নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কেন জাগবে হে তরুণ তরুনী

মোঃ সাকিব

দেশে শান্তি চাই

মোঃ সাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সমস্য কোথায়??

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ছিল, আছে, ইনশাআল্লাহ থাকবে। পবিত্র ইসলাম এমন একটি ধর্ম যাহা মানুষের কল্যাণ এবং অধীকার ১০০% নিশ্চ্যিৎ করে। লক্ষ কোটি দিক নির্দেশনা ও উধাহরণের মধ্যে থেকে ছোট্ট একটি উধাহরণ দিয়ে বলা যায যেমন, ইসলামের হকুম আহকামে বলা হয়েছে "তোমার পাড়া প্রতিবেশীরা খেয়েছে কিনা খবর নিয়ে নিজের খাবার গ্রহন কর" অর্থাৎ তাদের কেউ যদি না খেয়ে থাকে তাকে তোমার নিজের খাবর থেকে সরবরাহ কর। এখানে পাড়া প্রতিবেশী বলা হয়েছে, কোন্ ধর্ম বিশ্বাসী উল্লেখ করা হয় নাই সূতরাং বিজ্ঞ আলেম ওলামার কাছে জিজ্ঞাসা করুন পাড়া প্রতিবেশী বেদ্বীন হলেও তার জন্য একই হকুম, সে বা তারা মুসলমান নয় বলে উপেক্ষা করা যাবেনা। যাবতীয় পাপাচর, অন্যায় অত্যাচার, জুলম নির্যাতন, মানুষ তো বটেই অন্য যেই কোনো প্রাণীর অধীকার হনন ইত্যাদির বিরোদ্ধে ইসলাম জেহাদ ঘোষনা করে। এখানে "জেহাদ" বলতে কামানের গোলা, তলোয়ারের আঘাত নয় বরং বুঝায় যে, সরল পথে নিয়ে আসা, প্রতিবাদ করা, প্রতিরোধ করা, এমনকি অন্যায়কে ঘৃনা করার নামও জেহাদ। বলা যাইতে পারে দেশের হক্কানী শ্রদ্ধেয় আলেম ওলামাদের ব্যর্থতা রয়েছে, তারা পবিত্র কোরান হাদিসের বাণী সর্বস্তরের মানুষের কাছে সঠিক ভাবে পৌঁছাইতে সক্ষম হন নাই, অপরদিকে রয়েছে শত শত দুনিয়া লোভী, চক্রান্তকারী, ফেতনাবাজ এবং ইসলাম বিদ্ধেশী মানুষ গুলি। তারা পবিত্র ইসলামকে বিতর্কীত করার জন্য হাজারও কৌশল অবলম্বন করে থাকে, মানুষকে বিভ্রান্ত করে অথচ নিজেকে নিজে মুসলমান দাবী করে।

টিভির পর্দায় টক'শোতে এবং বিভিন্ন আলোচনায় (ফোরামে) দেখা যায় তারা মানুষের সমাজের নানা সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন সমস্য সমাধানের পথ খোঁজেন, অনেকে এমন করতে হবে তেমন করতে হবে ইত্যাদি দাবী তোলেন, সিদ্দান্তও দেন অথচ ঐসব সমস্যা সমাধানে তারই পবিত্র ধর্ম ইসলাম কি বলে নিজেতো জানেই না এবং তাহা জানার জন্য টক'শোতে বা আলোচনায় দেশের বিজ্ঞ আলেম ওলামাকে ধারে কাছেও আসতে দেয়া হয়না। অনেকে বলেন, আলোচনায় হক্কানী আলেম ওলামকে সম্পৃক্ত না করাটাও তাদের একটি কৌশল, সামাজিক জীবনাচারে মানুষের খেয়ালী কর্মকান্ডকে সংশোধনের জন্য পবিত্র ইসলামের বিধানে অনেক কিছু বর্জনের কথা বলা হয়েছে আবার অনেক কিছুর উপর আস্থা বিশ্বাস রেখে শতভাগ চর্চা করার কথা বলা হয়েছে, ব্যাখ্যা করা হয়েছে সহজ সরল জীবনাচারের বিধান লক্ষন বা অমান্যকারীর জন্য ইহ ও পরকালের কঠোর শাস্তির কথা। পবিত্র ইসলামরে "বিধান বলি" যদি জনসম্মুখে চলে আসে তখন তথাকথিত ব্যক্তি - বাক স্বাধীনতার অপব্যবহার কারীর খেয়ালী তত্ত্ব, উগ্র অশ্লীল, উশৃঙ্খল বিধান রহিত হয়ে যায়, সাধারণ মানুষ এইসব খেয়ালী বিধানে বিরোদ্ধে সচ্চার হবে এবং ব্যক্তি - বাক স্বাধীনতার অপব্যবাহর কারীরা বিপাকে পড়বে তাই তারা হক্কানী আলেম ওলামাদের কাছে থেকে দূরে থাকেন বা আলেম ওলামাকে ধারে কাছে আসতে দেন না। আল্লাহ আমরা সকলকে জানার, বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩

বিজন রয় বলেছেন: সমস্যা কে বলল?

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫

মোঃ সাকিব বলেছেন: সমস্যা নাই বলিলে কিছু লোক রীট করেছেন এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের জন্য মাঠ গরম করছেন কেন?

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: ঠিকাছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.