![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am very simple, complaisant
১। বাঘেরা কখনো দাঁত মাজেনা, সে কারনে চীনা নেতা মাও সে তুং কখনো দাঁত মাজতেন না।
২। ওসামা বিন লাদেন ফুটবল ক্লাব আর্সেনালের কড়া সমর্থক ছিলেন। প্রায়ই আর্সেনালের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে যেতেন। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ার ট্র্যাজেডির পর আর্সেনাল তাকে নিষিদ্ধ করে।
৩। কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের অর্থিক অনটনের সময় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনাকে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করতেন। একদিন এক মাতাল উনার কাছে সাহায্য চাইতে এলে বিদ্যাসাগর বললেন-আমি কোন মাতালকে সাহায্য করি না।
কিন্তু আপনি যে মধুসুদনকে সাহায্য করেন তিনিওতো মদ খান-মাতালের উত্তর।
বিদ্যাসাগর উত্তর দেন -ঠিক আছে আমিও তোমাকে মধুসূদনের মত সাহায্য করতে রাজী আছি তবে তুমি তার আগে একটি “মেঘনাদ বধ” কাব্য লিখে আন দেখি?
৪। মহাত্মা গান্ধী ইংল্যান্ডের রাজার সঙ্গে চা খেয়েছিলেন খালিগায়ে শুধুমাত্র ধুতি পরে। চা খেয়ে ফিরে এলে তাকে ব্রিটিশ সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, রাজার সামনে বসে আপনার কী মনে হয়নি আপনার পোশাকের ঘাটতি ছিল? মহাত্মা গান্ধী উত্তর দিয়েছিলেন ‘আপনাদের রাজা একাইতো আমাদের দুজনকে ঢাকার মতো যথেষ্ট পোশাক পরেছিলেন’
৫। এক জনসভায় চার্চিলের বক্তৃতা শুনে বিরোধী রাজনৈতিক দলের এক মহিলা বিরক্ত হয়ে বলে ফেললেন-’যদি আপনি আমার স্বামী হতেন,তাহলে আমি আপনাকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলতাম।’
চার্চিল একথা শুনতে পেয়ে তার দিকে ফিরে হেসে বললেন- “ম্যাডাম ! সেক্ষেত্রে আপনি আমার স্ত্রী হলে আমি নিজেই বিষ খেয়ে মরে যেতাম!”
৬। জওহরলাল নেহরু যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী তখন ক্রুশ্চেভ এসেছিলেনন ভারত সফরে।নেহেরু ক্রশ্চেভকে নিয়ে পার্টি অফিসে সংবধর্নায় যোগদান করতে বের হলেন।হঠাৎ দূর থেকে রাস্তার পাশে এক ব্যাক্তিকে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করতে দেখে ক্রুশ্চেভ মন্তব্য করলেন,“ইন্ডিয়ানরা দেখি একেবারে অসভ্য,রাস্তায় দাঁড়িয়েই প্রকৃতির সাড়া দিচ্ছে”।নেহেরু এতে দারুণ অপ্রস্তুত হলেন এবং প্রতিশোধ নেয়ার সুযোগ খুঁজতে লাগলেন।কিন্তু সেবার আর সে সুযোগ এল না।
এরপর নেহেরু গেলেন মস্কোয়।ক্রুশ্চেভ তাঁকে নিয়ে “মস্কো বেল” দেখাতে বের হলেন।অপ্রত্যাশিত ভাবে এবার নেহেরু সুযোগ পেয়ে গেলেন।রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে এক ব্যাক্তি প্রস্রাব করছিলো।কিছু না বলে নেহেরু শুধু ক্রুশ্চেভের দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসতে লাগলেন।ক্রুশ্চেভ অত্যন্ত বিরক্ত হলেন।লোকটি কে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন কে তুমি?লোকটা বিনীতভাবে বলল, “স্যার,আমি ইন্ডিয়ান এম্বেসীর একজন কর্মচারী!”
