-দিকনির্দেশনা অনুসরণ করে বৈজ্ঞানিক সত্য তথ্যগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করবেন যে, আবিষ্কৃত তথ্যগুলো বুমেরাং হয়ে তাদেরই মনগড়া মতবাদকে মিথ্যা প্রমাণিত করবে। আল্লাহতায়ালা এভাবে সত্যকে প্রকাশিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং ঈমানদার বান্দাদের চেষ্টা ও সাধনাকে বিজয় দান করেন।
৫২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৫৯
শয়তান বলেছেন: এই পোস্টের নেক্সট নাস্তিক তকমা এইবার উদাসী স্বপ্নের
৫৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২১
রাতমজুর বলেছেন: উদা, কল্লা বাঁচান! ফেবুতে গ্রুপ কৈরা ছবি যাইবো আপনের, "এরা মানুষ নয় অন্য জাত! কুপায়া মারো! জান্নাত কনফার্ম করো!" এই শিরোনামে
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ছি-ছি----------কি কন---------------গঠনমূলক সমালোচনা করুন
৫৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫০
পিচ্চি পোলা বলেছেন:
জাকির নায়েক কি বিয়াই লাগে ভাইজান? জাকির উস্তাদে নাকি কইছে কম্পিউটারের ফরমুলা নাকি অনেক আগে থেকেই আল-কোরানে দেয়া আছিল!!! ভবিষ্যতে আর কি কি আবিষ্কার হপে কুরআন পইড়া যদি অ্যাডভান্স কয়া দিতেন তয় আর জ্ঞান গরিমার ঘাটতি থাকিত না!!
ব্যাপক মজা পাইছি!! এমুন বিনোদনমুলক পোস্ট সামুতে খুব কমই পাওয়া যাবে।
এবার হুনেন আমার কথা, ইসলাম মধ্যযুগীয় ধর্ম। আধুনিক যুগের নয়। পৃথিবীতে যত বেশি অকর্মা, অশিক্ষিত, ভীরু, কাপুরুষের জন্ম হবে ইসলাম ধর্মের তত বেশি লাভ হবে। আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞান শিক্ষা প্রযুক্তি ইসলামের ধ্বজাধারীদের কাছে চরম আতঙ্ক। এছলামি ধজাধারীদের কাছে উৎকৃষ্ট মানুষ মানেই হচ্ছে শুদ্ধ করে কোরআন পড়তে পারা জোব্বা ও আলখেল্লা পরা ছাগুমার্কা দাড়ি ওয়ালা চরম সাম্প্রদায়িক কিছু মানুষ যারা পরিবার ও রাষ্ট্রের কাছে মানবসম্পদ নয়, চরম বোঝা।
অন্য সব ধর্মের মানুষ সভ্যতা ও বিশ্বকে সামনে নিয়ে যাবার জন্য জোরে জোরে ঠেলে। আর মুসলমানরা সভ্যতা ও পৃথিবীকে পেছনে নেয়ার জন্য জোরে জোরে টানে!!!
বোমা বানানো আর আত্মঘাতী হামলায় কাতারে কাতারে মানুষ মারা ছাড়া এই ধর্মের কোনো 'সফলতা' নেই!!!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পিচ্চি পোলা--------------পিচ্চি গো মতনই কথা কয়---এত্ত জোরে কানদেনা মনা
৫৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:২১
আমি আল আমিন বলেছেন: +++++++্
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৫৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩১
মনজুরুল হক বলেছেন:
খবর পাইলাম নাসা একজন বাঙালি ডাক্তার খুজতেছে....
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৬
মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী---------------আপনার প্রিয় অনেক নাস্তিক ডাক্তার ভাই আছে---------------তাদের মধ্যে একজনরে পাঠান--জলদি
৫৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:০৫
১৬ই ফেব্রুয়ারী বলেছেন: নারায়ে তাকদীর !!!!!!!!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: বলেন----------আল্লাহু আকবার (আল্লাহ মহান)
৫৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৫৮
পি পি বলেছেন: দেরি করে ফেলেছেন। ভাইজান পোস্ট টা "ব্ল্যাকহোল" আবিস্কার এর আগে দিলে কাজে লাগত। আপনারা বিজ্ঞানীদের আবিস্কারের পরে কেন সব কিছু আবিস্কার করেন???
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: দেরি হয় নাই----এখনও সময় আছে---------মুখ ফেরান
জ্ঞানগর্ভ গ্রন্থ আল-কোরআন নিছক কোন বিজ্ঞানের বই নয়, বরং একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। তাই এতে বৈজ্ঞানীক তথ্যগুলোর বিস্তারিত বিবরণ না দিয়ে ঐশী ইংগিত দেয়া হয়েচে মাত্র। প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান স্রষ্টা তাঁর প্রেরতি গ্রন্থ আল-কোরআনে এমন সব অকাট্য বৈজ্ঞানিক তথ্যের অবতারনা করেছেন যেগুলোর মর্ম ধীরে ধীরে উপলব্ধি করা সম্ভব হচ্ছে। এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট। অবিশ্বাসীরা যখন বিজ্ঞানের নামে মিথ্যে মতবাদ ও ত্বত্ত্বের ছলনায় সরল মানুষদেরকে ধোঁকা দিয়ে ঈমান নষ্টের খেলায় মেতে উঠবে, তখন ঈমানদার বান্দারা আল্লাহ প্রদত্ত ঐশী-দিকনির্দেশনা অনুসরণ করে বৈজ্ঞানিক সত্য তথ্যগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করবেন যে, আবিষ্কৃত তথ্যগুলো বুমেরাং হয়ে তাদেরই মনগড়া মতবাদকে মিথ্যা প্রমাণিত করবে। আল্লাহতায়ালা এভাবে সত্যকে প্রকাশিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং ঈমানদার বান্দাদের চেষ্টা ও সাধনাকে বিজয় দান করেন।
৫৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৫
সবুজপএ বলেছেন: আচ্ছা কোরানে এত ঘুরায়ে পেচায়ে ইঙ্গিত দেওনের মানেটা কি ?
তার চাইতে যদি ডাইরেক্ট এরকম বলা থাকত "তোমরা জান পৃথীবি সমতল কিন্তু পৃথীবি আসলে গোল, তোমাদের বিজ্ঞানের আরো উন্নতির পর তোমরা তা জানতে পারবে" তাহলেই ত সব ল্যাঠা চুকে যেত । ধর্মের নামে পৃথীবিজুড়ে এত মারামারি, কাটাকাটি, তর্ক বিতর্ক কিছুই থাকত না ।
সেটা না করে একজনরে লুকায়ে লুকায়ে হেরা গুহায় কিতাব পাঠানো হল কেন?সর্বধর্মীয় কমিটি গঠন করে তাদের সামনে কি নাযিল করা যেত না? তাহলেই তো সবাই বিনা দ্বিধায় মেনে নিত । তা না করে কাফিরদের বধির , মূক , তালাবদ্ধ বলে তাদের উপর দোষ দেয়া হল । আর দেখানো হল আযাবের ভয়! অথচ কেউ নবুয়্যতের দাবী যে প্রসেসে করা হয়েছিল তাতে সন্দেহ হওয়া তো খুবই স্বাভাবিক ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: অবুজ কাকে কয়----------------?()?
৬০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩১
সবুজপএ বলেছেন: হ ..আফনেই খালি বুজেন..
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আফনেও বুজেন--------তয় সব উল্টা
৬১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৫
সবুজপএ বলেছেন: তালগাছ আপনাকে প্রদান করা হইল.....আমিন..
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আমার দরকার নাই---------------------ঐটা আপনি নেন
৬২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
পারভেজ আলম বলেছেন: [56:75] I swear by the positions of the stars.
[56:76] This is an oath, if you only knew, that is awesome.
এইটা হইল আপনের দেয়া প্রথম আয়াতের প্রচলিত ইংরেজি অনুবাদ। উৎস, সাবমিশনডটঅর্গ।
[81:15] I solemnly swear by the galaxies.
[81:16] Precisely running in their orbits.
একি আয়াতের বাঙলা অনুবাদ পাইলাম
৫৬ঃ৭৫। না আমি শপথ করছি নক্ষত্ররাজীর অবস্থানের
৫৬ঃ৭৬। আর নিঃসন্দেহে এটি এক বিরাট শপথ, যদি তোমরা তা জানতে
আবার
৮১ঃ১৫। কাজেই না, আমি শাক্ষি মানছি গ্রহ নক্ষত্রদের
৮১ঃ১৬। যারা চলে থাকে, অদৃশ্য হয়ে যায়
বাংলার উৎস কোরআনটুডেডটকম।
আপনেরটা মিলাইয়া এইখানে আমরা তিনরকম অনুবাদ পাইলাম। কারটা সঠিক এবং কারটা বিকৃত?
আল্লাহ যদি কোরআন শরিফ নিজ হাতে সংরক্ষনের দায়িত্বে থাকেন তাইলে তিনি দায়িত্বটা খুব ভালো পালন করতে পারতাছেন বইলা মনে হইতাছেনা।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পারভেজ ভাই, আমার লেখায় তথ্যের রেফারেন্সগুলো কিন্তু আমি দিয়েছি।
সুতরাং এসব পুরোন কথা বলে আমাকে খামাখা বেধে রাখবার চেষ্টা করবেন না---------- প্লিজ। আপনার অবিশ্বাস নিয়ে থাকতে ভাল লাগলে থাকেন-----------আমি তো কাউকে জোর করছিনা। তবে আমার ইন্টেনশানটা বুঝতে চাইলে-------নিচের কথাগুলো দেকতে পারেন-
আল-কোরআনের বাণী চিরন্তর সার্বজনিন। এটি কোন বিশেষ সময়ের জন্য সীমাবদ্ধ নয়। ইসলাম গতিশীল ধর্ম। তবে এই গতিশীলতা লাগামহীন নয়। সবযুগেই জ্ঞানী ও চিন্তাশীল ইমানদার মানুষেরা পবিত্র কোরআনের ঐশী দিকনির্দেশনার আলোয় এই গতীকে নিয়ন্ত্রন কোরে সঠিক পথের দিশা দেখান।
যুগের সন্ধিক্ষণে নব নব সমস্যার সমাধানে এই গতির মাত্রা যদি তাল মেলাতে না পারে তখন সাধারন মানুষেরা নানা ছলনার স্বীকার হয়। অনেকে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে।
আল-কোরআনের বাণীর কোন পরিবর্তন নেই। এটি কিয়ামত পর্যন্ত একই রূপে লওহে-মাহফুজে সংরক্ষিত। সমস্যাটা হচ্ছে- ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের গুরু-দায়িত্ব যাদের উপর অর্পিত তারা অনেক সময় পুরোন তফসির বা ব্যাখ্যা তথা মতামতগুলোকে প্রায়শই আল-কোরআনের সম পর্যয়ভুক্ত মনে করতে শুরু করেন। আল-কোরআনে প্রদত্ত স্রষ্টার চিরন্তর ঐশী দিকনির্দেশনার আওতার মধ্যে ধেকে আলেম সমাজ যে ব্যাখ্যা ও মতামতগুলো আরও উন্নত তথ্য ও জ্ঞানের আলোকে সময়ের চাহিদা অনুসারে গ্রহণযোগ্য হিসেবে পেশ করার স্বাধীনতা রাখেন- অনেক সময় তা তারা ভুলে যান। এ ধরনের অতিরক্ষণশীল মনোভাবের কারনে মানুষের চিন্তা-চেতনার উৎকর্ষতা বাধাপ্রাপ্ত হলেই সমস্যার সৃষ্টি হয়। তখন গোটা জাতি সীমাবদ্ধতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে পরতে পারে। প্রকৃত অর্থে আল-কোরআনের শিক্ষা অবশ্যই এর বিপরীত।
৬৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:২১
কাকপাখি ২ বলেছেন: (৭৯:১) অর্থ- শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে।
(৭৯:২) অর্থ:- এবং যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়
---এই আয়াত দুইটার তাফসির কি?
