![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জানালার বাইরে দেখি, কত রং কত উৎসব,পর্দার আড়ালে থেকে দেখি আমি সব, থাকতেও চাইনা আমি বাহিরের মাঝে সবার,নিজেকেও ভাবিনা আমি তোমাদেরি আরেক জন...
এক আরব ধনকুবেরের ছেলে অক্সফোর্ডে চান্স পাইসে। খুশিতে আটখানা বাবা তার ছেলেকে যথারীতি একটা হীরকখচিত রোলস রয়েস গাড়ি পাঠায়া দিল। রোলস রয়েস পেয়ে ছেলে বাবাকে ফোন দিয়া আমতা আমতা করে বলল, "আব্বুজি, এইখানে তো আমার বন্ধুরা সবাই ট্রেনে চরে ভার্সিটিতে যায়...।"
ব্যস্ত বাবা ব্যাপারটা তার মত করে বুঝে নিলেন, আর জবাবে বললেন, "বেটা, কুচ পরোয়া নেহি। ট্রেনের দরদাম সম্পর্কে আমারতো তেমন আইডিয়া নাই, তুমি বরং তোমার কোন পছন্দ থাকলে তোমার ম্যানেজার কাকুরে জানায়া দিও, ট্রেইন কালকেই তোমার ঐখানে পৌছায়া যাবে। এইটা নিয়া তুমি বিলকুল চিন্তা করবা না...।
ব্যাক্তি মালিকানায় রেল অথবা রেললাইন অন্য কোন দেশে আছে কিনা জানিনা, তবে বাংলাদেশে সম্ভবত এখনও নাই। থাকলে সম্ভবত এতোদিনে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া রেললাইন বসে যেত। ব্যাপারটা মন্দ হত না। অনলাইনে আপনি ঘরে বসেই টিকেট বুক করলেন, যথাসময়ে ট্রেনে উঠে দিলেন লাক্সারিয়াস এক ঘুম। সকালে আপনার বাচ্চাদের হৈচৈ শুনে ঘুম ভেঙ্গে চওড়া স্বচ্ছ জানালার বাইরে তাকিয়ে দেখলেন সাগরের তীর ঘেষে ট্রেন কক্সবাজারের দিকে ছুটে চলেছে! আক্ষেপ, কিছু স্বপ্নকে সাকার করার সামর্থ্য আমাদের থাকার পরেও আমরা পারছিনা। ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক।
বিদ্যমান রেলওয়ের খোলনলচে পাল্টে ফেলা সম্ভব কিনা সেই বিতর্কে অনেকেই আজ আর আগ্রহ পাননা। কিন্তু রেল ব্যবস্থায় যে আশু সংস্কার জরুরী তা বোঝার জন্য একবার রেলে যাতায়ত করাই যথেষ্ট।
বৃটিশ আমলের রেলব্যবস্থা যে ২০১৫ তে অচল এইটা বোঝার জন্য রকেট সায়েন্টিস্ট না হলেও চলে। রাতারাতি কয়েকশো মাইল রেললাইন স্থাপন করা যায় না, করার দরকারও হয় না। তাই উদ্ভাবনী ক্ষমতা সম্পন্ন নেতৃত্বের চেয়ে এইমুহুর্তে এখানে ম্যানেজার আর একজিকিউটিভদের প্রয়োজন বেশি।
রেললাইন আর বগি সংস্কার আর ব্যবস্থাপনা খুব বেশি জটিল কাজ হবার কথা না। এই দুটা জিনিস ঠিক থাকা মানে লজিস্টিকালি থিংস আর হ্যান্ডি।
