![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রেয়সীর মতো খনখনে জোস্নাকে রেখেও
মরে যেতে হয় জীবনানন্দকে,
মরে যেতে হয় আকাশের পরে আকাশের সন্ধানে।
একটা তুলতুলে শিশুর স্বর্গীয় ঘ্রাণ ফেলেও
মরে যেতে হয়
পিতা নামক অসহায় প্রাণীটির।
মরে যেতে হয়
থকথকে পান্তার থালায়
জলের আয়না রেখে।
একটা শৈশবের জগদ্দল পাথর,
একটা যৌবনের লকলকে আগুন
আর একটা বার্ধক্যের কিলবিলে নষ্টালজিয়া রেখে
মরে যেতে হয়
মানুষের।
মানব জন্ম মানিনা,
আমি মানিনা এ বিষন্ন আকাশের মত
একখন্ড প্রবঞ্চনাকে।
হৃদয়ের তরবারীটা শান দেই প্রতিরাতে
অবিবেচক ঈশ্বরকে বধ করবো বলে।
আমি শুন্যে হাক ছাড়ি
ছেদ করি হাওয়ায়
আমার হৃদয়ের তরবারী।
কোথায় ঈশ্বর,
কোথায় সেই প্রপঞ্চক কূলপতি।
আমি তাকে একটিবার
আমার চোখের জল দেখিয়ে বলতে চাই,
এই টলমলো জীবনের
কি করে মৃত্যু ঘটান আপনি!
১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: ধন্যবাদ। অবশ্যই পড়বো।
২| ১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭
অশ্রু হাসান বলেছেন: ঈশ্বরের কাছে আপনার জোরালো জিজ্ঞাসা টা দেখতে চমৎকার হয়েছে
১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৯
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
কোথায় ঈশ্বর,
কোথায় সেই প্রপঞ্চক কূলপতি।
আমি তাকে একটিবার
আমার চোখের জল দেখিয়ে বলতে চাই,
এই টলমলো জীবনের
কি করে মৃত্যু ঘটান আপনি!
দূর্দান্ত লিখেছেন প্লাবন । ++
একটু বেশিই ক্ষোভ/হতাশা...!
আমার 'ভগবানেশ্বরের ভুল শর'...!
কবিতাটি পড়বেন সময় হলে...।
অনেক শুভকামনা ।