![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি হিমুর মত উদ্ভট টাইপের কেউ।আমার ভালোলাগে ভাবতে,হাঁটতে,কথা বলতে,নীরবে অপলক চেয়ে দেখতে। আমি আমার মত করে গড়ে উঠা এক আদম। নিরিবিলি প্রশান্ত মন নিয়ে প্রগাঢ় চিন্তায় ডুবে থাকতে ভালোবাসি। আমার পথ আমি বেঁচে নিয়ে,যে পথে হেঁটে চলবো অনন্ত সময়।
মানবজীবনে দুঃখ ও সুখ দুই -ই আছে। সুখ যেমন চিরন্তন, দুঃখ ও তেমনি নিত্য।দুঃখ না থাকলে সুখের স্বাদ উপভোগ করা যায় না। নিরবচ্ছিন্ন সুখ উপভোগে কোনো আনন্দ নেই।আবার নিরবচ্ছিন্ন সুখ কল্পনা করাও নিরর্থক। সুখ -দুঃখ সবকিছুকে সমভাবে গ্রহণ করেই জীবনে বড় হতে হবে।
সুখ দুঃখ, উত্থান পতন,আনন্দ বেদনা এগুলো পরস্পর পরস্পরের পরিপূরক। একটিকে ছাড়া অপরটিকে আশা করা ঠিক নয়। সুখের পাশাপাশি দুঃখকেও গ্রহণ করার মন মানসিকতা থাকতে হবে। জীবনে নিরবচ্ছিন্ন সুখ যেমন আশা করা ঠিক নয়,তেমনি দুঃখের ভয়ে জীবনযুদ্ধে পলায়নপর হওয়া বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নয়। সুখের পাশাপাশি দুঃখ আসবে ঠিক কিন্তু সাহসিকতার সাথে তা মোকাবিলা করে জীবনযুদ্ধে অগ্রসর হতে হবে। এসবের মধ্য দিয়ে জীবন বিকশিত হয়,মানুষ পরিপূর্ণতা লাভ করে। মানবজীবনের সুন্দর ও সার্থক রূপায়নের জন্য সুখ দুঃখ, ভালো মন্দ উভয়ের স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। জীবনে পরিপূর্ণ সার্থকতা লাভ করতে হলে সবকিছুর মোকাবিলা করতে হবে। কারণ,মানবজীবন একটি যুদ্ধক্ষেত্রের মত। অনবরত আঘাত আসবে,রক্ত ঝরবে,প্রতিপক্ষ ঘায়েল হবে,আর এভাবেই বিজয় আসবে। আর জীবনের সার্থকতা একটা জায়গাতে সাহসিকতার মধ্যে সবকিছু মোকাবেলা করার মাধ্যমে।
অন্ধকার না হলে যেমন আলোর মর্যাদা আমরা অনুধাবন করতে পারি না, তেমনি দুঃখের দহন জ্বালা না থাকলে সুখের স্বাদ অন্তরে গভীরভাবে অনুভব করতে সক্ষম হতাম না। সত্যিকারের মানুষ রূপে পৃথিবীতে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে হলে উত্থান পতন,সুক দুঃখকে বরণ করতেই হবে।
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
দূর দ্বীপবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আবুহেনা ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো।