১| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য কথা।

২| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৩

শিব সত বলেছেন: akmot.

৩| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৭

ছাসা ডোনার বলেছেন: আমাদের দেশে গনতন্ত্র মানে কি সেটাই রাজনীতিবিধরাই জানে না, আর যারা দলবল নিয়ে লাঠিসোটা নিয়ে রাস্তায় নামে ওরাতো পয়সার লোভে যা ইচেছ তাই করে।দেখেন না মুখে শুধু একটাই বুলি হরতাল আর ভাংগ গাড়ী। আরে বেটা এটা কি তোর বাপের গাড়ী নাকি? আসলে খালেদা ,হাসিনা কেউ গনতন্ত্র বুঝে না। একজনের জামাইর দেশ আর একজনের বাপের দেশ। আমি আপনে হলাম এদের পোষা জীব জন্তু। হরতালে এদের কারও কোন ক্ষতি নাই,ভুগী তো আমরা। সেইদিন বেশী দূরে নয় আল্লাহ এদের সাজা দিবেনই, কারন কোটি কোটি অসহায় মানুষের বদদোয়া বিফলে যেতে পারে না। হে আল্লাহ আমাদের সবার দোয়া কবুল করো, আমিন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৪| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৮

প্রিতম মুজতাহিদ বলেছেন: এই লেখাটার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । হরতাল নিষিদ্ধ না করলে এরকম ঘটনার বোঝা বাড়তেই থাকবে ।

৫| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৮

সেফানুয়েল বলেছেন: কোন কোন জায়গায় নিউজে দেখলাম যে হরতালে না কি পিকেটিং করতে দিতে হবে। এইটা না কি গনতান্ত্রিক অধিকার!!! একটা মানুষ অন্যের জান মালের ক্ষতি করবে তার অনুমতি চাচ্ছে!!!

পিকেটিং করে কারা ? যারা অপদার্থ তারাই পিকেটিং করে। নিরীহ জনগন কে জিম্মি করে হরতাল পালনে বাধ্য করে। কল্যাণকর কোন কিছুই করার তাদের মুরোদ নেই। নিজেরা তো মানুষ হতে পারে নি তাই অন্যেও যেন মানুষ না হয় সেটাই নিশ্চিত করতে চায়। পারে শুধু নীরীহ মানুষের দৈনন্দিন কাজে বাধা সৃষ্টি করতে। ধরে ধরে আছাড় দেওয়া দরকার এদের।

৬| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৭

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: লেখকের সাথে সহমত ।

৭| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

চলতি নিয়ম বলেছেন: হরতাল নিষিদ্ধ করা হোক।

৮| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৩৬

খাটাস বলেছেন: প্রথমেই ছোট দুই বোন এর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমি কোন দলের পক্ষে বলছি না। তবে হরতাল বন্ধ করা কে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব কে সমর্থন করতে পারছি না। কারন হরতাল দিয়েই যে অবস্থা, হরতাল নিষিদ্ধ করলে হয়ত গুপ্ত হামলা শুরু করবে। কোন ইস্যু তে হরতালের ডাক দিলে প্রকৃত পক্ষে কোন দলের যা উচিত, তা হচ্ছে হরতালের ইস্যু এর পক্ষে প্রচারনা চালান। যারা হরতাল এ সমর্থন করবেন, তারা ঐ দিনের সব কাজ বর্জন করবে স্বেচ্ছায়। আর যারা করবেন না, তারা হরতাল এ নিজে দের কাজ চালিয়ে যাবেন। তাতে পরে হরতাল এর দিনে মানুষের সমর্থন আছে কিনা এমনি বোঝা যাবে। কিন্তু এখন হরতাল মানে হচ্ছে অন্য কে জোড় করে দৈনন্দিন কাজ থেকে বিরত রাখতে বাধ্য করা। এটা কখন ও হরতালের মুল কথা হতে পারে না। হয়ত বলবেন , ভাই আপনার বোন না দেখে এমন বলছেন। কিন্তু ভাই শাহাবাগে যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে যখন লাখে লাখে মানুষ স্বেচ্ছায় সমবিত হয়েছিল, ( আমি নিজে ও গিয়েছিলাম) তখন কিন্তু ঐ নির্দিষ্ট এলাকায় কোন যানবাহন চলতে পারে নি। অনেকটা অলিখিত হরতাল ছিল। কিন্তু তাতে রাজাকার গুলোর নেংটি গুলো ছাড়া কেউ বিন্দু মাত্র ক্ষোভ প্রকাশ করে নি। এমন কি রিক্সা আলারা, বাস ওয়ালারা অনেকে শাহাবাগের ভাড়া পর্যন্ত নেই নি। হরতাল হউয়া উচিত এভাবে জন সমর্থন এ। কারন হরতাল আমাদের গন্তান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু হরতাল আসলে কেমন হউয়া উচিত সে সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে। আর যারা বুঝে ও না বোঝার ভান করে ধ্বংস মুলক হরতাল এর চেষ্টা করবে, তাদের জন্য দ্রুত আইনি বেবস্থা নেয়ার আইন করতে হবে এবং অবশ্যই তা কার্যকর করতে হবে। মাথা বেথায় মাথা কেটে ফেলা সমাধান নয়। তাই হরতাল এ যারা ধ্বংস যোগ্য চালায়, তাদের কঠিন তম শাস্তির আইন করা ও তা বাস্তবায়নের দাবিতে আমাদের ই হরতাল করতে হবে, আসলে যেভাবে হরতাল হয়। ইনশা আল্লাহ মানুষ আমাদের পাশে থাকবে। আমরা আমাদের ইমসন কে গন্তন্ত্র এর পথে বাধা রুপে নয়, শক্তি তে রুপ দেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য। ভাল লিখেছেন। প্লাস।

৯| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:০৫

খাটাস বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমেরিকা বা ইংল্যান্ড, এত বড় গণতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু এখানে হরতাল, অবরোধ, ছাত্র রাজনীতি নাই। অথচ গণতন্ত্রের ভিত আমাদের দেশ থেকে অনেক উন্নত।
যে কোন প্রতিযোগিতায় দুই ভাবে জয়ী হউয়া যায়। প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে ভাল করে অথবা প্রতিদ্বন্দ্বীকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। আমেরিকা আর ইংল্যান্ডের মানুষ বলেন আর রাজিনিতি বিদ বলেন তারা প্রথম নিতির চর্চা করে, তাই হরতাল অবরোধ এর দরকার হয় না। আর ছাত্র রাজিনিতি ও নাই, কারন সেখান কার ছাত্র রা টাকা, ক্ষমতার লোভে অন্ধ নয়। চাকরীর জন্য ও রাজনিতি করতে হয় না। যথেষ্ট সুযোগ আছে তাদের। আবার সেখানে কোন রাজনৈতিক দল ও ক্ষমতায় থাকার জন্য ছাত্রদের রাজনীতিতে বাধ্য করে না। তাই তারা নিজেদের কে আরও যোগ্য করে তুলতে বেস্ত থাকে।
অপরদিকে, আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে শুধু আগের কথা গুলো উল্টে দিলেই উত্তর পেয়ে যাবেন।
উন্নত দেশ গুলো এক দিনে আজকের অবস্থানে আসে নি। তারা হরতাল করেছে কিনা জানি না, তবে তাদের আন্দোলন কখনই আমাদের মত ধ্বংসাত্মক ছিল না। আর আমাদের দেশে কোন বিশেষ দল তাদের নিজস্ব দাবি কে প্রতিষ্ঠা করতে আন্দলনের নামে যে ধ্বংস যোগ্য চালায় তাই হরতাল হিসেবে স্বীকৃত এখন। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে, ন্যায্য দাবি আদায় করতে হরতাল খুব সুন্দর একটি গণতান্ত্রিক হাতিয়ার। তাই নোংরা হয়ে যাওয়া অতি মূল্যবান সুন্দর জিনিস টাকে ফেলে না দিয়ে তার নোংরা টাকে পরিস্কার করে, তার মূল্য সম্পর্কে এবং তা সঠিক ভাবে ব্যাবহার সম্পর্কে সচেতনতা গড়া আর তা নোংরা কারী কে কঠিন শাস্তি দেয়ার বিষয়টা তুলে ধরতে চেয়েছি। আমার বেক্তিগত অভিমত। ভুল মনে করলেন ক্ষমা করবেন। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।