নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উড়াল খাতা

ইয়া সোহীবাল জামালে ওয়া ইয়া সাইয়্যেদার বাসার , মিন ওয়াঝ-হিকাল মুনিরে লাকাদ নাওয়ারাল কামার , লা ইয়ামকানুস সানুউ কামা কানা হাক্কাহু , বাআদাজ খোদা বুজুর্গ তুই কিস্ছাহ মুখতাছার ।

খাজা মুহাম্মদ মাসুম

আল্লাহুম্মা সাল্লা আলা সাইয়্যেদেনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলেহি ওয়া আসহাবীহি ওয়া আজওয়াজিহি ওয়া আহলে বাইতিহি ওয়া বারেক ওয়া সাল্লাম ।

খাজা মুহাম্মদ মাসুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

খোলাফায়ে রাশেদীনের অভিমত

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৯



হযরত আবু বকর ছিদ্দিক (রাঃ) বলেছেন :

" যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী (দঃ) পাঠ করার জন্য এক দিরহাম পরিমান অর্থ খরচ করবে , সে ব্যাক্তি বেহেস্তে আমার সাথী হবে "।



হযরত ওমর (রাঃ) বলেছেন :

"যে ব্যাক্তি মিলাদুন্নবীর তাজিম ও সম্মান করলো ,সে ইসলামকেই জীবিত রাখলো "।



হযরত ওসমান (রাঃ) বলেছেন :

" যে ব্যাক্তি মিলাদুন্নবী পাঠ করার জন্য এক দিরহাম পরিমান অর্থ খরচ করলো ,সে যেন বদর ও হোনায়নের যুদ্ধে শরীক হলো "।



হযরত আলি (রাঃ) বলেছেন :

"যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী পাঠ করার উদোক্তা হবে , সে দুনিয়া থেকে ( তওবা মাধ্যমে ) ঈমানের সাথে বিদায় হবে এবং বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে" ।

( আন নে'মাতুল কোবরা ৭-৮ পৃষ্ঠা )



পর্যালোচনা :

আল্লামা ইবনে হাজর হায়তামী (রহঃ) মোহাদ্দেস ও মুফতি হিসেবে সমগ্র মুসলিম জাহানে প্রসিদ্ধ । তিনি নিজ সনদে উক্ত রেওয়ায়াত খানা নিজ গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন । সুতরাং রেওয়ায়াত টি নির্ভরযোগ্য ।

উক্ত রেওয়ায়াতে কয়েকটি বিষয় প্রমানিত হয়েছে ।

১। চার খলিফার যুগে ও মিলাদুন্নবী পাঠ করার রেওয়াজ ছিল ।

নতুবা চারজন খলিফা -এর উপর জোর দিতেন না ।

২। মিলাদুন্নবী পাঠ করা উত্তম কাজ এর জন্য সামান্য পরিমান অর্থ ব্যায় করাও অধিক ফজিলতের কারন । বেহেস্তে হযরত আবু বকর (রা) -এর সাথী হওয়া , ইসলামকে জীবিত রাখা , বদর ও হোনাইনের মত গুরুত্বপুর্ন যুদ্ধে কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সমতুল নেকী অর্জন করা এবং পৃথিবী থেকে ঈমানের সাথে বিদায়ের নিশ্চয়তা ও বিনা হিসেবে বেহেস্তে প্রবেস করার মত সৌভাগ্য লাভ হয় এই মিলাদুন্নবী মাহফিলে । খোলাফায়ে রাশেদীনের অভিমত ও আমল আমাদের জন্য একটি শক্ত দলিল ।





void(1);



মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৮

মেঘেরদেশ বলেছেন: ভাইয়া সহিহ হাদিসের রেফেরেঞ্চ দেন, কারন অনেক ভুল উক্তি ধর্ম ব্যবশায়ী রা হাদিস বলে চালিয়ে দিছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৫

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আমার এখানে ব্যবসার কোন সুযোগ নেই । এটা কোন দিন ব্যবসা হতে পারে না ।
এখনে বিশেষ করে সামুতে আপনারা যারাই আচেন তারা খুবই মিস গাইডেড । ইসলামের ব্যাপারে । আপনাদের ইসলামের ব্যাপারে আনেক আগ্রহ কিন্তূ আপনারা অনেক তথ্যই জানেন না । মিলাদের বিষয়ে আনেকগুলো পোস্টের মাধ্যমে কোরআন হাদিস ইজমা কেয়াস স হ বিস্তারিত আলোচনা করেছি আরো আসছে দয়াকরে জেনে নিবেন । কাজে আসবে । কাজে লাগবে ।

অত্যান্ত নির্ভরযোগ্য আমার রেফারেন্স গুলো । ইসলামিক স্কলারদের কাছে জানতে চাইবেন বিষয় বা কিতাব গুলোর নির্ভরযোগ্যতা ( ওয়াহাবি , মঔদুদি ও তবলিগি বাদে )

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫২

মেঘেরদেশ বলেছেন: দুরুদ আর মিলাদের মধ্যে অনেক পার্থক্য, মিলাদের মধ্যে কিছু মন গড়া নিয়ম চালু করে মিলাদের নামে হাতিয়া তোলা হয় ।

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৮

ব্যাপারনা বলেছেন: আপনি কি মিলাদ পরাইয়া ১০০টাকা নেয়া হুজুর নাকি.........মিলাদ লইয়া পলাগছেন কেন গত কয়দিন ধইরা।

নামায রোজা যাকাত -ফরজ বাড দিয়া মিলাদ নিয়া লাগছেন কেন...........

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৭

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আচরনে সুন্দর্য নাই ! কথার কোন আদব নেই , খুব হালকা কথা বলা লোক , এতো জরুরি বিষয়ে কথা হচ্ছে এতো লাইটলি নিচ্ছেন কেন বিষয় টাকে ।

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৯

বিরোধী দল বলেছেন: (যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী (দঃ) পাঠ করার জন্য এক দিরহাম পরিমান অর্থ খরচ করবে , সে ব্যাক্তি বেহেস্তে আমার সাথী হব) মিয়া কৈ পাইছ এই হাদিছ? ব্লগেও ধর্ম নিয়া বিজনেস শুরু করলা?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:২২

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: মিয়া কে !!?

