![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশিত লেখার স্বর্বস্বত্ব লেখক কতৃক সংরক্ষিত।লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে কোন অংশ হুবহু পুনর্ব্যবহার নিষিদ্ধ।ফেইসবুক : http://www.facebook.com/rafiuzzamansifat
কলকাতার অভিনেতা দেব এর জন্য বাংলাদেশের এক মেয়ে সুমি ছাদ থেকে লাফ দিছে , কারণ এতে সুমি নিউজ আট্রাকশন পাবে এবং দেব তার কথা জানবে ।
দেব এই নিউজ পেয়ে তার পেইজে পোস্ট দিছে - Just heard the news about a girl named Sumi from Bangladesh who jumped from a terrace hoping that the news would help draw my attention. It certainly did, but it broke my heart instead.
দেব সাবকে ধন্যবাদ সে সুমির কথা ভেবে আবেগি হয়েছেন , উপদেশ দিয়েছেন । সুমিকে ধন্যবাদ কারণ সুমি চমৎকার ভাবে আমাদের প্রায় ধ্বজভঙ্গ শরীর সবার সামনে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে ।
ভেবে দেখেছেন কি আসলে কি ঘটে চলছে ? কেন সুমি এমন করলো , আর কেন ই বা দেব এতো উতলা হয়ে গেল ? সরল ইকুয়েশন । নীচে সহজ
ভাষায় ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করছি
( দেবের জন্য জান দিতে দিতে বেঁচে যাওয়া বাংলাদেশী সুমি )
সুমি এমন সময় এই কাজটি করলো যখন টালিগঞ্জ তাদের মুভি বাণিজ্য নিয়ে চরমভাবে দিশেহারা । আমরা আর্ট ফিল্ম নিয়ে লাফালেও কলকাতা কিন্তু তাদের মুভি মোটেও পাত্তা দিচ্ছে না । এইটা ট্রু ।পশ্চিমবঙ্গের দৈনিক আনন্দবাজার বলছে, গত এক বছরে লগ্নির টাকা তুলতে পেরেছে মাত্র দুটি সিনেমা !!
গতসপ্তাহে বাংলাদেশ সফরে এসে কলকাতার গায়ক অনুপম রয় স্বীকার করেন -- " এটা আসলেই সত্য কলকাতায় বাংলা চলচ্চিত্র এখন আর কেউ তেমন দেখে না । কারণ আমরা যে ধরনের চলচ্চিত্রে কাজ করি সে চলচ্চিত্রগুলো সবগুলো জেলা শহরে পৌঁছে দেয়া যায় না। আর শাহরুখ, সালমান খানের ছবির কাছে তো আর আমাদের ছবি টিকতে পারে না। ধরুন বছরে যদি দু’শো চলচ্চিত্র রিলিজ হয় তার মধ্যে হাতেগণা কয়েকটি ছবি ব্যবসা করতে পারে। তাও খুব কষ্টে। "
দিন কে দিন টালিউড মুভি বিজনেসে ধস নামছে , হাঁতে গোনা কয়েকটি কলকাতান মুভি কোনমতে মূলধন তুলে আনতে পারছে বাকিরা চরমভাবে লস খেয়ে যাচ্ছে । তার কারণ কলকাতার বাজার দখল করে নিয়েছে তামিল এবং বলিউড । টালিগঞ্জ বাজার হারাচ্ছে সালমান শাহরুখদের কাছে ।
সেখানকার মানুষ দেবের ছবি দেখার চেয়ে পয়সা খরচ করে সালমান খানকে দেখতে আগ্রহী । ফলে দেব , প্রসেঞ্জিত , জিৎ মতো কলকাতান স্টার ভাত পাচ্ছে না ।
শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস, সুরিন্দর ফিল্মস, রামুজি ফিল্মস, রিলায়েন্স এন্টারটেইনমেন্টসহ বড় বড় প্রযোজক প্রতিষ্ঠান কোটি কোটি রুপী ইনভেস্টের পর একের পর এক লসের মুখ দেখে কলকাতা থেকে ব্যবসা গুটিয়ে নেয়ার চিন্তা শুরু করে দিয়েছে ।
‘নোবেল চোর’ নির্মাতা সুমন ঘোষ বলছেন, টালিগঞ্জের আচমকা উত্থানটা অনেকটা বুদবুদের মতই ছিল, “বড্ড বেশি দিন ধরে আমরা কার্পেটের নিচে সরিয়ে রেখেছিলাম এই টালিউড শাইনিংয়ের বাবলটা।”
