![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশিত লেখার স্বর্বস্বত্ব লেখক কতৃক সংরক্ষিত।লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে কোন অংশ হুবহু পুনর্ব্যবহার নিষিদ্ধ।ফেইসবুক : http://www.facebook.com/rafiuzzamansifat
(ক)
১২ টা বেজে ১ মিনিট কিছুক্ষন আগে ঘড়ির কাঁটা নেড়ে বিদায় জানিয়েছে । বহুদূর থেকে থার্টি ফাস্ট নাইট সেলিব্রেশন আওয়াজ ভেসে আসচ্ছে । এক দুইটা ঠুস ঠাস শোনা গেলেও পুলিশ সাইরেন সবকিছু নীরব করে দিয়েছে ।
ইমতিয়াজ সোফায় চুপচাপ বসে । হাতে বেনসন । গতবার এই সময়ে তারা কয়েকজন মিলে ড্রিংক্সের মাধ্যমে থার্টি ফাস্ট নাইট পালন করছিল । আজ নওমহলে তার ফ্ল্যাটের ড্রয়িংরুমে সে অপেক্ষা করছে পাশের রুম থেকে হীরার বের হয়ে আসার । হীরা মেয়ে নিয়ে রুমে ঢুকেছে ।
রাত সাড়ে এগারোটার দিকে হীরা একজন মেয়ে নিয়ে তার বাসায় আসে । মেয়েটি তাদের চেয়ে বয়সে বড় । কতো বড় সেটি বোঝা যাচ্ছে না । তার মুখে হালকা মেকআপ । মুখ গোল । চোখ ছোট । লম্বা চুল খোঁপা করা । মেয়েটির গায়ে শুতির সেলোয়ার কামিজ । গায়ে সোয়েটার বা চাদর কিছু নেই । এই শীতের রাতে বিষয়টা অদ্ভুত ।
হীরা মেয়েটিকে নিয়ে দরজা দিয়ে ভিতরে ঢুকতে ঢুকতে জিজ্ঞাস করলো – সে কোন রুমে যাবে ?
বাবা মা গত সপ্তাহে ইমতিয়াজের বোনের বাসায় গেছে যশোর । বাসা খালি ছিল । ইমতিয়াজ বলল – তোর ইচ্ছা । হীরা মেয়েটিকে ইশারায় ডান পাশের রুমে চলে যেতে বলল । মেয়েটি গটগট করে হেটে রুমে চলে গেল । একটিবারের জন্য ইমতিয়াজের দিকে তাকালো না ।
(খ)
থার্টি ফাস্ট নাইট উৎযাপন করতে আজ সন্ধ্যায় ইমতিয়াজ আর হীরা প্ল্যান করতে বসেছিল । আইডিয়া ছিল গতবারের মতোই তাদের কয়েকজন ক্লাসম্যাটকে ইনভাইট করা হবে । তারপর সবাই একসাথে ড্রিংক্সস করবে । হঠাৎ হীরা বলে উঠেছিল – মেয়ে নিয়া আসবি ?
হীরার কথায় ইমতিয়াজ নড়ে চড়ে বসে ছিল । ড্রিংক্স তারা আগেও করেছে তিন চারবার । চার পাঁচ পেগ গলায় চালান করবার পর মাথা হালকা হালকা লাগে । ঝিম ভাব হয় । শূন্য লাগে । অনুভূতি ভালো । কিন্তু তা দীর্ঘস্থায়ী হয় নয় । যতবার ইমতিয়াজ ড্রিংক্স করেছে ততবার কমোড ভাসিয়ে তার বমি হয়েছে । মজাটাই মাটি । অন্যদিকে মেয়ে সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা তার একেবারে নেই । তার অনেক বন্ধু অনেক অল্প বয়সে হোটেলে যাতায়াত শুরু করলেও সে যায়নি । ইচ্ছে করতো , সাহস হতো না । তার সীমানা ছিল এক ফোল্ডার নীল ছবিতে আবদ্ধ । আজ হীরার প্রস্তাব শুনে তার মনে হচ্ছে – নারী দেহের স্বাদ সে পেতে চায় । তীব্র ভাবে পেতে চায় । তাই হীরা যখন নিজ থেকে অফার করেছিল ইমতিয়াজ সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় নি । গলায় জমে থাকা কফ গিলে বলেছিল
- ব্যবস্থা করো ।
বাসায় মেয়ে আসার পর ইমতিয়াজ খুব সম্ভবত ভয় পেয়েছিল । তাই হীরা যখন বলল – যা প্রথম শট তুই দিয়ে আয় । সে আগ্রহ দেখায় নি । হীরাকে জোর করে পাঠালো । অজুহাত দিল – তুই অভিজ্ঞ । তুই বরং আগে যা ।
