![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশিত লেখার স্বর্বস্বত্ব লেখক কতৃক সংরক্ষিত।লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে কোন অংশ হুবহু পুনর্ব্যবহার নিষিদ্ধ।ফেইসবুক : http://www.facebook.com/rafiuzzamansifat
কামরুল সাহেব জুতোর ফিতে বাঁধা ভুলে গেছেন । প্রথমে এক গিঁট দিয়ে ডান পাশের ফিতা ফুল করে বাম পাশের ফিতা পেঁচিয়ে ঐ ফুলের ভিতরে ডুকিয়ে আলতো করে এক টান । ব্যাস ! হয়ে যায় ফিতে বাঁধা । কামরুল সাহেব ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে সেই কাজটাই করে যাচ্ছেন । কিন্তু হচ্ছে না । হচ্ছে না তো হচ্ছেই না । এই অবস্থায় লুতফাকে কি ডাক দেয়া যায় ?
--ঐ লুতফা , আমি না মানে জুতোর ফিতে বাঁধা ভুলে গেছি , তুমি একটু বেঁধে দিবে ?
কথাটা বলতে কেমন অস্বস্তি হচ্ছে । যে লোক প্রতিদিন টাই স্যুট জুতো মুজো পড়ে গত ২২ বছর যাবৎ সরকারী চাকুরীতে অভ্যস্ত সে কিনা আজ সামান্য জুতোর ফিতে বাঁধতে পারছেন না ! হাস্যকর ব্যাপার । তবে এই হাস্যকর ব্যাপারটাই আপাতত সত্য । কামরুল সাহেব জুতোর ফিতে বাঁধা বেমালুম ভুলে বসে আছেন ।
শুধু জুতোর ফিতে না ইদানীং তিনি অনেক কিছুই ভুলে যাচ্ছেন । এই তো সেদিন তার বড় মেয়ের নাম ভুলে গেলেন । সুমি নাকি অন্তি , কোনটা ? কামরুল সাহেবের দুই মেয়ে । একজনের নাম সুমি অন্য জনের নাম অন্তি । সমস্যা হয়েছিল সুমি বড় নাকি অন্তি বড় সেটা নিয়ে । বেশ কিছুক্ষন চেষ্টার পর হতাশ হয়ে তিনি লুতফা বেগমকে বললেন --
তোমার বড় মেয়েকে ঢেকে নিয়ে আসো তো । জরুরী কথা আছে ।
লুতফা বেগম লাউ শাক বাছছিলেন । তিনি লাউ শাক হাতে বিরক্ত মুখে স্বামীকে দেখলেন । মেয়ে পাশের রুমে তারপরও তাকে দিয়ে মেয়েকে ডাকানোর অর্থ লুতফা বেগম বুঝতে পারেন নি । বিরক্তি নিয়েই বড় মেয়েকে ডাক দিয়েছিলেন --
– ‘ এই সুমি , এইদিকে আয় তো , তোর বাবা তোকে কি জানি বলবে ।
‘ কামরুল সাহেব মহাসাগরে ভেলা খুঁজে পেলেন । বড় মেয়ের নাম সুমি । এই নাম কামরুল সাহেবের মা তৈয়বা আক্তার রেখেছিলেন । একজন বাবা তার বড় মেয়ের ভুলে গেছেন ! কতো বড় লজ্জার বিষয় ! কামরুল সাহেবের খুব লজ্জা করছিল । মেয়ে বাবার কাছে আসলো ।
-- বাবা , ডাকেছিলেন ?
বড় মেয়েকে কামরুল সাহেব ডাকছিলেন , সত্য । কিন্তু কেন ডাকছিলেন সেটা আর মনে নেই ।
তিনি জড়তা নিয়ে বললেন - হ্যাঁ মা ডেকেছিলাম । তা তুই আছিস কেমন ?