এইবার দরকার পয়েন্ট এ থেকে পয়েন্ট বি তে টাইমলি যাতায়ত। যাত্রী উঠানামার সময় বাদে পথে ট্রেন লেট হবার কারন গুলো 'অসংখ্য' না। সুতরাং রেল ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টও বেশ ম্যানেজেবলই দেখাচ্ছে।
টিকেট ব্যবস্থাপনায় মৌসুমী কালোবাজারী ছাড়াতো আর কোন সমস্যা দেখিনা। রেলওয়ে পুলিশ চাইলেই এটা কমাতে আর থামাতে পারার কথা।
স্টেশন ব্যবস্থাপনাটাই আসল গেঁড়ো। এখানে নিয়ন্ত্রনের জন্য দরকার শক্ত রাজনৈতিক নেতৃত্ব। এদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে চাই ইয়াং এনার্জেটিক কর্মকর্তাদের নিয়োগ। তাই রেল প্রশাসনকে ফিক্স করতেও চাই লালু-মোদি টাইপ একজন নেতা।
পুনশ্চঃ
আমাদের হয়ত একেকটা সেক্টরকে একেক বছর প্রয়োরিটিতে এনে কাজ করতে হবে। যেমন ২০১৫ হোক রেল বর্ষ। বাজেট, প্রশাসন সহ সব ক্ষেত্রে ২০১৫ সালে রেল সংক্রান্ত বিষয় কে নাম্বার ১ প্রায়োরিটি দেয়া হোক। রেল সংক্রান্ত যেকোন ফাইল সবার আগে ক্লীয়ার হবে। সেরা নিয়োগ এবছর রেলে হবে। মিডিয়া আঠালি পোকার মত লেগে থাকবে। পরের বছর হবে পুলিশ বর্ষ, এরপর ডাক, সড়ক, পর্যটন। আশা করতে ক্ষতি কী??
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
মামু১৩ বলেছেন: সমস্যা অন্য জায়গায়। এখন রেলকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে, অন্য সরকার এলে বলবে,লাভজণক নয়, গুটিয়ে নাও। একই কথা খাটে শিক্ষাখাত, কৃষিখাতে।
৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
বাবু বিসি বলেছেন: ভালো বলেছেন
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের হয়ত একেকটা সেক্টরকে একেক বছর প্রয়োরিটিতে এনে কাজ করতে হবে। যেমন ২০১৫ হোক রেল বর্ষ। বাজেট, প্রশাসন সহ সব ক্ষেত্রে ২০১৫ সালে রেল সংক্রান্ত বিষয় কে নাম্বার ১ প্রায়োরিটি দেয়া হোক। রেল সংক্রান্ত যেকোন ফাইল সবার আগে ক্লীয়ার হবে। সেরা নিয়োগ এবছর রেলে হবে। মিডিয়া আঠালি পোকার মত লেগে থাকবে। পরের বছর হবে পুলিশ বর্ষ, এরপর ডাক, সড়ক, পর্যটন। আশা করতে ক্ষতি কী??
এইটা খুব ভাল বলেছেন।
কিন্তু শুনবেটা কে?
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২২
এপোলো বলেছেন: যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি না হলে কোন দেশের উন্নতি অন্য কোন ভাবে করা সম্ভব না। রেলের উন্নয়ন বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে অনেকাংশে বদলে দিতে পারে। এই সেক্টরকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার সময় এসেছে।
আশা করি সরকারের বোধোদয় হবে
৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন। সহমত।
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:০০
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: একটা সময় আমার প্রধান যাতায়াত হতো রেলে।ছোট বেলায় নানীবাড়ি যাওয়ার সময় বাড়ি থেকে বেশ হেলেদুলে বেরুনো হতো কারন ট্রেন কখনোই সময়ে আসে না।অবশ্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় অবস্থা অন্যরকম হয়ে গিয়েছিল।মিনিটের কাঁটা মেপে তখন ট্রেন চলতে দেখেছি।আসলেই শক্ত প্রশাসন থাকলে অবস্থার উন্নতি হওয়া সম্ভব।আপনার লেখাটা দেখে ভাল লাগল।পরামর্শ গুলি একদম সময়োচিত।
৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
রাতুলবিডি৫ বলেছেন: কিছু স্বপ্নকে সাকার করার সামর্থ্য আমাদের থাকার পরেও আমরা পারছিনা। ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক।
৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: রেলে যাতায়াত করাটা মন্দ না...... সময় কম লাগে... বাসা উত্তরার কাছেই। গত পরশুদিন একজনকে গাড়িতে উঠিয়ে দিতে যাবার কথা ছিলো, তিনি কুমিল্লা যাবেন তাই। বাসা থেকেই আমরা বের হলাম ১১:৩০ মিনিটে। এই সময়ে উত্তরার জসীমউদ্দীন থেকে সায়দাবাদ যাওয়ার কথা চিন্তা করলে আর সন্ধ্যার আগে কুমিল্লা যেতে হতো না। দুজনে চলে গেলাম এয়ারপোর্ট রেল স্টেশন। একটা মেইল ট্রেন দেখে উঠে পড়লাম, অন্তত কমলাপুর চলে যাই এতে করে। স্বীকার করতে লজ্জা করি না যে অই সময়ে একটা ট্রেন যে আছে তার কোন প্রচারনা বা টাইম টেবিল জানতাম না আর দুজনে উঠেছিলাম টিকেট ছাড়াই। মাত্র ৩০ মিনিটে কমলাপুর যাই। এই সময়ের মধ্যে যা পর্যবেক্ষণ
১। ঈশ্বরদী থেকে আগত ট্রেন ছিলো এটা, ট্রেনের ভেতরে টিকেট কেটে নেবার ব্যবস্থা ছিলো, ১০টাকা করে দুজনের ২০টাকা টিকেট কাটলাম। এই ট্রেনে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় টিকেট কাটার ব্যবস্থা কাটা হচ্ছিলো। যিনি টিকেট কাটতে আসলেন প্রথমে ৪০টাকা চাইলো, ভাবলাম একটা কথার বাড়ি মারি, "কিসের ২০টাকা টিকেট না ১৫টাকা করে??" এই কথা বলার পর তার এক সহযোগীকে বললেন আমাদের টিকেট দিতে। ১০টাকা করে দুই জনের টিকেট ২০টাকা রাখল। টিকেটের মধ্যে লেখা ঈশ্বরদী টু ঢাকা। হাতে ১০টাকা লিখে টিকেট দিলো।
টাকা কম বেশি নেবার সুযোগ ছিলো, তারা প্রথমে সেটা চেয়েও ছিলো, যেটা তাদের উপরি পাওনা, তাদের ভাষায় ট্রেনে দিবেন। ট্রেনে মানে কোথায়, টাকাটা কে পাবে? বাংলাদেশ রেলওয়ে পাবে। বাংলাদেশ রেলওয়ে তো ১০টাকার টিকেটের মাঝে তার চুক্তি অনুযায়ী টাকাটা পাবে, আমি যদি ১০ এর বেশি দিতাম বা যারা ১০ এর বেশি দিয়েছে তারা বাংলাদেশ রেলকে আলাদা করে টাকা দিয়ে ধন্য করতেন।
২। ট্রেন খিলগাঁও আশার পরে আস্তে আস্তে গতি কমিয়ে দিলো কেনো বুঝলাম নাহ... কিছু মানুষ সেই কম গতি নিয়ে ট্রেন থেকে নেমে গেলো, তাদের কথায় বুঝলাম তারা নিয়মিত যাত্রী, কিন্তু কথা হচ্ছে এই জায়গাতে হঠাৎ করে আস্তে চলার কি কোন যুক্তি যুক্ত কারন আছে??
