নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.facebook.com/rafiuzzamansifat

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত

প্রকাশিত লেখার স্বর্বস্বত্ব লেখক কতৃক সংরক্ষিত।লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে কোন অংশ হুবহু পুনর্ব্যবহার নিষিদ্ধ।ফেইসবুক : http://www.facebook.com/rafiuzzamansifat

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাবাং - ঢালিউডে আবারো অশ্লীলতার নব সূচনা

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৮





হায় হায় , আমার কনিষ্ঠ ভ্রাতার দম আটকাইয়া গিয়াছে ! সে বডি কেচকি মাছের ন্যায় বাঁকাইয়া হাত পা ছুড়িয়া বাতাস খাইবার লাগিয়া হাসফাঁশ করিতেছে !

ক্ষানিক আগেও আমি আর আমার এলাকার ছোট ভ্রাতা মিলমিশ করিয়া গণনাযন্ত্রে ফিফা চৌদ্দ খেলিতেছিলাম । খেলার অর্ধসময়ের মধ্যেই আমি তিনখানা গোল হজম করিয়া নিম্নবেগের চাপ বৃদ্ধির অজুহাতে ধুম্রপান করিতে বাহিরে গমন করিলাম । জলন্ত শলাকা ধুমায় উড়াইয়া মহাসুখে শিষ বাজাইতে বাজাইতে যখন কক্ষে প্রবেশ করিয়া তৎক্ষণাৎ অবলোকন করিলাম কনিষ্ঠ ভ্রাতা বিছানায় চিৎপটাং অবস্থায় মুখখানা হা অবস্থায় বিকৃত করিয়া পেট খামচাইয়া বাতাস গ্রহনের লাগি প্রাণপণ চেষ্টা করিতেছে ।



কনিষ্ঠ ভ্রাতার এরুপ দমবন্ধ মতিবেগ পর্যবেক্ষণ করিয়া আমি চিপসের প্যাকেট খরিদ করিতে ( চিপসের প্যাকেটে বাতাস থাকে ) নীচে তাকুলদার মামার দোকানে ছুটিয়া যখন দৌড় লাগাইতে উদ্যত হইব বলিয়া মনস্থির করিলাম – ঠিক সেই মুহূর্তে ভ্রাতা চিউ চিউ সূরে কোন মতে কহিল - ওহে গুরু- এইডা কি দেখলাম ! হা হা হা হু হু হু হি হি হি ।



চিপস খরিদের নিশায় মত্ত আমি ( ভ্রাতাকে বাতাস গিলাইবার পর প্যাকাটের তলায় পড়িয়া থাকা গুটি কয়েক চিপস আমি ভক্ষন করিতাম , এই ছিল আশা ) বুঝিতে পারিলাম ভ্রাতা এতক্ষন যাবৎ উৎকট হাসি হাসিতেছিল । আমি শঙ্কিত হইয়া ভাবিলাম কোন মানব সন্তানের হাসি এরুপ ভীতিকর কিভাবে হয় যাহা অন্য কোন মানব দেখিলে ভাবিয়া লইবে উহার শ্বাসকষ্ট হইতাছে ! দরকার চিপস !



রাগান্বিত আমি যখন কষে ভ্রাতার পাছা বরাবর লাথি কষাইতে যাইব সেই মুহূর্তে ভ্রাতা বহু কষ্টে তাহার মিডল ফিঙ্গার গণনাযন্ত্র বরাবর ইঙ্গিত করিয়া আবারো শ্বাসকষ্টে কষ্ট পাইতে লাগিল । আমি দেখিলাম গণনাযন্ত্র ইউটিউব নামক জায়গায় আবদ্ধ এবং সেখানে ৫ মিনিট ২২ সেকেন্ডের একখানা ভিডিও চলিতেছে । ভ্রাতার ক্রমাগত মিডল ফিঙ্গারের উস্কানিতে কৌতূহলী হইয়া আমি পুনরায় চালনা করিলাম সেই ভিডিও এবং আমার মুখ ফস্কাইয়া বাহির হইয়া আসিল – ওয়াট দ্যা ফাক ইজ দিস !



গণনাযন্ত্রের ১৪ ইঞ্চি পর্দায় তখন ভাসিতেছে ২০১৪ ইংরেজি সনে ঢালিউডে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ‘দাবাং ‘ এর ভুঁড়ি ফোলানো , কুতকুতি জাগানো , হাস্যরস প্রদায়নকারী ট্রেইলার ।



দাবাং নাম শুনিয়া যেসব পাঠক ফিচিক করিয়া হাসি মারিয়া ভাবিতেছেন - ব্যাটা হিন্দি মুভিরে বাংলা মুভি বলে , বলিউড ঢালিউডের মানেই জানে না । বোকা কোথাকার ! ’ তাদের উদ্দেশ্যে আমার উক্তি – মুরুব্বি আপনে বড্ড দুর্বল থেকে যান ।

আজ সারা দেশে মুক্তি পাচ্ছে দাবাং !



জি হ্যাঁ । হিন্দি দাবাং এখন বাংলাদেশের সত্তরখানা (!! ) প্রেক্ষাগৃহে স্থান করিয়া লইয়াছেন । ( কেবল মাত্র নামখানা )



রোসো রোসো , যারা ভাবছেন – ঈ , সোনাক্ষি সিনহার চর্বি আমি আগেই দেখছি , নতুন আর কি “ তাহাদের জন্য রয়েছে লুলামি সারপ্রাইজ ! হিন্দি দাবাং এ আপনি একজন নারীর চর্বি দেখিয়াছেন কিন্তু হলিউড স্টাইলের ডাইরেক্টর ( ট্রেইলারে ঠিক এই উপমাই গর্বের সহিত উল্লেখিত ) আজাদ খান বাংলাদেশী দাবাং এ আপনার জন্য ছয় ছয়খানা ঢুাউশ সাইজের থলথলে ভাঁজ করা পেটের চর্বিযুক্ত মহিলা ওরফে নায়িকার সু-ব্যাবস্থা করিয়াছে ।





ট্রেইলারের দর্শনের প্রথমেই আপনার ভিতরে দৃঢ় বিশ্বাস জন্ম লইবে - ইহা চলচ্চিত্র নয় , ইহা কোন সস্তা সার্কাস পার্টির প্রমো ; যেখানে সার্কাসের ভাঁড়দের বিভিন্ন ট্যাগ লাইনে ট্যাগান্নিত করা হচ্ছে ! উদাহরন দিচ্ছি -



