নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ ধরা ক্ষনিকের জন্য যেতে হবে চলে ক্ষনিকের মাঝে অসীম রহস্য উন্মোচন করে যাব বলে, যাহা আমি শিখিয়াছি এ ধরায় এসে তার চেয়ে ভাল কিছু করে যাব সাবইকে ভালবেসে। তোমরা যেখানে দেখাবে আমায় এক মুঠো মাটি আমি সেখানে খুজে বেড়াব যা সোনার চেয়েও খাটি। তোমরা যেখানে উড়াইয়া দিবে এক মুঠো ছাই আমি তাহাতে খুজে বেড়াব অসীম রহস্যের পাই।
নাসার স্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবিতে পরিস্কার দেখা গেলো মহাসাগরের বুকে ভেসে উঠেছে মহান আল্লাহ তায়ালা তার নাম (বলুন সুবাহানআল্লাহ), অনেক সন্দেহপ্রবণ মানুষ বলেছিলো ছবিটি ফেক। তাদের সন্দেহ দূর করার জন্য নাসা এই দৃশ্যটির ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে।এখানে ইউটিউবে দেখুন ভিডিওটি দেখতে ইসলামের বিস্ময়! এটা কি ইসলাম ধর্মের বিশ্বাসিকতা বহন করে না।
পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেগুলোতে চাইলেও কখনই যাওয়া যায় না, জানা যায় না কী হচ্ছে সেখানে, আর কেনইবা এতসব গোপনীয়তা? সাধারণ মানুষ রহস্যের গল্প বুনে গেছে এগুলো নিয়ে, কিন্তু কূল কিনারা করা হয়নি কোনো রহস্যের-
সারাবিশ্বের মানুষের জন্য ডিজনিল্যান্ড একটি বিনোদনের জায়গা। পুরো জায়গাটিই সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত শুধু ক্লাব ৩৩ ছাড়া। খুব সংরক্ষিত করে রাখা হয়েছে ৩৩ জায়গাটি। স্বয়ং ওয়াল্ট ডিজনি এই ক্লাবটির প্রতিষ্ঠাতা। খুব আশ্চর্যের ব্যাপার হল আপনি যদি আজকে আবেদন করেন এই ক্লাবটির সদস্য হতেই আপনার প্রায় ১৪ বছর সময় লাগবে।
আইসি গ্র্যান্ড শ্রিন
জাপানের সবচেয়ে গোপনীয়, পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান- Ise Grand Shrine । খ্রিস্টপূর্ব ৪ সালে এটি নির্মাণ করা হয় বলে ধারণা করা হয়। জাপানের রাজকীয় পরিবার আর প্রিস্ট ছাড়া এতটা কাল এখানে আজ পর্যন্ত কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। এই শ্রিনটি প্রতি ২০ বছর পরে ভেঙে আবার নতুন করে নির্মাণ করা হয়। কেন এত গোপনীয়তা? ইতিহাসবিদদের মতে, এক কালের জাপানিজ সাম্রাজ্যের অনেক পুরনো মূল্যবান নথিপত্র ওখানে লুকায়িত আছে, যেগুলো বিশ্বের সামনে আগে কখনই আসেনি।
মস্কো মেট্রো-২
এটি রাশিয়ায় অবস্থিত। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আন্ডারগ্রাউন্ড সিটি- Moscow Metro-2, কিন্তু এখন পর্যন্ত রাশিয়ার সরকারের তরফ থেকে কখনই এর অস্তিত্ব স্বীকার করে নেওয়া হয়নি। স্তালিনের আমলে এইটি তৈরি করা হয়েছিল। একটা বিশাল অংশের মানুষ মনে করে এটি ক্রেমলিনের সাথে fsb headquarter-এর সংযোগ স্থাপন করেছে। পুরো একটি শহর এটি অথচ মানুষ এই জায়গায় যাওয়া তো দূরে থাক, এখনও এই সম্পর্কে ভালো করে কিছু জানেই না।
সিক্রেট আর্কাইভস
যুগযুগ ধরেই ভ্যাটিকান সিটি মানুষের রহস্যের খোরাক, সেই যীশুর আমলের আগ থেকেই পৃথিবীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের সাক্ষী এই ভ্যাটিকান। Secret Archives-এর এ জায়গাটিকে storehouse of secret-ও বলা হয়। খুব সংখ্যক স্কলারই এই জায়গায় ঢুকতে পারেন তাও পোপের বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে। এখানে প্রায় ৮৪০০০ বই আছে আর এই জায়গাটি প্রায় ৮৪ কিমি দীর্ঘ। ধারণা করা হয় খ্রিষ্টান, মেসনারি, প্যাগান আরও অনেক ধর্ম আর মতবাদের অনেক গোপন ডকুমেন্ট এখানে সংরক্ষিত আছে।
Area 51 যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদায় অবস্থিত। এই জায়গাটি নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ এখনও একটা ঘোরের মধ্যে আছে। এটি একটি মিলিটারি বেইজ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে সিকিউর এলাকাগুলোর একটা। এর এরিয়ার বাইরেও একটা বিশাল এলাকা জুড়ে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কী করা হয় ওখানে? পৃথিবীর একটা বিশাল অংশ মানুষের ধারণা ওখানে এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করা হয়। অনেক মানুষ এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করা গেছে বলেও বিশ্বাস করে।
আমার ফেসবুক লিংক
https://www.facebook.com/rakibhossenfuhat
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: যদি বিশ্বাসী হন, আপনার আমার চারপাশের জগতের সবকিছুই তো মহান আল্লাহতালার সৃষ্টি, সবকিছুই বিস্ময়। আপনার আমার মতো দেয়ালে চিকা মারার মতো করে সাগরের বুকে মহান আল্লাহতালার নাম লিখিয়ে তাঁর নিশ্চয়ই মহত্ত্ব ও অস্তিত্ব প্রকাশ/প্রমাণ করতে হয় না। এটুকু বিশ্বাস যদি বুকে লালন/পালন না করতে পারেন , কিসের মুসলমান আপনি!!! ধিক!!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
খেলাঘর বলেছেন:
মগজহীনদের জন্য নাসা অনেক কিছু করে।