![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জানালার বাইরে দেখি, কত রং কত উৎসব,পর্দার আড়ালে থেকে দেখি আমি সব, থাকতেও চাইনা আমি বাহিরের মাঝে সবার,নিজেকেও ভাবিনা আমি তোমাদেরি আরেক জন...
সেন্টমার্টিন নেমে প্রথম বীচে হাটা শুরু করলেই কয়েক মিনিট পরেই আপনার সামনে পরবে ওত পেতে থাকা মৃত্যুফাঁদ যটি কিনা অনেক কাছেই।ওখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হতে হতে কিছু বুঝে উঠার আগেই হয়ত ভুলবশত আপনিও পা দিতে পারেন এই জায়গাটিতে!! কারন নীল পানির আচ্ছাদনে আলাদা করে বোঝার কোন উপায়ই নেই।
প্রথমে জাহাজে করে সবাইকে সেন্টমার্টিন ফেরীলাইনে নামিয়ে দেয়া হয়। আর সেখান থেকে পায়ে হেটে ব্রীজটা পার হয়ে এসে নামতে হয় সেন্টমার্টীন দ্বীপে।এখানে নামলেই হাতের ডানদিকে যে বীচ টা দেখতে পাই প্রায় বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই এই বীচ ধরে হাটি এবং ব্রীজের গোড়ার দিক থেকে পানিতে নামি আর কিনারা ঘেষে ডান দিকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকি।।
পানিতে একবার নেমে পড়োলে আমরা আর কেউই কিন্তু বালিতে উঠে আসিনা সামনে এগুতে থাকি পানি ধরেই। ঠিক সোজা সামনের দিকে এগিয়ে গেলে এবার দ্বীপটা হাতের বা দিকে টার্ন নেয়। ঐ জায়গাকে বলা হয় “জিনজিরা উত্তরপাড়া” স্থানীয়রা বলেন উত্তর বীচ।
সেন্টমার্টিন এর চারদিক ঘিরে ১,৫ কিলমিটার পর্যন্ত রয়েছে মূল্যবান কোরাল। কোরাল আহরন বেয়াইনী হলেও সেই জায়গাটিতে চলছে অবাধ কোরাল আহরন। যার কারনে অনেক জায়গাজুড়ে বড়সড়ো গর্ত তৈরী হয়েছে ! সেন্টমার্টিন এর ইকো কে নস্ট করে দিয়েছে! । জানিনা এবং কোন নির্দেশনা নেই বলেই আমরা সাতার কাটতে কাটতে এই টার্ন দিয়েই বা পাশের বীচের দিকে এগুতে থাকি, আর তখনি কিছু বুঝে উঠার আগেই সমুদ্রের অতলে হারিয়ে যায় অনেকেই|
প্লিজ সবার কাছে অনুরোধ রইলো এই স্থানটা সম্পর্কে আপনার কাছের সবাইকে সচেতন করে দিন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: সেন্ট মার্টিন ঘুরে আসা পর্যটক এবং কোস্টগার্ড সূত্রে জানা গেছে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের উত্তর দিকে 'ত্রিকোণ' বিশিষ্ট এলাকাতে অবস্থান সেই মৃত্যু ফাঁদের। স্থানটা দেখতে অনেকটা লম্বাটে খালের মতো, আর এই ত্রিমুখি স্রোতের কারনে অনেক জায়গাজুড়ে ছোট-বড় গর্ত তৈরী হয়েছে। (ছবিতে চিহ্নিত)
অথচ এই ঝুকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করার জন্য কোন সতর্কবার্তাই ব্যবহার করা হয়নি!!
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
সরকার পায়েল বলেছেন: ধন্যবাদ । স্থানীয় কিছু ছবি হলে ভালো হত ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন:
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
সোজা কথা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৬
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ,
প্লিজ সবার কাছে অনুরোধ রইলো এই স্থানটা সম্পর্কে আপনার কাছের সবাইকে সচেতন করে দিন।
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
হায়দার সুমন বলেছেন: সচেতনতামূলক পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৬
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই
প্লিজ সবার কাছে অনুরোধ রইলো এই স্থানটা সম্পর্কে আপনার কাছের সবাইকে সচেতন করে দিন।
৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সচতেনতার জন্য ধন্যবাদ।
সবাই জানা থাকা উচিত। ভ্রমনে অজানা স্থানের ব্যাপারে তো অবশ্যই। আর জলের কিছু নিজ্স্ব ধারা আচে তা নিয়েও ধারনা রাখা উচিত।
জোয়ার ভাটা।জলের টান। স্রোতের অনুকল প্রতিকূল ইত্যাদি নিয়ে আমাদের পর্যটন কর্পোরেশন কি ভাবতে শিখবে!!!!!!
আর অতি অবশ্যই লাইফ জ্যাকেটে পরেই জলে নামা উচিত। এটলিষ্ট ভেসে থাকার নিশ্চয়তা পাওয়া যায়-যা বাঁচতে সাহায্য করে বৈকি।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৪
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: পোষ্ট পরবার জন্যে আপনাকেও ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ভাই
৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সাতার না জানলে পানিতে না নামাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। আর যদি লাইফ জ্যাকেট না থাকে তবে নামাই উচিত নয়, পিরিয়ড।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আয়রন ম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটির জন্য। কিন্তু ছবি কি ঐ একটাই আছে? থাকলে আরো কাছের ছবি দিন।