৩। কাজ শেষ করে আবার মনে করলাম ট্রেনে করে যদি ফেরা যেত ৩০মিনিটের মামলা, মন্দ হয় নাহ। কিন্তু কোন ট্রেন আছে কি নাই তা জানাই যেন একটা বিশাল রহস্যের ব্যাপার। রহস্যের সমাধান করতে একটা ঘোষণা এল, কিছুক্ষণের মাঝেই কুমিল্লাগামী কমিউটার ট্রেন স্টেশন ছেড়ে যানে অমুক প্লাটফর্ম থেকে। ঘোষণার সাথে সাথেই যেন তা ছেড়ে দিল, আর ট্রেনটা ছিল প্লাফর্মের একেবারে শেষের দিকে, দৌড়ে চেষ্টা করেও যা ধরতে পারি নি। কমিউটার কিংবা বেসরকারি ব্যবস্থাপনার ট্রেনগুলি মনে হয় প্লাটফর্মের সৎ ছেলে মেয়ের মত দূরে দূরে থাকে,(সবগুলা নাহ আবার)
৪। কমলাপুর থেকে উত্তরা বা উত্তরা থেকে মতিঝিল (কমিউটার শুনেছি গাজীপুর পর্যন্ত যায়) এই এলাকাগুলোতে চলাচলের জন্য আলাদা করে ট্রেন আছে জানি কিন্তু নিয়মিত যাত্রী ছাড়া মনে হয় নাহ তেমন কেউ একটা জানে এই ব্যপারে। অর্থাৎ প্রচারণা নাই। এখানেও টিকেট ব্যবস্থায় অব্যবস্থাপনা। কোথায় টিকেট পাওয়া যায়, দাম কত, কখন কখন ট্রেন আছে এই ব্যপারগুলতে কোন প্রচারনা নাই, যার জন্য অনেকেই ট্রেনে উঠে ঠিকি আর বাংলাদেশ রেলওয়ের নামে ব্যক্তি বিশষের পকেট ভারী করে।
৫। প্রচারনা না থাকলেও এই ট্রেনে খুব ভীড় হয় জানি, মূলত সকালে আর বিকালে, অফিসগামী আর অফিস ফেরত যাত্রীদের কারনে, আর এই দূরত্বের ভাড়াও খুব একটা বেশি নাহ। তাহলে কেন এই সেবার ব্যাপারে সুন্দর আর নিয়ন্ত্রিত একটা ব্যবস্থাপনা তৈরি করা হচ্ছে নাহ? বেসরকারি ব্যবস্থাপনার নামে ব্যক্তি ব্যবস্থাপনায় ব্যক্তি উন্নয়ন হচ্ছে।
৬। যেই দূরত্ব বাসে যেতে সময় লাগত ২থেকে ২:৩০ঘন্টা সেই দূরত্ব ট্রেনে গেলাম ৩০মিনিটে। আবার বাসে গেলেও ভাড়া বেশি, (জসীমুদ্দীন থেকে শাহবাগ ৩নাম্বার লোকাল বাসের ভাড়া ২০টাকা চায়, বাকিগুলাতো ৩০-৫০টাকাও আছে), তাহলে কেন ট্রেনে জনপ্রিয় নাহ? কারন তাতে ওই ব্যক্তি বিশেষ মাঝে মাঝেই ঝামেলা করেন আমার যা মনে হয়,
৭। রেলকে সঠিক ব্যবস্থাপনায় নিয়ে আনলে ঢাকার মাঝে জ্যামের খেলা অনেকটাই কমানো যেত, তা না করে প্রাইভেট গাড়ির জন্য ফ্লাই ওভার করে করে দুইতলা রাস্তা বানানোটা মনে হয় খুব একটা ভালো কাজ হচ্ছে নাহ... ... প্রাইভেট গাড়ির জন্য বলার কারন পাবলিক গাড়ি নিচে দিয়েই চলে যাত্রী পাবার আশায়, আর যদিওবা দুইতলা দিয়ে যায় তাদের ভাড়া বেশি দিতে হবে, কারন তারা দুইতলা দিয়ে যাবে তাই।
mango people এর মত আমার কথা আমি বললাম, কেউ কিছু মনে করবে নাহ কারন আমি কোন ক্ষমতাধর কারো নামে বা কারো বিরুদ্ধে কিছু বল নাই,
mango people এর কথা mango people এর মাঝেই হারাবে, সেই সব বড় মাথার অ্যান্টেনায় এগুলা ধরা পড়বে নাহ... ...
