নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

হ্যাপী নিউইয়ার

মামুন ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

চট্রগ্রামের হাজার বছরের জানা না-জানা ঘটনাপঞ্জি

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:২৫


বর্মী ইতিহাস পঞ্জি মতে চট্টগ্রাম ৬০০ থেকে ৭০০ সালে বৌদ্ধ রাজাদের শাসনাধীন ছিল।
৯৫৩ থেকে ৯৫৭সালে আরাকান রাজা ছুলা-তাইং-ছন্দ্র চট্টগ্রাম অধিকার এবং শাসন করতেন।
আরব বণিকদের চট্টগ্রাম আগমনের সূচনা ঘটে ১০ শতকে।
অনরহ্তা ১০৪৪ থেকে ৭৭ভিতরে নামে একজন বর্মী রাজা চট্টগ্রামে আসেন।
আরব ভৌগোলিক আল-ইদ্রিসি ১১৫৩সালে চট্টগ্রামে আসেন বলে ধারণা করা হয়।
ত্রিপুরার মহারাজ দামোদর দেব ১২৪০ থেকে ১২৪৩ভিতর চট্টগ্রামে রাজত্ব করেন। তার
নামাঙ্কিত ১২৪৩ সালের তাম্রশাসন থেকে এর সমর্থন মেলে।
১২৯১ সাল থেকে ১২৯২সালে ইতালীয় পরিব্রাজক মার্কো পোলোর চট্টগ্রাম বন্দরে আগমন হন।
আনুমানিক ১৩৪০সালে ফখরুদ্দিন মুবারক শাহের রাজত্বকালে সেনাপতি কদল খাঁ গাজী আরাকানিদের
বিতাড়িত করেন। চট্টগ্রামে সর্ব প্রথম মুসলিম শাসন কায়েম।
১৩৪৫ সাল থেকে ১৩৪৬ সালে আরব বিশ্ব পর্যটক ইবনে বতুতার চট্টগ্রাম সফর করেন ।
১৩৫০সালে সমুদ্র পারের খুব সুন্দর স্থান হিসেবে চট্টগ্রামের পরিচিতি লাভ পায় ।
১৪০০সালে চীন সম্রাটের একজন দূত ৬০টি বড় বড় জাহাজ নিয়ে যোগাযোগ এবং বাণিজ্য করতে চট্টগ্রাম আগমন করেন।
১৪০০সালে ভেনিসীয় পর্যটক নিক্কোলো দে কন্তি চট্টগ্রাম হয়ে আরাকান ভ্রমণ করেন।
১৪০৬সালে চীনা বিবরণকার মা হুয়ান চট্টগ্রাম সফর করেন।
১৪১৫সালে একটি চীন রাজপ্রতিনিধিদল চট্টগ্রামে আসেন। ওই দলে বিখ্যাত চীনা বিবরণ লেখক মা হুয়ানও ছিলেন।
১৪১৭সালে রাজা গণেশ ওরফে দনুজ মর্দন দেব এর নামাঙ্কিত ১৪১৭ সালের একটি মুদ্রায় চাটিগ্রাম নাম খোদিত দেখা যায়।
১৪১৭সালে চট্টগ্রাম ছিল রাজা মহেন্দ্র দেবের অধিকারে।
১৪৭৪সালে রাস্তি খান হাটহাজারিতে সমজিদ নির্মাণ করেন।
১৪৮৭সালে জয়চন্দ্র চক্রশালার অধিপতি হন।