ব্লগে যদি বিরোধী দলের লোক থাকতে পারে । আপনার মত ম্যানার না জানা লোক ব্লগ করতে পারে । আমার তো আরো অনেক আগে আসা উচিত ছিল ।

আচরন সুন্দর করুন , ওয়াহাবি রা বে-আদব হয় ।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৫

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
যাক ১৪ বছর ধরে হাদীসের দরসে বসে যেসব হাদীস পেলাম না...

তা আপ্নি সাপ্লাই দিলেন...

মিলাদুন্নবী শব্দটাই তো পাইনাই.. চটি বই ছাড়া কোন নির্বর যোগ্য কিতাবে...

এসবে মানুষ অলস আর অনুষ্টান নির্বর ধার্মিকই হবে...
আল্লার প্রতিনিধি হতে পার্বেনা...

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:২৫

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আরো কিছু দিন পড়ুন । সব কিছুই পেয়ে যাবেন । আমার ব্লগে যা পরছেন এগুলো ও আপনার জন্য দরসের সামিল , আমার ধারনা আপনার জিবনের শ্রেষ্ট দরস ।

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:২৯

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
খাইছে আইছে মহান মেনারস ওয়ালা...

আত্মমভরিতা ছাইড়া নিজেকে অনুধাবন করুণ...

বুজতে চেষ্টা করুণ নিজের জ্ঞানের স্কেল...

বিদায়...

৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:২৯

বিরোধী দল বলেছেন: তোমার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩১

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: দুঃখিত আপনি আমাকে তুমি বলছেন কেন ?

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩২

সাইকাস বলেছেন: ওই বলদ তুই যে ওয়াহাবি ওয়াহাবি করতাছ,তুই এটার মানে যানছ?আগে ওয়াহাবি নিয়া একটা পোস্ট দে।মিলাদ কাকে বলে অইটা জান আগে।মিলাদুন্নবী মানে কি?সেটা আগে বুজা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৬

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: ওয়াহাবি হলো আব্দুল ওয়াহাব নজদীর আনুশারী দের বলা হয় ।
নিশচই এই ব্যাপারেই পোস্টে করবো ।

হীনমন্য মানুষের মত আপনার আচরন । আস্চর্য হচ্ছি !!!!
মিলাদ ও মিলাদুন্নবি বিষয়ে তো আমি অনেক লিখছি আপনি কি জানেন বলুন শুনি ।

৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৮

বিরোধী দল বলেছেন: আমার মনে হয় পোস্টদাতা নাস্তিক

১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৯

শুভ জািহদ বলেছেন: খাজা মুহাম্মদ মাসুম এক গাজাখুর শিয়া মতাদর্শী। বেটা আমারে ব্যান করলি কে

১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৯

শুভ জািহদ বলেছেন: সাইকাস বলেছেন: ওই বলদ তুই যে ওয়াহাবি ওয়াহাবি করতাছ,তুই এটার মানে যানছ?আগে ওয়াহাবি নিয়া একটা পোস্ট দে।মিলাদ কাকে বলে অইটা জান আগে।মিলাদুন্নবী মানে কি?সেটা আগে বুজা।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৮

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: দুঃখিত আপনাকেও ব্লক করা হলো । আচরন আপনার গুরুতর খারাপ হওয়ার কারনে ।

১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪০

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: সুপান্ত ভাই মিলাদ নিয়ে অনেকগুলো সহীহ হাদীস আছে। আপনি পান নাই সেটা আপনার দৈন্যতা আর হয়তবা আপনার ওয়াহাবী গুরুর ধৃষ্টতা। মিলাদ নিয়ে বা মিলাদুন্নবী নিয়ে আপনি কি এমন বিদাতী নাযায়েয কাজ পেয়েছেন বলুন তো!

ইসলামে অনেক নতুন নতুন পন্ডিত আসছে দেখা যায়, যারা জান্নাতুল বাকীকেও পায়ের তলা দিয়ে মাড়াতে চায়, তাদের আল্লাহ হিদায়েত দান করুন।

১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪০

শুভ জািহদ বলেছেন: আবদুল্লাহ আরিফ ভাই, ফরিদ ভাই এবং আরো অনেক ভাইকে ব্যান করেছে। সবাই সিরিয়ালি দাড়ান। হে আপনেগরেও ব্যান করবো। বিশেষ কইরা সুপান্থ সুরাহী আর সাইকাস ভাইরে। আমিও লাইনে আসি।

১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪১

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: লেখকের বিষয়টা বুঝতেছি না। এইগুলা অনেক গুরুত্বপূর্ন ইস্যু, এইগুলা এত কম জেনে বা এভাবে অল্প অল্প করে মানুষকে জানালে বিভ্রান্তি আরো ছড়াবে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৯

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: এদের কে আপনি যদি আসমান থেকে জিবরাঈল এসেও বলে তবুও এরা গ্রহন করবে না । আমার চেষ্টা আমি করছি ।

এরা কি মনে করে আমি এদের ধোকা দিচ্ছি ? কি সার্থই বা আমার থাকতে পারে এই বিষয়ে । ওরা জানে না আমি জানাচ্ছি । সব রকম দলিল দেওয়ার চেস্টা করেছি ।

এদের চোখে ইজতেমা বৈধ । সুধের ব্যাবসা বৈধ , মিলাদ অবৈধ । আপনি এদের কি ভাবে বুঝাবেন । আমার পোস্টের আলোচ্চ্য বিষয়ে ওদের কোন প্রস্ন নেই কেবল আজাইরা কথার চেষ্টা করছে । কেউ কেু কিছু না জেনে অসভ্য আচরন করছে । কি আস্চর্য । আমি তো মহা নবী (সা) এর বিষয়ে কথা বলছি । তা শান মান নিয়ে আলোচনা করছি ।
ইনশা আল্লাহ আমি আরো চেষ্টা করবো । দোয়া করবেন ।

১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৪

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: কাউকে ব্লক করাটা আপনার দৈন্যতাকে বুঝাচ্ছে, দয়া করে এই কাজটা আর কইরেন না, আর ফ্লাডিং করতেছেন এইটাও ঠিক না।

এই দুইটা বিষয় মাথায় রেখে আগান ।

{বাংলাদেশে কারা ওয়াহাবী মতবাদ চালু করছে জানা আছে বোধহয় সবার, জামাইত্তা কুত্তারা এইটা দিয়া ইসলামটারেও ধ্বংস করার ধান্ধায় আছে। সাবধান}

১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৩

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
@মাহি

এসব নিয়ে লেখতে বলতে আর রুচি পাইনা...

