![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশিত লেখার স্বর্বস্বত্ব লেখক কতৃক সংরক্ষিত।লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে কোন অংশ হুবহু পুনর্ব্যবহার নিষিদ্ধ।ফেইসবুক : http://www.facebook.com/rafiuzzamansifat
আমার ক্যান যেনো মনে হচ্ছে বিগত ৫ বছরের মধ্যে সরকার এই প্রথম প্রকাশ্যে বড় ধরনের বোকামি করে ফেললো । নীচে আমি কারণ ব্যাখ্যা করছি -
২৯ ডিসেম্বরের বিরোধীদলীয় ' মার্চ ফর ডেমোক্রেসি ' মূলত আজ সকালের আগ পর্যন্ত খালি কলসি বাজে বেশি ধরনের কর্মসূচি ছিল । কথাটা শুনতে অদ্ভুত লাগলেও সত্য । তার কারণ , আপনি কি সত্যি মনে করেন বর্তমান প্রধান বিরোধীদলের পক্ষে আজকের সমাবেশ দিয়ে সরকার টলানো সম্ভব ছিল ? আপনার উত্তর যদি হয় ' হ্যাঁ ' তবে বলবো - আপনি কিঞ্চিৎ আয়োডিনের অভাবে ভুগছেন ।
এই কথা খুব স্পষ্ট এই বিরোধীদলের পক্ষে বৃহৎ কোন আন্দোলন করে বর্তমান সরকারের গদি কেড়ে নেয়া রুপকথার চেয়েও হাস্যকর । বিগত ৫ বছরে দেশের প্রধান এই বিরোধীদল নিজের একক ক্ষমতায় এমন কোন আন্দোলন করতে পারেনি যার ফলে সরকারের কপালে বিন্ধুমাত্র চিন্তার ভাঁজ পড়বে । মূলত আমাদের বিরোধীদল সরকার বিরোধী আন্দোলনের চেয়ে নিজের দুই ছেলের ভবিষ্যৎ চিন্তায় অধিক মগ্ন ছিল । সরকার গঠনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সরকারের বেশ কিছু ভুল সিদ্ধান্ত ( পদ্মা সেতু দুর্নীতি , শেয়ার কেলেঙ্কারি , হলমারক কেলেঙ্কারি , রামপাল , কুইক রেন্টাল , বিডিআর বিদ্রোহ , তাজরীন , রানা প্লাজা , সীমান্তে হত্যা ইত্যাদি ) ভুল পদক্ষেপ থাকলেও আমাদের বিরোধীদল সেই ভুলের ইস্যুকে পুঁজি করে কোন প্রকার জনসমর্থন মূলক আন্দোলন করতে পারেনি একমাত্র তত্ত্বাবধায়ক ইস্যু ছাড়া এবং সেটিতেই তারা ফেল মারলো । কারণ ঠিক ই ৫ ই জানুয়ারির নির্বাচন হবে বহাল তবিয়তে । হয়তো ।
তাহলে ২৯ ডিসেম্বরের কর্মসূচি কি ছিল ? আমি বলবো এইটা ছিল বিরোধীদলের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সফল সরকার বিরোধী কৌশল ! জাস্ট একটা টোপ !!
একটু খেয়াল করুন , আজ নয়া পল্টনে একজন বিরোধীদলের নেতাকর্মী র ছায়া কেউ দেখে নি কিন্তু ইতিমধ্যে সারাদেশ আজকের কর্মসূচি র ইস্যু নিয়ে তোলপাড় হয়ে গেছে । যারা এতদিন নিরপেক্ষ ভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছিল তারা নতুন করে ভাবতে বাধ্য হচ্ছে ।
সারাদেশে সরকারের অলিখিত অবরোধ , জাতীয় পতাকা বানাতে গিয়ে দর্জি আটক , বাড়িতে বাড়িতে পুলিশি তল্লাসি ,অর্থের বিনিময়ে মুক্তি লাভ , সুপ্রিম কোর্টে জয় বাংলা স্লগানে হামলা , প্রেস ক্লাবে হামলা , নারী আইনজীবীকে ক্যামেরার সামনে রাস্তায় ফেলে পিটানো , লাঠি নিয়ে কর্মসূচীতে আসতে বারণ করা হলেও সরকার দলীয় ক্যাডারদের ঢাকা জুড়ে পুলিশি প্রহরায় লাঠি মিছিল , বিরোধীদলীয় নেত্রীকে গৃহে অবরুদ্ধ করে রাখা , জনমনে আতংক ।
এই সব কিছু করা হচ্ছে পাবলিক ভোগান্তি বাড়ছে অথচ এইসব করতে বিরোধীদলের বিন্ধুমাত্র কষ্ট করতে হল না । এমনকি তাদের মাঠে নামার ই প্রয়োজন পড়লো না ! তারা বাসায় লেপ মুড়ি দিয়ে বসে রইল টিভির সামনে !