ট্রেইলারে ধুমধাড়াক্কা আমেজে দাবাং ফুটাইয়া ঘোষণা করা হয়



আংরি ইয়াং স্টার হিরো টাগ্যান্নিত জায়েদ খান

-- অথচ নায়ক সাবকে দেখে আপনার মনে হইবে ৯-৫ অফিস করা তিন বাচ্চার বাপ নিরীহ কোন ব্যাংকের একাউন্টেন্ট

ড্রিম গার্ল টাগ্যান্নিত বিন্দিয়া

-- মাশ আল্লাহ্‌ - এই খালাম্মা স্বাস্থ্যে যেন মোটা হবার বড়ি খাওয়া গুতুমগাতুম গাভী । উনি একবার চিৎকার করিয়া নায়ক বাবাজীকে ডাক মেরেছিলেন – বিশ্বাস করেন খালাম্মার গলার দুই হাত ভিতরের আলজিব পর্যন্ত দেখা গেছে !



চঞ্চলা নায়িকা টাগ্যান্নিত রাভিনা বৃষ্টি

-- ইনাকে চলচ্চিত্রে সাইন করানোই হইছে বৃষ্টিতে ভিজিয়া লুলামি করিবার লাগিয়া ।



মেট্রাশ ইস্টাইল ডায়নামিক হিরো টাগ্যান্নিত লিটন হাশমি

-- ইনি আভুবাচ্চা চলচ্চিত্রের দ্বিতীয় প্রধান নায়ক । ইনি দেখতে রেল ষ্টেশনে প্যাঁচরা চুলকানি মলম বিক্রেতাদের ন্যায় । সত্য বলিতেছি । ইনি যদি নায়ক হইতে পারেন তবে সকল প্যাঁচরা চুলকানি মলম বিক্রেতারাও পারিবেন । আপনারা অতিসত্তর এফডিসিতে যোগাযোগের করুন ।



ভারসেটাইল এক্ট্রেস টাগ্যান্নিত ঝুমকা

-- উনি হাটার আগে উনার ভুঁড়ি আগে হাঁটে । সে হিসেবে উনি অবশ্যই ভারসেটাইল



এক্সট্রা অরডিনারি ভিলেন টাগ্যান্নিত ডিজে সোহেল

--ইয়ে ইনি এক্সট্রা অরডিনারি কেন ? উনার কি বিচি তিন খানা ?



নিউ জেনারেশন আইটেম গার্ল টাগ্যান্নিত বিপাশা

--এই বিপাশা সেই বিপাশা ( হায়াত ) নয় , এই বিপাশা আপনার যৌনতায় সুড়সুড়ি প্রদায়ক বিপাশা যার কাজ বিভিন্নি উদ্ভট অঙ্গভঙ্গি করিয়া যৌনতায় গুঁতা মারা ।



এবং অলরাউন্ডার অমিত হাসান

আশ্চর্য উনি অলরাউন্ডার অথচ ট্রেইলারের কোথাও উনাকে ক্রিকেট বল ব্যাট হাঁটে দেখি নাই





দাবাং চলচ্চিত্র মূলত কি -



** ট্রেইলারের দেখিয়া নিঃসন্দেহে বলিয়া দেয়া সম্ভব – ঢালিউডের দাবাং একখানা অসুস্থ লুলামি ভিত্তিক চলচ্চিত্র ।



চলচ্চিত্রে যে কয়টি সংগীত সংযোজন করা হইয়াছে তাহাদের প্রত্যেকখানা অতিমাত্রায় নায়িকা নামক একদল ময়দার বস্তার অশ্লীল দেহ প্রদর্শন । আপনি মাঝে মধ্যে বিভ্রান্ত হইয়া যাইবেন চার নায়িকার কে কার চেয়ে বেশি লুলামি করিয়াছে । আমি নিশ্চিত আপনি কোন একজনকে সর্বোচ্চ লুল ময়দার বস্তা হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করিতে পারিবেন না । ডিরেক্টরের নির্দেশে উনারা একে অন্যের চেয়ে ময়দা প্রদর্শনে এগিয়ে । লুলামির এক পর্যায়ে অর্থাৎ ট্রেইলারের ৩ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডে এক বস্তার বুকের দুই অংশে সরাসরি ঘুষানির দৃশ্য দেখানো হয় !!







**ঢালিউডের দাবাং একখানা ইন্টারন্যাশনাল চলচ্চিত্র



চলচ্চিত্র নাম দাবাং যাহা বলিউড চলচ্চিত্র ‘ দাবাং ‘ এর ডিরেক্ট কপি পেস্ট ।

হিন্দি শব্দ দাবাং যার অর্থ ভয়হীন বা এমন একজন মানুষ যিনি সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করিয়া থাকনে । ঢালিউড ‘ দাবাং ‘ চলচ্চিত্রের ডাইরেক্টর বাংলা নাম পছন্দ করেন না । তিনি হিন্দিতে বিশ্বাসী । উনার সত্ত্বায় জয়তু ভারতমাতা । তাই একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের নাম তিনি হিন্দি রাখিতে মোটেও দ্বিধা করেন নাই ।



কেবল চলচ্চিত্রের নামেই ডাইরেক্টর সাহেবের ভারত প্রীতি রথ হয়নি । উনি উনার ‘ দাবাং ‘ ( ঢালিউড ) এ হুবহু বলিউড চলচ্চিত্রের কিছু দর্শক প্রিয় গানের হুবহু কপি পেস্ট করিয়াছেন ।



আগেই বলিয়াছি ট্রেইলারে ডাইরেক্টর সাবকে পরিচয় করিয়া দেয়া হইয়াছে হলিউড স্টাইলের ডাইরেক্টর হিসেবে । অর্থাৎ এই দেশে ঢালিউড স্টাইলের ডাইরেক্টরদের পাত্তা দেয়া হয় না । নামের আগে ঢালিউড স্টাইলের ডাইরেক্টর ট্যাগ মানে আপনি খ্যাঁত চাষা । আপনাকে দিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ সম্ভব নয় । অথচ আমরা চলচ্চিত্র নির্মাণ করি ঢালিউডে । তারমানে আমরা যার আলো বাতাস খেয়ে বড় হচ্চি তার নামে পরিচিত হইতে লজ্জা অনুভব করি । সাব্বাস বেটা কুকুরের বাচ্চা !



( নিজের পরিচয় দিতে লজ্জা পাওয়ার এমন সস্তা মেন্টালিটি নিয়ে কোন দিন দেশীয় চলচ্চিত্রের উন্নয়ন সম্ভব কিনা আমার জানা নেই )



শুধু তাই নয় । চলচ্চিত্রে অলরাউন্ডার অমিত হাসানের ( যিনি ভিলেন এর ভুমিকায় রুপ দান করিয়াছেন ) নাম হিটলার !



ভাইরে ভাই – নকল করিতে করিতে সরাসরি জার্মানি ! ইউনিক ! কয়জন পারে এমন দুর্বোধ্য চিন্তা করিতে ! ভিলেনের নাম হিটলার ।

[ এই সুযোগে হিটলার বিষয়ক একখানা মজার ভিডিও দেখে ফেলুন]





তাই সিদ্ধান্তে আসা যায় দাবাং একটি সার্থক ইন্টারন্যাশনাল চলচ্চিত্র ।



** ‘ দাবাং ‘ ( ঢালিউড ) একটি সফল চুরি চামারি ভিত্তিক চলচ্চিত্র ।



চোর জাতি এই ছবি থেকে চুরি বিদ্যার ইউনিক কোর্স সম্পন্ন করিতে পারিবে বলিয়া আমি বিশ্বাস করি ।

প্রথমে চলচ্চিত্রের নামখানা তো দিনে দুপুরে চুরি হয়েছেই । এইবার চুরি হয়েছে ‘ দাবাং ‘ ( ঢালিউড ) সংগীত ।



উদাহরণ -

‘ দাবাং ‘ ( ঢালিউড ) একমাত্র আইটেম সং – “ পরী বলে কাছে পেতে চায় আমাকে , জানে না তো পরীরও মন কার আশায় থাকে” গানখানার সূর সংগীত বলিউড চলচ্চিত্র রোউডি রাঠরের ‘ চিকনি কোমর পে তেরি মেরা দিল ফিসাল গেয়া ‘ গানের হুবহু কপি পেস্ট

( বলিউডের এই গান আবার কোথা হতে চুরি করা তাহা আমি জানি না )



‘ দাবাং ‘ ( ঢালিউড ) এর ও প্রিয় তুমি দাও না গো ... গানটি সূর সংগীত কথা বলিউড চলচ্চিত্র ‘ ডার্টি পিকচার ‘ ‘ উঁ লা লা উঁ লা লা ‘ গানের হুবহু নকল ।



ডাইরেক্ট সাহেব কেবলি হিন্দি গান নকল করিয়াছেন তা নয় । নির্লজ্জের ন্যায় তিনি বাংলাদেশের সাকিব খানের "ফুল এন্ড ফাইনাল " চলচ্চিত্রের একটা গানের সুরের হুবুহু মেরে দিয়েছেন ।



বলিউড এবং ঢালিউড অর্থাৎ সকল দিক হতে সংগীত কপি পেস্ট করিবার মাধ্যমে ‘ দাবাং ‘ ( ঢালিউড ) চলচ্চিত্র চুরি জগতে একটি প্রসিদ্ধ স্থান দখল করিতে পারিবে বলিয়া আমি আশা প্রকাশ করিলাম । ব্রাভো ।



দাবাং ডায়ালগ -



৫ মিনিট ২২ সেকেন্ডের ট্রেইলারে কয়েকখানা ঐতিহাসিক ডায়ালগ তুলি ধরিবার লোভ সামলাইতে পারিতেছি না



ইলিয়াস কোবরা আর হিটলার নামধারী অমিত হাসান একে অন্যকে থ্রেট মারে এইভাবে –

তুই মরে গেলে আমি ডন আর আমি মরে গেলে তুই ডন

এই পাঞ্চ মাইরাই ইলিয়াস কোবরা অমিত হাসানের কপালে আস্তে লাথি মারে ।


( হাসিবো নাকি কাঁদিব । প্রথমে মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং এর ভিত্তিতে এক ভিলেন আরেক ভিলেনকে থ্রেট দেয় যেন তারা প্রাইমারী স্কুলের টিফিন চোর --- আজ আমি দুইটা বনরুটি বেশি চুরি করবো , কাল তুই করিস । ঠিক আছে ? )



আজাদ .।. নো

( আজাদ নায়কের নাম । আবার ডিরেক্টর সাহেবের নাম । উনি চালাকি করে নিজের নাম নায়কের নামে ঢুকাইয়া দিয়াছেন । সম্পূর্ণ ভিডিওতে এই ' আজাদ ' নাম শুনতে শুনতে আপনি বিরক্ত হইয়া হারপিক খাইলে কতৃপক্ষ দায়ী নয় )



তিন বাচ্চার বাপ ব্যাংকের কোন নিরীহ একাউন্টের মতো নায়ক জায়েদ খানের ডায়ালগ --

- আমি ভূমিকম্পের মতো শত্রুর পায়ের নীচের মাটিতে ফাটল ধরিয়ে দিব

( এই ডায়ালগের সাথে মিল রেখে দেখান হয় ১১২ সিসি বাইকের চাক্কা পাক্কায় ঘষা খাইতেছে )



আমি দাবাং এর মতো জলে উঠে শত্রুকে পুরিয়ে মারবো -

( এই ডায়ালগের সাথে মিল রেখে দেখান একখানা জন বিহীন গরু ছাগল চড়ানো মাঠে ফুড়ুৎ করিয়া ম্যাচের কাঠির মতো আগ্নি জ্বলিয়া উঠে )



আজাদ যা বলে তাই করে । আজাদ আজাদ আজাদ ।

( নায়ক খোদ এই ডায়ালগ প্রদান করে আর নায়কের সখারা ডায়ালগ ডেলেভারি শুনে মিটিমিটি হাসে )



পুলিশের একদল ঊর্ধ্বতন অফিসার মাম পানির বোতল সামনে রেখে জরুরী মিটিং এ ডায়ালগ বাজী করে -

