|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মোঃ মাইদুল সরকার
মোঃ মাইদুল সরকার
	একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
২০০৩ সালে মুকুল শিকদার এইচ.এস.সি পরীক্ষা দওেয়ার জন্য গৌরিপুর তার পরীক্ষা কেন্দ্রের কাছাকাছি একটি বাসা ভাড়া নিয়েছে ২ দুজন বন্ধুকে নিয়ে। বন্ধুরাও পরীক্ষার্থী। অন্যান্য ক্লাসমেটরাও তার আশে-পাশেই বাসা ভাড়া নিয়েছে।
পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ভালই যাচ্ছে দিন-কাল। সামনে ২ দিন বন্ধ। তাই মুকুল ওর পরিচিত অন্য ক্লাসমেটের সাথে দেখা করতে তার বাসায় গেল। অনেক কথা-বার্তা হল, পরীক্ষার পিপারেশন নিয়েও কথা হল। বাসা থেকে বের হয়ে গেটে চলে আসছে এমন সময় পিছন থেকে একজন হিজড়া ডেকে বলল-ঐ ছেমড়া, খুবতো রসের খতা কলি তোর নাগরের লগে। আমার লগে একটু পিরিতির কথা কবিনা। হা.হা.হা..........
মুকুল পিছনে ফিরে তৃতীয় লিঙ্গের এই মানুষটিকে দেখে ও তার কথা শুনে একেবাড়ে ঘাবড়ে গেল। সে কখনো এমন পরিস্থিার সাথে পরিচিত নয়।
মুকুল বলল- আমি আমার বন্ধুর সাথে দেখা করতে এসেছি। পরীক্ষার ব্যাপারে কথা বলেছি।
হিজড়া- অ। বুঝছি। তয় আমার কাছেও তুই পরীক্ষা দে-দেখি তোর কদ্দুর পাওয়ার আছে।
কথা শেষ করে হিজড়া লোকটি হেলে দুলে মুকুলকে ধরার জন্য যেইনা এগিয়ে আসছে এমনি মুকুল ভয়ে এক দৌড়ে তার বাসায় চলে এসে হাপাতে লাগলো। ওর অবস্থা দেখে বন্ধু কৌশিক বলল- কি রে কি হয়েছে? অমন হাপাচ্ছিস কেন ?
মুকুল পানি খেয়ে একটু স্বাভাবিক হয়ে ঘটনা খুলে বলল। শুনে কৌশিক হাসতে হাসতে বলল- অ, এই ব্যাপার। এতে ভয়ের কি আছে। আমার সাথে এর চেয়ে বাজে ঘটনা ঘটেছে।
সেদিন আমি বাজার করে বাসায় ফিরছিলাম ব্রিজে আমাকে একলা পেয়ে ২ জন হিজড়া পথ রোধ করে দাড়াল। বলল- বাহ্। দেখতে একেবারে নায়কের মত। নায়কের পকেটে টেকা আছে। ১০০/- টাকা দে। দোকানে গিয়া কিছু খাই।
আমি বললাম- বাজার করে টাকা শেষ হয়ে গেছে। ২০/- টাকা আছে।
অমনি খিস্তি খেউড় করে বলল- শালা। ২০/- টাকা দিয়া কি করমু-রে। তোর টেকা তুই খা।
কথা বলার এক পর্যায়ে আমার গোপনাঙ্গে একজন হাত দিল। আমি সরে যাওয়ার চেষ্টা করতেই আরেকজন এসে জাপটে ধরল।
ভয় ও ঘুনায় আমি কি করব দিশা পা্চিছলামনা। এরমধ্যে একজন আমার পেন্টের চেইল খুলে ফেলেছে। আমি মরিয়া হয়ে চিৎকার দিলাম- বাচাঁও। আমাকে বাচাঁও।ঠিক তখনই ২/৩ জন পথচারী এদিকে আসছে দেখে আমাকে শাষিয়ে ওরা চলে গেল। যাওয়ার সময় বলল-আরেকদিন পাইলে তোরে বাসায় নিয়া ছুইলা খামু।
তারপর থেকে আমি ওদের দেখলে নিরাপদ দূরুত্বে থাকি।
ঘটনা শুনে মুকুল বলল- কি সাংঘাতাকি ব্যাপার। ভাবা যায়না।
এতক্ষন ধরে দুই বন্ধুর কথা শুনে মুখ খুলল অরণ্য।
অরণ্য বলল- তাহলে আমি একটা ছোট্ট ঘটনা বলি তোদের। কুমিল্লা টাইন হলের মাঠে মেলা বসেছে। আমি এক বড় ভাইয়ের সাথে মেলায় যাব বলে টিকেট কাউন্টারে দাড়িয়ে আছি। তখন ৩ জন হিজড়া টিকেট ছাড়া মেলায় ঢুকার জন্য তোড় জোড় করছে। বড় ভাইকে দেখে একজন কামুক ভঙ্গি করে বলল-ইস্ তুই কি সুন্দর, তোরে একলা পাইলে চুমা দতিাম। আমারা ওদের কথা না শোনার ভান করে টিকেট কেটে ভিতরে প্রবেশ করার চেষ্টা করছি ।
হিজড়াদের চিল্লা-চিল্লি শুনে  পুলিশ এগিয়ে এল। ওদের ঠেকাতে প্রথমেই বলল- ভালয় ভালয় এ্ই জায়গা ছাইড়া চ্ইলা যা। ন্ইলে কিন্তু ভাল হইবনা।
ওদের বেপরোয়া ভাব দেখে একটু নরম হয়ে বলল-তোরা মেলায় যাবি ভাল কথা। টিকেট কেটে যা।
এই কথা শুনে তিন জন হিজড়া মারমুখী ভঙ্গি করে বলল-এইরে হালার পুরিশ। আমগো কি টিকেট লাগেরে। আমগো লাইগা সব ফ্রি। এখন ঢুকতে দিবি না হইলে কিন্তু সব খুইলা দেখাই দিমু। এই বলে তারা তাদের গায়ের পোশাক খুলতে শুরু করল। কয়েকজন নারী ও পুরুষ যারা গেইটে ছিল দ্রুত সরে পড়ল এই লজ্জাজনক ঘটনা এড়াতে। শেষমেষ পুলিশ বাধ্য হয়ে ওদের অনুমতি দিল। বলল-মেলাতে যদি কোন অঘটন ঘটাস তবে সোজা জেলে দিয়ে দেব।
মুকুল বলল- দিন দিন ওদের অত্যাচার বেড়েই চলছে। কেউ প্রতিবাদ করেনা। প্রতিবাদ করলে ওরা দলবেধে এসে চড়াও হয়।ওদের উপর হাত তোলাও যায়না, হাত তুললে নাকি জেল জরিমানা হয়! তাই লোকজন সম্মানের ভয়ে কিছু বলেনা, ওদের পাশ কাটিয়ে চলে। 
 ২৪ টি
    	২৪ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৬
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অবশ্যই।
ধন্যবাদ।
২|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:১৯
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:১৯
কামরুননাহার কলি বলেছেন: হিজড়াদের তো আমি বিষন ভয় পাই। ওদের দেখলে আমি ১০ হাত দূরে থাকি। 
আসলে ওদের জন্য সরকারের কিছু করা দরকার তা না হলে দিনে দিনে ওদের জন্য সাধারণ মানুষ সমস্যায় পরবে।
  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:২২
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:২২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কিন্তু ওরা সকারের দেওয়া সুযোগ সুবিধা বাদ দিয়ে দোকানে দোকানে চাঁদা উঠিয়ে খায় দায় ফূর্তি করে। আর মানুষকে ভোগান্তীতে ফেলে।
ধন্যবাদ আপু।
৩|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:২৩
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:২৩
কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম হয়তো ।
  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:৪৬
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:৪৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: হয়তো না আপু, এটাই বাস্তব। মানুষের পরিশ্রমের টাকা ওরা কেড়ে নেয়। আর সেই টাকা দিয়ে বিলাসীতা করে।
ধন্যবাদ।
৪|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:৫২
