![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার এই জন্মভূমিকে খুব ভালোবাসি আর এমন দেশের স্বপ্ন দেখি যে দেশে দারিদ্র্যতা, ক্ষুধা আর পথশিশু থাকবেনা। আর এই প্রকল্প বাস্তবায়নে আমৃত্যু কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।
সমকামীদের বিয়ে বৈধ ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট। এর মাধ্যমে পুরো যুক্তরাষ্ট্রেই এবার সমকামীদের মাঝে বিয়ে বৈধতা পেল। এর আগে দেশিটি কিছু অঙ্গরাজ্যে সমকামীদের বিয়ের অধিকার থাকলেও ১৪ টি রাজ্যে তা আইনগতভাবে নিষিদ্ধ ছিল শুক্রবার আদালতের রায় ঘোষণার পরপরই জর্জিয়া, মিশিগান, ওহাইও এবং টেক্সাসের সমকামী জুটিরা সানন্দে বিয়ের তোড়জোড় শুরু করে।
রায় শোনার জন্য প্রায় শ’ খানেক মানুষ ঘন্টার পর ঘন্টা আদালতের বাইরে অপেক্ষা করে। রায় শোনার পরপরই জর্ডান মোনাগহান নামের এক অংশগ্রহণকারী তৎক্ষণাৎ তার মাকে ফোন করে সুখবরটি জানান। মোনাগহান ফোনে তার মাকে বলে, ‘মা! আমি এখন সুপ্রিম কোর্টে। তোমার ছেলে এখন অন্যের বউ হতে পারবে।’
বিচারপতি অ্যান্থনি কেনেডি তার রায়ে জানান, বিবাহ সবার জন্যই একটি সাংবিধানিক অধিকার, তাতে বেশিরভাগ মানুষই একমত হয়েছেন। আদালতের মুক্তমনা আরও চারজন বিচারকের মতের প্রেক্ষিতে তিনি লিখেন, ‘কোনো সম্পর্কই বিবাহ অপেক্ষা গাঢ় নয়।’ যুক্তরাষ্ট্রে এখনও সমকামী (বিশেষত ছেলে-ছেলে) সম্পর্ক নিষিদ্ধ ছিল। বিবিসির সংবাদকর্মীদের ভাষ্য অনুযায়ী, রায় ঘোষণার পরপরই অপেক্ষারত উত্তেজিত জনতা উচ্চ কলরবে মুখর করে তোলে আদালত প্রাঙ্গণ।
রায়ের পরপরই ডেমোক্র্যাট দলের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটন তার টুইটার অ্যাকাউন্টে ‘গর্বিত’ লিখে টুইট করেন। আর হোয়াইট হাউজও তাদের টুইটার পেজে রংধনু সম্বলিত হাউজের ছবি পোস্ট করে। প্রেসিডেন্ট ওবামা এ রায়কে ‘আমেরিকার জন্য বিজয়’ বলে অভিহিত করেছেন। “ সব মার্কিন নাগরিককে সমান দৃষ্টিতে দেখা মানেই আমরা সবাই আরো বেশি স্বাধীন”, বলেন তিনি। এদিকে অনেক খ্রিস্টান রক্ষণশীলই এই সিদ্ধান্তের নিন্দা করেছেন। রিপাবলিকান দলের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী আরকানসাস প্রদশের সাবেক গভর্নর মাইক হাকাবি বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই বিচার বিভাগীয় এই স্বৈরশাসন প্রতিহত ও প্রত্যাখ্যান করা উচিত।’
আমার মতে আমেরিকার মতো উন্নত দেশে; বিচার বিভাগীয় প্রধানদের এই ধরনের বিয়ের জন্য সরকারি বৈধতা প্রদান কখনোই সুস্থ মানসিকতার পরিচায়ক হতে পারেনা, আর এই বিয়ের ভবিষ্যৎই বা কি? সমকামীরাতো এই বিয়ের মাধ্যমে তাদের সন্তানও জন্ম দিতে পারবেনা! এই ধরনের জুটিদের লিভ টুগেদারের বৈধতাই কি যথেষ্ঠ ছিলনা? এই ব্যাপারে আপনাদের সকলের মতামত আশা করছি।
তথ্য সূত্র: দৈনিক আমার দেশ।
২| ২৮ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জটিল বিষয়! আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারিনা!
