![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আর তখন চাঁদটা সন্ধ্যা তারার সঙ্গে লুকোচুরি খেলছে, মাঝে মাঝে মেঘের ঘোমটার আড়ালে উকিঝুকি মেরে। আমরা ছয়জন, শীলা, সনেট, বায়জিদ, মহিলা কলেজের ইংলিশ টিচার যিনি আমার আর সনেটের প্রাইভেট টিচার, আর তার বন্ধুর মেয়ে- বাইজিদের হাই স্কুল মেট রঙ্গণী আর এই আমি। নামার পরেই “রাস্তা ও যানবাহন” শিরোনাম করে গবেষণা প্রস্তাব যখন দেওয়া শুরু হয়ে গেল; বেচারা চাঁদ তখন ঘোমটা মেরে আমাদের গবেষণা থেকে পালিয়ে বাঁচল। এই অন্ধকারে শীলার ব্যাগের দায়িত্ব জুটল সদ্য অবাল থেকে সাবালকের খাতায় নাম লেখা আমার ঘাড়ে, তাই রমনীর ইত্যাদি ইত্যাদি ও ইত্যাদি ভর্তি ১ মন ওজনের ব্যাগ টানার প্রস্তাব উপেক্ষ করা সম্ভব হল না। ভাগ্য সুপ্রসন্ন হল তাঁর কৃপায়;যেহেতু আমার এক হাতে আমার নিজের সবেধন নীলমণি ব্যাগখান আছে সেহেতু শীলার প্রস্তাব হল তার ব্যাগের এক অংশের ভার সে বহন করতে ইচ্ছুক। মনে কচকচনি নিয়ে না, না, বলেও রাজি হয়ে গেলাম, আর তখনি ঘটল সেই বজ্রঘাত, বিদ্যুতের চমক না অন্য কিছু নাকি আমার আবাল্য সাধনার কারনে এমন ঘটল, কয়েকটি মূহূর্ত মন হল যেন আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্বকে প্রামণ করার চেষ্টায় মত্ত্ব হয়ে উঠল যখন শীলার হাতের উপর আমার হাত পড়ল, বেরসিক চাঁদ তখন ঘোমটা খুলে ৩২ পাটি দাঁত বের মেজাজ সপ্তমে উঠিয়ে খিল খিল করে হাসতে শুরু করল... শালার বদমাস চাঁদ............. (চলবে)