![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রসঙ্গঃ সব দোষই কি মেয়েদের!!!!
সাম্প্রতিক পথে ঘাটে মেয়েদের সাথে যে ববর্তার ঘটনা গুলো ঘটছে... এর জন্য কি মেয়েরাই দায়ী!!! মেয়েদের পোষাকই দায়ী!!! শাড়ি পড়াই দায়ী!!! পর্দা না করাই দায়ী!!! অনেক ভদ্র সুপুরুষেরই বলছেন যে, এমন মেয়েদের এমনই হওয়া উচিত।
আপনাদের মত পুরুষদের বলছি, শুনুন ছেলেদের প্রতিও ত মেয়েদের আকর্ষন আছে, বিপরীত লিঙ্গের প্রতি এই আকর্ষন শক্তি দিয়েই স্রষ্টা প্রাণীকুল সৃষ্টি করেছেন। কাল থেকে যখন রাস্তায় বের হবেন, তখন নিজের যৌনাঙ্গ নামক মেশিন টা বের করে রাস্তায় বের হয়েন। তাতে দেইখেন কোনো মেয়ে বা মেয়ের দল আপনার দিকে হায়ানাদের মত ঝাপিয়ে পড়ে কিনা। দেইখেন কোনো মহিলা হোস্টেল বা কলেজের সামনে দিয়ে গেলে আপনার উপর আক্রমন করে কিনা, আপনার মেশিন টা নিয়ে টানা টানি করে কিনা।
সত্যিই মেয়েরা এরকম কখনোই করবে না আপনাদের সাথে। কারন তারা মায়ের জাত, বোনের জাত, স্ত্রীর জাত। তারা বুঝে যে তাদের ভাই আছে, ছেলে আছে, স্বামী আছে, বাবা আছে। পুরুষদের তারা সম্মান দিতে জানে। যৌনক্ষুধা তাদের নেই, এমন নয়। কিন্তু তারা আপনাদের মত হায়নার স্বভাবে স্বভাবিত নয়।
তাহলে পোশাককেই কেন এইসব বর্বরতার কারন হিসেবে চিহ্নিত করতেছেন!!! আশে পাশে ত আপনাদের মত হাজার হাজার সুপুরুষরা দাড়িয়ে দারিয়ে তামাশা দেখে। বাধা দেয় না কেন!!! আপনারা মেয়েদের সম্মান দিতে জানেন, এইটাই কি তার প্রমাণ!!!!
যা ই হোক, যেই পোশাকে যেই নারী অপমানিত হচ্ছে একদল কুলাঙ্গার পুরুষ কর্তৃক, সেই পোশাকেই ত তিনি অন্য হাজার টা পুরুষদের পাশ দিয়ে যাতায়াত করেছে, কিন্তু সেসব পুরুষরাতো তাকে লাঞ্চিত করে না। তাহলে তারা কি পুরুষ নয়!!! নাকি পুরুষদের মাঝে ভদ্রতা থাকতে নেই!!! নাকি ভদ্ররা পুরুষ না!!! শুধু আপনাদের মত যৌন পিপাসু পুরুষ লিঙ্গের প্রানী গুলোই পুরুষ মানুষ!!!
ভেবে দেখবেন আপনি পুরুষ নাকি শুধুই একটা কামুক প্রানী। ভেবে দেখবেন আপনি কারো ভাই, ছেলে, বাবা, স্বামী... নাকি শুধুই নারী ভক্ষণকারী। নিজেকে ভাল করুন, নিজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করুন। বোকা ত সেই ব্যক্তি, যে নিজেকে না পাল্টিয়ে জগতকে পাল্টাতে চায়। আপনিই এখন নির্ধারণ করুন, আপনি কোন দলে যোগ দিবেন।
#DM_Rahat (মানব ধর্ম)
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
কানিজ রিনা বলেছেন: পুরুষ তখনই বুঝে যখন তার বোন কিংবা মেয়ে
কোন এসব জানোয়ার পুরুষ দ্বারা আক্রান্ত হয়।
তথাপি উচিৎ মেয়েরা পরদায় চলবে এসব নেসা
খোর জানোয়ারদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০
ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: অনেক ভালো বলেছেন।
এর জন্য দায়ী, আমাদের মাঝে ধর্মীয় এবং পারিবারিক মুল্যবোধ না থাকা।
পোশাক মানুষকে চিনতে সাহায্য করে। আপনি কোন ম্যান্টালিটির তা প্রামান দিবে আপনার পোশাক।
ইসলামে বলে নারী-পুরুষ দু জনকেই পর্দা করতে হবে।
ছেলেদের পর্দা তার চোখ তার অন্তর।
আর সেই বা কেমন মেয়ে,যেখানে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে সেখানে নিজেকে প্রটেক্ট করার মত ব্যাবস্থা নিয়ে যাচ্ছে না বা যাচ্ছেই বা কেন???
অন্য নারিকে দেখলে পুরুষের কাম জাগবেই। যদি না যাগে বুঝতে হবে সে পুরুষ না,মহাপুরুষ তিনি।
আর যেহেতু সবাই মহাপুরুষ না,সো ঝামেলা হবেই।
অন্যায়েয় প্রতিকার থেকে প্রতিরোধ করা কি ভালো না??
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০২
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: যারা শুধুই নারী ভক্ষণকারী তাদের কবল থেকে বাচতে হলে পর্দার বিকল্প নেই । আর সাম্প্রতিক কিছূ মেয়েদের চাল-চলন ভেশ-ভুশা দেখলেই বুঝা যায় যে তারা ছেলেদের কে নিজের প্রতি অকৃষ্ট করার জন্য এমন রঙ-ঢঙ করছে, এটা করার কারণ কি ?
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৫
স্টেনটোরিয়ান বলেছেন: আজকাল নারী অধিকার সম্পর্ক সবাই অনেক সচেতন। সর্বক্ষেত্রে সমান অধিকার চান। ভাল। নরনারী সমানভাবে কাজ করলে সেটা দেশের জন্যই ভাল। পুরুষরা আটো জিন্স পরবে, না ব্যাগি জিন্স পরবে (যেটা ঝুলে পাছার অর্ধ অংশ দেখা যাবে) সেটা যেমন পুরুষের অধিকার তেমনি নারীও শাড়ী, জামা, বোরখা পরবেন নাকি পূর্ব-পশ্চিমের দেশী পোষাক পরবেন সেটাও তাদের অধিকার।
