![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মা না হওয়া অবধি কোন মেয়ের পূর্নতা আসে না। হয়ত এজন্যই বলা হয় মাতৃত্বই পরম পাওয়া। ভালবাসার মোহ বা সামাজিক প্রতিষ্ঠায় কিছু অতি আধুনিক মেয়ে জীবনের প্রথম পর্যায় মাতৃত্বকে অস্বীকার করতে চাইলেও অতৃপ্ততার কষাঘাতে এক সময় শেকড়ের কাছে ফিরতে হয়। একজন মাতৃত্বহীনা মেয়েই বুঝতে পারে সন্তান না থাকার ব্যাথা। অন্যান্যরা হয়ত কোন একটা ব্যাথার সাথে তুলনা করে উপলব্ধির চেষ্টা করে। কিন্তু একজন মা মাতৃত্বহীনা ব্যতীত মাতৃত্বের অভাব বোধের কষ্ট কারো পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। তারপরও কেউ মা হবেন কি হবেন না সন্তান ধারন করবেন কি করবে না তা সম্পূর্ন ব্যক্তিগত অধিকার। কারো হস্তক্ষেপ কাংখিত নয়। স্বামী তাকে বোঝাতে পারে জোর করার অধিকার নেই। (দ্বিমত থাকতে পারে)
.
কিন্তু কোন মেয়ে যদি বিয়ের আগে মা হয় সমাজ ছিছিক্কার পরে যায়। প্রশ্ন ওঠে মেয়ের চরিত্র নিয়েও। দোষী যদি পুরুষও হয় সে থেকে যায় পর্দার আড়ালে। তাই এমন দুর্ঘটনা ঘটে গেলে অর্থাত্ বিয়ের আগেই কেউ অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে গর্ভপাত করাতে ছুটতে হয়।
লোক লজ্জার ভয় ! আমাদের ভিতর লোক লজ্জার ভয় যতটুকু কাজ করে তার কিয়াত্ অংশ যদি আল্লাহ ভীতি থাকতো তবে হয়ত এমন ঘটনা ঘটত না।
.
বাচ্চা নষ্ট করার সব পদ্ধতিতেই এক ধরণের লম্বা নল জরায়ুতে ঢুকিয়ে গর্ভের শিশুটিকে প্রথমে ক্ষত-বিক্ষত করা হয়। পরে ভ্যাকুয়াম সাকারের মাধ্যমে শিশুটিকে শুষে আনা হয়। গর্ভপাতের সময়কার শিশুটির অব্যাক্ত বেদনা কারো কানে পৌঁছে না। মানুষ নামের নরপশুর নির্মমতায় একটি নিষ্পাপ শিশু মৃত মাংসপিণ্ডে পরিণত হয়। যেসব মা ক্ষণিকের সুখের জন্য নিজ গর্ভের সন্তানকে পাশবিকভাবে হত্যা করে তাদের জন্য হৃদয় উগড়ে দেয়া সীমাহীন ঘৃণা। ঘৃণা বাবাদের প্রতিও....
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯
হিল্লো্ল বলেছেন: সহমত................ বাচ্চার কান্না যদি মা দেখতে পেত তাহলে এই কাজ করত না
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন:
সহমত