৭। নিউটন একটি মেয়েকে ভালবাসতেন। একদিন বিকেলে বাগানে বসে মেয়েটির সাথে আলাপে মশগুল ছিলেন। নিউটনের চুরুট খাবার ইচ্ছে হল। হঠাৎ মেয়েটির চিৎকারে নিউটন লাফিয়ে উঠেন। চুরুট ভেবে তিনি মেয়েটির আঙ্গুলে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন।
৮। সকাল বেলা কাজের লোক বিজ্ঞানী নিউটনের হাতে একটি ডিম দিয়ে বলল-স্যার, আমি একটু বাজারে যাচ্ছি। চুলায় পানি ফুটতে দিয়েছি। ফুটে গেলে তাতে ডিমটা ছেড়ে দিয়ে সিদ্ধ করে নেবেন। একটু পর কাজের লোক ফিরে এসে দেখল ডিমটি নিউটনের হাতেই রয়ে গেছে, আর চুলায় সিদ্ধ হচ্ছে নিউটনের হাত ঘড়িটি।
৯। হামদার্দ এর প্রতিষ্ঠাতা হেকিম আজমল খানের চিকিৎসক হিসেবে খুব নাম ডাক ছিল। তিনি নাকি রোগীকে না দেখেই শুধু রোগীর প্রশ্রাব দেখেই রোগ নির্ণয় করতে পারতেন। এ কথা শুনে একবার এক ব্যক্তি পরীক্ষা করার জন্য নিজের প্রশ্রাব না পাঠিয়ে উটের প্রশ্রাব পাঠালেন রোগ নির্ণয়ের জন্য। আজমল খান প্রশ্রাব পরীক্ষা করে ব্যবস্থাপত্র দিলেন-এই প্রশ্রাবের মালিককে আরও বেশী করে খড় এবং ভুষি খেতে হবে।
১০। বিশ্ববিখ্যাত অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের সুনাম তখন চারদিকে । কে কতটুকু চার্লি চ্যাপলিনের মত অভিনয় করতে পারে এই নিয়ে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। নিজের পরিচয় প্রকাশ না করে চার্লি চ্যাপলিনও ঐ প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। ফলাফল ঘোষণার দিন দেখা গেল স্বয়ং চার্লি চ্যাপলিন প্রতিযোগিতায় অভিনয় করে তৃতীয় হয়েছেন।
১১। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর খদ্দরের চাদর পরতেন।শীত বা গ্রীষ্ম যাই হোক না কেন গায়ে শুধু চাদর আর কাঠের খড়ম পরেই সংস্কৃত কলেজে ক্লাস নিতে যেতেন। মাঘ মাসের শীতের সময় প্রতিদিন সকালে এভাবে ঈশ্বর চন্দ্রকে ক্লাস নিতে যেতে দেখে প্রায়ই হিন্দু কলেজের এক ইংরেজ সাহেব যাওয়ার পথে বিদ্যাসাগরকে ক্ষ্যাপানোর জন্য বলতেন, “কি হে,বিদ্যার সাগর, বিদ্যার ভারে বুঝি ঠান্ডা লাগে না তোমার?” বিদ্যাসাগর প্রতিদিন কথা শুনতেন, কিন্তু কিছু বলতেন না। একদিন শীতের সকালে ঠিক একইভাবে তিনি ক্লাস নিতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে আবার সেই ইংরেজের সাথে দেখা। আবার সেই একই প্রশ্ন। এবার সঙ্গে সঙ্গে ঈশ্বর চন্দ্র তার ট্যামর থেকে একটা কয়েন বের করে বললেন, “ এই যে গুজে রেখেছি, পয়সার গরমে আর ঠান্ডা লাগেনা। এবার হলো তো?”
১২। ১৯৩৬ সাল। ভারত বনাম ইংল্যান্ড ক্রিকেট ম্যাচ চলছে।ফিল্ডিং করছে ইংল্যান্ড দল। বল করছেন ফাস্ট বোলার আলফ গাওয়ার। তৃতীয় বল ছোড়ার জন্য ছুটতে শুরু করলেন গাওয়ার। কিন্তু ব্যাটসম্যানের দিকে বল না ছুড়ে তিনি হাতে বল নিয়ে ছোটা শুরু করলেন। ছুটছেন তো ছুটছেন। একসময় পেরিয়ে গেলেন আম্পায়ার, পিচ,দর্শক তারপর প্যাভিলিয়ন। তখনও সেই বল তাঁর হাতে। পরে জানা যায়, প্রকৃতির ডাক তাঁকে এত চেপে ধরেছিলো যে হাতের বলটি আর কাউকে দেওয়ার সময় পাননি গাওয়ার। তাই তাঁর অমন তড়িৎ প্রস্হান!
১৩। বিজ্ঞানি টমাস আলভা এডিসন একবার তার নাম ভূলে গিয়েছিলেন। ট্যাক্স জমা দেওয়ার জন্য ট্যাক্স অফিসে গিয়ে তিনি কিছুতেই তার নাম মনে করতে পারছিলেন না।এমন সময় তার এক পড়শি তাকে দেখে বলেন। আরে টমাস আলভা এডিসন না। তখন তার নিজের নাম মনে পড়ে .!!!
১৪। আইনস্টাইন একবার ট্রেনে চড়ে যাচ্ছেন। টিকিটচেকার এসে টিকিট চাইতে আইনস্টাইন খুঁজে পাচ্ছেন না কোথায় টিকিটটি রেখেছেন। টিকিটচেকার আইনস্টাইনকে চিনতে পেরে বললেন, ‘প্রফেসর, আপনাকে আর খুঁজতে হবে না। আমি জানি আপনি নিশ্চয় টিকিট কেটেছেন।’ ‘না, না, খুঁজতে হবে’, আইনস্টাইন ব্যস্ত হয়ে বললেন, ‘ওটা না পেলে আমি জানব না আমি কোথায় যাচ্ছি!’
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: মজা পাইলাম ++++++++++
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩২
অতঃপর জাহিদ বলেছেন: যাক অনেক কিছুই জানলাম।
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১২
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: পোস্টে ২্য় ভালোলাগা....
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৫
নতুন বলেছেন: ১। বাঘেরা কখনো দাঁত মাজেনা, সে কারনে চীনা নেতা মাও সে তুং কখনো দাঁত মাজতেন না।
অনেক চীনারাই মনে হয় দাত মাজেনা... আমি কয়েক জনকেই দেখেছি এই পযন্ত...
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪
রাফছানজানি বলেছেন: আমাদের সবার উচিত সমাজের পাগল পাগল তার ছেড়া লোক গুলাকে একটু বেশি মূল্য দেওয়া, কারন তারাই সেরা।
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১২
বলেছেন: +++++++++
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১২
বলেছেন: +++++++++
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৯
বলেছেন: +++++++++
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: হাহাহাহা চমৎকার পোস্ট ++++++++
ভালো থাকবেন
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২১
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ লাগলো, বেশ মজার!
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৩
নাজিমুদ্দিন পাটোয়ারী বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন:
চমৎকার সব কাহিনী !!
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৬
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: দারুণ! +++