![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটি অনাকাঙ্খিত অপ্রত্যাশিত এবং বর্বরতম ঘটনা। শুরু থেকে যাহা লক্ষ্য করেছি এখানে বিশেষ করে স্কুল কলেজের তরুন তরুনীরা সমাবেত হয়েছে তাদের সাথে যোগ দিয়েছেন ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে বাবা মায়েরাও একই সাথে দেখা গেল নানা শ্রেনী পেশার জনগোষ্টী এসে সমর্থন জানালেন, সকলের মূখে একটি মাত্র শ্লোগান যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি চাই। বাদী পক্ষ আসামী পক্ষের সর্বউচ্চ শাস্তি চাইতেই পারেন, দাবী করতেই পারেন, অপরাধীর সর্বউচ্চ শাস্তি দাবী করাটা অপরাধ নয়।
তবে একটু আশঙ্কা ছিল যে যেহেতু আসামী পক্ষও তেমন দূর্বল নয় সেহেতু তারা এই প্রজন্মচত্বরে কোনো না কোনো অঘটন ঘটাতে পারে, যদি তারা ঘৃণ্য কোনো অঘটন ঘটায় তাহলে এই ছোট বাচ্চা নিয়ে আসা বাবা মায়েরা এবং স্কুল কলেজের কোমলমতি ছেলেমেয়েরা আঘাতে যতটুকু ক্ষতি হবে তার চাইতেও বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হবে আত্নরক্ষার্থে দিক বেদিক ছুটা ছুটি করে। দিবারাত্রি তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে প্রজন্মচত্বরে তারপরেও কিভাবে ককটেল বহন কারি প্রবেশ করতে পারল, সিসি টিভিতে ধরা পরলনা কেন তাহা বুঝা যাচ্ছেনা। সরকার যথাযত ভাবে প্রজন্মচত্বরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে না পারিলে ধীরে ধীরে চত্বরে যোগদান, আগমন কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কারণ এখানে যারা আসবেন বা আসতে চাইবেন তারা হয়ত জীবনের ঝুকি নিতে চাইবেন না। আয়োজকদের উচিৎ নিজেরা সতর্ক থাকা, নিজেরাও নিরাপত্তার ব্যবস্থ করা এবং সাকারের উপর আরও নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য চাপ সৃষ্টি করা যাতে মানুষ তথা নতুন প্রজন্ম যোগদানে উৎসাহ না হারায়। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.