– আইনের হাত অপরাধীর চেয়ে অনেক অনেক বেশি লম্বা

( যিনি ডায়ালগ প্রদান করেন উনি আঙ্গুলের ডগায় কলম বাজাইয়া সরাসরি ক্যামেরার দিকে তাকাইয়া থাকেন । পুলিশের অভিনয় করতাছে তো কি হইছে জিন্দিগিতে একবার মনে হয় চান্স হইছে ক্যামেরায় চেহারা দেখাইবার । সো ফলস লুক হইলেও ডায়ালগ দিতে হবে ক্যামেরার দিকে তাকাইয়া )



আজাদ ...( ইকো )

( তৃতীয় সাইড নায়িকা হাক দেয় । কারণ নাই । চলচ্চিত্রে এমনিতে আজাদ নাম বারংবার ডাকের মাধ্যমে স্মরণ করা হয় )



নায়ক আজাদ ( জায়েদ খান ) কানে দুল পড়ে নকিয়া ফুন হাঁতে ভিলেনকে ধমক দিয়া বলে --

তোর সম্রাজ্য ধ্বংস করে দিব

( এই ডায়ালগের সাথে সাথে দ্বিতীয় সাইড নায়িকার বগল দেখান হয় ! বুঝিলাম না সম্রাজ্য ধ্বংসের সাথে নায়িকার বগলের সম্পর্ক কি ! )



আজাদ !

(এইবার ভিলেন সিল্কের পাকিস্তানী কর্তা পায়জামা পরিহিত অবস্থায় আবার হাক দেয় )



পরিশিষ্ট -





কনিষ্ঠ ভ্রাতা হাসতে হাসতে ঘুমাইয়া পরিয়াছে । তবে ঘুমাইবার আগে সে কিছু কথা বলিয়া গেছে । তার সাথে সূর মিলাইয়া পরিশেষে দু খানা কথাই বলা যায় –



এক - এই চলচ্চিত্র যে প্রেক্ষাগৃহে টিকিট কেটে দেখবে তাহার মুখে পচা ডিম নিক্ষেপের ব্যবস্থা করা হউক ।



দুই – এই চলচ্চিত্র কিভাবে সেন্সর বোর্ড হতে মুক্তি পায় সেটা একটা বিস্ময় । যেহেতু এই মুভি সেন্সর পাড় হয়ে আজ সারা দেশে মুক্তি পেয়েছে সেহেতু নির্দ্বিধায় – আমাদের বর্তমান এফডিসির সেন্সর বোর্ড কর্মকর্তাদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায় ।



যেই মুহূর্তে আমরা সুস্থ ধারার মান সম্মত ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণের পথে ধাবিত হচ্ছি ” অগ্নি ( মুভি ট্রেইলার ) “ কিংবা ’ গ্যাংস্টার রিটার্ন ( মুভি ট্রেইলার ) ‘ এর মতো আশাজাগানিয়া চলচ্চিত্রের ট্রেইলার দেখে বিশ্বাস করতে শুরু করিতেছি মেধাবী নির্মাতাদের উন্নত ঢালিউড বিনির্মাণের সেই মুহূর্তে ‘ দাবাং চলচ্চিত্র দেশের ৭০ টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দেশীয় চলচ্চিত্রের জন্য সুস্পষ্ট হুমকি স্বরূপ ।



আমরা অশ্লীল অন্ধকারের চলচ্চিত্রের যুগ পেরিয়ে এসেছি সেখানে পুনরায় প্রবেশ করতে চাই না ।



তাই সময় এখন ‘ দাবাং ‘ এর মতো সস্তা নিম্নমানের নকল অশ্লীল চলচ্চিত্রকে জোর গলায় “ না “ বলার ।



সস্তা নকল অশ্লীল চলচ্চিত্রকে বয়কট করুন ।



বিশেষ সংযুক্তি - ( ১৬ প্লাস )



দাবাং চলচ্চিত্রের ট্রেইলার

মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৭

সাইলেন্স বলেছেন: হাসত হাসতে শেষ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমি কিন্তু সিরিয়াস । হুম

;)

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: কি আর কমু এ বদ গুলারে।আমাদের দেশের চলচিত্ররে এখন ছলছিত্র বানায় ফেলছে নষ্টামি, কপি-পেস্ট দিয়া।এগুলান রে ব্যান করার কুনু ওয়ে নাই।আর সরকারের কথা কইয়েন না, সারাদিন জনগণরে তো মিছা আশ্বাস দিয়ে ভ্যান ভ্যান করে।ছপি দেখার টাইম আছে নাকি ওনাদের কাছে।

খালি লাল লীল দেখে আর কি :#> :!> :!> :#> :#>

আর লায়িকা তো না যে আটার বস্তা। আর লায়ক মিয়া তো সাকিবের ক্লোন পিস। লিপিস্টিক মিয়া :#)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ট্রেইলার দেখে আমি হতভম্ব !! এই মুভি সেন্সর ছাড় কিভাবে পায় ?

সেন্সর বোর্ডের সামনে মুত্র বিসর্জন ঘোষণা করা হোক

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: B-) B-) X(( X((

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: রাগ কইরেন না ভাই , আমরা বন্ধু মানুষ :)

সেন্সর বোর্ডের সামনে মুত্র বিসর্জন ঘোষণা করা হোক

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: হাস্যকর! আর সেই আমলের অশ্লীলতার কাছে এটা কিছুই না।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হামা ভাই -- গোঁড়াতে অগাছা উপড়ে না ফেললে সেই যুগ আস্তে কিন্তু বেশি দেরি হবে না ।

ইতিমধ্যে এই ধরনের মুভি সেন্সর ছাড় পায় , তাইলে বুঝেন কি অবস্থা :(

৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ওওওও ভাইজান চরি, মিসটেক কইরালচি। রিভ্ভু সেইরম হইছে ওক্কেবারে ওছাম মামা ওছাম মামা B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) +++++++++++++

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ;) ;) ;)

থেঙ্কু

৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০

ভালোবাসি তোমাকেই আমি বলেছেন: ট্রেইলার দেখে ভয় পাইছি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৬

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমার মিশ্র প্রতিক্রিয়া , ভয় , হাসি , হতাশা , উদ্বেগ , বিরক্ত :(


সেন্সর বোর্ডের সামনে মুত্র বিসর্জন ঘোষণা করা হোক , বয়কট হোক নকল আর অশ্লীল চলচ্চিত্র

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: তাই নাকি!!! :| :-0

আমি সন্দ্বীপের এক প্রত্যন্ত বাজারে ডিভিডি'র দোকানের সামনে দাড়িয়ে বিস্ময়ে অবাক হয়েছিলাম । ঐ দোকানে অনেকগুলো বাংলাদেশি সিনেমার পোস্টার লাগানো ছিল, যা যেকোন বিচারে XX গ্রেডের । অথচ ঢাকা বা অন্য শহরে এই পোস্টারগুলো দেখিনা । এর মানে কি, প্রত্যন্ত অন্চলে ছবির সাথে কাটপিস জুড়ে দেয়া হয়?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: জি মামুন ভাই । কাটপিস আগে আরও ভয়ঙ্কর ভাবে ছিল । বগত কয়েক বছরে একটু কমলেও এখন আবার ব্যাক টু দ্যা পাভেলিয়ন !

