নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনের কথা বলে যাই

নিঝুমবাবুই

বলি ও লিখি, কারণ বলতে বলতে লিখতে লিখতে বদল হয়, পরিবর্তন হয়।

নিঝুমবাবুই › বিস্তারিত পোস্টঃ

অ্যাপার্টমেন্ট/জমি কেনার আগে ও অন্য বিনিয়োগের আগে কেন ১০ বার ভাববেন ?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

যারা অ্যাপার্টমেন্ট কিনছেন বা জমিতে বিনিয়োগ করছেন বা অন্য ব্যবসায়ে বিনিয়োগের কথা ভাবছেন, এ মুহূর্তে তাদের জন্য কিছু তথ্য তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে অনেক ভূমিকা রাখতে পারে। এক নজর একটু দেখে নিতে পারি নিচের বিশ্লেষণগুলো। তথ্যগুলো বর্তমান অবস্থাটা তুলে ধরবে কিছুটা হলেও।

১. এই মুহূর্তে ২৪ হাজার রেডিমেইড ফ্ল্যাট আছে, যা বিক্রি হচ্ছে না। এবং হওয়ার সম্ভাবনা কম। এই অবিক্রিত ফ্লাটের সংখ্যা আগামী বছর ২৮ হাজার হতে পারে।

২. ২০২৫ সাল থেকে ঢাকার হাজার হাজার ফ্লাট খালি পড়ে থাকবে। ইংগিত কিন্তু এখনি আছে, যদি তা আমরা বুঝে থাকি।

৩. ফ্লাটের ক্রেতারা বেশির ভাগ শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত (এবং বড় অংশটা দুর্নীতিবাজ) এবং তাদের সন্তান সংখ্যা ১ জন বা ২জন বা অনেকের নাই। প্রবাসীদের সন্তান সংখ্যাও এখন অনেক কম। এখন যারা ফ্লাটের মালিক তাদের সন্তানরা আর ফ্লাট কিনতে তেমন যাবেন না । কারণ উত্তরাধিকার সূত্রেই তারা পেয়ে যাবেন।

৪. এই সন্তানদের একটা বড় অংশ আবার বিদেশে চলে যাচ্ছে। বাবা মা মারা যাওয়ার পর এই ফ্লাটে থাকার লোক থাকবে না। বিক্রি করা ছাড়া গতি নেই। কিন্তু ক্রেতা পাওয়া যাবে কিনা সেটা চিন্তার বিষয়। এর প্রভাবটা এখনি একটু একটু পরছে এবং ২০২৫ এর মধ্যে তা পুরোপুরি প্রকটভাবে দৃশ্যমান হবে। (সাপ্লাই ১০০ হলে ডিমান্ড থাকবে ২০-২২!)

৫. নতুন ক্রেতা বলতে গেলে ক্রমশ শূন্যের দিকে যাচ্ছে এবং যাবে। উচ্চ শিক্ষিতদের একটা বড় অংশটা আবার পরিবারসহ দেশ ত্যাগ করছে। আমার অন্তত ৩০ জন সহকর্মী পরিবারসহ গত ৩ বছরে বিদেশে গেছেন এবং সব বিক্রি করেই গেছেন। এরকম সংখ্যাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এদের বেশিরভাগেরই বিক্রিযোগ্য ফ্লাট আছে!

৬. ২০২৫ এর দিকে নতুর ফ্লাট বিক্রি শূন্যের কোঠায় যাবে এবং Re-sale বাড়বে বহুসংখ্যায়, তবে যারা বিক্রি করবেন, তাদের অনেক কম মূল্যেই তা বিক্রি করতে হবে।

৭. পদ্মা সেতু হয়ে যাওয়ার পরে আগামী ৩০ বছরে মুন্সীগঞ্জ এবং শরীয়তপুর হবে ‘নতুন ঢাকা’। সেখানে ৩০-৪০ লক্ষ লোকের আবাসন গড়ে উঠবে, বিমান বন্দর হবে এবং হংকং এর মতো পদ্মা নদির দুপারে এক দারুণ শহর গড়ে উঠবে। ঢাকার প্রভাব অনেক কমবে।

