![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মরুসিংহ বলেছেন: প্রথম ছবিটাকি কৃষ্ণ চুড়া? লালফুল বরাবরই নজর কাড়ে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চমৎকার!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২
ওমেরা বলেছেন: ফুল আমার অনেক প্রিয় হোক না সেটা ঘাসফুল !ছবি গুলো অনেক সুন্দর !
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব সুন্দর
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭
পবন সরকার বলেছেন: চমৎকার ছবি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ওয়াও কতো সুন্দর!!!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: সুন্দর। ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুবই সুন্দর ফটোগুলো !
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: চোখ জুড়ানো সব ছবি।।
শুভেচ্ছা রইলো।।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
জাহিদ অনিক বলেছেন: চমৎকার ছবি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
মোঃ সাকিব বলেছেন: মন্তব্যকারী সকল বন্ধুকে আন্তরীক ধন্যবাদ।
১৩| ২১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
শামচুল হক বলেছেন: দারুণ ছবি
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মোঃ সাকিব বলেছেন: নারীর রূপ লাবণ্যকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা নারীকে এই সূন্দরময় ফুলের সাথে তুলনা করেছেন। কবি সাহিত্যিকের এই তুলনা কি সঠিক???? ঘরের আঁঙ্গিনায় আমার ছোট্ট একটি ফুলের বাগান আছে, নানা গন্ধের, নানা রংঙের নানা প্রজাতির ফুল ফুটে গোটা বাড়ি সুগন্ধিময় গড়ে তোলে। ৭৫ বছর বয়সী দাদীকে নিয়ে ৮৭ বছর বয়সী আমার দাদা প্রতিদিন ভোর সকালে এবং বিকালে এই বাগানে বসেন, মাঝে মাঝে আমি তাদের সাথে যোগ দিই। এক বিকালে দাদা দাদীর সাথে বাগানে চায়ের আড্ডায় বসে দেখলাম ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে। কিছু শুকিয়ে আবর্জনা হয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আবার কিছু এখনও তাজা মনে হয় আজই ঝরেছে। দাদীকে বল্লাম, ফুল ঝরে মাটিকে চাপা দিয়েছে, জবাবে দাদী বল্লেন, সমস্যা নেই শুকিয়ে গেলে কুড়িয়ে চুলায় দেব, সেটি না হলেও সমস্যা নেই পঁচে জৈবসার হলে গাছের জন্য ভাল হবে। কিছুক্ষন ভিন্ন প্রসঙ্গে গল্প করে দাদাকে বল্লম, দাদা আমার দাদী এই ফুলের চাইতে হাজার গুন উত্তম সূন্দর, বাগানের এই ফুল গুলি যার এত গুনগান গাইতেছেন সেই ফুলকে দাদীর সাথে তুলনা তো দূরের কথা দাদীর সাথে তুলনার কল্পনাও করা যায়না। জবাবে দাদা বল্লেন, মনে করেছিলাম তুমি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে অনেক জ্ঞানের অধিকারী হয়েছ এখন দেখছি তুমি সে গাধাই রয়ে গেলে, আমি হাঁসলাম। দাদা থামেন নাই, তুমি কি পড় নাই, দেখ নাই? ফুল দিয়ে প্রেম নিবেদন করে, কবি সাহিত্যিকেরা কি ভুল বলেছেন? এই ফুল, এই নারীকে নিয়ে কত কবিতা কত রচনা! আমি আবারও হাঁসলাম; দাদা বল্লেন, তুমি শুধু গাধাই নয় একই সাথে পাগলও। চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দাদাকে বলতে শুরু করালাম। দাদা, মাটির দিকে তাকাও, কান্ড থেকে ফুল নিজে নিজে ঝরে পড়েছে, কিছু শুকিয়েছে কিছু শুকাচ্ছে আর কিছু এখনও তাজা তবে শুকিয়ে যাবে অর্থাৎ আবর্জনা হয়ে চুলায় যাবে কিংবা মাটির সাথে মিশে জৈবসার হবে কিন্তু আমার ৭৫ বছর বয়সী দাদী তোমার সংসারের কান্ড থেকে ঝরে পড়ে নাই, ঝরে পড়বেও না, শুকায় নাই, শুকানোর সম্ভাবনাও নাই, আমার দাদী আবর্জনা হয় নাই, হবেও না, আর তুমি বাগানে বসে আমার দাদীকে উপভোগ করছ এবং মৃত্য অবধী একে অপরকে এভাবেই উপভোগ করবে। আমার বাগানের সেই প্রথম ফুলটি নেই, সেটিকে উপভোগ কবর তো দূরের কথা সেটি কেমন ছিল তাহাও আমার জানা নেই। দাদা সাহেব, নারী ফুলের মত কথাটি সঠিক কি বেঠিক বলবনা তবে নারী, ফুলের চাইতে লক্ষ কোটি গুন উর্ধে না হলে তুমি দাদীকে নিয়ে এখানে বসতে না।
১৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
ইসিয়াক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ও বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ওয়াও ছবি গুলো কি সুন্দর ! চোখ ফিরানো যাচ্ছে না । অনেক বেশি সুন্দর ।