হল মালিক থেকে শুরু করে সেন্সর বোর্ড এফডিসি সবার আরও বেশি সচেতন দৃষ্টি না হলে এইসব রোধ সম্ভব নয় । এবং দর্শকদের তো অবশ্যই । কারন কিছুটা দর্শক চাহিদা আছে বলেই তো এসব মুভি আজও নির্মিত হচ্ছে ! তাই দর্শকদেরও পরিবর্তন হতে হবে

৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৩

এস বাসার বলেছেন: মুনমুন -ময়ুরী রা কি আবারো ফিরে এলো???

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১২

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেকটা সে দিকেই অগ্রসর হচ্ছে , তাই শুরুতেই প্রতিবাদ দরকার

ধন্যবাদ জনাব এস বাসার

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

উদাস কিশোর বলেছেন: হা হা প গে
হা হা গ গ
হা হা লু প গে

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১২

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ;)

১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৭

এক্স রে বলেছেন: এইসব হারামজাদারা (আমি হারামজাদার চাইতেও খারাপ কিছু বোঝাতে চাই) কি প্ল্যান করে বাংলাদেশের সিনেমা ধংস করতে চায়? এমনিতেই আমরা ওয়েস্ট বেঙ্গলের চেয়ে পিছিয়ে পড়েছি, লজ্জাই লাগে যখন কোলকাতার সিনেমা ধংসস্তুপ থেকে উপরে উঠছে তখন আমাদের দেশে সিনেমার নামে ফাইজলামি হচ্ছে। আজ দেখলাম "কি প্রেম দেখাইলা" রিভিউ লিখবো কিনা ভাবছিলাম। কিন্তু কপি পেস্ট সিনেমা নিয়ে কিই বা লিখব। হতাশ হতাশ হতাশ

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: টালিগঞ্জ ভালো চমক দেখাচ্ছে স্বীকার করতে হয় । তাদের মিশর রহস্য দেখলাম । অসাধারণ মেকিং । এতো স্বল্প দূরত্ব অথচ দু দেশের চলচ্চিত্রের ফারাক দিনকে দিন যেন বৃদ্ধি পাচ্ছে !!

অথচ এমনটা হওয়ার কথা নয়

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৩

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ভাই , অনেক মজা করে লেখছেন , হাসতে হাসতে শেষ ।

তবে , নায়িকা তো ৫ টা না ভাই , জায়েদ খান,অমিত হাসান আর ঐ ছাগলডারে নিয়া নায়িকা তো মোট ৮ টা !:#P !:#P

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ওহ শিট ! জায়েদ খানকে কাউন্ট করতে ভুল হয়ে গেছে !!

হা হা হা হা

ধন্যবাদ , মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় :)

১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৮

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: /// আমি দাবাং এর মতো জলে উঠে শত্রুকে পুরিয়ে মারবো ///

:-* B:-) B:-) :-*

ভয় পাইছি !!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আমার তো ভয় কাটতাছেই না । ১১২ সিসি বাইক চালাইয়া ম্যাচের কাঠি জ্বালাইয়া পুড়াইয়া মেরে দিবে !

জায়েদ খান রকক্স ও সরি জ্বলস ;)

১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

ইখতামিন বলেছেন: এই ফিল্ম ব্যান করা হোক

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সম্পূর্ণ সহমত । শুরুতেই প্রতিবাদ দরকার । শক্ত প্রতিবাদ

এবং সেন্সর বোর্ডেরও ক্ষমা চাইতেই হবে ।

১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

দিবা স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, লেখাটি অসাধারন হয়েছে। তবে সিনেমার ট্রেলারটি আপনার পোস্ট থেকে উঠিয়ে দেয়ার অনুরোধ করছি। ট্রেলারটি এক ধরনের অ্যাড হিসেবে কাজ করছে।পোস্টে প্লাস।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: দিবা স্বপ্ন , আমিও ট্রেইলার দিতে চাচ্ছিলাম না । কিন্তু অনেকেই জানতে চাইছে আমি কিসের ভিত্তিতে লিখেছি , তারা মনে করছে আমি মজা করবার জন্য এইসব করছি ।

মূলত পোস্টের বক্তব্যের প্রমান হিসেবেই লিংক যোগ করা হয়েছিল ।

আপনাকে ধন্যবাদ । আমার শুভেচ্ছা জানবেন

১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৫

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: কন কি B:-)

পোস্টার দেইখাই শান্তি ট্রেইলার আর দেহন লাগব না /:)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: গুড ডিসিশন , নাইলে কষ্ট পাইতেন ( হাসতে হাসতে হার্ট অ্যাটাক ও হইতে পারে )

:)

১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৫

কাব্য কথা বলেছেন: বাংলা চলচ্চিত্রের প্রতিনিধিত্ব করে কলকাতার ছবিউলো। সেখানকার ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রি এখন বলিউডের সাথে কমপেয়ার‍্যাবল। যশ রাজ ফিল্মস হিন্দি ছবির পাশাপাশি এখন বাংলা ছবি নির্মান শুরু করছে এই বছর থেকে। শুরুতেই তারা তাদের আপকামিং ছবি 'গুন্ডে' দিয়ে শুরু করছে বাংলায় ছবিটি ডাব করে মুক্তি দিয়ে।

এর আমাদের দেশের ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রির কথা শুনলে বমি আসে। জঘন্য। এত খারাপ ছবি মনে হয় দুনিয়ায় খুব কম তৈরি হয়। ভোজপুরী ছবি কিংবা ভারতের বি গ্রেড মাল্লু ছবিগুলোর মানও বাংলাদেশের যেকোন সো কলড কমার্শিয়াল ছবি থেকে ভালো।