৮. পরের যে জেনারেশন আসতেছে তারা কখনোই ফ্লাট কিনে টাকা বিনিয়োগ করবে না, তারা ভাড়া থাকবে দরকার হলে কিন্তু বিনিয়োগ করবে অন্য ব্যবসায় কারণ অফুরাণ সম্ভাবনা এখন বাংলাদেশের সামনে।

৯. যার ঋণ করে ব্যাংকের আজীবন মুনাফাদাতা হয়েছেন তাদের হার্টের অসুখ আর অন্যান্য টেনশনজনিত অসুখে ব্যয় , ফ্লাটের চেয়ে অনেক বেশি।

আমি শুধু ইংগিত দিলাম। একটা জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের দায়িত্ব হচ্ছে জনগণকে বর্তমান এবং ভবিষ্যতের তথ্য দেয়া। কিন্তু রাষ্ট্র যেহেতু এখন দুর্নীতিবাজদের লালন করে, মুনাফালোভি ব্যবসায়ীদের পক্ষেই তারা কাজ করে। কিন্তু সেই তথ্য আমরা পাচ্ছি না।

রিয়েল অ্যাস্টেট ব্যবসার মন্দা চলছে কিন্তু এর ভয়াবহ বিপর্যয় আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে এবং সেটি হবেই। ব্যবসায়ীদের কাজ হবে অন্য কোথাও বিনিয়োগ করা। রিয়েল অ্যাস্টেট ব্যবসার জন্য ইউরোপ হবে আগামী ৫০ বছরে স্বর্গরাজ্য। তারা তা ভেবে দেখতে পারেন।

সরকারের উচিত জনগণকে সাবধান করা এবং অ্যাপার্টমেন্ট ব্যবসাকে ধীরে ধীরে সীমিত করে দেয়া।
যারা বিনিয়োগ হিসাবে ফ্লাটে বিনিয়োগ করছেন, তাদের অবস্থা শেয়ার বাজারের চেয়ে খারাপ হবে।

আমি একজন পুরপ্রকৌশলী এবং একই সাথে জনসংখ্যা বিজ্ঞানে ছোটোখাটো বিশেষজ্ঞ। জনসংখ্যা বিজ্ঞানে দেশের সেরা বিশেষজ্ঞ মানুষটির খুবই প্রিয় ছাত্র আমি! এটা খুব দুঃখজনক যে আমাদের শহরের যে পরিকল্পনা সেখানে পপুলেশন প্রজেকশন ঠিক গবেষণা না করে পুরনো তথ্য আন্তাজে বসিয়ে দেয়া হচ্ছে (অথচ নতুন কোঅ্যাফিসিয়েন্টগুলোর প্রভাব বিবেচনায় আসছে না) – এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।
টাকা আপনার, সিদ্ধান্ত আপনার।
আমি শুধু নিশ্চিত বিপর্যয় সম্পর্কে একটু আগাম বার্তা বিনা পয়সায় দিয়ে রাখলাম।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

বিজন শররমা বলেছেন: আপনার কথা যুক্তির উপর প্রতিষ্ঠিত । অনেক ধন্যবাদ । একটি কথা, বিম বিহীন শুধুমাত্র কলাম আর স্লাব দিয়ে নির্মিত ফ্লাট আপনার চরম শত্রুকেও কিনতে বলবেন না । ভূমিকম্প হলে এগুলি বাসিন্দাদের পেটের বায়ু বের করে তারপর তাদের হত্যা করবে ।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: দারুন কিছু তথ্য দিলেন ভাই, ভাল লাগল, ধন্যবাদ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

নিঝুমবাবুই বলেছেন: যদি একজন মানুষ বিপদ থেকে বাঁচে, একজন মানুষ হার্ট অ্যাটাক থেকে দূরে থাকে, তাও তো অনেক। আপনার সুন্দর উৎসাহী কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ হাসান জাকির ভাই।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

নিঝুমবাবুই বলেছেন: আসলেই এত টাকা বিনিয়োগ করে যদি বিপদে পড়তে হয়, তবে তো চিন্তার বিষয়। আপনাকে অনেক দারুণ সুন্দর সহজ কমেন্টের জন্য।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার এক আত্মীয়ের কোটি কোটি টাকা পড়ে আছে মীরপুরে ফ্ল্যাট ব্যবসায়। গ্যাস, বিদ্যুৎ থাকার পরও বিক্রি হচ্ছে না! কয়েক বছর আগে অথচ ফ্ল্যাট রেডি হওয়ার আগে বিক্রি হয়ে যেত! উনি এখন কোন রকমে বিক্রি করে দেশের বাইরে চলে যাওয়ার কথা ভাবছেন।
আপনার লেখার রসদ জোগাতে আরো একটা ভাবনা আমার মাথায় এলো। তা হলো, এক সময় ফ্ল্যাটের মত বেসরকারী স্কুল, ইউনিভার্সিটি, শপিং মলেও তেমন ভীড় হবে না। তাহলে এখন যে একের পর এক উঁচু বিল্ডিং করছে সেটাও গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

নিঝুমবাবুই বলেছেন: একদম ঠিক। তথ্যগুলো সবার জানা দরকার। আপনার তথ্যগুলো অনেক মানুষকে সম্ভাব্য বিপদ থেকে বাঁচাতে পারে। খুব ভালো তথ্য দিয়েছেন।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,একদম ঠিক কথা বলেছেন জমি বা এপার্টমেন্ট এ যারা বিনিয়োগ করবেন খুব সাবধানে করবেন আমি ঠিক এই কথাটা আজ থেকে ২ বছর আগে একটা ব্লগ এ লিখছিলাম একদম যা লিখেছিলাম তাই হইসে ভাই অবস্তা কিন্তু আরো অনেক খারাপ দেখেন এপার্টমেন্ট কোম্পানি কোনো ভাবেই এতো ফ্ল্যাট বিক্রি করতে পারবে না দাম কমাইলেও কিন্তু কিনার মানুষ নাই তার মানে ডেভলাপার কোম্পানি গুলা দেউলিয়া হবে আগামী বছরের শুরুতেই আর এইসব ডেভোলাপার কোম্পানি গুলা তো নিজের টাকায় ব্যবসা করে না করে ব্যাংক এর ঋণ এর টাকায় তার মানে ডেভলাপার কোম্পানি গুলার সাথে সাথে সব ব্যাংক ও ধরা খাবে আর ব্যাংক ধরা খাওয়া মানে সাধারণ মানুষ এর টাকা জলে যাওয়া খালি ব্যাংক না এর সাথে সাথে আরো অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে যেমন ধরুন সিমেন্ট কারখানা ,রোডের কারখানা ,পিভিছি পাইপ কারখানা ,ইটের কারখানা ,রং এর কারখানা ,নির্মান শ্রমিক সহ সংশ্লিষ্ট আরো অনেক কারখানা ও এদের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও শ্রমিক সকলেই পথে বসে যাবে কারণ সব কিছুই একটা আরেকটার সাথে জড়িত আমার জানা তথ্য অনুসারে ঢাকার জমির দাম এখন কমছে আবার ফ্লেট এর ভাড়াও কমছে তার মানে কি এই নয় যে সামনে দুর্ভিক্ষ লাগতে পারে

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

নিঝুমবাবুই বলেছেন: ভাই শিশির খান, আবার লিখুন। বার বার লিখুন। মানুষকে নিঃস্ব হওয়া থেকে সাবধান করা আমাদের সবা্র দায়িত্ব।

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৫

মামু১৩ বলেছেন: ১০০০বর্গ ফুটের ঢাকার ১টা ফ্লাটের দাম কত?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

নিঝুমবাবুই বলেছেন: এলাকাভেদে ৫৬ লাখ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা - ১০০০ বর্গফুট অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন।

এত ফ্ল্যাট কেন অবিক্রিত থাকছে ?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