আমার যতদূর মনে পড়ে আমাকে কেউ একজন বলছিল, মৃত্যুর ফেরেশতা কর্তৃক শরীরের জোড়া সমুহ থেকে আত্মাকে পৃথক করার একটা প্রকৃয়া আছে, যা এইরকম একটা আয়াতের মাধ্যমে প্রকাশ করা হইছে।
আমি অবশ্য জানি না, ঐটা এই আয়াতই ছিল কিনা।
দাড়ান দেখি নেট এ কোন কিছু পাওয়া যায় কিনা।
=====================================
হুম নেট এও একই কথা লিখছে। এই আয়াতে রুহ পৃথক করার প্রকৃয়ার কথাই লিখছে মনে হয়।
রেফারেন্স:
﴿وَالنَّـزِعَـتِ غَرْقاً ﴾
(By those who pull out, drowning.) "These are the angels who remove the souls from the Children of Adam.'' Among them are those whose souls are removed by the angels with difficulty, as if he is being drowned during its removal. There are those people whose souls the angels remove with ease, as if they were unraveling him (i.e., his soul from him) due to their briskness. This is the meaning of Allah's statement,
﴿وَالنَّـشِطَـتِ نَشْطاً ﴾
(By those who free briskly.) This has been mentioned by Ibn `Abbas. In reference to Allah's statement,
Click This Link
আপনের লেখা ভাল হইছে, তবে কোন আয়াতের ব্যাখ্যা দেওয়ার আগে কয়েকটা তাফসির দেখে নিতে পারেন।
আপনার ব্যাখ্যা ঠিক আছে কিনা বলতে পারতেছিনা। এই ব্যাপারে আমার জ্ঞান খুবই কম।
আল্লাহ তায়ালা জানেন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আল-কোরআনের বাণীগুলো যখন নাজিল হয়েছিল শুধু তখনকার জন্য নয়, বরং কেয়ামত পর্যন্ত সঠিক দিক নির্দেশনা দেবার জন্যই মহান স্রষ্টা সেগুলোকে পাঠিয়েছেন। যুগে যুগে বিভিন্ন পরিবেশ পরিস্থিতিতে পরে মানুষের জ্ঞান ও চিন্তা-চেতনার পরিধি যত বিস্তৃত হবে, সে চিন্তা-ভাবনা করলে আল্লাহর প্রেরিত সার্বজনিন বাণীগুলোর অর্থ ও মাহাত্ব তত সূক্ষ্মভাবে বুঝতে সক্ষম হবে।
আমি সব তফসীরকারগণের উপর শ্রদ্ধা রেখে বলতে চাই যে, তাঁরা তাদের সে সময়কার জ্ঞান, পরিবেশ পরিস্থিতি ও সমস্যাদির সমাধান দেয়ার জন্য ভিন্ন জন বিভিন্ন দৃষ্টিতে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। তাদের কোন ব্যাখাই অহেতুক নয়। বরং তাদের ব্যাখ্যার উপর আমরা এখনো যথেষ্ট আস্থা রাখি।
আল-কোরআনের বাণী চিরন্তর সার্বজনিন। এটি কোন বিশেষ সময়ের জন্য সীমাবদ্ধ নয়। ইসলাম গতিশীল ধর্ম। তবে এই গতিশীলতা লাগামহীন নয়। সবযুগেই জ্ঞানী ও চিন্তাশীল ইমানদার মানুষেরা পবিত্র কোরআনের ঐশী দিকনির্দেশনার আলোয় এই গতীকে নিয়ন্ত্রন কোরে সঠিক পথের দিশা দেখান।
যুগের সন্ধিক্ষণে নব নব সমস্যার সমাধানে এই গতির মাত্রা যদি তাল মেলাতে না পারে তখন সাধারন মানুষেরা নানা ছলনার স্বীকার হয়। অনেকে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে।
আল-কোরআনের বাণীর কোন পরিবর্তন নেই। এটি কিয়ামত পর্যন্ত একই রূপে লওহে-মাহফুজে সংরক্ষিত। সমস্যাটা হচ্ছে- ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের গুরু-দায়িত্ব যাদের উপর অর্পিত তারা অনেক সময় পুরোন তফসির বা ব্যাখ্যা তথা মতামতগুলোকে প্রায়শই আল-কোরআনের সম পর্যয়ভুক্ত মনে করতে শুরু করেন। আল-কোরআনে প্রদত্ত স্রষ্টার চিরন্তর ঐশী দিকনির্দেশনার আওতার মধ্যে ধেকে আলেম সমাজ যে ব্যাখ্যা ও মতামতগুলো আরও উন্নত তথ্য ও জ্ঞানের আলোকে সময়ের চাহিদা অনুসারে গ্রহণযোগ্য হিসেবে পেশ করার স্বাধীনতা রাখেন- অনেক সময় তা তারা ভুলে যান। এ ধরনের অতিরক্ষণশীল মনোভাবের কারনে মানুষের চিন্তা-চেতনার উৎকর্ষতা বাধাপ্রাপ্ত হলেই সমস্যার সৃষ্টি হয়। তখন গোটা জাতি সীমাবদ্ধতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে পরতে পারে। প্রকৃত অর্থে আল-কোরআনের শিক্ষা অবশ্যই এর বিপরীত।
আমি আলেম সমাজের অন্তর্ভুক্ত নই। তবে একজন বিশ্বাসী হিসেবে যতটুকু জ্ঞান অর্জনের তৌফিক আল্লাহতায়ালা দিয়েছেন তার সহায়তায় আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি এবং আমার মতামত পেশ করেছি।
আপনাকেও আল্লাহতায়ালা জ্ঞান ও বিবেক দিয়েছেন। এর সদব্যবহার করুন। আপনার নিয়ত যদি ভাল হয় তবে নিশ্চয়ই সুপথ ও শান্তি পাবেন এবং চিন্তা-মুক্ত হবেন, ইনশাআল্লাহ্।
৬৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩১
কাকপাখি ২ বলেছেন: পুনশ্চঃ
অনুবাদ বিষয়ক ভিন্নতার সূত্র ধরে পারভেজ মামার "বালক সুলভ" পোষ্টের মন্তব্য দেখে হতাশ হইলাম। এই টাইপের পোষ্ট ছাগাফুর টাইপের ফাউল নাস্তৈকদের দেওয়ার কথা। পারভেজ মামার মত এলিট নাস্তৈকদের মান এত নীচে নাইমা গেলে কেমনে হইব?
৬৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: কুরানে সবই আছে। খালি কাফিরদের সাহায্য ছাড়া (মানে তাদের আবিষ্কারের সাহায্য ছাড়া) মুসলমানেরা তাহা বুঝিতে পারে না।
ইহাতেই বুঝা যায় কুরানে বাস্তবিক সকল ধর্মের সহযোগিতা চাওয়া হইয়াছে। একজন প্রকৃত মুসলমান কেবল তখনই কুরানের প্রকৃত অর্থ বুঝিবেন যখন কিনা কাফেররা সেগুলি বিজ্ঞান সহকারে আবিস্কার করিবে।
আল্লাহ ইহা ভালো করিয়াছেন কি মন্দ তাহা আমার জানা নাই।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনাদের নাস্তিক বিজ্ঞানী ভাইয়েরা আবিষ্কার করার পরও এবং তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবার পরও আপনারা তা বিশ্বাস করতে নারাজ---------আর মুসলমান বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করলে তো--------আর কি বলব। সবই আল্লাহর খেলা----
এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট।
৬৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১৮
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে।
*******************
যাহা পরিক্ষা করা হইয়াছে তাহা মানিয়া লওয়ায় কোনো দোষ দেখি না। কিন্তু আপনি যদি বলেন বাকিগুলিও মানিয়া লইতে হইবে তাহা হইলেই মুশকিল। ধরুন কুরানে ব্ল্যাক হোলের কথা আছে ইহা যদি প্রমান হইয়াও যায় তাহাতে কি একথা প্রমান হইবে যে আল্লাহ একথা বলিয়াছেন? এই কথাগুলি তো শয়তানেও বলিতে পারে। কিভাবে পরিক্ষা করিব?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার মানতে অসুবিধা হলে-----------আপনার অবিশ্বাস নিয়ে থাকুন--------কে আপনাকে জোর করছে????
আল-কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেন-
(৩১:৪১) আর যদি তোমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে, তবে বল, আমার জন্য আমার কর্ম, আর তোমাদের জন্য তোমাদের কর্ম। তোমাদের দায়-দায়িত্ব নেই আমার কর্মের উপর এবং আমারও দায়-দায়িত্ব নেই তোমরা যা কর সেজন্য।
(৩১:৪২) তাদের কেউ কেউ কান রাখে তোমাদের প্রতি; তুমি বধিরদেরকে কি শোনাবে যদি তাদের বিবেক-বুদ্ধি না থাকে!
(৩১:৪৩) আবার তাদের মধ্যে কেউ কেউ তোমাদের প্রতি দৃষ্টিনিবদ্ধ রাখে; তুমি অন্ধদেরকে কি পথ দেখাবে যদি তারা মোটেও দেখতে না
পারে।
(৩১:৪৩) আল্লাহ জুলুম করেন না মানুষের উপর, বরং মানুষ নিজেই নিজের উপর জুলুম করে।
৬৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২৪
কাকপাখি ২ বলেছেন: নক্ষত্র সমুহ পতিত হওয়ার স্থান বলতে আপনি যদি ব্লাক-হোল বুঝেন, তাইলে মনে হয় খুব একটা ভুল হবে না, উইকিপিডিয়াতে সুপার-ম্যাসিভ ব্লাক-হোল পেজ এ শুরুতেই এইরকম একটা কনসেপচুয়াল ছবি আছে।
Click This Link
Click This Link
ছবিটার বর্ননায় লিখছে "Top: artist's conception of a supermassive black hole tearing apart a star. Bottom: images believed to show a supermassive black hole devouring a star in galaxy RXJ 1242-11. Left: X-ray image, Right: optical image.[1]"
৬৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৩০
কাকপাখি ২ বলেছেন: কনসেপচুয়াল ছবির ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লিংকে দেখতে পারেন।
RX J1242-11: Giant Black Hole Rips Star Apart
X-ray data from Chandra, the European Space Agency's XMM-Newton, and the German Roengtensatellite (ROSAT) X-ray observatories provide direct evidence for the catastrophic destruction of a star that wandered too close to a supermassive black hole.
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার জানার আগ্রহকে আল্লাহতায়ালা যেন আরও অনেকগুন বৃদ্ধি করে দেন-
আমার পোষ্টের শুরুতে এ লিংকগুলো কিন্তু আগে থেকেই দেয়া আছে ভাই-
প্রথম ছবির নিচে দেখুন-
Black holes can be divided into several size categories:
আরও তথ্য পাবেন আশাকরি,
ধন্যবাদ
৬৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
কৌশিক বলেছেন: নাউজুবিল্লাহ! বিজ্ঞান খ্রাপ!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: কেন-------------খারাপ হবে কেন???
৭০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
কাকপাখি ২ বলেছেন:
কৌশিক বলেছেন: নাউজুবিল্লাহ! বিজ্ঞান খ্রাপ!
রিটারডেড নাস্তৈক কোনহানকার।
৭১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২০
জীবন মায়া বলেছেন: @কাউয়া ভাই: ৩৩ ও ৫১ নং কমেন্টে মোট ৩টা প্রশ্ন করেছিলাম। ডাক্তার ছাব উত্তর দেয় নাই মানে দিতে পারে নাই, আপনি আস্তিকদের সম্মান রক্ষার্থে পারলে কিছু জবাব দিয়েন। না পারলে আমার ব্লগে গিয়া মাইনাস দিয়া আইসেন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ফালতু প্রশ্নের উত্তর দেয়া হয়না----------আর একদম প্যাচাল না---লাস্ট ওয়ার্নিং
৭২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আপ্নে বলছেনঃ
সূরা ওয়াকিয়া -(56.Al-Waqia // The Event)-সূরা নং-৫৬, আয়াত নং-৭৫ ও ৭৬
(৫৬:৭৫)-ফালা - উক্বছিমু বিমাওয়া- ক্বি‘ইন নুজূম।
{মাওয়াকিউন -অর্থ- পতিত হওয়ার স্থান -‘কোরআনের অভিধান’-মুনির উদ্দীন আহমদ-৩৪০পৃষ্ঠা}
(৫৬:৭৫) অর্থ:- আমি শপথ করছি নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানের।
এখানেঃ বাংলা কোরান-ডঃ জহরুল হক
সূরা ওয়াকিয়া
(৫৬:৭৫) না, আমি কিন্তু শপথ করছি নক্ষত্ররাজির অবস্হানের,-
মিয়া আপ্নের লগে আর কোন কতাই নাই! বয়া বয়া কোরান শরীফ বিকৃত করা শুরু করছেন!
তারপরো আপনাগো মত আধা-হুজুর+আধা-বৈজ্ঞনিক রা চিল্লায়া কইবেন। কোরান এক মাত্র পুস্তক অবিকৃত অবস্তায় আছে!
যত্তসব......
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার মানতে অসুবিধা হলে-----------আপনার অবিশ্বাস নিয়ে থাকুন--------কে আপনাকে জোর করছে???? অন্যের চোথা পড়েন আর উল্টা-পাল্টা বকেন--------------আমর কাছে ঘ্যান ঘ্যান কইরেন না।
আল-কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেন-
(৩১:৪১) আর যদি তোমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে, তবে বল, আমার জন্য আমার কর্ম, আর তোমাদের জন্য তোমাদের কর্ম। তোমাদের দায়-দায়িত্ব নেই আমার কর্মের উপর এবং আমারও দায়-দায়িত্ব নেই তোমরা যা কর সেজন্য।
(৩১:৪২) তাদের কেউ কেউ কান রাখে তোমাদের প্রতি; তুমি বধিরদেরকে কি শোনাবে যদি তাদের বিবেক-বুদ্ধি না থাকে!
(৩১:৪৩) আবার তাদের মধ্যে কেউ কেউ তোমাদের প্রতি দৃষ্টিনিবদ্ধ রাখে; তুমি অন্ধদেরকে কি পথ দেখাবে যদি তারা মোটেও দেখতে না
পারে।
(৩১:৪৩) আল্লাহ জুলুম করেন না মানুষের উপর, বরং মানুষ নিজেই নিজের উপর জুলুম করে।
৭৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৫
পারভেজ আলম বলেছেন: পুরনো কথা কি বললাম, আর আপনাকে বেধেই বা রাখলাম কোথায়? তফসির আর অনুবাদ তো এক জিনিস না। আমি আরবী জানি না, এই ব্লগের খুব বেশি মানুষ আরবী জানে বলেও মনে হয় না। আপনি যখন প্রচলিত অনুবাদের বাইরের কোন অনুবাদ দেবেন তখন আপনাকে প্রশ্ন শুনতেই হবে। আর যেহেতু পোস্ট দিয়েছেন, উত্তর দেয়ার কথা মাথায় থাকা উচিত। আমার মন্তব্যের জবাবে যা বললেন তা বিষয়টাকে পরিস্কার করতে পারলো না। এখানে ব্যাখ্যা বা তফসির পালটায় নাই, অর্থ পাল্টাইছে। এখন কার অনুবাদ আমি সঠিক হিসাবে নেবো? এই সঠিকতার মাপকাঠি কে ঠিক করবে। আমার বাসায় যেই মাআরেফুল কোরআন আছে সেইটা সঠিক, না কি আপনে? সাবমিশনডটঅর্গ সঠিক না কি আপনে? শুধু শুধু আপনের পেছনে আমার লাগার তো কোন কারণ নাই। আরবী ভাষাই শুধু না, দুনিয়ার সব ভাষায়ই এক শব্দের ভিন্ন ভিন্ন অর্থ হয়, নানান রকম প্রতিশব্দও থাকে। চাইলে নিজের ইচ্ছামত শুধু কোরআন না দুনিয়ার সব বইয়ের বিভিন্ন লাইনের ভিন্ন ভিন্ন অর্থ তৈরি করা যায়। এখন কোরআনের এত ভিন্ন ভিন্ন অনুবাদ কেন হচ্ছে তার ব্যাখ্যা কি? এগুলোর মানদন্ডই বা কে ঠিক করবে? ভুলে যাবেন না, অনুবাদ আর তফসির এক জিনিস না। এই যে আমি 'জিনিস' শব্দটা উচ্চারণ করলাম, বাংলায় এই শব্দেরও অনেক অর্থ হয়।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০৬
মাহফুজশান্ত বলেছেন: 'জিনিস' = thing; article; goods; commodity; merchandise; substance
এখন এই শব্দটির ব্যবহার কিভাবে হলো সেটাই বিবেচ্য বিষয়।
যেমন ধরুন (৭৯:১) নং আয়াতে বলা হয়েছে-
(৭৯:১)- অন্না-যি‘আ-তি গ্বারক্বাওঁ
{এখানে (নাযিআতি) শব্দটি (নাযউ’ন) থেকে উদ্ভুত, অর্থাৎ কোন কিছুকে উৎপাটন করা। (গারক্বান) ও (আগারাকান) এর অর্থ কোন কাজ নির্মমভাবে করা -“পবিত্র কোরআনুল করীম”-(বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর)-মূল:-“তফসীর মাআরেফুল ক্বোরআন” -১৪৩৪ পৃষ্ঠা--।
{নাযউ’ন = (অর্থ) উৎপাটন করা, নামিয়ে আনা, পদচ্যুত করা ইত্যাদি -‘আল-কাওসার’-(আরবী বাংলা অভিধান)-মদীনা পাবলিকেশন্স। }
(৭৯:১) অর্থ- শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে।
আবার (৭৯:২)নং আয়াতেই বরা হলো-
(৭৯:২)- অন্না - শিত্বা-তি নাশতাওঁ ,
{এখানে, নাশতুন = (অর্থ) বন্ধন খোলা বা (মুক্ত করা) - ৩৫৬পৃষ্ঠা এবং নাশিতাতুন = (অর্থ) বাঁধন যারা খুলে দেয় - ৩৪৫পৃষ্ঠা - ‘কোরআনের অভিধান’ - মুনির উদ্দীন আহমদ।}
(৭৯:২) অর্থ:- এবং যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে এখানে আমি (শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে) এবং (যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়) শপৎ তাদের এবং যারা এই শব্দ দুটি দ্বারা কেন ব্ল্যাকহোলকে নির্দেশ করলাম।
এ বিষয়টি বুঝার জন্য (৭৯:৩) ও (৭৯:৪) নং আয়াতের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।
(৭৯:৩)- আছ্ছা-বিহা-তি ছাবহা,
[এখানে, সাবেহুন=(অর্থ)-সন্তরণকারী ও সা-বেহা-তুন=(অর্থ)-তারকা -(আল-কাওসার)-মদীনা পাবলিকেশন্স।]
(৭৯:৩) অর্থ- শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের,
(৭৯:৪)- ফাছ্ছা-বিক্বা-তি ছাবক্বা।
(৭৯:৪) অর্থ- যারা দ্রুত কার্য সম্পন্ন করে।
পরের এই আয়াত দুটি থেকে নিশ্চয় পরিষ্কার হচ্ছে যে, (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে শপৎ তাদের ও যারা শব্দ দ্বারা আসলে বিশেষ কিছু তারকার দিকেই নির্দেশ করা হয়েছে-
ভাই, বাকীটা বোঝার ইচ্ছা থাকলে আগামীকাল পর্যন্ত এ বিষয়ে আমার আরও একটি পোষ্টের জন্য ধৈর্য ধরতে পারেন্
আল্লাহতায়ালা আমাদের সকলকে যেন ধৈর্য সহ বোঝার ও জানার সুযোগ দেন---
২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পোষ্টটি দেয়া হলো-
Click This Link
৭৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৪৬
পিচ্চি পোলা বলেছেন:
আরে মামা এত কষ্ট করতাছেন ক্যান? তালেবান আর আল-কায়েদা জিহাদিরা ইসলামি শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে গিয়ে এই ধর্মের ইমেজের বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছে। দিন যত যাবে এই ধর্মের বিরুদ্ধে বিশ্ববাসীর অবিশ্বাস ও ঘৃণা তত বাড়বে। আপনি কোরআন কোরআন বলে গলা ফাটাচ্ছেন, আপনার কি মনে হয় এই যুগে সেই মাটিতে পোতা, দোররা মারা, পাথর মারা, নারীকে অবরুদ্ধ করা, হাত কাটা, পা কাটা, নাক কাটা শাসন ফিরিয়ে আনা সম্ভব?
চিল্লান, মাগার কামের কাম কিছু হবে না। দুনিয়া এগিয়ে যাবে। দিন দিন পৃথিবী জ্ঞানবিজ্ঞানে সমৃদ্ধ হবে। আর অন্ধগুহায় পড়ে শুদ্ধভাবে কোরআন তিলাওয়াত করা শিখবে মুসলমানরা। আপনার কি ধারণা যে সামান্য কান্ডজ্ঞান যাদের আছে তারা আপনার এই ছ্যাবলামি শুনে গলতে গলতে একেবারে পানি হয়ে যাবে? ইসলাম দিন দিন বাকি দুনিয়া থেকে একঘরে হয়ে যাচ্ছে। এই ধর্মের সামনে আসছে সেই গুহাযুগে ফিরে যাবার দিন, যদি আধুনিক জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চা বাদ দিয়ে আপনার মতো সবাই অন্ধবিজ্ঞান চর্চা শুরু করে। আপনার মতো মানুষ ধর্মের জন্য আসলে বিন্দুমাত্র উপকারে আসে না। কারণ আপনি মানুষকে অন্ধ বানাচ্ছেন। অন্ধ বিশ্বাসে অভ্যস্থ করাচ্ছেন।
আপনি যদি এই অপচর্চা থামিয়ে গঠনমূলক কিছুর পেছনে আপনার সময় ব্যয় করতেন, সেটাই হতো ইসলামকে এগিয়ে নিয়ে যাবার প্রকৃত প্রচেষ্টা। আপনার মেধা থাকলে চেষ্টা করেন পরের বছর পদার্থে, রসায়নে, অর্থনীতি, চিকিতসা, কিংবা গণিতে এমন কোনো তাক লাগানো আবিষ্কার করতে যাতে মুসলমানরা আবিষ্কার করতে জানে বিশ্ববাসীর মধ্যে এই ধারণা জন্ম নেয়। একটা নোবেল পুরস্কার আসুক আপনার কিংবা আপনার মতো কোনো মেধাবি মুসলমানের হাত ধরে। কোরআন অক্ষর বাই অক্ষর মুখস্ত করেও আপনি ইসলাম ধর্মের জন্য বিন্দুমাত্র অবদান রাখতে পারবেন না। বিভিন্ন আবিষ্কারের সাথে কোরানের অস্পষ্ট কথাগুলোর যোগসুত্র তৈরীর হাস্যকর কাজ করে তো নয়-ই।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০৫
মাহফুজশান্ত বলেছেন: যারা কাজ করতে পারে, তারা একটা কাজ নিয়ে থাকে না------অনেক কাজই করে।
আপনি যা বললেন তা নিজে করেন গে---------আমার কাজ আমাকে করতে দেন।
আপনার যদি হাসি পায়-----তো হাসেন---------------কান ফাটিয়ে হাসেন। সেটা আমার দেখার বিষয় নয়। আপনার অবিশ্বাস নিয়ে আপনি বাস করেন। মজা করেন। আপনাদের কাছে তো একালই সব। মৌজ করেন-------------যত্ত পারেন।
একদল না খেয়ে থাকবে-------------আর আরেকদল---------ব্যভিচার, চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাস করবে--------------আবার তাদের কিছুই বরা যাবেনা-----------এই পক্ষপাতিত্তে ইসলাম বিশ্বাসী নয়।
তবে আপনি যদি গ্রামের মোড়লদের দোররা মারার, হিল্লা বিয়ের কু-কির্তীর কথা বলেন---------সেটার পক্ষে ইসলামও নয়, আমিও নই।
এধরনের বিচার-ফায়সালার জন্য ইসলামি শাসন ব্যবস্থা অধীনে বিজ্ঞ বিচারক থাকতে হবে। তা না হলে এধরনের শাস্তি কার্যকর করা মানে---ইসলামকে হেও করার হীন স্বার্থ নিয়েই একটি কুচক্রি মহল তাদের ফায়দা লুটছে।
৭৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫৮
জীবন মায়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: তবে আপনি যদি গ্রামের মোড়লদের দোররা মারার, হিল্লা বিয়ের কু-কির্তীর কথা বলেন---------সেটার পক্ষে ইসলামও নয়, আমিও নই।
এধরনের বিচার-ফায়সালার জন্য ইসলামি শাসন ব্যবস্থা অধীনে বিজ্ঞ বিচারক থাকতে হবে।
গ্রাম্য মোড়লদের দোররা মারা আর ইসলামী শাষকের দোররা মারার মধ্যে পার্থক্য কি?
আপনার মতে, "বিজ্ঞ বিচারকের" শিক্ষাগত যোগ্যতা কি হওয়া উচিৎ, প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় ল' তে পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট নাকি কোরাণে পি.এইচ.ডি. ও হাদিসে মাষ্টার্স?
২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: এখনকার আইনে যখন একজনকে ধরে বিচারের আগেই বুকের উপরে চড়ে পাজর ভেঙ্গে দেয়া হয়-------কাল কুঠরিতে চাপগানো হয়---তখন খুব ভাল লাগে?---তাইনা?
