নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধুর!

বিকট

হাসান মাহবুব

আমার অপদার্থতাকে মাহাত্ম্য ভেবোনা...

হাসান মাহবুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

রায়ান রেলিয়াক, যে পৃথিবীকে জীবন চিনিয়েছিলো

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭


৬ বছর বয়সী একজন শিশুর মনোজগতে কী কী জিনিস প্রাধান্য পায়? চকোলেট, আইসক্রিম, লেগো সেট, গাড়ি, নতুন পোষাক, বেলুন, রঙের বই ইত্যাদি; বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এগুলোই হবে উত্তর। এই সময়টা আনন্দের, নির্ভাবনার, খেলার, মজার। ক্লাশে প্রতিদিন কী মজা হচ্ছে, কী শিখছে, কে সবচেয়ে দুষ্টু, কোন টিচার তাকে সবচেয়ে বেশি আদর করে, বাবা-মাকে এসব বলে অস্থির করে রাখে তারা দিনমান!
এটি একটি উন্নত অথবা মধ্যম আয়ের দেশের সাধারণ চিত্র। কিন্তু সবাই এমন সৌভাগ্যবান নয়। রুক্ষ্ণ এবং ধূলিময় আফ্রিকার প্রত্যন্ত গ্রামে এখনও এমন এলাকা আছে, যেখানে এক বালতি পানির জন্যে মাইলের পর মাইল হাঁটতে হয়। স্কুল, খেলনা, রঙিন ছবির বই সেসব এলাকার শিশুদের কাছে স্রেফ বিলাসিতা, অথবা আকাশ কুসুম স্বপ্ন। এই বিভাজনের পৃথিবীতে কজন খোঁজ রাখে তাদের? তারপরেও কিছু মানুষ সবসময়ই থাকে, যারা জীবন নিবেদন করে পরের মঙ্গলে। বিভিন্ন সমাজসেবী সংগঠন কাজ করে যাচ্ছে তাদের জন্যে। বছরে বছরে দুর্গতদের জন্যে ত্রাণ তহবিল গঠিত হচ্ছে, কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ হচ্ছে। এসব বিশাল ব্যাপার স্যাপার। ছয় বছর বয়েসী একটি শিশু এর কতটাই বা বুঝবে? আর বুঝলেই বা কীভাবে সাহায্য করবে?

রায়ান রেলিয়াক বুঝেছিলো, এবং সাহায্যও করেছিলো। কানাডায় জন্মগ্রহণকারী এই বালক প্রচুর মেয়োনিজ দেয়া হ্যামবার্গারের স্বাদ নেয়া অথবা রোলার কোস্টারে চড়ে জীবনের গতি বাড়িয়ে ছুটে চলার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কিছু খুঁজে পেয়েছিলো। সে চেয়েছিলো আর্তের সেবা করতে, তৃষ্ণাব্যাকুল মানুষ গুলোকে জীবনের সতেজতায় উজ্জীবিত করে অফুরান শক্তি যোগাতে। এই মহান ভাবনায় উদ্ভাসিত মানুষটির মাঝে এমন বোধের জন্ম হয়েছিলো মাত্র ৬ বছর বয়সে। আর এর নেপথ্য কুশীলব তার স্কুলের টিচার মিসেস ন্যান্সি প্রেস্ট। গ্রেড ওয়ানের ক্লাশে একদিন তিনি বাচ্চাদের জানিয়েছিলেন “আফ্রিকায় এমন অনেক জায়গা আছে, যেখানে বিশূদ্ধ পানির জন্যে পাঁচ মাইল হাঁটতে হয়। তৃষ্ণার্ত এই মানুষ গুলো এই ভয়াবহ পরিশ্রম এবং অপ্রতুলতা সইতে না পেরে অসুস্থ হয়। মারা যায় অহরহ”।
মিসেস ন্যান্সি প্রেস্টের এই কথাগুলো রায়ানকে চিরদিনের জন্যে বদলে দেয়। তখন তার বয়স ছয়, সালটা ১৯৯৭।
তৃষ্ণার্ত মানুষের কষ্টের কথা শুনে অবশ্য যে কারোই মন খারাপ হতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের। তবে কজনই বা মনে রাখবে সে কথা? একটু আদর করে একটা মজার খেলনা অথবা ক্যাডবেরি দিলেই তো ভুলিয়ে রাখা যায় তাদের! কিন্তু রায়ান ছিলো অন্যরকম।
সেদিন থেকেই সে আফ্রিকার হতভাগ্য মানুষের জন্যে কিছু করার দৃঢ় সংকল্প করে। বাবা-মার কাছে ঘ্যানঘ্যান করতে থাকে টাকার জন্যে। ঘটনা কী? না, সে আফ্রিকার সেসব এলাকায় কূপ খুড়ে পানির যোগান দেবে। প্রথমে শিশুতোষ খেয়াল বলে উড়িয়ে দিলেও দ্রুতই তারা সন্তানের এই অসাধারণ মানবিক উদ্যোগটিকে সিরিয়াসলি নেয়, এবং অল্প অল্প করে কিছু টাকা দিতে থাকে। দেখতে দেখতে ৭০ ডলার জমে গেলো। খুব কম নয় অংকটা। রায়ান তো মহা খুশি তখন! অভিভাবকদের সহায়তায় যোগাযোগ করলো ওয়াটার ক্যান নামক একটি স্বেচ্ছাসেবক সংস্থার সাথে, যারা উপদ্রুত এলাকায় কূপ খনন করে। সমবেদনার সাথে তারা জানালো যে, একটি কূপ খনন করতে ২০০০ ডলার লাগে। রায়ান এতে মোটেও হতোদ্যম হলো না। তহবিল সংগ্রহ করতে সে নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়লো। বন্ধু-শিক্ষক, খালা-মামা, কাজিন, মোটামুটি ঘনিষ্ঠ থেকে শুরু করে কাছের দূরের, সবার কাছ থেকেই চাঁদা নেয়া শুরু করলো। এইটুকু ছেলের ভেতর কী অবিশ্বাস্য প্রাণশক্তি এবং দৃঢ়তা! বেশিরভাগ মানুষই ব্যাপারটা সিরিয়াসলি নেয় নি। ভেবেছেন ছোট্ট বাবুটার আহলাদী ভাবনা! রায়ান ছোট্ট ছিলো, কিন্তু তার ভেতরে ছিলো এক মহান সন্তর বসবাস। সবাইকে অবাক করে দিয়ে বছর খানেকের মধ্যেই সে দুই হাজার ডলার যোগাড় করে ফেললো।

১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাসের এক শীতের সকালে উগান্ডার এ্যাঙ্গোলো প্রাইমারি স্কুলে রচিত হলো মানবিক বন্ধনের এক অপূর্ব মহাকাব্য। রায়ান এবং তার সাথে জড়িত অসংখ্য মানুষের ভালোবাসার সাথে সঙ্গত করে Canadian Physicians for Aid and Relief (CPAR) উদ্বোধন করলো বিশূদ্ধ পানির জন্যে একটি কূপ। সেই থেকে শুরু। বাবা-মার কাছ থেকে খুচরো কিছু পয়সা নিয়ে যে মহৎ স্বপ্নের সূচনা হয়েছিলো, এখন তা ভালোবাসার গৌরবে উজ্জ্বল হয়ে দ্যুতি ছড়াচ্ছে আফ্রিকার গহীন ধূসর জমিনে। রায়ানের সাথে এখন আছে সাথে আছে হলিক্রস, ইউনিসেফ, রোটারি এবং হু এর মত সংস্থা। আফ্রিকায় বিশূদ্ধ পানির যোগান দিতে তারা প্রায় ৮ লক্ষ ডলারের মত ব্যয় করেছে!

রায়ান এখন আর ছোট্টটি নেই। পাক্কা ছয় ফিট ছয় ইঞ্চি লম্বা এক টগবগে তরুণ! ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স পড়ছে কানাডার ইউনিভার্সিটি অফ কিংস কলেজে। কি-নোট স্পিকার হিসেবেও বেশ সুনাম পেয়েছে। হিল্লি-দিল্লি ঘুরে বেড়াচ্ছে বিশ্বব্যাপী পানির সমস্যা বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টি করতে। অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি তার পাশে দাঁড়িয়েছেন, সংহতি প্রকাশ করেছেন। তবে রায়ান কখনও বিখ্যাত ব্যক্তি হতে চায় নি। সে নিজের কাজটা করে গেছে সবসময়। রায়ানের মা সুজান খুব গর্ব করে বলেন, “ওর কাছে মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ নেই। গ্যাসস্টেশনের কর্মী কিংবা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট, সবাইকেই সে শ্রদ্ধার সাথে দেখে। মধ্যপ্রাচ্যের ধনী তেলকুবের পাঁচ হাজার ডলার পাঠালে রায়ান যতটা খুশি হয় ফ্লোরিডা থেকে পাঁচ বছর বয়সী একটি মেয়ে ওকে পাঁচ সেন্ট পাঠালে তার চেয়েও বেশি খুশি হয়! টাকা পয়সার চেয়ে ঐকান্তিক ইচ্ছেটাই তার কাছে বড়”।
সময় বয়ে চলে, রায়ানের স্বপ্ন গুলো বিস্তৃত হয়। শুধু মাত্র কূপ খনন করেই সে থেমে থাকে নি। কাজ করেছে স্যানিটারি ল্যাট্রিন নিয়েও। মানবিকতা এবং ভালোবাসা ঘুচিয়ে দেয় শত বিভেদ আর বৈষম্য। আর তাই আফ্রিকা থেকে রায়ান পেয়েছে অসংখ্য বন্ধু এবং প্রিয়জন। তাদের মধ্যে সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ হলো জিমি। ৯ বছর বয়স থেকেই উগান্ডার এই বালকটির সাথে রায়ানের গলায় গলায় ভাব। তারা ছিলো পেন ফ্রেন্ড। আর এখন দুজনে এক সাথে কাজ করে চলেছে জীবনের জন্যে, মানুষের জন্যে।

১৯৯৯ সালের সেই দিনটি এনে দিয়েছে আরো অনেক সুদিনের সন্ধান। নয়শটি কূপ এবং সাতশটি স্যানিটারি ল্যাট্রিন, স্কোরকার্ডটা নেহায়েৎ মন্দ না! কী বলেন?

২০১০ সালে বালক রায়ান একটি সাক্ষাৎকার দেয় http://myhero.com এ। সাক্ষাৎকারীর নাম স্ল্যাটার। বয়স মাত্র এগারো! এখানে তা গ্রন্থিত হলো।

