![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারি(১০'সিরিজ) ডিপার্টমেণ্টে পড়ালেখা করছি। সুযোগ পেলেই লেখালেখিতে বসে যাই। আমার লেখালেখির সব থেকে পছন্দের বিষয় হল ছোটগল্প ।বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে ভালো লাগে। আরও ভালো লাগে নতুন বন্ধু তৈরি করতে।
প্রাকৃতিক প্রত্যেকটি ঘটনাই কোন না কোন সূত্র মেনে চলে। যখন আমরা কোন বিশেষ ঘটনাকে সূত্র বা নিয়মে ফেলতে পারিনা তখন তাকে রহস্য হিসেবে আখ্যায়িত করি।
আমার কেন জানি মনে হয়, টিনের চালে যখন বৃষ্টি পড়ে তখন তা কোন একটা ছন্দ নিয়ে পড়ে। অবশ্যই কোন একটা নিয়ম মেনে চলে। এই ছন্দে অন্যরকম একটা উন্মাদনা আছে। একটা ভালো লাগা আছে। হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মত মোহিত করার একটা ক্ষমতা আছে। বৃষ্টি হলে আমি জেগে থাকি। চুপ করে বৃষ্টি পড়ার শব্দ শুনতে থাকি। কখনো তা মোজার্টের পিয়ানোর সাথে মিলে যায়,কখনো আবার মেক্সিকান গীটার। সুর,লয়,তাল আমি বুঝিনা। তবে উপলব্ধি করতে পারি। হ্যা আছে, কিছু একটা আছে। যা আমাকে আবেশিত করে চলেছে অনবরত।
আমার বড় একটা স্বপ্ন আছে। অনেক বড়। হ্যা আমার কাছে অনেক বড়। একটা ছোট্ট দোচালা টিনের ঘর। মুশলধারে বৃষ্টি। কুপির আলো। আর সেই ছোট্ট দোচালা ঘরকে ঘিরে থাকবে বৃষ্টিতে ভিজে নুইয়ে থাকা গাছগুলো। বৃষ্টি শেষ হলে আকাশে চাঁদ উঠবে। পূর্ণ চাঁদ। জ্যোৎস্নায় খাঁ খাঁ করবে চারিদিক। চাঁদের আলো ঠিকরে পড়বে জ্বলজ্বলে সবুজ পাতায়। মিশে যাবে জলে আর কাদায়।
আমি তখনো চুপ করে বসে থাকবো। কিন্তু কোন ঘটনাই কোন সূত্রে ফেলতে চাইবো না। থাকুক না কিছু রহস্য।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
নাজমুল_হাসান_সোহাগ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইলো আপনার প্রতি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৬:২৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: “প্রাকৃতিক প্রত্যেকটি ঘটনাই কোন না কোন সূত্র মেনে চলে। যখন আমরা কোন বিশেষ ঘটনাকে সূত্র বা নিয়মে ফেলতে পারিনা তখন তাকে রহস্য হিসেবে আখ্যায়িত করি।”-গভীর দর্শনের অভিব্যক্তি।খুব ভালো লাগলো কথাটা।ধন্যবাদ নাজমুল হাসান সোহাগ।