![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রোকেয়া প্রাচী বাংলাদেশের নাট্যাঙ্গনে একটি পরিচিত নাম। তার প্রয়াত প্রথম স্বামী সার্জেন্ট আহাদ পারভেজও ছিলেন বিশিষ্ট নাট্যকর্মী। মঞ্চে তার পারফরম্যান্স ছিল দুর্দান্ত। তার সহ কর্মীদের মতামত যদি তাকে হত্যা করা না হত তাহলে অনেক বড় অভিনেতা হতে পারতেন। কিন্তু ১৯৯৯ সালের ২৮ অক্টোবর এই প্রতিভাবান অভিনেতা ও তরুণ পুলিশ অফিসারকে গুলিস্থান পুলিশ বক্সের সামনে সন্ত্রাসীরা নির্মমভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। এই হত্যা মামলার প্রধান আসামী কাঙ্গালী জাকির, তালেব হোসেন হোসেন রানা ও কানা জাকির সবাই মির্জা আব্বাসের ক্যাডার এবং বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত।রোকেয়া প্রাচী এবং সার্জেন্ট আহাদের মেয়ের বয়স তখন ৭।
রোকেয়া প্রাচীর বর্তমান স্বামী আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক এবং তথাকথিত বিএনপিপন্থী সাধু সাজা সুশীল বুদ্ধিজীবি। কিন্তু তিনি ইদানিং টকশো গুলোতে যেভাবে বিএনপি জামাতের পক্ষ নিচ্ছেন এবং প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করার পায়তারা করছেন এবং গোলাম আজম সাঈদীরা যুদ্ধাপরাধী না, এই সব বলায় সমগ্র জাতি লজ্জিত। একজন নাট্যব্যক্তিত্ত্ব এবং প্রগতিশীল মানুষ হিসেবে রোকেয়া প্রাচীরও কি লজ্জা পাওয়া উচিত না?অথচ তাকেই দেখা যায় আসিফ নজরুলের সাফাই গাইতে। তিনি ভুলে গেছেন তার প্রয়াত স্বামীর অকাল মৃত্যু হয়েছিল এই বিএনপি ক্যাডারদের হাতেই।?
ৱরোকেয়া প্রাচী কি ভুলে গেছেন গত বিএনপি আমলে তার স্বামী আসিফ নজরুল বিএনপির চামচামি করে হাওয়া ভবন ম্যানেজ করে দেড় বছরে যোগ্যতা ছাড়াই সহকারী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক হয়েছেন, তখন কেন রোকেয়া রোকেয়া প্রাচীর বিবেক জাগ্রত হয়নি। নাকি বিবেক জাগে যখন নিজের গায়ে লাগে তখন ?
ছাত্রদল সন্ত্রাসী অভি নীরুর পা চাটা আসিফ নজরুল যখন বিএনপি জামাতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন এবং রোকেয়া প্রাচী তার সাফাই গান তখন সার্জেন্ট আহাদের বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে কি মনে একটুও কষ্ট পায়না। তার বাবার (প্রাচী আহাদের সন্তান) মৃত্যু যাদের হাতে তাদেরই সাফাই গান তার মা এবং সৎ বাবা। আসিফ নজরুল প্রগতিশীলতার চর্চাকেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কলঙ্কিত করছেন আর রোকেয়া প্রাচীর কাছে এমন বক্তব্য ও আচরণ মানুষ কোনভাবেই আশা করেনা। আসিফ নজরুলের ইচ্ছা বাস্তবায়িত হলে তাকেও বোরকা পড়ে নাটক করতে হবে এটা তার মনে রাখা উচিত।
রোকেয়া প্রাচীর বর্তমান এই কর্মকান্ড এবং উল্টাপাল্টা বক্তব্য আমাদের হতাশ করে, প্রগতিশীলতার আড়ালে রোকেয়া প্রাচীদের মত লোকজন সারাজীবন নিজেদের কুকর্ম ঢেকেছেন। এদের মত মুখোশধারীদের দ্বারা জাতি বিভ্রান্ত ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০
ধূসরধ্রুব বলেছেন:
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫
১১স্টার বলেছেন:
:-< :-<
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭
কস্ট বলেছেন: ভাই উনি যেই দলি করুকনা কেন আইতা উনাদের বেক্তিগত বিষয়
উনি ঢাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক
উনাকে সম্মান দিতে শিখেন
আপনার ১৪ গুষ্টির মদ্দে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বা শিক্ষক আছে?
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৫
পচা শামুক বলেছেন: আপনি চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার ছাত্র আমার কথাতে আপনার সাথে দেখা করবে।
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭
নষ্ট ছেলে বলেছেন: আওয়ামী লীগ পন্থী না হইলে সবাইই রাজাকার/ ছাগু!
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৩
পচা শামুক বলেছেন: এখানে তো কাউকে রাজাকার বা ছাগু বলা হয় নাই।
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯
কস্ট বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: আওয়ামী লীগ পন্থী না হইলে সবাইই রাজাকার/ ছাগু!
ekdom thik
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
রাহিক বলেছেন: আওয়ামীপন্থী না হলেই কেউ রাজাকার হয়ে যায় না ।লেখককে এই কথা মনে রাখতে অনুরোধ করছি ।বর্তমান সরকারের বর্তমান কর্মকান্ড দেখে আমি শংকিত,এরা দেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চান ।
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
chinu_138 বলেছেন: আওয়ামী লীগ পন্থী না হইলে সবাইই রাজাকার/ াপনি আসলেই পঁচা মানুষ
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: পঁচা মানুষ!
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা না বললেই তিনি খারাপ হয়ে যাননা।
১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
মদন বলেছেন: রোকেয়া প্রাচী কি বলছে জানিনা, আর যাই বলুক সে এ কথা অন্তত বলে নাই - "কারো বেডরুম পাহারা দেয়া সরকারের দায়িত্ব নয় "
১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
নিশাচর নাইম বলেছেন: আসিফ মিয়ারে ভালা পাই।
১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মনে নাই বলেছেন: আওয়ামী পন্থী না হলে দেশের (এমনকি বিদেশীরাও) সবাই রাজাকার/ছাগু।
১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০০
আহমদ মোতেয়দ বলেছেন: You are really such a spoil man!!!!!!
১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৪
েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: "দেড় বছরে যোগ্যতা ছাড়াই সহকারী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক হয়েছে"
আমিতো জানতাম Assistant professor> Associate Professor> Professor.
Assistant professor থেকে Professor হ্য় কেমনে।
প্র্য়োজনীয় সংখক পেপার আর experience থাকলে Associate Professor থেকে Professor হওয়া বিচিত্র কিছু না।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
পচা শামুক বলেছেন: চমকপ্রদ বিষয় হলো আসিফ নজরুল গণআদালতের পরপরই কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে লণ্ডন চলে আসেন এবং পিএইচডি শেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা মাথায় নিয়েও কমনওয়েলথ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত হওয়া- আসিফ নজরুলের পক্ষেই সম্ভব! যে সরকারের আমলে তিনি রাষ্ট্রদ্রোহিতা মামলার আসামী সেই সরকারের আমলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের চাকরী বাগানো- এটি ও তার পক্ষেই সম্ভব!
কমনওয়েলথ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত হওয়া কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি জুটানোর জন্য কতোটুকু রাজনৈতিক লবিং দরকার সেটা সহজেই অনুমেয়।
তাহলে ঐ সময়ে আসিফ নজরুল এই সুযোগগুলো পেলেন কি করে? গণআদালতের একজন হিসেবে তো প্রকৃতযোগ্য হলেও বিএনপি আমলে তার এইসব সুযোগ পাওয়ার কথা নয়।
১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৬
আবুল হাসান নূরী বলেছেন: তিনি ভুলে গেছেন তার প্রয়াত স্বামীর অকাল মৃত্যু হয়েছিল এই বিএনপি ক্যাডারদের হাতেই।?
এ কারণে তার সকল বক্তব্য/মতামত আওয়ামী লীগের পক্ষে হতে হবে?
১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৮
রােসল আহেমদ বলেছেন: রোকেয়া প্রাচীর বর্তমান কর্মকান্ডে আহত সার্জেন্ট আহাদের আত্মা
১৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪০
আল ইফরান বলেছেন: আসিফ স্যারের যোগ্যতা নিয়া কথা বলার আগে আয়নাতে নিজের চেহারাটা দেখ ।
তুই কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ?
তোর কোন বাপ দেরবছরের মধ্যে এসিসটেন্ট থাইকা ফুল প্রফেসর হৈছে ?
শালা ছাগলের বাচচা , জাইনা বুইঝা ব্লগে আসিস ।
রোকেয়া প্রাচীরে নিয়া কিছু কৈলাম না, উনি কার পক্ষ্যে কথা বলবেন এইটা ওনার ব্যক্তিগত ব্যাপার, তোর এত চুলকানি কেন ? ? ? ? ?
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৬
পচা শামুক বলেছেন: তোর আসিফ স্যারের নামে নিঝুম দা ব্লগে একটা লেখা লিখছিলো। লেখাটাতে খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে সে কি একটা মাল এবং রং পাল্টানো গিরগিটি, পল্টিবাজ।
'' আসিফ নজরুলের এই স্ট্যান্ড আমাদের কাছে নতুন। কেননা ১৯৯২ সালে যে ব্যাক্তি শহীদ জননী জাহানার ইমামের নেতৃত্বে গণ আদালতের সকল কাজে সম্পৃক্ত থেকেছেন বলে যানা যায়, সেই একই ব্যাক্তি আজ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলাকালীন সময়ে ঝুপ করে রং পালটে ফেললেন কেন? এই ব্যাপারটা আমাকে এত ভাবিয়েছে যে, আমি আসলে কোনো কূল কিনারাই পাচ্ছিলাম না। মনে হচ্ছিলো, অর্থের কাছে, ক্ষমতার কাছে, বৈভবের কাছে কি মানুষ এত নোংরা ভাবে বিক্রি হয়ে যায়? কিংবা যেতে পারে? এও কি সম্ভব? আসিফের লেখা বই থেকেই আমরা জানতে পারি যে জাহানারা ইমাম তাকে কতটা বিশ্বাস করতেন। যে চিঠি কিংবা চিরকুট শহীদ জননী আসিফের কাছে দিয়েছেন কিংবা যেসব কল্পকাহিনী আসিফ তার বইতে উল্লেখ করেছে তার সারমর্ম বলে যে, আম্মা (জাহানারা ইমাম) আসিফের উপর একধরনের আস্থা রেখেছিলেন স্পষ্ট ভাবেই।
২০০৯ সালের একুশে বইমেলাতে আসিফ নজরুল ( যার প্রকৃত নাম মোঃ নজরুল ইসলাম) “অন্যপ্রকাশ” থেকে একটি বই প্রকাশ করে। বইটির নাম হচ্ছে, “ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারঃজাহানারা ইমামের চিঠি”। যদিও বইটি মূলত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজমের বিচারের দাবীতে ১৯৯২ সালের গণ-আদালত ও গণ তদন্ত কমিশনের তথা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ও সমন্বয়ক কমিটির নানবিধ কার্যকলাপ ও সেসময়কার বিভিন্ন তথ্য ও কাহিনী উল্লেখ করা হয়েছে তারপরেও এই বইটি অনেকগুলো কারনে গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই বইটিতে আসিফ অনেকগুলো ব্যাক্তিগত চিঠি প্রকাশ করেছে যেসব চিঠি আমাদের আম্মা (জাহানারা ইমাম) আসিফকে বিভিন্ন সময়ে চিরকুট আকারে কিংবা বিস্তারিত চিঠির আদলেই পাঠিয়েছিলেন। এই বইটি আসলে কোনো একটা বিশেষ কারনে খুব তাড়াহুড়ো করে প্রকাশ করা হয়েছে তা বইটি ৫ বার পাঠ করবার ফলে আমার মনে হয়েছে । এও মনে হয়েছে যে, এই বইটিতে সেই সময়কার গণ আদালতের ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আরো অনেক বর্ণনা আরো বিশদ ভাবে বলা যেতো। এই বইটি যিনি একবার পড়বেন আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে তিনি বইটি শেষ করে একটা কথাই বলবেন যে-
“ও আচ্ছা, তাহলে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কর্মীরা তো কাজের বেলাতে ঠন ঠন ছিলো। আসলে আসিফ নজরুল ছাড়া আর বাকিরা কোনো কাজেরই নয়। তারা শুধু নিজেরা নিজেদের ভেতরই অস্থিরতা তৈরী করত”
এই বইটি একাধিক বার পাঠ করবার পর আমি নিশ্চিত হয়েছি যে, এই বইটি আসিফের একটা চালের অংশ। গণ আদালতের এই সম্পৃক্ততার কথা বলে আসিফ কেবলই বুঝিয়েছে যে সে কতটা কর্মঠ ব্যাক্তি ছিলো এই আন্দোলনে। আর বাকিরা শুধু ঘাস মুখে নিয়ে জাবর কেটেছে এবং একজন আরেকজনের গুহ্যদ্বারে আঙুল চালিয়েছে। শুধু আসিফ নজরুল একজন পরিপূর্ণ “হনু” হয়ে বিরাট একজন দক্ষ মানুষের মতন নিরলস ভাবে কাজ করে গেছেন। আজকের এই লেখায় আমি সেই বিশ্লেষনেও যাবো না। এই প্রসঙ্গে একটি লেখা আমি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই লিখব। কিন্তু আজ আমি লিখব উপরে উল্লেখিত আসিফের বয়ানের পাল্টা বয়ান। যে পালটা বয়ান আসিফ তার নিজের বই “ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারঃজাহানারা ইমামের চিঠি” তে বলেছেন।
এই বইটির ভূমিকার ১৯ নাম্বার লাইনে আসিফ লিখেছে যে-
"এই প্রজন্মই নেতৃত্ব দিচ্ছে কিংবা সংগঠিত করছে এখনকার বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধী বিরোধী আন্দোলন। তাঁর (জাহানারা ইমামের কথা বলছে) আন্দোলনের মধ্যে দিয়েই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য প্রণীত ১৯৭৩ সালের বিস্তৃত আইনটি নতুন করে আলোচিত হয়। এই বিচারের সুদৃড় আইনগত ভিত্তি সম্পর্কে মানুষ সচেতন হয়"
এই প্যারাটির শেষ লাইনটি লক্ষ্য করুন। কি বলা হচ্ছে? আসিফ ১৯৭৩ এর আইনটির পক্ষে বলছেন। তিনি বলছেন যে,
এই আইনটি সুদৃড় তথা এই আইনটির ভিত্তি খুবই মজবুত এবং
এই আইনটি জাহানারা ইমামের কারনেই আবার লাইম লাইটে আসে।
এই বইয়ের ২৪ নাম্বার পৃষ্ঠায় আসিফ লিখেছে-
“গণ আদালতের বড় সাফল্য ছিলো, ১৯৭৩ সালের আইনটি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা। ২৬ টি ধারা সংবলিত এই আইনের শিরোনাম হচ্ছে “দা ইন্টার ন্যশনাল ক্রাইমস ট্রাইবুনাল এক্ট-১৯৭৩”। এই আইন বর্ণিত অক্সিলারী ফোর্স (সহযোগী বাহিনী) হিসেবে রাজাকার আলবদর বাহিনীর সংগঠন, নেতা এবং সক্রিয় কর্মীদের যুদ্ধাপরাধ বিচার করার সুযোগ ছিলো। আইনটির ৬ নং ধারা অনুসারে গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ট্রাইবুনাল গঠন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা যে- কোনো সরকারের পক্ষে সম্ভব ছিলো। এখনও তা সম্ভব। সাক্ষ্য আইনের জটিল বিষয়গুলো এই ট্রাইবুনালের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না বলে এবং ১৯৭১ সালের পত্রপত্রিকায় ছাপানো ছবি এবং প্রতিবেদনে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহনীয় বলে ১৯৭৩ সালের আইনটি প্রয়োগ করে সহজেই একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি প্রদান করা সম্ভব”
একই পৃষ্ঠার ২য় প্যারাতে আসিফ লিখেছে যে,
“গণ আদালতের আন্দোলন করে আমরা সরকারকে সেই দায়িত্ব স্বরণ করিয়ে দিতে চেয়েছিলাম”
এই একই বইয়ের ৩৮ নাম্বার পাতায় একটি মিটিং এর লিখিত বক্তব্য দেয়া আছে।
এখানে জনাব খান সারোয়ার মুর্শিদ ও জনাব মেজবাহ সাহেবের গণ আদালত সঅম্পর্কিত উদ্বেগের জবাবে আসিফ বলেন " ৭৩ এর আইনের ভিত্তিতে যদি করি তাহলে হবে"
এই বইয়ের ৫৪ পৃষ্ঠার ২য় ও ৩য় প্যারায় এই আইনেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারে আসিফ তার নিজের লেখা বিবৃতি লিখেন (যেটা তিনি পূর্বে ভোরের কাগজে ছেপেছিলেন)। তিনি বলেন,
“আমরা অবিলম্বে ১৯৭৩ সালের ইন্তারন্যাশনাল ওয়ার ক্রাইমস ট্রাইবুনাল এক্টের অধীনে ১৯৭১ এর যুদ্ধাপরাধী ও গণহত্যাকারীদের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠনের জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি। এই ত্রাইবুনাল গঠনের জন্য সরকারের একটি গেজেট নোটিফিকেশনি যথেষ্ঠ বলে আমরা মনে করি”।
অথচ এই আসিফ আজকে টিভিতে বলছে কিংবা কলামে লিখছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারী প্রণীত ১৯৭৩ সালের আইনটির বিরুদ্ধে। বিভিন্ন সেকশান, বিভিন্ন সেকশানের সাব সেকশান এবং সমগ্র বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে এক ধরনের তীব্র সমালোচনা করে যাচ্ছেন এই আসিফ নজরুল। এমনতো নয় যে, ২০০৯ সালে তিনি এই আইনটি না বুঝেই কিংবা ১৯৯২ সালে এই আইনটি না বুঝেই তিনি এই আইনের পক্ষে বলেছিলেন। যেহেতু তিনি আইন বিভাগের একজন শিক্ষক ছিলেন এবং এই আইনের উপর পি এইচ ডি ডিগ্রীও নিয়েছিলেন, সেক্ষেত্রে বুঝে ও জেনেই মন্তব্য করেছিলেন বলে যদি ধরে নেই, তবে আজ মাত্র ২ বছরের মাথায় আসিফ কেন এই একই আইনের সমালোচনা করছেন? কত টাকা পেলে এমন ভোল পালটে ফেলা যায়? সবচাইতে মজার ব্যাপার হচ্ছে আই আসিফ-ই তার উক্ত বইয়ের শেষে নিজ উদ্যোগে ১৯৭৩ সালের আইনের বাংলা অনুবাদও করে ছেপেছে।
আসিফ তার উল্লেখিত বইটির ভূমিকার শেষ দুই প্যারা আগে লিখেছেন-
“এই বিচারের ন্যায্যতা, আইনগত ভিত্তি এবং এর অন্তর্নিহিত চেতনাকে বুঝতে হলে জাহানারা ইমামকে জানা প্রয়োজন। প্রয়োজন এই উপলব্ধিও যে, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে চলবে না। এটা জাতির আত্নপরিচয় বিকশিত হওয়ার সংগ্রামের একটি অংশ”
উপরের উক্ত প্যারা থেকে একটি লাইন খুব মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করুন-
“প্রয়োজন এই উপলব্ধিও যে, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে চলবে না”
এখন এই লাইনটি মাথায় থাকতে থাকতে আসুন আমরা আসিফের বইটির ৩২ নাম্বার পাতায় চলে যাই। কি লেখা রয়েছে সেখানে? সেখানে লেখা রয়েছে যে-
“৯৩ এর ২৬ শে মার্চ গণ আদালতের এক বছর পূর্তি দিন কমিটির নতুন কর্মসূচি ঘোষনা করা হয়। এদিন সোহ্রোয়ার্দি উদ্যানে আয়োজিত গণ সমাবেশে পুলিশ বি ডি আর হামলা চালিয়ে পন্ড করে দেয়। জাহানারা ইমাম ফুটপাতে দাঁড়িয়ে নতুন কর্মসূচির অংশ হিসেবে একাত্তরের ৮ জন ঘাতক দালালের কৃতকর্ম অনুসন্ধানের জন্য গণতদন্ত কমিশন গঠনের ঘোষনা দেন। এই আটজন যুদ্ধাপরাধী ছিলোঃ আব্বাস আলী খান (বর্তমানে প্রয়াত), মতিউর রহমান নিজামী (জামায়াত নেতা), মোঃ কামারুজ্জামান (জামায়াত নেতা), আব্দুল আলীম, দেলোয়ার হোসেন সাঈদী (জামায়াত নেতা), মোওলানা আব্দুল মান্নান (বর্তমানে প্রয়াত), আনোয়ার জাহিদ (বর্তমানে প্রয়াত) এবং আব্দুল কাদের মোল্লা (জামায়াত নেতা)
এই বইয়ের ৩৩ পৃষ্ঠায় আমরা জাহানারা ইমামের একটি চিরকুট এবং আসিফের নিজের কথায় জানতে পারি যে এই গনতদন্ত কমিশনের যে সেক্রেটারিয়েট হচ্ছে সেখানে আসিফ নজরুলের নাম ছিলো। এবং এই কমিশনের কাজে তার সর্বপোরি সংশ্লিষ্ঠতা ছিলো।
আসিফের বইয়ের ৩৭ পৃষ্ঠার প্রথম প্যারার মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে, এইসব সক,অপরাধীদের বিরুদ্ধে সকল অপরাধের তথ্য অল্প-বেশী তথ্য তারা সংগ্রহ করেছিলো এবং রিপোর্ট তৈরী হচ্ছিলো তার উপর ভিত্তি করেই যার মধ্যে সাঈদীর বিরুদ্ধে রিপোর্টও ছিলো।
এই একই বইয়ের ৩৮ পাতায় শাহরিয়ার কবিরের কথা কোট করে আসিফ লিখেছে যে,
“সাঈদীর ব্যাপারে হুমায়ুন আহমেদ এর মায়ের সাক্ষাৎকার নেয়া হবে”
সবশেষে এই গণ তদন্ত কমিটির রিপোর্ট প্রকাশিত হয় উপরে উল্লেখিত ৮ জন যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে যার তদন্ত কাজে আসিফ অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ভাবে সংশ্লিষ্ঠ ছিলো বলে আসিফ বার বার এই বইয়ে জানিয়েছে। বিশেষ করে ৪৯ পৃষ্ঠায় শেষ প্যারায় আসিফ আমাদের জানাচ্ছে যে এই রিপোর্টের আইনগত ভিত্তিটি মূলত সেই তৈরী করেছে।
এই বইয়ের ৫০ পাতার ২য় প্যারাতেই আমরা জানতে পারি যে, জাহানারা ইমামের তদারকি ও অনুপ্রেরণায় শেষ পর্যন্ত ৯৪ সালের ২৬ শে মার্চ সাঈদী সহ অন্যান্য যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে লিখিত গণ তদন্ত কমিশনের রিপোর্ট টি প্রকাশ করা হয়।
অথচ আজ এই আসিফ নজরুলই বলছে যে, সাঈদী একাত্তরে যুদ্ধাপরাধ করেনি। যেই লোক নিজে তদন্ত কমিশনের রিপোর্টের আইনগত ভিত্তিটি লিখে দেয়, যেই লোক এই সাঈদীর বিরুদ্ধে কিভাবে অভিযোগ আনতে হবে বুদ্ধি দেয় সেই লোক আজ ১৭ বছর পর ঠিক তার কথার উল্টোটা করছে এবং সম্পূর্ণ উল্টোটা বলছে।
আরেকটা কথা আসিফ বলছে যে, বর্তমানে ধৃত যুদ্ধাপরাধের দায়ে আটক ব্যক্তিদের বিচার নাকি রাজনৈতিক প্রহসন মাত্র। অথচ তার সংশ্লিষ্ঠতার মাধ্যমে যেই ৮ জন যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারে গণ তদন্ত কমিশন ১৯৯৪ সালে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিয়েছিলো সেই ৮ জনের সকল জীবিত ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধেই তো আজকে বিচার হচ্ছে। তাহলে কেন আজ আসিফ নজরুল “রাজনৈতিক প্রহসন” বলছেন? তার যদি এত কষ্ট, এত দুঃখ থেকেই থাকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে, তবে সেদিন কেন আসিফ এই বিচারের বিপক্ষে না বলে পক্ষে লড়াই করবার ভান দেখিয়েছিলেন? তবে কি আসিফ নজরুল আজ এতটা বছর জামায়াতের ইনফরমার হিসেবে কাজ করেছিলেন? নাকি নিজেকে পরিচিত করবার অদম্য বাসনাই তাকে সে শক্তি যুগিয়েছিলো?
আসিফ তার বইয়ের ৫৫ পৃষ্ঠায় লিখেছেন- (শেষ প্যারের আগের প্যারা)
“ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গন আন্দোলন অব্যাহত থাকলে এবং এর পক্ষে জাতিসংঘ এবং পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থন অব্যাহত থাকলে এই প্রচারনা সীমিত হয়ে যাবে। উপযুক্ত কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মনোভাব অনুকূল করাও সম্ভব বর্তমান সরকারের পক্ষে”
আবার শেষ প্যারাতে লিখেছেন-
“ এই দৃড়তা (বিচারের) মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদান কারী দল আওয়ামীলীগেরই থাকা উচিৎ’ ২০০৮ সালের নির্বাচলে স্বরণকালের বিশালতম সমর্থন পাবার পর এই দৃড়তা না দেখানোর আর কোনো যুক্তি নেই”
পাঠক উপরের উল্লেখিত দুইটি প্যারার থেকে আমরা বুঝতে পারি যে আসিফ ২০০৯ সালের প্রকাশিত এই বইয়ের মাধ্যমে বলতে চাইছিলেন যে মধ্যপ্রাচ্যে কূটনৈতিক তৎপতার কথা এবং আওয়ামীলীগ-ই যে এই বিচার করতে পারে তার স্পস্ট স্বীকারোক্তি।
অথচ আজ ২ বছর পর এই আসিফ তার বলা কথার ঠিক বিপরীত কাজগুলো নিজেই করে এই বিচারকে ব্যাহত করছে। আজ আসিফের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরুদ্ধে বলা বক্তব্য জামাত ইংরেজী, বাংলা ও আরবি ভাষায় অনুদিত করে মধ্যপ্র্যাচ্য সহ সকল পশ্চিমা দেশ গুলোতে অপঃপ্রচার চালাচ্ছে এবং এই আসিফ নজরুলই বলছে যে, যুদ্ধাপরাধের বিচার আওয়ামীলীগ রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিনাশ সাধনেই করছে (যদিও বিচারের আওতাভুক্ত ৭ জনের ক্ষেত্রেই আসিফ নজরুল তদন্ত করে রিপোর্ট পেশ করেছিলো এবং সে তদন্তের আইনী রিপোর্ট লিখেছিলো এবং আওয়ামীলী-ই যে এই বিচার করতে পারে সেটিও বলেছিলো)
আসিফের ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় আইরনি হচ্ছে যে এই আসিফ নজরুলই শেষ পর্যন্ত ওই গণ আদালতে গোলামের পক্ষের আইনজীবি নিয়োজিত হন। যদিও সেটি ছিলো একটা প্রতিকী এডভোকেসি যেহেতু আর কেউ রাজি হচ্ছিলো না, বাট নিয়তি কিন্তু তাকে টেনে সত্যই আজ রাজাকারদের মুখপাত্র বানিয়েছে।
উপরে উল্লেখিত আলোচনায় আসলে আমার ভূমিকা নেই। অপরাধী যেমন খুন করে তার চিহ্ন রেখে যায়, ঠিক তেমনি আজ আসিফ নজরুলও চিহ্ন রেখে গ্যাছে একটি বই লিখে। এক সময় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে আওয়াজ তোলা আসিফ আজ ঠিক সেই সব ব্যাক্তির পক্ষেই বলছে ঠিক যাদের বিরুদ্ধে এই ব্যাক্তিই তদন্ত করেছিলো, অপরাধের বিবরণ পেয়েছিলো, আইনি দিকও লিখেছিলো এই একই ব্যাক্তি।
মানুষ বদলে যায়। যেই ব্যাক্তিটি দরিদ্র ছিলো এক সময় সেই ব্যাক্তিটি অর্থ রোজগার করে তার দিন ফেরায়। সেও বদলে যায়। যে কিশোরটি একদিন বাবা হয়, সেও বদলায়। চিন্তায়, চেতনায়। যে রমনী শরীর বিক্রি করে রোজগার করে সংসারে অন্ন তুলে দেয় সেও এক সময় বদলায় পেশা। স্বাভাবিক জীবনের আশায়। তাকেও বদলানো বলা যতে পারে কিংবা যে কিশোরটি “আজ” পেরিয়ে কালকের দিনে পৌঁছে সেও পালটায় বয়ঃসন্ধিকাল উৎরে গিয়ে। অল্প অল্প করে। যে কিশোরীটি আজ পুতুল খেলে কিংবা বৌচি, সেও একদিন সন্তান ধারন করে মা বনে যায়, মা হয়ে পালটে যায় সেও। এমন ভাবে অনেক কিছুই পালটায়। পালটে আকাশ, পালটে ঘর, পালটে নেতা, পালটে সবুজ, পালটে গ্রাম, পালটে দীঘি, পালটে শহর, পালটে প্রেমিকা, পালটে প্রেমিক।
শুধু, আসিফ নজরুলদের এইসব ভূমিকাকে আমি পালটানো বলি না। আমি এইসব ভূমিকাকে আসলে একটি গিরগিটির সাময়িক রং বদলে যাওয়া বলি। এইসব গিরগিটিরা আমাদের সমাজে বেঁচে থাকে মানুষের রূপ নিয়ে, কোনো নিরীহ জননীর সন্তান রূপে আনাচে-কানাচে, গলিতে-ঘুপচিতে কিংবা বড় নেতা হয়ে বা হতে চেয়ে...
১৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৩
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: "রোকেয়া প্রাচীর বর্তমান কর্মকান্ডে আহত সার্জেন্ট আহাদের আত্মা "---
বিদেহী আত্মার সাথে আপনার সাক্ষাত হয়েছিল নাকি?
তাহের পুত্র বিপ্লব যাকে খুন করেছিল তার আত্মার সাথে সাক্ষাত হয় নাই?
২০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৩
ferrari_ বলেছেন: "তাহের পুত্র বিপ্লব যাকে খুন করেছিল তার আত্মার সাথে সাক্ষাত হয় নাই"
@এম এম কামাল ৭৭- সাবাস,একদম জায়গা মতন হাত দিসেন
২১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৯
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: এসব ফালতু ভালগারদের বালের পোষ্টগুলো ১ম পৃষ্টায় ছাপানোই উচিৎ না। ফাউল কোনহানকার, লীগ ছাড়া সব যেন রাজাকার..........
এই আবাল গুলারে বলি যে আগে মানুষ হ.................সত্যকে সত্য বল আর মিথ্যাকে মিথ্যা বল।
আহাদরে এখানে টাইনা আনলি কোন কারনে????
২২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৮
বরকন্দাজ বলেছেন: শুয়োরের ছাও তোর পোষ্টে হাইগা দিয়া গেলাম। গোয়া চুলকানি এত হইলে বিচুটির পাতার সাথে গোয়াডা ঘইষা লইতে পারোস।
২৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০২
বিডি আইডল বলেছেন: ছাগল
২৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৬
গুহাবাসি বলেছেন: সাহাদাত বলেছেন: পঁচা মানুষ!
২৫| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫০
লুথা বলেছেন:
কেন ভাই, হাছিনার বেয়াই যে রাজাকার ভুইলা গেছেন ?
২৬| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৫২
আমি তুমি সে এবং তাহারা... বলেছেন: গুহাবাসি বলেছেন: সাহাদাত বলেছেন: পঁচা মানুষ!
