![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবাইতো সুখী হতে চায়। সুখী হত চায় না এমন মানুষ খুব বিরল। বিয়ে করতে চায় না বা বিয়ে করে না, এমন মানুষও আছে তবে তারা নগণ্য। প্রায় সব মানুষই একটা বয়সে বিয়ে করে সংসারী হতে চায়। আর যারা বিয়ে করতে চায়, তারা আবার সংসার জীবনে সুখীও হতে চায়। মানুষ সুখী হতে চায়, বিয়ে করতে চায়, সুখী সংসার জীবন করতে চায়।
জীবনে সুখী হওয়ার ক্ষেত্রে তাই দেখা যায়, বিয়ে একটি বড় বাহন। মানুষ যাকে বিয়ে করতে চায়,তার সাথেই জীবনের বাকি জিন্দেগি কাটিয়ে দিতে চায়। এই সাধারণ ইচ্ছেটি বেশির ভাগ মানুষের পূরণ হয়, কারো কারো সেই সৌভাগ্যটি ধরা দেয় না।
মানুষ সুখ চায় এবং সংসার জীবনেও সুখ চায়। আশ্চর্যের বিষয় হলো একজন বহুগামী পুরুষ বা নারী সেও সংসার জীবনে সুখ চায়!একজন বহুগামী মানুষও সুখী সংসার জীবন চায়। কিন্তু সংসারের সুখটা অনেক কিছু না থাকলেও পাওয়া যায় তা হলো বিশ্বস্ততা। হাজার কিছু থাকলেও সুখ আসবে না যদি সঙ্গী বা সঙ্গিনী বিশ্বস্ত না হয়। সংসার জীবনে একজন অবিশ্বস্ত মানুষের চেয়ে বড় প্রতারক আর কেউ হতে পারে না। এই প্রতারক শুধু নিজেই অসুখী হয় না, অসুখী অন্যকেও করে। একজন অবিশ্বস্ত মানুষের সুখ পাওয়ার কোন অধিকার নেই এবং আসলেই সে পায় না কখনো, পেয়ে গেলেও প্রকৃতি কেড়ে নিয়ে নিবে।
তাহলে সুখটা কি একটু কঠিন হয়ে গেল নাকি আমরা কঠিন করে ফেললাম! যখন কোন ছবি দেখি ৭০ বছরের দাম্পত্য জীবন কাটানো কোন দম্পতির, তখন লক্ষ লক্ষ অভিনন্দন আর লাইক পরে! কেন ? কেন আমরা এই দম্পতিদের অভিনন্দন জানাই ? আমাদের ভালো লাগে, আমরাও আমাদের জীবনে এমনটি চাই। একসাথে পথচলাকে আমরা পছন্দ করি, ভালোবাসি, মনের গহীনে আমরাও চাই।
তো আপনাকে বাঁধা দিয়েছে কে এমন সৌভাগ্যময় দাম্পত্য জীবন তৈরিতে ? বাঁধাগুলো মানুষ নিজেই তৈরি করে, কিছু তৈরি করে আসে বিয়ের আগেই এবং কিছু তৈরি করে বিয়ের পরে। এই যে দীর্ঘ সুখী জীবন, তার রহস্য কী? বিশ্বস্ততা। প্রতারণাহীন এক দীর্ঘ বসবাসের নাম সুখী সংসার জীবন।
ভার্জিনিটি আসলে কিসের প্রতীক? এটি শুদ্ধতার প্রতীক। প্রকৃতির এক বিস্ময়কর ব্যবস্থা! এটি আমাদের দিয়ে দেয়া হয়। না চাইলেও এই অসাধারণ প্রতীকটি আপনার সাথে আছে, নাক , কান, চোখের মতই। প্রকৃতি শুদ্ধতা পছন্দ করে , তাই সেই শুদ্ধতা মানুষের মাঝেও যেন থাকে, তাই এই ব্যবস্থা।