সুমি কপাল কুঁচকে বাবার দিকে তাকালো । চোখগুলো সুরু হয়ে গেছে । ঠিক কামরুল সাহেবের মতো । মেয়েটার গায়ের রং কালো । তার মতোই । লুতফার রং পেয়েছে ছোট মেয়ে । দুধে আলতা । আচ্ছা ছোট মেয়েতা জানি কোন ক্লাসে পড়ছে ? সিক্স নাকি সেভেনে ? মনে পড়ছে না । তিনি ছোট মেয়ে কোন ক্লাসে পড়ে সেটা ভুলে আবার লজ্জা পেতে শুরু করলেন ।
কামরুল সাহেব জুতো হাতে বসে আছেন । অফিসের সময় হয়ে আসচ্ছে । তিনি বসেই আছেন । জুতো ছাড়া তিনি আজ পর্যন্ত অফিস করেননি । এমনকি বৃষ্টির দিনেও তিনি পলিথিনে জুতো মুড়িয়ে ব্যাগে করে নিয়ে যেতেন । অফিসে ডুকার আগে তাদের অফিসের দারোয়ান রোকনের টুলে বসে জুতো পড়ে তারপর অফিসে ডুকতেন । কিন্তু আজ ? আচ্ছা আজ অফিস ফাঁকি দিলে কেমন হয় ! স্কুল কলেজ কতো ব্যাং দিয়েছেন , আরবি শিক্ষক হারুন স্যারের বেতের বারি এখনো প্যান্ট খুললে খুঁজে পাওয়ার কথা কথা । আজ অফিসটাই ব্যাং হয়ে যাক । আরবি শিক্ষক হারুন স্যার তো আর অফিসে নেই । সুতরাং এই বুড়ো বয়সে পশ্চাৎদেশে ট্যাঁস ট্যাঁস বেতের ভয়ও নেই ।
-- কি ব্যাপার !! তুমি লাঞ্চের বাটি ফেলেই চলে যাচ্ছে যে ? লুতফা বেগম গোসল সেরে কামরুল সাহেবের পিছনে দাঁড়িয়ে ।
--আজ অফিসে লাঞ্চ করবো । গতকাল এক কলিগের প্রমোশন হয়েছে । তিনি আজ সবাইকে খাওয়াবেন ।
--তো এই কথাটা আগে বললে চলতো না ! এই ভোরে উঠে তোমার জন্য তো তাহলে আর মশলা বাটতে হতো না । এমনিতেই কাজের লোক নেই । সমস্ত সংসার সামলাতে হয় এক হাতে । দু মেয়ে তো হয়েছে নবাবজাদী । কোন কাজের ভিতরে নেই আছে শুধু অর্ডার দিতে । সেইসাথে তুমিও শুরু করছো তামাশা । মানে আমিও তো মানুষ , মনে থাকে সে কথা ?
লুতফা কোমরে হাত দিয়ে কথা বলছে । কথার দমে দমে তার নাকের ফটো বড় হচ্ছে , ছোট হচ্ছে । কামরুল সাহেব অবাক নয়নের তার স্ত্রীকে দেখছেন । নাহ , ২৪ বছর আগে এই মেয়েটিকে পালিয়ে নিয়ে বিয়ে করে তিনি ভুল করেননি ।
কামরুল সাহেবকে চুপ করে থাকতে দেখে লুতফা বেগম ভাবলেন আজ স্বামীকে বাগে পাওয়া গেছে । তিনি স্বামী কাছে অভিযোগের পর অভিযোগ দিয়ে যাচ্ছে । অনেক দিন অভিযোগ দেয়া হয়নি । অনেক অনেক কিছু জমে আছে ।
কামরুল সাহেব গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনছেন , মূলত ভাবছেন । আজ তার তাড়া নেই । তিনি লুতফার প্রতি কৃতজ্ঞতা অনুভব করছেন । সত্যিই তো , মেয়েটা তার এই ছাপোষা সংসারে এসে একদম শেষ হয়ে যাচ্ছে । সারাদিন হাড়ি পাতিল নিয়ে পড়ে থাকতে হয় । আগে গান গাওয়ার যে চর্চাটা ছিল সেটা তো কবেই মরে ভূত । মেয়ে দুটোকে নিয়েও বহুদিন ঘুরে বেড়ানো হয় না । ঘুরে বেড়ানো দূরে থাক , বাসায় একসাথে চারজন বসে ঠিক মতো কথাটাও ইদানীং বলা হচ্ছে না । অফিস বাসা , বাসা অফিস । কারেন্ট বিল , গ্যাস বিল , বাসা ভাড়া , মাসের বাজার , সেভিংস , একটা বাড়ির চিন্তা , রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা , অফিস পলেটিক্স ! কোন মানে হয় ? এতো কিছুর কি মানে আছে ?
লুতফা বেগম অনর্গল তার কষ্টের কথা বলে যাচ্ছিলেন এমন সময় কামরুল সাহেব শান্ত স্বরে বললেন
-- আচ্ছা আজ লুতফা আর মেয়েদের নিয়ে বেড়াতে বের হলে কেমন হয় ।
স্বামীর কাছে তীব্র অভিযোগের মুহূর্তে এমন তরল কথা শুনতে লুতফা বেগম প্রস্তুত ছিলেন না । গত ২৪ বছরে বছরে তার কামু যে কথা বলেনি আজ সে কথা কেন ? কামরুল সাহেব লুতফার অবাক চোখকে পাশ কাটিয়ে তেমনি তরল স্বরে বলল --
-- চল আজ মেয়েদের নিয়ে আমরা কোথা হতে বেড়িয়ে আসি । যাবে ?
লুতফা বেগমের কিছু বলা উচিৎ কিন্তু কি বলা উচিৎ ভেবে পাচ্ছেন না । তিনি আগের মতোই বিস্ফোরিত চোখে কামরুল সাহেবকে দেখছে ।
বেশ কিছুক্ষন পর তিনি তার প্রাক্তন কামু বর্তমান কামরুল সাহেবকে বললেন --
-- এই তোমার কি আজ কিছু হয়েছে ? কখনো তো এতক্ষন আমার কথা শুনো না । আজ আমি এতগুলো কথা বললাম আর তুমি ঠায় দাড়িয়ে শুনলে আবার এখন বলছো আমায় নিয়ে বাইরে যাবে ! এই প্লিজ সত্যি করে বোল তো তোমার কি হয়েছে ?
বিস্ময়ের পরিবর্তে এইবার লুতফা বেগমের কণ্ঠে উদ্বেগ ।
-- কিছু হয়নি তো । ভাবলাম তোমাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াবো । আচ্ছা লুতফা তুমি কি জুতোর ফিতে বেঁধে দিতে পারবে ? আমি না ভুলে গেছি
কামরুল সাহেবের স্ত্রী লুতফা বেগম এবার সত্যি সত্যি ভয় পেয়ে গেছেন । তার কমকথা বলা নিরীহ স্বামীটির আজ কিছু একটা হয়েছে । তিনি অস্থির ভাবে বললেন
-- এই , সুমির বাবা , তুমি ঠিক আছো তো !
তিনি দ্রুত স্বামীর কপালে হাত রাখলেন । কপাল ঠাণ্ডা । জ্বর নেই । প্রেশার কি বাড়ল ? কাল রাতে ডিম তরকারী দেয়াটা ঠিক হয়নি । হজমে সমস্যা না তো !
লুতফা বেগম স্বামীকে জোর করে বিছানায় শুয়িয়ে দিলেন । ইতিমধ্যে সুমি আর অন্তি বাবার মাথার কাছে চলে এসেছে । তিনজন উদ্বিগ্ন নারী কামরুল সাহেবকে ঘিরে রেখেছে । কামরুল সাহেব মাথা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে তার আপন মানুষগুলোকে দেখছে । আহা কি শান্তি লাগে এই মুখগুলো দেখতে ।
কামরুল সাহেব পরিতৃপ্ত মনে ভাবছেন -- নাহ , মাঝে মাঝে ভুলে গেলে মন্দ হয় না ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৮
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , কাল্পনিক_ভালোবাসা
শুভেচ্ছা জানবেন , শুভ রাত্রি
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: কামরুল সাহেব পরিতৃপ্ত মনে ভাবছেন -- নাহ , মাঝে মাঝে ভুলে গেলে মন্দ হয় না -- গল্পের এই লাইনটাই পুরো গল্পটিকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছে। দারুন
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এই লাইনটা আমার নিজেওর খুব পছন্দের
আপনাকে ধন্যবাদ খেয়া ঘাট
সুস্থতা কামনা করছি । শুভ রাত্রি
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪২
অপরিকল্পিত পরিকল্পনা বলেছেন: darun
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ অপরিকল্পিত পরিকল্পনা
ভালো থাকবেন
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ভাল লেগেছে পারিবারিক ভালবাসার গল্প ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মামুন ভাই , ধন্যবাদ জানবেন
পারিবারিক গল্প সবসময় কাছে টানে
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৭
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দারুণ লাগল সিফাত।
+++++++
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন
ভালো থাকবেন কিন্তু সর্বদা
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দারুন!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ইরফান আহমেদ বর্ষণ
শুভেচ্ছা জানবেন , শুভ রাত্রি
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০১
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: ৩য় প্লাস +++
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন আমিই মিসিরআলি
আমার গল্পে প্লাস কম দেয় , ভালো হয় না বলেই দেয় না । তাই কেউ প্লাস দিলে খুশি খুশি লাগে
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পড়তে বেশ ভাল লাগলো,,,,,,,,,,,,,,,,,শুভকামনা
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: লাইলী আরজুমান খানম লায়লা , আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আপনার সুস্থতা কামনা করি
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কাল রাতে মোবাইলে পড়েছিলাম। ভালো লেগেছে পড়ে। গল্পে পড়ে তো মজাই লেগেছে কামরুল সাহেব তার মেয়েদের নাম ভুলে যায়, কে কোন ক্লাসে পড়ে সেটাও ভুলে যায় কিন্তু বাস্তবে এমন হলে মেয়েদের মান ভাঙানো তো মুশকিল হয়ে যাবে।
ছোটোখাটো মন ভুলো রোগ খারাপ না, প্রাপ্তি টা বিশাল হয়ে ধরা দেয় যেমনটা তোমার এই গল্পে। তোমার লেখা গুলো পড়ে আমি খুব তৃপ্তি পাই সিফাত।
ছোটখাটো টাইপো আছে, খুঁজে বের করো। না পারলে দেখিয়ে দিবো। পোস্ট দেয়ার আগে মনে হয় শেষবারের মতো চোখ বুলিয়ে দেখো নি।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অপর্ণা আপু , আমারে দিয়া আর বানান শুদ্ধ সম্ভব নয়
বানানে খুব ই আনাড়ি
আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ , একটু ব্যাখ্যামূলক মন্তব্য পড়তে ভালো লাগে ।
শুভেচ্ছা জানবেন , বাবুইকে শুভেচ্ছা জানাবেন
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সিম্পল এবং সুন্দর
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম ভাই , কেমন আছেন ?