নিঝুমবাবুই বলেছেন: ডিমান্ডের চেয়ে সাপ্লাই বেশি। আর ফ্ল্যাটে ৬০ লাখ টাকা থেকে ২/৩ কোটি টাকা বিনিয়োগ যে একটা বড় লস, সেটা সবাই বুঝতেছে।
নতুন তো তৈরি হচ্ছেই তার সাথে আবার আগে যারা কিনেছেন নানা কারণে তার বিক্রি বাড়ছে।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

সুরা বলেছেন: আমার কাছে যুক্তিগুলো কার্যকর মনে হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করতে চাই, আজ থেকে ১০/১৫/২০ বছর পর এই সর্বগ্রাসী দুর্নীতি কিছুটা হলেও কমবে (আশা করছি না যে উল্লেখযোগ্য হারে কমবে বা পুরোপুরি বন্ধ হবে) এবং অন্যায় পথে অর্জিত টাকা প্রদর্শন যোগ্য খাতে বিনিয়োগ/ব্যয় করার সুযোগ কমে আসবে। তাই এই অযৌক্তিক মুল্যবৃদ্ধি ও বন্ধ হবে!!!!

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

সাাজ্জাাদ বলেছেন: শিশির খান ১৪ - apnar likha ta ami porecilam, ja bastoba protifolito hocce.
নিঝুমবাবুই - apnar kotagulo khub logical & ar apnar forcast power khub valo bolte hoi.
apnake onusoron e nilam.

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: ভাই , ফ্লাট ব্যবসা ও আবাসন ব্যবসা চলবে , তবে বর্তমানের মতো উচ্চ মূল্যের উচ্চ মুনাফার ব্যবসা চলবে না। স্বল্প মুল্য ছোটো পরিসরের যেমন ৬৫০ খেকে ৯৫০ বর্গ ফুটের ফ্লাট যদি কম মূল্যে সল্প লাভে তৈরী করতে পারি , তার জন্য দরকার সুলভ মূল্যে রড সিমেন্ট অনন্য নির্মান সামগ্রী। তবে মুনাফা লোভী নির্মান সামগ্রী ব্যবসায়ী গুলা কতটুকু স্বল্প লাভে সরবরাহ করবে তা পুরাপুরি মন্দা না আসা পর্যন্ত বলা যাবে না। সে সাথে রেজিস্ট্রি সহ অন্যন্য কর ও সরকার কে কমাতে হবে। তাহলে ৬৫০ বর্গ ফুটের একটা ফ্লাট যদি সব মিলে ১৫/১৬ লক্ষ হয় তবে অনেক মধ্য আয়ের বেসরকারী চাকুরেরা ফ্লাটের মালিকানা নিয়ে আবাসন খুঁজে পাবে। একটা কথা মনে রাখা দরকার ফ্লাট বিক্রি নাহলেও দেশে কিন্তু প্রচুর আবাসন সংকট রয়ে গেছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

নিঝুমবাবুই বলেছেন: ভালো বলেছেন। যেখানে যাদের টাকা আছে তাদের ফ্যামিলি সাইজ ক্রমশই ছোটি হচ্ছে। অথচ এ পর্যন্ত যত লাখ ফ্ল্যাট বানানো হয়েছে, তার ৯০% বড় সাইজের ফ্ল্যাট। এসবের চাহিদ মুখ থুবড়ে পড়বে। এগুলো যারা কিনেছেন তারা তা বিক্রিও করতে পারবেন না।

১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

গরীব মানুষ বলেছেন: সত্যি কি তাই!!! আমার তো মনে হয় উল্টা টা হবার সম্ভাবনাই বেশী। সরকার সকল প্রকার ব্যাংক ঋন এর সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নিয়ে আসছে, তখন মানুষ সহজ শর্তে ব্যাংক ঋন নিয়ে আপার্টমেন্ট এ বিনিয়োগ করবে। যদি অন্য ভাবে চিন্তা করি, প্রতিমাসে যে বাড়ি ভাড়া দেওয়া হয়, তা যদি ১০/১৫ বছরের জন্য চিন্তা করা হয়, তো দেখা যাবে ওই বাড়ি ভাড়ায় একটি ফ্লাট হয়ে যাবে এবং তখন ফ্ল্যাট হয়ে যাবে ফ্রী, রিটার্ন যাই পাওয়া যাই, তাই লাভ। আর যে কোনো ফ্ল্যাট এর ভাড়া প্রতি বছরই কিছু না কিছু বাড়ছে। এটা সম্পূর্ন আমার ব্যাক্তিগত মতামত পর্যাপ্ত তথ্য ছাড়া.........।

১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

ছটিক মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ। একটা বিষয় আলোচনায় ‍আসেনি। সেটা হচ্ছে জনগণের আয় কিছুটা বেড়েছে কিন্তু সঞ্চয় কমেছে। আগে ২০-২৫ হাজার টাকা মাসে আয় করেও কিছু সঞ্চয় করতে পেরেছে। এখন ওই গোষ্ঠী ৪০-৪৫ হাজার টাকা বেতন পেয়েও সঞ্চয় করতে পারছেনা। কারণ জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে গেছে বহুগুণ। এটাও ফ্লাট ব্যবসায় মন্দার আরেকটি কারণ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

নিঝুমবাবুই বলেছেন: খুবই ভালো বলেছেন। মানুষের রুচিও পাল্টে যাচ্ছে। এক ফ্ল্যাট কিনে যে ভয়াবহ প্রেসার আর জীবনযাত্রার মান নামিয়ে নিতে হয়, সেটা এখনকার নাগরিকরা করবে না।

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১০

গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: আমাগো মত গরীবের লাইগা ঢাকা শহরে ফ্লাট না :(

১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ''রিয়েল অ্যাস্টেট ব্যবসার জন্য ইউরোপ হবে আগামী ৫০ বছরে স্বর্গরাজ্য। তারা তা ভেবে দেখতে পারেন। ''

বুঝলাম না। সেখানে বহুবছর ধরে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ঋণাত্মক। ইউরো জোনে অর্থনৈতিক মন্দার এটাও একটা কারণ। অভিবাসনের মাধ্যমে জনসংখ্যা বাড়াবার যে পন্থা আছে ইউরোপ এখন সেখানেও নেতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছে। সাম্প্রতিক অবস্থায়ও সেটা দেখা যাচ্ছে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

নিঝুমবাবুই বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
মানুষ থাকুক বা না থাকুক, ভবনগুলো ভাঙতেই হবে। সেটার জন্য বৃটেন এবং জার্মানী আগামী ৩০ বছরের জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে। আপনি নিশ্চয় জানেন, বৃটেনের রিয়েল অ্যাস্টেট ব্যবসা ২০১৫ থেকেই একটু একটু চাঙা হচ্ছে এবং তা হতে থাকবে। এবং প্রেসিডেন্ট ওবামা মার্কিন রিয়েল অ্যাস্টেট ব্যবসায়ীদের বৃটেনের বিনিয়োগ শুরু করার জন্য তাগিদ দিয়েছেন।

১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এই পোস্ট তো মনে হয় আগেও একবার দিয়েছিলেন!

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

নিঝুমবাবুই বলেছেন: আগের চেয়ে আরেকটু সহজ করে, আরেকটু আপডেটেড তথ্য দিয়েছি, আর মনে হচ্ছে এটা সবাইকে জানানো দরকার। শেয়ার বাজারের মতো রিয়েল অ্যাস্টেট মুখ থুবড়ে পড়ার আগেই আমাদের সাবধান হওয়া দরকার। হাজার হাজার মানুষ এখন বিনিয়োগ করে বসে আছেন কিন্তু তাদের ফ্ল্যাট বা দোকার বুঝিয়ে দিচ্ছে না।

১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

জিয়াউল বলেছেন: চিন্তার বিষয়।

১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

আসিফামি বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই জান

১৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫১

সালমা সালমা আকতার বলেছেন: ২০২৫ এর দিকে নতুর ফ্লাট বিক্রি শূন্যের কোঠায় যাবে এবং Re-sale বাড়বে বহুসংখ্যায়, তবে যারা বিক্রি করবেন, তাদের অনেক কম মূল্যেই তা বিক্রি করতে হবে। তা অনেকটা রিকন্ডিশন গাড়ির মতোই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.