২৭| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০২
বলশেভিক বলেছেন: ভু্য়া পোস্ট।
২৮| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৮
আসিবি বলেছেন: সব তো দেখি জামাতি
২৯| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৩
আসিবি বলেছেন: "During his student life Asif Nazrul had an ally with the leftist student party as well as the terror golam faruq ovi. he always speaks with pride abt his realtionship with ovi..His novel “campus er jobuk” is based on ovi’s character. howevr he still speaks of leftist ideas as a mean of being culturally progressive. So you can guess his Hippocratic nature.. He joined civil service but continued only for seven days. He does not have that brilliant result in his hons and llm. he possess a second class and quite back position in his hons, and not too sure abt his llm, but surely not in the first class or first positions…..But still then he managed to join Chittagong University, as you can understand how. Allegedly he managed to join Cht university by showing his alliance to AL, since at that time Cht law dept was dominated by AL supported teachers. Just six/seven months after joining Cht university , there was circulation in Dhaka University and he accordingly applied. What many ppl don’t know is that in that intake the most competent person was a boy who secured first class in his both exams. But asif nazrul threatened him with the help of his terrorist friends that if he appears before interview board he will not be able to go home alive. And that boy never appeared in the interview board. Later on that boy joined civil service…. And with the blessing of renowned razakar Ersadul Bari he managed to join Dhaka university with the affiliation of white panel (BNP panel) and also managed to get the commonwealth scholarships. And he is regarded as the right hand of Ersadul bari…. So you see his shift from totally left to right. But mind it he still has good connections with some leftist leaders. After joining DU, he was also shown his affiliation with the Jamat in the last BNP regime. Allegedly he also took part in various discussion program of hijbut tahrir and the like organizations….And it is now an open secret that during the last caretake regime he as simply acted as an agent of the DGFI. After marrying rokeya parchi, who is reported to be an AL supporter, he also has very good terms with some of the AL leaders. So his AL friends will protect him in this regime….So he has a strategy to maintain good relation with everybody……Since he is a DGFI agent ppl also do not want to bother him…….so his recent activity for the Jamat is not something surprising to ppls who know his character…….…
হায় আমাদের নৈতিকতা
৩০| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৫
জহির_জুয়েল বলেছেন: এই মালকে আমি প্রায়ই দেখতাম আইডিবি ভবনের ইউএনডিপি অফিসে। কতো কোটি টাকা যে উনি কামিয়েছেন ইউএনডিপির কনসালট্যান্সি করে তা উনিই জানেন। ট্যাক্স ঠিকমতো দিয়েছেন কি না তা'ও উনিই জানেন। তবে উনি টিভির এক টক শোতে নিজেই স্বীকার করেছিলেন যে উনি সব কনসালটেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ডিসক্লোজ করতেন না। নিয়মমতো বিশ্ববিদ্যালয় মোট কনসালট্যান্সি করা টাকার ১০% পায়। উনি এটা স্বীকার করেছিলেন অন্য শিক্ষকদের ডাউন দেওয়ার জন্যে যে কিভাবে শিক্ষকেরা দুর্নীতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছে যে তাদের কেউই কনসালট্যান্সির কথা ডিসক্লোজ করেনা। তাছাড়া রেনাটা লক-ডেসালিয়েনের খাস কামরায়ও তিনি যেতেন। কি আশ্চর্য চরিত্র! চামে চামে ১/১১ এর অন্যতম হোতা রেনাটার দালালী করেছেন আর টক শো গুলোতে ১/১১র যৌক্তিকতা নিয়ে গলাবাজী করেছেন। বাপের প্রোডাক্ট হলে উনি বলুক রেনাটার বাসায় উনি মুজাহিদীর সাথে ইফতার করেনি?
৩১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৭
Neeljosona বলেছেন: কস্ট বলেছেন: ভাই উনি যেই দলি করুকনা কেন আইতা উনাদের বেক্তিগত বিষয়
উনি ঢাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক
উনাকে সম্মান দিতে শিখেন
আপনার ১৪ গুষ্টির মদ্দে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বা শিক্ষক আছে?
লেখক বলেছেন: আপনি চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার ছাত্র আমার কথাতে আপনার সাথে দেখা করবে।
লেখক কি কুত্তা লীগের ক্যাডার নাকি?
৩২| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:২৮
জহির_জুয়েল বলেছেন: Neeljosona নিচের নিউজটা পড়ে তারপর উল্টাপাল্টা কথা বলেন। যারা আসিফ নজরুলকে বহিস্কারের জন্য আন্দোলন করছেন তারা কি ঢাবির ছাত্র না।
তারা কি তাকে সম্মানের সহিত পদত্যাগ করতে বলছেন ? বা তারা কি তার বাসায় সম্মানে সহিত ভাংচুর করছেন? শালার আহাম্মকের বাচ্চারা আসিফ নজরুল কি তোদের বাপ লাগে??
আসিফ নজরুলকে বহিষ্কারের দাবিতে ঢাবিতে আন্দোলন অব্যাহত
ইউনিভার্সিটি করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
16 Jan 2012 08:58:06 PM Monday BdST
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত কার্যকর এবং ‘রাজাকারদের দালাল’ আখ্যা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে বহিষ্কার করার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সংগঠন।
সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠণের সমন্বয়ে গঠিত ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীমঞ্চ’ এর ব্যানারে এই মানববন্ধন ও সমাবেশ করা হয়।
মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীসহ কয়েটি ছাত্র সংগঠন।
আসিফ নজরুলকে বহিষ্কারের দাবিতে ঢাবিতে আন্দোলন অব্যাহত
ইউনিভার্সিটি করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
16 Jan 2012 08:58:06 PM Monday BdST
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত কার্যকর এবং ‘রাজাকারদের দালাল’ আখ্যা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে বহিষ্কার করার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সংগঠন।
সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠণের সমন্বয়ে গঠিত ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীমঞ্চ’ এর ব্যানারে এই মানববন্ধন ও সমাবেশ করা হয়।
মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীসহ কয়েটি ছাত্র সংগঠন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৯
অনিক আহসান বলেছেন: