![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার এই জন্মভূমিকে খুব ভালোবাসি আর এমন দেশের স্বপ্ন দেখি যে দেশে দারিদ্র্যতা, ক্ষুধা আর পথশিশু থাকবেনা। আর এই প্রকল্প বাস্তবায়নে আমৃত্যু কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।
"হে লোকগণ, শ্রবন কর। প্রশংসিত জন (নরাশংস) এর সদা প্রশংসা কীর্তণ করি। সে পলাতককে আমরা ষাট হাজার নয় জন শত্রুর মধ্যে পাইলাম।" (অথর্ববেদ, অথ কুন্তাপ সুক্তানিঃ ১)
"সহায় বিহীন সুশ্রবা (প্রশংসিত) নামক রাজার সাথে যুদ্ধ করার জন্য বিশ নরপতি ও ষাট হাজার নিরানব্বই অনুচর এসেছিল (ঋগবেদ, মন্ডল-১, সুক্ত-৫৩, মন্ত্র-৯) উল্লেখ্য যে নরাশংস, সুশ্রবা ও মোহাম্মদ এর দ্বারা একই অর্থ - প্রশংসিত ব্যাক্তিকে বোঝায় আর যার প্রশংসাকীর্তন হচ্ছে সেই, মোহাম্মদ(স) যখন দেশত্যাগী পলাতক তিনি ছিলেন তখন আরববাসীরা সহায় বিহীন। আর তখন আরবের লোকসংখ্যা ছিল প্রায় ষাট হাজার এবং ছিল বিশ নরপতি - বিশগগোত্রের বিশ সর্দার বা গোত্রপতি।
"সদা প্রভু সীনয় হতে এলেন, সেয়ার হতে তাদের প্রতি উদিত হলেন; পারান (আরব) পর্বত হতে আপন তেজ প্রকাশ করলেন।" (বাইবেল, দ্বিতীয় বিবরণঃ ৩৩; ২) [বাইবেলের বর্ণনামতে পারান হল আরবদেশ। (আদিপুস্তকঃ ২১; ২১)]
সুতরাং দেখা যাচ্ছে আরব দেশের পর্বত হতে শেষ নবীর প্রকাশ ঘটবে। আর মোহাম্মদ (স) এর নবীত্বের ঘোষণা বা স্বীকৃতি আসে এই আরবের হেরা পর্বতের গুহায়। "যিনি স্ত্রীগণের সাথে বিশটি উটে প্রবাহমান।" (অথর্ববেদ, অথ কুন্তাপ সুক্তানিঃ ২) উল্লেখ্য যে কয়েকজন স্ত্রীদের সাথে নিয়ে উটের বাহনে মরুভূমিতে যাতায়াত করতেন মোহাম্মদ(স)। ||
"এই শিশুর এই তরুনের কাজ বড়ই বিচিত্র। সে স্তন্যপানের জন্য মায়ের কাছে যায় না। এর মায়ের স্তন্য গ্রহন নেই, তবু এ জন্মমাত্রই মহান দেবপ্রদত্ত কার্যভার গ্রহন করল।" (সামবেদ, আগ্নেয় কান্ডঃ ৬৪)
উল্লেখ্য যে মোহাম্মদ(স) শিশুকালে তার মাতার দ্বারা প্রতিপালিত হননি এবং মায়ের দুধ পান করেননি বরং হালিমা নামী এক ধাত্রীর স্তন্য পান করে ও তার দ্বারা প্রতিপালিত হয়ে শৈশবকাল কাটান তিনি।"
"দশ হাজার অনুচর সহ - "••• নিখিল বিশ্বের হিতকারী দশ হাজার অনুচরসহ বিখ্যাত হবেন।" - [ঋগবেদঃ (৫;২৭; ১) (১;৯৪; ১৬)(১; ৯৬; ৯) (১; ৯৮ ; ৩) (১; ১০৫; ১৯) (১; ১0৭ ; ৩) (১; ১০৯; ৮)]
"দেখ, সদাপ্রভু দশ হাজার সাধুগণের সহকারে আগমন করেছেন।" ( যীহুদাঃ ১; ১৪) "তিনি দশ হাজার সাধুগণের সাথে এলেন। (বাইবেল, দ্বিতীয় বিবরণঃ ৩৩; ২) আর মোহাম্মদ(স) যুদ্ধজয়ী হয়ে দশ হাজার অনুচরসহ মক্কায় আগমন করেন। (Washington Irving, Life of Muhammad, page-17)
"অতএব আমি তোমাদের বলছি, পরমেশ্বরের রাজত্ব তোমাদের নিকট হতে কেড়ে নেওয়া হবে এবং তা এমন এক জাতিকে প্রদান করা হবে যারা তার ফল আনয়ন করবে।" (বাইবেল, মথিঃ ২১; ৪৩) অর্থাৎ যীশুর পরবর্তী নবী বা ঋষির রাজত্ব হবে যীশুর রাজ্য ইসরাইলে নয়, অন্য রাজ্যে। আর মোহাম্মদের(স) রাজ্যও ছিল ইসরাইলের বাইরে আরবে তথা বাইবেল মতে ।
"•• কিন্তু তিনি, আমার পর যিনি আবির্ভুত হবেন তিনি আমার অপেক্ষা অধিক শক্তিশালী। আমি তার জুতা বহন করারও যোগ্য নই (বাইবেল, মথিঃ ৩; ১১) অর্থাৎ তার সন্মান হবে যীশুরও উপরে। যা একমাত্র মোহাম্মদ (স) এর জন্যই প্রযোজ্য হতে পারে। "আমি তোমাদের সাথে আর বেশি কিছু বলিতে চাই না। কারণ এই জগতের সম্রাট আসিতেছেন।" (বাইবেল, জোহনঃ ১৪; ৩০). ।" অতএব এরপর আর এই জগতের সম্রাট শেষ নবী/ঋষিকে চিনে নিতে সন্দেহের কোন অবকাশ থাকে কি?