আসেন পুরুষদের পোষাকের গুষ্ঠি উদ্ধার করি। অফিসে কেউ লুঙ্গি পরে গেলে কি হয়? লুঙ্গি খুবই আরামদায়ক। কি সুন্দর বাতাস লাগে। কিংবা ব্যাগি জিন্স পরবে (যেটা ঝুলে পাছার অর্ধ অংশ দেখা যাবে), বা আন্ডারওয়্যার ছাড়া পাতলা প্যান্ট যাতে খুব সহজেই বোঝা যাবে তার কামোত্তেজনার অবস্হা। এমতাবস্হায় তার মহিলা সহকর্মীদের প্রতিক্রিয়া কি হতে পারে? আমার তো মনে হয় তাকে অসভ্য, ইতর, জানোয়ার, পারভার্ট, ম্যানিয়াক এ জাতীয় কোন গালি দিতেই ছাড়বেন না। তখন যদি বলা হয় চোখ সংযত রাখুন, তবেই হয়েছে।
আসুন এবার মেয়েদের পোষাক পরিধানের স্বাধীনতার কথা বলি। সব মেয়েরাই আধুনিক হতে চায়। কিন্তু আধুনিকতার সংগা এক এক জনের কাছে এক এক রকম। আমি শুধু বাংলাদেশের মেয়েদের কথা বলছি না, বিভিন্ন দেশের মেয়েদের দেখেই এই ধারনা হয়েছে। মেয়েরা সৌন্দর্য্যচর্চা করতে চায়, শারীরিক সৌন্দর্য্য দেখাতে চায়। ব্রা এর ফিতা, কিংবা ব্রা, বক্ষযুগল, কোমরের ভাজ, নিতম্ব কিংবা পদযুগল যাই বলেন। এগুলোই নারীর সৌন্দর্য্য বর্ধন করে। কেউ এগুলো প্রকাশের মাধ্যমটাকে যৌন আবেদনের পর্যায়ে নিয়ে যায়, কেউবা উগ্রতার পর্যায়ে। পৃথীবীর যে প্রান্তেই যান মেয়েদের এই প্রকাশভঙ্গি লক্ষ্য করেনা এমন মানুষ খুজে পাবেন না। মারজিত ভাবেও প্রচন্ড যৌন আবেদনময়ী হওয়া যায়। এক্ষেত্রে you must make compliments - you look outstanding/ you look gorgeous/ you look breathtaking/ you look hot/sexy ব্লা ব্লা ব্লা! মেয়েরা এই ধরনের প্রসংসা শুনতে পছন্দ করে। যদি না করা হয়, তাহলে আপনি gentleman না, and you don't know how to value women. পাশাপাশি নিজেকে উগ্রভাবে উপস্থাপন করে যে, তাকে সাধারনত escort হিসেবে গণ্য করা হয়। Look at the slut over there in red high heels and leopard undies. তাদের জন্য কম্প্লিমেন্ট গুলো সাধারনত এমনই হয়। বিষ্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, তারা কিন্তু এধরনের মন্তব্যে কোন কিছুই মনে করে না। They don't pay hid at all. আর মন্তব্যকারী অপরিচিত হলে তো কথাই নাই। শোনেও না। শুধুমাত্র বাংলাদেশেই মনে হয় মেয়েদের দিকে তাকানোটাও অপরাধের মধ্যে পরে। মেয়েদের দিকে তাকায় না, বা মেয়েদের সৌন্দর্য্য দেখে শিহরিত হয়না এমন পুরুয় পৃথীবীর কোথাও খুজে পাওয়া যাবে না। যে জিনিষ পৃথিবীর কোথাও নেই, সেটা বাংলাদেশে থাকবে এমন আশা করার যৌক্তিকতা কতটা জানিনা। বাঙ্গালী রমনীরা পোশাক পরিধানের ব্যাপারে যেমন স্বাধীনতা চান, একজন পুরুষেরও স্বাধীনতা আছে আপনার পরিধেয় পোষাকটির সৌন্দর্য্য উপভোগ করার। এখন পুরুষটি আপনার সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হবে না লালায়িত হবে সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে। This is universal truth and nothing changes if you agree or not.