এক জোড়া সুখী দম্পতির কথা ভাবুনতো , এই জীবন যারা শুদ্ধ জীবন যাপন করেছে, কখনোই প্রতারণা করে নাই বা অবিশ্বাসী হয় নাই – আর এমন দম্পতি আছে অসংখ্য। যারা এই অসংখ্য দলের নন, তারাই অসুখী। যারা নিজের জীবনকে কলুষিত করেছেন – তাদের জীবন আর এই দম্পতিদের জীবনের তুলনাতো কখনোই হবে না। শুদ্ধ জীবনের স্বর্গীয় আনন্দ তাদের দোরগোড়ায় আসার কোন প্রশ্নই নেই। দৈবাত পেলেও এরা তা হারাবেন।
ভার্জিন থাকতে হবে কেন ? একটা শ্রেণি এই প্রশ্নটা করে (তারা আসলে বলতে চায়, শরীর আমার , আমি কয়জনের সাথ বেডে গেলাম তাতে কার কী! , ওকে অসুবিধা নাই, কিন্তু তুমি একটু বয়স হলে প্রচুর ইনজয় করার পরে আবার সুখী সংসার চেয়ে বসো না যেন!)। এর উত্তর হলো, আমি শুদ্ধ মানুষ , আমাকে ভার্জিন থাকতে হবে। আমি সংসারে সুখী থাকতে চাই, তাই ভার্জিন থাকতে হবে।
পাল্টা প্রশ্ন : ভার্জিন থাকলে তোমার সমস্যা কী? ক্ষতিটা কী? ভার্জিন ছেলে বা মেয়ে হলেই সে ক্ষ্যাত? নাকি তুমি লেজকাটা শেয়াল? ভার্জিন থাকার যে সুখ, যে আত্মবিশ্বাস, যে আত্মমর্যাদা সারাক্ষণ তোমার সাথে থাকে, তা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবা কেন? একটা ভার্জিন ছেলে বা মেয়ের সাথে ননভার্জিন ছেলেমেয়ের তুলনায় সাহস আর আত্মমর্যাদায় তফাত থাকে স্বর্গ নরকের।
যাদের বিয়ের পূর্বে যৌনতার অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের সংসার জীবন নিয়ে একটা গবেষণায় আমি সামান্য কয়েকদিনের জন্য কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। বিয়ের সময় এলে এদের একটা আতংকে পেয়ে বসে – আতংকটা কী? বিয়ে টিকবে তো ? তখন এদের কেউ কেউ নানা ধরনের কৌশল অবলম্বন করে , কেউ কেউ ধরেই নেয় যদি বিয়ে ভেঙে যায়, তার পরবর্তী পরিকল্পনাটাও এরা রাখে মনে মনে । এছাড়া এরা এমন ছেলে বিয়ের জন্য পছন্দ করে , যাতে সংসার ভাঙার সম্ভাবনাটা যতটা সম্ভব কম থাকে। এখনকার পিতামাতার পক্ষে তাদের সন্তানদের প্রতি আস্থা অনেক কম, বিয়ের সময় কাবিনের বড় অংকের টাকাটা নিয়ে যে একটা বড় বাদানুবাদ হয়, তার বহুবিধ কারণের মধ্যে একটি হলো ছেলেমেয়ের বিয়ের আগের ঘটনার কারণে যেন সংসার ঝুঁকির মধ্যে না পড়ে।
এ নিয়ে ছোট একটা গণ্প আছে। এক বিড়ালের ইচ্ছে হলো সুন্দরী এক রমণী হওয়ার এবং বিয়ে করে মানুষের মতো সুখী জীবন যাপন করার। তো , স্রস্টা তার মনের বাসনা পুরণ করলেন। ঝামেলা হলো বাসর রাতে! হঠ্যাত করে কনে বিছানা ছেড়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাসর ঘরে একটা ইদুরের পিছনে ছুটে বেড়াতে থাকলো । বাসর ঘরে বর খুব অবাক, বরের সাথে কথা নাই বার্তা নেই , বউ ছুটছে ইদুরের পিছনে পিছনে। তার মানে বিড়াল মানুষ হলেও তার স্বভাব বিড়ালের মতোই রয়ে গেছে। বহুগামীতা ঠিক এমন, বিয়ের পর কেউ যদি মনে করে স্বভাব ভালো হয়ে যাবে, তবে বিপদ আছে। ওই ছেলে বা মেয়ে সুযোগ পেলেই আবারও বহুগামীতায় জড়াবেই জড়াবে। অবিশ্বস্ত নারী বা পুরুষের আমৃত্যু বহুগামীতার অন্তর্দহনে জ্বলবেই।