আসল কথা হলো, আমাদের ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রিতে মেধার সংকট প্রকট। আমাদের অতিসত্তর ফিল্ম ইন্সটিটিউট দরকার। সেই সাথে এফডিসিকে অতিসত্তর ডিজিটালাইজ করা দরকার। জায়েদ খান , বাল খান, ছাল খান এদের খেদিয়ে বিদায় দিয়ে টিভি ও মডেলিং জগত থেকে গুড লুকিং ভালো নায়ক-নায়িকা নিয়ে কাজ করতে হবে।

ভারতীয় ছবি আজ না হয় কাল দেশের হলে চলবেই। কেউ আটকাতে পারবে না। টাই এখনই দেশের ছবিগুলো দেখার যোগ্য করে না নির্মান করলে খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশের চলচ্ছিত্র বলে কিছু থাকবে না।

থ্যাত, আমরা শুধু পারি রাজনীতি নিয়ে কাদা ছুড়াছুড়ি করতে। শিল, সাহিত্য এসব আমাদের দিয়ে হবে না। এগুলো কলকাতার লোকেরাই করুক। আমরা রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাই এর ককটেল ফাটাই। এর পারলে দুই তিনটা দাবাং বানাই !

আচ্ছা, দাবাং মানে কি?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কাব্য কথা , সুন্দর মন্তব্য

এইটা ঠিক পাশের দেশ ফিল্ম লাইনে অনেক বেশি এগিয়ে যাচ্ছে । খোদ কলকাতা তাদের মুভি নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা শুরু করছে । সেখানে আমরা যদি দাবাং এ আটকে থাকি সেটা কষ্টকর , লজ্জার ।

তবে এই দেশে মেধার অভাব নেই । এইটা আমি জোর গলায় বলতে পারি । আমাদের মেধা আছে কিন্তু প্রয়োগের সুযোগ নেই । আমরা এখনো চলচ্চিত্রে অর্থ লগ্নি করতে শিখি নাই । ভালো ভালো নির্মাতা , অভিনেতারা সুযোগ পায় না । তাদের সুযোগ দিতে হবে ।

এফ ডি সি কে আরও উন্নত করতে হবে । যে সেন্সর বোর্ড দাবাং রিলিজ দিতে পারে তাদের থেকে সাবধান হতে হবে ।

দাবাং মানে - এমন একজন যে সকল বাঁধা অতিক্রম করে । অপ্রতিরোধ্য টাইপ ধরনের

১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৩৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এই ধরনের চলচিত্রের পরিচালকদের মাথা নিশ্চয়ই ঐরাবত সাদৃশ্য নায়িকার দেহের চেয়েও অনেক মোটা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: হা হা হা

ভালো কইছেন , প্রবাসী পাঠক

১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮

তোহা ভাই বলেছেন: এই ছবির জাঁকজমক পোষ্টার দেখিবার সৌভাগ্য আমার হইয়াছে। এই উপলক্ষে নকল একখানা কবিতাও লিখিয়া ফেলিয়াছি.....
"পোষ্টার দেখিয়াছি,
ট্রেইলার দেখিতে চাই না আর...
ছবি তো, সে কোন ছাড়পোকার কামড়!" :v :v

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কবিতা ভালো লাগিছে :)

ধন্যবাদ তোহা ভাই

১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৯

তোহা ভাই বলেছেন: এই ছবির জাঁকজমক পোষ্টার দেখিবার সৌভাগ্য আমার হইয়াছে। এই উপলক্ষে নকল একখানা কবিতাও লিখিয়া ফেলিয়াছি.....
"পোষ্টার দেখিয়াছি,
ট্রেইলার দেখিতে চাই না আর...
ছবি তো, সে কোন ছাড়পোকার কামড়!" :v :v

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কবিতা ভালো লাগিছে :)

২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৫

হেডস্যার বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ;)

২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

আকিব আরিয়ান বলেছেন: ট্রেইলারের রিভিউ যদি এমন হয় তবে সিনেমার রিভিউটা কেমন হবে =p~ =p~

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ছবির রিবিউ লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে কিন্তু

এই ছবি দেখতে হলে যাবো না । আমি চাই ছবিটা বাজেয়াপ্ত হোক

শুধু তাই না এই ছবির প্রযোজক , পরিচালক , এবং সেন্সর বোর্ডের সকল সদস্যদের অনতিবিলম্বে এফডিসি ছাড়া করা হোক

২২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

আলমাহবুব বলেছেন: আমার এক বন্ধু গত জামায়াত বিএনপি সরকারের সময় বাংলা চলচ্চিত্র যে অশ্লীলতার প্রদর্শনীতে নেমেছিল তার নাম দিয়েছিল ‘স্বর্ণালী যুগ’। আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে আবার বুঝি স্বর্ণালী যুগ ফিরে আসছে।
অবশ্য আমি খুবই আনন্দিত। স্বর্ণালী যুগের একটা মুভিও দেখার সৌভাগ্য হয়নিতো। দেখি, এবার আর মিস করব না।।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: স্বর্ণালী যুগ - যেন না আসে । সেই স্বর্ণালী যুগ আবার পুরোমাত্রায় ফিরে আসলে ফিল্ম পাড়া নষ্ট হয়ে যাবে ।

২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১০

সাইদুল ইসলাম রিয়াদ বলেছেন: বুকে ঘুষি দিয়ে লুলামি করে মতান্তরে ২এক্স করা আয়ের দিক থেকে বঙ্গ দেশের দাবাং ভারতীয় দাবাং কেও ছারিয়ে যাবে , ওয়াট অ্যা সট

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ভারতীয় দাবাং এ কোন কাহিনী ছিল না । একমাত্র সালমান খানের খাতিরে চলছে সেই মুভি । আর এই দাবাং সালমানের পরিবর্তে অশ্লীলতা দিয়ে বিজনেস ধরে রাখতে চাইতাছে

২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ভাই আমার এলাকায় এ ছবির পোস্টার দিছে। আমি আমার এলাকার সিনেমা হলে এ ছবি চলতে দিবো না। আমাদের সংগঠন মিলে উপজেলা নির্বাহি অফিসার বরাবরে রিপোর্ট করব।
আর আমাদের উপজেলা নির্বাহি অফিসার একজন ভাল মানুষ। আমাদের এলাকায় দায়িত্ব নিয়েই তিনি অশ্লিলতা নিমুর্লের লক্ষ্যে অনেক অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন এবং অনেক মোবাইল আপলোডের দোকান থেকে জরিমানা সহ কম্পিউটার, সিডি, মালামাল জব্দ করেন।
আমরা আমাদের এলাকায় এটা ব্যান করতে পারব। আপনারা যারা পারেন এভাবে পদক্ষেপ নেন।
আমাদের সমাজ আমাদের রক্ষা করতে হবে।
আপনার সতেচন মূলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অসাধারণ , বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়

আপনার এই পদক্ষেপ অন্যদের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে ।

শুভেচ্ছা জানবেন

২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩

তূর্য হাসান বলেছেন: হা হা পে গে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২২

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ;)

২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২০

আরজু পনি বলেছেন:

পোস্টার দেখে সত্যিই খুব বিরক্ত হয়ে ভাবছিলাম কিভাবে সস্তায় সিনেমা চালানোর চেষ্টা করা হচ্ছে...
জায়েদ খানকে ইউনিভার্সিটিতে পড়ারর সময় পেয়েছিলাম, তখন থেকেই তার পড়ার চেয়ে হিরো সেজে ঘুরে বেড়ানোর টেন্ডেন্সি ছিল ...

একরম নোংরা, কপিপেস্ট চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড পার হয়ে কীভাবে আসে তাই ভাবছি !

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এই ছবির প্রযোজক , পরিচালক , এবং সেন্সর বোর্ডের সকল সদস্যদের অনতিবিলম্বে এফডিসি ছাড়া করা হোক । এরা ঢালিউডের ক্যান্সার ।

ধন্যবাদ জানবেন আরজুপনি আপা ।

২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: মনে হয় আবার ফিরে আসছে অশ্লিলতা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এই ছবির প্রযোজক , পরিচালক , এবং সেন্সর বোর্ডের সকল সদস্যদের অনতিবিলম্বে এফডিসি ছাড়া করা হোক

২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩

আমি ইহতিব বলেছেন: ভাই কষ্ট করে ছবিটা দেখে তার রিভিউটাও লিখেন। অনেক হৃদরোগীর হৃদয়ের ব্যায়াম হবে ভালো।

:) :) :)

পোস্টে +

পরিচালকটারে ব্যান করা দরকার। X(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এই মুভি দেখতে গেলে আমি শহীদ হয়ে যাবো । আমার পক্ষে এই মুভি গিলা সম্ভব হবে না :(

শুধু তাই না এই ছবির প্রযোজক এবং সেন্সর বোর্ডের সকল সদস্যদের অনতিবিলম্বে এফডিসি ছাড়া করা হোক

ধন্যবাদ আমি ইহতিব

২৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫

সবুজ ভা ই বলেছেন: পরিচালকের দোষ দিয়ে লাভ নেই। জনগনের চাওয়াটাকেই তারা বেশি গুরুত্ত দেয়। সেটা না হলে, আজও প্রতিরাতে, বাসর ঘরের বাত্তি এই কোয়ালিটির গান কীভাবে জনপ্রিয় হয়?
এতদিনতো ভালই ছিল, কিন্তু হল মানব শূন্য ছিল। তাই আবার সেই আগেরটাতেই ফিরে গেছে। তারাও তো জনগনের চাওয়াটা নিয়েই ব্যবসা করে। তাই নয় কি?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ভালো মুভির কদর আছে । আস্তে আস্তে বাড়ছে ।


কিন্তু এইভাবে অশ্লীলতাকে বেস ধরে মুভি নির্মাণ করলে সেটা দেশীয় চলচ্চিত্রের জন্য কক্ষনো ভালো রেজাল্ট আনবে না । পরিবর্তনের চেষ্টা চলতে হবে সর্বত্র ।

ধন্যবাদ সবুজ ভা ই

৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

আছিফুর রহমান বলেছেন: আজাদের অন্ডকোষ থেকে একটি অন্ডকোষ কেটে নেয়া হোক।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ;)

৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

আছিফুর রহমান বলেছেন: আজাদের অন্ডকোষ থেকে একটি অন্ডকোষ কেটে নেয়া হোক।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ;)

৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

তাসজিদ বলেছেন: এই যদি লায়ক হয় তাইলে আমরা কি দোষ করলাম। B-)) B-)) B-)) ;) ;) ;) ;)

ফিলিমে নামতে চাই। এই বেটা পারলে আমি পারমুনা কিল্লা

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ডায়ালগ হোক - বাদ যাবে না কোন মানব হইতে নায়ক :)

৩৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

তাসজিদ বলেছেন: এই মুটকি গুলা কই পায় X( X( X( X( X( X( X( X( X(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এইটা আমিও জানতে চাই

৩৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

তাসজিদ বলেছেন: অগ্নির ট্রেলার দেখলাম। ভাল। তবে সেটির ট্রেলারও নকল থেকে মুক্ত নয়।

একটি অ্যাকশান দৃশ্য Avenger থেকে এবং একটি গানের দৃশ্যে নকল ধরা পড়েছে।

আর কাবিলা নামক গণ্ডার দিয়ে আর কতদিন?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কিছু নকল থাকলেও যুগোপযোগী মুভি হচ্ছে । নির্মাণে আধুনিকতার ছোঁয়া এবং অযথা অশ্লীলতা নেই ।

আর কাবিলার বিষয়ে আমি উত্তর হীন । বাংলাদেশে কি আসলেই আর অভিনেতা নেই । কাবিলা খারাপ নয় , তবে মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি তাদের ইমেজ ভেলু কিছুটা হলেও কমিয়ে দিচ্ছে

৩৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩

জেরিফ বলেছেন: কাব্য কথা বলেছেন:আসল কথা হলো, আমাদের ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রিতে মেধার সংকট প্রকট। আমাদের অতিসত্তর ফিল্ম ইন্সটিটিউট দরকার। সেই সাথে এফডিসিকে অতিসত্তর ডিজিটালাইজ করা দরকার। জায়েদ খান , বাল খান, ছাল খান এদের খেদিয়ে বিদায় দিয়ে টিভি ও মডেলিং জগত থেকে গুড লুকিং ভালো নায়ক-নায়িকা নিয়ে কাজ করতে হবে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এই দেশে মেধার অভাব নেই । আমাদের মেধা আছে কিন্তু প্রয়োগের সুযোগ নেই । আমরা এখনো চলচ্চিত্রে অর্থ লগ্নি করতে শিখি নাই । ভালো ভালো নির্মাতা , অভিনেতারা সুযোগ পায় না । তাদের সুযোগ দিতে হবে ।