গ্রাম্য মোড়লদের দোররা মারা আর ইসলামী শাষকের দোররা মারার মধ্যে------অনেক পার্থক্য---------তা বুঝতে হলে আপনাকে এখনও অনেক কিছু পড়তে, বুঝতে ও জানতে হবে-------------সে সময় তো আপনার নেই।
"বিজ্ঞ বিচারকের" কোরআন ও হাদিছের আইন ভালভাবে জানা ও নিজে মানার পাশাপাশি প্রচলিত আইন সম্পর্কেও জ্ঞান থাকতে হবে।
৭৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৮
জীবন মায়া বলেছেন: এবারে দেখেন to the point এ উত্তর দেয়া কাকে বলে।
৭৬ নং কমেন্টে আপনি যে জবাব দিয়েছেন তার উত্তর:
লেখক বলেছেন: এখনকার আইনে যখন একজনকে ধরে বিচারের আগেই বুকের উপরে চড়ে পাজর ভেঙ্গে দেয়া হয়-------কাল কুঠরিতে চাপগানো হয়---তখন খুব ভাল লাগে?---তাইনা?
কালকুঠুরীতে চাপকানো বলতে যদি রিমান্ড বুঝান তাইলে বলবো, রিমান্ডের প্রয়োজনীয়তা আছে। একটি সংঘবদ্ধ চক্রের বা ডাকাতদলের মধ্যে একজন হাতে নাতে ধরা পড়লো। তাকে তার সঙ্গীদের আস্তানার ঠিকানা বলতে বলা হলো। সে বললো, সে কিছুই জানে না। অনেক চেষ্টার পরও যখন সে কিছু বললো না, তখন তাকে পিটিয়ে খবর বের করা হয়, তা না হলে বাকিরা ধরা পড়বে না। কোর্টে তার বিচার হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে গেলে তার অপরাধী সঙ্গীরা ততদিনে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাবে। তখন তাদের খুঁজে বের করতে অনেক কষ্ট হবে।
এজন্যই রিমান্ডের দরকার।
লেখক বলেছেন: গ্রাম্য মোড়লদের দোররা মারা আর ইসলামী শাষকের দোররা মারার মধ্যে------অনেক পার্থক্য---------তা বুঝতে হলে আপনাকে এখনও অনেক কিছু পড়তে, বুঝতে ও জানতে হবে-------------সে সময় তো আপনার নেই।
আমি জানিনা, তবে আপনার কাছ থেকে জানতে চাই। আপনি লেখেন, আমি পড়বো এবং জানবো। আমার পড়ার সময় আছে।
লেখক বলেছেন:"বিজ্ঞ বিচারকের" কোরআন ও হাদিছের আইন ভালভাবে জানা ও নিজে মানার পাশাপাশি প্রচলিত আইন সম্পর্কেও জ্ঞান থাকতে হবে।
প্রথম কথা, আমি শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা জিজ্ঞেস করেছি। এটার উত্তর দিন।
দ্বিতীয় কথা, "বিজ্ঞ বিচারক" একই সাথে প্রচলিত আইন ও ইসলামী আইনের প্রয়োগ করতে পারবেন না। কারণ, ইসলামী আইনে ব্যভিচারের শাস্তি হল পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা
(Volume 2, Book 23, Number 413:
Narrated ‘Abdullah bin ‘Umar :
The Jew brought to the Prophet a man and a woman from amongst them who have committed (adultery) illegal sexual intercourse. He ordered both of them to be stoned (to death), near the place of offering the funeral prayers beside the mosque.”),
কিন্তু প্রচলিত আইন পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা সমর্থন করে না।
ইসলামী আইনে চুরির শাস্তি হাত কেটে দেয়া (সূরা: আল-মায়েদাহ, আয়াত:৩৮), কিন্তু এটাও প্রচলিত আইন সমর্থন করে না।
এবার আমি যেভাবে আপনার প্রতিটি কথা উল্লেখ করে জবাব দিয়েছি, সেভাবে আমার কথার জবাব গুলোও দেবেন আশা করি।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপিন বেলেছন: কালকুঠুরীতে চাপকানো বলতে যদি রিমান্ড বুঝান তাইলে বলব, রিমান্ডের প্রয়োজনীয়তা আছে।-----------
প্রথমতঃ আমি শুধু রিমান্ডে নেয়ার কথা বলিনি। কেননা রিমান্ডের যে প্রয়োজন আছে তা আমি জানি। তবে আপনি যত সহজ ভাবে বললেন, ব্যপারটা যে এতটা সহজ নয়- তা আপনি নিজেও হয়ত জানেন। রিমান্ডের নামে যে বিনা অপরাধে জোর করে অপরাধী বানান হয় এবং মিথ্যা সাক্ষী লিখান হয় তা যদি জেনেও না জানার ভান করেন--তাহলে কিছু বলার নাই। বিষয়টা যদি অপরাধীকে ধরা বা শাস্তি দেয়ার মধ্যেই থাকত---তাহলে তো ভালই হত। কিন্তু তা তো হয়না। তাইনা?
পিএইচডি-ধারী বিচারকদের প্রতি যে আপনার দুর্বলতা আছে তা বুঝতে পারছি। কিন্তু তাদের যোগ্যতার মাপকাঠি কি ডিগ্রীটাই? এধরনের অনেক ডিগ্রীধারীদের কু-কীর্তি কি আমরা হর-হামেশাই লক্ষ করছিনা? এমনকি সর্বচ্য বিদ্যাপিঠগুলোতেও এদের কালো-ছায়া বিস্তৃত। কি ছাত্র- কি শিক্ষক, মনে হয় সবাই একই গোয়ালের গরু। তাই ইসলামী শাসন ব্যবস্থায় বিচারক হতে হলে তাকে ইসলামী আইন সম্পর্কে শিক্ষালাভ তো করতেই হবে, সেই সাথে অবশ্যই আল্লাহভীরু ও একবাক্যে সৎ হতে হবে।
আপনি বলেছেন: প্রথম কথা, আমি শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা জিজ্ঞেস করেছি। এটার উত্তর দিন।
আপনার কি ধারনা এই যে ইসলামী আইন শেখার মত কোন বিদ্যাপিঠ এবং শেখানর জন্য কোন শিক্ষক একদমই নেই। নিশ্চয় আছে। বিচারকের শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জনের জন্য অবশ্যই বর্তমানে সর্বচ্য ইসলামী আইনে তাকে শিক্ষালাভ করতে হবে। সেইসাথে তাকে প্রচলিত আইনেও এজন্য শিক্ষালাভ করতে হবে যেন অন্যান্য অঞ্চলের অ-ইসলামীক আইনী প্রয়োগ ও দুর্বলতাগুলো সম্পর্কেও তার মিনিমাম ধারনা থাকে। তবে প্রয়োগের ক্ষেত্রে তাকে অবশ্যই ইসলামী আইনের শাস্তিই দিতে হবে।
আপনি ব্যভিচারের শাস্তি দেয়ার বর্ননায় যে বিবরন দিলেন তার জন্য সহি-বুখারি শরীফ থেকে হাদিছগুলো পড়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।ব্যভিচারের এই কঠিন শাস্তি প্রয়োগ করতে হলে অবশ্যই চারজন প্রত্যক্ষ সাক্ষীর প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ ব্যাভিচারির এই কুকর্ম যখন এমনই পর্যায় পৌছায় যে তা শুধু লোকমুখে নয়, বরং জনে জনে চার জন তা স্বচক্ষে দেখেছে বলে সাক্ষ্য দেবে তখনই তা কার্যকর করা যাবে।
যে ঘটনার কথা আপনি বলেছেন তার বর্ননায় বলা আছে যে যারা দোষী তারা ইসলাম গ্রহনের পর তাদের ক্রীতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়ে নিজেরাই দোষ স্বীকার করেছে। কিন্তু তারপরও নবী (সাঃ) তাদেরকে কয়েকবার সুযোগ দিয়েছেন এবং বিভিন্নভাবে জেরা করে শাস্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে ইংগিত দেয়ার পরও তারা নিজেরাই আল্লাহর দেয়া শাস্তি মাথাপেতে নিয়ে বেহেস্তবাসী হবার জন্য ব্যকুল ছিল। এক্ষেত্রে বিচারকের বিচার করা ও শাস্তি দেয়া ছাড়া কি বা করা থাকে?
চোরের শাস্তি বিধানের ক্ষেত্রও বিষয়টি অনেক বিচার বিশ্লেষণের পর তা কার্যকর করতে হবে। যেহেতু চুরির শাস্তি হাত কব্জি থেকে কেটে ফেলা বলে ঘোষনা করা হবে। সেই সাথে যকাত প্রদান, কর্যে-হাসানা ও ইসলামী শাসক কর্তৃক জনগনের মৌলিক চাহিদা পুরনের সকল সুযোগ সৃষ্টি করা হবে এবং কেউ অনাহারে থাকবেনা, শিক্ষা ও চিকাৎসার সকল দায়ভার যখন প্রশাসনের উপর ন্যাস্ত থাকবে এবং এর কমতি থাকলে প্রশাসনকে রীতিমত জবাবদিহি করতে হবে। সেই পরিস্থিতিতে যদি কেউ গুপ্তস্থানে রক্ষিত মুলবান সম্পদ চুরি করে এবং হাতে নাতে ধরা পরে বা উপযুক্ত সাক্ষ্যপ্রমান পাওয়া যায়, তাহলেই কেবল হাত কর্তনের সাজা দেয়া হবে।
চুরি প্রমাণের জন্য কয়েকটি বিষয় জরুরী-
প্রথমত, মালটি কোন ব্যাক্তি অথবা ব্যক্তিবর্গের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হতে হবে, তাতে চোরের মালিকানা অথবা মালিকানার সন্দেহও থাকবেনা এবং এমন বস্তুও না হওয়া উচিৎ, যাতে জনগণের অধিকার সমান; যেমন- জনহিতকর প্রতিষ্ঠান ও তার বিষয়-সম্পত্তি। এতে বোঝা গেল যে, যে বস্তুতে চোরের মালিকানা অথবা মালিকানার সন্দেহ আছে কিংবা যে বস্তুতে জনগণের কম অধিকার আছে; যেমন জনকল্যানমুলক প্রতিষ্ঠানসমূহ ও তার বস্তুসমূহ; তা চুরি করলে চুরির হদ প্রজোয্য হবে না এবং চোরের হাত কাটা যাবেনা,এবং বিচারক তাঁর বিবেচনা অনুযায়ী তাকে অন্য কোন সাজা দিবেন।
দ্বিতীয়ত, মালটি হিফাজতের জায়গায় থাকতে হবে অর্থাৎ তালাবদ্ধ গৃহে অথবা চৌকিদারের প্রহরায় থাকতে হবে । অরক্ষিত স্হান থেকে কোন কিছু নিয়ে গেলে তদ্দরুন হাত কাটা যাবে না এবং মাল সুরক্ষিত হওয়ার সন্দেহ থাকলেও হাত কাটা যাবে না। তবে গোনাহ এবং অন্য কোন শাস্তির যোগ্য হবে।
তৃতীয়ত, বিনা অনুমতিতে নিতে হবে। যে মাল নেওয়ার অথবা নিয়ে ব্যবহার করার অনুমতি কাউকে দেওয়া হয়, সে যদি তা একেবারেই নিয়ে যায়, তবে চুরির হদ জারি হবে না এবং অনুমতির সন্দেহ পাওয়া গেলেও হদ প্রযোজ্য হবে না।
চতুর্থত, মালটি গোপনে নিতে হবে।
তাই বলে ছোটখাট চুরি করলে একদমই শাস্তি পাবেনা তা নয়। কেননা চুরি ছোট হোক বা বড় হোক- তা অপরাধ। সেক্ষেত্রে বিচারক অবস্থা ভেদে লঘু থেকে গুরু অর্থাৎ বেত্রাঘাত থেকে শুরু করে জেল-জরিমানা পর্যন্ত দিতে পারে।
আমি আগেই বলেছি, এত কঠিন একটি বিষয় এত স্বল্প পরিসরে পুংখাণু বিশ্লষণ করা খুবই কঠিন। এই সাবজেক্টে যে আমি অভিজ্ঞ নই তা স্বীকার করাতে আমার লজ্জা নেই। তথাপি নিজের জানার তাগিদে যতটুকু জানি তা সেয়ার করলাম। আমার স্বল্প জ্ঞানে আপনাকে কতটুকু জানাতে বা বোঝাতে পারলাম জানিনা। তবে আমার ইচ্ছার যে ত্রুটি ছিলনা তা আল্লাহতায়ালা ভালই জানেন। ভাই, আপনাকে সন্তুষ্ট হতে হলে আমার বা অন্য কারও কথায় নয়, নিজেকে জানতে হবে। গভীরভাবে ভাবতে হবে। আল্লাহতায়ালা যেন আমাদের সবাইকে সেই আগ্রহ ও ধৈর্য ধরার তৌফিক দেন।
ধন্যবাদ-----
৭৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১২
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: আচ্চা, একানে হচ্চেডা কি?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:১০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: যা স্বচক্ষে দেখছেন
৭৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১০
জীবন মায়া বলেছেন: আপনার শ্রমসাধ্য জবাবের জন্য ধন্যবাদ। তবে আপনি যেহেতু আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখেন, সেহেতু আপনি আরেকটু কষ্ট করবেন। আল্লাহর রাস্তায় কষ্ট করছেন --এই ভেবে
আমার আরেকটি কমেন্টের জবাব দেবেন।
লেখকের ৭৭নং কমেন্টের জবাবের উত্তর:
আপনি বলেছেন: রিমান্ডের নামে যে বিনা অপরাধে জোর করে অপরাধী বানান হয় এবং মিথ্যা সাক্ষী লিখান হয় তা যদি জেনেও না জানার ভান করেন--তাহলে কিছু বলার নাই।---------------------------------------------------------------------------তাই ইসলামী শাসন ব্যবস্থায় বিচারক হতে হলে তাকে ইসলামী আইন সম্পর্কে শিক্ষালাভ তো করতেই হবে, সেই সাথে অবশ্যই আল্লাহভীরু ও একবাক্যে সৎ হতে হবে।
সবার আগে বলতে চাই, আপনার বক্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে, আপনি আদর্শ ইসলামিক ব্যবস্থার কথা বলছেন অর্থাৎ যেখানে আইনের প্রয়োগ সঠিক ভাবে হবে, বিচারক হবেন সৎ ও ন্যায়পরায়ন।
আমিও ঠিক তেমনি প্রচলিত আইনের আদর্শ রূপটিকেই ভিত্তি ধরে বিতর্ক করছি। অর্থাৎ আমি যে বিচার ব্যবস্থার কথা বলছি সেখানেও বিচারক ও শাসনব্যবস্থা হবে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ। সেখানে কাউকে অহেতুক রিমান্ডে নেয়া হবে না।
আপনি বলেছেন: পিএইচডি-ধারী বিচারকদের প্রতি যে আপনার দুর্বলতা আছে তা বুঝতে পারছি। কিন্তু তাদের যোগ্যতার মাপকাঠি কি ডিগ্রীটাই?এধরনের অনেক ডিগ্রীধারীদের কু-কীর্তি কি আমরা হর-হামেশাই লক্ষ করছিনা?