তারপর প্রায় আধা ঘণ্টা হতে চলল । হীরা দরজা খুলছে না । আধা ঘণ্টা যাবৎ করছে কি ! ইমতিয়াজ অস্বস্তি অনুভব করছে । বাসায় মেয়ে এসেছে তার জন্য নয় । মেয়ে এসেছে এই কথা কেউ জানবে না । তাই ধরা পড়বার চান্স নেই । সে ভয় পাচ্ছে কারণ সে কতক্ষন মেয়েটির সামনে নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারবে সেটি চিন্তা করে । মাস্টারবেশনের অভিজ্ঞতা থেকে তার মন বলছে সে বড়জোর মিনিট পাচেকের মতো টিকিতে পারবে । এর বেশি সম্ভব না । আর যদি তাই হয় তবে অচেনা এই মেয়েটির সামনে সে বড় লজ্জায় পড়ে যাবে । এই লজ্জার কথা জানবে না কেউ । জানবে কেবল মেয়েটি । ইমতিয়াজের জীবনে আসা প্রথম এই মেয়ে জানবে ইমতিয়াজ নামের একজন তরুনের কথা সে পাঁচ মিনিটের মাথায় ভেঙে চুরমার হয়ে যায় ।
ইমতিয়াজ আরেকটি সিগারেট জ্বালাবে এমন সময় হীরা রুম থেকে বের হয়ে আসলো । তার গা খালি । এই শীতেও কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম । এসেই সে ইমতিয়াজের হাত থেকে ছো মেরে সিগারেট নিয়ে বলল – যা , তোর টার্ন ।
(গ)
ইমতিয়াজ পাশের রুমে ঢুকলো । সত্য কথা বলতে তার ভিতরে প্রথম যৌন মিলন নিয়ে কোন ধরনের এক্সসাইটমেন্ট কাজ করছে না । তার ভিতরে ভয় কাজ করছে । এই ভয় সে কতক্ষন নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারবে সে হিসেবের ! হীরা ছত্রিশ মিনিট আঠারো সেকেন্ড রুমে ছিল । ইমতিয়াজ স্টপ ওয়াচে কাউন্ট করেছে । নিজে রুমের ঢুকার আগে সে স্টপ ওয়াচ রিসেট করে নিয়েছে । ইমতিয়াজ কতক্ষন পারবে ?
--আপনি কি দরজা খোলা রেখে কাজ করবেন ? চাইলে করতে পারেন । আমার আপত্তি নেই । মেয়েটির গলার স্বর ভরাট । স্কুলের টিচারদের মতো ।
পাশের রুমের হীরা ছাড়া বাসায় কেউ নেই । হীরা অবশ্যই এই রুমে আসবে না । তারপরও ইমতিয়াজ দরজা লক করলো ।
মেয়েটি গায়ে পাতলা একটা ওড়না ছাড়া আর কিছু নেই । সে বিছানার কিনারায় পা দুলিয়ে বসেছে । প্রথম দেখায় মনে হয়েছিল মেয়েটির মুখ গোল , চোখ ছোট । এখন উলটো মনে হচ্ছে । মেয়েটির মুখ এখন বেশ লম্বা লাগছে । থুতনিতে ভাঁজ । ওইটা কি তিল দেখা যায় ? তাই তো । মেয়েটির চোখ যথেষ্ট বড় । সে তার বড় বড় চোখে ইমতিয়াজকে দেখছে ।
--ইচ্ছে করলে আপনি বিছানায় বসতে পারেন । বিছানায় এখনো অনেক জায়গা । মেয়েটি হেঁয়ালির সূরে বলল ।
মেয়েটি কি তার নার্ভাসনেস ধরে ফেলছে ? ধরতে দেয়া যাবে না । ইমতিয়াজকে যথেষ্ট কনফিডেন্সের সাথে বর্তমান পরিস্থিতি ডিল করতে হবে । এমনটাই নিয়ম । তা নাহলে এইসব মেয়ে মাথায় চড়ে বসে । এরা নাকি বানরের মতো । উকুন খায় না । ঘিলু খায় । বন্ধুরা বলেছিল ।
কিছুটা দূরত্ব রেখে ইমতিয়াজ বিছানায় বসলো । সে ঘড়ি দেখলো । ঘরে ঢুকার পর এই পর্যন্ত এক মিনিট চার সেকেন্ড অতিবাহিত হয়েছে ।
--আপনার কাছে তো প্ল্যাস্টিক আছে , তাই না
মানে ? মানে প্রশ্ন করেই ইমতিয়াজ চুপ করে গেল । সে প্ল্যাস্টিক মানে বুঝতে পেরেছে এবং তার কাছে প্ল্যাস্টিক নেই । ইমতিয়াজের হাত কামড়াতে ইচ্ছে হচ্ছে । এই জিনিসটা তার আগে মেনেজ করে রাখা উচিৎ ছিল । নিশ্চয়ই হীরার কাছে আছে । সে উঠে আনতে যাবে এমন সময় মেয়েটি তাচ্ছিল্য করে বলল – বসে থাকুন । আমার ব্যাগে আছে । ব্যাগটা টি-টেবিল থেকে দিন ।
মেয়েটি তার ব্যাগ থেকে একটি প্যাকেট বের করে হাতে রাখলো । ইমতিয়াজ আড় চোখে ঘড়িতে দেখছে – এক মিনিট সাতচল্লিশ পাড় হয়েছে ! ইমতিয়াজের বুক ধড়ফড় করছে । আর কিছুক্ষনের মধ্যেই শুরু হবে । যার কথা সে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে ভেবেছে , রোমন্থন করেছে অজানা আবেগ । উচ্ছ্বসিত হয়েছে নিজের শৌর্য বীর্যের মহাজাগতিক কল্পনায় । অথচ এই মুহূর্তে ইমতিয়াজ স্পষ্ট বুঝতে পারছে সে এতোটা দিন যা ভেবেছে সে তা নয় । নিজেকে নিয়ে তার যে উচ্চাশা ছিল তা নিন্তান্তই ছেলে মানুষের । বাস্তবতা বিবর্জিত । সে টিকিতে রাখতে পারবে না মেয়েটির কাছে ।সে স্পষ্ট বুঝতে পারছে খুব স্বল্পতম সময়ে ইমতিয়াজ ভেঙে যাবে । চুরমাড় হয়ে যাবে তার পৌরুষত্বের কাল্পনিক বাহাদুরি । অচেনা মেয়েটির ক্ষনিক আঘাতেই খসে পড়বে ইমতিয়াজের একান্ত ব্যাক্তিগত অহংকার !
হয়তো ইমতিয়াজকে রেকর্ড পরিমান স্বল্প সময়ে চুরমাড় করে মেয়েটি নিজের ভিতর জয়ের উন্মাদ হাসিতে হেসে উঠবে । তখন কি তার ঠোঁটের কোনে করুণা থাকবে ? থাকবে হয়তো । সেই সময় করুণা তাচ্ছিল্য আর বিজয়ের উন্মাদনাই তো স্বাভাবিক ! বন্ধুদের আড্ডায় চরম রসিকতায় সে গল্প করবে এক ভগ্ন তরুনের কথা যে রেকর্ড পরিমান স্বল্প সময়ে গলে যেতে পারে । কি লজ্জা !
ইমতিয়াজ যতো ভাবছে তত সে কুঁকড়ে যাচ্ছে নিজের ভিতর । তার ভয় তার আঙ্গুলে জানান দিচ্ছে । তাই একটি সিগারেট ছয় বারের চেষ্টাতেও সে জ্বালাতে ব্যর্থ হল । ইমতিয়াজের অসহায় লাগছে । থার্টি ফাস্ট নাইটের উৎসব তার গলার বাস্পে অসহায়ত্বের বোবা কান্না হয়ে জমছে । পালাবার পথ নেই । লড়ো এবং হেরে যাও ।
--আপনাকে একটি কথা বলবো ?
ইমতিয়াজ শুনতে পেলো বহু দূর থেকে একটি মেয়েলি আওয়াজ । খুব আপন লাগছে আওয়াজটি । সে ঘাড় ফিরিয়ে দেখলো লম্বাটে মুখ আর বড় চোখের মেয়েটি ইমতিয়াজের কাছে এগিয়ে আসচ্ছে ।
ইমতিয়াজ উত্তর না দিয়ে তাকিয়ে রইল । মেয়েটি সন্তর্পণে ইমতিয়াজের কাছে আসে । বেডের পাশের সুইচ টিপে লাইট বন্ধ করে । ইমতিয়াজ তার কাঁধে মেয়েটির গরম নিঃশ্বাসের স্পর্শ পাচ্ছে । নাকে পাচ্ছে অচেনা কোন পারফিউমের সুবাস । মিষ্টি সেই ঘ্রাণ । বকুল ফুলের । সে বুঝতে পারছে মেয়েটি তার হাত ধরেছে । সে হাত থেকে ইমতিয়াজের ঘড়ি খুলে নিচ্ছে । ইমতিয়াজের হাতঘড়ি খুলে মেয়েটি ঘরের কোনায় ছুঁড়ে দিল । নীরব রাতে ঘড়িটির ওয়াড্রবের কোনায় ধাক্কা লাগার শব্দ ইমতিয়াজ যেন স্পষ্ট শুনতে পারলো । খট !
