নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিরোনাম দেখেই রেগেমেগে আমার দিকে তেড়ে আসবেন না। অথবা, আমি সিরিজ রিভিউ করতে গিয়ে রাজনীতির জটিল বিষয়সমূহ নিয়ে পর্যালোচনা করেছি এমনও নয়। কিঞ্চিৎ দোষারোপ গায়ে মাখতে রাজী।
সিরিজের শুরুতে প্রতি এপিসোডে দুটি ভাস্কর্য দেখানো হয়েছে। আমি খেয়াল করলাম এক ভাষ্কর্যের গায়ে লেখা, “স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক।” আমরা যারা নিয়মিত নাটক, সিনেমা ও সিরিজ দেখে থাকি তাদের অন্তত এই বিষয়টি ফসকে যাবার বিষয় বলে অন্তত আমার মনে হয় না।
‘মহানগর’ সিরিজ বাংলাদেশের সিরিজের মধ্যে একটি নতুন বেঞ্চমার্ক স্থাপন করেছে এটা চোখ বন্ধ করে বল যায়। পরিচালক আশফাক নিপুন তিনি তার গল্প, চিত্রনাট্য এবং পরিচালনায় যথেষ্ট মুন্সিয়ানার পরিচয় দেখিয়েছেন।
গল্প
‘মহানগর’ সিরিজের প্রথম সেশন পলিটিক্যাল এবং ক্রাইম-থ্রিলার জনরার। তাই সহজেই অনুমেয় ছিলো যে, এই দ্বিতীয় সেশন কেমন হতে যাচ্ছে… যতদূর জানি, মহানগর সিরিজের প্রথম সেশন-ই ‘হইচই’ ওটিটি প্লাটফর্মে দর্শকদের সংখ্যার দিক থেকে শীর্ষে ছিলো। তাই স্বাভাবিকভাবেই ‘মহানগর ২’ নিয়ে দর্শক মনে মুক্তির আগে থেকেই প্রবল আগ্রহ ছিলো। সত্যি বলতে ঘটলোও তাই। মুক্তির সাথে সাথেই সামাজিক মাধ্যম সহ জাতীয় পত্রিকা এবং একাধিক ব্লগে রিভিউয়ের ঝড় বয়ে গেল।
এই ঝড়টা অবশ্য ‘মহানগর ২’ পাওয়ার যোগ্যতা রাখে এবং এ ব্যাপারে সন্দেহ রাখার কোনো কারণ দেখি না। কিন্তু ‘মহানগর ২’ তূলনামূলক আমাকে হতাশ করেছে। এই সিরিজে সিস্টেমের মধ্যে যে ‘ভূত’ কে দেখানো হয়েছে তা রাষ্ট্রের জন্য হোক অথবা কোনো ব্যক্তি বিশেষের জন্য হোক সত্যিই ভয়ানক।
আর সিস্টেমের সাথে বলতে গেলে একা লড়াই করে যাচ্ছেন একজন ওসি। এবারের গল্প নির্বাচনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং তার সভায় একটি বোমা হামলা/বিস্ফোরণ নিয়ে। এই সিরিজের এই স্বতন্ত্র প্রার্থী কে শেষ অবধি ভালো বলে মনে হয়েছে। যদিও আশফাক নিপুন নতুন গল্পে টুইস্ট দেবেন কিনা জানা নাই। কারণ ওপার বাংলার আরেক জনপ্রিয় অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য কে পরবর্তী সেশনে দেখা যাবে। সুতরাং সে অপেক্ষায় রইলাম।
এই গল্পে প্রথমেই যেটা দেখানো হয় সেটা হলো, এক গোয়েন্দা সংস্থার কিছু সদস্য ওসি হারুন কে এক আয়না ঘরে বন্দি করে রেখেছেন। তারপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তার জীবনে ঘটা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। আপাতদৃষ্টিতে আপনার মোশাররফ করিমকে একজন চোখা দুর্নীতিবাজ, প্রতারক বলেই মনে হবে। যেটা কিনা প্রথম সেশনেও দেখা যায়। কিন্তু এই ভয়ংকর গোয়েন্দা সংস্থা ওসি হারুন সম্পর্কে পুর্বে থেকেই অবগত, সব তথ্য তাদের হাতে রয়েছে।