আর তুমি যে ওয়াহাবী শব্দটা ইউজ কললা এটা মনে হয় ঠিক করনাই...

মিলাদ নিযে যেসব হাদীসের কথা বলেছ তা পাইনি তা নয় তবে আমরা প্রচলিত যে মিলাদ দেখি তাতে আমরা তো বিদাআত ছাড়া আর কিছুই পাইনাই...

আর এসব বিষয় নিয়ে উপমহাদেশে এত বেশি লেখা হয়েছে যে এখানে এখন আর লুকানো ছাপানোর কিছুই নাই...

আমরা এই ইস্যু নিয়ে দিনের পর দিন বাহাস হতে দেখেছি ...মারামারি হতে দেখেছি। বাট রেজাল্ট কখনই সুখকর হয়নি। তাই এ নিযে কথা বরা এদম ছেড়েই দিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ কেন যেন আজ কিছু বলেফেল্লাম...

আমি এবিষয়ে আর বাড়াতে আগ্রহী নই... এতে আমাদের অনৈক্যে ফায়দা নিবে থার্ড পার্টি...

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০১

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: ভাল বলেছেন ।

১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০৭

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: লেখকের প্রতি আমিও বিরক্ত, প্রথমে ভেবেছিলাম ভাল কিছু শুরু করেছে, ব্লগে অনিয়মিত হয়ে যাওয়াতে লেখককে ঠিক মত বুঝে উঠতে পারিনি। দেখা যাক , উনি নিজেকে বদলাতে পারেন কি না?

ওয়াহাবী তো আমি একটা গালী হিসেবে দেই। জামাতীরা বাংলাদেশে এইটার পায়োনিয়ার এবং শুধুমাত্র তারা এইটা ছড়ায় বইলা সৌদি সরকার তাদের টাকা দেয়।

প্রচলিত মিলাদ ? সেটা আবার কি?

বাংলাদেশের হুজুর বা এই উপমহাদেশের হুজুরদের মত হিপোক্রেট মানুষ আমি খুব কম দেখছি, একদিকে ঈদে মিলাদুন্নবি বলবে না আবার একদিন ওয়াজের হাদিয়া মিস হয়ে যাবে বলে সিরাতুন্নবী নাম দিয়ে রাইতের পর রাইত ওয়াজ করে।

বিদাআত শব্দের অর্থ আশা করি জানা আছে। তাই আপনার মত সমঝদারের কাছে এইটা একটু অপ্রত্যাশিত ছিল।

উপমহাদেশে তো কোন নবী রাসূল ইসলাম আনেন নাই, মধ্য প্রাচ্য থেকে অনেক কষ্ট করে কিছু মুমিন বান্দা এই উপমহাদেশে ইসলাম এনেছেন। সেটার প্রাকটিস অনেক পরিবর্তিত হওয়াটাই স্বাভাবিক, তবে তাই বলে এই উপমহাদেশের ইসলাম তো আলাদা না, এইখানেও শুদ্ধ ইসলাম চর্চা হওয়া উচিত। ওয়াহাবী আর তাবলীগীরা এই পরিবর্তীত ইসলামকে এখন বিকৃত করা শুরু করছে। উপমহাদেশের নিয়ম কানুন দিয়ে তো ইসলাম চলে না, ইসলাম সারা বিশ্বের জন্যে এককভাবে ও একইভাবে প্রযোজ্য। বাহাসের ফলাফল অনেকেই ঘাড় তেড়ামি করে মেনে নেয় না, সিদ্ধান্ত আসবে কেমনে? আমরা এই উপমহাদেশের মুসলিমরা অনেক বেশি পাকনা, ছাগল টাইপের নাস্তিকদের কোলে তুলে আদর করি অথচ ও আই সি তে হয়ে যাওয়া চার বারের ইজমাহ মেনে নিয়ে একই দিনে ঈদ পালন করি না যেখানে সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ মেনে নিয়েছে। এটা আমাদের দোষ, তাই বলে সত্যকে তো চাপা দেয়া ঠিক না, যারা বিভ্রান্ত করছে এবং যাদের করছে তাদেরকে সত্যটা জানানো উচিত।


কথা আসলে বাড়ানোর কিছু নাই, মিলাদ বা শবে কদর বা ঈদে মিলাদুন্নবি বা মেরাজ ফরয না, কিন্তু এইগুলা পালন হারাম বলাটা অন্যায়, বিদাআত বলে একটা "কিয়াস"সিদ্ধ চর্চাকে বাতিল করা হল ইসলামের ঐতিহ্যকে সংস্কৃতিকে শূন্যের কোঠায় নিয়ে যাওয়া।

আমরা আজকাল মনে করি নেট ঘেটে কুরান-হাদীস (সিহাহ সিত্তাহ তে যা পাব) তার বাহিরে ইসলাম এর আর কিছু নাই, এইটা হইল ইসলামে বিকৃত করার বা নিজে বিধান এড়িয়ে যাবার আর একটা সুতা।

যাই হোক, থার্ড পার্টি অলওয়েজ সুবিধা নিয়ে আসছে আমাদের অজ্ঞতার কারনে, আমাদের মানুষগুলো সচেতন হলে এই ওয়াহাবী আর তাবলীগীরা আমাদের দেশে প্রবেশ করতে পারত না। আর জামাতীরাও এতটা শক্তি পেত না।



১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১২

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: @লেখক

আপনার ব্লক করাটা বা কমেন্ট মুছে দেয়াটা আর এত ঘন ঘন একই বিষয়ে ছোট ছোট পোস্ট দেয়াটা সমর্থন করি না।

এ অভ্যাসটা বদলালে হয়ত আপনি কিছু মানুষকে আপনার মেসেজটা দিতে পারবেন অন্যথায় নিজে বিতর্কিত হবেন ( অলরেডি হয়েছেন) এবং এই বিষয়গুলোকে আরো বেশি বিতর্কিত করবেন অর্থাৎ যেই লাউ সেই কদুই রইবে।

১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১৬

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
@মাহি

এই নিয়ে সাক্ষাতে কথা হবে...

জামাত নিয়ে তোমার সাথে সহমত হলেও বাকি বিষয়ে অনেক কথাই আছে বলার... আছে দলীল প্রমাণ।

ব্লগে এনিয়ে তোমার মত এগ্রেসিভ আমি হতে পারবনা... এটা আমার সাব্জেক্টও না...