স্ল্যাটার-মাত্র ছয় বছর বয়সে আফ্রিকার মানুষদের সাহায্য করার কথা কীভাবে ভাবলে তুমি?
রায়ান- প্রথম যখন শুনি আফ্রিকায় বিশূদ্ধ পানির অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে, আমি বিশ্বাস করতে পারি নি। আমি ট্যাপ ছাড়লেই পানি পেয়ে যাই, আর ওরা মাইলের পর মাইল হেঁটে পানি সংগ্রহ করে আনে, বিষয়টা আমার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। আমার পেন ফ্রেন্ড জিমি বলেছিলো, সে পানির জন্যে রাত বারোটায় উঠে পাঁচ মাইল হেঁটে যায়, এবং আবার ফিরে আসে। সারাদিনে মোট তিন বার তাকে এই কাজ করতে হয়। আমি কোনভাবেই মেনে নিতে পারি নি বিষয়টি।
স্ল্যাটার- আফ্রিকার মানুষদের কাছ থেকে তুমি কী শিখেছো?
রায়ান- আমি শিখেছি মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ নেই। আমি উগান্ডার স্কুলে স্কুলে গিয়েছি, নতুন সব বন্ধুদের সাথে খেলেছি, কোনভাবেই ওরা আমাদের থেকে আলাদা নয়। ওদের দুর্ভাগ্য যে ওরা আফ্রিকার খুব কঠিন একটা জায়গায় জন্মেছে। পার্থক্য কেবল এটাই। আর কিছু না। পৃথিবীটা একটি বিরাট জিগ’স পাজলের মত। শুধু জানতে হবে আমার নিজের অংশটি কোথায় স্থান পাবে। আমি আমার পাজলের অংশটি খুঁজে পেয়েছি। তা হলো- বিশূদ্ধ পানি নিশ্চিতকরণে কাজ করা। অন্যরাও যদি নিজ নিজ পাজলের অংশটা খুঁজে পায়, তাহলে পৃথিবী হয়ে উঠবে সুন্দর।
স্ল্যাটার- যদি তোমাকে পাঁচ মিনিট সময় বরাদ্দ দেয়া হয় পৃথিবীর সমস্ত মানুষের উদ্দেশ্যে কিছু বলতে, তুমি কী বলবে?
রায়ান- আমি জিজ্ঞেস করবো, “আপনার কতটুকু আছে? যতটুকু আছে, তার সবটুকুই কী খুব প্রয়োজন? অন্যের জন্যে খুব সামান্য একটা অংশ কি বরাদ্দ দেয়া যায়? সামান্য অনেক কিছুর সমন্বয়েই তো মহৎ কিছু হয়”। আমি বলবো স্বপ্নটাকে যতন করতে, বিশ্বাস করতে। তাহলেই সবকিছু সম্ভব। আমরা ভাবি আমাদের দেয়ার মত কিছুই নেই। এটা একদম ভুল ধারণা। উগান্ডার এ্যাঞ্জোলো প্রাইমারি স্কুলের ছেলে-মেয়েদের আমি দেখেছি। কী আছে তাদের? কী নেই আমাদের? কোন কিছু দিতে বলা মানে কিন্তু শুধুই টাকা-পয়সা, ঘর-বাড়ি নয়। সেই বাচ্চা গুলো যাদের "কিছুই নেই", তারা আমাকে ভালোবাসা দিয়েছে। বছরের পাঁচটা দিন এইচআইভি সচেতনতার জন্যে কাজ করছে। ওরা যদি এতটুকু দিতে পারে, আপনি কেন পারবেন না? আমি বিশ্বের বড় বড় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবো। বলবো, মানুষের জন্যে কাজ করুন। আপনাদের অনেক ক্ষমতা। দেশ-কাল-স্থান বিচার না করে সারা পৃথিবীকে নিজের ছোট্ট একটি গ্রাম ভেবে নিন না!
স্ল্যাটার- অনেকেই তোমাকে হিরো মানে। তোমার হিরো কে এবং কেন?
রায়ান- সমস্ত শিশু, যারা অভিভাবকদের চোখা রাঙানি এবং অবহেলা উপেক্ষা করেও কাজ করে চলেছে মানবতার জন্যে।
স্ল্যাটার- অনেক কাজ তো করে ফেলেছো অল্প বয়সেই। ভবিষ্যতে আর কী কী করবে বলে ভাবছো?
রায়ান- আমি ওয়াটার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই, এবং বিশ্বব্যাপী পানি সমস্যা সমাধানে নিরন্তর কাজ করে যেতে চাই।
স্ল্যাটার- শিশুরা কীভাবে তোমার সাথে কাজ করতে পারে?
রায়ান- আমি যেভাবে শুরু করেছি, সেভাবেই ফান্ড জমানো শুরু করে আমাদের সাহায্য করতে পারে। খরচের ব্যাপারটা ঠিক অতটা সরল না। কূপ খনন করলেই হলো না। এগুলোর রক্ষনাবেক্ষন, স্যানিটেশন শিক্ষা এসবের জন্যে অনেক টাকা খরচ হয়। শুধু বাবা-মার কাছ থেকে টাকা না চেয়ে তারা নিজেরাও টুকটাক কাজ করে টাকা জমাতে পারে। এই যেমন, কার ওয়াশিং, গ্যারেজ সেল ইত্যাদি। প্রতিটি শিশু সপ্তাহে এক ডলার জমালে দশ সপ্তাহে একশ জন শিশু এক হাজার ডলার জমাতে পারে। টাকার অংকটা মোটেও ফেলে দেয়ার মত না! আমরা, কানাডিয়ানরা প্রতি দিন ৩৪৩ লিটার পানি খরচ করি। আমেরিকানরা করে ৫৫৫ লিটার। আর উগান্ডার ক্ষেত্রে সংখ্যাটা কত জানেন? মাত্র ১০ লিটার! এই থিম নিয়ে আমরা পানির বোতল বানাই, টি শার্ট তৈরি করি। এগুলোর ডিজাইনেও শিশুরা কাজ করতে পারে।

স্ল্যাটার- অবসর সময়ে তুমি কী কর?
রায়ান- আমার ভেতর দুটো স্বত্তা। অর্ধেকটা বরাদ্দ রেখেছি আফ্রিকার তৃষ্ণার্ত মানুষের জন্যে, আর বাকিটা একান্তই আমার জন্যে। আমি আমাদের স্কুলের বাস্কেটবল টিমে আছি। আইস হকি খেলতেও খুব ভালোবাসি। কম্পিউটার গেমসের নেশা আছে। ভালো লাগে পড়তে আর দাবা খেলতে। সিম্পসন’স আমার প্রিয় টিভি সিরিজ, আর আমি খুব ভালোবাসি হাসতে।

রায়ান হাসলে হেসে ওঠে অসংখ্য দরিদ্র এবং তৃষ্ণার্ত মানুষ। রায়ানের হাসি অমলিন থাকুক চিরদিন পৃথিবীর জন্যে, মানুষের জন্যে।

মন্তব্য ১১০ টি রেটিং +২৯/-০

মন্তব্য (১১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

বিজন রয় বলেছেন: রাষ্ট্র শাসকেরা এসব পারে না। তারা এসব করতে চায় না।
করলে পৃথিবীটা বদলে যেত শান্তির দিকে।

আপনাকে ধন্যবাদ এটি শেয়ার করার জন্য।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ অনুভবের সহচর হবার জন্যে।

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

বিজন রয় বলেছেন: ওহো! দুদিন আগেই এই ব্লগে আপনার ৮ বছর পূর্ণ হয়ে গেল!!

শুভেচ্ছা রইল।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: হায়রে! ভুলেই গিয়েছিলাম। আবারও ধন্যবাদ, অনেক।

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: রায়ানের হাসি অমলিন থাকুক চিরদিন পৃথিবীর জন্যে, মানুষের জন্য।
চমৎকার মানুষের মানবিক হয়ে উঠার গল্প !

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: রায়ানের জন্যে ভালোবাসা।

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অত্যন্ত মানবিক একটি লেখা। পৃথিবীর আনাচে কানাচে এমন মহৎপ্রাণ মানুষ আছে বলেই পৃথিবী এখনো শান্তিময়। অনেক দামি একটি কথা বলেছেন সুপ্রিয় হামা ভাই-

রায়ানের হাসি অমলিন থাকুক চিরদিন পৃথিবীর জন্যে, মানুষের জন্যে।


আমি আরেকটু বেশি চেয়ে বলছি- রায়ানের মত আরো কিছু মানুষ চাই। বিশ্বে মানবতা চারিদিকে পুড়ছে। এই সকল মানুষদের খুব দরকার।



পোষ্টটি খুবই প্রাণবন্ত লেখার উপস্থাপনায় হৃদয় কেড়েছে। আপনার জন্য ভালবাসা রইল।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: চাইলেই কী আর রায়ানদের পাওয়া যায়! তারপরেও তারা আসে, পথ দেখায়। আমরা পথ দেখাতে না পারি, অনুসরণ তো করা যায়!

৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লেখাটা ফেসবুকের কোথায় যেন একটু আগে চোখে পড়েছিল, পড়িনি। ব্লগে এসেও দেখি পোস্ট হয়েছে। পড়ে ফেললাম।

রায়ানের মত মানুষগুলোর জন্যই পৃথিবীটা এখনো টিকে আছে। ধ্বংস হতে আরেকটু দেরি মনে হয়ে এদের জন্যই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ফেসবুকে আমিই দিয়েছিলাম। রায়ানরা থাকবেই। তাই পৃথিবী ধ্বংস হবে না এত তাড়াতাড়ি।

৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

আহা রুবন বলেছেন: পুরুষের চোখ বড়ই কৃপণ, অশ্রু ঝরাতে চায় না। কিন্তু রায়ান তোমার জন্য ঝরল যে!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: রায়ানের জন্যে এতটুকু তো আমরা দিতেই পারি!

৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: এই বিপদসংকুল পৃথিবীতে এদের মত মানবতাবোধের মানুষ বেশ দরকার । মহৎ কাজগুলো মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে কখনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না । রায়ানই তার প্রমাণ, সে পড়শোনা করছে, খেলছে, নিজস্ব জীবন উপভোগ করছে সাথে বিশ্বব্যাপী অসাধারণ একটা মহৎ কাজও করে যাচ্ছে ।

চমৎকার একজন মানুষ এবং তার মহৎ কাজকে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । আমাদের অনেকের জন্যই সে অণুপ্রেরণা হবে ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: অসাধারণ!

সর্বে ভবন্তু সুখিনঃ
সর্বে সন্তু নিরাময়াঃ।
সর্বে ভদ্রাণি পশ্যন্তু
মা কশ্চিৎ দুঃখভাগ্ভবেৎ।।
শান্তি শান্তি শান্তি।
May All become Happy,
May All be Free from Illness.
May All See what is Auspicious,
May no one Suffer.
Peace, Peace, Peace.



৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: লাইন গুলো সুন্দর।
অনেক ধন্যবাদ!

৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

অগ্নিবেশ বলেছেন: ভালো কিছু পড়লাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো কিছু উপহার দিতে পেরে আনন্দিত।

১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: এ যেন অলৌকিক আবিস্কার ! ভাললাগা, মুগ্ধতা ছাড়িয়ে আরো বেশী কিছু ।

আবার নতুন কিছু জানার অপেক্ষায় রইলাম । শুভ কামনা ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আশা করছি এমন মানুষদের নিয়ে আরো লিখবো। ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্যে।

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রায়ানদের জয় হোক।
৮ বছর পূর্তির শুভেচ্ছা নিন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই।

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

জেন রসি বলেছেন: রায়ানের কথা জানতাম না। জানলাম। রায়ানের প্রতি ভালোবাসা। আপনাকে ধন্যবাদ এমন পোস্টের জন্য।

আসলে অনেক সময় আমরা নিজেরা কিছু না করে অন্যের উপর দোষ চাপিয়েই বসে থাকি। সিম্পলি মানুষের পাশে না দাঁড়িয়ে আমরা মতবাদ নিয়ে বিতর্ক করি। অজুহাত খুঁজি।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমরা তো আমরাই! আমরা শেষতক "আমরা আমরাই তো" হতে পারি না।

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

রায়হান চৌঃ বলেছেন: আমাদের নেতা দের মত !!! উজ্জল নক্ষত্র ও বলতে পারেন

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রায়হান চৌঃ। শুভেচ্ছা রইলো।

১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রায়ানকে স্যালুট

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: কইষা স্যালুট!