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ২:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: এসব জঘন্য অভিজ্ঞতার কথা আজকাল প্রায়ই শুনছি। এর প্রতিকার হওয়া প্রয়োজন, সরকারী উদ্যোগে যেমন, সামাজিক ব্যবস্থাপনায়ও তেমনি।
  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:০২
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:০২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সহজে প্রতিকার পাওয়া যায়না।
প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। সরকার ওদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে, প্রশিক্ষণ শেষে কর্মসংস্থান। কিন্তু হিজড়ারা সে পথে মোটেও পা বাড়ায়না। পরের টাকায় খেয়ে শরীর বানিয়ে বেশ আছে, কাজ করতে তাদের বয়েই গেছে।
৫|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:০৮
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:০৮
কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম জানিতো, আমি একটি ঘটনা লিখি এখানে,
একটি হিজড়া, আসলে সে হিজড়া নয়, সে একজন সাবাভিক মানুষ পুরুষ মানুষ। তার বৌ আছে ছেলে মেয়ে আছে। কিন্তু সে হিজড়াদের কি সব নিয়ম কানুন মানি ডাক্তারের কাছ থেকে অপারেশন করে টরে হিজড়া সেজেছে। এর পর সে মানুষের কাছ থেকে টাকা কেড়ে কেড়ে নিচ্ছে। তারপর সে তার বাড়িতে বৌ ছেলেমেয়েদের ভালো ভাবে ভরণপোষণ করছে বাড়িতে পাকা করে সুন্দর একটি ঘর উঠিয়েছে। ধিব্বি সে তার জীবন ভালো কাটাচ্ছে।
এখন এর থেকে কি প্রমাণিত হলো যে, এই হিজড়াদের কারণেই তো এই কাজটি করতে পারলে লোকটি। লোকটি দেখেছে হিজড়ারা ধিব্বি টাকা পয়সা ইনকাম করছে, সুখে থাকছে, খাচ্ছে দাচ্ছে, বিলাসিতা করছে। তাহলে আমি করতে পারবো না কেনো । এই লোভটিই তো লোকটির মধ্যে ডুকে গেছে। আর সে এই কাজটি করে সফল হলো। আর সমাজে এই সবই তো বেড়ে যাবে তাই না।
  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:১৭
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ কলি আপু ফিরতি মন্তব্য করার জন্য।
এরকম ঘটনা আমিও জানি। কিছু মানুষ এখন ধান্ধা করার জন্য অপারেশন করে হিজড়া হয়। তারপর চাঁদাবাজী করে টাকা কামায়। কেউ কেউ আবার অশ্লীল কাজও করে। দিন দিন এদের অত্যাচার বেড়েই চলছে। 
সরকার ও প্রশাসন এখনি নজড় না দিলে ভবিষ্যতে আরও ভয়াবহ আকার ধারন করবে।
৬|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:১৯
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:১৯
কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম তাই তো হবে, 
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:২৬
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
আপনাদের ওখানে শীত কেমন পড়েছে ? সারা দেশে যা অবস্থা !
