![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো যৌন নিপীড়ক শিক্ষকের বিরুদ্ধে জেগে উঠলো সব ছাত্রছাত্রী। তোমাদের অভিবাদন জানাই।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন নির্যাতনের প্রচুর অভিযোগ আছে, প্রমাণও আছে। শুধু বিচার নাই।
যেদিন রাজশাহী বিশ্ববিদ্য্যালয়ে একজন শিক্ষক খুন হন, ওইদিন ওই বিশ্ববিদ্যালয়েই একজন শিক্ষককে দুই বছর তদন্ত শেষে যৌননিপীড়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার কারণে বহিষ্কার করা হয়। শত শত অভিযোগের মাত্র দুটি বিচার হয়েছে (আরেকটি ঢাবির নাট্যকলার বিভাগীয় প্রধান)। এরা কর্মজীবনে কতো ছাত্রীর সর্বনাশ করেছে আমরা কেউ জানি না। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসে কত শত ছাত্রী ধর্ষিতা হয়েছে তার আসলে কোন হিসাব নেই।
এ বিষয়ে শিক্ষকরা ধর্ষক শিক্ষকের পাশেই থাকেন সবসময়। হাতে ভয়াবহ অস্ত্র আছে - নাম্বার!! তাদের হাতে অসীম ক্ষমতা। শিক্ষক নিয়োগ তো বিভিন্ন দলের দালালি ছাড়া হওয়ার সুযোগই নেই।
কাজেই তারা তো ধর্ষকের পাশেই থাকবেন! কিন্তু এদের বহিষ্কার কেন? এদের তো ফাসির দাবিতে ক্যাম্পাসে তুমুল আন্দোলন হওয়ার কথা।হয় না কেন?
সে উত্তর আমরা জানি।
আহসানউল্লাহর ছেলেমেয়েদের সাধুবাদ জানাই। এই প্রথম বাংলাদেশে একজন যৌন নিপীড়ক তথাকথিত শিক্ষকের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাবার জন্য।
যৌন নিপীড়ক শিক্ষকের শুধু বহিষ্কার নয়, ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন হউক।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ৮:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছাত্রদের বহিষ্কার আর অপরাধী পুলিশকে প্রত্যাহার এক আজব শাস্তি(?)। পিটিয়ে তক্তা বানানোর দরকারে সেখানে তারা আরামে কয়েকদিন বাসায় গিয়ে ঘুমিয়ে আবার ফিরে আসে এই বাংলায়!