ভার্জিনিটি আমাকে দেয়া হয়েছে, সময়ের আগে আমি তা হারাতে যাবো কোন দুঃখে, আমারে কী ভুতে পাইছে? বেশি সমস্যা হলে বিয়ে করে ফেলো। ধারনা কোনটি ভুল? ভার্জিনিটি কনসেপ্ট ঠিকই আছে , কিন্তু কথা হলো, পড়াশুনা অবস্থায় বিয়ে করা যাবে না, এইটা হলো ফালতু কনসেপ্ট। বুয়েটে পড়ার সময় দেখেছি যারা (অনেক ছেলে এবং মেয়ে) ছাএ অবস্থায় বিয়ে করেছে তারা জীবনে সবার আগে ভালোভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং তাদের রেজাল্টও ছিলো সেই রকম! ফাটাফাটি।
আপনি একজন ভার্জিন ছেলে বা মেয়ে, আপনার আত্মবিশ্বাস আর গর্ব থাকবে আকাশচুম্বী। অনাবিল প্রশান্তি নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিবেন এই কারণে যে একটা গর্বিত শুদ্ধ জীবন আপনি যাপন করেছেন, সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে একবারও প্রতারিত করেন নি, একবারের জন্যও ঠকাননি - তাহলে স্বর্গ কিন্তু আপনি এই মর্তেই কাটিয়ে গেলেন!
দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সামাজিক পুঁজি হলো পরিবার। সুস্থ সুখী পরিবার সুস্থ সমাজ, দেশ তৈরি করে। যেখানে পরিবার প্রথা ভেঙে গেছে আর বহুগামীতায় নিমজ্জিত হয়েছে, তাদের জন্য বিপদ আসছে। যেমন জাপান – দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি গর্ভপাতের দেশ। অপসংস্কৃতি জাপানের হাজার হাজার বছরের ঐতিহ্যকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। জাপানী মেয়েরা বাচ্চা নিতে চায় না। এর ফলাফলা দেখতে খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয় না।
টিকে থাকুক ভার্জিনিটি কনসেপ্ট, টিকে থাকুক শুদ্ধ পরিবার। অবিবাহিত ভার্জিন ছেলেমেয়েদের জন্য শুভ কামনা থাকলো। শুদ্ধ জীবনের সুখটা হাতছাড়া করবেন না – লেজকাটা শিয়ালদের উস্কানিতে!
আপনার কাছের এই সব লেজ কাটা শেয়ালরা বলবে, “ আরে ক্ষ্যাত, তুই আছোস এখনো মান্ধাতা আমলের ভার্জিনিটি কনসেপ্ট নিয়া, যারা বিয়া করবি সে তোর মতো হবে গ্যারান্টি কী? না, গ্যারান্টি আপনি হয়তো পাবেন না। সেই গ্যারান্টি না থাকলেও কি আপনি লেজকাটা শেয়ালদের দলভুক্ত হবেন? তাদের দলভুক্ত না হলে কিন্তু একটা গ্যারান্টি পাবেন – সুখটা কিন্তু এখনো আপনার কাছে আছে, কারণ আপনি কাউক প্রতারণা করেন নি, হতে পারেন আপনি প্রতারিত। আপনাকে কেউ প্রতারিত করলে, আপনাকেও কারো কাছে ভার্জিনিটি বিসর্জন দিতে হবে, কে বলেছে ? নিশ্চয়, লেজকাটা শেয়ালরা!