১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রায়ান'রা অনুপ্রেরণার উৎস! এইসব মানুষরা সৃষ্টির নেশায় লিপ্ত আর বাকি আমরা সবাই-ই আছি খাই খাই করে পৃথিবীটাকে নরক হিসেবে পরিণত করতে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সবই ঈশ্বরের গেম প্ল্যান!

১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

ক্লে ডল বলেছেন: আমাদের সবার মাঝে একটা করে রায়ানের মত আত্না ভর করুক। করতে থাকি দুস্থের সেবা!!

মানবতার জয় হোক! এক রায়ানকে দেখে কোটি রায়ান জন্ম নিক!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর আশাবাদ। শুভেচ্ছা ক্লে ডল।

১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২

সোহানী বলেছেন: হাঁ মাহবুব ভাই খুব ইচ্ছে আছে কানাডিয়ান এডুকেশান নিয়ে লিখার কারন আমার দু'বাচ্চাই এখানে পড়ে এবং রায়ানের শুরুর বয়সের। কি অসাধারন তাদের শিক্ষা না দেখলে বোঝা যায় না । আমি যেহেতু দেশের শিক্ষা পেয়েছি তাই পার্থক্যটা ধরতে পারি। প্রতিটি জায়গায় তারা মানবতা শেখায়। গ্রেড ওয়ান থেকে চ্যারিটি কাজে ইনভল্ভ হয়, কমিউনিটি বা আমাদের দেশের এনজিও মতো সংষ্থার সাথে কাজ করে। ইভেন আমার ৫ বছরের কেজিতে পড়া মেয়েও যা বুঝে আমরা ইউনিভার্সিতে এসে তা বুঝিনি। খুব খারাপ লাগে দেশের শিক্ষার সাথে কম্পেয়ার করলে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: লিখুন সোহানী। এই সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম থেকে অনেক কিছুই করা সম্ভব।

ভালো থাকবেন।

১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,



নিঃসন্দেহে চকোলেট, আইসক্রিম, লেগো সেট, গাড়ি নিয়ে মেতে থাকার বাইরেও যে জীবন থাকে , যে জীবন রায়ান এর ; তা চমৎকার ভাবে চিনিয়ে দিয়ে গেলেন ।

আমি বলবো স্বপ্নটাকে যতন করতে, বিশ্বাস করতে।
এমন প্রত্যয় নিয়ে এদেশীয় রায়ানরা হাসলে তবেই হেসে উঠতে পারতো অসংখ্য দরিদ্র এবং অসহায় মানুষ।
তেমন দিন কি আসবে কখনও ? আসবে, এমন বিশ্বাস করতে ইচ্ছে জাগে ........................

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: একজন মহান মানুষই যথেষ্ট একটি জাতিকে বদলাতে। আমরা তার জন্যে প্রতীক্ষায় থা্কি...

শুভরাত্রি।

১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩১

সুমন কর বলেছেন: রায়ান রেলিয়াক-এর কাহিনী পড়ে খুব ভালো লাগল। পৃথিবীতে এখনো ভালো মানুষ আছে, তাই পৃথিবীটা এতো সুন্দর।

রায়ান হাসলে হেসে ওঠে অসংখ্য দরিদ্র এবং তৃষ্ণার্ত মানুষ। রায়ানের হাসি অমলিন থাকুক চিরদিন পৃথিবীর জন্যে, মানুষের জন্যে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন। সুন্দর থাকুন।

২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

আরজু পনি বলেছেন:
ঘুরছে..জানিনা কতোক্ষণ লাগবে বা আদৌ মন্তব্য করতে পারবো কিনা।

আবার আসতে হবে লাইক বাটন চাপতে।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: পেরেছেন!

ধন্যবাদ, আবার আসবেন :#)

২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

ইমরান নিলয় বলেছেন: এসব পড়লে কেমন জানি লাগে। কি যেন কাঁপে।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: সামনে আরো কাঁপাকাঁপির ব্যবস্থা করমু।

২২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

আনু মোল্লাহ বলেছেন: বেশ ভাল লাগল, রায়ানের কাহিনী পড়ে। সব চেয়ে অবাক হয়েছে এই বয়সী একটি শিশুর বোধশক্তি দেখে। শুধু বোধ নয় সেই বোধকে জিইয়ে রাখার যে প্রচেষ্টা তা এই বয়সে একেবারেই বিরল। মানুষ মানুষের জন্য।

ধন্যবাদ প্রিয় মাহবুব ভাই :)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো কাটুক দিন।

২৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৭

লিট্রিমিসটিক বলেছেন: অনুপ্রানীত হবার মত ছিল। অনেক ভাল লাগল। ভাল থাকবেন।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অদ্ভুত নামের ব্লগার! স্বাগতম আমার ব্লগে।

২৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার লেখাটি । অত্যন্ত সুন্দর বর্ণনায় তুলে ধরেছেন রায়ানের মহৎ কাজটিকে ।