১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
ইলি বিডি বলেছেন: আপনার সাজেশন গুলো ভালো
১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
নীলাবেশ বলেছেন: পাবলিক খাতে দিলে সব দিক দিয়ে ভাল হবে। দেসকো যেমন ভাল কাজ করছে , আইটাও করবে
১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
প্রামানিক বলেছেন: ভালই বলেছেন।
১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
আপনার সাজেশনগুলো প্রাসঙ্গিক।
১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
কাজী শাহ এমরান বলেছেন: আমাদের হয়ত একেকটা সেক্টরকে একেক বছর প্রয়োরিটিতে এনে কাজ করতে হবে। যেমন ২০১৫ হোক রেল বর্ষ। বাজেট, প্রশাসন সহ সব ক্ষেত্রে ২০১৫ সালে রেল সংক্রান্ত বিষয় কে নাম্বার ১ প্রায়োরিটি দেয়া হোক। রেল সংক্রান্ত যেকোন ফাইল সবার আগে ক্লীয়ার হবে। সেরা নিয়োগ এবছর রেলে হবে। মিডিয়া আঠালি পোকার মত লেগে থাকবে। পরের বছর হবে পুলিশ বর্ষ, এরপর ডাক, সড়ক, পর্যটন .....................................................।
ভাল সাজেশন
১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬
জুনায়েদ জুবেরী বলেছেন: ++
১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: সহমত। +++
কর্তৃপক্ষ খতিয়ে দেখবে কি?
১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ১। ব্যাক্তি মালিকানায় রেল অথবা রেললাইন অন্য কোন দেশে আছে কিনা জানিনা-
উত্তরঃ আছে। ভেয়লিয়া কোম্পানি ইউরোপে প্রাইভেট ট্রেন অপারেট করে। থালিসও মনে হয় বেসরকারি (সিউর না)।
২। বৃটিশ আমলের রেলব্যবস্থা যে ২০১৫ তে অচল এইটা বোঝার জন্য রকেট সায়েন্টিস্ট না হলেও চলে। রাতারাতি কয়েকশো মাইল রেললাইন স্থাপন করা যায় না, করার দরকারও হয় না। তাই উদ্ভাবনী ক্ষমতা সম্পন্ন নেতৃত্বের চেয়ে এইমুহুর্তে এখানে ম্যানেজার আর একজিকিউটিভদের প্রয়োজন বেশি।
রেললাইন আর বগি সংস্কার আর ব্যবস্থাপনা খুব বেশি জটিল কাজ হবার কথা না। এই দুটা জিনিস ঠিক থাকা মানে লজিস্টিকালি থিংস আর হ্যান্ডি।
সহমত, রেল খুবই ম্যাচিউরাড টেকনোলজি। ট্রাম ১৫০ বছরের পুরানো টেকনোলজি। মেট্রো নতুন (এখানে মূলত স্পীড কনট্রোল সিস্টেম আধুনিক, ফেসিলিটি এবং নেভিগেশন সংযুক্ত), ইলেক্ট্রিক ট্রেন নতুন, মনো ট্রেন এবং ম্যাগ্লোভ নতুন।
কিন্তু সাধারন রেল যা আমাদের দরকার তা খুবই পুরানো টেক।
৩। টিকেট ব্যবস্থাপনায় মৌসুমী কালোবাজারী ছাড়াতো আর কোন সমস্যা দেখিনা। রেলওয়ে পুলিশ চাইলেই এটা কমাতে আর থামাতে পারার কথা।
১০০% অমত ভাই। কালোবাজারীতে রেল পুলিশ কে না জড়ীয়ে টিকেট ১০০% অনলাইন করে দিতে হবে, ভ্রমনের সাথে এবং টিকেট আইডি কার্ড সহ কেনা বাধ্যমূলক করতে হবে। মানে কিনা সময় আইডি নম্বর প্রদান বাধ্যতামূলক করলেই কালোবাজারীর দিন শেষ। কালোবাজারীদের কাছ থেকে যদি সচিব আর মন্ত্রী পর্যন্ত টাকা পায় তাইলে আমরা যা চাই তা কেম্নে হবে বলেন!