এক জীবনে আপনি কাউকে ঠকাননি, কাউকে প্রতারণা করেননি – এই সুখটাই যে শ্রেষ্ঠ সুখ তা একটু বয়স হলেই বুঝবেন। একটু বয়স হলে বুঝবেন আপনার ক্যারিয়ার , আপনার পজিশন, আপনার অর্থ সব অর্থহীন হবে যদি শুদ্ধ জীবনের নাগাল আপনি না পান। ক্যারিয়ার গড়তে গিয়েও অনেকে সব বিসর্জন দেয়। একটু বয়স হলেও টের পায় কতটা মিথ্যা মেকি সেই ক্যারিয়ার যা গড়তে জীবনে কালিমা লেপন করতে হয়েছে (যা হয়তো শুধু আপনিই জানেন), যা আমৃত্যু আপনাকে তাড়িত করবে, আপনার ঘুম কেড়ে নিবে। দেখবেন মধ্য বয়সে অনেক নর নারীকে সেই অতীত প্রতারণা কীভাবে তাড়াতে তাড়াতে তাদের ঘুম হারাম করে দেয়।
এই ভার্জিনিটি মানে শুধু একবারের জন্য নয়।বার্তাটা হলো সারা জীবনই আপনাকে শুদ্ধ থাকতে হবে। একটা প্রতারণাহীন জীবনের যে আনন্দ, ভার্জিনিটি কনসেপ্ট আপনাকে সেই আনন্দের রাজ্যে নিয়ে যেতে চায়।
ভার্জিন থাকুন দেহে, ভার্জিন থাকনু মনে। সারা জীবন এক শুদ্ধ জীবনের আনন্দ ভুবনের দরজা খুলে রাখুন । যদি বিশ্বস্ত থাকেন তবেই তার দরজা খুলবে। চাবিটা বনে জঙ্গলে ফেলে দিবেন না। একবার ফেলে দিলে আর পাবেন না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
নিঝুমবাবুই বলেছেন: অনেক প্রিত হলাম। আসুন, সবাই ইতিবাচকতার সঙ্গী হই। অবক্ষয় হতে দেশটাকে বাঁচাই।
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
পরিবেশক বলেছেন: প্রথম ভালো লাগা +++++++
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
নিঝুমবাবুই বলেছেন: ভালো লাগার কথা জেনে আমারও অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
আহলান বলেছেন: জীবনে কখন কি ঘটে বলা দূষ্কর .... বিয়ের পরেও বহুগামীতায় মানুষ আষক্ত হতে পারে ...
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
নিঝুমবাবুই বলেছেন: বিয়ের পরেও অনেকে অভ্যস্ত হয়। সেটা লিখেছিও। তবে জীবনে যাই ঘটুক প্রতারণা থেকে দূরে থাকতেই হবে। আপনাক্র অসংখ্য ধন্যবাদ বাস্তবতার কথা স্মরণ এ আনার জন্য।
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
জাহিদ জুয়েল বলেছেন: সারা জীবন এক শুদ্ধ জীবনের আনন্দ ভুবনের দরজা খুলে রাখুন
ভাল লাগল
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
নিঝুমবাবুই বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার আনন্দবোধ হচ্ছে।
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
সজিব ইসলাম বলেছেন: লিখাটা ভালো লাগলো। এই 3.5G এর যুগে আপনি যে সাহস করে এইরকম একটা লিখা লিখেছেন এইজন্য আপনাকে অসংক্ষ ধন্যনাদ।
তবে সব দুখী মানুষই ভার্জিন নয় বা ভার্জিন সব মানুষই সুখী হয় আপনার এই কথাটার সাথে আমি একমত নয়।
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
নিঝুমবাবুই বলেছেন: না তা কেনো হবে? তবে শুদ্ধ থাকলে সুখীহওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু প্রতারকদের দুটো বিষয় নিশ্চিত :১। সুখী সে হবে না ২। ভোগান্তি, অন্তরদহন তার নিশ্চিত। আপনার ইতিবাচক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
নতুন বলেছেন: শুধু একটুরা পদা`= ভাজিনিটি না...
