![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকে প্রায় সব খবরের কাগজগুলোতে আমাদের আওয়ামী ওলামা লীগের উপদেষ্টা মাওলানা মাসউদ সর্ম্পকে বড় একটা বেশ মজার খবর পড়লাম। আপনারা নিচ্শয় তা দেখেছেন । হযরত মাওলানা মাসউদ সহেবকে বিভিন্ন ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে উনি বহুত সুন্দর ভাবে সে সবের উত্তর দিয়েছেন। মারহাবা, মারহাবা, হুজুরে আওয়ামী ওলামা, হুজুরে গালীমানি মারহাবা!
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে হজরত মাওলানা মাসউদ -মাইতে কালবী, ধওয়ী দিশারী বলেন যে উনি আল্লাহ-রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে যারা বেয়াদবি করছে তাদেরকে দ্বীনের দাওয়াত দেয়ার জন্য ও সঠিক পথে আনার জন্য তাদের আস্তানায় গিয়েছেন। এমন কি তাদের জন্য দোয়া করেছেন, চোখের পানি ফেলেছেন। প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহানবী (স.)-এর দাওয়াত ছিল কাফেরদের কাছে। কাফেরদের কাছে না গেলে তিনি দ্বীনের দাওয়াত দিতেন কিভাবে?
ইসলামবিদ্বেষী লোকদেরকে আল্লাহর পথে দাওয়াত দেয়া ও হেদায়েতের উদ্দেশ্য নিয়েই তিনি এমন কিছু কজ করেছেন যা তাকে বিতর্কিত্ অবস্হানে নিয়ে গেছে। হুজুরের নিয়ত ছিল পাকা পোক্ত কিন্ত উনার কাজগুলো হয়তো সঠিক হ্য়নি। ভূলবশত হ্য়তোবা কিছু নাজায়েজ কাজ করেছেন, তাতে কি আসে যায়? স্যাকুলার ইসলামে এগুলো কেন আরও অনেক কিছুই জায়েজ এবং এসবের সুযোগ না নেয়াটাই আসলে নাজায়েজ! তাই আমাদের স্যাকুলার আও্য়ামী ওলামা মাশয়েখের সমালোচনা কানে না নেয়াটাই শ্রেয়!
ছোটবেলা শুনেছিলাম এক টুপী-দাড়ীওয়ালা লোককে বেশ্যা পাড়ায় দেখে একজন সুধল এখানে কি করেন? লোকটি উত্তর দিল: বেশ্যাদেরকে পাপের কাজ ছেড়ে, ভালোর পথে চলার উপদেশ দিচ্ছি।
যদিও অনেকের কাছে আমাদের আওয়ামী ওলামা লীগের উপদেষ্টা মাওলানা মাসউদের কিছু কর্ম-কান্ড বির্তকিত - এর মধ্যে অনেক হিকমৎ রয়েছে। এই গায়েবী হিকমৎগুলো স্যাকুলার মাশায়েখ ছাড়া সবাই বুঝবে না - বুঝার সাধ্য তাদের নাই! আওয়ামী ওলামা লীগ তাই করছে যা অন্যরা করতে নারাজ! পথভ্রষ্ট মানুষকে সঠিক পথের দিশা দিতে এমন বলিদান খুবই বিরল। তাই না?
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২৮
ইব্রাহিম মন্ডল বলেছেন: মাওলানা ছু তো ব্লাগারদের দাওয়াত দিতে গিয়েছিলেন। তারা কী দাওয়াত কবুল করলো?
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩০
েভােরর স্বপ্ন বলেছেন: কেউ হাসিনার আর কেউ খালেদার আচলের নিচেয় আশ্রয় নেই ... খালেদার আচলের গুলা হক্কানী আলেম হলে হাসিনার গুলা হবেনা কেন ??
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
সুইট টর্চার বলেছেন: আমি অনেক দিনের ইচ্ছা পূরণ করার জন্য গত রমযানের আগের রমযানের ঈদের নামাজ পড়ার জন্য শোলাকিয়া গিয়েছিলাম।বৃষ্টি ছিল তাই অনেক কষ্ট করে ২ ঘন্টা কাঁদার মধ্যে দাঁড়িয়ে থেকে দেশের সবচেয়ে বড় জামাতের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। ভাল লাগছিল এত মানুষ একসাথে নামাজ পড়ছি এ জন্যে। কিন্ত হতাশ হলাম নামাজ শেষে যখন মোনাজাত শুরু হল। মোনাজাতের অধিকাংশ সময় জুড়ে ছিল বঙ্গবন্ধু, আম্লীগ, হাসিনা এসব নিয়ে স্ততি বন্ধনা ইত্যাদি। আমার মনে হচ্ছিল আমি ১৫ আগষ্টের কোন মিলাদ মাহফিলে এসেছি। আমি ভেবে পাইনা ওর মত একজন বিতর্কিত ব্যাক্তি, জঙ্গীনেতা কিভাবে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাতের ইমামতি করেন। ইতোমধ্যই সে শাহবাগী নাস্তিকদের সাথে একাত্বতা ঘোষনা করেছে। আশা করছি আগামী ঈদের জামাতে এদেশের লক্ষ কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান তাকে প্রতিহত করবেন।
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬
শাহাদাত রুয়েট বলেছেন: ওইসব মুরতাদদের জন্য দুআও করা যাবে না এই বিষয়টিও জানেনা আবার আলেম। মুশরিকদের জন্য দুআ করা যায় না। ধর্ম নিরপেক্ষ দলের সাথে যুক্ত আছে তিনি আবার ইসলাম কপচায় ।
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: ধর্মের রাজনীতিকীকরণ!
তার মানে একেক রাজনৈতিক দলের ইসলাম আলাদা আলাদা - যেমন আওয়ামী ওলামা লীগের ইসলাম, মওদূদী ইসলাম আর প্রচলিত ইসলাম।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০০
বোকা_ছেলে বলেছেন: ওলামায়ে শাহবাগী
আশেকানে নাস্তিক
তরিকায়ে বাকশাল
উম্মতে হাসিনা
দাওয়াতে ইবলিশ
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
কি বোর্ডের মাইর বলেছেন: ফরিচুদ্দিন মাচুদ উনি তো বমা হামলার দায়ে ধরা খাইছিলেন, অলামালিকের লোক
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:১৩
বাকাট্টা বলেছেন: +++++++++++++++