![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংযুক্ত সম্পাদক, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি
রহমানঃ এই আমি একটা জোকস বলব?
রমেশঃ বল বল।
রহমানঃ রাজিব, অভিজিত, ওয়াশিকুর, নিলয় এবং আরও অনেক নাস্তিক ব্লগার কে খুন করার পরেও ইসলাম নাকি শান্তির ধর্ম !!!
রমেশঃ হা, হা, হা। এইটা দারুন বলেছিস। এই আমিও একটা জোকস বলতে চাই।
রহমানঃ তুইও বলবি। ঝটপট বল।
রমেশঃ দাভোলকার, পানসারে, কালবুরগি এবং যুগ যুগ ধরে অগণিত দলিতদের উপর অত্যাচার করার পরেও শুনছি হিন্দুরা খুবই পরমতসহিষ্ণু।
রহমানঃ তোর জোকসটাও আমারটার মতই মজাদার। যদিও দুঃখ এটাই যে, এসকল জোকস যখন কিছু দু পেয়ে জানোয়ারের জন্যে বাস্তব হয়ে ওঠে তখন আর তা মজাদার থাকেনা।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৬
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: হোসেন মালিক ভাই, ওনারা খুব শিক্ষত মানুষ! ওনারা যেটা বলবে সেটাই সঠিক। ওনাদের কাছে যুক্তি আছে বলেই ওনারা এটাকে জোকস বলেছে।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪১
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: কোনো কৌতুক নয়, সিরিয়াস কথাই বলছি - বাংলাদেশের এই চাপাতিবাজরা কি মুসলিম নাকি অমুসলিম? যদি মুসলিম হয়ে থাকে তাহলে লেখকের 'জোকসটি' যথার্থ। আর নিজেকে মুসলিম দাবি করার পর, এমন নৃশংস অসহিষ্ণুতা এবং হত্যাকাণ্ডকে সমর্থন এবং একই সাথে ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলাটা 'জোকস', মহাজোকস হয়ে যায়। দুঃখজনক হলেও সত্যি, 'মুসলিম' দাবিকারীদের একটা বড় অংশ ঠিক এটিই করছে।
ধন্যবাদ মনীশ রায়, সত্যটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেবার জন্য।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
মানবী বলেছেন: বিশ্বের বিলিয়ন মুসলিমের মাঝে শুধু হত্যাকারী আর খুনিরাই যখন কারো দৃষ্টিতে ইসলাম ধর্মের প্রতিনিধি হয়ে উঠে বুঝতে হবে তার মগজে ধূসর পদার্থের পরম সংকট।
আর কালবুর্গি সহ আরো কয়েকজন ভারতীয় স্কলার হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করায় তাঁদের যে ঘৃন্য সন্ত্রাসীরা হত্যা করেছে তারাও হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধি হতে পারেনা। ভারতের অধিকাংশ মানুষ শিবসেনা সহ সকল চরমপন্থী হিন্দুবাদী দলগুলোকে ঘৃনা করে বলেই জানি।
বেছে বেছে খুনি, সন্ত্রাসীদের ধর্মের প্রতিনিধি না মেনে সত্যিকারের ধার্মিকদের মানবিক দিকগুলোর প্রতি দৃষ্টিপাত করলেই ধর্মের সৌন্দর্য্য অনুধাবন সম্ভব।
ভালো থাকুন।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫৭
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আজাইরা পোস্ট। খুন করার সাথে ধর্মের কী সম্পর্ক?
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৪১
নিয়েল হিমু বলেছেন: জোক্সটা ভাল ছিল । কারো কারো ধরে গেছে
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮
মোঃ আবুল হোসেন (হাবিব) বলেছেন: বিশ্বের বিলিয়ন মুসলিমের মাঝে শুধু হত্যাকারী আর খুনিরাই যখন কারো দৃষ্টিতে ইসলাম ধর্মের প্রতিনিধি হয়ে উঠে বুঝতে হবে তার মগজে ধূসর পদার্থের পরম সংকট।
আর কালবুর্গি সহ আরো কয়েকজন ভারতীয় স্কলার হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করায় তাঁদের যে ঘৃন্য সন্ত্রাসীরা হত্যা করেছে তারাও হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধি হতে পারেনা। ভারতের অধিকাংশ মানুষ শিবসেনা সহ সকল চরমপন্থী হিন্দুবাদী দলগুলোকে ঘৃনা করে বলেই জানি।
বেছে বেছে খুনি, সন্ত্রাসীদের ধর্মের প্রতিনিধি না মেনে সত্যিকারের ধার্মিকদের মানবিক দিকগুলোর প্রতি দৃষ্টিপাত করলেই ধর্মের সৌন্দর্য্য অনুধাবন সম্ভব।
(পুরোপুরি মানবী থেকে কপি করলাম, কারণ এই পোষ্টের জন্য এই মন্তব্যটি শুধু যথার্থই নয়, একটি উত্তরও বটে)
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৬
মণীশ রায় চৌধুরী বলেছেন: যারা বলছেন, ধর্মগ্রন্থ কখন হিংসা শেখায়না, তারা কি কোনদিন ওগুলি পড়ে দেখেছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২০
হোসেন মালিক বলেছেন: আপনার পোস্টে তো হাসির কিছু খুঁজে পেলাম না।
একটা শান্তির ধর্ম, আরেকটা ওঁম শান্তির ধর্ম।
এখানে জোকস এর কি আছে?