নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তথ্যের মৌমাছি, জ্ঞানের ভিক্ষুক, প্রজ্ঞার সাধক।
ওরা জানে নিরীহ সাধারণ মানুষকে কীভাবে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তোলা যায়। প্রতি মুহূর্তে শব্দ বাণে জর্জরিত করা যায়। কয়েকটি শব্দ ব্যবহার করে ইমোশনাল বাল্কমেইল করা যায়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করা যায়। নিজে অবৈধ সুবিধা ভোগ করা যায়। অঢেল কালো-টাকার মালিক হওয়া যায়।
"রাজাকার" এই শব্দটি দেশের মানুষের কাছে একটা সময় খুবই ঘৃণিত শব্দ ছিল। দেশের মানুষ জানত "রাজাকার" কারা ছিল, ওরা "৭১" এ কী করেছে! এ জন্যই দেশের মানুষ তাদেরকে মন থেকে ঘৃণা করত। কিন্তু বর্তমানে বাস্তবতা বদলেছে, দেশের মানুষ এখন "৭১" এর "রাজাকারদের" ঘৃণা করলেও ডাইনি রানি এবং ওর হায়নার পাল গুলোর ব্যবহারীত "রাজাকার" শব্দটিকে আর ঘৃণা করে না।
কারণ; এখন "রাজাকার" এই দেশের নিষ্পেষিত সাধারণ মানুষের প্রতিবাদের একটি শব্দ উঠেছে, যার প্রমাণ সর্বত্র দৃশ্যমান! বছরের পর বছর অহেতুক সাধারণ মানুষকে রাজাকার বলে ট্যাগ করা, বুলিং করা, নির্যাতন-নিপীড়ন করা ওদের নিত্য স্বভাবে পরিণত হয়েছে। কোন কিছু ওদের মন মতো না হলেই সেটাকে "রাজাকারী", "স্বাধীনতা বিরোধী", "জামাত", "শিবির", "বিএনপি" ইত্যাদি ট্যাগ করে সামাজিক ভাবে হেয় করে ওরা পৈশাচিক আনন্দ পায়। এই ট্যাগগুলোই ওদের অগণিত অন্যায়, অপরাধ, নির্যাতন, নিপীড়ন, বৈষম্যকে ঢেকে রাখার কালো চাদর। যেটার প্রমাণ; ওদের রানির মুখ থেকে বেরিয়ে আসা বিষ বাক্যগুলো। এই মহিলা একটি অবসোলুট-সাইকোপ্যাথ ছাড়া আর কিছুই নয়। গত রাতে দেশের মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ও ভেঙেছে! যার কারণেই সাধারণ মানুষ আজ নিজেকে "রাজাকার" বলতে একটিবার দ্বিধা গ্রস্ত হচ্ছে না।
কিছু নির্লজ্জ বেহায়া, চাটুকার ওপরে ওঠার সিঁড়ি হিসাবে চাটুকারীতাকেই বেছে নিয়েছে। এরা নিজের মা কে বিক্রি করতেও দ্বিধাগ্রস্ত হবে না। এদের চাটুকারিতা চলতেই থাকবে! যেখানে দেশের সুস্থ মস্তিষ্কের প্রতিটি মানুষ জানে, একটি স্কুলে যাওয়া শিশু পর্যন্ত জানে; দেশের এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী কে! তারপরও নির্লজ্জ-বেহায়া চাটুকার গুলো শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তারপরও হায়নার পাল গুলো ট্যাগইং, বুলিং করে যাচ্ছে! এরা কী আদৌও মানসিক ভাবে সুস্থ? আত্মসত্তা, বিবেক-বুদ্ধি জলাঞ্জলি দিয়ে নির্বোধ পশুতে পরিণত হয়েছে; এই করুণ সত্য কী ওদের পরিবার,বন্ধু-বান্ধব কেউ একটি বারও স্মরণ করিয়ে দেয় না? মানুষ কতটা নিকৃষ্ট হতে পারে নিজে অবৈধ সুবিধা ভোগ করার জন্য? এই হায়না পাল গুলো আবার নিজেদেরকে সো-কলড প্রগতিশীল, নারীবাদী, সেক্যুলার ইত্যাদি ইত্যাদি দাবি করে। সব কিছুই নিজে অবৈধ সুবিধা ভোগ করার জন্য। অন্যের মঙ্গল এর জন্য একদম নয়। এদের নাটক এখন সবাই জানে, এই হায়নার পালগুলোকে প্রতিটা সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ তাই মন থেকে সেই "৭১" এর "রাজাকার" দের মতোই ঘৃণা করে!
বর্তমানে দেশের সকল সাধারণ মানুষ একপাশে আর অন্যপাশে নির্লজ্জ-বেহায়া ডাইনি রানি আর ওর চাটুকার হায়নার পাল গুলো। এরা দেশটাকে আগেই একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণীত করার কর্মে লিপ্ত আর এখন দেশটাকে ক্রমেই গৃহ যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। নিরীহ সাধারণ মানুষের ধৈর্যের শেষ বাঁধ ভাঙতে শুরু করেছে, ওদের পতন অতি নিকটে! ডাইনিটার পালা হায়নার পাল গুলো যা করছে এর ফল ওরা এই দুনিয়াতেই ভোগ করবে, দুনিয়ার কর্ম ফল এই দুনিয়াতেই শোধ হবে। সেটা আজ হোক বা আগামী!
ছবি সূত্র: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ২:৩১
মিথমেকার বলেছেন: ভরসা রাখুন সত্যের জয় হবেই। সকল অপশক্তির পতন হবে, ক্ষমতা কখনই চিরস্থায়ী নয়!
২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:৫০
প্রহররাজা বলেছেন: সাধারন জনতা কি খুব ভালো? যেমন ধান্দাবাজ জনতা তেমনি বাটপার সরকার।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২০
মিথমেকার বলেছেন: আপনি ওপারের জনতা না এপারের?
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ প্রহররাজা, সাধারন জনগন খুব খারাপ!! এমন কথা কারা বলে , কেন বলে, কোণ উদ্দেশ্যে বলে তা সবার খুব ভাল করে জানা আছে।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২৫
মিথমেকার বলেছেন: ওপারের জনতা পার্টির কিছু টিকটিকি ব্লগে ঘুরঘুর করে, এপারের সব-জান্তা প্রগতিশীল ব্লগারের রূপে।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:১৭
ধুলো মেঘ বলেছেন:
বোনেরা বিপথে গেলে ভাইয়েরা কি একটু শাসন করারও অধিকার রাখেনা?
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২৮
মিথমেকার বলেছেন: ওই হায়না গুলো কখনোই কোনো নারীর ভাই হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। বড় হয়ে ওরা এই নিকৃষ্ট পশু হবে জানলে হয়তো মমতাময়ী মা ও ওদের বাঁচিয়ে রাখতেন না।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
বিদ্রোহী পুরুষ বলেছেন: বেশিরভাগ ছাত্রলীগ গুলা পরিবারের বোঝা, বাবা মায়ের লজ্জা।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
মিথমেকার বলেছেন: বেজন্মা হায়নার পাল!
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ২:২৯
পুরানমানব বলেছেন: যাহা লিখিয়াছেন তাহা প্রায় দেশের ৯০ ভাগ মানুষের মনের কথা। আর বাকি ১০% জারজ সন্তান আছে যারা পেইড দালাল, চাটুকার, এরা নিজের মা বোনকে ও বর্গা দিয়া আসিয়া বলিবে উন্নয়ন উন্নয়ন।