ঘরের লাইট বন্ধ । রাস্তার ল্যাম্পপোস্টের হলুদ আলো চোরা পথে রুমে এসে পড়ছে । সে আলোতে ইমতিয়াজের কাছে মেয়েটিকে অলীক মনে হয় । লম্বা মুখ আর বড় চোখের মেয়েটি ক্রমশ ইমতিয়াজের কাছে গোল মুখ আর ছোট চোখের খুব কাছের একজন মানুষ মনে হচ্ছে ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ডিরেক্ট ভোদাই কইয়া দিলেন !
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩০
সকাল রয় বলেছেন: onnorokm altar golpo. khub valor laglo
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল রয়
নববর্ষের শুভেচ্ছা
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:২৭
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: মুখ আর চোখ চোখের খুব কাছের একজন মানুষ মনে হচ্ছে
এইখানে কি ছোট চোখের হবে ??
গল্পে ভালো লাগা +
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১০
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ছোট চোখ হবে , সংশোধন করে দিচ্ছি
অনেক ধন্যবাদ , নতুন বছরের শুভেচ্ছা
৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:০২
তাসজিদ বলেছেন: একটু বেশি ১৮+ হয়ে গেল না।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: তাই কি ? হবে হয়তো
কিছু অনুভূতির গল্প বলার চেষ্টা , ইমতিয়াজের গল্প ।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ১৮++ :#>
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন:
( গল্প কেমন লাগলো মামুন ভাই )
নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা জানবেন
৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
নিজাম বলেছেন: এটা কী সত্যি? সত্যি হলে এমনটি হওয়াই স্বাভাবিক। আর গল্প হলে আপনার লিখনী ক্ষমতার প্রশংসা করতে হবে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এইটা আগাগোড়া একটি গল্প , ইমতিয়াজের গল্প
িনজ+আম , অনেক ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা
৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
অনিকেত রহমান বলেছেন: প্রচুর আগ্রহ,তীক্ষ্ণ দৃষ্টি,ও টানটান উত্তেজনার ভিতর দিয়ে একটানে গল্পটি পড়ে শেষ করলাম।। :#> :#>
ভালো লেগেছে।। জীবন্ত ভাব ফুটে উঠেছে।।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ , অনিকেত রহমান
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন
৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অণুগল্প-যৌনাবেগ সিরিজটা লিখতে গিয়ে আপনি এখন অন্য গল্পেও সেই ফরম্যাট থেকে বের হতে পারছেন না। আপনার গল্প পড়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি ধীরে ধীরে। আমার পরামর্শ, আপনি ঐ সিরিজটা লেখা বন্ধ করুন।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হামা ভাই , আপনার সাজেশন আমি গুরুত্বের সাথে গ্রহন করলাম । আমার আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে এই বিষয়ে ।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন হামা ভাই
৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্প ভাল হইছে
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৫৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমার অনেক ধন্যবাদ জানবেন , আমি তুমি আমরা
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:২১
লিখেছেন বলেছেন: মন্তব্য ভালই হইয়াছে , তবে বাক্য বিন্যাসে দুর্বলতা পরিলক্ষিত হইয়াছে। যাহা হোক, পরিশ্রম করিলে এই ত্রুটি গুলি কাটিতে পারিবেন বলিয়াই আমার বিশ্বাস । রসের উপাদান যথেষ্ট ছিল যাহা পাঠকদের চিত্ত উৎফুল্ল করিয়াছে তাহাতে বিন্দমাত্র সন্দেহ নাই। বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ মুজতবা আলি পরবর্তী ওই ঘরানার লেখকদের চাহিদা মিটাইতে বিশেষ সচেষ্ট থাকিবেন এই প্রত্যাশায় ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৮
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: লিখেছেন , আপনি লিখিত আকারে আমায় যাহা বলেছেন তাহা আমার ভালো লাগিছে । গঠনমূলক মন্তব্য সর্বদা আশার সঞ্চার ঘটাইয়া থাকে ।
আপনাকে ধন্যবাদ । নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিবেন
১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পড়লাম। লেখকের সব টাইপড লেখা লেখারই অভিজ্ঞতা থাকা দরকার, তবে ক্রমাগত এক বিষয়ে লেখা ঠিক না। আগেও বলেছিলাম। হামার কমেন্টে প্লাস।
মেয়ে মানুষ বানরের মতো । উকুন খায় না । ঘিলু খায় ।---
এই তথ্য কেমনে পাইলা , বন্ধুদের শোনা কথার কোণা নাই
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হা হা হা হা
ধন্যবাদ অপর্ণা আপু
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮
দূষ্ট বালক বলেছেন: ভোদাই ইমতিয়াজ, ব্যাটা আসলেই ভোদাই