![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনুসিদ্ধান্ত - ১
কোমলমতিরা একজন সুদখোরের হাতে দেশটা তুলে দিলো।
রায়: অতীতে সকল অলি-আল্লাহরা দেশ চালিয়েছে। তাদের কোনো ব্যাংক ছিলো না, তারা কখনো ঋন নেয় নি এবং দেশ থেকে মাত্র ৯২ বিলিয়ন ডলার লুট হয়েছে থুক্কু ঐটা তো পরিশ্রম করে উপার্জন করেছে।
অনুসিদ্ধান্ত - ২
এত ইয়ং দের স্যার ডাকতে হবে বিষটা কিরকম
রায় - আপনার জন্য জগৎ বিখ্যাত ইয়াবা বদি স্যার আছে।
অনুসিদ্ধান্ত - ৩
সমন্বয়কদের উপদেষ্টা পরিষদে রাখা ঠিক হয়নি কারন তারা বয়সে ছোট।
রায়- স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশে সকল অভিজ্ঞ লোকজন চালিয়েছে এই জন্য বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।
অনুসিদ্ধান্ত - ৪
সমন্বয়কদের উপদেষ্টা পরিষদে ব্যপারটা মানা যাচ্ছে না।
রায় - আসলে আমার মত গর্তে বসে কিবোর্ড যোদ্ধাকে উপদেষ্টা বানালে ভাল হতো।
অনুসিদ্ধান্ত - ৫
যারা বলছে সমন্বয়কদের উপদেষ্টা পরিষদে রাখা ঠিক হয়েছে তারা আবেগে বলছে।
রায় - জ্বি। বাংগালী সারা জীবন বিবেক দিয়ে কাজ করেছে এই জন্য আমরা বেহেস্তে আছি।
উপসংহার : যারা পুরো জাতিকে নেতৃত্বদিয়ে একটি স্বাধীনতার স্বাদ নিতে দিলো তাদের চেয় যোগ্য নেতৃত্ব আর কেও হতে পারে না। তাদের মেধা ও প্রজ্ঞার আভাব থাকলে জাতি আজ পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত হতো না।অভিজ্ঞতার অবশ্যই দাম আছে কিন্তু তারুণ্যের শক্তিকে অবহেলা করতে পারেন না।সুযোগ দেয়ার পর ভাল- মন্দ বিচার করতে হয়।এত অধৈর্য হলে হবে না।অনেকেই তো শাসন শোষণ করলো দেখেন না কি হয়।পরশ্রীকাতরতার জন্য সমালোচনা না করে উৎসহ দিন যারা এত বন্ধুর পথ অতিক্রম করেছে তারা হতাশ করবেন না। ৮৪ বছরের সাথে ২৬ বছরের যে কম্বিনেশন আমার দৃষ্টিতে অসাধারণ। বাংলাদেশ ভাল কিছু পেতে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ।
২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: এরা কোটা আন্দোলন করে কোন কোটায় চান্স পেলো।বাকি ৫৮ জনের কি হবে।এরা বহু টাকা বেতন পাবে,বাকিদের কি ভাগ দিবে।৬০ জনের মধ্যে এই দুই জন কি মেধাবী।মুক্তি যোদ্ধা কোটায় কেউ আসতে পারতো।নাকি মুক্তি যোদ্ধা কোটা বাদ।
৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৫৫
এক্সম্যান বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন। যারা বিরোধীতা করতেছে এরা প্রথম থেকেই ছাত্রদের ব্যাপারে বিভিন্ন কটু কথা বলতেছে।
আর বুইড়াধাম যারা কি হচ্ছে বুঝতেই পারতেছেনা বা নিতে পারতেছেনা সেগুলোর এখন ব্লগ থেকে অবসর নেয়া উচিৎ, ওদের নলেজ ওদের কাছেই থাক, আমাদের দরকার নেই।
৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:২৪
চারাগাছ বলেছেন:
দেশের জন্য কোমলমতিরা কি করছে সেটা ব্লগের কিছু ৭০ বছর পেড়োনো বুড়োরা জানে না।
৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৪:২৫
বিষন্ন পথিক বলেছেন: নূন্যতম সংসার চালানোর অভিজ্ঞতা নাই, বৌ এর সাথে ডিপ্লোমেটিক অভিজ্ঞতা নাই, এরা চালাবে দেশ আর মন্ত্রণালয়, আবেগের গ্যাস্ট্রিক মাথায় উঠলে যা হয়
৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোমলমতিরা যেহেতু তাদের ভাষায় একটি সফল বিপ্লব বা ছাত্র অভ্যুত্থান করতে পেরেছে তাহলে তাদের প্রথমেই উচিত ছিল বর্তমান সংবিধান স্থগিত রাখা।
কেননা, এখন যেকাজগুলোই করা হচ্ছে সবগুলি সংবিধান পরিপন্থী ।
এরা পরবর্তীতে সংবিধান সংশোধন করতে যাবে।
সেটা করতে চাইলে নির্বাচনের ফলাফল নিজেদের অনুকূলে রাখতে হবে।
যদি নিজেদের অনুকূলে নির্বাচনের ফলাফল রাখতে চায়ই সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন কোনভাবেই অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে না