১৫০০সালে আরাকান রাজ্যের সঙ্গে চট্টগ্রামের সম্পর্ক বৃদ্ধি পায়।
১৫০৫সালে জালাল হালভি চট্টগ্রাম সফল করেন।
১৬০০ সালের প্রথম দিকে গৌড়ের রাজা আলাউদ্দিন হুসেন শাহ, ত্রিপুরার রাজা ধন্যমাণিক্য এবং আরাকানের রাজা মিনুয়াজা এ তিন শক্তির ত্রিমুখী লড়াই চলে চট্টগ্রামকে করায়ত্ত করার জন্য।
১৫১৩সালে ত্রিপুরার রাজা ধন্যমাণিক্য চট্টগ্রাম অধিকার করেন।
১৫১৩সালে গৌড়েশ্বর হোসেন শাহ চট্টগ্রামের উত্তরাংশ দখল করেন।
১৫১৩সাল থেকে ১৫১৭সালে চট্টগ্রামের অধিকার নিয়ে ধন্যমাণিক্য এবং হোসেন শাহের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ চলে।
১৫১৭সাল থেকে ১৫১৮সালে হোসেন শাহ সমগ্র চট্টগ্রাম এবং আরাকানের উত্তরাংশ করায়ত্ত করেন।
১৫১৭সাল পর্তুগিজ ক্যাপটেন জোয়া দা সিলভেইরা প্রথম চট্টগ্রাম বন্দরে তার ‘লুপু সোয়ান জাহাজ ভেড়ান।
১৫২২সালে ত্রিপুরা রাজ দেবমাণিক্য চট্টগ্রাম অধিকার করেন।
১৫২৪সালে হোসেন শাহের পুত্র নসর উদ্দিন নসরত শাত চট্টগ্রাম জয় করেন।
১৫২৬সালে পর্তুগিজ ক্যাপ্টেন সাজ পেরেইরা চট্টগ্রাম সফর করেন।
১৫৩৩সালে পর্তুগিজ ক্যাপ্টেন আলফনসো দে মেল্লো চট্টগ্রাম আসেন এবং পাঠান প্রশাসক হামজা
খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
১৫৩৭সালে সুলতান মাহমুদ শাহ শেরশাহের বিরুদ্ধে পর্তুগিজদের সমর্থন আদায়ের জন্য নানো
ফার্নান্দেজ ফ্রেইরেকে চট্টগ্রামের শুল্ক ভবনের প্রধান হিসাবে নিযুক্ত করেন। এবং পর্তুগিজদের চট্টগ্রামে কারখানা নির্মাণের অনুমতি দেন।
১৫৩৮সাল থেকে১৫৪৫সালে চট্টগ্রাম ছিল সম্রাট শেরশাহের অধীনে।
১৫৩৮সাল থেকে ১৫৮০সালে চট্টগ্রাম ছিল মূলত আফগান শামসাধীন।
১৫৪২সালে আরাকানরাজ চান্দিলা রাকাকে চট্টগ্রামের শাসক নিযুক্ত করেন।
১৫৫৪সাল তুর্কি সুলতান প্রেরিত নৌ-অধ্য ক্যাপটেন সিদি আলী চেহেলভির চট্টগ্রাম আগমন।
১৫৫৫সালে মাহমুদ খান চট্টগ্রাম অধিকার করেন।
১৫৫৬সালে ত্রিপুরার রাজা বিজয় মাণিক্য চট্টগ্রাম আক্রমণ করে সাময়িকভাবে দখল করে নেন। ১৫৬৬ পর্যন্ত চট্টগ্রামে ত্রিপুরা অধিকার বলবৎ থাকে।
১৫৬০ সাল থেকে ১৫৮১সালে চট্টগ্রাম বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে যথেষ্ট খ্যাতি অর্জন করে।
১৫৬৭সালে সিজার ফ্রেদেরিকো চট্টগ্রাম সফর করেন।
১৫৬৭সালে চট্টগ্রামের শাসক নরসত খান আরকানিদের হাতে নিহত হন।
১৫৭৩সালে দাউদ কররানি চট্টগ্রাম অধিকার করেন।
১৫৮১সালে থেকে ১৬৬৬সালে চট্টগ্রাম মূলত ছিল আরাকান রাজাদের শাসনাধীন।
১৫৮৫সালে রেলফ ফিচ চট্টগ্রামে অবস্থান করেন।
১৫৮৫সালে পর্তুগিজদের সাহায্য নিয়ে আরাকানরাজ পুনরায় চট্টগ্রাম করায়ত্ত করেন।
১৫৮৫ সালে থেকে ১৭৬০সালে চট্টগ্রামের সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চল এবং জলভাগে পর্তুগিজদের কর্তৃত্ত বজায় ছিল।
১৫৯০সালে আন্তেনিও গোদিনহোর নেতৃত্বে ভাড়াটে পর্তৃগিজ সেনারা সাময়িকভাবে চট্টগ্রাম দখল।
১৫৯৯সালে চট্টগ্রামের শাসনকর্তা বৌদ্ধ ধর্মপন্ডিত মহাপিন্ন্যগ্য-র মৃত্যু।
১৬০১সালে চট্টগ্রাম থেকে মিন রাজাগী-র মুদ্রা চালু করা হয়।
১৬০২সালে কারভালহো-র নেতৃত্বে পর্তুগিজরা সন্দ্বীপ দখল করে এবং চট্টগ্রামের উপকূলবর্তী এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করে।
১৬০২সালে পর্তুগিজরা চট্টগ্রামের শাসনকর্তা আরকান রাজার সভাসদ সিনাবাদিকে হত্যা করে।