আর ঠিক তাই কলকাতা নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে নজর দিয়েছে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় মুভি খাতে । গত কয়েক মাস যাবৎ কলকাতা চেষ্টা করছে বাংলাদেশে তাদের মুভির বাজার সৃষ্টি করতে । এবং আমাদের সরকার এক কাঠি সরেস হয়ে নতমস্তকে কলকাতাকে স্বাগত জানাচ্ছে ।
বিগত কয়েক বছর যাবৎ বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় মুভি বাজার ধরতে টালিগঞ্জ আগ্রহ চোখে লাগার মতো । খোঁজ নিলেই জানতে পারবেন বিগত কয়েক বছরে কলকাতার মুভিস্টাররা বাংলাদেশে আসচ্ছে , গোপনে আলোচনা চালিয়ে ওপাড়ে চলে যাচ্ছে । উদ্দেশ্য বাংলাদেশ দখল ।
ইতিমধ্যে আমাদের টিভি মিডিয়া কাপচার করা কলকাতার প্রায় শেষ । কলকাতা বাংলাদেশে স্যাটেলাইট চ্যানেল দখক করে ফেললেও বাংলাদেশকে কলকাতায় সুযোগ দিচ্ছে না । এইটা সম্পূর্ণ তাদের বিজনেস প্ল্যান । তারা ব্যবসা বুঝে । তারা জানে বাংলাদেশকে কলকাতায় ওপেন করে দিলেই কলকাতা ব্যবসা হারাবে । ফলে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেল কলকাতায় বেইল পায় না ।
কিন্তু আমাদের দেশের অ্যান্টি আপুরা জি বাংলা স্টার জলসা বলতে অজ্ঞান । মিরাক্কেল বাংলাদেশ থেকে মানুষ নিয়ে যাচ্ছে । কেন ? কলকাতায় মানুষ কম পড়ছে ?
জি না । কম পড়ছে কলকাতার ভিউয়ারে । কলকাতা তাদের নিজস্ব চ্যানেল ধুচে না , তারা হিন্দি নিয়ে ব্যাস্ত বলেই বাধ্য হয়েই ওপাড়ের দাদারা এ পাড় বাংলায় নজর দিয়েছেন । আমাদের ভুরু কুঁচকানো জেমস ভাই কলকাতার সা রে গা মা পা তে গিয়ে জাজ হচ্ছেন , হাসি তামাশা করছেন । কলকাতা সেটি বারবার প্রচার করে বাংলাদেশকে নিজেদের আয়ত্বে নিয়ে আসচ্ছে।
আমরা বাংলাদেশীরা এক দুইজন রনি মিরাক্কেলে পাঠিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলছি বলছি কলকাতা জয় করে ফেলেছি । মূলত ব্যাক্তি রনি মিরাক্কেল মাতালেও , মিরাক্কেল এক রনি দিয়ে বাংলাদেশ দখল করে ফেলেছে । শুধু তাই নয় টিভি মিডিয়ার পাশাপাশি জি বাংলা , স্টার জলসায় নিয়মিত কলকাতান মুভি দেখানোর মাধ্যমে টালিগঞ্জ চেষ্টা করছে ঢালিউডকে নিজের হাঁতে নিয়ে নিতে ।
( মিরাক্কেলে আবু হেনা রনি )
যৌথ পরিচালনার ছবির নাম করে কলকাতা একক ভাবে প্রাধান্য বিস্তার করছে আর আমরা কলকাতান মুভি আমাদের দেশে অবাধে প্রদর্শনের সুযোগ করে দিচ্ছি ।
( আমি শুধু চেয়েছি তোমায় মুভির পোস্টার । নামেই যৌথ , কামে ঠনঠোনা )
ঈদে কলকাতার সঙ্গীত শিল্পীরা গণহারে বাংলা টিভি চ্যানেল মুল্লুক জয় করে বীর দর্পে কলকাতা ফিরে যাচ্ছে অন্যদিকে তাদের পূজ্যতে বাংলাদেশের কয়জন শিল্পী আমন্ত্রণ পেয়েছে বলতে পারেন? এপাড় ওপাড় সঙ্গীত মাধমের আদান প্রদানে সমস্যা নেই কিন্তু সেটি হতে হবে সমতার ভিত্তিতে । তেমন আলামত কি দেখেছেন কখনো? দেখেনি। সমতা নেই ।