৪। স্টেশন ব্যবস্থাপনাটাই আসল গেঁড়ো। এখানে নিয়ন্ত্রনের জন্য দরকার শক্ত রাজনৈতিক নেতৃত্ব। এদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে চাই ইয়াং এনার্জেটিক কর্মকর্তাদের নিয়োগ।
সহমত, রাজনৈতিক দুর্বিত্তায়ন আর অযোগ্য লোক নিয়োগ সকল বাধার মূল বাঁধা।
৫। আমাদের হয়ত একেকটা সেক্টরকে একেক বছর প্রয়োরিটিতে এনে কাজ করতে হবে।
সহমত, কিন্তু শ খানেক মন্ত্রনালয়ের সব গিট্টু তো এক যায়গায়।
একদিকে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরন করতে হবে, আরেক টিক ঠুনকো প্রতিষ্ঠানের উদ্ভভ ঠেকাতে হবে। অর্থত মন্ত্রণালয় কমিয়ে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর ফাইল চালাচালি ইফিশিয়েন্ট করতে হবে। বেশি বেশি চেয়ারের কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট কামানো দরকার।
৬। যেমন ২০১৫ হোক রেল বর্ষ। বাজেট, প্রশাসন সহ সব ক্ষেত্রে ২০১৫ সালে রেল সংক্রান্ত বিষয় কে নাম্বার ১ প্রায়োরিটি দেয়া হোক।
হইলে তো কতই না ভালো হোত! ২০১৫র তো আর মাত্র কয়েকমাস!
৭। অবকাঠামো উন্নয়নের মিডিয়া সেন্স যে কবে আসবে ভাই???????
অতি দরকারি আলোচনা, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
আর জে নিশা বলেছেন: বিরোধী দলের মহান রাজনিতিবিদ ও তাদের পবিত্র সাঙ্গ পাঙ্গ রা ট্রেন পুড়ে ছাড় খার করে দেয় সাথে কিছু মানুষ ও পুড়ে ছাড় খার হয় সেই জ্বলন্ত মানুষের সাথে জ্বলে আমরন তাদের পরিবার পরিজন, আর সরকার দলীয় সর্বক্ষমতার উৎস মহান কারিগর রা তাদের গাধার বাচ্চা ও হাম্বাদের ট্রেনে নিয়োগ দেন যাতে করে ২৫ টাকার নাট বল্টু ২৫০ টাকাতে ক্রয় করে ট্রেনেরে চাকুরীর মহান সেবায় নিজেকে ব্রত রাখতে পারেন,
তথ্য আছে যে সরকার যখন পারচেজ করে সংখ্যার পাশে শুণ্য বসাতে পারেন - আমরা সাধারণ মানুষ বাজার সদাই করি ৫০ টাকা বাজার করে বাসায় বাবা মাকে বলি ৬০ টাকা, ১০ টাকা ঝাল মুড়ি খাই, কিন্তু সরকারী পারচেজে ৫০ টাকার পাশে একটি ০ বসিয়ে ৫০০ টাকা করে নেন কারণ তারা ঝাল মুড়ি খান না তারা খান - - পাঠক জানেন কি ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
মিলটন বলেছেন: আপনার সাজেশন গুলো ভালো