আসলে পাশ্চাত্যের স্কুল গুলোতে এই ধরনের কাজকে দারুণ ভাবে উৎসাহিত করা হয় এবং এগুলো ওদের কারিকিউলামের পার্ট ।আমাদের দেশেই ধনী গরীবের ভেদাভেদ অনেক । আমরা ঘরে কাজের ছেলে মেয়ে রেখে আমাদের বাচ্চাদের মানসিকতায় ছোট বেলা থেকেই ভেদা ভেদ শিখিয়ে ফেলি । তাই আন্ডার প্রিভিলেজডদের জন্য সহানুভূতি , মানবিকতা কোন কিছুই গড়ে ওঠে না প্রথম থেকেই । আমি সব সময়ই বলি এই সব ব্যপারে স্কুলের ভূমিকা সবার আগে ( অর্থাৎ সরকারের ) এবং পরিবার এই কাজে সহায়তা করবে স্কুলকে , অনেকটা স্কুল-প্যরেন্ট পার্টনারশিপে এই মহৎ কাজে বাচ্চাদের উৎসাহিত করা যেতে পারে ।

একটি মহৎ লেখার জন্য আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা । ভালো থাকবেন ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: কবে যে আমাদের এই যাচ্ছে তাই সিস্টেম চেঞ্জ হবে! X(

শুভেচ্ছা গুলশান। ভালো থাকবেন। আর পাশ্চাত্যের স্কুলিং সিস্টেম নিয়ে লিখবেন।

২৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৩

বাঘ মামা বলেছেন: জীবন তো এখানেই, বেঁচে থাকাতো এটাকেই বলে।

আবারো চমৎকার লেখনিতে ফুটে উঠলো অসাধারণ এক জীবন কাহিনী।

শুভ কামনা আপনার জন্য হাসান মাহবুব

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইলো।

২৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রায়ান- আমি জিজ্ঞেস করবো, “আপনার কতটুকু আছে? যতটুকু আছে, তার সবটুকুই কী খুব প্রয়োজন? অন্যের জন্যে খুব সামান্য একটা অংশ কি বরাদ্দ দেয়া যায়? সামান্য অনেক কিছুর সমন্বয়েই তো মহৎ কিছু হয়”। আমি বলবো স্বপ্নটাকে যতন করতে, বিশ্বাস করতে। তাহলেই সবকিছু সম্ভব। আমরা ভাবি আমাদের দেয়ার মত কিছুই নেই। এটা একদম ভুল ধারণা। উগান্ডার এ্যাঞ্জোলো প্রাইমারি স্কুলের ছেলে-মেয়েদের আমি দেখেছি। কী আছে তাদের? কী নেই আমাদের? কোন কিছু দিতে বলা মানে কিন্তু শুধুই টাকা-পয়সা, ঘর-বাড়ি নয়। সেই বাচ্চা গুলো যাদের "কিছুই নেই", তারা আমাকে ভালোবাসা দিয়েছে। বছরের পাঁচটা দিন এইচআইভি সচেতনতার জন্যে কাজ করছে। ওরা যদি এতটুকু দিতে পারে, আপনি কেন পারবেন না? আমি বিশ্বের বড় বড় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবো। বলবো, মানুষের জন্যে কাজ করুন। আপনাদের অনেক ক্ষমতা। দেশ-কাল-স্থান বিচার না করে সারা পৃথিবীকে নিজের ছোট্ট একটি গ্রাম ভেবে নিন না!

রায়ানের এই কথাগুলো পড়ে চোখে জল এসে গেল। কী অবিশ্বাস্য উপলব্ধি! ধন্যবাদ রায়ান।

ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার সংবেদনশীল মনের জন্যে ভালোবাসা রইলো।

২৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: রায়ান নামক এসব চেঞ্জ মেকারদের লাল সালাম।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অসংখ্য লাল সালাম।

২৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: খুব সুন্দর একটি লেখা।
কানাডার প্রাথমিক স্কুলগুলোতে বাচ্চারা যখন যায় তারা দেবশিশু হয়ে যায়। কারণ শিক্ষক বাচ্চাদের মনে স্বপ্ন আাঁকেন। আর যে সব বাচ্চার মনে মানবিক অনুভূতি বেশী তারা এ বিষয়টা বাস্তবায়ন করার জন্য চেষ্টা করে। সবাই সফল হয়না। কেউ কেউ হয়। রায়ানের মতন আরো অনেক বাচ্চা আছে যারা নিজের উদ্যেগে সাহায্য করার জন্য তহবীল সংগ্রহ করে। বিভিন্ন দূর্যোগে এদের সংগ্রহের পরিমাণ দেখে অবাক হয়ে যাই। কেউ কেউ এই বিষযটি নিয়েই বড় হয়।
আমাদের দেশের এবং এসিয়ান অনেক অভিবাবক এই শিক্ষা পদ্ধতিতে খুশি না হয়ে ভাবেন কি পড়ায় বাচ্চারা ঘরে এসে দুষ্টামি করে!! এবং শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন করারও নানা চাপ আসে।
টেরিফক্সের উপর একটা লেখা লিখেছিলাম। টেরিফক্স যে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েও অনেক পথ পারি দিয়েছিল ক্যান্সারের তহবীল সংগ্রহের জন্য। নিজে চলে গেলো কিন্তু দৃষ্টান্ত রেখে গেলো। স্কুলের বাচ্চারা এই অনুভূতি ধারন করে সাহায্য করতে চায়। প্রতি বছর স্কুলে অনুশীলন হয় মানবিক বিষয়। কেউ কেউ রায়ান হয়ে উঠে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রোকসানা। এ নিয়ে বিস্তারিত লিখলে খুব ভালো হয়।

শুভেচ্ছা রইলো।

২৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

কালীদাস বলেছেন: জানতাম না এই মুভমেন্টের কথা। চমৎকার। তৃতীয় বিশ্বের ডেভেলপমেন্টের জন্য নিজেকে নিয়োজিত করার অনেক হ্যাপা; আল্লাহ জানে রায়ানের কতটুকু হয়রানি ফেস করতে হয়েছে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: কানাডা আর বাংলাদেশ কী এক? রায়ান যে সাপোর্ট ঐখানে পাইছে বাংলাদেশ হইলে তার বিন্দুমাত্রও পাইতো না।

