নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন নির্ভিক পুংটার কোন বন্ধু নেই।

পুংটা

আজ বুঝবিনা, বুঝবি কাইল... হুগা থাবড়াবি, পাড়বি গাইল...

পুংটা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এভারেষ্ট বিজয়ীদের তালিকা থেকে মিছা ব্রাহিমের নাম বাদ... B-))

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১৬

আবার জিগায় :-P



এই পোষ্টটা মিছার চামচারা সামু থেকে সরিয়ে দেবে। এর আগেও সরিয়েছে, আমাকে জেনারেলও করেছে....



সামু মামুরা... তোমাগো মিছার তোর আর রক্ষা হইলো নাগো মামু B-))



৭১ টিভির আজকের লিড নিউজ এটি... এটাই এই খাবরের লিংক। ওখানে মিছার বাটপারির নানান তথ্য তুলে ধরছে সাংবাদিকরা।







হুজুগে বাঙালীরা নাকি মিছার বাটপারি মানে ভুয়া এভারেষ্ট বিজয়ের গল্প টেক্ট বুকেও ছাপাইছে.. কই যাইয়া মরি =p~



এখনও সময় আছে ৭১ টিভি দেখো..... মিছা এবং মিছার চামচারা ভাল হইয়া যাও :!>

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০১

নহে মিথ্যা বলেছেন: তাইলে বাংলাদেশের প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ি কে????????? B:-)

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৯

পুংটা বলেছেন: আমি =p~

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৪

ছাপচিত্রি বলেছেন: নেপাল মাউন্টেন্যারিং এসোসিয়েশন এভারেস্টজয়ীর তালিকায় মুসা ইব্রাহীমের নাম নাই, তাদের এভারেস্টজয়ীর তালিকায় নিশাত ও মুহিতের নাম আছে

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১০

পুংটা বলেছেন: পরথম আলু যে ভুয়া মাল প্রডিউস করে এটা তার আরেকটা নমুনা B-))

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২০

পুংটা বলেছেন:

এভারেস্টজয়ী প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে মুসা ইব্রাহীম দাবি করলেও তার এই দাবির সঙ্গে বাংলাদেশের অনেকেই ভিন্নমত পোষণ করে আসছেন।

এই বিষয়টি নিয়ে আদালতে একটি মামলা চলার মধ্যেই শনিবার বেসরকারি টেলিভিশন একাত্তরের এক প্রতিবেদনে ‘নেপাল পর্বত’ এর তালিকায় মুসার নাম না থাকার বিষয়টি প্রকাশিত হয়।

ওই তালিকায় বাংলাদেশি এভারেস্টজয়ী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে এম এ মুহিত ও নিশাত মজুমদারকে।

২০১০ সালে হিমালয় চূড়ায় ওঠার সপক্ষে মুসা যে ছবি ও প্রমাণাদি দেখিয়েছিলেন, তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে আসছেন মুহিত, যিনি তার এক বছর পর ওঠেন এভারেস্টে।

নেপাল মাউন্টেইনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি চিম্বু জাম্বু শেরপা একাত্তরকে বলেন, এভারেস্ট জয় করা নিয়ে মুসা যে ছবিটি দেখিয়েছে, সেটি চূড়ার নয়। কারণ চূড়ার ছবি এমন হয় না। এটি সাত হাজার ফুট নিচে তোলা ছবি।

এভারেস্টজয়ী আরেকজন থেম্বু শেরপাও এ ছবিটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

একাত্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়, এভারেস্ট জয় নিয়ে মুসা যে স্মরণিকাটি প্রকাশ করেন তাতে তার (মুসা) সঙ্গে আর যাদের কথা বলা হয়েছে, তাদের কারো নামই ‘নেপাল পর্বত’ এ নেই।

মুহিত একাত্তর টেলিভিশনকে বলেন, “দৈনিক প্রথম আলোতে এভারেস্ট জয় করা নিয়ে মুসা ধারাবাহিকভাবে যে গল্পটি বলেছেন, তাতে বেস ক্যাম্প ১ থেকে চূড়া পর্যন্ত অনেক কিছুরই বর্ণনা নেই।”

মুসার ওয়েবসাইটে এভারেস্ট জয় করা নিয়ে তোলা ছবিটি ‘বিশ্লেষণ’ করে মুহিত দাবি করেছেন, এটি বেস ক্যাম্প -১ এ তোলা।

“মুসার কাছে বেস ক্যাম্প ১ এরপর বেস ক্যাম্প ২,৩ স্টেপ ১,২,৩সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানের কোনো ছবি নেই। মুসার যে প্রকাশনান তাতেও ছবিটি গ্রাফিক্স করে বসানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন অনেকে।”

দেশের প্রথম নারী এভারেস্টজয়ী নিশাত বলেন, “নেপাল মাউন্টেইনয়ার্স হয়ত মুসার মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানাতেই নাম বাদ দিয়েছে।”

তবে এ বিষয়ে ‍মুসা ইব্রাহিম একাত্তরকে বলেন, এটা তার বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্র’।

ইর্ষান্বিত হয়ে বাংলাদেশের কেউ হয়ত নেপাল মাউন্টেইনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনকে প্রভাবিত করেছেন বলে দাবি করেন তিনি।

শনিবার রাতে একাত্তরে প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর এ বিষয়ে কথা বলার জন্য মুসা ইব্রাহিমের সঙ্গে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

সম্প্রতি চন্দ্রাবতী একাডেমী প্রকাশিত ‘সকাল বেলার পাখি’ সঙ্কলন গ্রন্থে বাংলা মাউন্টেইনিয়ারিং অ্যান্ড ট্র্যাকিং ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ইনাম আল হক এক নিবন্ধে মুহিতকে বাংলাদেশি প্রথম এভারেস্টজয়ী হিসেবে উল্লেখ করেন।

এরপর তা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যান মুসা। এনিয়ে তার মামলাটি ঢাকার আদালতে চলছে।

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

ছাপচিত্রি বলেছেন: প্রথম আলো'র এভারেস্ট জয় :P

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

পুংটা বলেছেন: চোরের মায়ের বড় গলা। B-))

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:০০

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: মুসা এভারেষ্টে ওঠেনি এটাই সত্যি।

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

পুংটা বলেছেন: মিছা হইলো আমাদের জাতীয় বাটপার B-))

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫

আল ইফরান বলেছেন: এমুন পুংটামি করলে তো কাওরানবাজারে মতিসর্দারের পেটে লাথি পড়বো B-)) B-)) B-))

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫১

পুংটা বলেছেন: আমি কিছু বলিনি../// ওরাই তো বলছে :#)

৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

পুংটা বলেছেন: যাই বলেন ভাই.... যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় ঘোষনার পর যেমন শান্তি পেয়েছিলাম, এই খবর শোনার পর ফিলিংসটা তেমনই ছিল। একজন বাটপার সামনে দিয়ে বুক ফুলায়ে ঘুরে বেড়াবে আর আমাদেরকে তাকে সালাম ঠুকতে হবে.... খুবই বিরক্ত হতাম। প্রাইমারী স্কুলের পাঠ্যক্রমে শিশুরা একজন বাটপারকে জাতীয় বীর হিসেবে পড়বে...?! কই যাইয়া মরি X(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.