যোগ্যতার প্রাথমিক মাপকাঠি অবশ্যই ডিগ্রী। তারপর দক্ষতা। আপনি যত বড় ডাক্তারই হন না কেন, MBBS-এর সার্টিফিকেট ছাড়া আপনাকে কোন হাসপাতালে ডাক্তার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে না।
অতএব, "বিজ্ঞ বিচারক"কে অবশ্যই সর্বজনস্বীকৃত ডিগ্রীধারী হতে হবে। আর যে ব্যক্তি সৎ, সে প্রচলিত আইনে শিক্ষালাভ করলেও সৎ হবে, ইসলামী আইনে করলেও সৎ হবে। ইসলামী আইনে শিক্ষা লাভ করলে বেশী সৎ হবে ----এমনটা ভাবা ঠিক হবে না।
আপনি বলেছেন: ব্যভিচারের এই কঠিন শাস্তি প্রয়োগ করতে হলে অবশ্যই চারজন প্রত্যক্ষ সাক্ষীর প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ ব্যাভিচারির এই কুকর্ম যখন এমনই পর্যায় পৌছায় যে তা শুধু লোকমুখে নয়, বরং জনে জনে চার জন তা স্বচক্ষে দেখেছে বলে সাক্ষ্য দেবে তখনই তা কার্যকর করা যাবে।
যদি এমন হয় দুজন সাক্ষী পাওয়া পেল। দুজন বললো-"আমরা এই ছেলেমেয়ে দুটিকে ব্যভিচার করতে দেখেছি। আর ছেলেমেয়ে দুটি বলল-"আমরা কিছুই করিনি। ঐ দুজন লোক মিথ্যা বলছে"। তখন কি হবে?
পরবর্তী প্রসঙ্গে আসি।ব্যভিচার প্রসঙ্গ
মূল ঘটনা:
(Volume 2, Book 23, Number 413:
Narrated ‘Abdullah bin ‘Umar :
The Jew brought to the Prophet a man and a woman from amongst them who have committed (adultery) illegal sexual intercourse. He ordered both of them to be stoned (to death), near the place of offering the funeral prayers beside the mosque.”),
এখানে দোষ স্বীকারের কথা কোথাও বলা হয়নি। বলা হয়েছে, তাদের ধরে আনা হয়েছে। নবী তাদের সুযোগ দিয়েছে--এমন কথাও বলা হয় নি। ইচ্ছা করে শাস্তিভোগ করে বেহেস্তে যেতে চেয়েছে --এমন কথাও বলা হয় নি।
অথচ
আপনি বলেছেন: যে ঘটনার কথা আপনি বলেছেন তার বর্ননায় বলা আছে যে যারা দোষী তারা ইসলাম গ্রহনের পর তাদের ক্রীতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়ে নিজেরাই দোষ স্বীকার করেছে। কিন্তু তারপরও নবী (সাঃ) তাদেরকে কয়েকবার সুযোগ দিয়েছেন এবং বিভিন্নভাবে জেরা করে শাস্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে ইংগিত দেয়ার পরও তারা নিজেরাই আল্লাহর দেয়া শাস্তি মাথাপেতে নিয়ে বেহেস্তবাসী হবার জন্য ব্যকুল ছিল। এক্ষেত্রে বিচারকের বিচার করা ও শাস্তি দেয়া ছাড়া কি বা করা থাকে?
কেন শুধু শুধু ভুল ব্যাখ্যা করছেন?
পরের প্রসঙ্গ: চুরির শাস্তি
আপনি বলেছেন: দ্বিতীয়ত, মালটি হিফাজতের জায়গায় থাকতে হবে অর্থাৎ তালাবদ্ধ গৃহে অথবা চৌকিদারের প্রহরায় থাকতে হবে । অরক্ষিত স্হান থেকে কোন কিছু নিয়ে গেলে তদ্দরুন হাত কাটা যাবে না এবং মাল সুরক্ষিত হওয়ার সন্দেহ থাকলেও হাত কাটা যাবে না। তবে গোনাহ এবং অন্য কোন শাস্তির যোগ্য হবে।
সূরা: আল-মায়েদাহ, আয়াত: ৩৮: "যে পুরুষ চুরি করেও যে নারী চুরি করে তার হাত কেটে দাও। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারী। আল্লাহ পরাক্রান্ত, জ্ঞানময়।"
এখানে বলা হয়েছে, চুরি করলে হাত কাটতে। মাল সুরক্ষিত স্থানে ছিল কিনা তা বলা নেই। আপনি মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে কোরাণকে বিকৃত করছেন।
জানার ঘাটতি থাকা দোষের কিছু না। কিন্তু না জেনে ভুল ব্যাখ্যা দেয়া অবশ্যই দোষের।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: বিচারককে যে বিজ্ঞ, যোগ্য ও সৎ হতে হবে সে ব্যপারে আমরা দু'জনেই যে একমত- তা বোঝা গেল।
তবে ইসলামী বিচারক হতে হলে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও পরকালের বিচারের সম্মুখিন হবার ভয় থাকাটাও একটি অতীব জরুরী শর্ত।
ব্যভিচার প্রসঙ্গ আপনি বলেছেন-
Volume 2, Book 23, Number 413:
The Jew brought to the Prophet a man and a woman from amongst them who have committed (adultery) illegal sexual intercourse. He ordered both of them to be stoned (to death), near the place of offering the funeral prayers beside the mosque.”),
ভাই, আপনি বইয়ের নাম না উল্লখে করে শুধু ভলুম, বুক নম্বর এবং আংশিকভাবে বর্ণনা করায় সমস্যাটা হয়েছে।
এবার দেখুন- আপনার দেয়া এবং আমারটা- দু' ধরেনর হাদিছই পাবেন
Sahih Muslim
Click This Link
(4211) Abdullah b. 'Umar reported that a Jew and a Jewess were brought to Allah's Messenger (may peace be upon him) who had committed adultery. Allah's Messenger (may peace be upon him) came to the Jews and said: What do you find in Torah for one who commits adultery? They said: We darken their faces and make them ride on the donkey with their faces turned to the opposite direction (and their backs touching each other), and then they are taken round (the city). He said: Bring Torah if you are truthful. They brought it and recited it until when they came to the verse pertaining to stoning, the person who was reading placed his hand on the verse pertaining to stoning, and read (only that which was) between his hands and what was subsequent to that. Abdullah b. Salim who was at that time with the Messenger of Allah (may peace be upon him) said: Command him (the reciter) to lift his hand. He lifted it and there was, underneath that, the verse pertaining to stoning. Allah's Messenger (may peace be upon him) pronounced judgment about both of them and they were stoned. Abdullah b. 'Umar said: I was one of those who stoned them, and I saw him (the Jew) protecting her (the Jewess) with his body.
এখানে দেখুন ইহুদিদের কাছে তাদের ধর্মগ্রন্থের সমাধান বের করতে বলা হয়েছে এবং অনেকের উপস্থিতিতে এবং সাক্ষী ছিল বলেই তো তাদের ধর্মগ্রন্থ মতে শাস্তি দেয়া হযেছে।
আমি যে হাদিছটির মূল কথাগুলো তুলে ধরেছিলাম নিচে সেটাও দেখতে পারেন-
(4206) 'Abdullah b. Buraida reported on the authority of his father that Ma'iz b. Malik al-Aslami came to Allah's Messenger (may peace be upon him) and said: Allah's Messenger, I have wronged myself; I have committed adultery and I earnestly desire that you should purify me. He turned him away. On the following day, he (Ma'iz) again came to him and said: Allah's Messenger, I have committed adultery. Allah's Messenger (may peace be upon him) turned him away for the second time, and sent him to his people saying: Do you know if there is anything wrong with his mind. They denied of any such thing in him and said: We do not know him but as a wise good man among us, so far as we can judge. He (Ma'iz) came for the third time, and he (the Holy Prophet) sent him as he had done before. He asked about him and they informed him that there was nothing wrong with him or with his mind. When it was the fourth time, a ditch was dug for him and he (the Holy Prophet) pronounced judg- ment about him and he wis stoned. He (the narrator) said: There came to him (the Holy Prophet) a woman from Ghamid and said: Allah's Messenger, I have committed adultery, so purify me. He (the Holy Prophet) turned her away. On the following day she said: Allah's Messenger, Why do you turn me away? Perhaps, you turn me away as you turned away Ma'iz. By Allah, I have become pregnant. He said: Well, if you insist upon it, then go away until you give birth to (the child). When she was delivered she came with the child (wrapped) in a rag and said: Here is the child whom I have given birth to. He said: Go away and suckle him until you wean him. When she had weaned him, she came to him (the Holy Prophet) with the child who was holding a piece of bread in his hand. She said: Allah's Apostle, here is he as I have weaned him and he eats food. He (the Holy Prophet) entrusted the child to one of the Muslims and then pronounced punishment. And she was put in a ditch up to her chest and he commanded people and they stoned her. Khalid b Walid came forward with a stone which he flung at her head and there spurted blood on the face of Khalid and so he abused her. Allah's Apostle (may peace be upon him) heard his (Khalid's) curse that he had huried upon her. Thereupon he (the Holy Prophet) said: Khalid, be gentle. By Him in Whose Hand is my life, she has made such a repentance that even if a wrongful tax-collector were to repent, he would have been forgiven. Then giving command regarding her, he prayed over her and she was buried.
আপনি বলেছেন- যদি এমন হয় দুজন সাক্ষী পাওয়া পেল। দুজন বললো-"আমরা এই ছেলেমেয়ে দুটিকে ব্যভিচার করতে দেখেছি। আর ছেলেমেয়ে দুটি বলল-"আমরা কিছুই করিনি। ঐ দুজন লোক মিথ্যা বলছে"। তখন কি হবে?