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩১
মানবী বলেছেন: একদল কাপুরুষ নিজদের নোংরামী আর দুর্বলতা ঢাকতে নারীদের পোষাককে ধর্ষন, ইভটিজিং এর অঝুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চেষ্টা করে।
বাস্তবতাটা ভিন্ন। বাংলাদেশের শতকরা কতোজন নারী অশ্লীল পোষাক পরে চলাফেরা করে? যে নারীরা ধর্ষিত বা লানজছিত হয় তাদের কজন অশ্লীল পোষাক পরিহিতা আর কজন শালীন। কোন অশ্লীল পোষাকের কেই ধর্ষিতা হয়ে সংবাদে এসেছে বলে মনে পড়েনা।
ব্যক্তিগত ভাবে রক্ষণশীল জীবন ও পোষাক সমর্থন করলেও মনে করি একজন নারী যে পোষাকই পুরুষ চরিত্রবান পুরুষের তাতে ধর্ষক হবার ইচ্ছে জেগে উঠেনা। যে নষ্ট পঁচে যাওয়া, তার ধর্ষক হয়ে উঠতে নারীর পোশাকের শালীন অশালীনের প্রয়োজন পড়েনা, নিজের নোংরা চরিত্রটাই যথেষ্ট!।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৭
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: যেই ছেলে শীলা কি জাওয়ানি দেখে বড় হবে তার কাছে নিজের মা বোন আর বউ বাদে সবাই শীলা। আমরা এমন একটা সময়ে বাস করতেছি যখন মেয়েদের সর্বোচ্চ অবজেক্টিফাইড করা হইছে। নারী মানেই ভোগপণ্য। এইটাই শিখতেছে সবাই।
মেয়েরা ইন জেনারেল বায়োলজিকালি এট্রাকটিভ ছেলেদের কাছে। একটা ছেলের প্রতি মেয়ের আকর্ষণ আর একটা মেয়ের প্রতি ছেলের আকর্ষণ দুইটার প্যাটার্ণ সম্পূর্ণ ডিফারেন্ট। এইটারে যারা এক করে ফেলে তারা বেসিক সাইকোলজি জানে না।
যখন একটা ছেলে আশেপাশে থেকে দেখে শিখে মেয়ে মানে ভোগ্যপণ্য তখন তাকে সে পণ্য হিসেবেই ট্রীট করবে।
ধর্ম একটা বড় আশ্রয় ছিল মানুষকে সম্মান করা শিখানোর। কিন্তু আজকাল ত ধর্ম মানাই মানে অন্ধকারাচ্ছন্ন কুসংসকারভাবাপন্ন মানুষের পরিচয়।
তার মানে কী ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া কি ছেলেরা মেয়েদের সম্মান করবে না। এইটা আপেক্ষিক। একটা মেয়ের উচু বুক, নিতম্ভ, শরীরের খাজ একটা ছেলেকে কিঞ্ছিত হলেও যৌন সুড়সুড়ি দেয় এবং তা সে ভালভাবে উপভোগ করেও। আমার আনন্দ আমি নিব তাতে কার কী?
তার মানে কি কাউকে উত্যক্ত করা হালাল হয়ে গেল। নাহ কখনই না। সবাই স্মার্ট না, অধিকাংশই স্মার্টলি মজা নিতে পারে না। আমাদের দেশের লোকজন কথায় কথায় পশ্চিমাদের টানে। সাদা পোলাপাইনও মাইয়াদের চেক আউট করে, কিন্তু ওরা স্মার্টলি করে। আর এইখানের মেয়েরাও এইটা এনজয় করে। আমাদের দেশের সমস্যা হইল আমাদের মেয়েরা শরীর দেখাবে ঠিকই কিন্তু কেউ চেক আউট করলে, দোষ হয় পোলাদের কেন মেশিন খাড়াইয়া যায়।
যেই মেয়েটা ট্রান্সপারেন্ট কাপড় পিন্দা ঘুইরা বেড়ায় সেও জানে সে কেন এইটা পড়তেছে। পোশাক শালীনতার পরিচয় বহন করে। কারও চোখে যদি মদের দোকানে যাওয়া আর মসজিদে যাওয়া ছেলে এক না হয়, সেখানে শালীন পোশাক পরা আর ছুড কাপড় পড়া মেয়েদের সবাই এক চোখে দেখবে এইটা অসম্ভব।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭
মাসূদ রানা বলেছেন: পিচ্চি হুজুর, এই পোস্টে গিয়া দেখেন সবাই কেমন আহা উহু করতাছে । একটা সময় ছিল যখন বেগানা নারীর দিকে তাকাইলে পর্যন্ত পোলাদের দুশ্চরিত্র উপাধি দেয়া হইত । মাগার এখন যুগ পাল্টাইছে, শরীরের কোন অংশডা বেশী ভালো কোনডা খারাপ, গরুর মাংশ পরীক্ষা করার মত কইরা পরখ করবার লাগছে পোলাপান : Click This Link
