![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব দেশেই গাছ-পালা বাতাসের সাথে নড়ে। বাতাস যে দিকে বয় সে দিকেই গাছ-পালাগুলো নুয়। এটাই স্বাবাভিক। কিন্ত বাতাসের গতির সাথে যে বা যারা চলে তাদেরকে নীচুমানের সৃস্টি বলে দেখা হ্য় সবদেশে।
আজকের পত্র-পত্রিকাগুলো পড়ে মনে হলো এরাও সেই গাছ-পালাগুলোর মতো। এতদিন যেসব পত্র-পত্রিকাগুলো আমাদের প্রাণ-প্রিয় আওয়ামীলীগ সরকারকে সাপোর্ট দিয়েছে - সরকারের গুণগান গেয়েছে, এখন তারা অন্য ডাইরেক্শণে।
এইতো কয়দিন আগে সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে এইসব পত্র-পত্রিকা। সরকারের তাবেদারী করার জন্য ছিল খুব ব্যাস্ত - এখন তারা অন্য দিকে! আগে সরকার যাই করেছে, গোম-করা; ধোম-দেও্য়া; লোম-নেওয়া; হোম-কওয়া তার বড় বড় পজেটিভ হেডলাইন পড়েছি - আওয়ামী মন তা মুগ্ধ হয়ে উপভোগ করেছে।
বিগত কয়েকদিনে বেশ কয়েকটি নমুনা দেখা গেছে যা থেকে আমাদের এই সরষ-সরকার আবার ক্ষমতায় আসতে পারবে কিনা তা নিয়ে সংসয়ের দেখা দিয়েছে। কিন্ত আমরা যে চকে ইলেকশনের প্লান নিয়েছি তাতে পরাজয় ....না, না তা কখনও নয়। এরা তা বুঝতে পারতেছেনা!
আর যদিইবা হ্য় - এই ভাবে পক্ষ বদলানো ঠিক না। শত হলেও বিগত চার বছর এদেরকে অনেক সুযোগ সুবিদা দেয়া হয়েছিল - এত সহজে তা এরা কি করে ভূলে গেল! নিমক-হারাম বোধ হ্য় একেই বলে! এত পজিশন, এত পাওয়ার, এত এয়ার্ড, এত তেল-মালিশ! কিসের জন্য!
পত্র-পত্রিকার এই ডাইরেকশন চেইন্জ হওয়ার প্রধান কারণ জনগন। বিগত দুই সাপ্তায় আমাদের সরকারের অনেক আসল চেহারা সাধারণ মানুষের কাছে ধরা পড়েছে। অনেকটা ঠিক হয় নাই। জনগন তাই আমাদের সরকারের উপর ক্ষেপে গেছে - তারা এখন একটা ডিসিশনের জন্য ব্যকুল!
জনগন না হয় করল - কিন্ত আদর করে পোষা পত্র-পত্রিকাগুলো এই করবে তা ভাবিনি কখনও। মনে হচ্ছে কি আসতেছে তা তারা আমাদের আগে বুঝে আগ থেকেই সাইড নিচ্ছে। আমরা সাইড নিবনা - আমরা আমাদের আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়নে বদ্দ পরিকর। জুলুম শোষণ যা প্রয়োজন আমরা তাই করবো - দরকার হলে আরো বাড়িয়ে দেব - ইনশাআল্লাহ!
যে করেই হোক আগামী নিবার্চনে আওয়ামীলীগকে জয় হতেই হবে। এর জন্য যদি সব রসাতল করতে হ্য় - করবো। যে বা যারা আমাদের এই লক্ষ্য পৌছাতে হুমকি হতে পারে তাদের একটা একটা শেষ করতে হবে। যে ভাবেই হোক ওদের ফাসাতে হবে - ফাসি দিতে হবে! তা যদি না হ্য় তা হলে অন্য কৌশল খুজতে হবে।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৩
আলাপচারী বলেছেন: বিপদ হোল অন্য জায়গায়:
আমাদের পছন্দ অপছন্দের বিষয় অনেকগুলো। কিন্তু সেগুলোর মোক্ষম জবাব দেবার অপশন (এক্ষেত্রে ভোট) মাত্র একটা।
ভোট পদ্ধতি নিয়ে মানুষকে ভাবতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১০
জীবনকেসি বলেছেন: হলুদে ওরা ডুবে গেছে। নিজ পেশার প্রতি কোন কর্তব্যবোধ নাই।