না ভাই, সাক্ষী তিন জন হলেও হবেনা। চারজন বা তার অধিক হতে হবে। এটাই ফাইনাল। আর সাক্ষী একজন/দু'জন হলে বিচার চাওয়ার পূর্বে আরও সাক্ষী না পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে এ অবস্থায় বিচার চাইলে উভয় পক্ষ মিথ্যা বলছে কিনা তার জন্য উভয় পক্ষকেই অর্থাৎ সাক্ষী ও দোষীদের লিয়ান করতে বলা হয়। অর্থাৎ আল্লাহর নামে শপৎ করে নিজেকে নির্দোষ হিসেবে কসম করতে হবে। যদি তারা মিথ্যা বলে- তবে তাদের শাস্তি পরকালে মহান আল্লাহর উপর ন্যাস্ত করা হবে। আর যদি প্রমাণ হয় যে, সাক্ষীরা মিথ্যা বলেছে তাহলে তাদের বেত্রাঘাত করতে হবে।
সূরা: আল-মায়েদাহ, আয়াত ৩৮ - "যে পুরুষ চুরি করেও যে নারী চুরি করে তার হাত কেটে দাও। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারী। আল্লাহ পরাক্রান্ত, জ্ঞানময়।"
উপরের নির্দেশটি কিভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে তার বাস্তব প্রতিফলন ঘটেছে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর প্রয়োগ পদ্ধতির মাধ্যমে। সেখান থেকে শিক্ষা নিয়েই আমাদেরকে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
নিচের লিংকটিতে চুরি সম্পর্কিত হাদিছ পাবেন-
Click This Link
এখানে আপনি- কি পরিমাণ চুরি করলে হাত কাটা হবে সে সম্পর্কে তথ্য পাবেন। দেশের ও জনগণের সামগ্রীক অবস্থা ভেদে যে এই চুরির মালের মূল্যের তারতম্য হতে পারে তা বুঝতে পারবেন। নবীজির আমলেই কোন সময় এক চতুর্থাংশ, কোন সময় দু'টি, তিনটি বা তারও অধিক দিরহাম, আবার কোন সময় একটি বর্মের সমমূল্য পরিমান সম্পদ চুরির জন্য হাত কাটা হত। তাই বিজ্ঞ বিচারকই যেন নির্ধারন করতে পারেন যে সামগ্রীক অবস্থা অনুসারে কোন যুগে কি পরিমান সম্পদ চুরি করলে হাত কাটা যাবে- সে কারনেই নবী মুহাম্মদ (সাঃ) তার বাস্তব প্রয়োগের মাধ্যমে সেই নজির রেখেছেন ও শিক্ষাও দিয়ে গেছেন।
পরবর্তীতে চার খলিফাদের শাসনকাল থেকেও শিক্ষা নিয়ে এগুতে হয়। কেননা তাঁদের কর্মপদ্ধতিও এই শিক্ষার মধ্যে পড়ে। আমি সেই কথাগুলোই বলেছি। খুঁজার ইচ্ছা থাকলে ঠিকই পাবেন।
ভাই, জানার ঘাটতির কথা বলেছেন। তা ঠিক- জন্ম থেকে মৃতু্য পর্যন্ত তো জানার ছিলছিলা জারি থাকবে। আমার বা আপনার জানার কি শেষ আছে?
ধন্যবাদ----
৭৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫০
মারূফ মনিরুজ্জামান বলেছেন: সরাসরি প্রমাণ ছাড়া অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে কোরানকে বিজ্ঞানময় গ্রন্থ প্রমাণ করার চেষ্টা না করলেই ভাল না?
শোভন এক্স: কোরানে পৃথিবী গোলাকার লেখা থাকলে আপনি বিশ্বাস করতেন কোরানের বাকি সব কথা? তাহলে এইটা আয়াতটা দেখেন কোরানে-
[79:30]
অনুবাদ আর দিলাম না- অনুবাদ নিয়েও যেহেতু বিতর্ক হয়- আপনার যে কোন অনুবাদ থেকে দেখতে পারেন- সার্চ করলেই পাবেন অনেক অনুবাদ - "quran sura 79"
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, আমি এগুলোকে অস্পষ্ট আয়াত ভাবিনা এবং আল্লাহর মহান ঐশী কিতাব আল-কোরআনকে শুধু মাত্র বিজ্ঞানময় গ্রন্থও ভাবি না। জ্ঞানগর্ভ গ্রন্থ আল-কোরআন নিছক কোন বিজ্ঞানের বই নয়, বরং একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। তাই এতে বৈজ্ঞানীক তথ্যগুলোর বিস্তারিত বিবরণ না দিয়ে ঐশী ইংগিত দেয়া হয়েচে মাত্র। প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বেই মহান স্রষ্টা তাঁর প্রেরতি গ্রন্থ আল-কোরআনে এমন সব অকাট্য বৈজ্ঞানিক তথ্যের অবতারনা করেছেন যেগুলোর মর্ম ধীরে ধীরে উপলব্ধি করা সম্ভব হচ্ছে। এ বিষয়টি তো সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট। অবিশ্বাসীরা যখন বিজ্ঞানের নামে মিথ্যে মতবাদ ও ত্বত্ত্বের ছলনায় সরল মানুষদেরকে ধোঁকা দিয়ে ঈমান নষ্টের খেলায় মেতে উঠবে, তখন ঈমানদার বান্দারা আল্লাহ প্রদত্ত ঐশী-দিকনির্দেশনা অনুসরণ করে বৈজ্ঞানিক সত্য তথ্যগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করবেন যে, আবিষ্কৃত তথ্যগুলো বুমেরাং হয়ে তাদেরই মনগড়া মতবাদকে মিথ্যা প্রমাণিত করবে। আল্লাহতায়ালা এভাবে সত্যকে প্রকাশিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেন এবং ঈমানদার বান্দাদের চেষ্টা ও সাধনাকে বিজয় দান করেন।
শোভন এক্স এর প্রশ্নের উত্তর নিচের লিংকেই ভাল দেয়া আছে। তাই নুতন করে দিলাম না-
Click This Link
৮০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৬
গডব্রাদার বলেছেন: বড়ই বিনোদিত হইলাম। ঃ)
৮১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩১
অন্তবিহীন বলেছেন: সূরা নাযিয়াত - নং-৭৯,আয়াত নং-১ ও ২ (79.An-Naziat // Those Who Drag Forth)
Verse:001
Abdul Daryabadi : By the angels who drag forth vehemently.
Dr. Mohsin : By those (angels) who pull out (the souls of the disbelievers and the wicked) with great violence;
Pickthal : By those who drag forth to destruction,
Yusuf Ali : By the (angels) who tear out (the souls of the wicked) with violence;
Verse:002
Abdul Daryabadi : By the angels who release with gentle release.
Dr. Mohsin : By those (angels) who gently take out (the souls of the believers);
Pickthal : By the meteors rushing,
Yusuf Ali : By those who gently draw out (the souls of the blessed);
এখানে মোট ৪জনের অনুবাদ আছে। কোথাও কি কালাছিদ্রের কথা লেখা/বলা আছে????? এইখানে জান কবজের কথা বলা হইছে!!!!!!!!!! আস্তিক ও নাস্তিকদের
এইবার নিজের কথা দেখেন:
লেখক বলেছেন: এই আয়াত দুটিতে আল্লাহতায়ালা তাঁর এমন ধরনের বিশেষ সৃষ্টিকে নিয়ে শপথ করেছেন যার সাথে ব্ল্যাকহোলগুলোর প্রচন্ড শক্তি ও ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা দেখেছি যে, ব্ল্যাকহোলগুলোই বিশালকায় কোন নক্ষত্র সহ গ্রহ, উপগ্রহ ইত্যাদি সব কিছুকে তাদের আওতায় পেলে প্রচন্ড আকর্ষণে টেনে নিয়ে গতানুগতিক কক্ষপথের (৭৯:২) বাঁধন থেকে মুক্ত করে দেয় অর্থাৎ নির্দিষ্ট কক্ষপথ থেকে (৭৯:১) পদচ্যুত বা উৎপাটন করে নির্মমভাবে নামিয়ে আনে। এর ফলে অবশেষে সেগুলো সূরা ওয়াকিয়ার (৫৬:৭৫) নং আয়াতে বর্ণিত নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান -এ পতিত হয়। বিজ্ঞানীরা যে স্থানের নাম দিয়েছেন ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর।
সূরা ওয়াকিয়ার (৫৬:৭৫) --এক আয়াত দিয়ে পুরা জিনিস বুজলেন কেমনে??? পুরাটা দেখেন :
Verse:072
Abdul Daryabadi : Produce ye the tree thereof, or are We the Producer?
Dr. Mohsin : Is it you who made the tree thereof to grow, or are We the Grower?
Pickthal : Was it ye who made the tree thereof to grow, or were We the grower?
Yusuf Ali : Is it ye who grow the tree which feeds the fire, or do We grow it?
Verse:073
Abdul Daryabadi : We! it is We Who made it a reminder and a provision Unto the campers.
Dr. Mohsin : We have made it a Reminder (of the Hell-fire, in the Hereafter); and an article of use for the travellers (and all the others, in this world).
Pickthal : We, even We, appointed it a memorial and a comfort for the dwellers in the wilderness.
Yusuf Ali : We have made it a reminder (of our handiwork), and an article of comfort and convenience for the denizens of deserts.
Verse:074
Abdul Daryabadi : Wherefore hallow thou the name of thy Lord, the Mighty.
Dr. Mohsin : Then glorify with praises the Name of your Lord, the Most Great.
Pickthal : Therefor (O Muhammad), praise the name of thy Lord, the Tremendous.
Yusuf Ali : Then celebrate with praises the name of the Lord, the Supreme:
Verse:075
Abdul Daryabadi : I swear by the setting of the stars -
Dr. Mohsin : So I swear by the setting of the stars.
Pickthal : Nay, I swear by the places of the stars -
Yusuf Ali : Furthermore I call to witness the setting of the Stars―
Verse:076
Abdul Daryabadi : And verily that is a mighty oath, if ye but knew!
Dr. Mohsin : And verily, that is indeed a great oath, if you but know.
Pickthal : And lo! that verily is a tremendous oath, if ye but knew -
Yusuf Ali : And that is indeed a mighty adjuration if ye but knew―
Verse:077
Abdul Daryabadi : That it is a Recitation honourable.
Dr. Mohsin : That (this) is indeed an honourable recitation (the Noble Qur'ân).
Pickthal : That (this) is indeed a noble Qur'an
Yusuf Ali : That this is indeed a Qur'an most honourable,
Verse:078
Abdul Daryabadi : In a Book Hidden.
Dr. Mohsin : In a Book well-guarded (with Allâh in the heaven i.e. Al-Lauh Al-Mahfûz).
Pickthal : In a Book kept hidden
Yusuf Ali : In a Book well-guarded,
Verse:079
Abdul Daryabadi : Which none can touch except the purified.
Dr. Mohsin : Which (that Book with Allâh) none can touch but the purified (i.e. the angels).
Pickthal : Which none toucheth save the purified,
Yusuf Ali : Which none shall touch but those who are clean:
Verse:080
Abdul Daryabadi : It is a revelation from the Lord of the worlds.
Dr. Mohsin : A Revelation (this Qur'ân) from the Lord of the 'Alamîn (mankind, jinn and all that exists).
Pickthal : A revelation from the Lord of the Worlds.
Yusuf Ali : A Revelation from the Lord of the Worlds.
Verse:081
Abdul Daryabadi : Is it this discourse that ye hold lightly?
Dr. Mohsin : Is it such a talk (this Qur'an) that you (disbelievers) deny?
Pickthal : Is it this Statement that ye scorn,
Yusuf Ali : Is it such a Message that ye would hold in light esteem?
Verse:082
Abdul Daryabadi : And make it your provision that ye should belie it?
Dr. Mohsin : And instead (of thanking Allâh) for the provision He gives you, you deny (Him by disbelief)!
Pickthal : And make denial thereof your livelihood?
Yusuf Ali : And have ye made it your livelihood that ye should declare it false?
Verse:083
Abdul Daryabadi : Wherefore then - when the soul cometh up to the wind-pipe -
Dr. Mohsin : Then why do you not (intervene) when (the soul of a dying person) reaches the throat?
Pickthal : Why, then, when (the soul) cometh up to the throat (of the dying)
Yusuf Ali : Then why do ye not (intervene) when (the soul of the dying man) reaches the throat
আবার ---এইখানে ব্ল্যাকহোলের আগামাথা খুইজে পাইলাম না
@লেখক, এইগুলি কি শুরু করছেন???????? মান সন্মান তো ডুবাইলেন নাস্তিক গুলার কাছে!!!!!!!!!!!!! না জেনে শুনে কোথ্থেকে এইসব গাজাখুরি কথাবার্তা লেখার সাহস পান???????
সরম থাকলে অফ জান!!!!!!