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে জ্ঞান দিন ।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৩
শওকত সমুদ্র বলেছেন: একটা কথাই বলি। যে /যারা নিজেদের কে পণ্য মনে করে অথবা সেভাবে নিজেদের উপস্থাপন করে, তাদের ব্যাপারে আর কিইবা বলার আছে!! অনেক পুরুষ (কিংবা মহাআআআপুরুষ) এই স্বাধীনতাকে পুঁজি করে কিছুটা দৃষ্টি আকর্ষন করতে চায়। তাদেরকে বলি, বুকে হাত দিয়ে বলুনতো ভায়া, কখনও কি আপনার কাম জাগেনি?? যদি না জাগে, যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ দেখান।
আর কাম জাগা মানেই যদি পশুত্ব হয়, তাহলে আমি নির্দ্বিধায় একজন পশু। তবে, কাম জাগানো ওই পোষাক আর চলনের কি নাম দেয়া যায়, জানাবেন।
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইসলাম মানলে পোশাখ খারাপ হলেও তাকানোর অধিকার নাই, নোংরামি তো দূরের কথা। কিন্তু পোশাখের কথা বলা হয় মেয়েদের ভালোর জন্যই। কারণ, সমাজে আমার মত ভালো ছেলে যেমন আছে আবার কুলাঙ্গার ছেলেও আছে। rascala - mind it
১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্লগ,ফেসবুক দেখলে মনে হয় যেন খালি বাংলাদেশের মুসলমানরাই ধর্ষণের জন্য মেয়েদের পোশাক নিয়ে কথা বলে? অথচ ভারতে মন্ত্রী, এম পি, পুলিশরা পর্যন্ত বলেছে মেয়েদের পোশাকের কারণেই ধর্ষণ বেশী হয়। উন্নত অনেক দেশে পোশাকের শো অফ নিয়ে অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা আছে। সবাই জানে নারীদের পোশাক একটা ফ্যাক্টর। খালি কিছু মেয়েরা জানে না। .....
১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯
ইসলামের ইলম বলেছেন: কেউ কাউকে বিনা অজুহাতে দোষী বলতে পারে না।
এই দুনিয়া আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহ জানেন সবার অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যত।
আমাদের জন্য কোনটা উত্তম, কিসে লাভ, কিসে ক্ষতি সবই তাঁর জানা।
অতএব
আমাদের জীবন-যাপন কেমন হলে বিপদ-আপদ থেকে বাচাঁ যাবে?
এসব কিছু আল্লাহ জানিয়ে দিয়েছেন।
আলহামদুলিল্লাহ।
একজন পুরুষ কি করলে দুনিয়া-আখিরাতে সফল হবে
এবং
একজন মহিলা কি করলে দুনিয়া-আখিরাতে সফল হবে
সবই তিনি বলেছেন।
এখন আমাদের দেখতে হবে, আমরা তাঁর দেয়া সিস্টেমে চলছি
নাকি সমাজের কীট, আহাম্মক দের বানানো সিস্টেমে চলছি।
আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা সূরা আহযাবের ৫৯ নাম্বার আয়াতে বলেছেন,
“হে নাবী! তুমি তোমার সঙ্গী, মেয়ে ও সাধারন মোমেন নারীদের বলো, তারা যেন তাদের চাদর নিজেদের ওপর টেনে নেয়, এতে
করে তাদের চেনা (অনেকটা) সহজ হবে এবং তাদের কোনোরকম উত্ত্যক্ত করা হবে না, (জেনে রেখো) আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালূ।”
সুবহানাল্লাহ!
এই আয়াতেই রয়েছে মুমিন নর-নারী এই যিনা (ধর্ষন) থেকে বাচাঁর উপায়।
যারা বিবেকবান, সচেতন, ঈমানদার, তাদের জন্য এই এক আয়াতই যথেষ্ট।
আর যারা মূর্খ তাদের জন্য হাজারো আয়াত দিয়ে বুঝানো সম্ভব নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৮
***মহারাজ*** বলেছেন: ভালো বলেছেন ।