![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কখনো মেয়ে শিশুদের হাঁড়ি-পাতিল বা গৃহ সংসারের তৈজসপত্র কিনে দেই না বা আমি এর ঘোর বিরোধীতা করি ।
আমরা বাঙালীরা নারীদের গৃহ অভ্যন্তরে দেখতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি ।
এইজন্য একটি মেয়ে শিশুর হাতে কলম,পেন্সিল তুলে না দিয়ে আমরা তুলে দেই তৈজসপত্র ।রান্নাবান্নায় অভ্যস্ত করতে চাই,কারন তাকে জীবনভর রান্নাঘরেই কাটাতে হবে স্বামী ও সংসারের মন যোগাতে ।
মেয়েদের সুখের জন্য তাই আমরা তাদের হাতে তুলে দেই খুন্ত্যি আর কড়াই !
আর এক ধরনের বর্বর চিন্তার মানুষ আছে যারা মেয়ে শিশুদের ছোটবেলা থেকেই উরনা পরতে অভ্যস্ত করে,বোরখা পরায় ।
এর মানে হচ্ছে,
তুমি মেয়ে,তোমাকে ঘরেই শোভা পায় ।
এইসব চিন্তাভাবনার কারনেই দেশটা পিছিয়ে আছে ।
বিশাল সংখ্যক নারী পিছিয়ে আছে অথবা তাদের অক্ষম করে রাখা হয়েছে ।
মুজিব শতবর্ষে রাষ্ট্রের গলায় শিকল পরানো এইসব দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রথা সবার আগে ভাঙা হোক,তারপর বলা হোক-
বাঙলাদেশ উন্নত হবে ।সমৃদ্ধ হবে ।এগিয়ে যাবে ।
আমরা কি আদৌ জানি একটি উন্নত দেশের সংজ্ঞা !!এগিয়ে যাওয়া !
বিশাল সংখ্যক নারীকে পিছিয়ে রেখে,রান্নাঘরে ফেলে আমরা কোন উন্নয়নের পথে হাঁটবো ভেবেছি কখনো ??
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩০
মীনক্ষোভাকুল কুবলয় বলেছেন: ধন্যবাদ ।
আসলে কয়েক দিন আগে আমার স্মার্টফোনটি নষ্ট হয়ে গেছে যার কারনে আমি অনলাইনে নিয়মিত হতে পারছিনা ।
আগামী মাসে ফোন নিবো,তখন আর এমন হবেনা ।
যাহোক,
দেখুন আপনি বলছেন শিক্ষার কথা ।
কিন্তু আমাদের সমাজ ব্যবস্থা নারী শিক্ষাবান্ধব নয় ।
এখানে ব কলাম আরবি পড়ানো হয় যাতে বিয়ে দেওয়া যায় ।
এ ছাড়া আমার মনে হয় নারী শিক্ষা বান্ধব পরিবার ও সমাজ ব্যবস্থা এখনো গড়ে ওঠেনি ।
রান্নাঘর ও চৌকাঠের ভেতর থেকে এখনো নারীরা বের হতে পারেনি ,শিক্ষাতো অনেক দূরের কথা ।
আগে নারীকে মুক্ত করতে হবে,বন্দি অবস্থায় কোন শিক্ষা অর্জন করা যায় না ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নারী রান্না ঘরে থাক বা অন্য কোথাও তাতে উন্নয়নের কোন হেরফের ঘটবেনা। নারী পুরুষ সবাইকে শিক্ষিত হতে হবে তবেই দেশ উন্নতির দিকে যাবে। আর মুসলিম হিবেবে ধর্মীয় শিক্ষাও নিতে হবে।
কমেন্টের উত্তর দেওয়া ব্লগিং এর অংশ। আপনি পুরনো পোস্টের উত্তর না দিয়েই নতুন পোস্ট করেছেন!