সাক্ষাতে কথা হবে... তখন আলোচনা হলে ভাল হবে...

২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:২৯

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: ওকে সাক্ষাতেই কথা হবে। আপনার সাথে অনেক আলোচনা পেন্ডিং হয়ে যাচ্ছে।

দেখা যাক কি দলিল আপনি দেখান, আমার কাছেও অনেক দলিল আছে। হয়ত দেখা যাবে দুইজনই একই দলিল দেখাচ্ছি শুধু দুইজন আলাদা ভাবে বুঝে নিচ্ছি :) এইরকম ঘটনা বহু ঘটছে ।


ঠিকাছে, এইখানে আর কথা বাড়ালাম না, সাক্ষাতে কথা হবে দলিল সহ।

২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৫৭

rasel246 বলেছেন: মীলাদ শব্দের আভিধানিক অর্থ: জন্মসময়। এই অর্থে ‘‘মাওলিদ’’ শব্দটিও ব্যবহৃত হয় [ড: ইবরাহীম আনীস ও সঙ্গীগণ, আল-মুজাম আল ওয়াসীত (বৈরুত, দারুল ফিকর) ২/১০৫৬।]। আল্লামা ইবনে মানযূর তাঁর সুপ্রসিদ্ধ আরবী অভিধান ‘‘লিসানুল আরবে’’ লিখছেন: ميلاد الرجل: اسم الوقت الذي ولد فيه"" অর্থাৎ: ‘‘লোকটির মীলাদ: যে সময়ে সে জন্মগ্রহণ করেছে সে সময়ের নাম।’’[ইবনে মনজুর, লিসানুল আরব (বৈরুত, দারু সাদের) ৩/৪৬৮।]

নবম হিজরী শতকের অন্যতম আলেম ও ঐতিহাসিক আল্লামা ইবনে হাজর আল-আসকালানী (মৃত্যু: ৮৫২হি: ১৪৪৯খ্রি:) লিখেছেন: ‘‘মাওলিদ পালন মূলত: বিদ‘আত। ইসলামের সম্মানিত প্রথম তিন শতাব্দীর সালফে সালেহীনদের কোন একজনও এ কাজ করেন নি।’’ [ আস-সালেহী, মুহাম্মাদ বিন ইউসুফ, সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ ফী সীরাতি খাইরিল ইবাদ, আস-সীরাতুশ শামিয়্যাহ (বৈরূত, দারুল কুতুব আল- ইলমিয়্যাহ, প্রথম প্রকাশ, ১৯৯৩) ১/৩৬৬]


নবম শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের প্রখ্যাত মুদাদ্দিস ও ঐতিহাসিক আল্লামা আবুল খাইর মুহাম্মাদ ইবন আব্দুর রহমান আস-সাখাবী (মৃত্যু: ৯০২হি: ১৪৯৭খ্রি:) লিখেছেন: ‘‘ইসলামের সম্মানিত প্রথম তিন যুগের সালফে সালেহীনদের (সাহাবী, তাবেয়ী ও তাবে-তাবেয়ীদের) কোন একজন থেকেও মাওলিদ পালনের কোন ঘটনা খুজে পাওয়া যায় না।[আস-সালেহী, সীরাত ১/৩৬২]


৬ষ্ঠ হিজরী শতকের শেষ দিকে ইরাকের ইরবিলের শাসক আবু সাঈদ কূকুবূরীর মাধ্যমেই এই উৎসবকে সুন্নী জগতে এবং সমগ্র মুসলিম বিশ্বে জনপ্রিয় উৎসবে পরিণত হয়। এজন্য বিভিন্ন সীরাতুন্নবী বিশেষজ্ঞ ও ঐতিহাসিকগণ তাঁকেই ঈদে মীলাদুন্নবীর প্রবর্তক হিসাবে উল্লেখ করেছেন; কারণ তিনিই প্রথম এই উৎসবকে বৃহৎ আকারে পালন করতে শুরু করেন এবং সাধারণের মধ্যে এই উৎসবের প্রচলন ঘটান।

২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৮

নইম বলেছেন: বিরোধী দল বলেছেন: (যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী (দঃ) পাঠ করার জন্য এক দিরহাম পরিমান অর্থ খরচ করবে , সে ব্যাক্তি বেহেস্তে আমার সাথী হব) মিয়া কৈ পাইছ এই হাদিছ? ব্লগেও ধর্ম নিয়া বিজনেস শুরু করলেন?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৬

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার মতামত কি তাই বলুন ।

২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:০৬

টাইম নাই রাস্তা বেশি বলেছেন: সুপান্থ সুরাহী এবং মাহী কে বলছি , আপানারা যখন পরস্পর আলোচনা করবেন , তখন আমি সেখানে থাকতে চাই । সেটা কি সম্ভব ।

২৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৫৮

মুহসিন বলেছেন: rasel246 কে ধন্যবাদ। সঠিক ইতিহাসের চেষ্টা করার জন্য।

কোন মনগড়া কথাকে হাদীস বা সাহাবীদের উক্তি বলে প্রতিষ্ঠা করতে গেলে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীনকে আমাদের ভয় পাওয়া উচিত, যিনি হাজির নাজির এবং সবকিছু প্রত্যক্ষ করছেন।

জানিনা কে কোন কথার জন্য ধরা খাবে।

২৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৩

োমসতাক বলেছেন:
তিরমিযীতে ইমাম মুসলিম আবু কাতাদা আল-আনসারী থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সোমবার দিনের সিয়াম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি বলেন : “এ দিন আমি জন্ম গ্রহণ করেছি এবং এ দিনেই আমার উপর ওহি নাযিল করা হয়েছে।” মুসলিম : (১১৬২)


ইমাম তিরমিযি আবু হুরায়রা -রাদিআল্লাহু আনহু- থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : “সোমবার ও বৃহস্পতিবার আমল পেশ করা হয়, আমি চাই সিয়াম অবস্থায় আমার আমল পেশ করা হোক।” তিনি হাদিসটি হাসান বলেছেন। আল-বানি সহীহ তিরমিযীতে হাদিসটি সহীহ বলেছেন।



