২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। প্রথমত ভারত এই লেখার প্রসঙ্গ নয়। দ্বিতীয়ত ভারতেও অনেক ঘটনা আছে যেখানে হিন্দু সাধুরা নানা অনৈতিক কর্মকান্ডে জগিত। তাদের এই সব কাজ নিঃসন্দেহে হিন্দু ধর্মকে খলংকিত করছে।

২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: লেখা পড়ছেন এবং মন্তব্য করছেন এই জন্য ধন্যাদ

২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: চোখ চারদিকে ঘুরালে তো আরও বেশি বিপদ রে ভাই! ইসলাম ধর্মটাকে কিছু মুসলমান তাদের আচরণের মাধ্যমে সত্যিই কলংকিত করে চলেছে। মহানবী (সাঃ) এর সময় এবং খোলাফায়ে রাশেদিন, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈনদের সময় মুসলমানদের আচরণ দেখে অন্যরা ইসলাম গ্রহণ করতো। আর এখন, জাকির নায়েক, আহমেদ দিদাদের মতো লোক বলতে বাধ্য হন: মুসলমানদের দেখে ইসলামকে বিচার করা যাবে না!!

২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: এই কথাগুলো লিখেছিলাম বেশ কয়েকদিন আগে: ১. তসলিমা নাসরিনের কুখ্যাত ‘নির্বাচিত কলাম’ এর বিরুদ্ধে যুক্তি-তথ্য দিয়ে আরেকটি বই লিখেছিলেন মোকাদ্দেস হোসেন নামের একজন। উচিৎ জবাব নামের বইটিতে তিনি তসলিমার বিভিন্ন বক্তব্যকে খণ্ডন করার চেষ্টা করেন। মমতাজ দৌলতানা নামের অারেকজন ধর্ম যুক্তি বিজ্ঞান নামের বইতে অসাধারণ তথ্য আর যুক্তির আলোকে তসলিমার অনেক কথাই যে অজ্ঞতা প্রসূত ছিল সেটা প্রমাণ করেছিলেন। কোনও ব্লগার যদি ধর্ম সম্বন্ধে কিছু লিখে থাকে, তার বিরুদ্ধে কি লিখে প্রতিবাদ করা যায় না? তাকে মেরেই ফেলতে হবে কেন?

২. লেখার তো হাজারো বিষয় অাছে। ধর্ম নিয়ে আলোচনা হোক, মৌলবাদের সমালোচনা হউক, অপব্যাখ্যা নিয়ে বিতর্ক ইউক। কিন্তু অশ্লীল ভাষায়, আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে ধর্মকে কেন আলোচনার বিষয় করতে হবে?

২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: বিনীতভাবে জানাই, আমি ইসলাম ধর্মানুসারী, মুসলমান। তবে মুসলমান এই সাইনবোর্ড লাগিয়ে ইহ জাগতিক মুনাফা লোটের চেষ্টা করি না।

২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: আমি বাংলাদেশের কথা বলছি। অঅমরা প্রায়ই বলি, এই দেশ তওহিদি জনতার দেশ, এ জন্যই দুঃখটা বেশি। অপকর্মগুলো ইসলামের ‘নামে’ হয়নি, কিন্তু এমন লোকজন করেছে যারা ইসলামের তথাকথিত অনুসারি, বা মুসলমান। একজন মুসলমান হিসেবে তাই দুঃখ পাই।

২৮ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: দেখুন, আমি এখানে বিশেষ মুসলমানদের কথা বলছি, যাদের ‘সাইনেবোর্ড’ আছে। আপনার হিসাব যদি ধরি তাহলে তো বলতে হয়, এ্ দেশে সবচেয়ে বড় অপরাধগুলো সবচেয়ে বেশি তো করছে মুসলমানরাই! প্রতিদিন পত্রিকা পড়ে দেখুন, ঘুষ, খুন িএসব অপরাধে কয়টা হিনউর নাম আসে? কিন্তু এটা আমি বলছি না। শুক্রবারে জুমআর নামাযের সময় একজন সাধারণ মুসলমান যদি নামায না পড়ে হেটে বেড়ায়, সেটা এখন আর খুব অস্বাভাবিক মনে হয় না। হরহামেশাই হচ্ছে। কিন্তু একজন ইমাম যদি এ সময় নামায না পড়ে, তবে কি সেটা সবার চোখে পড়বে না? যারা ইসলাম কায়েম করার কথা বলে, যারা অন্যকে ইসলাম শেখায় তারাই যদি অন্যায় করে তাহলে তো কষ্টটা বেমি হওয়ারই কথা। এটাই বলতে চাইছি আমি। ধন্যবাদ

২৮ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

মুনিরেভ সুপ্রকাশ বলেছেন: অশা করি উপরে উল্লেখ করা জবাব টা খেয়াল করবেন। ভাল থাকবেন।