কিন্তু ওসি হারুন ঘটনার ফ্লাশব্যাকে বারবার ফিরে যাচ্ছেন এবং দুর্দান্ত কনভিন্সিং ‘বিবরণ’ যে কাউকে মুগ্ধ করবে এবং পুরো সূত্র মেলাতে দর্শক প্রবলভাবে ভ্যাবাচেকা খেয়ে যাবে। যদিও ইন্সপেক্টর ‘মলয়’ এই সেশনে না থাকায় দর্শক হতাশ হয়েছেন বলে তো আমার মনে হয়েছে। এবং বারবার অতীতের একটি কেস এবং বর্তমানের যে মেয়ে ঘটিত ইস্যু এই দুই টাইমলাইনে হাঁটায় আমি একজন দর্শক হিসেবে বিরুক্ত হয়েছি।
এটি তো এক রাতের গল্প। কিন্তু এই এক রাতের গল্প এক সিরিজে তুলতে গিয়ে সময়ের ব্যবধান চোখে পড়ার মত। ঠিকাছে, এই রাত শেষ হবে না সেটা বুঝলাম কিন্তু রাতের কোন অংশ চলছে তা যদি উল্লেখ করা যেত তাহলে দর্শক মনে এই সন্দেহ আর থাকতো না। অথবা, এই নিয়ে অস্পষ্টতা ছাড় পেত।
এবারের সেশনের প্রধান আকর্ষণ ছিলো ‘শ্যামল মাওলা’। অসাধারণ অভিনয় দিয়ে পলিটিক্যাল এবং ক্রাইম-থ্রিলার জনরার ওজন ধরে রেখেছিলেন শেষ পর্যন্ত। অন্যদিকে ওসি হারুনের সেই দুটি কথা বারবার ফিরে আসায় কমিক রিলিফের সাথে সাথে সিরিজের ডায়ালগ যেন ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। থানার শেষ দিনেও চারপাশে এত ভূতের সাথে লড়াই করে জিত – মোটেই সহজ ছিলো না (যদি আমি ওসি হারুনের গল্প পুরোপুরি বিশ্বাস করি)।
আবার গোয়েন্দা সংস্থায় ভয়ানক নজরদারির মধ্যেও নিজেকে বাঁচিয়ে চলা আরো কঠিন ছিলো। আবার ওসি হারুনের বন্ধু ডিবি অফিসার বৃন্দাবন দাস এর যোগসূত্র কীভাবে হলো তাও স্পষ্ট নয়। উল্লেখ্য, ওসি হারুনের কাছে এক ঘন্টা সময় মানে সত্যিই অনেক সময়। আরো বলে দিলে সিরিজের ক্ষতি হতে পারে, বাকিটা কষ্ট করে হইচই ওটিটি প্লাটফর্মে দেখুন।
অভিনয়
ওসি হারুন চরিত্রে মোশাররফ করিমের যে ভয়ানক অভিনয় খুব সম্ভবত সেটাই আরো একটি এবং আরো একটি এপিসোড দেখায় বাধ্য করেছে। ফজলুর রহমান বাবু এবং বৃন্দাবন দাস কে পেয়ে মন ভরে গেলেও তেমন একটা সুবিধে করতে পারেন নি তারা। নাটক থেকে সিরিজে এসে ছক্কা তো দূর চার মারতেও অক্ষম ফজলুর রহমান বাবু।
কিন্তু বৃন্দাবন দাস সেই অর্থে বেশ সার্থক। বিশেষ করে শেষ এপিসোডে তার ভিন্ন মাত্রার চরিত্র দেখে। আরো একটি বিষয় হলো, ডিবি পুলিশ হয়েও এত সহজেই সাধারণ মানুষের সাথে মিশে যাওয়া এবং এক মেয়েকে উদ্ধার/খুঁজে বের করার চেষ্টা আমায় অবাক করেছে। কিন্তু এই চরিত্রের ওজন প্রথম দিকে এতই কম ছিলো যে একজন সিএনজি ড্রাইভার তাকে পতিতালয়ে নিয়ে গেছেন। যা দেখে মুগ্ধ হয়ে অবশ্য হাসি পাবার -ই কারণ।
শ্যামল মাওলা ছিলো এই সেশনের দ্বিতীয় প্রাণ। তিনি ই একমাত্র খল চরিত্রের শীর্ষে থাকতে পারেন বলে আমার বিশ্বাস। এক মূহুর্তের জন্য আমি ভুলেই গেছিলাম যে, তিনি একটি চরিত্রে অভিনয় করছেন মাত্র; সত্যিকারের খল নায়ক নন বা এন্টাগোনিস্ট নন। স্যালুট আপনাকে!