৩| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫১
নৈশ শিকারী বলেছেন: আপনি প্রসঙ্গটা বুঝেছেন কিন্তু রি-এ্যাক্ট করছেন ধর্ম বিরোধি ভাবে, আপনি ধর্ম কতটুকু বিশ্বাস করেন সেটা আমি জানি না কিন্তু আপনি পরোক্ষ ভাবে এটার সমর্থন করেছেন এটা সুস্পষ্ট। আমেরিকা উন্নত দেশ ঠিক আছে, সেই দেশে বিবাহ ছাড়া নারী পুরুষের যৌনতায় কোনও বাধা প্রদান করা হয়না তাই অবাধ লিভটুগেদার চলে কিন্তু 'গে' অথবা 'লেসবিয়ান' দের জন্য এতটুকু ই কি যথেষ্ঠ ছিলনা? মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের জন্য এখানে জনগনের বৃহত্তর একটা অংশের স্বাভাবিক রুচিকে কুরুচিতে পরিবর্তন করা হলোনা? আরেকটা বিষয় আপনি এড়িয়ে গিয়েছেন সেটা হলো তারা বিয়ে করতে পারলেও সন্তান জন্ম দিতে পারবেনা তাহলে এই বিয়ের ভবিষ্যৎই বা কি অথবা এইসব জেনেটিক প্রতিবন্ধীদের ভবিষ্যৎ কি? আরেকটা কথা, আমি আমেরিকার প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে লিভটুগেদার বিষয়টা যথেষ্ঠ ধর্ম নিরপেক্ষ ভাবে বলেছি আপনি কিন্তু সেই বিষয়টার ধার দিয়েও যান নাই। @নতুন
৪| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০১
নৈশ শিকারী বলেছেন: ব্যাপারটা জেনেটিক এবং মানসিক সমস্যার ব্যাপার, না বুঝলে আর কি করবো তবু কষ্ট করে পড়েছেন এবং মূল্যবান মন্তব্য করেছেন সেজন্য ধন্যবাদ। @সাদা মনের মানুষ
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫
নতুন বলেছেন: আমার মতে আমেরিকার মতো উন্নত দেশে; বিচার বিভাগীয় প্রধানদের এই ধরনের বিয়ের জন্য সরকারি বৈধতা প্রদান কখনোই সুস্থ মানসিকতার পরিচায়ক হতে পারেনা,
আমেরিকার সমাজের মানুষের জন্য তাদের বিচারপতি রায় দিয়েছে সেটা অবশ্যই আপনার মানুষিকতার সাথে না মিলতেই পারে। তার জন্য তিনি অসুস্হ এটা আপনি কিভাবে বলেন?
আপনি ইসলামে বিশ্বাসী<< তিনি খৃস্টীয় বা কোন ধমেই বিশ্বাসী নয়...
আপনি মদ খাবেন না<< তিনি ড্রিইংস করবেন এটাই স্বাভাবিক<<
আমাদের দেশের একজন বিচারক মদ খায় সেটা খুবই খারাপ একটা বিষয়<<< কিন্তু আমেরিকার একজন বিচারক ব্যক্তিজীবনে মদ খাইলো কি না এইটা নিয়া কোন সমস্যাই কখনোই হবেনা ( যদি মাতাল হয়ে আদালতে আসে তবেই সমস্যা)
তাই আপনার ধমীয় চশমায় আমেরিকার সমাজের সমস্যা অনেক বেশি মনে হবে।
কিন্তু তাদের জন্য সেটা খুবই ভাল একটা সমাজ।