বাংলাদেশের মিউজিশিয়ানদের ক্ষমতা কম এই কথা পাগলেও বিশ্বাস করবে না । ৯০ এর দশকে আমাদের ব্যান্ড মিউজিক কলকাতায় দারুণ জনপ্রিয় ছিল । কিন্তু এখন কলকাতা নিজেরাই চেষ্টা করছে নিজেদের গানে তাদের বাজার বাজার তৈরি করতে । তারা বাংলাদেশীদের সুযোগ দিতে রাজি না , তাদের ভিতর ভয় আছে বাংলাদেশের মিউজিক সহজেই কলকাতা মাতিয়ে দিতে সক্ষম ফলে বাংলাদেশকে তারা তেমন আমন্ত্রণ জানায় না । কলকাতা নিজেরাই নিজেদের বাজার সৃষ্টি করে নিয়েছে । অপরদিকে আমরা fm থেকে শুরু করে TV live show সব জায়গায় কলকাতার জয়গান করে চলছি ! নিজেরাই গলাটিপে নষ্ট করছি বাংলাদেশী সঙ্গীতের দক্ষতা।
( ঢাকায় লাইভ শোতে অংশগ্রহণ করতে এসেছিল চন্ত্রবিন্দু )
আমরা আমাদের সম্পদের ব্যাবহার করতে পারছি না বলেই আজ সুমিরা দেবের জন্য ছাদ থেকে লাফ দিচ্ছে । কারণ দেব , মিরাক্কেল বাংলাদেশের বাজার দখল করে আমাদের রুচির পরিবর্তন ঘটিয়ে দিচ্ছে । তারা জানে যত বেশী আমাদের টেস্ট চেঞ্জ হবে তত বেশী শক্তিশালি হবে টালিগঞ্জ আর ধ্বংস হবে ঢালিউড তথা বাংলাদেশী মিডিয়া । বাজার ছাড়া শিল্প বিকাশ হয় না । আমরা আমাদের দেশের মিডিয়া বাজার একবার হারালে নিরুপায় দর্শক বন্দি হবে কলকাতায় । বাংলাদেশের সংস্কৃতি তখন আটকে যাবে দিদি নাম্বার ওয়ানে ।
হে বাংলাদেশ , গান্ডু হওয়া থেকে নিজেকে বাচাও , ভালোবাসো আপন শক্তিকে ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সুমিদের কিন্তু আমরা সবাই মিলেই তৈরি করছি । সরকার তো কলকাতাকে বাংলাদেশ ছেড়ে দিতে চাচ্ছে , আমাদের টিভি মিডিয়াও কলকাতা নির্ভর হয়ে যাচ্ছে ঈদে পুজায় ।
সেইসাথে মানসম্মত মুভি নির্মাণ ও তুলনামুলক ভাবে কম । সব মিলিয়েই সুমিরা তৈরি হয়
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ...........
তারা বাংলাদেশীদের সুযোগ দিতে রাজি না , তাদের ভিতর ভয় আছে বাংলাদেশের মিউজিক সহজেই কলকাতা মাতিয়ে দিতে সক্ষম ফলে বাংলাদেশকে তারা তেমন আমন্ত্রণ জানায় না । কলকাতা নিজেরাই নিজেদের বাজার সৃষ্টি করে নিয়েছে । অপরদিকে আমরা fm থেকে শুরু করে TV live show সব জায়গায় কলকাতার জয়গান করে চলছি ! নিজেরাই গলাটিপে নষ্ট করছি বাংলাদেশী সঙ্গীতের দক্ষতা।
আমরা আমাদের সম্পদের ব্যাবহার করতে পারছি না বলেই আজ সুমিরা দেবের জন্য ছাদ থেকে লাফ দিচ্ছে । কারণ দেব , মিরাক্কেল বাংলাদেশের বাজার দখল করে আমাদের রুচির পরিবর্তন ঘটিয়ে দিচ্ছে । তারা জানে যত বেশী আমাদের টেস্ট চেঞ্জ হবে তত বেশী শক্তিশালি হবে টালিগঞ্জ আর ধ্বংস হবে ঢালিউড তথা বাংলাদেশী মিডিয়া । বাজার ছাড়া শিল্প বিকাশ হয় না । আমরা আমাদের দেশের মিডিয়া বাজার একবার হারালে নিরুপায় দর্শক বন্দি হবে কলকাতায় । বাংলাদেশের সংস্কৃতি তখন আটকে যাবে দিদি নাম্বার ওয়ানে ।
হে বাংলাদেশ , গান্ডু হওয়া থেকে নিজেকে বাচাও , ভালোবাসো আপন শক্তিকে
শতভাগ সহমত।
কিন্তু যাদের বোঝার দরকার.. তারাতো
আমারা মাথা নত করে দাও হে বলে প্রণামে সেধীয়ে আছে
তাদের হাত থেকে দেশ সংস্কৃতি আর সুমিদের বাঁচাতে হবে..
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেকেই বিষয়টা হয়তো খেয়াল করছে না , কিন্তু ধীরে ধীরে আমরা অনেক বড় বিপদে পড়তে যাচ্ছি ।
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৪
পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: ভাল বিশ্লেষণ করেছেন। এইবার রাজাকার খেতাব পাওয়ার জন্য তৈরী হন! দেশপ্রেমিক নামধারী কতগুলি ইতর যদি নিজেদের স্বার্থে সব কিছু তেনাদের দিয়ে দেয়, তবে আর ওদের দোষ দিয়ে কি লাভ?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০০
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: প্রতিবাদ স্বরূপ এই পোস্টের বিরুদ্ধে একটা মানববন্ধনও হয়ে যেতে পারে
৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে, ওই রামছাগলটার কয়টা হাড় ভেঙ্গেছে জানতে ইচ্ছা করছে
৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
মুকতোআকাশ বলেছেন: আমরা তো বুঝছি সবই। কিন্তু যাঁদের বোঝার দরকার তারা তো বুঝছে না। ধুপের গন্ধ পেলেই তাদের চোখ ঢুলু ঢুলু হয়ে আসে। আপনি শুধু বাণিজ্যের স্বার্থে আমাদের সংস্কৃতির মৃত্যু দেখতে পাচ্ছেন। কিন্তু এই সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের মাধ্যমে এ দেশে যে একটি নাস্তিক্যবাদের অভয়ারণ্য গড়ে উঠতে চলেছে। সুমির এই ঘটনা আমাদের সমাজের ভয়াবহ পরিণতির দিকে ইঙ্গিত করছে। আজকেই একটা লিখছি -চেতনার সমান্তরাল যুদ্ধ নামে।পড়বার অনুরোধ থাকল। সময় উপযোগি ও প্রয়োজনীয় লেখাটি জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০০
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: জি পড়বো । আপনাকেও ধন্যবাদ
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: এইসব বলে কি হবে । সরকার নিজেই তো বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এইসব বিষয়ে ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: বিষয়টায় সর্বাধিক নজর দেয়া উচিৎ । মুভি একটা লাভজনক বিজনেস । ভারতের বাং বাং নামের কপি পেস্ট মুভি ৩০০ কোটি রুপী আয় করে !
মুভি দিয়ে অনেক কিছুই ঘটিয়ে দেয়া সম্ভব । দরকার যথাযথ প্ল্যান । বাজার ছাড়া শিল্প বিকশিত হয় না । অথচ আমরা বাজারকেই হারাতে বসেছি
৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++++
এইরকম ২/৪ টা পাগল ছাগল মরার দরকার আছে । বাচলো কেম্নে !!!!! দেশে জনসংখ্যা এমনিতেই বেশী ।
আর মূল বিষয়বস্তু নিয়া আর কি বলবো ! জয়তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি , সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় , মাথামোটা বাঙাল ছাঙ্গাল আর মুক্ত আকাশ সংস্কৃতি ।
সবচেয়ে হাসি পায় , দেখি হলিউডের ভালো ভালো মুভির খুবই সামান্য কিছু অন্তরঙ্গ সিন যখন বলিউড সেন্সর করে স্টার মুভিজ আর এইচ বি ও তে দেয় ! যদিও চ্যানেল দুইটা ওরা নিয়ে নিয়েছে । কিন্তু বলিউডের যে সবগুলো পুরো মুভিই সেন্সর করা লাগে সে বিষয়ে তারা নিরাকার , উহা শিল্প !