আপনে কুন মাদ্রাসায় পড়ছেন জানতে মুঞ্চাইতাছে!!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: বুঝতে চাইলে এর সাথে নিচের লিংকের পোষ্টটা পড়তে পারেন-
Click This Link
আমার লেখায় তথ্যের রেফারেন্সগুলো কিন্তু আমি দিয়েছি।
সুতরাং এসব পুরোন কথা বলে আমাকে খামাখা বেধে রাখবার চেষ্টা করবেন না---------- প্লিজ। আপনার অবিশ্বাস নিয়ে থাকতে ভাল লাগলে থাকেন-----------আমি তো কাউকে জোর করছিনা। তবে আমার ইন্টেনশানটা বুঝতে চাইলে-------নিচের কথাগুলো দেখতে পারেন-
আল-কোরআনের বাণী চিরন্তর সার্বজনিন। এটি কোন বিশেষ সময়ের জন্য সীমাবদ্ধ নয়। ইসলাম গতিশীল ধর্ম। তবে এই গতিশীলতা লাগামহীন নয়। সবযুগেই জ্ঞানী ও চিন্তাশীল ইমানদার মানুষেরা পবিত্র কোরআনের ঐশী দিকনির্দেশনার আলোয় এই গতীকে নিয়ন্ত্রন কোরে সঠিক পথের দিশা দেখান।
যুগের সন্ধিক্ষণে নব নব সমস্যার সমাধানে এই গতির মাত্রা যদি তাল মেলাতে না পারে তখন সাধারন মানুষেরা নানা ছলনার স্বীকার হয়। অনেকে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে।
আল-কোরআনের বাণীর কোন পরিবর্তন নেই। এটি কিয়ামত পর্যন্ত একই রূপে লওহে-মাহফুজে সংরক্ষিত। সমস্যাটা হচ্ছে- ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের গুরু-দায়িত্ব যাদের উপর অর্পিত তারা অনেক সময় পুরোন তফসির বা ব্যাখ্যা তথা মতামতগুলোকে প্রায়শই আল-কোরআনের সম পর্যয়ভুক্ত মনে করতে শুরু করেন। আল-কোরআনে প্রদত্ত স্রষ্টার চিরন্তর ঐশী দিকনির্দেশনার আওতার মধ্যে ধেকে আলেম সমাজ যে ব্যাখ্যা ও মতামতগুলো আরও উন্নত তথ্য ও জ্ঞানের আলোকে সময়ের চাহিদা অনুসারে গ্রহণযোগ্য হিসেবে পেশ করার স্বাধীনতা রাখেন- অনেক সময় তা তারা ভুলে যান। এ ধরনের অতিরক্ষণশীল মনোভাবের কারনে মানুষের চিন্তা-চেতনার উৎকর্ষতা বাধাপ্রাপ্ত হলেই সমস্যার সৃষ্টি হয়। তখন গোটা জাতি সীমাবদ্ধতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে পরতে পারে। প্রকৃত অর্থে আল-কোরআনের শিক্ষা অবশ্যই এর বিপরীত।
৮২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:০০
অন্তবিহীন বলেছেন: মনের মতো করে বানায়ে নিলেন যুক্তি.....চোখে আঙ্গুল দিয়ে ধরানোর পর্ও আপনি টেরামিই করলেন। ভাই বিশ্বাস করা ভলো কথা কিন্তু অন্ধ-বিশ্বাস ভালো জিনিস না।
আপনি বিশ্বাস করেন তাতে কোনও আপত্তি নাই কিন্তু জোর করে ভুল জিনিস বুঝাইতে গেলে পিটানিও খাইবেন। আল্লাহ্ আপনারে বিবেক দেউক।
যত্তোসব....
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: অন্তবিহীন----------------মানে বোঝেন-----------সেই জীবনের কথা ভাবেন-------পিটানি কারে বলে তখন টের পাবেন
৮৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪২
তানভীর চৌধুরী পিয়েল বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
৮৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৫
অন্তবিহীন বলেছেন: @আসিফ মহিউদ্দীন: আপ্নে কি জান্নাতথন আইলেননি???
বেশ নূরাণী ভাব দেখতাছি...
আর মাহফুজ ভাইরে তালগাছ কেন, খেজুর গাছ ও দিয়ে দেন, আমার ওইসবে বিন্দুমাত্রা ইনটারেস্ট নাইক্কা!!!!!!
৮৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫৬
জীবন মায়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল-কোরআনের বাণীর কোন পরিবর্তন নেই। এটি কিয়ামত পর্যন্ত একই রূপে লওহে-মাহফুজে সংরক্ষিত।
এজন্যই মাহফুজ বাই এত লেখালেখি করতাছে। লওহে মাহফুজ না হইয়া অন্য কোথাও সংরক্ষিত থাকলেও মাহফুজ ভাই ভুল-ভাল লেখতেন, তবে এত বেশী লেখতেন না।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: Click This Link
৮৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: +। আজ থেকে ৩০ বছর আগেও মানুষ জানত যে সূর্য স্থির। কিন্তু বর্তমানে আমরা জানি যে সূর্যেরও নিজস্ব কক্ষপথ আছে। যা সূর্যের ৫ লক্ষ বছর লাগে পরিভ্রমণ করতে। আর পবিত্র কোরআনে এটা ১৪০০ বছর আগেই বলা আছে যে সূর্যও নিজ কক্ষপথে ঘুরছে(যদিও পরিভ্রমণ সময় সমন্ধে বলা হয়নি)। আর আয়াতুল কুরসীতে(২-২৫৫) আল্লাহপাক বলেছেন "আমর(আল্লাহর) ইচ্ছা ব্যাতীত কেউই জ্ঞান লাভ করতে পারে না"। তাই যেকোন অমুসলিম এবং নাস্তিকরাও যে জ্ঞান লাভ করেন তাও আল্লাহর ইচ্ছাতেই হয়। তাই সব জ্ঞানই মুসলমানগণ পাবে এটা যারা ভাবে, তারা বোকা ও মূর্খ ছাড়া আর কিছুই নয়।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই-------ঠিক বলেছেন
৮৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৯
মোহাম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী বলেছেন: +
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৫
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৮৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
রাকিব বলেছেন: Everything is right.
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ-
৮৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০১
বিবেক বিবাগী বলেছেন: ভাই লেখক, আপনার কষ্ট দেখে মুগ্ধ হলাম। চুরি ও ব্যাভিচারের শাস্তির ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করতে দেখে ভালো লাগলো। কিন্তু যেসব আয়াত দিয়ে ব্ল্যাক হোল কে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে, তা আমার তেমন পছন্দ হচ্ছে না। কারণ কুর'আনে যদি লেখা থাকতো যে শপথ কৃষ্ণ বস্তুর, যেখান থেকে আলোও বের হয়ে আসতে পারে না, তখন তৎকালীন জ্ঞানে এটা মোটেও বুঝতো না। এমনিও পাহাড়গুলি সচল, সবগ্রহ সাতরাচ্ছে, এসব আয়াত নিয়েও কত হাসি তামাশা হয়েছে। যাইহোক, কুর'আনের আয়াতগুলো পড়ে ব্ল্যাক হোলের সাথে হয়তো এখন মিল পাওয়া যাচ্ছে, কিন্তু হয়তো বহুদিন পর এই ব্ল্যাক হোল থিওরীটা ভুল লাগতে পারে, কারণ ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে তেমন তথ্য পাওয়া যায় না। ধর্মগ্রন্থ জীবনবিধান, আর বলে আল্লাহ্ তা'আলা তো বলে দিসেন তার নিদর্শনগুলো নিয়ে জ্ঞানীরা যাতে চিন্তাভাবনা করে। আমরা গবেষণা করতে থাকি, সেটাই মুখ্য। কুর'আনের কিছু অস্পষ্ট আয়াতের সাথে এত মিলিয়ে ইসলামকে প্রমাণ করার কিছু নেই। জীবনবিধান হিসেবে এর চেয়ে সেরা কিছু নেই, এই কারণটাই যথেষ্ট ইসলামের জন্য।
আপনার কষ্ট আল্লাহ্ দেখছেন। আপনি ধৈর্য্য হারাবেন না। নাস্তিকরাও জানে তারা কত আত্মিক শূণ্যতায় ভুগে। কিন্তু নিজেকে অপরাধী যাতে ভাবতে না হয়, সেজন্যই মানসিক শান্তির জন্য নাস্তিক ভাবার চেষ্টা করেন। নাস্তিকরা তার্কিক না, বিতার্কিক, তাদের যে কোন বিষয় দিলে তার স্বপক্ষে বা বিপক্ষে সমান যুক্তি দিতে পারেন। তবু বলবো, দরকার কি? আল্লাহ্ আমাদের এই মহাবিশ্ব নিয়ে ভাবতে বলেছেন, আমরা ভাবি, সেটাই কাজ। আল্লাহ্ যেসব বিষয়ের শপথ নিয়েছেন, সেটা আল্লাহ্ তা'আলার উপরই ছেড়ে দিই।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:১৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধৈর্য সহ পড়ার ও মন্তব্য দেবার জন্য ধন্যবাদ-
আল্লাহতায়ালা যেসব বিষয়ের শপথ নিয়েছেন, সেটা আল্লাহ্ তা'আলার উপরই ছেড়ে দেয়ার জন্যই কি এগুলো নাজিল করেছেন?
শুধু না বুঝে পড়ার জন্য এগুলো নাজিল করেন নাই বলেই আমি বিশ্বাস করি--------তাই এগুলো নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করি-------আল্লাহতায়ালার হুকুমও তাই-
পবিত্র কোরআন নাযিলের যুগে যারা এই গ্রন্থটি বুঝে পড়ত তারা বিজ্ঞানের আয়াতগুলো সম্পর্কে যে মৌলিক জ্ঞান রাখত, এখনও যারা বুঝে পড়ে তারা সেই জ্ঞানই পায়। যিনি এসব সৃষ্টি করেছেন সেই মহান স্রষ্টা আল্লাহতায়ালা অনেক আগেই এসব ঠিক ঠিক জানিয়ে দিয়েছেন। গবেষণার মাঠ বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসী নির্বিশেষে সবার জন্যই উন্মুক্ত। গবেষণালব্ধ সত্য তথ্য বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসী সবার কাছেই সমান। তাই গবেষণার অগ্রগতীর সাথে সাথে সত্য আরও স্বচ্ছরূপেই প্রকাশিত হচ্ছে এবং এটাই স্বাভাবিক। মৌলিক জ্ঞান অর্জনের পর কেউ যদি আরও বেশী জানবার জন্য এর সঙ্গে বৈজ্ঞানিক গবেষণালব্ধ তথ্যগুলো অধ্যায়ন করতে চান, তবে তা তিনি করতে পারেন। এতে তার ইমান বাড়বে বৈ কমবে না।
আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হওয়াটাও মহান আল্লাহতায়ালার পরিকল্পণার মধ্যেই ছিল। তিনি বিজ্ঞানের হাতেখড়ি মুসলমানদের দ্বারা শুরু করালেন। তারপর এমন মানুষদের এই স্থানে নামালেন যারা সর্বশক্তিমান স্রষ্টাকে অস্বীকার করার মত ধৃষ্টতা দেখায়। তাদের দ্বারা আবিষ্কৃত হওয়ার ফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারছে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাচ্ছেনা।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৩১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: কিন্তু যেসব আয়াত দিয়ে ব্ল্যাক হোল কে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে, তা আমার তেমন পছন্দ হচ্ছে না-
সবার পছন্দ নাও হতে পারে, তবে আপনার কোন আয়াতটা এবং তা কেন পছন্দ হচ্ছেনা- একটু উল্লেখ করবেন কি?
আমার কোন ভুল হলে তা সুধরে নিতাম-
৯০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:২৯
ইণ কোযেসট অব ট্রুথ বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৯১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৩২
ওঙ্কার বলেছেন: মনের মাধুরী মিশিয়ে চেতনার কলম ধরি।
খেক খেক খেক..
