নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার জীবনের লক্ষ্য নিয়ে সন্দিহান ছিলাম এবং এখনো আছি। আমি পথিক হয়ে আসলে কোথায় যাচ্ছি, এর শেষ কি হবে তা আমাকে মাঝে মাঝে ভাবিয়ে তুলে। কিন্তু আমি হেঁটে চলছি অবিরত। আমি নিজেকে মেঘের সাথে তুলনা করতে পছন্দ করি, একদিন সেও বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে। আমিও ---

মুক্তি মুন্না

আমি এক পথিক, ঘুরে বেড়ানোই আমার নেশা, যেথায় পথের শেষ, সেথায় আমার টিকানা!

মুক্তি মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন চালু হওয়া দ্রুতগতির ” ধুমকেতু এক্সপ্রেস​” ট্রেনে ইংরেজীর পাশাপাশি হিন্দি লেখা কিসের ইঙ্গিত ?

২৭ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

দ্রুত গতির লাল-সবুজ ট্রেন” ধুমকেতু এক্সপ্রেস” শনিবার (২৫ জুন) ঢাকা থেকে এর যাত্রা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। এটি প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার। নতুন ট্রেনটির বিশেষত্ব হচ্ছে- এটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার বেগে চলবে। ট্রেনটির রাজশাহী রুটের স্টপেজ কমানো হবে। যাত্রাপথের সময়সীমাও অনেক কমিয়ে আনা হবে। এ ট্রেনে রাজশাহী থেকে ঢাকা যেতে সময় লাগবে মাত্র চার ঘণ্টা। বর্তমানে লাগে সাড়ে ৬ ঘণ্টারও বেশি। রাজশাহী-ঢাকা রুটের নতুন ট্রেনটিতে ১৩টি ব্রডগেজ বগি দেওয়া হয়েছে। এসব বগির মধ্যে চারটি এসি চেয়ার ও দুটি স্লিপিং কেবিন রয়েছে। এ ট্রেনে দেশের প্রথম শারীরিক প্রতিবন্ধী যাত্রীদের ওঠা-নামার জন্য বিশেষ সিঁড়ি ও টয়লেট তৈরি করা হয়েছে। এবার ঈদের আগে এ ট্রেনে প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার ঘরমুখো যাত্রীকে বহন করা সম্ভব হবে!
জাতীয় পতাকার রংয়ে রাঙানোর কথা বলা হলেও অভিযোগ উঠেছে কিছুটা ভারতীয় পতাকার রঙ আদলে তৈরির ! নতুন এ ট্রেন দিয়ে রেলের আধুনিকায়নের নবযাত্রা শুরু হতে যাচ্ছে। প্রতিটি কোচে সিট সংখ্যা থাকবে ১০৫টি করে। এছাড়া প্রতিটি বগিতেই আছে আগুন নেভানোর ব্যবস্থা। এই কোচগুলোতে বিশুদ্ধ পানির জন্য ফিল্টার, হটকেস, ডিপ ফ্রিজার, বোটল কুলারসহ বিভিন্ন ধরনের যাত্রীসেবার ব্যাবস্থাও করা আছে।
তবে লাল-সবুজ এই ট্রেনে ইংরেজীর পাশাপাশি হিন্দি লেখা নিয়ে পদ্মাপাড়ের রাজশাহীতে এখন কৌতুহলের শেষ নেই। ট্রেনে কিছু জায়গাতে বাংলা লেখা থাকলেও অনেক জায়গাতেই হিন্দি লেখা ! কৌতুহলী মানুষের মনে প্রশ্ন , নতুন চালু হওয়া ” ধুমকেতু এক্সপ্রেস” ট্রেনে ইংরেজীর পাশাপাশি হিন্দি লেখা কি তাহলে অন্য কিছুর ইঙ্গিত ?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

জিএমফাহিম বলেছেন: বিদেশ থেকে আমদানি করা পণ্য থেকে যান, মোবাইল থেকে ফ্যাক্টরির মেশিন সব জায়গাতেই অরিজিন দেশের ভাষায় নির্দেশনা দেয়া আছে। এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। যারা এগুলো আমদানি করে তাদের নিরীক্ষা কর্মকর্তাদের উচিত যে যে জায়গায় এই নির্দেশনাগুলো ভিন্নভাষায় আছে সেটা বদলে আমাদের দেশি ভাষায় নতুন নির্দেশনার ট্যাগ লাগানো। আপনি হয়তো এটার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছেন।

তবে ভাই সমস্যাহচ্ছে, এ ধরনের পোস্ট সাম্প্রদায়িকতাকে আরও প্রেরণা দেয়। (যেটা ধরে নিলাম আপনার শেয়ার করার মুল উদ্দেশ্য না)। ধরুন এই পোস্টটার কথাই বলি। এখানে চাইনিস ভাষা থাকলে মানুষ তেমন কিছু মনে করতো না, কারণ এমন কেস আমরা অহরন দেখি। হিন্দিও অহরন দেখি, তবে ভারতবিদ্বেষ, হিন্দুবিদ্বেষ বেশি হওয়ায় চাইনিস ভাষার কেসগুলো নিয়ে কেউ পোস্ট দেয় না, কেউ শেয়ারও করে না। তবে হিন্দিভাষার কেসগুলোর অনেক পোস্টহয় অনেক মানুষ শেয়ারও দেয়। কেউ বুঝে, কেউ না বুঝে। আমাদের উচিত কোন কিছু শেয়ার করার আগে সেটার প্রভাব চিন্তা করা।

২৭ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মুক্তি মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর সমালোচনার জন্য, আমি আমাদের অদক্ষ নিরীক্ষা কর্মকর্তাদের অদক্ষতা দেখানোর ও তাদের হিন্দি প্রেমের অংশটা শেয়ার করেছি মাত্র, চায়নীজ ভাষায় এমন কি কিছু এভাবে রাস্ট্রয়াত্ব ভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে যে তার প্রতিবাদ হবে? ইন্ডিয়াগিরী আমাদের দেশের বর্তমান একটা বড় সমস্যা তাই এদের সমালোচনা করি বেশী!

২| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৮

জিএমফাহিম বলেছেন: ইন্ডিয়াগিরীর কিছু নজির দেন ভাই। আমি তো দেখি দেশের অধিকাংশ মানুষ ইন্ডিয়ারে দুই চোখে দেখতে পারে না। আইসিসির ঝামেলার পর তো এটা আরও বড় আকার ধারণ করেছে। আপনি এই লেখা না লিখে আমাদের দেশে হিন্দি চ্যানেলগুলো কিভাবে আমাদের সংস্কৃতিতে কুলিসিত করছে এটা নিয়ে একটা ব্লগ লিখলে বেশি ভাল হত। এমন আমদানি করা জিনিসে ওদের ভাষা থাকাটা যেহেতু অস্বাভাবিক না, একটা নির্দিষ্ট দেশকে কেন্দ্র করে পোস্ট দেয়া হিপোক্রেসি হয়ে যায়। "হিন্দি"গীরি আর "ইন্ডিয়া"গিরি কিন্তু এক না। ধন্যবাদ :)

৩| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৭

সৈয়দ হাসানুজ্জামান (নয়ন) বলেছেন: যেখানে একটি গাড়ীকে সেতু পার হতে টোল দিতে হয় ৪০০ টাকা, সেখানে ভারত বাংলাদেশে ট্রানজিট পায় মাত্র ১৯৮ টাকায়, জিএমফাহিমদের কাছে এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার ।
বাংলাদেশ পরিসংখান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী ২০১৪ সাল থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে এক বছরের ব্যবধানে দেশে হিন্দু জনসংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে মোট জনসংখ্যার ১০.৭ শতাংশ । বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যূরোর হিসেবে এক বছরে হিন্দু জনগোষ্ঠী প্রায় ১৫ লাখের মত বেড়েছে অথচ এর আগে বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ের আদমশুমারিতে দেখা গেছে বাংলাদেশে হিন্দু জনগোষ্ঠির সংখ্যা কমেছে । জিএমফাহিমদের কাছে এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার ।

০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৩

মুক্তি মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সহযোগিতার জন্য

৪| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৪

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ছবিতে তো দেখা যাচ্ছে ইংরেজি ও হিন্দি লেখা। বাংলা লেখা কই???

০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৩

মুক্তি মুন্না বলেছেন: আমার তো একই প্রশ্ন

৫| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫২

এই আমি সেই আমি বলেছেন: এটা হল রাজশাহী পর্যন্ত ইন্ডিয়া হয়ে যাবার ইঙ্গিত।

০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৫

মুক্তি মুন্না বলেছেন: ঢাকা থেকে রাজশাহী না পাবনা থেকে ভাই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.