ভালো থাকবেন
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অপূর্ণ রায়হান ভালো বলেছেন
কলকাতা বলিউডের কাছে বিজনেসে ধরা খেয়ে বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছে বাংলাদেশকে ধরা খাওয়াতে । বড় মাছ ছোট মাছ সিস্টেম হয়ে যাচ্ছে । বাংলাদেশের জন্য বিষয়টা ভয়াবহ ক্ষতিকর হবে ।
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
সাাজ্জাাদ বলেছেন: অপূর্ণ রায়হান বলেছেন , জয়তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি , সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় , মাথামোটা বাঙাল ছাঙ্গাল আর মুক্ত আকাশ সংস্কৃতি
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অপূর্ণ রায়হান এবং আপনাকে ধন্যবাদ
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
সুমন কর বলেছেন: মেয়েটা মরে গেল না কেন !!!! চরম হতাশ হয়েছি।
এ রকম দু'একটা ছাগী মরলে দেশ হালকা হবে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এমন সুমি কিন্তু আরও জন্ম নিচ্ছে , নিবে যদি বাংলাদেশে কলকাতার যথেচ্ছা প্রবেশ আটকানো না যায়
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: মজার ব্যাপার হলো ওদের চেয়ে বাংলাদেশ ছবি তৈরী করতে বেশি পয়সা খরচ করে তারপরেও ওদের মানের ছবি বানাতে পারেনা। বাংলাদেশের মুভি মেকাররা মিছেমিছি দাড়িগোঁফ রেখে ক্রিয়েটিভিটি দেখায়, কাজের বেলায় ঠনঠনা। দ্যাখেন যতসব ফালতু টাইপের মুভি। বাংলাদেশের মুভির থেকে আমার টেলিফিল্ম বেশি ভালোমানের মনে হয়। গল্প আর মেকিং দুইটাই চমৎকার। কিছু কিছু নাটক এখনও ভালোমানের। তবে এদের ভবিষ্যত অন্ধকার বলেই আমা মনে হয়।
বলিউডি কালচার দারুনভাবেই গ্রাস করে চলেছে আমাদের ইয়ংচ্যাপ ওল্ডচ্যাপদের। পরিস্থিতি বলে এর থেকে বেড়িয়ে আসা অনেক কঠিন। যেখানে নিজের দেশের মানুষরাই চায় তারাই থাকুক সেখানে কতদিন আমরা আধমরারা তা ঠেকিয়ে রাখতে পারব? বাংলাদেশের বাজার টলিউডের হাতে তুলে দেবার জন্য বাংলাদেশের অনেক গন্যমান্যরা কাপড় খুলে দাড়িয়ে আছেন। বিষয়টা অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। আমরা তার প্রমাণও পেয়েছি। শুভেচ্ছা।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: যমুনার চোরাবালি , আপনার সাথে আমিও একমত । গণ্যমান্য অনেকেই কলকাতাকে ওয়েলকাম জানাচ্ছে বিনা হিসেবে ।
তবে আমাদের দেশের চলচ্চিত্রে বাজেট কম এইটা সত্য । ভালো নির্মাতা ফিল্মে আসলে বাজেট বাড়ালে ভালো কিছু সম্ভব । ফিল্ম অনেক বড় শিল্প মাধ্যম যা ইন্ডিয়া ধরতে পেরেছে । বাং বাং নামের অখাদ্য কপি পেস্ট সিনেমা ৩০০ প্লাস রুপী বিজনেস করছে !!
আমাদের বাজার আমাদের নিয়ন্ত্রন রাখতেই হবে । এইটা সময়ের দাবী
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
শাহ আজিজ বলেছেন: কোলকাতা তথা পুরো ভারতের সিনেমাজ্ঞান তোঁ আপনার বেশ । ভালো ভালো।
দেখবেন সুমির মতো আবার ভুল করে বসবেন না কিন্তু
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩২
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আপনার কলকাতা অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার জন্য দুঃখিত , বেশী জ্বালা করলে কলকাতান হারবাল লাগান
১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১২
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আমাদের দেশেও এখন ভাল মানের মুভি হচ্ছে। মানুষ নতুন কিছু চায়। অনন্ত জলিল সাহেব নিজে অভিনয় পারুন আর না পারুন এদেশের চলচিত্রের উন্নয়নে পথ দেখিয়ে গেছেন। আমাদের চলচিত্রের অভিনেতাদের কার অভিনয়টাই ভাল বলুন?
