![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভ্রান্ত পরিবারের খানদানি সন্তান । আমার নামটা আমি রাশিয়ান ঘরওয়ানায় রেখেছি । যদিও আমার আব্বা হুজুর আমার নামটা খাসী জবেহও করিয়া রেখেছেন ।তাই আমি সবিশেষ বলিতে চাই যে,আমি অত্তান্ত্য ভদ্র, সুন্দর , অতীতচারি এক চিন্তিত স্বভাবের উদার দেশপ্রেমিক, মানব প্রেমিক,মানবাধিকারের প্রতিস্রদ্ধাশীল ,আব্বা আম্মার বাধ্য সন্তান ,প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয় যাই..।উদিচী শিল্প গোষ্ঠী 'র আবৃতি চর্চার সাথে জড়িত। সাংস্কৃতিক মনা , ফোনে ভাল কথা আগে বলতে পারতাম এখন STUDY NIA BUSY প্রেম করার TIME NAI .আমার অনেক না বোলা কথা আছে,আমি এতদিন এরকম একটা MEDIA খুঁজেছিলাম আমার লূক্কাঈত প্রতিভা কে উন্মুক্ত কোরে তুলবার জন্য কত বার যে আমি আমার লেখা প্রথম আলো তে দিলাম ,আমার এক আত্মীয় যদিও প্রথম আলো তে জব করেন তাকে দিলাম ভাই একটু ছেপে দিবেন,কোন কাজ হল না । আমিও বসে নেই .........।আমার ভিতর থেক্কে যেমনে হউক প্রতিভা বাইর করুম ইনশাল্লাহ।যদিও আমি সম্ভ্রান্ত কবি বংশের নাতি ।৭১' এ আমার দাদা 'র অগ্নি ঝলসানো কবিতা প্রকাশিত হয়েছে আমার আব্বাও একজন মুক্তিযোদ্ধা আর আমার স্বপ্ন একজন কলম যোদ্ধা হওয়ার । আমি সব প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করি কিন্তু বার বার অকৃতকার্য হই । '"" হেরে যাব বলে স্বপ্ন দেখি নি """
কানাডার নোভাস্কোটিয়ায় অবস্থিত ডালহৌসি ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বহু পুরনো। ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দের দিকে গড়ে ওঠা এ প্রতিষ্ঠানটির নাম দেয়া হয় সে সময়ের গর্ভনর ডালহৌসির নামে। ডালহৌসি ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত দাঁড়িয়ে আছে বিশ্বের অন্যতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে।
ক্যাম্পাস : ডালহৌসি ইউনিভার্সিটির মোট ক্যাম্পাস তিনটি। মূল ক্যাম্পাসটির অবস্থান নোভাস্কোটিয়ার হ্যালিফাক্স শহরে।
ফ্যাকাল্টি : ডালহৌসি ইউনিভার্সিটির মোট শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় ছয়টি ফ্যাকাল্টির মাধ্যমে। এগুলো হলো সায়েন্স, আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস, ল, ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটার সায়েন্স এবং গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ। এর সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে মেডিসিন, ডেনটিসট্রি, হেলথ প্রোফেশনস। আরও আছে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকটার ও প্যানিং।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে আবেদন : এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ক্ষেত্রে আমেরিকান হাইস্কুল কারিকুলাম অনুসরণ করা হয়। প্রার্থীর গড়ে ১২ পয়েন্ট অর্থাৎ ‘বি’ থাকতে হয়। স্কলাস্টিক অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট বা স্যাট স্কোরও থাকতে হয়।
পড়াশোনার সুযোগ : বিশ্বের প্রায় একশ’ দশটি দেশের এক হাজার চারশ’ শিক্ষার্থী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত আছে। প্রথম বর্ষে পড়াকালেই পাওয়া যায় শিক্ষাবৃত্তি। সাধারণত মার্চের ১৫ তারিখের মধ্যে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হয়।
গ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে আবেদন : গ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে সাধারণত গবেষকরাই ভর্তি হন। এর আবেদনপত্রও পাওয়া যায় অনলাইনে। ইংরেজিতে পূরণ করতে হয় দরখাস্তটি। যারা এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান তারা অ্যাড্রেসে ক্লিক খুচাইতে মজা লাগলে খুচান করতে পারেন।
©somewhere in net ltd.