নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবতা

আমি মানুষ, এটাই আমার পরিচয়।

নীপা জামান চৌধুরী

আমি মানুষ ,এটাই আমার পরিচয় ।

নীপা জামান চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার প্রশ্ন এবং আক্রমন পর্ব ১:

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৮

সবার আগে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে একটা কথা বলতে চাই -- যে জাতি যুদ্ধাপরাধীর বিচার করতে পারে না সে জাতি কোন দিন কোন ক্ষেত্রে ন্যায় বিচার পাবে না নিশ্চিত ... যে জাতি যুদ্ধাপরাধীর বিচার করতে পারে না সে জাতি সারাজীবন কলঙ্কিত থাকবে এবং সেই কলঙ্কের বোঝায় এতই অবনত থাকবে অনন্তকাল যে একসময় কাপুরুষ , বেইমান ই হবে এই জাতির চিরন্তন উপাধী...



আমার প্রশ্ন এবং আক্রমন পর্ব ১:

তারপর ও মনে হলো কিছু কথা বলা প্রয়োজন ... গতকাল থেকে কথা গুলো মাথায় ঘুরছে কিন্তু তাকে প্রসব দিতে পারছিলাম না ... এখন একবার চেষ্টা করে দেখি ...

সরকার এর ক্ষমতা অসীম যদিও তাদের উপর অন্তর্বর্তী এবং বহির্বিশ্বের কিছু অদৃশ্য চাপ থাকে তারপর ও আজকের সরকার আমাদের সাধীনতার স্বপক্ষের ... তাই মনে প্রশ্ন আসে , উনারা থাকতে আমাদের কে কেন প্রজন্ম চত্বরের জন্ম দিতে হলো ??? উনারা ক্ষমতায় আগেও এসেছিলো কিন্তু জাতিয় নেতা কিংবা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এর কাজে হাত দিতে পারেন নাই ... কেন ??? এতো অক্ষমতা কেন ??? সে কথা নাহয় ভুলে সামনের দিকে আগাই ... শুরু হলো যুদ্ধাপরাধীদের খুঁজে গ্রেপ্তার করা এবং তাদের বিচার কাজের প্রক্রিয়া ... ব্যাপার টা যখন শুরু হলো তখন কি উনাদের দায়িত্ব ছিলো না রাজাকার গুলোর অন্যায় , অপরাধ গুলোর পোক্ত দলিল তথা সাক্ষ্য প্রমাণ সব গুছিয়ে , নিশ্চিত করে বিচার কাজ শুরু করা??? চার্জশীট যখন তৈরী হল তখন সেই অনুযায়ী তাদের বিপক্ষে সাক্ষ্য প্রমাণ যোগার করা কি এতই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিলো ??? ইন্টেলিজেন্স কি দেশে আছে নাকি নাই??? মুক্তিযুদ্ধের সময়কালীন স্বাধীনতার স্বপক্ষের কোটি মানুষ এবং স্বয়ং মুক্তি যোদ্ধারা এখনো বেঁচে আছেন তারা কি সবাই বোবা, কালা, অন্ধ হয়ে গিয়েছেন??? সবকিছুর শিকড় এবং ডালপালা আছে --- রাজাকার দের সেই শিকড় এবং ডালপালা অনুসন্ধান করে তাদের বিরুদ্ধে সঠিক মজবুত সাক্ষ্য প্রমাণ কি যোগার করা এতই কঠিন কাজ ছিলো ??? সাক্ষ্যি রা ভয় পায় এখন পরাশক্তির তান্ডব সেই ৭১ এর মত আবার মুখ বুজে সহ্য করতে হবে ভেবে কিন্তু সরকারের কি সেই ক্ষমতা নাই যে তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ যোগার করে তার নিরাপত্তা বিধান দিতে পারে ??? সরকারের দুর্নীতির সীমা নাই কিন্তু তাই বলে সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ নিয়ে এমন গড়িমসি , অবহেলা করবে তা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছে ... সরকার আইন বিভাগ , বিচার বিভাগ কে দায়ী করে কিন্তু গোড়ায় গলদ রেখে কোনদিন আগাকে সুন্দর কিংবা সঠিক রাখা যায় না ... যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ টা কি সরকার রাজনৈতিক চাল হিসেবে শুরু করে প্রহসনের মাধ্যমেই শেষ করে আমজনতার সেন্টিমেন্ট কে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ এর চেতনাকে একটা ফেলনা হিসেবে ছুড়ে ফেলতে চেয়েছিলেন এভাবে যে সাপ ও মরবে এবং লাঠি ও ভাংবে না ...!!! এই মুহূর্তে আমি সরকারের অন্য কোন দুর্নীতি - অনিয়মের বিচারে যাবো না কারণ আজ কেমিস্ট্রি পরীক্ষা এবং আমি শুধু কেমিস্ট্রি ই পড়বো ... আমার কাছে কোন পাঠ্য বিষয় কঠিন লাগেনি কখনো কিন্তু কেমিস্ট্রি সবসময় কঠিন লেগেছে অথচ বিষয় টা খুব ইন্টারেস্টিং ...

সরকার কি রাজাকার গুলোর বিরুদ্ধে বাঘা বাঘা ব্যারিস্টার নিয়োগ করেছিলো নাকি কিছু মিউ মিউ করা বিড়াল??? কাদের মোল্লাহ'র বিরুদ্ধে এত জঘন্য অভিযোগ থাকার পর ও তার ফাঁসি না হয়ে যাবজ্জীবন কেন হলো ??? মিউ মিউ করা প্রসিকিউশন ঐ খুনি ধর্ষকের বিরুদ্ধে কোন শক্ত দলিল পেশ করতে পারে নাই বিধায় ট্রাইব্যুনাল তথা বিচার বিভাগ তাকে ফাঁসি দিতে পারে নাই ... ঐ লোকের বিরুদ্ধে কেউ সাক্ষ্য দেয় নাই যা তাকে ফাঁসির মঞ্চে নিতে পারে! কোন সাক্ষী এই নিশ্চয়তা উপলব্ধি করে নাই যে তার সত্য কথনের ফল সুন্দর হবে ... ব্যার্থতা টা কার ???আবার এখানে একটা কথা না বলে পারছি না যে এই বিচার বিভাগ ই একজন নির্দোষ কে মিথ্যা সাক্ষ্য প্রমাণের আধারেই ফাঁসি দিয়ে দেয় নির্দ্বিধায় ... এই বিচার বিভাগ ই আইনের মার প্যাঁচে সত্য কে মিথ্যা এবং মিথ্যা কে সত্য করে ফেলে ...



সাইদী সাহেবের বিচার কাজ শেষ কিন্তু রায় প্রকাশ করতে পারছে না সরকার ... কেন??? সেই এক ই ঘটনা ... এবারের ঘটনা আরো ভয়াবহ ... হাসবো নাকি কাঁদবো ??? নতুন করে তো সাক্ষ্য নেয়ার ও সময় নাই ... সব সময় আমরা পার করে এসেছি !!! আন্দোলনের ময়দানে যতক্ষন প্রজন্ম জাগরণ বিদ্যমান ততক্ষন তো সাইদী মামার বিচারের রায় ঘোষণা দেয়ার প্রশ্ন ই উঠে না ... তো বাংলার সাধারন মানুষ , আপনারা কি করবেন??? কতটা ক্ষমতা আছে আপনাদের ??? একটা প্ল্যাটফর্ম আপনাদের সবাইকে দেয়া হয়েছে এই মুহূর্তে -- কতটা কাজে লাগাবেন সেটা আপনাদের উপর ই নির্ভর করে ...



মুজাহিদ , সাকা , কামরুজ্জামান, নিজামী এবং যারা এখনো জেলে আছে - ওদের কে কি আদৌ সরকার যুদ্ধাপরাধের শাস্তি দিতে চায় নাকি আমজনতার নাকের সামনে একটা মূলা ঝুলিয়ে তাদের ইমোশন নিয়ে খেলতে চায় আর সেই ইমোশন কে বিরোধী দল গুলোর বিপক্ষে ব্যাবহার করতে চায় ??? সময় এই প্রশ্নের উত্তর নিশ্চয় দিবে তবে ততদিন বেঁচে থাকবো কিনা জানি না ... রাজনীতি এমন ই এক কলুষ পথ যেখানে একবার হাঁটার পর ক্ষমতার লোভে সব ইমান আমান মিথ্যা হয়ে যায় ... রাজনীতির মাইর থেকে নাকি বাপ মা ও রক্ষা পায় না ...!!! সরকার ৩০ লক্ষ্য শহীদ এবং ২ লক্ষ্য বিরাঙ্গনার অপরাধীদের বিচার কেন করবে ??? ৩০ লক্ষ্য শহীদ এবং ২ লক্ষ্য বিরাঙ্গনা সরকারের কি হয় ??? কি লাগে ??? ক্ষমতার লোভ থেকে কি ৩০ লক্ষ্য শহীদ এবং ২ লক্ষ্য বিরাঙ্গনার ত্যাগের মুল্য বেশি কোন রাজনিতিবিদের কাছে ??? যে রাজনীতি আমরা গত ৩৭ বছরে দেখে আসছি তাতে করে কি এটা বিশ্বাস যোগ্য যে, কোন রাজনিতিবিদের কাছে ৩০ লক্ষ্য শহীদ এবং ২ লক্ষ্য বিরাঙ্গনার ত্যাগের মুল্য বেশি ???

আমি হাজার মানুষ এর সামনে চিৎকার করে কেঁদেছিলাম কারণ একমাত্র সাধারন মানুষ ছাড়া আর কাওকে আমি বিশ্বাস করতে পারি না আর ... রাজনীতির মার প্যাঁচে কোন সাধারন মানুষ এর প্রাণপাত আমি মেনে নিতে পারি না আর ... আমার সহ্য হয় না এসব, মেনে নিতে পারি না ... বড় বেমানান আমি আপনাদের মাঝে ...



এবার আন্দোলন সংগ্রামের কথায় আসি ... কাদের মোল্লার রায় শুনে আইন প্রতিমন্ত্রী বলেছিলেন যে উনি রায়ে সন্তুষ্ট না ... ওকে , ভাল কথা ...



সরকার আগে হোক বা পরে , এই আন্দোলনের সাথে সহমত প্রকাশ করেছে --- কি লাভ? আমজনতা কে সরকারের ব্যারথতার কা্রনেই আজ সংগ্রামেরে ময়দানে অবস্থান করতে হচ্ছে ... আমি মানি সরকারের ভেতর ও কিছু ভাল লোক আছে কিন্তু তাদের ভাল হওয়া সমুদ্রের পানিতে এক ফোটা পানির মর অবস্থান ... সরকার পক্ষ এক , তাহলে একসাথেই কেন আসেন না সবাই সহমত প্রকাশ করতে ??? আপনাদের সবার সময় একসাথে মিলে না জানি , আপনারা ব্যাস্ত, আপনারা দেশ চালান ... ১৫ দিনে একেকজন একেক বারে এসে মাইক ধরতে চাচ্ছেন কিন্তু কেন ??? আপনাদের অধিকার আছে সবার ই এক এক করে সহমত জানানোর কিন্তু আপনাদের কে বুঝতে হবে এখন সেই সময় না যে সবাই আপনাদের কে খুব সহজ ভাবে নিতে পারে ... আপনারা আসেন কেন আমাদের প্রজন্ম চত্বরে ??? আপনারা প্রেস ব্রিফিং এ সব প্রিন্টিং এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া কে জানিয়ে দেন আপনাদের সহমত , একাত্মতা --- সমগ্র দেশবাসীর কাছে পৌছে যাবে আপনাদের মহানুভবতা ...

এবার আমার কথায় আসি, আমি বিশ্বাস করি না যে সরকার বিনা স্বার্থে আমাদের আন্দোলন কে সমর্থন করে যাচ্ছে ... যদি উনারা আমাদের কে সমর্থন ই করবে তো আমাদের কাজ টা উনারা বহু আগে সমাধা করতে পারতেন ... সরকারের স্বার্থ অবশ্যই আছে এবং যতক্ষন পর্যন্ত সরকারের স্বার্থ আছে ঠিক ততক্ষন পর্যন্ত ই প্রজন্ম চত্বরের সংগ্রাম এবং সংগ্রামী জনতা নিরাপদ আছে তারপর কি হবে কারো কোন ধারণা নাই কিংবা অনুমান আছে কিন্তু কেউ মুখে তা এখন প্রকাশ করবে না --- পরে একসময় বলবে - আমরা ত জানতাম - এ তো জানা কথা কিন্তু তারা এই মুহূর্তে তাদের জ্ঞ্যান দেখাবে না --- সব ভন্ডের এক ই কথা, এক ই রুপ !!! যুদ্ধাপরাধীদের বিচার টা কে সরকার কতদিন ঝুলিয়ে রাখবে যতদিন পর্যন্ত না পাব্লিক সেন্টিমেন্ট কে নিজেদের পক্ষে এনে আগামী নির্বাচনের জয় কে নিশ্চিত করতে না পারছেন ??? সরকারের আসল চেহারা টা এই আন্দোলনের ভেতর থেকেই সুস্পষ্ট ভাবে বের হয়ে আসবে -- শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র ... জামাত শিবির যেমন মরন কামড় দিবে তেমনি সরকার ও কিন্তু মরন কামড় দিবে ... সরকারের আছে কুটবুদ্ধি এবং আর্মি এবং ইন্টেলিজেন্স যা তারা যুদ্ধাপরাধীদের সাক্ষ্য প্রমাণ সংগ্রহ এবং তাদের হেফাজতের কাজে লাগায়নি কিন্তু আমাদের আন্দোলন কে দাবানোর জন্য তাদের কে সরকার অবশ্যয় কাজে লাগাবে ... কোন বাপ মা ভাই বোন চিনবে না তারা --- যা ঘটানোর তা ঘটিয়ে ফেলবে সময় মত ... আমি সরকার কে সব থেকে বেশি অবিশ্বাস করছি ... এখন সরকার আমাদের কে আমাদের সংগ্রাম কে যত টা জামাই আদর করছে ঠিক ততটাই মুলি বাঁশ চড়াবে নিজের স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে ... শুধু সময়ের ব্যাপার ...

এতক্ষন কেন আপনাদের কে এই কথা বললাম কারণ যদি আমি কিংবা আমরা না থাকি তারপর ও আপনারা কেউ কেউ হয়ত থাকবেন ... আমাদের এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে যে সংগ্রাম চলছে তার ৬ দফা আদায়ের আগে আপনারা কেউ এই আন্দোলন কে ছত্রভঙ্গ কিংবা নস্যাৎ হতে দিয়েন না ... একমাত্র আমজনতা ই পারবে সমস্ত রাজনৈতিক দলের নোংড়া রাজনীতির জবাব দিতে ... আমাদের আন্দোলন চলছে এবং চলবে সমস্ত অপশক্তির বিরুদ্ধে ...।



সরকার কে বলতে চাই , আমাদের এবং নতুন প্রজন্মের এই সংগ্রাম কে নিয়ে যদি রাজনীতি করতে চান এবং করতে থাকেন তবে এটাও নিশ্চিত থাকেন যে , যুদ্ধাপরাধীদের সাথে সাথে আপনাদের রাজনীতির বিরুদ্ধেও আমরা যুদ্ধ করবো ... আমাদের কে নিয়ে রাজনীতি করবেন না ... মুখে মধু ঢেলে , অন্তরে বিষ পুষে আমাদের কে বিভ্রান্ত করবেন না , আমাদের আই ওয়াস করার চেষ্টা কইরেন না ... যদি যুদ্ধে নামতে চান তো বুক ফুলিয়ে সামনে থেকে আক্রমন করেন , পিছন থেকে ছুড়া মেরে বেইমান কাপুরুষ এর ধর্ম নিভায়েন না ... আমরা যদি আপনাদের সম্মান করে , আদর করে মাথায় বসিয়ে রাখতে পারি তাহলে সেই ক্ষমতা ও রাখি যে আপনাদের কে এক ঝটকায় মাটিতে ফেলে ধুলিস্যাত করতে ... আমরা তো জানি আমাদের দেশের নেতা দের চরিত্র, এজন্য ই তো আজ মাঠে --- নয়তো ঘরে বসেই সমর্থন জানাতে থাকতাম ... চিন্তা কইরেন না ... আমি একটা কথা জানি যে আমি যতক্ষণ বেঁচে আছি এই সংগ্রামের মাঠে ততক্ষন এখানে কোন রাজনীতি এবং পক্ষ পাতিত্ব করতে দিব না ... আমি চাই আপনারা দলমত , ধর্ম - বর্ণ নির্বিশেষে সবাই আমাদের সাথে আন্দোলনে যোগ দেন যেন কোন পরা শক্তি কিংবা অপশক্তি আমাদের কে হেনস্থা এবং পরাজিত করতে না পারে ...

আমি আপনাদের বোধ ও বিবেক কে নাড়া দিয়ে গেলাম , আপনাদের ঘুম ভাঙ্গানোর জন্য ঘন্টা ধ্বনি বাজিয়ে গেলাম --- এখন আপনারা জাগবেন কিনা তা আপনাদের বিচার এবং বিবেকের উপর ছাড়লাম ...

বিবেক জাগ্রত হও ...

জড়তা কাটিয়ে আলোর পথে আসো ...

সূর্যের মুখোমুখি হয়ে শপথ নেও যে যুদ্ধাপরাধীদের এবং তাদের সমর্থক দের এবং তাদের প্রশ্রয়কারীদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম আপোষহীন ভাবে চলতেই থাকবে এবং আমরা আরো ৪০ বছর অপেক্ষা করে থাকবো না ...



এসো ভাই , এসো বোন গড়ে তুলি আন্দো...

এসো ভাই , এসো বোন সফল করি আন্দোলন ...

জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু ... to be continued ...

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৭

বাগসবানি বলেছেন: এত প্রশ্ন মাথায় নিয়ে ঘুমান কিভাবে?

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৬

নীপা জামান চৌধুরী বলেছেন: ভাই ঘুমাই না .। প্রশ্ন গুলো খুব পেরেশান করতেছে .। ধন্যবাদ ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.