১৬০৫সালে অধিকৃত জায়গা থেকে পর্তুগিজদের উচ্ছেদ করা হয়। এবং আরকানরাজ সন্দ্বীপ
পুনর্দখল করেন।
১৬০৭সালে ফরাসি পরিব্রাজক ডি লাভাল চট্টগ্রামে অবস্থান করেন।
১৬১৪সালে মেং সোয়া পিউ চট্টগ্রামের শাসক নিযুক্ত হন।
১৬১৬সালে কাসিম খানের চট্টগ্রাম দখল অভিযান ব্যর্ত হয়।
১৬২১সালে ইব্রাহিম খানের চট্টগ্রাম দখল অভিযান ব্যর্ত হয়।
১৬২৮সালে রাজ-বিদ্রোহী আরকান সেনাপতি মুকুট রায় চট্টগ্রাম দখল করেন এবং দিল্লির সম্রাটের কাছে একে হস্তান্তর করেন।
১৬৩০সাল থেকে ৩৪সালে পর্তুগিজ মিশনারি পাদ্রি ম্যানরিক চট্টগ্রামে অবস্থান করেন।
১৬৬০সালে সম্রাট শাহজাহানের দ্বিতীয় পুত্র শাহ সুজা বর্মা পলায়নকালে চট্টগ্রাম-এর ওপর দিয়ে যান।
১৬৬৬সালে শায়েস্তা খানের সেনাবাহিনী আরাকানের রাজাদের হাত থেকে চট্টগ্রাম ছিনিয়ে নিলে এখানে মোগল আদিপাত্য বিস্তৃত হয়। নওয়াব বুজুর্গ উম্মেদ খান চট্টগ্রামের প্রথম তোগল ফৌজদার নিযুক্ত হন। এই সময় চট্টগ্রামের নাম রাখা হয় ইসলামাবাদ।
১৬৬৯সালে আন্দরকিল্লায় জামে সমজিদ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়।
১৬৮২সালে হামজা খানের সমজিদ নির্মিত হয়।
১৬৮৫সালে অ্যাডমিরাল নিকলসন চট্টগ্রাম অধিকারের প্রচেষ্টা চালান।
১৬৮৮সালে কমান্ডার হিথ চট্টগ্রাম দখলের প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন।
১৭১৩সালে ওয়ালি বেগ খান চট্টগ্রামে সমজিদ নির্মাণ করেন।
১৭১৯সালে থেকে১৭২৩সাল মোগল শাসক এয়াসিন খান কদম মোবারক সমজিদ নির্মাণ করেন।
১৭৪৭সালে প্রথম ফরাসি ফ্যাক্টরি বিল্ডিং নির্মিত হয়।
১৭৫১সালে ফরাসিরা নোতরদাম-দে-গার লুপ আ কঁ কঁ নামে একটি উপাসনালয় নির্মাণ করে।
১৭৬০সালের ২৭শে সেপ্টেম্বরের সন্ধির শর্ত অনুসারে মির কাশিম মেদিনীপুর এবং বর্ধমানের সঙ্গে চট্টগ্রামকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে তুলে দেন। চট্টগ্রামের চিফ হয়ে আসেন হেরি ভেরেলেষ্ট। তাঁর সঙ্গে আসেন কাউন্সিল সদস্য টমাস রামবোল্ড ও বেন ডলফ। এঁদের সঙ্গে সহকারী হিসেবে আসেন ওয়ালটার উইলফেস ও দেওয়ান হিসেবে আসেন গোকুলচন্দ্র ঘোষল।
১৭৬১সালের ৫ঈ জানুয়ারি হেরি ভেরেলেস্ট চিফ হিসেবে নাবাব রেজা খাঁ-র কাছ থেকে ইসলামবাদের (চট্টগ্রামের) দায়িত্ব ভার বুঝে নেন।
১৭৬১সালে চট্টগ্রামে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পনি প্রথম কারখানা নির্মাণ করেন।
১৭৬৫সালে চট্টগ্রামে প্রথম জরিপ কাজ শুরু করা হয়।
১৭৭২সালে রাজস্ব বোর্ড গঠন করা হয়।
১৭৭৪সালের ১২ই জুলাই থেকে চট্টগ্রামে দাস প্রথা রহিত হয়।
১৭৭৭সালের নভেম্বর মাসে চট্টগ্রামের পার্বত্য প্রদেশে বসবাসরত কুকি উপজাতীয়দের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হয়।
১৭৭৮সালে চট্টগ্রাম-ঢাকা সড়কের উল্লেখ প্রথম পাওয়া যায়।
১৭৮৫সালে বিখ্যাত প্রাচ্যবিদ স্যার উইলিয়াম জোনস চার মাস চট্টগ্রামে অবস্থান করেন।
১৭৯০সালে ২৮শে আগস্ট চট্টগ্রামে কোর্ট অব ওয়ার্ডস প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৭৯১সালে কদম মোবারক সমজিদ নির্মিত হয়।
১৭৯৩সালে বিচারপতি স্যার এলিজাহ ইস্পেই চট্টগ্রাম সফর করেন।
১৭৯৪সালে চট্টগ্রাম ও কলকাতার মধ্যে প্রথম দৈনন্দিন ডাক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হয়। কলকাতা থেকে ৬ দিনে চিঠি আসতে থাকে।
১৭৯৮সালে ক্যাপ্টেন কক্স কক্সবাজার প্রতিষ্ঠা করেন।

