![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক পথিক, ঘুরে বেড়ানোই আমার নেশা, যেথায় পথের শেষ, সেথায় আমার টিকানা!
মাধ্যমিক স্তরের বিভিন্ন শ্রেণীর বই থেকে মুসলিম লেখক ও কবিদের বিখ্যাত এই গদ্য ও পদ্য গুলো বাদ দেওয়া হয়েছে । এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী হতে যথাক্রমে 'সবাই মিলে করি কাজ' শিরনামে মহানবী (সা.)- এর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত্র, খলিফা হযরত আবু বকর (রাঃ) ও খলিফা হযরত ওমর (রাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত্র । এছাড়া ৫ম শ্রেণীর বই থেকে "বিদায় হজ্জ" শিরনামে মহানবী (সা.)- এর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত্র, ৭ম শ্রেণী থেকে "মরু ভাস্কর" শিরনামে মহানবী (সা.)- এর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত্র ও ৯ম-১০ম শ্রেণী থেকে কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত "ওমর ফারুখ" কবিতা । অপরদিকে মাধ্যমিক স্তরে নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ভারতীয় ও হিন্দু বিভিন্ন লেখক ও কবির হিন্দু ধর্ম বিষয়ক গদ্য ও পদ্য । এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ৯ম-১০ম শ্রেণীর "আমার সন্তান" নামক কবিতা যা "মঙ্গল ক্যাবের" অংশবিশেষ । "সুখের লাগিয়া" নামক কবিতায় তো রাধাকৃষ্ণের লীলা- কীর্তন বর্ণিত হয়েছে । ৮ম শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীরা এখন থেকে "রামায়ন কাহিনী" পড়বে । ৭ম শ্রেণীতে তো রবীন্দ্রনাথের "মাতৃমূর্তি" থেকে নাম পালটিয়ে "বাংলাদেশের হৃদয়" নামে যে কবিতা ছাপা হয়েছে সেখান থেকে ছাত্র ছাত্রীরা মা দুর্গার প্রশংসা শিখবে । কালীপূজা ও পাঁঠাবলির কাহিনী আছে ৭ম শ্রেণীর "আনন্দ পাঠ' বইএর "লালু" গল্পে । ষষ্ঠ শ্রেণী অবশ্য একধাপ এগিয়ে আছে । এই শ্রেণীর "লাল গরুটা" নামক গল্পে শেখানো হচ্ছে- গরু মায়ের মত, তাই গরু জবাই করা ঠিক নয় !!!!!!!!! ৫ম শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত হুমায়ুন আজাদের "বই" কবিতাটা পড়লাম । কবিতায় তিনি যে বই মানুষকে ভয় দেখায়, যে বই মনকে সংকীর্ণ করে, স্বার্থপর করে সেই বই পড়তে নিষেধ করেছেন । কবিতাটা পড়লে স্বাভাবিক ভাবেই যে প্রশ্নটা মাথায় আসে তা হল কোন সে বই যা পড়লে মন সঙ্কীর্ণ হয়, স্বার্থপর হয় ? জানিনা ৫ম শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষক কে এই প্রশ্ন করলে কি উত্তর দিচ্ছেন শিক্ষকরা ।
২| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৯
গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: এগুলো ভাল লক্ষন নয় দেশের জন্য! এটার সাথে বাজেটে হিন্দুতের জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের একটা সস্পর্ক আছে বলে মনে হয়।
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২২
মুক্তি মুন্না বলেছেন: না হলে কি আর এতো টাকা বরাদ্দ দিতো?
৩| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাম্প্রাদিয়কতার মানে কি হিন্দুত্ববাদ গ্রহণ????
ভারতীয় আধীপত্যবাদের গোলামী যারা করছে তাদের ধিক! নিজের স্বকীয়তা বিসর্জন দিয়ে যারা দেশ, আমজনতা, মেজরিটির ধর্মবিশ্বাসের বিরুদ্ধে খেলছে তারা ভুল করছে!
শিক্ষা কমিশনের যারা এই অপকর্মে জড়িত ইতিহাসে তারা মীর জাফর হয়েই চিহ্ণিত হবে। বাংলা ৮০ ভাগ মেজরিটি মুসলিমের কৃষ্টি কালছার মুছে দেবার হীন চক্রান্তে যারা লিপ্ত তারা বাদুরের মতো- রাতের আঁধারেই চলতে পারে। আর গোপনে কাটে!
তারা কাপুরুষ। তাদের হিম্মত নাই ঘোষনা দিয়ে কাজ করার!
আর এ দেশী কিছূ কুলাঙ্গার তাদের তালে তাল দিয়ে চলছে- তাদেরও বিচার হবে এই বাংলার মাটিতেই!
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২৪
মুক্তি মুন্না বলেছেন: এই সমস্থ কুলাঙ্গারদের বিচার একদিন হবে
৪| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
সব পারি বলেছেন: পুরো দেশের বড় বড় সরকারী চাকুরীর পদগুলো এখন হিন্দুদের দখলে। হিন্দু হওয়া অর্থই হলো যে কোন সরকারী চাকুরীতে অগ্রাধিকার পাওয়া। সারা বাংলাদেশে সরকার যে হারে মুসলিমদের সাথে বিমাতাসূলভ আচরণ করছে তাতে দুঃখবোধ করা ছাড়া কিছুই করার নেই।
ধর্ম শিক্ষাকে ঝেটিয়ে বিদায় করা হচ্ছে, ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলে যৌণ শিক্ষার নামে অবাধ ব্যাভিচারকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বড় বড় পদগুলো এখন হিন্দুদের কব্জায়। আমরা যতই তাদের কাছে আবেদন জানাই না কেন, তাতে তারা কর্ণপাত করবে না। এখন সকল মুসলিমকে একতাবদ্ধ হয়ে এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করা ছাড়া কোন গত্যন্তর নেই।
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২৩
মুক্তি মুন্না বলেছেন: ইনশাআল্লাহ এই মুনাফিকদের বিচার একদিন হবে!
৫| ০৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: নবী রাসুলদের জীবনি পড়াতে গেলে মানুষ তো সরকারের মন্ত্রী মিনিস্টারদেরকে থুতু দিয়ে স্নান করাবে। তার চেয়ে দেবতাদের লীলা, সীতার অপহরণ, দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ এসব পড়ালে মানুষ মন্ত্রী মিনিস্টারদেরকে দেবতা মানবে।
১৩ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৩
মুক্তি মুন্না বলেছেন: জগন্য চিন্তা তাদের!
৬| ০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:১৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অমুসলিমদের কখনো আপত্তি ছিল না দীর্ঘদিন চলে আসা বই, সিলেবাস নিয়ে। কিন্তু আমাদের মুসলমানদের কিছু কুলাঙ্গার এমন কিছু নিয়ে আসছে যে ভবিষ্যতে পরিবর্তন করতে গেলেই ঝামেলা বাঁধবে....
১৩ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২২
মুক্তি মুন্না বলেছেন: এদের চিন্হিত করতে হবে, এরা কারা?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এইভাবে চললে, একদিন পাঠ্য পুস্তকও বাদ দিয়ে দিবে, মনে হচ্ছে।