![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতি বছরই রমজান আসার দু'মাস আগে থেকেই 'খাজা বাবা', 'মেরাজ', 'শবে বরাত', ইত্যাদি আরো অনেক ধর্মিয় বিষয়কে সামনে রেখে এই মিরপুর এলাকায় শুরু হয় অধর্মিয় কাজ। সব একসাথে না বললেও একটাই বলি, আর সেটা হলো ওয়াজ-মাহফিলের আয়োজন।
ওয়াজ মাহফিলের কথা বলে এখন রীতিমতো এলাকার মানুষ চাদাবাজি করে থাকে। আর এর প্রধান অতিথি করে এমন একজন কে যে ওই এলাকার সবচেয়ে কুখ্যাত লোক। যেমনঃ কমিশনার, বড়মাপের চাদাবাজি বা সরকারি সম্পত্তি হরিলুট করে এলাকায় ভালই প্রতিপত্তি বানিয়েছে এমন। এবং এদের হত্যা-ধর্ষন সহ আরও অনেক ক্রাইম থাকেই।
তবে এটা আমার আপত্তির বিষয় নয়। তাদের এই অধর্ম-পালন ব্যাক্তিগত পর্যায় পেরিয়ে যখন সামাজিক গণ্ডিতে প্রবেশ করে, তখন আর সমাজটা বাসযোগ্য থাকে না।
যেমন, এরা দুই দিন পর পর এলাকায়-এলাকায় যে সব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করে তার মাইক সিস্টেমটা ওই ওয়াজের প্যান্ডেলের ভেতর না রেখে আশে-পাশের ৫-৬ লাইনে ছড়িয়ে দেয়। যদিও মাহফিলের ব্যাপারে দু-এক দিন আগে থেকেই পুরো এলাকায় মাইকে ঘোষনা দিয়ে দেয়।
আর এ সব ভন্ডদের ওয়াজ মাহফিল গুলো শুরু হয় সন্ধার পর থেকে। শেষ হয় একেবারে মধ্য রাতে। এগুলার একটাও যে ফজরের নামাজ পড়তে পারে না তা হলফ করে বলা যায়।
এ ছবিটি তে দেখেন, এখানে অনেক বড় করে প্যান্ডেল সাজানো হলেও একেবারে সামনে অল্প কিছু লোক দেখা যাচ্ছে। তাহলে বোঝাই যাচ্ছে মানুষ ইচ্ছে করেই আসে নাই।
আর সে জন্যে মনে হয় এই ভন্ড গুলা জোর করে ধর্ম পালনের জন্য, আশে পাশের ৫/৬ লাইনে মাইক দিয়ে রাখে।
আর তাছাড়া যে সমস্ত রোড-এ এসব ভন্ডামি গুলা চলে, ওই সমস্ত রোড গুলা একেবারে ব্লক করে দেয়া হয় ফলে শুরু হয় যানজট। এমনি তে বর্ষাকালে রাস্তার অবস্থা খারাপ থাকে তার উপর এভাবে রাস্তা ব্লক করে এরা যে কতোটা দ্বীন-ইসলাম পালন করে তা বোঝাই যাচ্ছে।
এখন কথা হলো, এভাবে রাতে মানুষকে ঘুমাতে না দিয়ে, অসুস্থ/বৃদ্ধ দের অবস্থা ১২ টা বাজিয়ে যে সমস্ত আল্লার ওলি(!)রা নিজেদের চরিত্রের কয়লার কালির মতো করে পরিচয় দেয়, এদের ওয়াজে কয় জন ধর্মের কথা শুনবে। বস্তুত, মানুষ থেকে অর্থাৎ ধনী-গরীব নির্বিশেষে নিয়ম ধরে এক রেটে যে চাদা এলাকার বখাটে বদমাইশ গুলা তুলে, এর পরেইতো সবার কাছে ক্লিয়ার হয়ে যায় যে এখানে ধর্মিয় ভন্ডামি চলবে।
সারা বছর নামাজ-রোজার বালাই নাই। রমজান সহ এরকম কিছু মাস এলেই এদের ধর্মের নামে ভন্ডামি শুরু হয়। আর এই বদমাইশ গুলাই বুড়া হইলে আবার তাবলীগ জামাতে যোগ দেয়। প্রতি বছরই রমজান আসার দু'মাস আগে থেকেই 'খাজা বাবা', 'মেরাজ', 'শবে বরাত', ইত্যাদি আরো অনেক ধর্মিয় বিষয়কে সামনে রেখে এই মিরপুর এলাকায় শুরু হয় অধর্মিয় কাজ। সব একসাথে না বললেও একটাই বলি, আর সেটা হলো ওয়াজ-মাহফিলের আয়োজন।
২৫ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: তাকে প্রধান করে এই জন্য যেন, পাবলিক এই ভন্ড-মাহফিলের বিরুদ্ধে কিছু না করতে পারে।
২| ২৫ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
এম আশিক বলেছেন: আমার জানা মতে এই ধরণের মানুষের একটা দল আছে কিছু এলাকায় এরা ন্যাড়া ফকির নামে পরিচিত , এদের কাজ হল নামাজ না পড়া, তাদের মতে কুরান নব্বই পারা। ৩০পারা আসমানে ৩০পারা নবির কাছে আর ৩০পারা এদের সিনার মদ্ধে। এদের কাছে যে ৩০পারা আছে তাতে নামাজ জীবনে একবার পড়ার কথা আছে নাকি। এরা পীর এবং মাজার পুজা করে ।অনেকে লালন শার ভক্ত। যেহেতু তাদের সংস্পর্সে কোন ভাল মানুষ যায়্না তাই বখাটে চোর গুন্ডারাই এদের সাথি। তবে পোষ্টদাতার শেষের কথা ভুল। তারা কখনো তাবলিগে যায়্না। কারণ তাবলিগ জামাত একটি তাওহিদী জামাত।
২৫ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫১
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন:
হায় হায়, কন কি?
নতুন তৈথ্য ফাইলাম
৩| ২৫ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
এম আশিক বলেছেন: আমার জানা মতে এই ধরণের মানুষের একটা দল আছে কিছু এলাকায় এরা ন্যাড়া ফকির নামে পরিচিত , এদের কাজ হল নামাজ না পড়া, তাদের মতে কুরান নব্বই পারা। ৩০পারা আসমানে ৩০পারা নবির কাছে আর ৩০পারা এদের সিনার মদ্ধে। এদের কাছে যে ৩০পারা আছে তাতে নামাজ জীবনে একবার পড়ার কথা আছে নাকি। এরা পীর এবং মাজার পুজা করে ।অনেকে লালন শার ভক্ত। যেহেতু তাদের সংস্পর্সে কোন ভাল মানুষ যায়্না তাই বখাটে চোর গুন্ডারাই এদের সাথি। তবে পোষ্টদাতার শেষের কথা ভুল। তারা কখনো তাবলিগে যায়্না। কারণ তাবলিগ জামাত একটি তাওহিদী জামাত।
২৫ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৩৮
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আর এর প্রধান অতিথি করে এমন একজন কে যে ওই এলাকার সবচেয়ে কুখ্যাত লোক। যেমনঃ কমিশনার, বড়মাপের চাদাবাজি বা সরকারি সম্পত্তি হরিলুট করে এলাকায় ভালই প্রতিপত্তি বানিয়েছে এমন
সহমত