নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.facebook.com/rafiuzzamansifat

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত

প্রকাশিত লেখার স্বর্বস্বত্ব লেখক কতৃক সংরক্ষিত।লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে কোন অংশ হুবহু পুনর্ব্যবহার নিষিদ্ধ।ফেইসবুক : http://www.facebook.com/rafiuzzamansifat

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুগল্প - যৌনাবেগ - পুলিশ ইন অ্যাকশন

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫২

লিয়াকত , এইদিকে আসো

-- ইয়েস স্যার

আমি যা দেখি তুমি কি তাই দেখো ?

-- ইয়েস স্যার । স্যার ঘাড় কি ডাইনে নাকি বাইয়ে ঘুরামু ?

ডাইনে ঘুরাও



কনস্টেবল লিয়াকত মিয়া তার ঘাড় ডানে ঘুরায় । ডানে বিপিন পার্ক । আশে পাশে কেউ নাই । একটা ল্যাম্পপোস্ট জ্বলছে নিভছে ।



কিছু দেখলা ?

--ইয়েস স্যার ।

কি দেখলা ?

--ঘুটঘুটা অইন্ধার স্যার ।

আর কিছু ?

--একটা ল্যাম্পপোস্টও দেখছি স্যার । জ্বলতাছে আর নিভতাছে । নষ্ট লাইট । কয়েক সেকেন্ডের জন্য যখন জ্বলে তখন পাশে একটা কুত্তা দেখা যায় । কুত্তা লেঞ্জা চক্ষে শুইয়া আছে ।



লেঞ্জা দিয়া চক্ষু ঢাকা কুত্তা দেখলা আর কুত্তার পাশের বেঞ্চিতে যে একটা নটি বসে আছে , অইটা দেখলা না ? তুমি তো মিয়া দিন দিন বুইড়া ভাম হইয়া যাইতাছো । এই তুমগর লাইজ্ঞাই আজকাল পুলিশ দেখলে মানুষজন টিটকেরি মারে ।





কনস্টেবল লিয়াকত আলী আবার তাকালো । সত্য কথা । একটা মেয়ে বেঞ্চে পা তুইল্লা বইয়া আছে । মাথা নিচু করা । তাই সহজে তাকে নজরে নিয়ে আসা যায় না । সাব ইন্সপেক্টর ইকরাম স্যারের পাক্কা দৃষ্টি । স্যার এমনিতে দুই দুইবার বাংলাদেশ পুলিশ পদক ’ পায় নাই । স্যারের ভিতরে মাল আছে ।



-- স্যার , আফনের নজর মাশাল্লাহ । দিতাম নাকি নটিরে একটা দৌড়ানী ?

লিয়াকত মিয়া তেলতেলে হাসি হাসার চেষ্টা করে ।



তুমি বড্ড পাষাণের মতো কথা বোলো , লিয়াকত আলী । কেন রে নটি মাগী হইছে বলে কি এরা মানুষ না ?



-- ইয়েস স্যার । অতি অবশ্যই । নটিরাও মানুষ ।



তো ! তাদেরও তো পেট আছে । তাদেরও তো ক্ষিদা লাগে । একটুখানি ভাত কাপড়ের জন্য শরীরডার উপ্রে তারা কি কষ্টটাই না করে ! ভাবছো কখনো !



--আগে ভাবি নাই স্যার । আজ ভেবে কষ্ট হইতেছে ।

লিয়াকত দুঃখ দুঃখ মুখ নিয়ে বলল ।



জানো লিয়ামত , এইসব নটিদের জন্য আমার বড় মায়া হয় । ইচ্ছা হয় তাদের জন্য কিছু একটা করি ।





পঞ্চাশঊর্ধ্বো লিয়াকত আলী ত্রিশ ছুঁইছুঁই ইকরাম স্যারের কথায় বুঝদারের মতো কেবল মাথা নাড়ায় । সাব ইন্সপেক্টর ইকরামুল হক পুলিশ ভ্যানের বনেটে হেলান দিয়ে এখন ভাব জগতের কথা বলছে সাথে ভুড়ভুড় করে টানছে সিগারেট । লিয়াকত আলী চুপচার দাড়িয়ে । তিনি স্যারের পরবর্তী নির্দেশের অপেক্ষায় । ইকরাম স্যার আগ বাড়িয়ে কথা বলা পছন্দ করেন না ।