ভারতীয় মুভিতে অভিনয় ও উপস্থাপনা ভাল হয়। তাই বলে এদেশে তাদের ঢুকতে দিয়ে মূর্খতার মানে হয়না।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৫
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: জি সেটাই
১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩০
এম এম করিম বলেছেন: আপনার লেখার সাথে সহমত। কিন্তু আশার আলো দেখতে পাচ্ছি না। আমাদের পলিসিমেকাররা পুরোপুরি উদাসীন।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: পলিসিমেকাররা ব্যাক্তিস্বার্থ নিয়ে বেশী বিজি , জাতি স্বার্থ সেখানে মূল্যহীন
১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২০
গাঁও গেরামের মানুষ বলেছেন: " বাজার ছাড়া শিল্প বিকাশ হয় না । আমরা আমাদের দেশের মিডিয়া বাজার একবার হারালে নিরুপায় দর্শক বন্দি হবে কলকাতায় । বাংলাদেশের সংস্কৃতি তখন আটকে যাবে দিদি নাম্বার ওয়ানে "-
সহমত।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: গাঁও গেরামের মানুষ - ধন্যবাদ
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৭
সাফকাত আজিজ বলেছেন: =>আমাদের দেশের পদস্থহোমরা চোমরা রা" যদি দেশ কে বিকিয়ে দিয়ে পকেট ভর্তি করে তাতে আমি আপনি বলে কি বা পরিবর্তন আনতে পারি ?!
=>আর আরেকটা জিনিস হলো "ঘরের খাবার খারাপ নাহলে বাইরের খাবারের দিকে ক্যান ঝুকবেন" আগে আমাদের ঘরের খাবার ঠিক করতে হবে যাতে মানুষ তা খায়/ খাবার উপযোগী হয় !
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩৮
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সব কিছু একসাথে শুরু করতে হবে , অন্তত চেষ্টা করতে হবে । মুভি বিজনেসকে রক্ষার দায়িত্ব সবার । যারা মুভি করে , করায় , দেখে , এবং সিদ্ধান্ত নেয় ।
১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: Now I m from mobile.
I have logged in for want a permission from u. I want to post ur article in Fb group "Bangla cinema khor der adda". There a lot of bangla movie related people member.
Thnx.
If u give me permission, plz let me know at remarks.
There of course I will use ur name and full blog article as an othour.
Thnx
Nazmul
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: লেখককে যথাযথ কার্টেসি দিয়ে আপনি এই পারটিকুলার ব্লগ পোস্টটি ব্যাবহার করতে পারেন
এইটা আমার এফবি আকাউন্ট , ব্লগ পোস্টের সাথে এই ফেসবুক আইডিও মেনশন করে দিবেন আইডেন্টিটি হিসেবে ।
https://www.facebook.com/rafiuzzamansifat
ধন্যবাদ
১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০৮
তাসজিদ বলেছেন: ভাল লিখেছেন। কলকাতার এখন প্রতিটি ছবি ই তামিল তেলেগু থেকে কপি করা। ১০ টি মুভি মুক্তি পেলে ৯ টি নয় ১০ টিয় নকল। তাহলে দর্শক কেন কলকাতার মুভি দেখবে? যেখানে তেলেগুর বাজেট প্রায় ৫ -৬ গুন বেশি।
তবে কলকাতার আর্ট ফিল্ম বেশ এগিয়েছে। আর মুল ধারা (দেব/ জিতদের ধারা আর কি) তে বাজেট বেড়েছে। প্রিন্টও বেশ ভাল।
তবে অনন্ত জলিল, সাকিব মার্কা সার্কাসের ক্লাওন টাইপ নায়ক যতদিন থাকবে ততদিন উন্নতি আশা করা যায় না।
তবে অনেক ঢাক ঢোল পিটিয়ে যে মুভি গুল মুক্তি দেয়া হয়েছে, তার অবস্থাও কিন্তু জঘন্য। অনেক আশা নিয়ে যমুনা ফিওচার পার্কে আরেফিন শুভর তারকাটা দেখেতে গিয়েছিলাম। ৪৫০ টাকার টিকেট। ছবি সম্পর্কে কিছু বলব না, তবে মনে হয়েছিল যে পরিচালক কে পেলে ...........................