পরিচালনা ও চিত্রনাট্য
মহানগর সেশন ১ এর তুলনায় সেশন ২ এর বাজেট তূলনামূলক বেশি ছিলো বলে আমার ধারণা। এক ফ্রেম থেকে আরেক ফ্রেমের যে ট্রানজিশন তিনি নিয়েছেন তা প্রায় নিখুঁত বলা যায়। কোথাও ধাক্কা খেয়েছে বলে তো আমার মনে হয় নাই। কিন্তু নতুন কেস এবং নতুন নতুন চরিত্র উন্নয়নে এত সময় দিতে হয়েছে যা সিরিজের দৌড় কে অনেক শ্লথ করে দিয়েছে। একটু ফাস্ট-ফরওয়ার্ডিং হলে আরো জমতো।
মানে গল্প ছিলো এক সিনেমার কিন্তু সেটাকে এক সিরিজ বানানো হয়েছে বলে অন্তত আমার ধারণা। পূর্বের গল্পের সাথে এই গল্পের মিল রক্ষা করা গেলেও এটি পুরোপুরি নতুন গল্প ছিলো। আর এখানেই দর্শক একঘেয়েমির স্বীকার হয়েছেন বলে অন্তত আমার ধারণা। আশা রাখছি, পরিচালক আশফাক নিপুন সাহেব গল্পে আরো মন দেবেন।
সংলাপ ও ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক
এই সিরিজের সংলাপ ছিলো দুর্দান্ত। ওসি হারুনের দুটো কথা আমাদের সবাইকেই আশা করি মুগ্ধ করেছে। এমনকি এই দুটো কথা নিয়ে এক ধরণের কমিক রিলিফের জায়গা দেওয়া হয়েছে। বাদবাকি সংলাপের ক্ষেত্রে বাংলা ওয়েব সিরিজের মান পুরোপুরি রক্ষা হয়নি। কিছু বিষয় অযথা পেঁচিয়েছে বলে অন্তত আমার ধারণা। মনে হয়েছে জোরপূর্বক কিছু বিষয় প্রবেশ করানো হয়েছে।
অবশ্য ভারতীয় উপমহাদেশের সিনেমার ক্ষেত্রে পলিটিকাল এবং ক্রাইম থ্রিলার জনরা খুব কমই হয়। এজন্য আলাদা রকমের সাহস লাগে। সেই হিসেবে বাইরের কিছু সিরিজের মাপকাঠিতে সংলাপ কে ছাড় দেওয়া যায়। রাজনীতি এবং প্যাঁচ দুটোই খুব ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকে বলে আমার ধারণা।
অন্যান্য উপাদান ও কনটেক্সট (Context)
১. এক চিত্রনায়িকার সাথে এক রাজনৈতিক নেতার কথোপকথন যেমন এদেশের সবাই জানে ঠিক তেমন করে উক্ত অডিও কল কারা ফাঁস করেছেন সেটা কিন্তু কেউ জানেন না। এই সিরিজে সে বিষয়ে কিন্তু ক্ষুদ্র ঝলক দেখানো হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নিশ্চয় বসে থাকেন না।
২. সামনেই বাংলাদেশে নির্বাচন। এছাড়াও বিএনপির নির্বাচনে উপস্থিত না থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। এমনকি উক্ত স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজ দলের বাইরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এসবও কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে সম্পর্কযুক্ত।
৩. গুম ও আয়নাঘর নিয়ে কিছু প্রতিবেদন বিভিন্ন মিডিয়া থেকে সামনে আসলেও পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যেত না। এই সিরিজে মোটামুটি আক্ষরিক ভাবেই ওমন একটি আয়নাঘর দেখানো হয়েছে। এক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের শেষ দিন সম্পর্কেও সম্যকভাবে ধারণা পাওয়া যায়।