১৮৩৬সালে জানুয়ারিতে প্রথম ইংরেজি স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। এই স্কুলটিই পরবর্তীকালে বর্তমান চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল নামে পরিচিত।

১৮৩৯সালের ডিসেম্বর ২৪তারিখে চট্টগ্রামে প্রথম গির্জা স্থাপিত হয়।
১৮৪০সালে ব্রিটিশ রাজ্যের পে এ স্কোনস পাইওনিয়ার টি গার্ডেন স্থাপন করলে চট্টগ্রামে প্রথম চা-আবাদের সুচনা হয়।
১৮৪১সালে সবচেয়ে প্রাচীন ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সেন্ট প্লাসিডস স্কুল স্থাপিত হয়।
১৮৫৪সালে মহকুমা ব্যবস্থা প্রবর্তিত হলে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার মহকুমা গঠিত হয়।
১৮৫৪সাল থেকে ৫৬সালে কলকাতা থেকে সড়ক পথে বার্মা যাওয়ার সুবিধার জন্য ঢাকা ট্রাঙ্ক রোড নতুনভাবে নির্মিত হয়।
১৮৫৭সালের ১৯ শে নভেম্বর ব্রিটিশের বিরুদ্ধে সিপাহি বিদ্রোহে চট্টগ্রাম তিনটি সামরিক কোম্পানি অংশ নেয় এবং তেরজুরি লুট হয়।
১৮৬০সালের জুন মাসের ২০তারিখে চট্টগ্রাম পৌরসভা বা মিউনিসিপালটির যাত্রা শুরু ;এবং আগস্টে পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা জেলার মর্যাদা দেয়া হয়।

১৮৬১সালে কুকি উপজাতীয় সর্দার রতন পাইয়ার বিরুদ্ধে অভিযান।
১৮৬৩সালের ১ই জুন মিউনিসিপ্যাল কমিটি সংগঠিত হয়।
১৮৬৯সালের ১ই এপ্রিল কক্সবাজার টাউন কমিটি গঠিত হয়।
১৮৬৯সালে প্রথম কলেজ স্থাপিত হয়। এটিই পরবর্তীকালে বর্তমান চট্টগ্রাম কলেজের রূপ নিয়েছে।
১৮৭১সালে কুকি হামলা।
১৮৭৪সালে চট্টগ্রাম মাদ্রসা প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে তা ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ এবং বর্তমানে হাজী মুহম্মদ মুহসীন কলেজ নামে পরিচিত।
১৮৭৫সালে জানুয়ারির ২৯তারিখে চট্টগ্রাম অ্যাসোসিয়েশনের জম্ন হয়। কমলাকান্ত সেন ছিলেন প্রথম সভাপতি।
১৮৭৬সালে চট্টগ্রাম কলেজ স্থাপিত হয়।
১৮৭৬সালে ভয়াবহ সাইকোন হয় এবং কলেরায় ১৫ হাজার লোক মারা পড়ে।
১৮৭৮সালের ২৩শে আগষ্ট চট্টগ্রাম ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮৭৮সালে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপিত হয়।
১৮৮৪সালে চট্টগ্রাম জেলা বোর্ড গঠিত হয়।
১৮৮৫সালে কাজেম আলী স্কুল স্থাপিত হয়।

১৮৮৬সালের এপ্রিলের ১৪তারিখে নব বিধান ব্রাহ্মমন্দির নির্মিত হয়।
১৮৮৬সালে সীতাকুন্ড পাহাড়ে প্রস্তর যুগের অশ্মীভুত কাঠের কৃপাণ আবিস্কৃত হয়।
১৮৮৭সালের মে মাসের ৩তারিখে চট্টগ্রাম জেলা বোর্ডের কাজ আরম্ভ হয়।
১৮৮৭সালে চট্টগ্রাম বন্দর কমিশনের বোর্ড গঠিত হয়।
১৮৮৮সালে কুকি হামলা।
১৮৯০সালে কুকিদের বিরুদ্ধে দমনমূলক অভিযান পরিচালনা।
১৮৯২সালের ডিসেম্বর মাসের ২৮তারিখে চট্টগ্রামে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
১৮৯৩সালে বন বিভাগের প্রধান কার্যালয় রাঙ্গামাটি থেকে চট্টগ্রামে স্থানান্তরিত হয়।
১৮৯৪সালে চট্টগ্রাম আদালত ভবন নির্মিত হয়।
১৮৯৫সালের জুলাই এর ১তারিখে চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত রেল লাইন স্থাপিত হলে বাস্পচালিত রেল ইঞ্জিন কুমিল্লা অভিমুখে প্রথম যাত্রা মুরু করে।
১৮৯৫সালের নভেম্বর মাসের ৩ তারিখে চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম বন্দর পর্যন্ত রেল পথের সূচনা হয়।