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: শিয়াল পন্ডিত
৯২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:২৩
বিবেক বিবাগী বলেছেন: সূরা ওয়াকিয়ার যে আয়াতটা সম্পর্কে বলা হয়েছে, সেখানে আল্লাহ্ তা'আলা শপথ করেছেন, নক্ষত্রগুলো বিলীন হয়ে, নিভে যায়, পতিত হয়, এরকম একটা অর্থেই। এখন এমন একটি জায়গা আছে, যেটা নিয়ে আল্লাহ্ তা'আলা এত বড় শপথ করেছেন, যদি বা আমরা জানতাম। এটা একজন মুসলিম-এর পক্ষে মেনে নেওয়া খুবই স্বাভাবিক এটি ব্ল্যাক হোলের কথাই বলছে। এছাড়া নক্ষত্রদের মৃত্যুর কথা সূরা তাকভিরে বলেছেন। কিন্তু কথা হল কুর'আনের আয়াতকে দিয়ে বিজ্ঞানের কোন সূত্র আবিষ্কার করা যায় না। যখন নতুন নতুন অনেক কিছু আবিষ্কার হয়, তখন পরম বিস্ময়ে দেখি কুরআনে যেই উপমাগুলো ছিল, তা বিজ্ঞানকে মেনে চলে। এটা আসলেই অনেক বড় ব্যাপার। এবং এই আয়াতগুলো দেখে অভিভূতই হতে হয়।
কিন্তু যারা মুক্তবুদ্ধির মানুষ না, তারা এই ব্যাখ্যা করাকেই বলবে যে কাকতালীয় ভাবে স্রেফ মিলে গেছে, আর কিছু না। যারা বোঝার, তারা স্রেফ মূল পোস্ট টা পড়েই যা বোঝার বুঝে নিবে। তাই আমি এই চেষ্টা করা বাদ দিসি। দেখেন না, তালগাছটা আপনার আপনার বলে কত ব্যঙ্গ করে। কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছে যে যে প্রতিশব্দ ব্যবহার করলে বিজ্ঞানকে ব্যবহার করা যায়, সেই প্রতিশব্দটাই ব্যবহার করে বলা হচ্ছে যে ধর্মগ্রন্থে বিজ্ঞান আছে।
আসল সমস্যাটা হল নাস্তিকদের প্রোফেটরা আগে প্রধানত খ্রিস্টান ছিল, আর বাইবেল অনেক অনেক বিজ্ঞান কন্ট্রাকডিকটরি তথ্য পাওয়া যায়। তাই কুর'আনে কিছু পাওয়া গেলে ব্যাপারটাকে স্ব আরোপিত প্রতিশব্দ ব্যবহার করার কথা বলা হয়। আমার বিরক্ত লাগে। কেউ যদি কিছু যৌক্তিক ভাবেই না মানতে চায়, তাদের উপর জোর করতে খারাপ লাগে খুব। এজন্যই আপনাকে এত কষ্ট করতে দেখে মমতা অনুভব করলাম। আর কিছু না। আমার আয়াতগুলো তেমন পছন্দ হয় নাই, এজন্যই বললাম যে নাস্তিকরা চায় কুর'আনে ব্ল্যাক হোল সম্পূর্ণ এক সূরা থাকা দরকার ছিল, যেখানে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে সকল বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা থাকবে। স্রেফ শপথের কথা বলে বোঝাতে চাইলে আমরা বুঝবো, তারা বুঝতে চাইবে না। এজন্যই বল্লাম যে পছন্দ হয়নি। এটা কুর'আনের ব্যর্থতা না, এটা তাদের ব্যর্থতাই, যাদের সত্য গ্রহণের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে। যাহোক, মন্তব্যে আমার শব্দ ব্যবহারে আরেকটু মনোযোগী হওয়া দরকার ছিল হয়তো, কিন্তু আমি সন্তুষ্ট অবশ্যই।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৬
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই, আমি কার উপরে কি জোর করলাম- !!
কারও পড়তে ইচ্ছে হলে পড়বে, আর না হলে পড়বেনা-
৯৩| ১৯ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৯
আগডুম বাগডুম বলেছেন: আল কুরানে বলা আছে যুলকারনাইন সূর্যকে কর্দমাক্ত মাঠে অস্ত যেতে দেখেছিলেন। আমার মনে হয় ওটাও ব্ল্যাকহোল কি বলেন। একটু কাদা কাদা ব্ল্যাকহোল আর্কি।
২১ শে মে, ২০১১ রাত ১০:১৬
মাহফুজশান্ত বলেছেন: অনেক পুরান কথা- এইটার উত্তর এতদিনেও পান নাই!!??
পবিত্র কোরআনের ১৮:৮৬ নং আয়াতের খাম-খেয়ালি অনুবাদ ও কটাক্ষের প্রত্যুত্তর:-
৯৪| ১৯ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩১
আগডুম বাগডুম বলেছেন: লিখে রাখেন, আমি কইলাম, "শপথ ঐশী কম্পনের, যা সৃষ্টি ও বিনাশের মূল।"
(এম-থিওরি খাড়া হয়ে গেলে পর বুঝবেন আমি কি জিনিস হেহে)
৯৫| ১৯ শে মে, ২০১১ রাত ৮:০৭
শায়েরী বলেছেন: ১৩ ।২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
নিমপাতা১২ বলেছেন: যারা সৃষ্টিকর্তা কে বিশ্বাস করে না, তাড়া শুধু তর্ক ই করে যাবে, এদরে কথা বাদ দেন, সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
৯৬| ১৯ শে মে, ২০১১ রাত ৮:২০
শায়েরী বলেছেন: ১৩ ।২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
নিমপাতা১২ বলেছেন: যারা সৃষ্টিকর্তা কে বিশ্বাস করে না, তাড়া শুধু তর্ক ই করে যাবে, এদরে কথা বাদ দেন, সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
২১ শে মে, ২০১১ রাত ১০:১৭
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি কি বলেন?
৯৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
ফরিদ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সুন্দর লেখার জন্য
প্রিয়তে কিভাবে নেবো ?
১২ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:১৮
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-
পোষ্টের নিচে স্টার চিহ্নিত আইকনে ক্লিক করে প্রিয়তে নেয়া যায়-
৯৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:০৬
গাজী মোহাম্মদ সায়ীদ বলেছেন: ভাল পোস্ট। থেঙ্ক ইউ।
৯৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৪২
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
১০০| ২২ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
১০১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:১৫
তমাল গূরু বলেছেন: একটু কষ্ট করে এটা পড়ে দেখবেন...আশা করি অনেক কিছুর ব্যাখ্যা পাবেন...কি কারনে আপনার দেয়া আয়াতগুলো ব্ল্যাক হোল কিংবা পালসারের ব্যাপারে না তা সম্পর্কে জানতে পারবেন...
কোরআন কি সত্যিই ব্ল্যাক হোল এবং পালসার সম্পর্কে ভবিষ্যবানী করেছে
আরেকটি কথা দয়া করে সূরা নাযিয়াতের সবগুলো আয়াতের অর্থ কমেন্টে দিবেন...যদি কষ্ট করে দেন তাহলে আমি কিছু কথা বলব...বললে অনেক কথাই বলা যায়...কিন্তু সময়ের অভাবে বলতে পারছি না...এটা পড়ার পর আপনার প্রতিক্রিয়াটি দেখতে চাচ্ছি...দয়া করে আপনার আগের করা কমেন্টগুলো কপি পেস্ট না মারলে খুশি হব...
০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৪১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাই তমাল গূরু,- আপনার দেয়া লিংক সম্পর্কে আমার জানাজানি অনেক আগের। এসব অনুবাদ সম্পর্কে কিছু কিছূ খটকা ছিল বলেই তো একাজে হাত দিয়েছি। ফলশ্রুতিতে আল-কোরআনের সত্য বাণী সম্পর্কে আমার জানাজানি ও বিশ্বাস অত্যন্ত স্পষ্ট ও পোক্ত হয়েছে-
এই পোষ্টের শেষে ও নিচের লিংকে সূরা নাযিয়াতের সবগুলো আয়াতের অর্থ ও ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছি। দেখে নিতে পারেন-
তারকা থেকে ব্ল্যাকহোলে রূপান্তর- এই তথ্যটি কিরূপে আল-কোরআনে এলো? সত্যিই অবাক লাগে!
১০২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৪০
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: আমি বুঝিনা ভালো পোস্ট গুলাতে কেন কিছু আজাইরা মানুষের সব সময় নাক গলাতে হয়???
১২ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: এটা তাদের স্বভাব-
১০৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩০
অবাঞ্চিত বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,
বিনোদনের জন্য ধন্যবাদ ভাইজান। অনেকক্ষন ধরিয়া আমার ন্যানোফটোনিক্স বই খানায় ইহুদী নাসারাদের একগাদা সমীকরন ও তত্ত্ব হাতরাইয়াও কোন কুল কিনারা পাইতেছিলাম না । পক্ষান্তরে অধিককাল ইহুদী নাসারাদের বই নাড়াচাড়ার ফলে ঈমানী অবস্থাও সংগিন। এমতাবস্থায় আপনার জ্ঞানবিদারী পোষ্টখানা আমাকে যথেষ্ট আনন্দ দিয়াছে এবং ঈমান পুরোপুরি সচল করিয়াছে। শুধু একখানা কষ্ট এইমূহুর্তে পাইতেছি। তাহা হইল, এতবছর এতগুলো রজনী জাগিয়া নিদারুন কষ্ট করিয়া দূরদেশে পড়িয়া থেকে যে জ্ঞানের সন্ধানে ঘুরিতেছিলাম যদি ইহা না করিয়া ইনকিলাব পড়িয়া মাদ্রাসার পাশেই তালগাছের চাষ করিতাম তবে অনেক আগেই আমার মোক্ষ জ্ঞান লাভ হইত সাথে সাথে আবিষ্কৃত তো বটেই অনাবিষ্কৃত সকল জ্ঞান তালগাছ সহ আমার হইত।
আফসোস ইহুদী নাসারার বই বাছিয়া লইয়া আমি দিব্যজ্ঞান ও তালগাছ দুইই হারাইলাম
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: ইহুদী নাসারাদের বই নাড়াচাড়া করিয়া কেউ যদি কামের জ্ঞান লাভ করিতে পারে তাতে আপত্তির কি আছে?
জ্ঞান অর্জনের লাগিয়া আরব হইতে সুদূর চিনে যাইবারও পরামর্শ দেয়া হয়। আর আল-কোরআনে নাযিলকৃত প্রথম শব্দটি হইল 'ইক্বরা' অর্থাৎ 'পড়'। এই পড়া শুধু পেট পূজার তাগিদে নয়কো, বরং অন্তর ঢালিয়া বুঝিয়া শুনিয়া পড়া।
সুতরাং জ্ঞান সাধকেরা তালগাছ কিংবা বটবৃক্ষ নয়, বিবেকের টানেই পড়াশুনা করেন।
আর ধর্ম-বর্ণের বিভেদ টেনে জ্ঞানার্জনের পথকে রুদ্ধ করা বিবেকবান মানুষের লক্ষণ নয়।
বেশি বলার দরকার নাই, আপনি যে তালগাছের পূজারী তা প্রমাণ করিয়া ছাড়িলেন।
মহান আল্লাহতায়ালা যেন আমাদের সরল ও সত্য পথে চলার তৌফিক দান করেন-
১০৪| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১১
মনফুল বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে নিলাম। ধন্যবাদ এরকম একটা পোস্টের জন্য।
০৮ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:১৪
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ-
১০৫| ০৮ ই জুন, ২০১২ সকাল ৮:০৮
নিক টা আমার বলেছেন: পড়ে খুব ভাল লাগল। ডঃ ইসরার আহমেদও এই আয়াত গুলোকে ব্ল্যাক হোলের প্রতি ইঙ্গিত বলেছেন। তাছাড়া আয়াতগুলোও অনেক স্পষ্ট।
ফ্রগতিশীলদের এইসব বুঝে কাম নাই।
কিন্তু ভাই, আমি shooting stars সম্পর্কে কিছু জানতে চাচ্ছিলাম। অনেক বিজ্ঞানী বলছে shooting stars বলতে আসলে কিছু নেই। কিছু কোরআনে আছে শয়তান star দ্বারা শাস্তি দেয়া হয়....এ ব্যাপারে আপানার অভিমত কি? আপনার কোন লেখা আছে কি এই ব্যাপারে?
০৮ ই জুন, ২০১২ সকাল ১১:২১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-
shooting stars বলতে আসলেই কিছু আছে কিনা সে সম্পর্কে আপাতত আমারও খুব বেশি জানা নেই ভাই।
তবে দুষ্ট জ্বীনদের প্রতি অগ্নিশিখা নিক্ষেপের ব্যাপারে আমি যতটুকু জানি তা এখানে কিছুটা তুলে ধরেছি-
১০৬| ১২ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৩:২৯
সুজ৪৪৪ বলেছেন:
Your above writing is excellent and helpful for applicants. I think everybody should come forward for this …
payday loan
১৬ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ-
তবে এই লিংকটা এখানে দেবার করান বুঝলাম না!!?
১০৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫০
শাফিউর রহমান ফারাবী বলেছেন: প্রিয় তে নিলাম ভাই। খুব ভাল লেখা।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
১০৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
হাইল্যান্ডার বয় বলেছেন: এররকম বিস্তারিতভাবে কোরআনের আয়াতগুলো তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। প্রিয়তে রাখলাম।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০০
মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪০
ওয়ান ম্যান বলেছেন: ইহুদী নাসারারা একের পর এক মিথ্যা সংবাদ দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে যাচ্ছে। আর মুসলমানরাও তার সাথে তাল মেলাচ্ছে। ব্ল্যাকহোল বলে কোন কিছুরই অস্তিত্ব নাই। এমনকি পৃথিবীর বাইরে কোন সৌরজগতও নেই।