৩০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৯

কালীদাস বলেছেন: না না, আমি উগান্ডায় হয়রানির শিকার হয়েছে কিনা সেটা মিন করেছিলাম; কানাডা না। ধনী দেশগুলো মানবতার সেবায় মুটামুটি সবাইকে এপ্রিশিয়েটই করে। বাংলাদেশে মনে নেই একবার বিদেশি বায়াররা যে গাড়ি ভাংচুরের মধ্যে পড়ে মাথায় হাত দিয়ে পালাচ্ছিল? পেপারে ছবি দেখেছিলাম, হা হা B-)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: না, ওখানেও অনেক ভালোবাসা পাইছে। কোন ভোগান্তি হয় নাই মনে হয়। অন্তত আমি পাই নাই।

৩১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: সাদা আর কালোয় কি চমৎকার বন্ধুত্ব। আসলে পৃথিবীতে এমন দেব শিশু খুব কমই আসে। সুন্দর পোস্ট।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অনু। ভালো থাকবেন।

৩২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৬

অন্তরন্তর বলেছেন: এই মানুষদের জন্যই পৃথিবীটা এখনও এত সুন্দর আছে। চমৎকার পোস্ট হাসান ভাই।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: কেমন আছেন অন্তর ভাই? এবারের বইমেলায় দেশে থাকবেন না? আমার নতুন বই কিন্তু বের হয়ে গেছে!

৩৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আলোকজ্জ্বল পোস্ট!
অন্যরাও যদি নিজ নিজ পাজলের অংশটা খুঁজে পায়, তাহলে পৃথিবী হয়ে উঠবে সুন্দর -- কি চমৎকার কথা!
রাষ্ট্র শাসকেরা এসব পারে না। তারা এসব করতে চায় না। করলে পৃথিবীটা বদলে যেত শান্তির দিকে - প্রথম মন্তব্যেই কবি বিজন রয় একটা মূল্যবান কথা বলে গেছেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: সবার এমন সুন্দর সুন্দর মন্তব্য লেখাটির গৌরব বাড়াচ্ছে।

অনেক ধন্যবাদ!

৩৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: রায়ানদের জন্যই পৃথিবী আজও সুন্দর

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: একমত।

অনেক দিন পর! কী মনে করে আসলেন? :-/

৩৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৮

অন্তরন্তর বলেছেন: হাসান ভাই এবার আসা হবে না। গত দুই বছর শুধু বই মেলার জন্য দেশে গিয়েছিলাম এবং আমি আসলেই খুব উপভোগ
করেছি। এই মাসে ইনশাল্লাহ আমার একজন সন্তান পৃথিবীতে আসছে এবং তাকে স্বাগতম জানানোর অপেক্ষায় আছি। তাই দেশে আসা হচ্ছে না। দোয়া করবেন হাসান ভাই। আপনার সন্তানদের আমার অনেক ভালবাসা দিবেন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: কত ভালোবাসা লাগবে বলেন? অযুত,নিযুত, কোটি কোটি ভালোবাসা রইলো।

৩৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩০

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: এরকম রায়ান দের জন্যই বুঝি পৃথিবী এখনো টিকে আছে!!

অনেক অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই,, আপনার কাছ থেকে আরোও এরকম পোস্ট আশা করছি,, যাদের কারনে পৃথিবী আলোকিত হচ্ছে অথচ আমাদের জানা নেই!!! পোস্ট পড়ে যদি আমাদের কিছুটা ইচ্ছে জাগে যার যার অবস্থানে থেকেই সুবিধা বঞ্চিতদের জন্য একটু কিছু হলেও করার।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমারও খুব ইচ্ছা এমন মানুষদের নিয়ে লেখার। অনেক ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন।

৩৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

আলোরিকা বলেছেন: “আপনার কতটুকু আছে? যতটুকু আছে, তার সবটুকুই কী খুব প্রয়োজন? অন্যের জন্যে খুব সামান্য একটা অংশ কি বরাদ্দ দেয়া যায়? সামান্য অনেক কিছুর সমন্বয়েই তো মহৎ কিছু হয়”। আমি বলবো স্বপ্নটাকে যতন করতে, বিশ্বাস করতে। তাহলেই সবকিছু সম্ভব। আমরা ভাবি আমাদের দেয়ার মত কিছুই নেই। এটা একদম ভুল ধারণা। উগান্ডার এ্যাঞ্জোলো প্রাইমারি স্কুলের ছেলে-মেয়েদের আমি দেখেছি। কী আছে তাদের? কী নেই আমাদের? কোন কিছু দিতে বলা মানে কিন্তু শুধুই টাকা-পয়সা, ঘর-বাড়ি নয়। সেই বাচ্চা গুলো যাদের "কিছুই নেই", তারা আমাকে ভালোবাসা দিয়েছে। বছরের পাঁচটা দিন এইচআইভি সচেতনতার জন্যে কাজ করছে। ওরা যদি এতটুকু দিতে পারে, আপনি কেন পারবেন না? আমি বিশ্বের বড় বড় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবো। বলবো, মানুষের জন্যে কাজ করুন। আপনাদের অনেক ক্ষমতা। দেশ-কাল-স্থান বিচার না করে সারা পৃথিবীকে নিজের ছোট্ট একটি গ্রাম ভেবে নিন না!

--------- বধির ট্রাম্প , বর্মী---- ব্লা ব্লা আর হত দরিদ্র অসংখ্য আমরা !

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: নতজানু হয়ে যাই শুধু...