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
গেন্দু মিয়া বলেছেন: দারুণ!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ গেন্দু মিয়া
ভালো থাকবেন , সুস্থতা কামনা করছি
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালো লাগল +++++ রইল।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মন্তব্য পেয়ে আমারও ভালো লাগলো
শুভেচ্ছা জানবেন , কান্ডারী অথর্ব
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০১
মশিকুর বলেছেন:
সুন্দর! শেষে আর একটু চমক থাকলে আরও ভাল লাগতো। ভেলায় চড়তে চড়তে হঠাৎ সমুদ্রের ঢেউ। কি বলেন??? প্রত্যাশা রইল।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মশিকুর , আপনার সাজেশন অবশ্যই মাথায় রাখবো
আপনাকে ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন
সর্বদা
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১২
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব খুব খুব সুন্দর গল্প...
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ , শুকনোপাতা০০৭
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১২
শান্তির দেবদূত বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে পড়তে। আপনার লেখার মধ্যে একটা চুম্বক চুম্বক ভাব আছে, টেনে ধরে রাখে পাঠককে। গল্পের প্লট নিয়ে আর কিছু বলছি না শুধু বলবো, খুব সাধারন একটা ঘটনা দিয়ে পাঠককে এভাবে গল্পে মগ্ন করে রাখা কিন্তু চাট্টিখানি কথা নয়। এটা ন্যাচারাল প্রতিভা। চালিয়ে যান, শুভকামনা রইল।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: শান্তির দেবদূত ভাই ,
খুব সুন্দর ভাবে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ । এমন মন্তব্য কিবোর্ডে হাত চালানোকে রিচার্জ করে
সবসময় সুস্থ থাকবেন , এই আশাবাদ
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পটা শেষ করে মুখের এক কোণে হাসি ফুটে উঠল, অজান্তেই...
কি দারুণ একটা গল্প!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন , প্রোফেসর শঙ্কু
সুন্দর মন্তব্য কার না ভালো লাগে ভালো লাগলো
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আমার শ্বশুরও দেখি তাঁর ছেলেদের পুরো নাম ভুলে যান, জন্মসাল ভুলে যান, আর তাই নিয়ে সবাই সে কি হাসাহাসি হয়! নাহ মাঝে মাঝে ভুলে যাওয়াটা মন্দ না।
গল্পটা চমৎকার লাগল।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আপনার শ্বশুর মশাই কামরুল সাহেবের মতো বুদ্ধিমান
আপনাকে ধন্যবাদ সমুদ্র কন্যা
পরিবার নিয়ে ভালো সময় কাটবে এই আশাবাদ
১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
আমি ইহতিব বলেছেন: সুন্দর গল্প, ভালো লাগলো +++
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমি ইহতিব , আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন
১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: একটা ফিল গুড গল্প।
তবে একটা জিনিস, ঢ গুলো অনেক জায়গায় ড হয়ে গেছে। ঠিক করে নিয়েন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হামা ভাই , বানান নিয়ে খুব লজ্জায় থাকি , কেমনে কেমনে জানি ভুল হয়েই যাই ।
ঠিক করবো । ধন্যবাদ
২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমত্কার পারিবারিক গল্প। ভাল্লাগছে।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমার শুভেচ্ছা জানবেন আমি তুমি আমরা
সর্বদা আপনার সুস্থতা কামনা করি
২১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
অপ্রচলিত বলেছেন: মন্তব্য করতে ভুলে গেছি।
মাঝে মাঝে ভুলে গেলে মন্দ হয় না , কি বলেন?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হা হা হা হা
কিছু সুন্দর মুহূর্তের জন্য ভুলে যাওয়াকে সমর্থন করি
আপনাকে ধন্যবাদ , অপ্রচলিত
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার ছোট গল্প গুলো বেশ চমৎকার হয়।