লিয়াকত আলী – এই নাও সিগারেটের প্যাকেট । ভিতরে দুইটা আছে । তোমার জন্য । তুমি এখন কনস্টেবল হামিদ আর পলাশকে বলবা এক প্যাকেট বেনশন নিয়া আসতে আর ঐ মেয়েটাকে গাড়িতে পাঠাবা । মেয়েটার সাথে প্রাইভেটে একটু সুখ দুক্ষের কথা বলতে ইচ্ছা হইতেছে । যাও , কুইক ।



কনস্টেবল লিয়াকত আলী – ইয়েস স্যার বলে অ্যাকশনে নেমে যায় । হামিদ আর পলাশকে সিগারেট আনতে বলায় তারা একে অন্যের দিকে চোখ টিপি দেয় । বজ্জাত আছে পোলা দুইটা । নতুন পুলিশে ডুকছে । তেল এখনো শেষ হয় নাই । তবে লিয়াকত আলী তার দীর্ঘ চব্বিশ বছর চাকুরীর অভিজ্ঞতার জানে এদের তেল শিগ্রী শেষ হবে যাবে । শুধু শেষ হবে না সেইসাথে তেল ধরে রাখার শিশি পর্যন্ত এরা খুঁজে পাবে না ।





লিয়াকত আলী মেয়েটির কাছে আসলো । বয়স একদম অল্প । চৌদ্দ কি পনেরো । লাইনে নতুন । একে আগে দেখেনি ।



-- তোর নাম কি রে ?



মেয়েটি ঘুমাচ্ছিল । ঘুম ভেঙ্গে সামনে পুলিশ দাঁড়ানো দেখে থতমত খেয়ে গেছে । তার চোখ ভর্তি ভয় । মুখ হা হয়ে আছে । কেঁদে পা জড়িয়ে না ধরলেই হয় ! এরা কিছু হলেই এমনভাবে পা জড়িয়ে ধরে আর ছাড়ানো যায় না ।



--তুই কি ইলিয়াসের মেয়ে ? ইলিয়াস কই গেছে ?



উনি ঐদিকে গেছেন । আইয়া পড়বো অহনি । মেয়েটি হাতের ইশারায় দক্ষিণ দিক দেখালো ।



ইলিয়াস হালায় নিশ্চিত হাগতে গেছে । এই এলাকায় ইলিয়াস মেয়ে সাপ্লাই দেয় । থানার সাথে তার নিয়মিত যোগাযোগ । সেই সুবাধে প্রায় সব মেয়েকেই লিয়াকতের চেনা ।



মেয়েটার চোখে এখন কিছুটা স্বস্তি । প্রাথমিক ভয় সে কাটিয়ে উঠেছে । এখন সে তার ট্রেনিং প্রাপ্ত আচরন শুরু করেছে । বারবার দুহাত উচিয়ে তার খোঁপা ঠিক করতে চাচ্ছে । অল্প বয়সে মেয়েটার শরীরে ভালো বান ধরেছে । লিয়াকত আলী তার দৃষ্টি সরিয়ে নিল ।



--- তুই ঐ ভ্যানের দিকে যা । আমাদের বড় স্যার আছেন । তিনি তোর সাথে কিছুক্ষন কথা বলবেন । যদি খুশি করতে পারস ভালো বকশিশ পাবি ।

ইলিয়াস ভাইরে কইয়া যাই ?

--দরকার নাই । আমি আছি । ইলিয়াস আইলে আমি কথা কমুনি । তুই তাড়াতাড়ি যা । দেরী হইলে স্যার কিন্তু রাগ করবো ।



মেয়েটি চলে যাবার পর লিয়াকত আলী বেঞ্চিতে বসলো । ইকরাম স্যারের দেয়া প্যাকেট থেকে একটা সিগারেট ধরিয়ে আয়েশি টান দিল । আজ তার সারারাত ডিউটি । এখনি ঘুম পাচ্ছে । বয়স বাড়লে যা হয় । একটু চা পেলে মন্দ হতো না । চায়ের কথা ভাবতে ভাবতেই লিয়াকত আলীর মোবাইল বেজে উঠলো ।



হ্যালো বাবা , তুমি কি করো ?