জাস্ট টিভি , প্রিন্ট , অনলাইন মিডিয়া তার কাজ করে গেল এবং সরকার নিজের পায়ে যেন নিজেই কুড়াল বসালো !!
এই মুহূর্তে খুব দ্রুত গতিতে এখন পাবলিক সেন্টিমেন্ট ঘুরে যাচ্ছে । সরকারের এতদিনের ভালো এচিভমেন্টগুলো আজ কতোটা কাজে আসবে বলা মুশকিল । ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটি যারা এতিদিন কনফিউশনে ছিল কি করবে তারা হয়তো সহজেই সিদ্ধান্তে আসবে বাংলাদেশ সম্পর্কে এবং জাস্ট এই কাজগুলোই করতে চেয়েছিল বিরোধীদল । আর আশ্চর্যের বিষয় তাদের হয়ে সরকার নিজেই সেই কাজ করে দিল ! এবং তারা এই কাজ করলো কেবল মাত্র নিজেদের অহেতুক অতিরিক্ত ভয়ে । যার কোন ভিত্তি ছিল না । ছিল না বিন্ধুমাত্র প্রয়োজন । বিরোধীদল এমন হাজার প্রোগ্রাম করেও কিছু করতে পারতো না যেটি আজ তারা করে দেখাল !! আমি জানি না সরকারকে কে বা কারা এই বুদ্ধি দিয়েছিল , তবে যে দিয়েছিল সে খুব সম্ভবত বড় ধরনের বোকামি করলো ।
আমি জানি না এতো বড় ভুলের সংশোধন কিভাবে করা সম্ভব বা আদৌ সম্ভব কিনা । রাজনীতিতে একটু ভুল সিদ্ধান্ত কতো বড় ক্ষতির কারণ হয় আমরা এখন তাই হয়তো দেখবো ।
( উপরের আলোচনা সম্পূর্ণ আমার পারসনাল অপিনিয়ন । আমার ভুলও হতে পারে । আমি আমার ধারণাটুকু জাস্ট প্রকাশ করলাম এবং সেই অধিকার আমার আছে ।
নোটটি আমার ফেইসবুক আইডি থেকে প্রথম পোস্ট করা হয়েছিল । )
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: রাজনীতির প্রেক্ষাপটে একটি সুস্থ আলোচনা করতে চেয়েছি ।
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১
দখিনা বাতাস বলেছেন: ভুল হিসাব করলেন। এতদিন আওয়ামীলীগ মাঠে ছিলোনা, পুলিশ দিয়ে কাজ করছে। আপনি ৫ তারিখটা হিসাবে রাখেন নাই। আজকে থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত আওয়ামীলীগ মাঠ দখলে রাখবেই। ফাইনাল ব্লো টা দিবে সাংসদদের শপথ গ্রহনের পর। মোট কথা, জামায়াতের মাথা গুলারে ফাসিতে না ঝুলানো পর্যন্ত থাকবে। হাসিনার সোজা হিসাব-- হয় আমাকে মারো নয়তো আমি জামায়তকে নিশিন্হ করবো। ২০০৪ গ্রেনেড হামলার পরেই বাংলাদেশের রাজনীতির হিসাব বদলে গেছে। ঐটার শেষ দৃশ্য দেখতেছেন এখন
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হতে পারে । আমি আমার ধারণা টুকু প্রকাশ করেছি মাত্র
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২
বিশ্ব চিন্তাবিদ বলেছেন: ইহা অতিব হক কথা কইছেন। কারণ বিএনপি মার্চ ফর ডেমোক্রেসী দিয়ে কিছুই করতে পারত না। কারণ তাদের মাঝায় জোড় নাই। বরং বিএনপি যেটা করতে পারত না, সেটাই আওয়ামী লীগ করিয়ে দিয়েছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অবস্থান দৃষ্টে পরিস্থিতি সেদিকেই মোড় নিয়েছে
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: Don't worry be happy! আওয়ামী সাপোর্টাররা হলো বিশ্বের সেরা জোক! নেত্রীর ডাকে এরা গণহারে মরতে পারে যা বিএনপি-এর সর্মথকেরা পারবে না। আজকে হাসিনা খালেদার জায়গায় হলে দরকার হলে ন্যাংটো হয়ে [পুলিশের টানাটানির শিকার হয়ে] হলেও নয়া পল্টনে আন্দোলন করতে যেতেন।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কে কি করতেন সেটা জানি না । বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলোচনা করবার চেষ্টা করলাম
ধন্যবাদ
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
ইনোসেন্স বলেছেন: বিএনপি এরকম কর্মসূচী গ্রহন করায় এবং সরকারের ন্যাক্কারজনক ভূমিকার কারণে বিএনপি রাজনৈতিক ভাবে লাভবান হয়েছে নিঃসন্দেহে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সেটাই । এবং সুযোগ করে দিল সরকার ।
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: এই রকম সোনা দেখানো সোনার বাংলার মনে হয় হয় আপা চেয়েছিলেন। আর যাই হোক হাসিনার বাংলার সোনার অভাব হবে না!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন:
৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আওয়ামী লীগ আর জামাত শিবিরকে মাঠে যায়গা না দেয়ার চেস্টা করছে: খালেদা বেগমের পতন হয়ে গেছে; আোয়ামী লীগ রাজনীতিকে শক্তির সাহায্যে ধরে রাখার চেস্টা করছে; কারণ, খালেদা বেগম জামত শিবিরের জন্য মাঠ তৈরি করেছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আলোচনার বিষয়
৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
সুমন কর বলেছেন: সময় কথা বলবে!!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪০
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সেটাই -- সময় সবকিছুর জবাব
৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: আজকের কর্মকান্ডে লীগ নিজেরাই ফেঁসেছে , যেটা সৈয়দ আশরাফের সংবাদ সম্মিলনেই বুঝা যায়।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: বিষয়টা অদ্ভুত হলেও সত্য
১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২
ইমরান হক সজীব বলেছেন: এত কিছু বুঝিনা, শুধু এইটুকু বুঝি জামাত শিবির সন্ত্রাসী মুক্ত বাংলাদেশ চাই ।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সহমত
১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩
কয়েস সামী বলেছেন: খুব যৌক্তিক কথা।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ , কয়েস সামী
১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: রাজনীতির নামে বর্তমান বাংলাদেশে যা হচ্ছে তা আসলে কিছু সন্ত্রাস-প্রিয় নষ্ট রাজনীতিবিদ আর দুর্নীতিবাজ বদ আমলাদের চক্রান্তমূলক ষড়যন্ত্র, এটা লুটপাট আর হিংসার রাজিনীতি, এর ভিতরে গন-মানুষের জন্য ইতিবাচক কিছু নেই| কারন হিসাবে বলা যায় যে - কোনো মানব সমাজ যদি দীর্ঘ দিন ধরে দরিদ্র, অশিক্ষিত, যথাযথ কর্ম-সংস্থানহীন, নৈতিক অবক্ষয়-এর মধ্যে থাকে তবে সেই সমাজ ধীরে ধীরে ধংসপ্রাপ্ত হয় - জাতি পরিনত হয় হতদরিদ্র, কুশিক্ষিত, লোভী আর দুর্নীতিপ্রিয় এক অসভ্য সমাজে। বাংলাদেশেও এই প্রক্রিয়ার প্রভাব যথেষ্ট ক্রিয়াশীল।
এই অবস্থায় "কল্যণমূখী গণতন্ত্র" তার স্বাভাবিক কার্যকারিতা হারায়, শাষন ব্যবস্থা পরিনত হয় সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট কু-রাজনীতিবিদদের হাতিয়ারে।
ফলে, বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতি =সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট রাজনীতিবিদ +দুর্নীতিবাজ আমলা + লোভী ব্যবসায়ী +অনৈতিক শিক্ষক +কুশিক্ষিত লোভী বৃহৎ জনগোষ্ঠি + নির্যাতিত অসহায় ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠি।
সুতরাং দেশের উপর রাজনৈতিক ধর্ষন চলতেই থাকবে, যতদিন না সংশ্লিষ্টজনদের নৈতিক উন্নয়ন ও সৎ-দেশপ্রেম উদয় হয়।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অস্বীকার করবার উপায় নেই ।
তবে এতো কিছুর পরও কিন্তু দেশ চলছে । হয়তো অনেক আস্তে , অনেক স্ল । তবে চলছে । রাজনৈতিক অস্থিরতা আমাদের প্রধান সমস্যা গুলোর একটি । জানি না সমাধান কবে কিভাবে হবে ।
তবে এই সমস্যার সমাধান অনেক সমস্যার সমাধানের মূল মন্ত্র
১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: সেন্টিমেন্টের কথা ধরলে ঠিকই আছে। অনেককেই আজকে লীগের ওপর ক্ষেপতে দেখলাম যারা লীগপন্থী ছিলো। কিন্তু সেন্টিমেন্ট ঘুইরা লাভ কী! নির্বাচন তো হচ্ছে একপাক্ষিক।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হামা ভাই , নির্বাচনে হচ্ছে এইটা সত্য , তবে কতদিন টিকে থাকে এই বিষয়ে কি কোন নিশ্চয়তা আছে ?
আর আজকের পর ' হয়তো টিকবে ' সম্ভাবনাটাও অনেকটা ঠুনকো হয়ে গেল বলে মনে হচ্ছে
বাকিটা সামনে । আসলে সামনে যে কি হবে সেটা বলা মুশকিল । তবে একটা ধারণা করা যায় । যদিও এই দেশে ধারণা করে রাজনীতি হয় না । দ্রুত সব চেঞ্জ হয়ে যায়
১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: বিএনপি প্রমাণ করিল তাহারা বিচিকাটা বলদের দল। সরকার প্রমাণ করিলো তাহারা স্বৈরাচার।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন:
১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: এখনও কিছু বলা যায় না ।
যতদিন না বাংলাদেশের মানুষ বিরোধী দলে পাশে আসবে না ততদিন কিছু হবে না । আর মানুষ বিরোধী দলের পাশে দাড়াবে কি দাড়াবে না এইটা এখন দেখার বিষয় !
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ভবিষ্যতে কি হবে সেটা ভবিষ্যৎ ই ভালো বলতে পারবে ।
তবে আজকের ঘটনা অনেকটাই সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে । সেইটাই বলার চেষ্টা
মতামতের জন্য ধন্যবাদ অপু তানভীর
১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
বাংলার আকাশ বলেছেন: sarkar bokami kore nai. attachari chirokal e viru..tar proman dilen.
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হুম
ভাই , আপনি কিন্তু ইচ্ছে করলে বাংলায় টাইপ করতে পারেন । সুন্দর লাগবে দেখতে
ধন্যবাদ
১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
Birds Lover বলেছেন: দখিনা বাতাস বলেছেন: ভুল হিসাব করলেন। এতদিন আওয়ামীলীগ মাঠে ছিলোনা, পুলিশ দিয়ে কাজ করছে। আপনি ৫ তারিখটা হিসাবে রাখেন নাই। আজকে থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত আওয়ামীলীগ মাঠ দখলে রাখবেই। ফাইনাল ব্লো টা দিবে সাংসদদের শপথ গ্রহনের পর। মোট কথা, জামায়াতের মাথা গুলারে ফাসিতে না ঝুলানো পর্যন্ত থাকবে। হাসিনার সোজা হিসাব-- হয় আমাকে মারো নয়তো আমি জামায়তকে নিশিন্হ করবো। ২০০৪ গ্রেনেড হামলার পরেই বাংলাদেশের রাজনীতির হিসাব বদলে গেছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হতে পারে ।
১৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: খালেদাকে কিছুক্ষন বাধা দিয়ে তার উগ্র রূপ সামনে এনে ভালো হয়েছে, তবে তাকে বেরুতে দিলে উনি কোথায় যেতেন ? শূন্য নয়া পল্টনে যেয়ে হাসির খোরাক হতেন। সেটায় বাধা দিয়ে সরকারের কি লাভ হল ? তবে এরা শুধু সমাবেশ করতে চায় নি। লাখ খানেক লোক জোগাড় করা কোন ব্যপার না। তাদের নিয়ে পল্টনে অনির্দিষ্টকাল বসে থাকলে আর টিভিতে ব্যপক প্রচার চালালে, মিশরের মতোন সরকার হাইজ্যাক হয়ে যেতে পারতো। কিন্তু সিমিত আকারে সেটা করতে দেয়া উচিত।
আর আলীগরে উচিত সম্পূর্ন নিজে নিজে নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে একটা তর্কের উর্দ্ধে একটা নতুন ফর্মূলা জাতির সামনে পেশ করা। যেমন - নির্বাচনকালীন ২ প্রধান মন্ত্রী বা ২ দলের ২ উপ-প্রধানম্নত্রী যাদের সই ছাড়া নির্বাচনের ১ মাস প্রধানম্নত্রী কোন কাজ করতে পারবেন না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমার মনে হয় না মিশরের মতো বিপ্লব বিরোধী করতে পারতো । সেই সতস্ফুরততা তাদের ছিল না । তাদের তেমন ইচ্ছেও ছিল না ।
তবে , হ্যাঁ নির্বাচনের একটি সার্থক রূপরেখা পেশ করা প্রয়োজন । সেটা অতি অবশ্যই ।
১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৩
গুগলরকস বলেছেন: আওয়ামী লীগ যা করেছে ১০০% ঠিক করেছে। হ্যাপাজত আগেরবার যা ভুল করেছে এইবার মনে হয় করতো না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮
দখিনা বাতাস বলেছেন: @ অপু তানভির, মানুষ কোন ভরসায় বিএনপির পাশে যাবে বলেন? একটা নেতা থাকে রাস্তায়? আগে নেতাদের নামতে হবে, পুলিশের লাঠির বাড়ি খেতে হবে, গ্রেফতার হতে হবে, এইসব দেখে কর্মিরা নামে। তারপরে নামে সাধারান মানুষ। ৯০,৯৬,২০০৭ আমরা তাই দেখছি। এখন কি হয়? যারা নামবে তাদেরই বোমা মেরে আগুনে পুড়ানো হয়। যুক্তি দিতে পারেন, নামার আগেই পুলিশ ধরে, পিটায়। তাইলে জামায়াত কি করে? ওদেরতো মাথাগুলা সব জেলে, ফাসির আসামী। পরের স্তরের নেতাগুলা বাড়ি ছাড়া ১বছরের উপরে। বিএনপির চাইতে অনেক করুন অবস্হয়া আছে। কিন্তু মাঠে তাদের কর্মিরা জানবাজি রেখে আন্দোলন করতেছে। ৯৬এর জনতার মন্চ, পুলিশ কতবার ভান্গছে, কতবার আবার করা হইছে-- ঐটা জানেন? মতিয়া, সাহারা এদের রাস্তায় ফালাইয়া পুলিশ পিটাইছে- তারছবিও আছে পত্রিকায়। এমন ছবিও পাবেন নাসিম তোফায়েল ইকবালকে পুলিশ বুট দিয়ে পাড়াইতেছে। সোহেল তাজের পান্জাবি ছিরে ফেলছে। পুলিশ সোহেল তাজকে মারতেছে তারপরেও সোহেল তাজ ২ হাত দিয়ে তার কর্মিদের আড়াল করে রাখছে পুলিশের মার যেনো না লাগে তাদের গায়ে। এইগুলা করতে হয় নেতাদের। তারপরে কর্মিরা নামে, জনগন নামে। কিন্তু বিএনপি কি দেখি? কর্মিরা রিজভিকে ঘেরাও করে নিরাপদে সরাইয়া নিতাছে, পুলিসের সাউন্ড গ্রেনেডের আওয়াজের ভয়ে ব্যাটা কর্মিবেস্টিত অবস্হায় রাস্তায় বসে পরে মাথা নিচু করে। এদের পিছনে কে যাবে? তারউপর তরুনদের বড় একটা অংশ খুব ভালো করে জানে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রাজাকার গুলারে ছেড়ে দিবে। কি দরকার ওদের জন্য রাস্তায় নামার
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: চমৎকার কিছু পয়েন্ট
২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: dhakhina batash well written.
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ।
বাংলায় টাইপ করে দিলে আরও ভালো লাগতো
তারপরও ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন
২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৩
কালো যাদু বলেছেন: 5 tarikh er age jeno arbio abhawa jeno na gote, se karone eto bebostha. hasina- khaleda phone alap er age kintu bnp ke sorkar somabesh korte diyeche, kintu 5 tarik er age hefajot sorate sorker ja korte hoyechilo tar punrabitti korte chaini . amra kobe ai 2 dol er khela theke mukti pabo, ta allah vhalo janen.