৭|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩১
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩১
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমাদের মিরপুর অনেক শীত, হাড় কাপুনি শীত।
  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৬
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ঢাকা শহরেতো শীত তুলনামূলক কম। গ্রামে যান দেখবেন শীত কারে কয়।
মাঘের শীত বাঘের গায়ে।
আপনার জন্য আগুন পোহানোর একটু ব্যবস্থা করলাম- নিন এবার হাত-পা গরম করে নিন।
  
 
৮|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৩
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৩
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপনাদের কেমন শীত লাগছে, ভাইয়া। কোথায় থাকে ঢাকায় নাকি ঢাকার বাহিরে ।
  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৮
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমি চট্টগ্রামে থাকি আপু।
ঢাকার মত চিটাগাংও শীত কম। তবে কয়েকদিন যাবৎ এখানেও ঘন কুয়াশা সাথে শীত জেকে বসেছে।
৯|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৪৬
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন: 
হিজড়ারা যা করছে, এগুলো সঠিক আছে, আরো বেশী করার দরকার। সমাজ কোনদিন এদের পক্ষে কথা বলেনি, এরা কেন পরিবারে স্হান পায় না?
  ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৩৯
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৩৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবারের দৃষ্টিভঙ্গি না পাল্টালে হিজড়ারা চিরকাল অবহেলিতই থাকবে।
১০|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৫১
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৫১
জাহিদ অনিক বলেছেন: 
হিজড়াদের সঙ্ঘ আছে। তাদের হিউজ ইনকাম। এদের সর্দার আছে। সর্দারের কাছে নির্দিষ্ট পরিমানে টাকা জমা দিতে হত রোজ। সর্দার গাড়ী বাড়ি করে ফেলে। ওরা যারা রাস্তায় রাস্তায় টাকা তোলে ওদের কিছুই হয় না, ওরা দিন দিন টাকা তুলেই যায়। আর কিছু পায় না। 
এদের ব্যাপারে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা দরকার। সরকার সে দিকে তাকাচ্ছে না। সরকার উন্নয়নের মহা সড়কে পিচ ঢালাই করতে ব্যস্ত। অথচ সংখ্যালঘুরা দিন দিন সুযোগ সুবিধা না পেয়ে মারাত্মক অপরাধী হয়ে উঠছে।  
একবার আমাকেও এরা আক্রমন করেছিল। আমি এদের বরাবরই ভয় পাই। তিন চার জন মিলে এসে টাকা চাইলো, আমি ম্যানি ব্যাগ বের করে ৫০ টাকা দিতে গেলাম। এদের মধ্যে একজন আমার ম্যানিব্যাগ থেকে ৫০০ টাকার নোটটা নিয়ে দিল দৌড়! সাথে সাথে অন্যরাও ! 
  ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৪২
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কি দুঃখজনক ঘটনা মূহুর্তেই ৫০০/- মাইর।
সত্যি এদের জন্য দুঃখ হয় আবার রাগও হয়।
অবশ্যই এদের উপর নজড়দারী করা উচিৎ।
ধন্যবাদ জাহিদ ভাই ঘটনা শেয়ার ও মন্তব্যের জন্য।
১১|  ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১১:২১
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১১:২১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি ব্যক্তিগতভাবে এক হিজড়াকে চিনতাম যার বাড়ি আমাদের পাশের গ্রামে। খুব ভালো মনের মানুষ ছিল। তার সাথে আমাদের মাঝেমধ্যে কথা হত। আমাদের সাথে অনেক কথা শেয়ার করতেন। তার ভাষ্যমতে হিজড়া মানুষের সাথে বিচিত্র আচরণ করলেও রাতে একা একা কাঁদেন। তাদের জীবনে বড় দুখ প্রজনন প্রক্রিয়ায়য় অংশ গ্রহণ করতে পারবেনা।
  ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৪৪
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সবাই যে খারাপ তা নয়। কিন্তু দিন দিন ওদের আচড়ণ মারাত্মক হয়ে উঠছে।
সত্যি এমন ভাগ্য যেন মানুষের না হয়।
ধন্যবাদ।
১২|  ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১:০৬
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১:০৬
শামছুর রহমান বলেছেন: আসলে এদের সমস্যার ব্যাপারে আমাদের ভাবা দরকার ৷
  ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৫৫
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৫৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সত্যিই ভাবা দরকার। নয়তো সমস্যা দিন দিন প্রকট হবে।
ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৪
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: তাদের উন্নয়নের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী।