![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পীরের মূরিদ হাওয়া তার জরুরী নয় যেই ব্যক্তি ঈমান ও ছহীহ আকিদায় থেকে রাসুল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লামের সুন্নত মোতাবেক আল্লাহর হকুম আহকাম পালন করতে সক্ষম। যেমন: আলেম ওলামাগন পীরের মুরিদ হন না কারণ তারা কোরান হাদিসের ইলম অর্জন করেছেন এবং নিজেরা ছহীহ আমল করতে জানেন তবে "খেলাফত" একটি ভিন্ন বিষয়। কোরান হাদিসের ইলম অর্জন করেন নাই অথচ বংশ পরমপরায় মুসলমান অর্থাৎ আওয়াম মুসলমান তারা ছহীহ আমল কিভাবে করবে তাহা জানার জন্য হক্কানী আলেম ওলামাদের স্বরানাপন্ন হাওয়া উচিৎ, যার কাছ থেকে ছহীহ আমলের দিক নির্দেশনা নিবেন তিনিই ঐ আওয়ামের পীর। কোনো আমলই খেয়াল খুশি মত করা যাবেনা বরং সকল আমলই ছহীহ সুন্নাহ মোতাবেক হতে হবে আর এটি জানার জন্য কোরান হাদিসের ইলম অর্জন না করিয়া থকিলে যারা কোরান হাদিসের ইলম অর্জন করেছেন তাদের কাছে যেতে হবে। লোকটি যিনি বা যাদের কাছে আমল সম্পর্কে জানার জন্য গেলেন কোরান হাদিসের জ্ঞান নিয়ে আমল করছেন তিনি/তারা এই আওয়ামের পীর। এক কথায় কোরান হাদিসের জ্ঞান দানকারী ওস্তাদকেই পীর বলা হয়। আলেম ওলামাদের ভাষ্যমতে সকল পীরের পীর হইলেন হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রাহিঃ) আর এই পীরের চাইতেও বড় পীর হইলেন সন্তানের জন্য তার/তাদের "বাবা এবং মা" যেই সন্তানের উপর "বাবা মা" অসন্তুষ্ট সেই সন্তানকে বড়পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহিঃ) কে বাটিয়া খাওয়াইয়া দিলেও সে জান্নাতে যাইতে পারবেনা।
এখানে দেখতে হবে যে, যার কাছ থেকে (পীর) ইলম অর্জন করে আমল করছেন তিনি বা তার আকিদা ছহীহ আছে কিনা অর্থাৎ ঈমান ছহীহ আছে কিন্তু ঈমানের আলোকে আমল করার জন্য আকিদা ছহীহ আছে বা নাই, আকিদা ছহীহ না থাকিলে আমল ছহীহ হবেনা, আমল ছহীহ না হলে তাহা আল্লাহর দরবারে কবুল হবেনা, আল্লাহর দরবারে আমল কবুল না হলে ঠিকানা জাহান্নামে হবে। একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন সারা দুনিয়ায় তো আছেই আমাদের দক্ষিন পূর্ব এশিয়ায় কিছু আলেম ওলামাগন আছেন তারা দুনিয়াবীর পেছনে দৌঁড়েন না বরং দুনিয়াবীই তাদের পেছনে দৌঁড়ে মূলত দুনিয়াতে তারাই হক্কানী আলেম ওলামা, হক্কানী পীর। আরও একটু ব্যাখ্যা করে বলিলে:- যারা মাসে ২ লক্ষ টাকা কামায় তারা অভাবের কথা বলেন, তিনি আরও পাইতে চান আবার দেখা যায় কিছুলোক আছেন যারা হক/হালাল পন্থায় মাসে ৩/৪ হাজার টাকা কামায় তারাও পেট ভরে খাচ্ছেন, চোখ ভরে গুমাচ্ছেন, অন্য ১০ জনের মত সংসার সামলাচ্ছেন সমাজেও মানী সম্মানী, শারীক ভাবেও তারা অন্যদের তুলনায় বেশী সূস্থ (হাসপালে গিয়ে দেখুন উনাদেরকে ১০ হাজারের মধ্যেও ১ জন পাবেন না, চুরি ডাকাতি সন্ত্রাসী চাঁদাবাজী, দখলবাজী, ঘূষ-সূদ, চাপাবাজী, মিথ্যাচারীর মধ্যে উনারা নাই, পদ পদবী, বেতন ভাতা বৃদ্ধির আন্দোলনে তো দূরের কথা উনারা এইসব সেক্টরের ধারে কাছেও নাই) অর্থাৎ অভাব অনুভব করছেন না বরং তুলানা মূলক ভাবে ঐ ২ লক্ষ টাকা উপর্জন কারী ভদ্রলোকের চাইতেও বেশী সন্তোষ্টে জীবন যাপন করছেন। মূলত উনারাই হক্কানী আলেম ওলামা এবং উনাদের অনুসারীরাই হক পথে রয়েছেন। আশাকরি বুঝাইতে পেরেছি।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৭
মোঃ সাকিব বলেছেন: আপনিতো "বিজন রয়" সূতরাং পীর সম্পর্কে আপনার জ্ঞান থাকারও কথা নয়। যাই হউক, আমার ব্লগটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনাকে দ্বীনের দাওয়াত দিচ্ছি আমার ধর্ম "ইসলাম" দুনিয়া এবং আখেরাত উভয় জাহানে শান্তির ঠিকানা। মনে দুঃখ নিবেন না শুধুমাত্র বুঝানোর জন্য একটি উধাহরণ দিচ্ছি। ধরুণ আপনি যাকে বাবা ডাকছেন তিনি "অরুন রয়" কিন্তু বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ বলছেন, দিবারাত্রি সাক্ষী দিচ্ছেন আপনার বাবা "অরুন রয়" নয়, আপনার বাবা হচ্ছেন "সূজন রয়"। অপরদিকে আপনার গর্ভধারণী "মা" বলছেন আমার ছেলে বিজন রয়ের বাবার নাম "অজিত রয়"। এখন বলুন: সত্যিকার অর্থে আপনার রক্তের সম্পর্কিত "বাবা" কে? আপনি কার কথা বিশ্বাস করবেন? ডিএনএ পরীক্ষা করে "বাবা" নির্ধারণ করবেন? এই ক্ষেত্রে আমার ধর্ম ইসলাম বলছে দুনিয়ার শত শত কোটি মানুষ, পরীক্ষা নিরিক্ষা যে যাহাই বলুক না কেন বিজন রয়ের "বাবা" কে তাহা একমাত্র তার "মা" জানেন, তিনি যাকে বিজন রয়ের "বাবা" বলে স্বীকৃতি দিবেন তিনিই হবেন বিজন রয়ের "বাবা"। এখন বলুন: আমার ধর্ম ইসলাম আপনার "মা" একজন নারীকে দুনিয়ার শত শত কোটি মানুষের মাথার তাজ বানিয়েছে কিনা, দুনিয়াবাসীর মূখে চুনকালি দিয়ে আপনার রক্তের সম্পর্কিত "বাবার" আসল পরিচয় দিয়েছেন কিনা। আপনি দুনিয়ার শত শত কোটি মানুষের স্বীকৃতিকে উষ্টা মেরে একমাত্র নারী আপনার মায়ের স্বীকৃতিকে বুকে ধারণ করে একজন পুরুষকে বাবা ডাকেন/পরিচয় দিচ্ছেন কিনা। আমার ধর্ম ইসলামে নারীর অধীকার - মর্যাদা আক্ন সম্মান সর্বউর্ধে।
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
রোষানল বলেছেন: আমার মত মুসলমানের জন্য পীরের স্বরনাপন্ন হাওয়া জরুরী[/sb
একটু কারেকশন করতে হবেঃ আমার মত বলদের জন্য পীরের স্বরনাপন্ন হাওয়া জরুরী
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
মোঃ সাকিব বলেছেন: ভাই রোষানল,
আমি মুসলমান তবে মাদ্রাসায় গিয়ে কোরান হাদিসের জ্ঞান অর্জন করার সৌভাগ্য আমার হয় নাই, তাই আলেম ওলামাদের স্বরনাপন্ন হয়ে মানুষের অবশ্যই করণীয় বিষয় গুলি জানিয়া চর্চা করার চেষ্টা করি। যাদের কাছ থেকে আমি এই ইলম গুলি অর্জন করি তিনি/তারা আমার ওস্তাদ বা পীর।
আপনি কারেকশন করে ঠিকই বলেছেন { আমার মত বলদের জন্য পীরের স্বরনাপন্ন হাওয়া জরুরী}। ভাই, আমি আপনাকে বলদ বলি নাই। নাম পরিচয় গোপন করেছেন, ছবিটিও নকল কিনা জানিনা। এটি যদি আপনি হয়ে থাকেন তাহলে সঠিক বলেছেন যে, "আমার মত বলদের জন্য"। আমি প্রমান দিচ্ছি, এখন যেখানে দাঁড়িয়ে আছেন সেখানে যদি আপনার পেশাবের হাজত হয় এই হাজত পুরা করার জন্য তিনটি ব্যবস্থা ছাড়া চতুর্থ কোনো ব্যবস্থা নেই আর এই তিন ব্যবস্থাই জঙ্গলের পশু কিংবা গোয়ালের বলদের মত। ১. হয়ত উলঙ্গ হতে হবে (পশু উলঙ্গ থাকে)। ২. হয়ত ছাগীর মত অর্ধবসা হতে হবে (তাহাও পশু)। এবং সর্বশেষে ৩. হয়ত অন্যন্য পশু বিশেষ করে "কুকুরের" মত দাঁড়াইয়া পেশাবের হাজত পুরা করতে হবে। আমি চ্যালেঞ্জ করিলাম, যদি হালাল হয়ে থাকেন চ্যালেঞ্জ গ্রহন করুন।
ইলম অর্জন করে আমল করার জন্য আমার মত একজন ওস্তাদ বা পীরের মুরিদ হইলে কোন আমলটি কিভাবে করিবেন তাজা শিখিতে পারিতেন তখন আপনার কথা মতে "বলদের" মত হইতে হইত না।
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৮
হোসেন মালিক বলেছেন: ছাগল কি আর গাছে ধরে? যান পীরের মুরিদ হয়ে পা চাটেন।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
মোঃ সাকিব বলেছেন: যারা পা চাঁটায় তারা পীর নয় শয়তান। আপনি পীর বলিতে কবর/মাজার/ওরশ পুাঁজা আর পুঁজারীকে বুঝিলেন কেন?
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
গুড ডিসিশন।
কিপ ইট আপ.......................।
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
বিজন রয় বলেছেন: আপনিতো "বিজন রয়" সূতরাং পীর সম্পর্কে আপনার জ্ঞান থাকারও কথা নয়।
হা হা হা হা ............ যা বলেছেন। আমি অন্য ধর্মের তাই আপনার এমন মনে হয়েছে।
শুনুন, সম্ভবত আপনার চেয়ে ইসলাম এবং পীর সম্পর্কে আমি অনেক বেশি জানি, এবং ভালভাবেই জানি।
ইসলাম ধর্মকে উল্লেখ করে আপনি মা-বাবা নিয়ে কষ্ট করে যে বড় প্রতিউত্তর করেছেন তার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু ওটা নিয়ে এখন আলোচনা করতে যাব না। কারণ তার করতে গেলে রাত শেষ হয়ে যাবে, আমার অত সময় নেই।
ধন্যবাদ ভাল থাকুন।
নিজেকে ভালভাবে উপস্থাপন করুন।
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫০
আহলান বলেছেন: সব কিছু সব জায়গায় বলতে হয় না .... হযরত যুন্নুন মিসরী (রহঃ) এঁর একটি কাহিনী শুনুন...
মিসরের এক যুবক দরবেশদিগকে বিশ্বাস করতো না এবং তাদের নামে দূর্ণাম প্রচার করতো। একদিন যুন্নুন তাকে ডেকে বল্লেন,“ আমার এই আংটিটি অমুক রুটিওয়ালার নিকট জামানত রেখে এক দীনার ঋণ আনো।” রুটি ওয়ালা আংটি দেখে বল্লো,“ এক দিরহামের বেশী আমি দিতে পারব না।” যুবক আংটি নিয়ে ফিরে আসলো। যুন্নুন আবারো যুবকটিকে বল্লেন,“ ঐটি অমুক জহুরীর নিকট নিয়ে গিয়ে এর সঠিক মূল্য ঠিক করো।” জহুরী ঐটি মূল্য হাজার দিনার স্থির করলো। যুবকটি এই সংবাদ নিয়ে আবার যুন্নুনের কাছে আসলে তিনি বল্লেস,“ দেখ! দরবেশ সম্মন্ধে তোমার জ্ঞ্যান ঐ রুটি ওয়ালার মতোই বটে।” এই শুনে যুবক নিজ অপরাধ ও কু-ধারণা উপলব্দ্ধি করতে পেরে লজ্জিত হলো এবং তওবা করলো।
ঐ যুবকের মতো মানুষের সংখ্যাই এখন সমাজে অনেক বেশী .... তার উপরে যোগ হয়েছে দেওয়ানবাগী, কুতুববাগী-র মতো পীরে কামেল(!) এর দল.... সুতরাং যা বলবেন, একটু বুঝে শুনে ...
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৩
নতুন বলেছেন: আজগুবি কাহিনিই এই সব পীর মাজারের পুজি....
নিজে কস্ট করে টাকা আয় করে যদি ঐ সব পীরকে দিতে চান...তবে সেটা আপনার ইচ্ছা।
চোখ থাকতে অন্ধ হলে আমরা কি করতে পারি বলেন।
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপ্নার যে বিবেক, বুদ্ধি, সত্তা, মষ্তিষ্ক সবকিছু দিয়া কি করবেন? পীরগু কাছে বেইচ্চা দিপেন? আর বইসা বইসা মুড়ি খাইবেন নাকি??
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জ্ঞানার্জনের জন্য যাওয়া জরুরী। তবে উনি আপনাকে পার করে দিবে, আপনার জন্য সুপারিশ করতে - এসব চিন্তা থাকলে যাওয়ার দরকার নাই।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১১
মোঃ সাকিব বলেছেন: আপনার সাথে একমত। কেয়ামতের ময়দানে পীরেরও ১২টা বাজবে। পার করিয়ে দিবে, সুপারীশ করবে ইত্যাদি ধারণা সরাসরি শিরক।
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
বেদের ছেলে মফিজ মিয়া বলেছেন: গরমে খাসিতে পরিণত হলো রাজারবাগের তিন কুকুর !
প্রচন্ড গরমে এবার খাসিতে পরিণত হলো একই পরিবারের তিনটি কুকুর। রাজধানীর রাজারবাগে মির্জা আব্বাসের বাড়ির সামনে এই বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে। উৎসুক জনতার ভীড় সামলাতে খাসি তিনটিকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ কুকুর তিনটি ওই এলাকায়ই বসবাস করছিলো। এরমধ্যে ছিলো একজন ছিলো মহিলা কুকুর। আর দুজন ছিলো তার দুই সন্তান, পুরুষ কুকুর। প্রতিদিনকার মত আজ সকালেও তারা রোদ পোহাতে এলাকার একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে গিয়ে বসে। বিশ্রাম নিতে নিতে একসময় তারা ঘুমিয়ে যায়। ঘুমের মধ্যেই তাদের দেহের আবরণ বদলাতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বদলে যায় পুরো দৃশ্য। রোদের উত্তাপে খাসিতে পরিণত হয় কুকুর তিনটি !
খাসির হবার পর পুলিশের হেফাজতে তিন কুকুর
এসময় ভয় পেয়ে আশেপাশের লোকজন চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে খাসি তিনটির ঘুম ভেঙ্গে যায়। এবং একে অপরকে অবাক হয়ে দেখতে থাকে।
শেষখবর পাওয়া পর্যন্ত বিবিসি, সিএনএন ও রয়টার্স থেকে তিনজন সাংবাদিকসহ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন খাসি তিনটিকে নেড়েচেড়ে দেখার জন্য। - প্রথম আলু
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
মোঃ সাকিব বলেছেন: আমার পোষ্টটির উপর যেই মন্তব্য গুলি এসেছে ধর্য্য সহকারে সবগুলি পড়িলাম। শিরোনামে পীর লেখায় সবাই রীতিমত ক্ষেপে গেছেন অথচ পীর কাকে বলে তাহা স্পষ্ট করেছি এবং সত্যিকার পীরের পরিচয় দিয়েছি। মনে হচ্ছে যারা কমেন্ট করেছেন তারা শিরোনামের উপরই কমেন্ট করেছেন আমার লেখাটি পড়নে নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: তাই যান পীরের কাছে যান।