১৮৯৭সালে চট্টগ্রাম ঘুর্ণিঝড় ও মারাত্মক কলেরার কবলে পড়ে এবং কলেরায় ২১ হাজার লোকের মৃত্যু হয়।
১৮৯৭সালের মার্চের ১৭তারিখে চট্টগ্রামের কমিশনার সি, স্ক্রিন নতুন হাসপাতালের দ্বার উন্মুক্ত করেন।
১৮৯৯সালে সমুদ্রগামী জাহাজের জন্য প্রথম জেটি নির্মাণ করা হয় এবং তা যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। বাস্পচালিত জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়তে শুরু করে।
১৯০০সালের মার্চের ১৩তারিখে শ্যামাকান্ত (শ্রীমৎ সোহং স্বামী) চট্টগ্রামে তাঁর সার্কাস প্রদর্শন শুরু করেন।
১৯০১সালে প্রথম পাবলিক হাসপাতাল (চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল) প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯০২সালে সীতাকুন্ডে পানির কল স্থাপিত হয়।
১৯০৩সালে চট্টগ্রাম বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯০৪সালে জানুয়ারী মাসে চট্টগ্রামে বাকল্যান্ড হল পাবলিক লাইব্রেরি নামে প্রথম সাধারণ পাঠাগার বা পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে এর নাম হয় মিউনিসিপ্যাল পাবলিক লাইব্রেরি। বর্তমানে এটি সিটি কর্পোরেশন গ্রন্থাগার নামে পরিচিত।
১৯০৪সালের জানুয়ারি মাসের ১৭তারিখে চট্টগ্রামকে আসামের অন্তর্ভুক্ত করায় বিরাট প্রতিবাদ সভা হয়।
১৯০৪সালের জুলাই মাসের ২০তারিখে রঙ্গমহাল হিলে তুলা গাছের নিচে ধ্যানী বুদধমুর্তি পাওয়া যায়। সেটি পরে চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারে প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯০৪সালের ১৬ ই ফেব্র“য়ারি লর্ড কার্জন চট্টগ্রামে পূর্বাঞ্চলের (আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ে লাইন) ৭৪০ মাইল রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা (চট্টগ্রাম থেকে আপার আসাম পর্যন্ত) উদ্ধোধন করেন।
১৯০৫সালের আগষ্ট মাসের ৭তারিখে বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট স্বদেশী আন্দোলনের প্রভাব চট্টগ্রামেও বিস্তৃত হয়।
১৯০৫সালের অক্টোবর মাসের ২৯তারিখে রেল কর্মকর্তা মি. জেমস চট্টগ্রামে সর্বপ্রথম মোটর কার চালান।
১৯০৫সালের ডিসেম্বর মাসের ১১তারিখে ঘোড়া গাড়ির ধর্মঘট হয়।
১৯০৫সালে লেফটেনান্ট গভর্নর মি. ফুলার প্রদেশের গভর্নর হয়ে চট্টগ্রাম আসেন এবং ঘোড়ায় চড়ে হাসপাতাল, কলেজ, স্কুল পরিদর্শন করেন। চট্টগ্রাম অ্যাসোসিয়েশনের বড় সভায় স্থির হয় যে ফুলার সাহেবকে অভিনন্দন জানানো হবে না।
১৯০৬সালের জানুয়ারি মাসের ১২তারিখে মাইজভান্ডারের প্রসিদ্ধ ফকির আহমদ উল্লাহ সাহেব পরলোকে গমন করেন।
১৯০৬সালের মার্চ মাসের ১৫তারিখে স্বদেশী আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিদেশী কাপড়, লবণ ও চিনি বর্জন আন্দোলন শুরু হয়। স্বদেশী সঙ্গীতসহ শোভাযাত্রা ও সভা-সমিতির সূত্রপাত হয়।
১৯০৬সালের নভেম্বর মাসের ২৭তারিখে সাপ্তাহিক পঞ্চজন্যৎ পত্রিকা আত্মপ্রকাশ করে।