--ডিউটি দিতাছি মা । আপনি যে এতো রাইত পর্যন্ত জেগে আছেন ? শরীর কি খারাপ করছে ?

না বাবা । কাল আমার ফিক্সিজ পরীক্ষা । তাই আজ সারারাত পড়বো । পড়তে পড়তে তোমার কথা মনে হলো । তাই ফোন দিলাম । বাবা , তুমি আইজ রাইতে খাইতে আসো নাই কেন ?

--একটা কামে আটকা পড়ছিলাম মা । থানাতেই খাইয়া নিছি ।

কি দিয়া ভাত খাইসো বাবা ?

--টেংরা মাছের চচ্চড়ি আর মুগের ডাইল । আপনের মা আইজ কি পাক করছিল ?

টাকি মাছ ভর্তা আর কচুর লতি দিয়া মাছের মাথা ।

লিয়াকত আলী চিন্তিত কণ্ঠে বলল -- আপনে তো মা , কচুর লতি পছন্দ করে না । আপনি কি খাইলেন তাইলে ?

আমি আজ দুধ ভাত খাইছি । কাইল আমার পরীক্ষা তো তাই মা খাওয়াইয়া দিছে ।





লিয়াকত দেখল ইলিয়াস ফিরে আসচ্ছে । নেশায় সে ঠিকমতো পা ফেলতে পারছে না ।



--মা , আপনি সারা রাইত জাইজ্ঞেন না । একটু হইলেও ঘুমাইয়েন । আমি সকালে আপনেরে ফোন করে জাগাইয়া দিমুনি । এখন রাখি মা ?

ঠিক আছে বাবা । আমার জন্য দোয়া করো । আল্লাহ্‌ হাফেয ।



লিয়াকত ফোন রেখে ইলিয়াসের দিকে তাকালো ।



সালাম স্যার

--হুম ।ক্যামন আছো ইলিয়াস ।

আফনেদের দোয়াতে ভ্যালা আছি স্যার । দূর থেইক্কা দেখলাম মাগী ভ্যানের দিকে গেছে । জব্বর মাল পাইছি স্যার । একেবারে টাটকা কচি । বড় স্যারের খুব পছন্দ হইবো ।

ইলিয়াস বিশ্রীভাবে হাসচ্ছে ।



লিয়াকত আলী জানে ইলিয়াস ঐ অল্প বয়সী পতিতা মেয়েটার কথাই বলছে । অথচ তারপরও তার কেবলই নিজের ১৪ বছরের আদুরে মেয়েটার মুখের মনে পড়ছে । তিনি বেঞ্চ থেকে উঠে দাঁড়ালেন । তিনি বুকে হটাত করেই চিনচিনে একটা ব্যাথা অনুভব করছেন ।



কনস্টেবল লিয়াকত আলী ঠোঁটে জ্বলতে থাকা সিগারেট অন্ধকারে ছুড়ে ফেলে দিল । ইকরাম স্যারের সিগারেট টানতে তার ঘেন্না হচ্ছে । ঘেন্না লাগছে নিজেকে ।













অনুগল্প - যৌনাবেগ - নতুন দুলাভাই এবং ...



মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৫

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: তারপর, তারপর কি হল? থামলেন কেন?

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: গল্পটার এইখানেই রাশ টেনে ধরতে চেয়েছিলাম । যা ফিল করাতে চেয়েছি মনে হয় এইটুকুতেই হয়ে যায়

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ , মোমেরমানুষ৭১

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

মাক্স বলেছেন: গল্প ভাল্লাগসে!

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ মাক্স

ভালো থাকবেন

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

মশিকুর বলেছেন:
কিছু করার এবং বলার নাই....... খালি পড়লাম আর বুঝলাম।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ মশিকুর


সুস্থ থাকবেন

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

সুন্দর গল্প।

হৃদয়ে একটা টান পড়লো।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৬

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: :(

স্নিগ্ধ শোভন , ধন্যবাদ

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কি আর বলার আছে !

ভাল লাগল গল্প ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আসলেই কি আমাদের তেমন কিছু করবার আছে ? বোধের বিকাশ ছাড়া ?


শুভেচ্ছা জানবেন , মাহমুদ০০৭

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

মরমি বলেছেন: কি আর বলবো। একেবারে নতুন স্বাদের গল্প। আমি এটাকে অনুগল্প বলতে রজি না। আপনার লেখাসহ পেএজটি পেসবুকে শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: লিঙ্কটা দেয়া যাবে ?

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৩

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: একদম ঠিক,যা ফিল করার এইটুকুতেই হয়ে গেছে

প্লাস বাটনটা কাজ করছে না, তাই দিতে পারলাম না :(

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৪

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমিই মিসিরআলি , অনেক ধন্যবাদ

সুস্থ থাকবেন

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১১

সাধারণমানুষ বলেছেন: একেবারেই যাপিত জীবনের গল্প .. ভালো লিখেছেন

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ

ভালো থাকবেন

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪২

জীনের বাদশা বলেছেন: ভাল লাগছে গল্প আর সুপার লাইক। তবে এইটা ফ্যান্টাসী না আমদের চেনা জানা গল্প।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অবশ্যই চেনা জানা গল্প -- এমন ঘটনা অহরহ হচ্ছে

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৮

শিব্বির আহমেদ বলেছেন: প্লাস

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ , শিব্বির

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

জিউরানা বলেছেন: নিষ্ঠুর বাস্তবতা....

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হুম :(

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যৌনাবেগ কি এতই অন্ধ স্থান, পাত্র -পাত্রী, সম্পর্ক সব ভুলে যেতে হয় ! খারাপের খারাপ মানুষ !
তোমার এই সিরিজটা ভালো লাগতাছে

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: যৌনাবেগ -- কিছু মুহূর্তের কথা বলে , যে মুহূর্ত আমরা স্বীকার করতে ভয় পাই , অথচ ঘটে চলে প্রতি মুহূর্ত

ধন্যবাদ অপর্ণা আপু

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লাগছে সিরিজ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু

ভালো থাকবেন সর্বদা

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সো ফার দিস ইজ দ্যা বেস্ট ওয়ান!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: তাই নাকি !

ধন্যবাদ জানবেন মাসুম ভাই

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: এই গল্পের বিস্তার সিরিজের অন্যান্য গল্পের চেয়ে বেশি। অন্যরকমও। ভালো লাগলো।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:১৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কিছুটা ভিন্নতা এসেছিল , সেইসাথে অনুগল্প থেকে অনু বাদ দেয়ার ও একটা ইচ্ছে ছিল

মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই

১৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

সিন্ধুঘোটক বলেছেন: যা বোঝানোর খুব সহজেই বুঝায়া দিসেন । ভালো লাগসে

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সিন্ধুঘোটক , ধন্যবাদ

১৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

তাসজিদ বলেছেন: কিছু ভদ্রলোক পতিতাদের গালি দেয়। আবার সন্ধ্যা হলে তাদের কাছেই যান।

অথচ তারা সব ভদ্রলোক

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কাজের সময় কাজী কাজ ফুরাইলেই পাজি

এইটা মজ্জাগত । এর থেকে বের হয়ে আস্তে হবে । সবার

১৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৫২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: একেবারে পরিমিত হয়েছে। যা বুঝাতে চেয়েছেন সচেতন পাঠক ঠিকই বুঝে নিবে।
আপনি আসলেই অনেক ভালো লেখেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০৫

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ শান্তির দেবদূত

ভালো থাকবেন কিন্তু

১৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১

এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: নটি মাগী হইছে বলে কি এরা মানুষ না তো ! তাদেরও তো পেট আছে । তাদেরও তো ক্ষিদা লাগে । একটুখানি ভাত কাপড়ের জন্য শরীরডার উপ্রে তারা কি কষ্টটাই না করে ! ভাবছো কখনো !


এদের জন্য আমারো কিছু করতে ইচ্ছে হয়।

এদের না আমি ওইসব জানোয়ারদের ঘৃনা করি যারা রাতের অন্ধকারে এদের কাছে সুখ খুঁজে আর দিনের বেলা এদের গালিগালাজ করে।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সেই ভাবনা ভাবার জন্যই এই সিরিজ , এই লিখা

ধন্যবাদ

২০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

অপ্রচলিত বলেছেন: বাস্তব সত্যিই এমন। এরকম মানুষরূপী পিশাচরাই চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘুরে বেড়ায়। মনেপ্রাণে ঘৃণা করি এদের।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ঘৃণার সাথে চলবে প্রতিবাদ যার যার অবস্থান থেকে

অপ্রচলিত , আপনাকে ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.