নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষআজিজ

মানুষআজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনের গল্প

১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:৫৫

#জীবনের_গল্প

Private University তে masters এ শেষ বর্ষে তখন ।2015 হবে । ধানমন্ডী থেকে ছুটে যেতে হয়েছিল ভাওয়ালঘর নিজ এলাকায় বিষয় হলো অনিতার সাথে যোগাযোগ করতে পারছিলাম না। মাও ফোন ধরছিলো না। বাসায় যেয়েই মাকে বললাম অনিতাকে ফোনে পাচ্ছিলাম না; ওদের বাসার কি খবর ?

মা স্থবির হয়ে বললো: ঐ তো বিয়ের বিষয়ে ওরা কেউ আগাতে চায় না!

আমি: কি হয়েছে !

মা: মেয়ে ডাক্তারী পড়ছে হয়তো বড়কোন ঘর পেয়েছে। ওদের বাসায় গেলে অনিতাও অত কাছে ভেরে না। ওর মার সব দুষ খুব লোভী ঐ মহিলা মেয়েকেও পটিয়ে ফেলেছে।

আমি: ও এই খবর! আমি কি করবো এখন জানো মা ওদের বাড়ি যাব অনিতার পা দুটো ভেঙ্গে দিব ! দেখি কে কি করে?

মা: ওসব করিসনে বাবা ওরা onnorokom হয়ে গেচে! আর এ তোর ছেলে বেলা নয় যখন তখন ওর গায়ে হাত দিবি।

আমি: এমনি ছেড়ে দিব ওঁকে ! দাড়াও দেখাচ্ছি মজা খুব তেজ দেখিয়ে বেড়িয়ে গেলাম!

এরপর অনিতাদের বাড়ি গেলাম। তালাবন্ধ , এক বন্ধু বললো আমার উপস্থিতি টের পেয়ে ওরা বাইরে থেকে তালাবন্ধ করে রেখেছে।

কিছুক্ষন তালা ভাঙ্গার jonno try করলাম । মনে হচ্ছিলো ভেতর থেকে ছিটকিনি দেয়া ।

অনিতাকে বিচ্ছিরি ভাষায় গাল দিয়েছিলাম। দরজা খোল মাগী , এখন আমাকে ভালো লাগে না onno জনকে শরীর দেখানোর সখ জন্মেছে তোর। onno জায়গায় বিয়েতো করবি! তোর বরকে বলে দিবনে তোর সমস্ত শরীরের বিবরন দেখবো কতদিন সাংসার করতে পারিস !

পর শুনলাম অনিতাকে মামার বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে। আমিও কিছুদিন চেচামেচী করলাম ; মার ওপর রাগ করলাম ! Onnor মেয়েকে নিজের বলে লালন করলেই নিজের হয় না ! কি করবো করার ছিল না কিছু । অনেকদিন পর শুনলাম ওর মামার বাড়ি থেকেই বিয়ে হয়েছে। বাট আমার ভয়েই হয়তো নিজ এলাকায় আসেনি। সুন্দরী নারীদের থাকে একটু -একটু সম্পর্কের বিষয় নিয়ে কিছু হয় না তারওপর আবার সরকারী মেডিকেল এ ডাক্তারীপড়া student! নানা সময় নানা question হতো । কখনো ভাবতাম নিজে মরে যাই বা কখনো ভাবতাম ওকেই শেষ করে দিই ।

আমিও চলে এলাম ঢাকায়। অনেকদিন ওর কথা কেউ আর আমার কাছে বলেও না। আমি চেস্টা করছিলাম কোন জবে ডুকার jonno ,একবার এক রিলিটিভের বিয়েতে গেছিলাম খাবার খাওয়া সময় কে জানি বললো তোমার পিছন অনিতা বসেছে দেখলাম হিজাব পরিহিত এক সুন্দরী যেন হুরদের নুরানী আলো মুখে ! তামাশার সুরে বললাম , আজকাল কমিউনিজম চিন্তার নারীরাও বুঝি এরাবিক হচ্ছে! একপলক চোখে দেখেই অনিতা উঠে গেল।

আর দেখা নেই ওখানে। এর কদিন পরেই কে জানি অনিতার নাম্বার দিল। ফোন করে পরিচয় দিতেই চুপ!

আমি: এমন করিলি কেন?
অপর পাশে: চুপ ।
আমি: ছোটবেলায় অনেক পিটিয়েছি তাই কি প্রতিশোধ নিলি?
অপর পাশে: চুপ
আমি: কথা বল!
অপরপাশে: চুপ
আমি: জবাব নেই?
এবার অপর পাশ থেকে: শুন আমার জীবন আমার মত কাটাচ্ছি ! আর কত! সময় তো মানুষকে অনেক কিছু ভুলিয়ে দেয় , ভুলে যাও না। ভেবে নাও না আমি মিতথা ছিলাম বা কেউ ছিলাম না! এখন দেখচ্ছি কাউকে বিশ্বাস করে নাম্বারও দেয়া যাবে না। যে ধরনের অপমানকর কথা শুনত্ছি তোমার মুখ থেকে বাবা বেঁচে থাকলে সব কিছুর feedback দিতাম। আমি হেসে বললাম ,ভাঙ্গিস আঙ্কেল নেই তোকে আমার জীবনেই আসতে হতো!

ওপাশ থেকে কলটা কেটে দিল।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অগোছালো লেখা...

২| ১৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: মোটামোটি।

৩| ১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

মা.হাসান বলেছেন: মানুষ ভাই, লেখার ভিতরের অংশ ভালো লাগলো , তবে যেমনটা ব্লগার আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন, আমারো মনে হলো আপনার অন্যান্য লেখার তুলনার তুলনামূলক কম গোছানো। আরো মনে হলো ইচ্ছে করেই এমন করেছেন। যাহোক অনেক শুভ কামনা।

৪| ১৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০

পথিক প্রত্যয় বলেছেন: কিছু শব্দের ত্রুটি আছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.