![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক পথিক, ঘুরে বেড়ানোই আমার নেশা, যেথায় পথের শেষ, সেথায় আমার টিকানা!
নবী করীম (সঃ) ইরশাদ করেন, সর্বাপেক্ষা উত্তম ও বরকতময় দিন হচ্ছে জুমার দিন। এই পবিত্র দিনে হযরত আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল এবং এই দিনে তাঁকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়। (মুসলিম শরীফ)
জুমার দিন ফজর থেকে মাগরীবের মধ্যবর্তী সময়ে পবিত্র কুরআনের সূরা ইয়াছিন, সূরা হুদ, সূরা কাহাফ এবং সূরা দোখান তেলাওয়াত কর, এই সূরাগুলিতে বর্ণিত বিষয়বস্ত্ত- অনুধাবন ও চিন্তাভাবনা করার বিশেষ ফযীলতের কথা হাদীস শরীফের বিভিন্ন বর্ণনায় এসেছে। বাইহাকী শরীফে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) ইরশাদ করেছেন, জুমার দিন সূরা হুদ পাঠ করো। অন্য এক বর্ণনায় আছে যে, যে ব্যক্তি জুমার দিনে সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করবে, তার জন্য এক জুমা থেকে অন্য জুমা পর্যন্ত বিশেষ নূরের বাতি জ্বালানো হবে। তিবরানী শরীফের এক বর্ণনায় রয়েছে যে, যে ব্যক্তি জুমার দিনে বা রাতে সূরা দোখান তেলাওয়াত করে, আল্লাহ্পাক তার জন্য জান্নাতে একটা বিশেষ মহল নির্মাণ করেন।
জুমার দিনে ও রাতে দরূদ শরীফ পাঠের ফযিলতঃ
জুমার দিনে ও রাতে বেশি করে দরূদ শরীফ পাঠ করার বিশেষ ফযীলতের কথা বলা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ্ (সঃ) ইরশাদ করেছেন, জুমার দিনে ও রাতে আমার প্রতি বেশি করে দরূদ শরীফ পাঠ করো। যে ব্যক্তি এরূপ দরূদ শরীফ করবে, হাশরের ময়দানে আমি তার জন্য আল্লাহ্র সামনে সাক্ষ্য প্রদান করব। এবং সুপারিশ করব। (বাইহাকী শরীফ)
আল্লাহপাক আমাদের জুমার খায়ের ও বারাকাত দিয়ে পরিপূর্ন করুন! আমীন
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:২৭
পাপা জী বলেছেন: আমি নিউ ইয়র্ক এর মিড ম্যানহাটান এ যে মসজিদে জুম্মার নামাজের জন্য যাই সেইখানে মিডল ইস্টার্ন ইমাম সবসময় সুরাহ কাহফ তেলাওয়াত করেন। মজার বেপার হইলো উনি প্রায় ৪০ মিনিট কোরান তেলাওয়াত করেন আর খুতবা দেন ২০ মিনিট ! যদিও এই শর্ট খুতবার কোয়ালিটি অনেক ভালো আমাদের লোকাল বেঙ্গলি মসজিদের ইমামের খুতবা থেকে।
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৩৩
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫৭
খেলাঘর বলেছেন:
সপ্তাহের সব দিনকে জুমার দিন করা হোক।