(সংগৃহীত)
২| ৩১ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:১২
নৈশ শিকারী বলেছেন: (আমিন) অবিশ্বাসীরা দাজ্জালের অনুসারী হবে, তাদেরকে হাজারটা যুক্তি দিয়ে বোঝালেও সঠিক পথে আসবেনা, কেননা আল্লাহ তাদের অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছেন, এখনকার অবশ্বাসিরা দাজ্জালকেই তাদের ঈশ্বর মানবে এবং চির নরকগামি হবে। জনাব, @বাংলাদেশি
৩| ৩১ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
নৈশ শিকারী বলেছেন: ব্যাবহারে বংশের পরিচয় তুমি কোন বংশের তা তোমার ব্যাবহার দেখেই অনুমান করা যায়, আমি আর যাই করি তোমার মতো মাথা মোটাকে অন্তত দুলা ভাই বানাবনা, আমিও কিন্তু বলতে পারি তোমার 'বোনকে চু*' কিন্তু তাতে হয়তো একটা নিষ্পাপ মেয়েকে অপমান করা হবে, অথবা বলতে পারি 'জার* সন্তান' এতে তোমার মায়ের চরিত্রে কলংকের কালি লেপন করা হবে কিংবা বলতে পারি 'কু** বাচ্চা' এতে হয়তো তোমার বাবার তোমার প্রতি দায়িত্বশীলতাকে অস্বীকার করে কুকুরের সাথে তুলনা করা হবে কিন্তু আমি আমার প্রিয়নবীর (সা: ) উম্মততো তাই এই প্রোনাউন গুলো ইউজ কর্তে পারলামনা।
প্রস্তর যুগে যেমন মানুষ লৌহ অস্ত্র ব্যাবহার করে নাই, অথবা মধ্য যুগে কেউ কম্পিউটারের স্বপ্ন দেখে নাই তেমনি বর্তমান যুগে কেউ ফ্লাইং সসার নিয়ে আলোর ৫০গুন গতিতে মহাবিশ্ব পরিভ্রমণ করতে পারেনা; সেইরকম আমিও গুহায় বাস করে ইন্টারনেট দিয়ে ব্লগ চালাইনা। প্রস্তর যুগ থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের ব্রেইনের বিকাশ আল্লাহ ধীরে ধীরে করেছেন , মানুষ চন্দ্র দেখে চন্দ্র বিজয় করে ফেলে নাই তার জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করা লাগছে, ধর্মের ব্যাপারটাও ঠিক এমনই, এক সময় মানুষ ধর্ম পালন করতো আর এখন মানুষ ধর্ম পালনের পাশাপাশি ধর্ম নিয়ে গবেষনাও করে।
@ছাগু বিশু
৪| ৩১ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
নৈশ শিকারী বলেছেন: আমার লাস্ট কমেন্টটা দেখে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না প্লিজ।একটা বদমাশ লোক এখানে অত্যন্ত বাজে কমেন্ট করেছিল এখন ডিলেট করে দিছে, এখানে বদমাশটার ব্লগ লিঙ্ক http://www.somewhereinblog.net/blog/dominator
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ২:২১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: অবিশ্বাসী রা মেনে নেয় না।তারা আশায় আছে তাদেরই মত পথভ্রষ্ট কেও আসবে। আল্লাহ তাদের সত্য বোঝার তৌফিক দিন। আমিন।