উপরের বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জন্মের শোকর আদায় কল্পে সোমবার দিন সিয়াম পালন করেছেন। আবার এ দিনের ফজিলতের কারণেও তিনি সিয়াম পালন করেছেন, যেমন এ দিনেই তার উপর ওহি নাযিল করা হয়েছে এবং দিনেই বান্দার আমল আল্লাহর দরবারে পেশ করা হয়, তাই তিনি পছন্দ করেন, তার আমল সিয়াম অবস্থায় পেশ করা হোক। অতএব সোমবার দিন সিয়াম পালন করার কয়েকটি কারণের একটি কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম।

এ হিসেবে কেউ যদি সোমবার দিন সিয়াম পালন করে, যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিয়াম পালন করেছেন, এতে আল্লাহর মাগফেরাত কামনা করে, আল্লাহর নি‘আমতের শোকর আদায় ইচ্ছা করে, যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম ও নবুওয়তের নি‘আমত এবং সে এ দিনে মাগফেরাত প্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আশা করে, তাহলে ভাল, এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নতও বটে। কিন্তু এর জন্য এ সপ্তাহ নয় অমুক সপ্তাহ, এ মাস নয় অমুক মাস নির্দিষ্ট করা যাবে না, বরং জীবনের প্রতি সোমবারেই সাধ্যমত সিয়াম পালন করার চেষ্টা করা।

তবে মীলাদুন্নবী উপলক্ষে বছরের শুধু একটি দিন সিয়ামের জন্য নির্দিষ্ট করা বিদআত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত বিরোধী। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সোমবার দিন সিয়াম পালন করেছেন। হাদিসে এ দিনটিই নির্দিষ্ট। র এ দিনটি বছরের প্রতি সপ্তাহে বিদ্যমান।

আপনি একটু ভাল করে খুজে দেখবেন মহানবী (সঃ) এর জন্ম তারিখ নিয়ে মতভেদ রয়েছে, কেউ ৯ই রবিউল আউয়াল বলেছেন, কেউ ১০ই রবিউল আউয়াল বলেছেন, আবার কেউ কেউ কেউ ১২ই রবিউল আউয়াল বলেছেন, তবে অধিকাংশ বর্ননা মতে মহানবী (সঃ) এর জন্ম তারিখ ৯ই রবিউল আউয়াল। তাছাড়া একটা ব্যাপারে সবাই একমত যে মহানবী (সঃ) ওফাত দিবস হল ১২ই রবিউল আউয়াল। তো কারো ওফাত দিনে করনীয় কি সেটা ভাল করে জেনে নিতে হবে।

আল্লাহ আমাদের সহীহ ভাবে আমল করার তৌফিক দিন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৪

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনি আবার বেদআত নি্যে আসছেন । মিলাদ শরিফ পড়া মোস্তাহাব । এতো রেফারেন্সেও বুঝে আসে নাই এই বিষয় টা । দুঃখ জনক । এর মানে কোন ক্রমে মেনে নিবেন না ।

আর এই পুরান বিদআত বিদআত আমার সাথে করবেন না ।

মিলাদ বিদআত ? তবে টংগির ইজতেমা কি ? ইসলামি বাংকের সুদে ব্যবসা কি ( মদের ব্যবসা আর সুদের ব্যাবসা এক ) ?

২৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২৩

োমসতাক বলেছেন: তবে অধিকাংশ বর্ননা মতে মহানবী (সঃ) এর জন্ম তারিখ ৯ই রবিউল আউয়াল।

দুঃখিত তারিখটি হবে; ৮ই রবিউল আউয়াল।

২৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৩

োমসতাক বলেছেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মমাস ও জন্ম তারিখ:

এভাবে আমরা হাদীস শরীফের আলোকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম বৎসর ও জন্ম বার সম্পর্কে জানতে পারি। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কোন হাদীসে তাঁর জন্মমাস ও জন্মতারিখ সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায় না। একারণে পরবতী যুগের আলেম ও ঐতিহাসিকগণ তাঁর জন্মতারিখ সম্পর্কে অনেক মতভেদ করেছেন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মদিন: আলেমগণ ও ঐতিহাসিকদের মতামত:

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম তারিখ সম্পর্কে যেহেতু হাদীসে রাসূলের হাদীসে কোন বর্ণনা আসে নি এবং সাহাবীগণের মাঝেও এ বিষয়ে কোন সুনির্দিষ্ট মত প্রচলিত ছিল না, তাই মুসলিম ঐতিহাসিকগণ এ বিষয়ে বিভিন্ন মত পোষণ করেছেন। ইবনে হিশাম, ইবনে সা‘দ, ইবনে কাসীর, কাসতাল্লানী ও অন্যান্য ঐতিহাসিক ও সীরাতুন্নবী লিখকগণ এ বিষয়ে নিম্নলিখিত মতামত উল্লেখ করেছেন:

■কারো মতে, তাঁর জন্ম তারিখ অজ্ঞাত, তা জানা যায় নি, এবং তা জানা সম্ভব নয়। তিনি সোমবারে জন্মগ্রহণ করেছেন এটুকুই শুধু জানা যায়, জন্ম মাস বা তারিখ জানা যায় না। এ বিষয়ে কোন আলোচনা তারা অবান্তর মনে করেন।
■ কারো কারো মতে, তিনি মুহাররম মাসে জন্মগ্রহণ করেছেন।
■অন্য মতে, তিনি সফর মাসে জন্মগ্রহণ করেছেন।
■কারো মতে, তিনি রবিউল আউআল মাসের ২ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। দ্বিতীয় হিজরী শতকের অন্যতম ঐতিহাসিক ও মাগাযী প্রণেতা মুহাদ্দিস আবু মা‘শার নাজীহ ইবন আব্দুর রহমান আস-সিনদী (১৭০হি:) এই মতটি গ্রহণ করেছেন।
■ অন্য মতে, তাঁর জন্ম তারিখ রবিউল আউআল মাসের ৮ তারিখ। আল্লামা কাসতাল্লানী ও যারকানীর বর্ণনায় এই মতটিই অধিকাংশ মুহাদ্দিস গ্রহণ করেছেন। এই মতটি দুইজন সাহাবী ইবনে আববাস ও জুবাইর ইবন মুতয়িম রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। অধিকাংশ ঐতিহাসিক ও সীরাতুন্নবী বিশেষজ্ঞ এই মতটি গ্রহণ করেছেন বলে তারা উল্লেখ করেছেন। প্রখ্যাত তাবেয়ী ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে মুসলিম ইবনে শিহাব আয-যুহরী (১২৫হি:) তাঁর উস্তাদ প্রথম শতাব্দীর প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ও নসববিদ ঐতিহাসিক তাবেয়ী মুহাম্মাদ ইবনে জুবাইর ইবনে মুতয়িম (১০০হি:) থেকে এই মতটি বর্ণনা করেছেন। কাসতালানী বলেন: ‘‘মুহাম্মাদ ইবনে জুবাইর আরবদের বংশ পরিচিতি ও আরবদের ইতিহাস সম্পর্কে অভিজ্ঞ ছিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম তারিখ সম্পর্কিত এই মতটি তিনি তাঁর পিতা সাহাবী জুবাইর ইবন মুতয়িম থেকে গ্রহণ করেছেন। স্পেনের প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ও ফকিহ আলী ইবনে আহমদ ইবনে হাযম (৪৫৬হি:) ও মুহাম্মাদ ইবনে ফাতুহ আল-হুমাইদী (৪৮৮হি:) এই মতটিকে গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেছেন। স্পেনের মুহাদ্দিস আল্লামা ইউসূফ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল বার ( ৪৬৩ হি:) উল্লেখ করেছেন যে, ঐতিহাসিকগণ এই মতটিই সঠিক বলে মনে করেন। মীলাদের উপর প্রথম গ্রন্থ রচনাকারী আল্লামা আবুল খাত্তাব ইবনে দেহিয়া (৬৩৩ হি:) ঈদে মীলাদুন্নবীর উপর লিখিত ‘‘আত-তানবীর ফী মাওলিদিল বাশির আন নাযীর’’ গ্রন্থে এই মতটিকেই গ্রহণ করেছেন।
■অন্য মতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম তারিখ ১০ই রবিউল আউয়াল। এই মতটি ইমাম হুসাইনের পৌত্র মুহাম্মাদ ইবন আলী আল বাকের (১১৪হি:) থেকে বর্ণিত। দ্বিতীয় শতাব্দীর প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আমির ইবন শারাহিল আশ শা‘বী (১০৪হি:) থেকেও এই মতটি বর্ণিত। ঐতিহাসিক মুহাম্মাদ ইবন উমর আল-ওয়াকেদী (২০৭হি:) এই মত গ্রহণ করেছেন। ইবনে সা‘দ তার বিখ্যাত ‘‘আত-তাবাকাতুল কুবরা’’-য় শুধু দুইটি মত উল্লেখ করেছেন, ২ তারিখ ও ১০ তারিখ [১]।
■ কারো মতে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম তারিখ ১২ রবিউল আউয়াল। এই মতটি হিজরী দ্বিতীয় শতাব্দীর প্রখ্যাত ঐতিহাসিক মুহাম্মাদ ইবনে ইসহাক (১৫১হি:) গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেছেন: ‘‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাতীর বছরে রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে জন্মগ্রহণ করেছেন” [২]। এখানে লক্ষণীয় যে, ইবনে ইসহাক সীরাতুন্নবীর সকল তথ্য সাধারণত: সনদ সহ বর্ণনা করেছেন, কিন্তু এই তথ্যটির জন্য কোন সনদ উল্লেখ করেন নি। কোথা থেকে তিনি এই তথ্যটি গ্রহণ করেছেন তাও জানান নি বা সনদসহ প্রথম শতাব্দীর কোন সাহাবী বা তাবেয়ী থেকে মতটি বর্ণনা করেন নি। এ জন্য অনেক গবেষক এই মতটিকে দুর্বল বলে উল্লেখ করেছেন [৪]।
■ অন্য মতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্ম তারিখ ১৭ই রবিউল আউয়াল।
■অন্য মতে তাঁর জন্ম তারিখ ২২ শে রবিউল আউয়াল।
■ অন্য মতে তিনি রবিউস সানী মাসে জন্মগ্রহণ করেছেন।
■অন্য মতে তিনি রজব জন্মগ্রহণ করেছেন। ।
■অন্য মতে তিনি রমযান মাসে জন্মগ্রহণ করেছেন। ৩য় হিজরী শতকের প্রখ্যাত ঐতিহাসিক যুবাইর ইবনে বাক্কার (২৫৬ হি:) থেকে এই মতটি বর্ণিত। তাঁর মতের পক্ষে যুক্তি হলো যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বসম্মতভাবে রমযান মাসে নবুয়ত পেয়েছেন। তিনি ৪০ বৎসর পূর্তিতে নবুয়ত পেয়েছেন। তাহলে তাঁর জন্ম অবশ্যই রমযানে হবে [৫]।

[১]ইবনে সা’দ, আত-তাবাকাতুল কুবরা (বৈরুত, দারু এহইয়ায়েত তুরাসিল আরাবী) ১/৪৭।

[২]ইবনে হিশাম, আস-সীরাতুন নাবাবীয়্যাহ (মিশর, কায়রো, দারুর রাইয়ান, ১ম সংস্করণ, ১৯৭৮)১/১৮৩

[৩]মাহদী রেজকুল্লাহ আহমদ, আস-সীরাতুন নাবাবীয়াহ, ১০৯ পৃ।

[৪]ইবনে সা’দ, আত-তাবাকাতুল কুবরা ১/১০০-১০১, ইবনে কাসীর, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া (বৈরুত, দারুল ফিকর, ১ম সংস্করণ, ১৯৯৬) ২/২১৫, আল-কাসতালানী, আহমদ বিন মুহাম্মাদ, আল-মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যা (বৈরুত, দারুল কুতুব আল-ইলমিয়্যা, ১ম সংস্করণ ১৯৯৬) ১/৭৪-৭৫, আল-যারকানী, শরহুল মাওয়াহিব আল-লাদুন্নিয়্যা (বৈরুত, দারুল কুতুব আল-ইলমিয়্যা, ১ম সংস্করণ ১৯৯৬) ১/২৪৫-২৪৮, ইবনে রাজাব, লাতায়েফুল মায়ারেফ, প্রাগুক্ত ১/১৫০ ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৫

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: তবে টংগির ইজতেমা কি ? ইসলামি বাংকের সুদে ব্যবসা কি ( মদের ব্যবসা আর সুদের ব্যাবসা এক ) ?

২৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৫

মোঃ মহসিন আলম (রনি) বলেছেন:

লেখক বলেছেনঃ
হযরত ওসমান (রাঃ) বলেছেন :
" যে ব্যাক্তি মিলাদুন্নবী পাঠ করার জন্য এক দিরহাম পরিমান অর্থ খরচ করলো ,সে যেন বদর ও হোনায়নের যুদ্ধে শরীক হলো "।

তা ভাই যুদ্ধে কোন পক্ষে শরীক হলো।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৪

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার কোন পক্ষ মনে হয় ?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৬

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: তবে টংগির ইজতেমা কি ? ইসলামি বাংকের সুদে ব্যবসা কি ( মদের ব্যবসা আর সুদের ব্যাবসা এক ) ?

২৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৮

োমসতাক বলেছেন: * টংগির ইজতেমা তাবলীগ জামাতের সম্মেলন। আম পাবলিকের এ ব্যাপারে মাথা না ঘামালেও চলবে।

* ইসলামি বাংকের সুদে ব্যবসা কি- ব্যাপারটা বুঝলাম না।

* মদের ব্যবসা আর সুদের ব্যাবসা এক - আপনি কোনটা করেন?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১১

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: টংগিতে ইজতেমা হচ্ছে টাবলিগ জামাতে সম্মেলন ! সম্মেলনে কি করা হয় ? ৪ দিনে চিল্লা ৪০ ছিল্লা এগুলো কি ? এক কথায় বলেন বিদয়াত কি না । হা ও না ।

শরিয়তের দৃষ্টিতে সুদ কি ?
এই ব্যাবসার সাথে কে বৈধতা দান কারি আলেমেরা কি ইসলামের নামে ভন্ডামি করছে না ? হা ও না ।

আপনেরা করলে আম আর আমরা করলে কাঠাল ।

৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৬

োমসতাক বলেছেন: োমসতাক বলেছেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মমাস ও জন্ম তারিখ:

লেখক বলেছেন: তবে টংগির ইজতেমা কি ? ইসলামি বাংকের সুদে ব্যবসা কি ( মদের ব্যবসা আর সুদের ব্যাবসা এক ) ?

তারিখ, মাসের ধারে কাছ দিয়েও গেলেন না। মৃত্যু দিবস, জন্ম দিবসের ধার কাছ দিয়েও গেলেন না। জবাব টা কি দিলেন?

ব্যাপারটা আপনারও জানা আছে। কিন্ত্তু ঐ যে লাল শালু........
লস হয়ে যাবে তো............

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৭

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: টংগিতে অন্যের জায়গা দখল করে ইজতেমা করা বৈধ হলে ( কোন স্থায়ি ও বৈধ পারমিশন না নিয়া করলে ) । কাকরাইলে সরকারি জায়গায জুম্মার নামাজ হইলে ( ওয়াকফো না করে ) ।
ইসলামি বাংকের নামে সুদের ব্যাবসাকে হালাল করলে যদি বৈধ হয় । তবে আর কিছু বলার নাই

আপনার সাথে আমার মত কোন দিন ই মিলবে না । আমাদের একে অপরের কাছ থেকে ব্লগ থেকে দুরে থাকা উচিত ।

৩১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৯

োমসতাক বলেছেন: লেখক বলেছেন: টংগিতে ইজতেমা হচ্ছে টাবলিগ জামাতে সম্মেলন ! সম্মেলনে কি করা হয় ? ৪ দিনে চিল্লা ৪০ ছিল্লা এগুলো কি ? এক কথায় বলেন বিদয়াত কি না । হা ও না ।

-টংগিতে তাবলিগ জামাতের সম্মেলন হয়। হোক না । ৪ দিনে চিল্লা ৪০ ছিল্লা এগুলো কি ? আসলেই এগুলো কি, এই গুলি কি খায় না মাথায় দেয়।

শরিয়তের দৃষ্টিতে সুদ কি ?
এই ব্যাবসার সাথে কে বৈধতা দান কারি আলেমেরা কি ইসলামের নামে ভন্ডামি করছে না ? হা ও না ।

যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান আসর করে মোহাবিষ্ট করে দেয়। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছেঃ ক্রয়-বিক্রয় ও তো সুদ নেয়ারই মত! অথচ আল্লা’হ তা’আলা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন। অতঃপর যার কাছে তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে উপদেশ এসেছে এবং সে বিরত হয়েছে, পূর্বে যা হয়ে গেছে, তা তার। তার ব্যাপার আল্লাহর উপর নির্ভরশীল। আর যারা পুনরায় সুদ নেয়, তারাই দোযখে যাবে। তারা সেখানে চিরকাল অবস্থান করবে।-সুরা বাকারাঃ ২৭৫

RIBA and Profit

There are persons who try to equate Riba with profit. In effect, they are fundamentally different from each other as can be seen from the following:

Riba
1. When money is “charged”, its imposed positive and define result is Riba

Profit
1. When money is used in trading (for e.g.) its uncertain result is profit.

Riba
2. By definition, Riba is the premium paid by the borrower to the lender along with principal amount as a condition for the loan.

Profit
2. By definition, profit is the difference between the value of production and the cost of production.

Riba
3. Riba is prefixed, and hence there is no uncertainty on the part of either the givers or the takers of loans.

Profit
3. Profit is post-determined, and hence its amount is not known until the activity is done.

Riba
4. Riba can not be negative, it can at best be very low or zero.

Profit
4. Profit can be positive, zero or even negative.

Riba
5. From Islamic Shariah point of view, it is Haram.

Profit
5. From Islamic Shariah point of view, it is Halal.

যদি কোনো ব্যাংক শরিয়ত অনুসরন করে ব্যাংক চালায় তাতে আপত্তি কি হতে পারে আমার বুঝে আসে না।

‘জাআল হাক্কু ওয়াজাহাকাল বাতিল, ইন্নাল বাতিলা কানা যাহূকা-- সত্যের আগমন ঘটবে এবং অসত্য পর্যুদস্ত হবে আর অসত্য পর্যুদস্ত হওয়াটাই অবধারিত।'

ভাল থাকবেন।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৩

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: বাংকের ব্যাবসা টা কি জানেন ?
স হজ করে বলছে । কেন্দ্রিয় বাংক থেকে অল্প সুদে রিন নিয়ে সেটাই বাজারে আধিক হারে আদায় কারা ই বাংকের মুল কাজ । এখনে সকল বিষয়ই সুদ । ব্যবসায় যেমনি লাভ আছে ঠিক তেমনি লস আছে । বাংক থেকে যে হ্রিন নে তা কেবই সুদ ।
কোন ক্রমেই সুদ কে ইসলামি মোরকে অন্য নাম দিয়ে হালাল করা যাবে না । আপনি হালাল মদ বেচতে পারবেন না ।

টংগিতে তাবলিগ জানাতের অবৈধ যায়গা দখল ভুমি দস্যুতার সামিল । হোক না !!!
যদি কোনো ব্যাংক শরিয়ত অনুসরন করে ব্যাংক চালায় তাতে আপত্তি কি হতে পারে আমার বুঝে আসে না ?
আর মিলাদ হচ্ছে বেদয়াত আল্লাহ এটা নিষেধ করছেন ।
আপনারা করলে ডিসকো ডেন্স আর আমরা করলে মুজরা । কি নীতি নিয়া চলেন ? লজ্জা করা উচিত ভন্ডামি করছেন মুসলমান দের সাথে । মুসলমানদের ধর্মিয় অনুভুতির সাথে ।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৬

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: কেন্দ্রিয় বাংক ( বাংলাদেশ বাংক ) থেকে ইসলামি বাংক বা ইসলামি শরিয়া বাংকিং ২% থেকে নিয়ে ১০% সুদে লোন নেয় এবং ইসলামের নামে সেই লোন ১২% থেকে ১৮% সুদ কে কেউ মুদারাবা । কেউ সাদিক । নামে বিক্রি করে . এই সব শরিয়া বোর্ডের যারা প্রথান তারা ইসলামের নামে হালাল মদ বিক্রি করছেন । এখনে চিন্তা করবেন না । কারন এটা আপনাদের পক্ষের । সুদ আপনিও খেতে চান । হারাম হোক আর হালাল হোক টাকা তো ভাই টাকা ।

আপনারা বেদয়াত নিয়ে যত গুলো হাদিস কোরআনের কোড করেছেন এগুলো দয়া করে । তবলিগ জামাতের আমির দের ও জামাতে ইসলামির সুরা সদস্যদের সামনে গিয়ে পোস্ট করবেন । আল্লাহ খুশি হবে । এটাই উচিত । বেদআত আপনাদের কাছে শুধু মিলাদ পির মাসায়েক রাই করে ।
নিজের ঘরের খোজ নেন ।

তাবলিগিরা ।মুসলমানদের ইবাদতের জায়গায়া নাপাক করছে রাত্রিজাপন করে । এর মুল উদ্দেশ্যই হচ্ছে মুসলমান দের ইবাদাত নষ্ট করা । মুসলমান দের গুমরাহ করা । তবলিগ জমাতের শেখ ইন্ডিয়া এত জায়গা থুইয়া বাংলাদেশে কেন ইজতেমা করে । কারন বাংলাদেশে মুসলমানদের বারটা বাজাইতেই এ কাজ চলছে । যেন আপনার অবস্থা পুরা বারটা বাইজা গেছে আপনার ।শুধু আপনার না প্রায় সকলের ।

৩২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৭

োমসতাক বলেছেন:
অন্যের কিছু নেওয়া, ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই পারমিশন লাগবে। কেউ যদি পারমিশন ছাড়া এগুলি করে সেটার দায়-দায়িত্ব তাদের, আপনার বা আমার না।

কেন্দ্রিয় বাংক ( বাংলাদেশ বাংক ) থেকে ইসলামি বাংক বা ইসলামি শরিয়া বাংকিং ২% থেকে নিয়ে ১০% সুদে লোন নেয় - এই তথ্য আপনি কথায় পেলেন?

কোরআনের আয়াত অনুসারে সুদ সর্বাবস্থায় হারাম। সেটা যদি ইসলামের নামেও হয় তাও।

ইবাদত করতে হবে শুধু মাত্র কোরআন এবং সুন্নাহ্ অনুসারে। অন্য কোন পথ বা মত অনুসারে নয়। যদি অন্য কারো পথ বা মত অনুসারে ইবাদত করা হয় সেটা কে কি ইসলাম বলবে?

আপনারা করলে ডিসকো ডেন্স আর আমরা করলে মুজরা । কি নীতি নিয়া চলেন ?- অন্যে মুত খেলে আপনিও মুত খাবেন, আমার এরকম মনে হয় না।

আল্লাহই ভাল জানেন।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫০

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: কেন্দ্রিয় বাংক ( বাংলাদেশ বাংক ) থেকে ইসলামি বাংক বা ইসলামি শরিয়া বাংকিং ২% থেকে নিয়ে ১০% সুদে লোন নেয় - এই তথ্য আপনি কথায় পেলেন ?
এই তথ্য আপনি জানেন না । যে কোন বাংক এর মুল বিষয় হচ্ছে এটাই । সে কেন্দ্রিয় বাংক থেকে শুদে লোন নিয়ে সে লোন ই উচ্য হাবে সুদ আদায় করবে । এটাই ব্যাবসা । কিন্তু জামাতের ও ওহাহাবি আলেম গন এই ব্যাবসাকেই হালাল বলছে শুধু বলছে না । ওরা শরিয়া বোর্ডের সদস্য হয়ে এই কাজকে সুদের ব্যবসাকে প্রাতিস্ঠানিক রূপ দিচ্ছে । তাদের কে গিয়ে আপনার মুল্যবান দলিল দস্তাবেজ পেশ করুন । তারাই জুলুম করছে ।

আপনি আজ জয় বাংলা জয় বাংলা অথবা খালেদা জিয়া খালেদা জিয়া করেন । মিলাদ টা হচ্ছে নবী নবী করা । এটায় আপনার এতো কষ্ট কেন ?
এই খানে এটো দলিল কেন ?

৩৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৯

rasel246 বলেছেন: ধন্যবাদ মসীন ভাই

৩৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আশাকরি বিষয়টি একটু পরিষ্কার করবেন-
মিলাদুন্নবীর তাজিম ও সম্মান এবং পাঠ করার অর্থ কি?
এটি কি গতানুগতিক মিলাদ-মহফিলের আয়োজন করে "ইয়া নবী সালা মালাইকা" পাঠ করা এবং ওঠা-বসার মধ্যে সীমাবদ্ধ?
ধন্যবাদ-

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.