মনের থেকে শুদ্ধ না হলে সুখী হওয়া যায়না...
আপনার মনেও যদি অনেক মানুষের প্রতি আক`শন/রিলেসন থাকে তবে বিয়ের পরে বউএর প্রতি ভালবাসায় একটু ঝাপসা হতেই পারে...
সবচেয়ে দরকার মানবিক শুদ্ধতা...
বত`মানের সমস্যার কারন আমাদের ভন্ডামী... বিয়ের আগে সেক্স করবে তাকে সমস্যা নাই... কিন্তু মেয়ে যেন পোশাখ স্বালীন পড়ে..ধম` মেনে চলে সেই বিষয়ে ঠিকই উপদেশ দেবে প্রেমিক...
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: মনের ভার্জিনিটি বজায় থাকুক, দেহেরো থাকবে
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৩
নিঝুমবাবুই বলেছেন: ঠিক তাই।
৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১১
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: “এক জীবনে আপনি কাউকে ঠকাননি, কাউকে প্রতারণা করেননি – এই সুখটাই যে শ্রেষ্ঠ সুখ তা একটু বয়স হলেই বুঝবেন। একটু বয়স হলে বুঝবেন আপনার ক্যারিয়ার , আপনার পজিশন, আপনার অর্থ সব অর্থহীন হবে যদি শুদ্ধ জীবনের নাগাল আপনি না পান। ”
সহমত।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০০
নিঝুমবাবুই বলেছেন: সহমতের প্রকাশ করায় ভালো লাগলো।
১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯
ডেড আকাশ বলেছেন: হুম ভালো বলছেন
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০১
নিঝুমবাবুই বলেছেন: প্রশংসা করায় ধন্যবাদ।
১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
ইমরান আশফাক বলেছেন: লেজকাটা শেয়ালগুলো আমাকে ক্ষ্যাৎ বলে। কিন্তু আমি খুবই সুখী এই পারিবারিক জীবনে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
নিঝুমবাবুই বলেছেন: যারা আসলে ক্ষ্যাত বলে তারা আসলেই ক্ষ্যাত!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০০
নিঝুমবাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সহমত...এক জীবনে এত বেশী ত্যানা প্যাঁচায়া কি লাভ? ভাল থাকলে ক্ষতি তো নাই...
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩১
মহাকাল333 বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা +
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: টিকে থাকুক ভার্জিনিটি কনসেপ্ট, টিকে থাকুক শুদ্ধ পরিবার। অবিবাহিত ভার্জিন ছেলেমেয়েদের জন্য শুভ কামনা থাকলো। শুদ্ধ জীবনের সুখটা হাতছাড়া করবেন না – লেজকাটা শিয়ালদের উস্কানিতে!
ভার্জিন থাকুন দেহে, ভার্জিন থাকনু মনে। সারা জীবন এক শুদ্ধ জীবনের আনন্দ ভুবনের দরজা খুলে রাখুন । যদি বিশ্বস্ত থাকেন তবেই তার দরজা খুলবে। চাবিটা বনে জঙ্গলে ফেলে দিবেন না। একবার ফেলে দিলে আর পাবেন না।
শতভাগ সহমত। ++++++++++++++++++++++++++++++
আমাদের নাটক সিনেমা সামাজিক মাধ্যমে এই জাতীয় পিজিটিভ থিংকিংয়ের বিকাশ বেশী জরুরী। কিন্তু হয় উল্টোটা!