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সেটাই
২৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৩
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: চমৎকার বাজে বিশ্লেষন আপনার। গুন্ডা বাহিনী দিয়ে প্রতিহত না করলে জনতার ঢল দেখে আপনি অন্ধ হয়ে যেতেন। পুলিশ ছারা আওয়ামী কোন নেতাকে তার এলাকায় যেতে বলেন জনসমর্থন কাকে বলে বোঝা যাবে। কাউকে অবরুদ্ধ রেখে নিজের জনপ্রিয়তা যাচাই করা বলদের কম্ম।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: দেশের প্রধান বিরোধী দল , যার নেত্রী তিনবারের প্রধান মন্ত্রী তার ডাকে নয়া পল্টনে এক হাজার মান্সুহ দাঁড়ানোর কলিজা করতে পারলো না -- আর এখন আমাকে শিখাইতেছেন জনতার ঢল !!
ধন্যবাদ । খোদা হাফেজ
২৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৯
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: রাষ্ট্রযন্ত্রের কাছে কোন শক্তি সহজে টিকে থাকতে পারে না। কেবল শক্তিশালী বিপ্লব আর গণ আন্দোলনের এর মাধ্যমে তা প্রতিহত করা সম্ভব।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সহমত
২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
জেরিফ বলেছেন: অনেক নাটক এখনো বাকী
সময়ের অপেক্ষায় ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: জি , সময় সবকিছুর সমাধান
ধন্যবাদ জেরিফ
২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
কালীদাস বলেছেন: পয়েন্টগুলো ভালই দেখিয়েছেন, ইনডাইরেক্টলি মিডিয়ায় যা এসেছে সেটা ডেমোক্রেসির জন্য কতটা ভাল সময়ই বলবে সেটা। সাধারণ মানুষকে শুধু শুধু হয়রানি করা হয়েছে দুপুর পর্যন্ত, আজকে ভোরেও দেখলাম ক্ষমতাসীনদের চ্যাংড়া ক্যাডারগুলো মোটরসাইকেলে তিনজন করে যাচ্ছে, পেছনের দুইজনের হাতে লাঠি। আর অপোজিশনের মুভমেন্টগুলোর ডিসিশন যে বা যারাই নেক না কেন, খুব বড় ইস্যুগুলোতেও লেজেগোবরে অবস্হা করে ছাড়ছে।
একটা জিনিষ দুই পার্টির কেউই মানতে চায় না। টাকা আর ক্ষমতার লোভে যে তাদের পেটোয়া বাহিনী হিসাবে সিভিলিয়ানরা আসে এটা মানতে চায় না। আর ভোটও যে আমরা বেকুব পাবলিকরা এক পার্টির উপর অতিষ্ট হয়ে আরেক পার্টিকে দেই সেটাও এদের মনে থাকে না আর না হলে বাংলাদেশে জামাত এত সিট পায় কিভাবে ২০০১ সালে?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: চিরন্তনী সত্য -
Democracy is the government of the গদি , by the গদি , for the গদি
২৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ফেবুতে পড়েছিলাম । উনার গাড়ি না আটকালে কি এমন হত? নয়া পল্টনের খালি রাস্তায় একটু ঘুরেটুরে আবার হয়ত বাসায় ফিরে যেতেন!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সেটাই বুরং এখন ঘটনা ভিন্ন দিকে ঘুরে যাচ্ছে । বিরোধী দল নতুন আন্দোলনের ইস্যু পেয়ে যাচ্ছে । তাদের সাথে যোগ হচ্ছে বাইরের কমিউনিটী যারা এতদিন কনফিউশনে ছিল
২৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
ফুেকাকা বলেছেন: বাঙালীরা অনেক বেশী বুদ্ধিমান। এটা মিশর নয় যে, নেতা/ নেত্রী ডাক দিলেন আর ১০০০ লোক নয়াপল্টনে এসে পুলিশের গুলি খেয়ে মরে গেলো।
বাঙালি হুশিয়ার। মরবে, কিন্তু বুঝে মরবে!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: তাদের সেই হুশিয়ারি টেকনিকের কথাই বলা হয়েছে পোস্টে । পোস্ট পড়ে আসুন আরেকবার
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: আপনি মনেহয় বাকশালী কুকুরদের মত শয়তানী কখনও দেখেননি, শয়তানও এদের শয়তানী দেখে ভয় পাবে