৪. আতংকবাদ (টেরোরিজম) নিয়ে অনেক অংশে কাজ করা হয়েছে৷ কিন্তু টেরোরিজম কে ধর্মের সাথে মোটেই চিপকানো হয় নাই। টেরোরিজম এর সত্যিকারের সংজ্ঞা আমাদের সামনে। কেউ হঠাৎ বাড়ি থেকে নাই হয়ে গেলে এবং হঠাৎ এক বছর পর আবির্ভূত হলেই তিনি টেরোরিস্ট এই বিষয়টি থেকে মুক্তি পাওয়া গেছে। কারণ, মানুষের জীবনে বহু কারণে বিপর্যয় আসতে পারে। এবং সেজন্য টেরোরিস্ট হওয়া জরুরী নয়।
৫. পরিবার: এক বোনের অবিশ্রান্ত এবং অক্লান্ত চেষ্টা তার ভাই কে থানা থেকে বের করবার তা চোখে জলও আনতে পারে। অথচ, এই ভাই এই পরিবারে কোনো দায়িত্ব নেয় নি। কিন্তু পরিবার তার পেছনে দাঁড়ানো।
৬. সর্বশেষ, পুলিশও মানুষ। পুলিশের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের যে ঘৃণা তা বিভিন্ন মিডিয়া থেকে একাধিক জরিপ আমাদের সামনে এসে দাঁড়ায়। এনকাউন্টার করার জন্য চড় পর্যন্ত খেতে হয় এক ওসি কে তাও এক সামান্য রাজনীতিবিদের কাছে থেকে। কিন্তু বিবেকের বিচার হয় সর্বশেষ বিচার।
পরিশেষ
বাংলা সিরিজ, সিনেমা বা নাটক খুব বেশি দেখা হয় না। আমরা চিত্তবিনোদনের জন্য হাজারো কন্টেন্ট দেখে থাকি। কিন্তু বাংলা কে সে পর্যন্ত দেখি না, দেখতে পাই না, দেখতে পারি না। আপনারা এমন সুন্দর সুন্দর কাজ করলে তা দেখতে আমাদের বাধ্য করায়। আর এখানেই একজন পরিচালক, প্রযোজক এবং সর্বপুরি এই পুরো টিমের সফলতা। বাংলা ওয়েব সিরিজের জয় হোক।
ব্যক্তিগত রেটিং ৭ এর বেশি দেওয়া সম্ভব নয়। আরো একটু গোছানো হিসেবে আশফাক নিপুন সাহেবের কাছে আমি আবদার করতেই পারি। কারণ উনি শুধু জনপ্রিয় পরিচালক -ই নন, আমার মত ক্ষুদ্র লেখক/অভিনেতাদের জন্য এক অনুপ্রেরণা।
এভাবেও সিরিজ বানানো যায়। ধন্যবাদ
১১ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
মি. বিকেল বলেছেন: ওকে, সিরিজটি দেখবার জন্য আমন্ত্রণ রইলো। ধন্যবাদ
২| ০৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:১৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আশফাফ নিপুণ একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা।
সে কোন দলের রাজনীতি করে এটা এখানে বিবেচিত হওয়া উচিত নয়।
মহানগর ২ একটি সুনির্মিত চলচ্চিত্র। সুন্দর স্টোরি, এখানে বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের অব্যবস্থাপনার কিছু চিত্র ফুটে উঠেছে।
কিন্তু পুলিশ সেন্সর বোর্ড ও সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাগুলো জেনেশুনেও বাধা দেয় নি। অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে।
কিন্তু রাজনীতিতে দেউলিয়া নিঃস্ব বিএনপি জামাত প্রচলিত রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে গাধার মত সামান্য একটি চলচ্চিত্রকেই বিশাল অস্ত্র মনে করে লাফাচ্ছে।
১১ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
মি. বিকেল বলেছেন: সহমত নই
বাংলাদেশে বৃহৎ দুটি দল হচ্ছে, আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি। এটা আমি বা আপনি স্বীকার করা বা না স্বীকার করাতে কিচ্ছু আসে যায় না। আর শিল্পের উদ্দেশ্য শুধু বিনোদন দেওয়া নয়।
৩| ০৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: মহানগর এক নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিলো তখন । সেটা মূলত ছিল পুরোটাই সিরিজ কেন্দ্রিক । মানে অভিনয় গল্প মেকিং এসব নিয়ে আর কি ! কিন্তু মহানগর দুই নিয়ে তার থেকেও বেশি আলোচনা হয়েছে । এর পেছনে গল্প মেকিং অভিনয় কারণ নয় কিন্তু কারণ হচ্ছে নিপুন সাহেব এখানে গল্পের মাঝে বর্তমান সময়ের কিছু দিক তুলে ধরেছেন । বিশেষ করে সম্প্রতি সময়ের কিছু পলিটিক্যাল ঘটনাকে সেখানে দেখানো হয়েছে ফাঁকে । যেমন বাবু ফোনে আড়ি পেতে, মডেল আর কঠিত লোকের কথা শোনে তারপর বলে, টাকলা আর মানুষ হইলো না । সিরিজে এই ব্যাপার গুলো দেখানো, এটা কিন্তু এই সরকারের আমলে আর হয় নি । এটাই প্রথম। এটাই মূল কারণ আলোচনার !
১১ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
মি. বিকেল বলেছেন: সেন্সরবোর্ড এ আটকে থাকা 'রানা প্লাজা' তার উত্তম উদাহরণ হতে পারে। আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৮ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:২১
রাজীব নুর বলেছেন: মহানগর-২ এখনও দেখা হয় নাই।
খুব শ্রঘই দেখে ফেলব।
১১ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
মি. বিকেল বলেছেন: নিশ্চয়, দেখুন!
৫| ০৯ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: কালকে বলার সুযোগ পাইনি; দুর্দান্ত রিভিউ হয়েছে। মহানগর নিয়ে আমার পড়া সেরা রিভিউ।
তবে রেটিঙ্গটা কম হয়ে গেছে। ১০ এ ৮ দিন অন্তত।
যাকে ঘিরে কাহিনী আবর্তিত সেই ড্যাশিং যুবক ছেলেটার অভিনয় নিয়ে কিছু বলা হোল না যে, দুর্দান্ত অভিনয় করেছে সে।
১১ ই মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫৮
মি. বিকেল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
হ্যাঁ, অন্তত ৮ দেওয়া যেতেই পারতো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই মে, ২০২৩ ভোর ৫:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: দেখা হয়নাই তাই কিছুই বলতে পারছিনা।উগ্রবাদ আসে,উগ্র জাতিয়তামাদ থেকে আর আসে ধর্মীয় মতবাদ থেকে।ধর্মীয় মতবাদ থেকে যে উগ্রবাদের জন্ম সেটা একদল স্বিকার করে অন্যদল করে না।