১৯০৭সালের জুন মাসের ১৭তারিখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চট্টগ্রাম শুভাগমন। জুন ২৮: কমল বাবুর থিয়েটার হলে (সদরঘাটস্থ বিশ্বম্ভর ভবন) রবীন্দ্রনাথ বক্তৃতা করেন। আগষ্ট ২: চট্টগ্রামে আর্যসঙ্গীত সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯০৯সালে মুসলিম হাই স্কুল স্থাপিত হয়।
১৯১২সালের আগষ্ট মাসের ১ তারিখে বাংলার প্রথম গভর্নর লর্ড কারমাইকেল সস্ত্রীক চট্টগ্রামে আসেন।
১৯১১সালের আগষ্ট মাসের ১৫ তারিখে চট্টগ্রাম সাহিত্য পরিষদ গঠিত হয়।
১৯১২সালের এপ্রিল মাসের ৭ তারিখে বঙ্গীয় প্রাদেশিক সন্মেলনের অধিবেশন হয় চট্টগ্রামে। সভাপতিত্ব করেন এ. রসুল।
১৯১৩সালে চট্টগ্রাম সর্কিট হাউস নির্মিত হয়।
১৯১৩সালের মার্চ মাসের ২২বা ২৩ তারিখে বঙ্গীয় সহিত্য সম্মিলনের অধিবেশন হয়। সভাপতিত্ব করেন অয়কুমার সরকার। হীরেন্দ্রনাথ দত্ত, আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যােিনাদ, বিহারীলাল সরকার, বিপিনচন্দ্র পাল, বিনয়কুমার সরকার, সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত প্রমুখ সাহিত্যিক এতে যোগ দেন।
১৯১৩সালে দারুল উলুম মাদ্রাসা স্থাপিত হয়।
১৯১৫সালের ২৬শে মার্চ টাউন হল বিল্ডিং কমিটি গঠিত হয়।
১৯১৫সালে পুলিশ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯১৬সালে শহরে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার সূচনা হয়।
১৯১৬সালে লর্ড কারমাইকেল চট্টগ্রামে আসেন।
১৯১৬সালের নভেম্ভর মাসের ১৯তারিখে রায় শরৎচন্দ্র দাস বাহাদুর টাউন হলের ভিত্তি স্থাপন করেন। হলের নামকরণ করা হয়: যাত্রামোহন সেন হল।
১৯১৮সালে বঙ্গীয় মুসলমান শিক্ষা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯১৮সালে বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতি ছিলেন মওলানা আকরাম খাঁ।
১৯১৮সালে বঙ্গীয় মুসলমান ছাত্র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতি ছিলেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
১৯১৯সালে নবেম্বর মাসের ২৯তারিখে সকাল ১১.৪৫ মিনিটে সর্বপ্রথম চট্টগ্রামের আকাশে বিমান উড়তে দেখা যায়।

১৯২০সালের ফেব্রয়ারি মাসের ৮তারিখে নবীনচন্দ্র দত্ত রায় বাহাদুর যাত্রামোহন সেন হলের দ্বার উন্মোচন করেন।
১৯২০সালের ফেব্রয়ারি মাসের ১১ তারিখে চট্টগ্রামের কষি ও শিল্প প্রদর্শনী খোলা হয়।
১৯২০সালে চট্টগ্রাম অসহযোগ আন্দোলনের প্রবল ঢেউ বয়ে যায়।
১৯২০সালে চট্টগ্রাম শহরে মোটরগাড়ি চলাচল শুরু করে।

১৯২১ সালে প্রবর্তক সংঘ স্থাপিত হয়।
১৯২৪ সালে চট্টগ্রাম থেকে হাটহাজারি পর্যন্ত ভাড়াটে ট্যাক্সি চলাচল শুরু করে।
১৯২৪ সালে চট্টগ্রামে ব্রতী বালক বা বয় স্কাউট সংঘঠনের কার্যক্রম শুরু হয়।
১৯২৪ সালে ফয়জ লেক নামে পরিচিত কৃত্রিম-হ্রদটি তৈরি করা হয়।
১৯২৫ সালে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল স্কুল চালু হয়। রেলওয়ে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯২৫ সালে মুসলিম হল প্রতিষ্ঠিত হয় আন্দরকিল্লা এলাকায়। ১৯৫৩ সালে কে সি দে রোডে বর্তমান মুসলিম ইনস্টিটিউট হল নির্মিত হয়।
১৯২৫ সালে চট্টগ্রাম পৌরসভা চট্টগ্রাম শহরে ছেলেদের জন্য অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা চালু করে।
১৯২৮ সালে সালে তা বাধ্যতামূলক করা হয় এবং ১৯৩৩ সালে মেয়েদের প্রাথমিক শিা বাধ্যতামূলক করা হয়
১৯২৬ সালে ব্রিটিশ সরকার চট্টগ্রামকে অধিক গুরুত্বপূর্ণ বন্দর হিসেবে স্বীকৃতি দেন।
১৯২৬ সালে চট্টগ্রামে নিয়মিত চলচিত্র প্রদর্শন শুরু হয়।
১৯২৬ সালে জুলাই মাসে কবি কাজী নজরুল ইসলাম চট্টগ্রামে আসেন। এরপর তিনি ১৯২৯ সালে ১৯৩২ সালে চট্টগ্রাম এসেছিলেন।
১৯২৬ সালে সরোজিনী নাইডু চট্টগ্রাম সফর করেন।
১৯২৭ সালে আনোয়ারার ঝিয়রী গ্রামে ৬১টি বুদ্ধমুর্তিসহ সপ্তম ও দশম শতকের বহু পুরাকীর্তি আবিস্কৃত।
১৯২৭ সালের মার্চ মাসের ২৩তারিখে চট্টগ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালূ হয়।
১৯২৮ সালে চট্টগ্রামে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিা প্রবর্তিত হয়।
১৯২৯ সালে চট্টগ্রাম থেকে হাটহাজারি পর্যন্ত রেলপথ চালু হয়। পরের বছর তা নাজিরহাট পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়।
১৯৩০ সালের ১৮ই এপ্রিল মাষ্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহ ও সশস্ত্র অভ্যুঙ্খান সংঘটিত হয়।
১৯৩১ সালের ৪ই জুন কর্ণফুলী নদীর উপরে কালুরঘাট রেলওয়ে সেতু উদ্বোধন করা হয়।
১৯৩৩ সালে রাউজান সাহিত্য সন্মেলনে কবি নজরুল ও আবদুল কাদির প্রমুখ অংশ নেন।
১৯৩৪ সালে চট্টগ্রামে প্রথম হোমিওপ্যাথিক কলেজ স্থাপিত হয়।
১৯৩৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ২তারিখে চট্টগ্রাম সাহিত্য মজলিশ গঠিত হয়।
১৯৩৭ সালের নভেম্বর মাসে ইংলন্ডের ইলিংটন কোরিস্থিয়ান দল চট্টগ্রামে ফুটবল খেলতে আসে। চট্টগ্রাম বাছাই একাদশের সঙ্গে তাদের খেলা হয়।
১৯৩৭ সালে চট্টগ্রাম জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি গঠিত হয়।