কেননা, সংবিধান সংশোধনের জন্য এই বিপ্লবী সরকারকে অবশ্যই দুই শয়ের উপরে আসন পেতে হবে ।
যেটা একেবারেই অসম্ভব একটি ব্যাপার।
আমার পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, ২০৩০ সালে বাংলাদেশে যে নির্বাচন হবে সেই নির্বাচনে সংবিধান সংশোধন করা এত সহজ কাজ হবে না। সেই নির্বাচনে বিএনপি ১৬০টির মতো আসন পেতে পারে এবং আওয়ামী লীগ পেতে পারে ১৪০টি আসন ।
তাহলে লেগে যাবে ক্যাঁচাল
৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১১
শেরজা তপন বলেছেন: কাল বহুবার এই প্রশ্নের সম্মুখিন হয়েছি- আমিও আপনার মত ডিফেন্ড করেছি। চমৎকার করে বলেছেন।
৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩০
ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: ২০১১ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়াদের জন্য বিচার চাইতে গিয়ে দেখেছি, স্যোশাল মিডিয়ায় অনেকে লাফ ঝাপ করলেও, বিচারের দাবীতে ব্যানার হাতে প্রথম কয়েকদিন দাঁড়িয়ে ছিলাম মাত্র ৩ জন! এরপর এল মেডিকেলের ছাত্র-ছাত্রীরা কয়েকজন। কিন্তু কতজন আসার কথা ছিল, আসেনি। কত মানুষ পাশ দিয়ে হেটে চলে গেছে, তাকায়ও নাই। কত মিডিয়ার গাড়ি উকি দিয়ে চলে গেছে, পাশে দাড়ায়নি।
এভাবে কেটেছে কয়েক বছর।
এরপর সড়ক নিরাপত্তার দাবীতে ছাত্র আন্দোলন। ততদিনে পেশায় জড়িয়ে গেছি। সরাসরি থাকতে পারলাম না। কি নিপীড়নই না সহ্য করেছিল ছেলে-মেয়েগুলো।
এরপর ২০১৮ এর কোটা আন্দোলন।
আর
চুড়ান্ত বিজয় এল, ২০২৪ এ।
আমরা অনেকেই চেষ্টা করেছিলাম। নানা কারনে পারিনি। কিন্তু এরা পেরেছে। যারা রাস্তায় নামতে ভয় পেত, তাদেরকে নামিয়েছে। যারা পাশ কাটিয়ে চলে যেত, তাদের দাড় করিয়ে সাথে নিয়েছে। যে মিডিয়া উকি দিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে যেত, তাদেরকে দিনের পর দিন ক্যামেরা মাইক্রোফোন হাতে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে শামিল করতে পেরেছে। এদের এই বয়েসটা আমি পার করে ফেলেছি। আমাদের জেনারেশন মাঠের কাজটা পারি নাই, এরা পেরেছে।
তাই ওদেরকে বাহবা দিতেই হবে। ধন্যবাদ দিতেই হবে।
কিন্তু ওদেরও ভুল হতে পারে, কারন অভিজ্ঞতায় ওরা এখনো পিছিয়ে। এটা ওদের অযোগ্যতা, দোষ বা দায় নয়। আমাদের ঊচিত এখন ওদের পাশে থাকা।
আমি এখন মাঠে বেশিক্ষন থাকতে পারব না বটে, পেপারওয়ার্ক, পর্যবেক্ষন, আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে কাজে লাগবে এমন আইডিয়া শেয়ার করতে পারি। এটাই সবাই করেন।
অযথা কেন অনেকেই বসে বসে পেছন থেকে টানছেন?
পরাজিত স্বৈরাচারী দল কিংবা ক্ষমতার লোভে বসে থাকা প্রাক্তন চৌর্যবৃত্তির দলের কথা শোনার কোন মানে নাই। এরা সবাই একই। এরা চায় যত দ্রুত সম্ভব, "ক্ষমতা"।
এরা কেউ একবারও বলেনি জনগন যেদিন " দায়িত্ব" দিবে সেইদিন "দায়িত্ব" নেব। ঠিকমত পালন করব। এরা শুধু চায় "ক্ষমতা"। এরা শাসনের ধান্ধায় আছে, সেবার নয়।
যুগে যুগে এরাই বিপ্লব ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। আমজনতার মুক্তিযুদ্ধ আওয়ামী লীগের সম্পদ হয়ে গেল! ছাত্র জনতার বিপ্লবকে এখন অমুকের ক্রেডিট, তমুকের ষড়যন্ত্র হিসেবে প্রচার করে ছিনতাইয়ের পায়তারা চলছে।
অতএব, সবাই সচেতন হোন। এই বিপ্লব জনতার থেকে বেহাত হতে দেবেন না। আর প্রতারিত হবেন না, প্লিজ।
উপদেষ্টা পরিষদের প্রতিও আমাদের আহবান, আমাদের বিশ্বাস ভাঙবেন না। জনবিচ্ছিন্ন হবেন না অনুগ্রহ করে।
এর ফল কখনোই ভাল হবেনা আমাদের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তরুণরা ভালো করবে। ওরা নতুনদের রোল মডেল হবেন।