ভালো থাকবেন আলোরিকা।

৩৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

নীলপরি বলেছেন: লেখাটা পড়ে আপ্লুত হলাম ।

++++

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি। ভালো থাকবেন।

৩৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ফেসবুকে আগেই পড়েছিলাম, আবার পড়লাম। এ ধরণের মানুষের কথা বারবার পড়তে ভাল লাগে :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

ভালো থাকবেন।

৪০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

গোফরান চ.বি বলেছেন: সুন্দর লেখায় ভালোলাগা।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।

৪১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

জাহিদ হাসান বলেছেন: পত্রিকায় অনেক আগেই এনিয়ে পড়েছিলাম বোধহয়। অাজ আরও ভালোভাবে জানা হল।
ধন্যবাদ হামা ভাই।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৪২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আবার নিয়মিত হতে চাই, এক্টা টোট্কা দেন্তো :-B

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: বড়ই খাবেন, বড়াই করবেন।

৪৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

পুলক ঢালী বলেছেন: কোথায় যেন পড়েছিলাম এখন মনে নেই "যদি কিছু আমেরিকান চাষী, রাশিয়ান চাষী, চীন, জাপান আরো অনেক দেশের চাষীকে এক জায়গায় জড় করে দায়িত্ব দেওয়া হয় তাহলে পৃথিবীর তাবৎ সমস্যা দুর হয়ে যাবে" সহজ সরল শিশু রায়ান তার জ্বলজ্যান্ত উদাহরন। কূটনীতি যাবতীয় জটিলতার জন্য দায়ী। সুন্দর পোষ্টের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল থাকুন।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

শুভদুপুর।

৪৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১০

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: চমৎকার! খুব ভালো লেগেছে হাসান ভাই। +++

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৪৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪২

অন্তরন্তর বলেছেন: হাসান ভাই আমার আলহামদুলিল্লাহ্‌ একটি মেয়ে হয়েছে। মেয়ে এবং মা সুস্থ আছে। কিছু কথা বলার ছিল আপনাকে কিন্তু এখানে বলতে চাচ্ছি না। যদি পারেন আমাকে একটি মেইল করবেন।
[email protected]

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব ভালো লাগলো শুনে। অবশ্যই যোগাযোগ করবো। অজস্র শুভকামনা রইলো।

৪৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভাই একটা গল্প পোস্ট করেন

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: বই বাইর করছি। কিন্না পইড়া ফালাও।

৪৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: রায়ানরাই এই পৃথিবীর নায়ক। তাদের কর্মক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পাউক তাদেরকে দেখে আমাদের কারোর মনেও মানবিক চেতনাবোধ জাগ্রত হউক।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর আশাবাদ। ভালো থাকুন এই সন্ধ্যায়।

৪৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৮

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: যা আছে তা নিয়ে অন্যের সাহায্য করি। হিংসা-বিদ্বেস ভুলে যাই। পরিবারে ভাল কাজ করি। প্রতিবেশীর জন্য ভাল কাজ করি। আমরা কেউ গরীব নই।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। শুভসকাল।

৪৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: টকবড়োইনামিঠাবড়োই?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: সব সব সব।

৫০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০২

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলেছেন।+

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অভ্রনীল হৃদয়। ভালো থাকবেন।

৫১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

সুন্দর করে লেখেছেন কালো মানুষের দেশের মানুষগুলোর পানীয় জলের জন্য রায়ানের স্বার্থহীন প্রচেষ্টার কথা। এখনও আফ্রিকায় আছে অমানিক দারিদ্রতা। এখনও অগণিত রায়ানের দরকার সেখানে। কিন্তু এখনও রাষ্ট্রনায়কেরা আগের মতোই রাজনীতি করে যাচ্ছে মানুষের দারিদ্র্য নিয়ে। সাথে জঙ্গিবাদ তো আছেই।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই। শুভসন্ধ্যা।

৫২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৪

অন্তরন্তর বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার হাসান ভাই।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার। জীবন কী বুঝবেন এই বছরে।

৫৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

অন্তরন্তর বলেছেন: হা হা হা হাসান ভাই। জীবন বুঝা শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। আল্লাহ্‌ ভরসা। আপনার বাবুদের অনেক ভালবাসা।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ কামনা সব সময়ের জন্যে।

৫৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

আবিদা সিদ্দিকী বলেছেন: এই রকম লেখা আমি আসলে নিজের জন্য পড়ি। সাহস পাওয়া যায়। এই লেখাটা আমাকে ভেবে রাখা একটা কাজ এগিয়ে নেওয়ার প্রেরণা দিল। ধন্যবাদ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি নিজেও প্রেরণা পেলাম। অনেকদিন এরকম লেখা লেখা হয় না। শুরু করতে হবে আবার।

আপনার কাজটার কথা জানতে পারি?

৫৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

আবিদা সিদ্দিকী বলেছেন: জ্বি প্লিজ লিখুন। সম্ভব হলে দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষাপটে কোনো নারীকে নিয়ে লিখতে পারেন যদি, আর ঠিক এতো বড় কাজ না, ব্যক্তিগত উদ্যোগে শুরু করা একটা কাজ যা পরে বিস্তৃত হয়েছে। তাহলে আমার মতো নারীরা সাহস পায়। বেশি কঠিন আবদার করে ফেলেনি তো আপনার পাঠক?

আমি আসলে যা পারি তার বেশিই পারি না, লোকালয়ের সংস্পর্শ বাঁচিয়ে একদমই একা খুব কম সাহস, কম অর্থ নিয়ে কম মানুষের জন্য করার চেষ্টা করি। বলার জন্য যে সাহস লাগে সেটাও আমার নাই। আমি নিজের রাজ্যের রাজা, ঘর থেকে এক পা বের এগিয়ে যাওয়ার পর "বেচারা"!

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: লিখবো। আপনার জানা এমন কেউ থাকলে আমাকে জানিয়েন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.