১৯৩৭সালে চট্টগ্রামে পূরবী সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৩৮সালে প্রথম কাপড়ের কল চালু হয়।
১৯৩৯সালে স্যার আশুতোষ কলেজ, কানুনগোপড়া স্থাপিত হয়।
১৯৩৯সালে ধলঘাটে চট্টগ্রাম জেলা কৃষক সমিতির প্রথম সম্মেলন হয়।
১৯৪১সালে ব্রিটিশ রাজ্যের যুদ্ধবিমান ব্যবহারের জরুরি প্রয়োজনে রাতারাতি চট্টগ্রাম বিমানবন্দর স্থাপিত হয়।
১৯৪২সালের মে মাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে সর্বপ্রথম পতেঙ্গা বিমন বন্দর ও চট্টগ্রামে বোমা বর্ষিত হয়।
১৯৪৩ সালে মহামন্বম্ভরের কবলে পড়ে চট্টগ্রাম।
১৯৪৫সালে ব্রিটিশ পাইওনিয়ার কের কাহার পাড়ায় গণ-নির্যাতন চালায়।
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের ফলে চট্টগ্রাম পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়।
১৯৪৭সালে চট্টগ্রাম শহরের সড়কে প্রথম সাইকেল রিকশার চলাচল আরম্ভ হয় এবং শহরের প্রথম বাস-সার্ভিস চালু হয়।
১৯৪৭সালে চট্টগ্রাম বাণিজ্য কলেজ-এর কার্যাক্রম শুরু হয়।

১৯৪৮সালে হজ্বযাত্রীদের জন্য প্রথম চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবহার শুরু হয়।
১৯৪৯সালে চট্টগ্রাম বন্দর হাসপাতাল স্থাপিত হয়।

১৯৫১সালে সিভিল ডিফেন্স বা নাগরিক প্রতিরা সংগঠন গঠিত হয়।
১৯৫১সালের মার্চ মাসের ১৬ থেকে১৯তারিখে শহরের হরিখোলার মাঠে প্রথমবারের মতো সাংস্কৃতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৫৩ সালে চট্টগ্রামে ইনফুয়েঞ্জার প্রকোপ দেখা দেয়।
১৯৫৪ সালের২২শে জুন সার্কিট হাউসে জরুরি উপগ্রহ রেডিও স্টেশন স্থাপনের মাধ্যমে চট্টগ্রামে প্রথম বেতার সম্প্রচর শুরু হয়।
১৯৫৪ সালের অক্টোবর মাসে সাপ্তাহিক জমানা পত্রিকা প্রকাশিত হয়। সম্পাদক: মাহবুব-উল আলম।
১৯৫৭সালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৫৭সালে গার্লস কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫৭ সালের নভেম্বর মাসে চট্টগ্রাম আইন কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫৮ সালে ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ স্থাপিত হয়।

১৯৫৮ সালে চিটাগাং জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়। সভাপতি হন মাহবুব-উল আলম।