এ মুভির পেছনে ২০ টাকা ফেললেও অপচয়। তাই কিস্তিমাত দেখবো না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৯
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মূলত পরিবর্তন একসাথে ঘটাতে হবে , ভালো নির্মানের জন্য ভালো বাজেট , ভালো নির্মাতা প্রয়োজন । সেইসাথে প্রয়োজন ভালো অভিনয় শিল্পী যাদের ক্ষমতা আছে দর্শক ধরে রাখার ।
অপরদিকে হল , বিজনেস সৃষ্টি করা এবং বিকাশ করা প্রয়োজন । সবগুলো সেক্টরকে একসাথে হাত মেলানো সম্ভব হলেই ভালো কিছু আশা করা যায় ।
এবং এইটা দরকার , নিজেদের স্বার্থেই দরকার
১৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪২
জসীম অসীম বলেছেন: Writes the truth brother. But what should we do? Thanks for your article. Stay better
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১১
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার
১৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
শাহ আজিজ বলেছেন: রাজনৈতিক সঙ্গ বিহীন একটি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল গড়ে তুলতে হবে। আমাদের থেকে এগিয়ে থাকা দেশের সিনেমা নাটককে জ্ঞ্যাতসারে অনুসরন করতে হবে । নাটক, অভিনয় শেখার ইন্সটিটিউট থাকবে । সিনেমা এখন রাজনিতিক কাম লুইচ্চাদের দখলে , নাটকের অবস্থা একই রকম, কোন প্রবৃদ্ধি নেই । সব যেন চরের মতো দখল হয়ে আছে।
আমি আশাবাদী তবে যারা এই মুহূর্তে এই চরের দখলে আছেন তাদের বাদ দিয়েই এই কর্মকাণ্ড শুরু করতে হবে। এস এ টিভির পরিবেশনা দেখুন ,আমার দারুন ভালো লেগেছে ওদের আধুনিক যন্ত্রপাতি ও পেছনের পেশাদার কলাকুশলির কর্মদক্ষতা দেখে ।
কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাধবে কে??
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: উত্তর জানা নেই । তবে আশাবাদী ঘণ্টা বাজবে সে যেই বাঁধুক । সম্মনিত উদ্যোগ দরকার
২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩২
মামুন রশিদ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট । এনেসথেসিয়া দিয়ে রাখা আমাদের অসচেতন বিবেকের ঘুম ভাঙ্গাবে কে?
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মামুন ভাই - আমার মনে হয় সকলকে একসাথে এগিয়ে আসতে হবে । দর্শক , অভিনেতা , নির্মাতা , প্রযোজক সংস্থা , হল মালিক সবার একটা নীতিতে চলা সম্ভব হলেই বিপদ কেটে যাবে
২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
জেরিফ বলেছেন: আমাদের দর্শক যা চাচ্ছে তা যদি নির্মাতারা না দিতে পারে তাহলে দর্শক আমাদের দেশীয় সিনেমা খাবে না এটা হয়ে আসতেছে । তার উপর গধ মার্কা স্ক্রিপ্ট , ডায়ালগ , এডিটিং যা দেখে আমাদের মুভি দেখাতো দূরের কথা হলের পাশেও হাটার ইচ্ছা নষ্ট হয়ে যায় । অথচ একটা সময় প্রতি সপ্তাহে হলে গিয়ে সিনেমা দেখা হতো ।
আমাদের ইন্ডাস্ট্রির আশু উন্নতি না হলে হয়ত দর্শক এর আকাল আরো বাড়বে ,সেখানে হয়ত টালিউড ,বলিউড স্থান করে নিবে । এতে দর্শকের দেশপ্রীতি গেলো না থাকলে তা কয় জন ভেবে দেখবে আমি আপনি এই কয়জন ই ।
গ্রামে গ্রামে এখন কলকাতার সিনেমা ছাড়া অন্য কোন সিনেমা চলে না । তার সাথে ডেইলি সোপ গুলাতো আছেই ।
পোস্টে ভালো লাগা রইলো ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ছাদ কেন আকাশ থেকে লাফ দিলে ভালো হোতো । যতসব পাগুলুর পাগলামী ।