এফ ডি সি কে আরও উন্নত করতে হবে । যে সেন্সর বোর্ড দাবাং রিলিজ দিতে পারে তাদের থেকে সাবধান হতে হবে ।

৩৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

তাসজিদ বলেছেন: দেখতে দেখতে কলকাতার মুভি কত এগিয়ে গেল। যদিও বেশি ভাগ নকল, তবু মেকিং, লোকেশন, বাজেট, গেটআপ সব কিছুতেই উন্নতির ছাপ।
আর আমরা এখনও কাবিলার ভাঁড়ামি নিয়ে আছি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সস্তা অশ্লীলতাকে প্রথমেই দূর করা গেলে এবং চলচ্চিত্রকে সত্যিকারের শিল্প হিসেবে গ্রহন করলে হয়তো খুব শিগ্রী আমরাও ভালো অবস্থানে চলে যেতে পারবো ।

আশায় আছি

৩৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

ভালোবাসার কাঙাল বলেছেন: অশ্লীলতা আর ছ্যাঁচরামি কি এক জিনিস? আমি বলব এটি অশ্লীলতার চেয়েও নিন্দনীয়।
ছ্যাঁচরামী বললেই যথার্থ হয়।

ভালো লিখেছেন।
বাঁধভাঙা আনন্দ পেয়েছি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ , ভালোবাসার কাঙাল

৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: অসাধারণ বিশ্লেষণ.........

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন , হাবিবুর রহমান জুয়েল

৩৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৯

ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: B:-) B:-) B:-) ভাই, পুরা দেখতেও পারলাম না ...!!!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আসলেই , এতোটাই বিশ্রী ছিল :(

৪০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

মেহেরুন বলেছেন: কালকে রাস্তায় এই মুভির পোস্টার দেখেছিলাম। দেখার সাথে সাথে মাথা ঘুরে বমি আসা শুরু হইলো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৫

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: তাহলে আর ট্রেইলার দেখার রিস্ক নিবেন না ! সহ্য হবে না !!

এই ছবির প্রযোজক এবং সেন্সর বোর্ডের সকল সদস্যদের অনতিবিলম্বে এফডিসি ছাড়া করা হোক

৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এখানে গিয়া সবাই মুত্র বিসর্জন করি। এরা হল দেশের সব বিশিষ্ট ব্যক্তি।
http://www.bfcb.gov.bd

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: শামীম ভাই , ভালো লিংক দিয়েছেন

এই ছবির প্রযোজক এবং সেন্সর বোর্ডের সকল সদস্যদের অনতিবিলম্বে এফডিসি ছাড়া করা হোক

৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

পাঠক০০৭ বলেছেন: খাড়ান মিয়া! আগে দেইখা লই! তার ব্যান করামু নে। =p~ :-P :P :P

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ;)

৪৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এখানে গিয়া সবাই মুত্র বিসর্জন করি। এরা হল দেশের সব বিশিষ্ট ব্যক্তি।
http://www.bfcb.gov.b

এই চলচ্চিত্র যদি মুক্তি পায় তাহলে সত্যি এটা কেউ করলে অন্যায় কিছু হবে না। অবশ্য এই ক্ষেত্রে তাদের লজিক হতে পারে, ভাইরে শীতের রাতে জনগন এই সব মুভি দেখে যদি খানিকটা উষ্ণতা খুঁজে নিতে চায় তাহলে আপনাদের এত চুলকায় কেন? X( X(

বালছাল জিনিস অনুমোদন করার দায়ে তারাও অভিযুক্ত।



১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই , যথার্থ বলেছেন । লজিকের অভাব বঙ্গ দেশে নাই । লজিক আর লজিক


এই ছবির প্রযোজক এবং সেন্সর বোর্ডের সকল সদস্যদের অনতিবিলম্বে এফডিসি ছাড়া করা হোক

৪৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৮

সোজা কথা বলেছেন: হাহাহা।সাংঘাতিক মজা পেলুম।তবে মজার মাধ্যমেও আপনি চলচিত্রের এই অশ্লীলতার দিকটা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।ভালো লাগল।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সোজা কথা , সোজাসুজি ভাবে অশ্লীলতার বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ । চলছে , চলবে

আপনাকে ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ।

৪৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪১

আমি ই মিসির আলি বলেছেন: +++++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ , আমি ই মিসির আলি ভাই

৪৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বাংলা ছবিকে আবার পিছিয়ে নেবার প্রচেষ্টা চলছে। ভাল ছবি হয় না বলে আমরা টিকেট কেটে ছবি দেখি না, আর মানুষ হলে গিয়ে ছবি দেখে না বলে ভাল ছবিও চলে না। দুষ্টচক্রের কবলে পড়ে গেছে শিল্পটা।

ভবিষ্যতে কি হবে ঈশ্বরই জানেন!

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সহমত , প্রোফেসর শঙ্কু

তবে আমি আশাবাদী , আশাবাদী এই কারনে যে - নতুন বেশ কিছু প্রতিশ্রুতিশীল নির্মাতা আমাদের হাতে আছে , কেবল মাত্র একটু সহযোগিতা ( বেশি না , একটু ) পেলেই বাংলা চলচ্চিত্রের মোড় ঘুরে যাবে ।

মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা জানবেন

৪৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ঢাকাইয়া বাংলা চলচ্চিত্র সংক্রামক হইছিল অঞ্জুঘোষ দিয়া, পুরা পচন ধরছিল মুনমুনে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: চমৎকার বলেছেন জুলিয়ান ভাই তবে মুনমুনের সাথে ময়ূরী মেম ও কম যান নাই

তবে আশার কথা , মুভিটি মুক্তির পর ব্যাপক সমালোচনার স্বীকার হয় । আশা করি ভবিষ্যতে এমন মুভি নির্মাণ করবার আগে পরিচালক প্রযোজক তিনবার ভাববে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.