১৯৫৯সালে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়।

১৯৫৯ সালে বন্দর হাসপাতাল স্থাপিত হয়।
১৯৬০ সালে ওয়াজিউল্লাহ ইনস্টিটিউটে নজরুল হীরক জয়ন্তী উদযাপিত হয়।
১৯৬০ সালের ১ই জুলাই চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপ গঠিত হয়।
১৯৬০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ৫ তারিখে দৈনিক আজাদী প্রথম প্রকাশিত হয়।

১৯৬০ সালে প্রলয়ংকরী মহাঘুর্ণিঝড়ে বিপুল জানমালের ক্ষতি হয়।
১৯৬১ সালে সেন্ট্র প্লাসিডস স্কুল প্রাঙ্গণে রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকী উযাপিত হয়।
১৯৬২ সালে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপিত হয়।
১৯৬২ সালে অটোরিকশা (বেবিট্যাক্সি) প্রথম চালূ হয়।
১৯৬২ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ৩ তারিখে মেরিন একাডেমি স্থাপিত হয।
১৯৬২ সালের জুলাই মাসে চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র পরীক্ষামূলক ভাবে চালু হয়।
১৯৬৩ সালে লায়ন্স দাতব্য চুক্ষু হাসপাতাল স্থাপিত হয়।
১৯৬৩ সালের মার্চ মাসের ১ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রের উদ্বোধন হয়।
১৯৬৩ সালের নভেম্বর মাসে পানি এবং পয়:নিঙ্কাশন কর্তৃপ ওয়াসা গঠিত হয়।
১৯৬৩ সালের ডিসেম্বর মাসের ২০ তারিখে চট্টগ্রাম গণ গ্রস্থাগারের কার্যক্রম শুরু হয়।
১৯৬৪সালের এপ্রিল মাসের ১০ তারিখে মুসলিম হলে কবিয়াল রমেশ শীলকে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়। ৪৫৮টি দোকান বিশিষ্ট চট্টগ্রাম বিপনি বিতান বা নিউমার্কেট চালু হল।

১৯৬৫সালে জাতিতাত্ত্বিক যাদুঘর স্থাপিত হয়।

১৯৬৫সালে ফৌজদারহাট যক্ষ্মা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৬৬ সালের নভেম্বর মাসের ১৮ তারিখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।

১৯৭১ সালের মার্চ মাসের ২৩ থেকে ২৪তারিখে সোয়াত জাহাজ থেকে পাকিস্তানি অস্ত্র নামানোর বিরুদ্ধে শ্রমিক জনতার রক্তয়ী প্রতিরোধ।
১৯৭১সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালূ হয়।
১৯৭৯ সালে চট্টগ্রাম শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৮০ সালে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন পরিচালিত ইসলামিক পাঠাগার স্থাপিত হয়।
১৯৮১ সালে ৩০শে মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে অবস্থানকালে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুথানকরীদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন।
১৯৮৩ সালে চট্টগ্রামে দেশের প্রথম রপ্তনি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল স্থাপিত হয়।
১৯৮৮ সালে জানুয়ারী মাসের ২৪ তারিখে ম্বৈরাচার বিরোধী গণতন্ত্রকামী ছাত্র-জনতার মিছিলে জঙ্গি পুলিশের অবিরাম গুলিবর্ষণে ঘৃণ্যতম বর্বর গণহত্যা সংঘটিত হয়। এত প্রাণ হারান ২২ জন এবং আহত হন পাঁচ শতাধিক।
১৯৮৯ সালে ফেব্রুয়ারী মাসের ২৮তারিখে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা চালু হয়।

১৯৮৯ সালে ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের প্রথম বিজয় মেলার সূচনা হয় চট্টগ্রামে।
১৯৯০ সালে জুলাই মাসের ৩১তারিখে চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত। বাংলাদেশের প্রথম বিজয় মেলার সূচনা হয় চট্টগ্রামে।
১৯৯১সালে এপ্রিল মাসের ২৯ তারিখে শতাব্দীর ভয়াবহতম প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাসের কবলে চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলার উপকূলীয় ও দ্বীপাঞ্চল। ১ ল ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে এবং শত শত কোটি টাকার সম্পদ হানি হয়।
১৯৯৩সালে সেপ্টেম্বর মাসের ৬ তারিখে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে জিয়া স্মৃতি যাদুঘর উদ্বোধন করা হয়।
১৯৯৪সালে নভেম্বর মাসের ২৮তারিখে চট্টগ্রাম শিশুপার্ক উদ্বোধন করা হয়।



মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

নিউ সিস্টেম বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ নিউ সিস্টেম ।

২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

নাইম রাজ বলেছেন: ভালো পোস্ট দিছেন ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

হাকিম৩ বলেছেন: চট্রগ্রাম সম্পর্কে জানা হল ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪২

লেখা পাগলা বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.